Jahin Pharmacy & Consultation Center

Jahin Pharmacy & Consultation Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Jahin Pharmacy & Consultation Center, Medical and health, Kunderhat, Bogura.

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা: সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুনরমজান মাসে রোজা রাখার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক পরিশুদ্ধি অর্জিত হয়। তব...
02/03/2025

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা: সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন

রমজান মাসে রোজা রাখার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক পরিশুদ্ধি অর্জিত হয়। তবে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার কারণে কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কিছু সতর্কতা অনুসরণ করলে রোজার সময় সুস্থ থাকা সম্ভব।

১. সঠিক খাবার নির্বাচন করুন

✅ ইফতারে পর্যাপ্ত পানি, খেজুর, ফলমূল ও সহজপাচ্য খাবার খান।
✅ ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
✅ সেহরিতে প্রোটিন ও ফাইবারযুক্ত খাবার খান যেন দীর্ঘ সময় শক্তি বজায় থাকে।

২. পর্যাপ্ত পানি পান করুন

✅ ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
✅ চা, কফি ও কার্বোনেটেড ড্রিঙ্ক কম খান, এগুলো শরীরকে পানিশূন্য করে তুলতে পারে।

৩. পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নিন

✅ কমপক্ষে ৬-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।
✅ রাতে দেরি করে জেগে থাকা এবং অতিরিক্ত কাজ এড়িয়ে চলুন।

৪. হালকা ব্যায়াম করুন

✅ ইফতারের ১-২ ঘণ্টা পর হালকা হাঁটাহাঁটি করুন।
✅ ভারী ব্যায়াম বা কঠোর পরিশ্রম এড়িয়ে চলুন, বিশেষ করে রোজার সময়।

৫. ডিহাইড্রেশন ও হিট স্ট্রোক এড়িয়ে চলুন

✅ রোদে কম বের হন এবং সরাসরি সূর্যালোকে থাকার সময় ছাতা বা টুপি ব্যবহার করুন।
✅ শারীরিক দুর্বলতা, মাথাব্যথা বা অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করলে দ্রুত বিশ্রাম নিন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন, ইবাদতে মনোযোগী হোন। রমজান মোবারক!

শীতকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে বেশি করে খেতে হয় টকজাতীয় ফল। যেমন-কমলালেবু: বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কমলাল...
07/01/2025

শীতকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে বেশি করে খেতে হয় টকজাতীয় ফল। যেমন-

কমলালেবু: বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কমলালেবু সর্দি-কাশি এবং নানা সংক্রমণ ও বিভিন্ন রোগের সঙ্গে লড়াই করে, হজম শক্তি বাড়ায়।

জলপাই: এর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং সি শীতকালীন ঠান্ডা লাগা, জ্বর, সর্দি-কাশির মতো সমস্যা তাড়াতে ভীষণ কার্যকরী। এটি বাতের ব্যথা, হাঁপানি উপশম করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।

আমলকী: চুল থেকে ত্বক যত্নে রাখতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলকী সত্যিই ভীষণ কার্যকরী। শীতকালে রোজকার ডায়েটে একটি করে আমলকী রাখলে তা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

বেদানা: শীতকালে রসালো ফল বেদানা পুষ্টির ভালো উৎস। এতে আছে প্রচুর খনিজ, অ্যামাইনো এসিড, ফলিক এসিড, পটাসিয়াম, ভিটামিন এ, সি, ই প্রভৃতি পুষ্টি উপাদান। এটি দাঁত, হাড় ও ত্বক সুরক্ষিত রাখে, হার্ট ভালো রাখে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

কুল: কুলে আছে ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামসহ নানা প্রয়োজনীয় উপাদান। ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বায় ঘা, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া ইত্যাদি দূর করে, ক্যানসার কোষ, টিউমার কোষ ও লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার অসাধারণ ক্ষমতা আছে।

শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতার উপযোগী খাদ্যতালিকা----------------------------------------------- শাক-সবজি --------------------শ...
07/01/2025

শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতার উপযোগী খাদ্যতালিকা---
--------------------------------------------
শাক-সবজি
--------------------
শীতে মৌসুমি শাকসবজি বা ফল গ্রহণের মাধ্যমে সহজেই শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ভিটামিন ও মিনারেলসের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। কিছু উপকারী শীতকালীন সবজি-

