Blood Donors Association, Bangladesh.

Blood Donors Association, Bangladesh. জেলা ভিত্তিক সকল রক্তদাতাগনের একত্রিত হওয়ার প্লাটফর্ম। একটি অনলাইন ভিত্তিক সামাজিক সংগঠন।

☣️  #অপুষ্টি_বা_Malnutrition☣️  #কারন_লক্ষন_প্রতিকারঃ🔰অপুষ্টি (Malnutrition)  শাব্দিক অর্থে শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বিক...
29/10/2020

☣️ #অপুষ্টি_বা_Malnutrition
☣️ #কারন_লক্ষন_প্রতিকারঃ

🔰অপুষ্টি (Malnutrition) শাব্দিক অর্থে শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বিকাশ ও সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি (undernutrition) ও বৃদ্ধি (overnutrition) দুটোকেই বুঝালেও পুষ্টির ঘাটতিজনিত অবস্থা বুঝাতেই অপুষ্টি শব্দটি সচরাচর ব্যবহৃত হয়। খাদ্যে এক বা একাধিক বিশেষ করে আমিষ উপাদান এর স্তল্পতা অর্থাৎ সুষম খাদ্য এর দীর্ঘ অভাবই অপুষ্টির অন্যতম কারন। গত কয়েক দশকে খাদ্যশস্য, ডাল, শাকসবজি, ফল, মাছ, মাংস, দুধ ও তেল আহার যথেষ্ট হ্রাস পেয়েছে। দানাশস্য ও ডাল খাওয়া হ্রাসের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৯৬২-৬৪ সালের ৫৪৬ গ্রাম থেকে ১৯৯১-৯২ সালে ৪২৭ গ্রাম এবং ১৯৩৭ সালের ৪০ গ্রাম থেকে ১৯৯১-৯২ সালে ৭ গ্রাম। শাকসবজি গ্রহণের পরিস্থিতিও অভিন্ন, ১৯৩৭ সালের ২৮৪ গ্রাম থেকে ১৯৯১-৯২ সালে নেমে এসেছে ১৭৬ গ্রামে। ফল, মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও তেল খাওয়া কমে যাওয়াসহ মোট খাদ্যগ্রহণও হ্রাস পেয়েছে যা গোটা সমাজ ও জাতির জন্য এক বড় সমস্যা। অপুষ্টিতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় শিশু, গর্ভবতী ও দুগ্ধদাত্রী মায়েরা।

🔰 #অপুষ্টি এর উপসর্গ - Symptoms of Malnutrition
✅অপুষ্টির উপসর্গগুলি পুষ্টির ঘাটতির উপর নির্ভর করে। বাচ্চাদের মধ্যে সাধারণ এবং বৈশিষ্ঠমূলক উপসর্গগুলি হল:

🔸দীর্ঘায়িত ক্লান্তি।
🔸সহজে ক্লান্ত হওয়া।
🔸শ্বাসকষ্ট।
🔸অজানা কারণে মাথা ঘোরা।
🔸শুষ্ক ত্বক।
🔸শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার খামতি।
🔸মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ।
🔸মাড়ি ফুলে যাওয়া।
🔸দাঁতের ক্ষয়।
🔸ওজন কমা।
🔸পেশীর দুর্বলতা।
🔸পেট ফোলা।

➡️অপুষ্টির কারণে মানসিক স্বাস্থ্যও প্রভাবিত হতে পারে। এর কয়েকটি উপসর্গ হল:
🔸মনঃসংযোগে মধ্যে অসুবিধা।
🔸শেখার অসুবিধা।
🔸গুলিয়ে ফেলা।
🔸মনোযোগ দিতে সমস্যা।
🔸সহজ সমস্যা সমাধানের অক্ষমতা।
🔸নির্দিষ্ট পুষ্টির ঘাটতির কারণে কয়েকটি নির্দিষ্ট উপসর্গের বিকাশ হতে পারে।