১.ফুলকপি: ফুলকপিতে ভিটমিন এ, বি, সি, ক্যালসিয়াম, ফলিক এসিড, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম ও সালফার রয়েছে, যা কিডনির পাথর ও ক্যানসার নিরাময়ে যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে।

২.বাঁধাকপি: বাঁধাকপিতে রয়েছে ভিটামিন সি ও ফাইবার, যা শরীরের হাড় শক্ত ও মজবুত রাখতে এবং ওজন কমায়, আলসার প্রতিরোধে ভালো কাজ করে।

৩.গাজর: গাজর সুস্বাদু ও খাদ্যআঁশ সমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি, এর বিটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। অন্যান্য উপাদান অন্ত্রের ক্যানসার প্রতিরোধ করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

৪.ধনিয়াপাতা: ধনিয়াপাতায় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, এ, কে ও ফলিক এসিড রয়েছে, যা ত্বকে প্রতিদিনের পুষ্টি জোগায়, চুলের ক্ষয়রোধ করে, মুখের ভেতরের নরম অংশগুলোকে রক্ষা করে।

৫.টমেটো: টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি, ভিটামিন সি, যা মানবদেহের হাড় ও দাঁত গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। স্কার্ভি ও চর্মরোগ প্রতিরোধ করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মির বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।

৬.শিম: শিমের আঁশ খাবার পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। রক্তে কোলেস্টরোলের মাত্রা কমায়, হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস করে, লিউকোরিয়াসহ মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে, শিশুদের অপুষ্টি দূর করে।

৭.পালং শাক: পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, আয়রন ও ফলিক এসিড, যা আমাদের দেহের জন্য জরুরি।

৮.মুলা: বিভিন্ন ক্যানসার, কিডনি ও পিত্তথলিতে পাথর তৈরি প্রতিরোধে সাহায্য করে মুলা। এর মধ্যে থাকা বিটা-ক্যারোটিন হৃদরোগের ঝুঁকি দূর করে। শরীরের ওজন হ্রাস করে আলসার ও বদহজম দূর করতে সাহায্য করে।

আরো জানতে চোখ রাখুন পরের পোষ্টে

শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতায় জীবনচর্চার কিছু ধরন------------------------------------------------------------------------ভিটাম...
07/01/2025

শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতায় জীবনচর্চার কিছু ধরন-
-----------------------------------------------------------------------

ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন সি গ্রহণ: প্রতিদিন সকাল আটটা থেকে বেলা বারোটার মধ্যে অন্তত ২০-৩০ মিনিট শরীরে রোদ লাগালে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ হয়, যা শীতে অতি প্রয়োজন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি হাড়, দাঁত ইত্যাদি মজবুত থাকবে। ভিটামিন সি শরীরের জমা থাকে না বলে প্রতিদিনই এই ভিটামিন গ্রহণ করতে হয়। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, যা শরীরে জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন পানীয়: আদা পানি, তুলসী চা, লেবু-মধুর উষ্ণ পানি, গরম মসলার চা, তেজপাতা চা সহ ঔষধি গুণসম্পন্ন বিভিন্ন হারবাল টি শীতের সময় দিনে তিন থেকে চার কাপ খেলে শরীর রোগমুক্ত থাকতে সাহায্য করে, বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যায়।

ভাপ নেওয়া: শীতের সময় সাইনোসাইটিসসহ সর্দি, হাঁচি-কাশির সমস্যায় খুবই কার্যকরি হাইড্রোথেরাপি হলো ভাপ নেওয়া। গরম পানিতে দুই টুকরা মেনথল বা সামান্য লবঙ্গ, গোলমরিচ মিশিয়ে ভাপ নিলে সাইনাসের শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে সর্দি আকারে বের হয়ে আসে এবং সাইনাস ক্লিয়ার হয়ে যায়, শ্বাস নিতে আরাম হয়।

বাষ্প স্নান: শীতের সময় মাঝেমধ্যে বাষ্প স্নান নিলে রোমকূপ খুলে যায় এবং শরীর ঘর্মাক্ত হয়ে বর্জ্য বের হয়ে আসে। আর শরীর সতেজ আর বর্জ্যমুক্ত হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ফলে জীবাণুর সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়াও শারীরিক বিভিন্ন প্রদাহ বা জয়েন্টের সমস্যায়ও এটি উপকারী।

শীতকালে স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান সঠিক জীবনচর্চা----------------------------------------------------------শীতে আমাদের শরী...
07/01/2025

শীতকালে স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান সঠিক জীবনচর্চা
----------------------------------------------------------
শীতে আমাদের শরীরের তাপমাত্রার চেয়ে জলবায়ুর তাপমাত্রা কম থাকায় ঠাণ্ডা অনুভূত হয়। আবহাওয়া শুষ্ক-রুক্ষ থাকায় আমাদের শরীর স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা একটি সংবেদনশীল অবস্থার মধ্যে থাকে।
শীতকালে সূর্যের তাপ কম থাকায় ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস ইত্যাদির বংশ বিস্তার ঘটে দ্রুত। ফলে আমরা নানান ধরনের জীবাণুবাহিত অসুখে আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি সাধারণ কিছু শারীরিক সমস্যা, চর্মরোগসহ ফুসফুসজনিত নানা সমস্যায় ভুগে থাকি। এই সময়ে শীতের সাধারণ রোগব্যাধি থেকে সুস্থ থাকার জন্য চাই সচেতনতা।

শীতকালীন সাধারণ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা---
-------------
গলা ব্যথা ও কাশি: গলা খুসখুস করা, ঠান্ডাতে কাশি হওয়া থেকে শুরু করে রাতে ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে আসার মতো সমস্যা হয়। গরম ভাপ নিলে বা গড়গড়া করলে এবং ঠান্ডা এড়িয়ে চললে অনেক সময় এর সমাধান পাওয়া যায়।

**অ্যালার্জি: শীতের সময় শুষ্কতার কারণে শরীরের ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে। ফলে অনেক সময় চুলকানি বা ব্যথা অনুভব হতে পারে। অ্যালার্জির কারণে অনেক সময় তীব্র শ্বাসকষ্টও হতে পারে। কোল্ড বা ডাস্ট অ্যালার্জির সমস্যা ছাড়াও শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের আর্দ্রতা কমে গিয়ে ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়।

**নাক দিয়ে রক্ত ঝরা: শীতকালে বাতাস শুকনো হয়ে যায়, বাচ্চারা বারবার নাকে হাত দেয়, সর্দি হলে বারবার নাক মোছে বলে এমন সমস্যা হয়। নাক দিয়ে রক্ত পড়লে অভিভাবকদের অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

**টনসিল সমস্যা: শীতের হিম বাতাসে টনসিল গ্রন্থির ক্ষতি হয় ফলে তাতে প্রদাহ হয়ে ফুলে ওঠে। এ কারণে গলাব্যথা, ঢোঁক গিলতে অসুবিধা হয়। টনসিল গ্রন্থিতে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা ফাঙ্গাস দ্বারা ইনফেকশন হয়, প্রচন্ড ব্যথা হয় আবার এতে পুঁজও হয়।

**মশাবাহিত রোগ: শীতকালে মশাবাহিত ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, ডেঙ্গু রোগসহ নানা ভাইরাস জ্বরের রোগের প্রকোপ দেখা যায়। কাঁপুনি দিয়ে উচ্চ তাপমাত্রার জ্বর আসা, বারবার জ্বর আসা, গিঁটে ব্যথা ইত্যাদির লক্ষণ দেখা গেলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

**মলত্যাগ সমস্যা: হঠাৎ করে ঠান্ডার কারণে শিশুদের, অনেক সময় বড়দেরও পাতলা পায়খানা হতে দেখা যায়। বিশেষ করে যখন বেশি ঠান্ডা পড়ে, তখন বয়স্কদেরও পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে। এই সমস্যা এড়াতে বাইরের খাবার একেবারে না খাওয়া উচিত।

**সাইনোসাইটিস: সাইনোসাইটিস হলো সাইনাস গ্রন্থিগুলিতে শ্লেষ্মা জমে বাতাস চলাচলের রাস্তা ব্লক হয়ে যায়। ফলে শ্বাসতন্ত্রের স্বাভাবিক কাজ বাঁধাপ্রাপ্ত হয়। সাইনোসাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তি বন্ধ নাক, মাথাব্যথা, চোখব্যথা, মুখ ফুলে যাওয়া, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, গলার স্বর পরিবর্তন ইত্যাদি কষ্টকর যন্ত্রণা ভোগ করেন।