📍উদাহরণ স্বরূপ, লোহার ঘাটতি হলে ক্লান্তি বোধ হবে এবং মনঃসংযোগ করার ক্ষমতা খুব তাড়াতাড়ি চলে যাবে। বাচ্চাদের আয়োডিনের ঘাটতি হলে মানসিক প্রতিবন্ধকতা এবং সাথে সাথে শারীরিক বৃদ্ধিতে সমস্যা হবে।

প্রাপ্তবয়স্ক এবং কিশোরদের অপর্যাপ্ত খাদ্যগ্রহণের (অপুষ্টি) উপসর্গগুলি হল:

🔰ওজন হ্রাস
➡️দেহের ওজন কমে যাওয়া অপর্যাপ্ত খাদ্যগ্রহণের প্রধান লক্ষণ। অবশ্য এমনও হতে পারে যে একজন ব্যক্তির ওজন স্বাভাবিক বা অধিক আছে, কিন্তু সে অপর্যাপ্ত খাদ্যগ্রহণের শিকার। অনিচ্ছাকৃত ভাবে 3 থেকে 6 মাসের মধ্যে 5-10% ওজন কমে যাওয়া অপর্যাপ্ত খাদ্যগ্রহণের লক্ষণ হতে পারে। লক্ষণীয় ভাবে কম বি-এম-আই (বডি মাস ইনডেক্স) অপর্যাপ্ত খাদ্যগ্রহণের ইঙ্গিত দেয়।
📌ওজন হ্রাস পাওয়া ছাড়াও অন্যান্য লক্ষণগুলি হল:
🔸ক্ষুধামান্দ্য।
🔸শক্তির অভাব।
🔸অভ্যস্ত সাধারণ কাজকর্মগুলি করার অক্ষমতা।
🔸মনোযোগ দেওয়া ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া।
🔸সব সময় ঠাণ্ডা লাগা।
🔸মেজাজের বদল হওয়া।
🔸মাঝে মাঝে বিষণ্ণতায় ডুবে থাকা।
🔸ক্ষত নিরাময় হতে একটি দীর্ঘ সময় লাগা।
🔸অজ্ঞাত কারণে উদ্যমহীনতা।
🔸প্রায়ই অসুস্থ থাকা।

🔰অপুষ্টি এর চিকিৎসা - Treatment of Malnutrition:
➡️অপুষ্টির চিকিৎসা তার কারণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে। এক জন অপুষ্টির রোগীকে তার বাড়িতে রেখেও চিকিৎসা করা যেতে পারে। কোন ক্ষেত্রে তাকে হাসপাতালেও ভর্তি করতে হতে পারে। চিকিৎসার প্রাথমিক লক্ষ্য থাকে যাতে রোগের জটিলতা না বৃদ্ধি পায়।

♻️গৃহে রেখে চিকিৎসা
✅যদি চিকিৎসা বাড়িতেই করতে হয়, তাহলে সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পরিবর্তনের রূপরেখা তৈরি করে দেবেন স্বাস্থ্যসেবা কর্মী। আপনার এবং আপনার পরিবারের সাথে আলোচনা করে সঠিক যত্নের জন্য পুষ্টিকর খাদ্যের পরিকল্পনাও দেওয়া হবে।
✅বিভিন্ন পুষ্টিকর খাদ্য, যেমন, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমাণ ধীরে ধীরে বৃদ্ধির সুপারিশ করা হবে। যদি কোনও বিশেষ একটি পরিপোষক পদার্থের ঘাটতি থাকে, তাহলে তার একটি সম্পূরক বস্তুও সুপারিশ করা হতে পারে। যদি রোগী প্রয়োজনীয় পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করতে না পারে, তাহলে কৃত্রিম উপায়ে, যেমন নল দিয়ে খাওয়াতে হবে। এই নলগুলি হাসপাতালে লাগান হয়, তবে বাড়িতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