**স্নায়ুরোগ: শীতের সময় হাত-পা ঠান্ডা অবস্থায় রক্ত চলাচল কম হয়। এতে নার্ভ ঝুঁকিতে থাকে। এছাড়াও রক্তশূন্যতার রোগী ও বৃদ্ধ মানুষরাও শীতে নার্ভের জটিলতায় ভুগে থাকেন। অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগালে নার্ভের পাশাপাশি মাংসপেশি এবং হাড়ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে নার্ভ, হাড় এবং মাংসপেশির নানান অসুখ হয়।

**টিনিটাস: শীতে ঠান্ডা লেগে নাক, কান এবং গলার প্রদাহ থেকে টিনিটাস নামক একটি কষ্টকর সমস্যা সৃষ্টি হয় অনেকেরই। এতে আক্রান্ত কানে অনবরত বাঁশির মতো শব্দ হতে থাকে।

আরও জানতে পারবেন পরের পোস্টে

হাড়ের ক্ষয় রোধে উপকারী যেসব খাবার+++++++++++++++মানব শরীরের সঠিক বিকাশ এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টিগুণের উপস্থিতি থাকা...
19/09/2024

হাড়ের ক্ষয় রোধে উপকারী যেসব খাবার
+++++++++++++++

মানব শরীরের সঠিক বিকাশ এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টিগুণের উপস্থিতি থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এই পুষ্টিগুণের মধ্যে অন্যতম উপাদন হল ক্যালসিয়াম। যা আমাদের শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। আমাদের শরীরের পেশীগুলো নড়াচড়া করার জন্যেও ক্যালসিয়াম প্রয়োজনীয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যালসিয়াম আমাদের সারা শরীরে রক্ত সরবরাহের জন্য রক্তনালীগুলোকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি শরীরের অনেক কার্যক্রমকে প্রভাবিত করে এমন হরমোন মুক্ত করতে সাহায্য করে। এমন পরিস্থিতিতে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব অনেক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই আপনি আপনার ডায়েটে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করে এর ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে পারেন।

চলুন হাড়ের ক্ষয় রোধে উপকারী কিছু খাবার সম্পর্কে জেনে নিই –
---++++++---------

বাদাম: বাদাম মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কার্যকরী এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করতেও বেশ কার্যকর। আপনার খাদ্যতালিকায় এক মুঠো বাদাম অন্তর্ভুক্ত করলে, আপনি স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফাইবারসহ প্রচুর ক্যালসিয়াম পাবেন।

কমলালেবু: চিকিৎসকরা বলছেন, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলালেবু আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করতে পারে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ক্যালসিয়াম প্রদানেও সহায়ক।

ব্রকলি: ব্রকলি খেতে অনেকেই অপছন্দ করেন। তবে এটি আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে। তাই আপনার ডায়েটে ব্রকলি রাখতে পারেন। এটি ফাইবারের একটি বড় উৎস হওয়া ছাড়াও ক্যালসিয়ামে পরিপূর্ণ। যা হাড়ের স্বাস্থ্য এবং সামগ্রিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

চিয়া সিডস: এছাড়া আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিসমৃদ্ধ চিয়া সিড অন্তর্ভুক্ত করা শুধুমাত্র শরীরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বাড়ায় না, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবারও সরবরাহ করে। তাই উল্লেখিত এই খাবারগুলি খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হবে। সেইসঙ্গে আপনার হাড়ও শক্ত করবে।

পালং শাক: আপনার খাদ্যতালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ পালং শাক অন্তর্ভুক্ত করা অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এছাড়াও এটিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে, যার কারণে আপনি এটিকে আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করে এর উপকারিতা নিতে পারেন

শিশুর শরীরে প্রোটিনের ঘাটতির লক্ষণ এবং প্রতিকারের উপায়----------------------------------------- শিশুর শরীর গঠনে প্রোটিন ...
19/09/2024

শিশুর শরীরে প্রোটিনের ঘাটতির লক্ষণ এবং প্রতিকারের উপায়
-----------------------------------------
শিশুর শরীর গঠনে প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য উপাদান। চুল, ত্বক, পেশি, হরমোন ইত্যাদি গঠনে প্রোটিন আবশ্যক। এ ছাড়া শক্তির অন্যতম উল্লেখযোগ্য উৎস এটি। কিন্তু শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে শিশুর শারীরিক ও মানসিক ক্ষেত্রে নানা পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় এবং শিশুর নানান স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

,শিশুর বারবার খিদে পেলে বুঝতে হবে তাদের শরীরে প্রোটিনের অভাব রয়েছে।প্রোটিনের ঘাটতি হলে শরীর ক্ষুধা বাড়িয়ে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে। কিন্তু প্রোটিনের গুরুতর অভাব থাকলে শিশুর খিদা কমে যেতে পারে।

আর হাড় গঠন ও মজবুত করার জন্য ক্যালশিয়ামের মতোই প্রোটিনও উপযোগী। প্রোটিন হাড়ের শক্তি ও ঘনত্ব বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে হাড় দুর্বল হতে পারে। যার ফলে শিশুর হাড় সামান্য আঘাতেই ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

এ ছাড়া মনোযোগের অভাব হলে কোষের মধ্যে যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য মস্তিষ্কে এক ধরনের রসায়নের প্রয়োজন হয়, যার অধিকাংশই অ্যামিনো অ্যাসিড নামক প্রোটিনের দ্বারা তৈরি। প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যেতে পারে। ফলে শিশুরা মেজাজ হারায়, তাদের ব্যবহারে পরিবর্তন হয় ও মনোযোগ কমতে শুরু করে।

শিশুর প্রোটিনের অভাবে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়। এতে শিশুর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। রক্তে উপস্থিত অ্যামিনো অ্যাসিড অ্যান্টিবডি তৈরি করতে সাহায্য করে, যা রোগপ্রতিরোধ শক্তি গড়ে তোলে। তাই শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে শিশু ঘন ঘন ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

আবার শুকনো, খসখসে, ফাটল ধরা ত্বক, চুল পাতলা ও সাদা হয়ে যাওয়া, চুল ঝরা, ভঙ্গুর নখ প্রোটিনের ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ। কারণ ত্বক, চুল ও নখের অধিকাংশ প্রোটিন দ্বারা গঠিত।

এ ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন গ্রহণ না করলে পেশি মজবুত হয় না। পাশাপাশি শরীরের মেটাবলিজম কমে যায়। এ ছাড়া প্রোটিনের ঘাটতি অ্যানিমিয়ার অন্যতম কারণ। এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের মধ্যে আলস্য বাড়তে থাকে।

শিশুর শরীরের বৃদ্ধি ও কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে প্রোটিন। তাই সুস্থ ও স্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন গ্রহণ আবশ্যক। তা না হলে শিশুর বৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়।

প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে শিশুকে যা খাওযাবেন:
------------------------------------

ডাল : শিশুর খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন রকম ডাল রাখুন। কারণ ডালে প্রোটিনের পাশাপাশি ভিটামিন, খনিজও রয়েছে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

সেদ্ধ ডিম: রোজ একটি করে সেদ্ধ ডিম রাখুন শিশুর পাতে। এতে প্রোটিন তো আছেই পাশাপাশি আছে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, বি ১২, বি ৫, ভিটামিন ডি, জিঙ্কের মতো উপকারি সব উপাদান।

ছোট মাছ: শিশুরা ছোট মাছ একদমই খেতে চায় না। তবে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে অবশ্যই এমন মাছ খেতে হবে। মৌরলা, দেশি ট্যাংরা, কাজরি, ফলুইতে ভরপুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন থাকে ভরপুর মাত্রায়। গরু বা খাসির মাংস যত কম খাওয়াবেন ততই ভালো। এর বদলে কম তেল ও মশলা দিয়ে রান্না করা মুরগির মাংস খাওয়া। সবজি দিয়ে রান্না করা চিকেন স্যুপও বেশ উপকারি।

এছাড়া শিশু আমিষ খেতে চাইলে খাবার তালিকায় দুধ, সয়াবিন রাখা যেতে পারে। প্রোবায়োটিকের জন্য দই খাওয়ান। তবে মিষ্টি দই নয়। ঘরে পাতা টক দই খাওয়ান। খাওয়াতে পারেন বাদামও। চিনাবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তা, আখরোট খেলে প্রোটিনের চাহিদা তো মিটবেই সেই সাথে পাওয়া যাবে পর্যাপ্ত ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও।

Periods Problem: ---------------------------------------ঋতুস্রাবের সময়ে এই কয়েকটি কাজ এড়িয়ে চললেই কাটিয়ে উঠবেন শারীরিক ...
18/09/2024

Periods Problem:
---------------------------------------
ঋতুস্রাবের সময়ে এই কয়েকটি কাজ এড়িয়ে চললেই কাটিয়ে উঠবেন শারীরিক অস্বস্তি, ক্র্যাম্প
ঋতুস্রাবের দিনগুলিতে শারীরিক অস্বস্তি বাড়তেই থাকে। কখনও মারাত্মক পেটের যন্ত্রণা, কখনও অত্যধিক রক্তপাত। এছাড়া থাকে শারীরিক দুর্বলতা।

১. ঋতুস্রাবের সময় খাওয়া-দাওয়া নিয়ে সচেতন থাকলে শারীরিক অস্বস্তি কমতে পারে। চিপ্‌স, নোনতা খাবার, মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন। এসব খেলে শরীরে জল জমতে পারে। শরীর ভারী লাগে।

২..ঋতুস্রাব হয়েছে বলে শরীরচর্চা বন্ধ রাখার দরকার নেই। এই সময় হালকা শরীরচর্চা করলে ঋতুস্রাব সংক্রান্ত শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন।

৩. ঋতুস্রাবের দিনগুলিতে দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকবেন না। শরীর থেকে রক্ত বেরিয়ে যায়, শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এই সময় পুষ্টিকর খাবার খান। তবে, চিনিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।

৪. ঋতুস্রাবের সময় দেহে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে। এই সময় রাত জাগা এড়িয়ে চলুন। অনিদ্রার সমস্যা শারীরিক অস্বস্তি বাড়াবে।

৫. ঋতুস্রাবের সময় চা-কফি বা ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন। এতে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যেতে পারে। এ কারণেও ঋতুস্রাবের সময় মাথাব্যথা হতে পারে।

৬. ঋতুস্রাবের সময়ে খুব বেশি দুধ বা গ্যাস-অম্বল হয় এমন খাবার খাবেন না। দুগ্ধজাত খাবারে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বাড়ে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দেখা দেয়।

পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয়, প্রতিকার কী---+++++++++++++++++++++++++++++------ইরেকটাইল ডিজফাংশন বা পুরুষের উত্থান ত্রুট...
18/09/2024

পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয়, প্রতিকার কী
---+++++++++++++++++++++++++++++------

ইরেকটাইল ডিজফাংশন বা পুরুষের উত্থান ত্রুটিকে সহজ ভাষায় বলা হয় যৌন অক্ষমতা বা দুর্বলতা। পুরুষদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয় এটি। যৌনমিলনের পূর্বশর্ত পুরুষাঙ্গের যথাযথ উত্থান। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মিলনের পূর্বে পুরুষের লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান ঘটছে না কিংবা ঘটলেও বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। ফলে পরিপূর্ণ ও সফল যৌনমিলনও সম্ভব হচ্ছে না।

এ ধরনের সমস্যায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন দম্পতি। আবার সংকোচ ও দ্বিধার কারণে চিকিৎসকের কাছে যান না, বাজারচলতি চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে কবিরাজি হারবাল বা টোটকা চিকিৎসা নিয়ে আরও জটিলতায় পড়েন। তাই সংকোচ ভেঙে এ সমস্যা নিয়ে সঠিক পরামর্শ নিতে হবে।

প্রথমেই জানা যাক, কেন হয় ইরেকটাইল ডিজফাংশন। পুরুষের লিঙ্গের উত্থান মূলত যৌন উদ্দীপনার সঙ্গে সম্পর্কিত। আর পুরুষের যৌন উদ্দীপনা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া, যেটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি ও রক্ত সংবহনতন্ত্রের। এগুলোর যেকোনো একটির সমস্যা বা অস্বাভাবিকতার কারণে ইরেকটাইল ডিজফাংশন হয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপ, বিষণ্নতা বা অন্যান্য মানসিক সমস্যার ফলেও ইরেকটাইল ডিজফাংশন হতে পারে। ইরেকটাইল ডিজফাংশনের পেছনে শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের কারণই প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন কোনো একটি অসুস্থার কারণে সাময়িকভাবে যৌন উদ্দীপনার মাত্রা কমে যেতেই পারে। কিন্তু এ নিয়ে আপনি এত বেশি চিন্তিত হয়ে পড়লেন বা মানসিক চাপে ভুগতে শুরু করলেন যে পরবর্তী সময়ে সমস্যা আরও বাড়তে শুরু করল। এভাবেই শারীরিক সমস্যার সঙ্গে মানসিক সমস্যা যোগ হয়ে ইরেকটাইল ডিজফাংশনের মাত্রা বাড়তে থাকে।

কখন বুঝবেন সমস্যা দেখা দিয়েছে
------------------------------------------------------------
যদি আপনি নিয়মিত নিম্নোক্ত সমস্যাগুলোর সম্মুখীন হতে থাকেন—

লিঙ্গের যথাযথ উত্থান ঘটাতে না পারা।

লিঙ্গের উত্থান যথেষ্ট সময় ধরে রাখতে না পারা।

যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পাওয়া কিংবা কখনোই আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত না হওয়া।

দ্রুত বীর্যপাত হওয়া।

বিলম্বে বীর্যপাত হওয়া।

অ্যানোরগাজমিয়া দেখা দেওয়া অর্থাৎ পর্যাপ্ত উত্তেজনা সত্ত্বেও অর্গাজম লাভে ব্যর্থ হওয়া।

এ ছাড়া মনস্তাত্ত্বিক চাপ-অবসাদ, দুশ্চিন্তা ও অন্যান্য মানসিক সমস্যা, মানসিক চাপ, অন্যমনস্কতা, সম্পর্কের অবনতি বা অধারাবাহিকতার কারণে উদ্ভূত চাপ, আত্মবিশ্বাসহীনতা ও ভীতি।

লিঙ্গের উত্থানের পেছনে মস্তিষ্ক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মস্তিষ্ক থেকে পাওয়া সংকেতের মাধ্যমেই একজন পুরুষ তার দেহে যৌন উদ্দীপনা অনুভব করতে থাকেন, তার মধ্যে বিভিন্ন শারীরিক পরিবর্তন আসতে থাকে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে তার লিঙ্গের উত্থান ঘটে। কিন্তু মস্তিষ্ক যদি স্বাভাবিক না থাকে, এই প্রক্রিয়ায় তার প্রভাব পড়ে। এ কারণে সৃষ্টি হয় ইরেকটাইল ডিজফাংশন। এ ছাড়া পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরনও এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। পুরুষাঙ্গে রক্ত চলাচল ও স্নায়ুর স্বাভাবিক কার্যক্রমও এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত। একটি সফল যৌনমিলনের জন্য এই সব কটি সুস্থ আর স্বাভাবিকভাবে হতে হবে।

কী করবেন
----------------------------------------
কোনো ব্যক্তি যদি ইরেকটাইল ডিজফাংশনের শিকার হন, তবে হতাশা বা সংকোচে না ভুগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসক সঠিক কারণটি খুঁজে বের করে সঠিক সমাধান বাতলে দিতে পারবেন। অনেক সময় স্রেফ মানসিক চাপমুক্ত হলে বা নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করলেই উন্নতি সম্ভব। ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ বা অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এসব রোগে স্নায়ু ও রক্তনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে মিলনে সমস্যা হয়। ধূমপান পুরোপুরি বর্জন করুন, অ্যালকোহল গ্রহণের মাত্রা সীমিত করুন এবং অবৈধ নেশা দ্রব্য ব্যবহার করবেন না। ওজন ঠিক রাখুন ও নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। সুষম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য গ্রহণ করুন। রাতে পর্যাপ্ত ঘুমানো ও বিশ্রাম নেওয়া, মানসিক চাপ, অবসাদ, দুশ্চিন্তা বা অন্যান্য সমস্যাকে অবহেলা না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। অধিকাংশ পুরুষের ক্ষেত্রেই ইরেকটাইল ডিজফাংশন কোনো দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা নয়, বরং সাময়িক একটি জটিলতামাত্র। এই সমস্যার চিকিৎসায় অনুমোদিত ওষুধ বা ইনজেকশন ও সার্জারি রয়েছে, তবে তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিতে হবে। টোটকা বা অপচিকিৎসা নেবেন না।

18/09/2024
18/09/2024

ডায়াবেটিসের গোপন বিপদ !! ডায়বেটিস হলে এই রোগ গুলো আপনার শরীরের বেশি ক্ষতি করবে।
#সচেতন
#সুস্থজীবনযাপন

Address

Kunderhat
Bogura
5860

Telephone

+8801973009396

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jahin Pharmacy & Consultation Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Jahin Pharmacy & Consultation Center:

Share