♻️হাসপাতালের চিকিৎসার অন্তর্গত হতে পারে
🔸সর্বদা চিকিৎসকের তত্বাবধানে থাকবেন।
🔸ডায়েটিশিয়ান উপস্থিত থাকবেন।
🔸কাউনসেলার উপস্থিত থাকবেন।
🔸সমাজ সেবী উপস্থিত থাকবেন।
🔸একজন ব্যক্তির খাবার খাওয়া এবং হজম করার ক্ষমতা মূল্যায়ন করা যেতে পারে। প্রয়োজন হলে ফিডিং টিউব ব্যবহার করা হতে পারে। ফিডিং টিউবটিকে নাক দিয়ে ঢুকিয়ে পাকস্থলীতে পৌঁছে দেওয়া হয়। অথবা, পেটে অস্ত্রোপচার করে নলটি সরাসরি পাকস্থলীতে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়। সাধারণত ব্যক্তিটির সঠিক মূল্যায়ন করার পরে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। অবশ্য, রোগীকে প্রতি সপ্তাহে একবার করে হাসপাতালে গিয়ে তার স্বাস্থ্যের উন্নতির পরিমাপ করতে হবে যাতে বোঝা যায় যে খাদ্যের পরিকল্পনা সঠিক ভাবে রূপায়ন করা হচ্ছে।

♻️নল দিয়ে খাদ্য প্রেরণ
✅এই পদ্ধতিতে ড্রিপ দিয়ে পুষ্টি সরাসরি শিরাতে পাঠান হয়। খাদ্যের মাধ্যমে যে পুষ্টি শরীরে প্রবেশ না করতে পারে, এই পদ্ধতিতে সেই পুষ্টিকে শরীরে প্রবেশ করানো যায়। প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং ইলেক্ট্রোলাইটগুলির দ্রবন ড্রিপের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে।

🔰জীবনধারার ব্যবস্থাপনা
✅জীবনধারার যে সকল পরিবর্তন অপর্যাপ্ত খাদ্যগ্রহণের সমস্যাকে অতিক্রম করতে পারে, সেইগুলি নিচে আলোচিত হল:

✅কয়েক ঘণ্টা পরে পরে অল্প করে আহার করুন। দিনে অন্তত তিনবার ভারি ভোজন করুন এবং সেগুলির মাঝে মাখে কিছু হাল্কা খাবার খেয়ে নিন। এতে আপনার শরীরে শক্তির মাত্রাও বৃদ্ধি পাবে।
✅খাদ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন এবং মিনারেল থাকতে হবে।
✅খাবার খাওয়ার কিছু সময় পরে জল পান করবেন। ভোজনের আগে বেশি জল পান করলে পেট ভর্তি লাগবে।
✅মদ্যপান সীমিত করুন।
✅ক্যাফিন গ্রহণ হ্রাস করুন, বিশেষত যদি আপনার ওজন কম থাকে।
✅সারা দিনের শক্তির মাত্রা উঁচু রাখতে প্রোটিন সমৃদ্ধ প্রাতরাশ গ্রহণ করুন।
✅মিষ্টি খাওয়া কমিয়ে দিন।
✅আপনার পুষ্টির মাত্রা বৃদ্ধি করতে প্রচুর ফল ও কাঁচ সবজি খান। ফল খেলে মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা কমবে। কাঁচা সবজিতে প্রচুর মিনারেল এবং ভিটামিন থাকে যা নিরাময়ে সাহায্য করবে। দুটি ভোজনের মধ্যবর্তী সময়ে ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন, কারণ এগুলিতে বেশি মাত্রায় প্রোটিন বা ক্যালোরি নেই।
✅স্ন্যাকস হিসাবে বাদাম খান। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য বর্জন করুন।
✅যদি আপনি দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে চেষ্টা করছেন, তাহলে ডেয়ারি-জাত খাদ্য যেমন ডিম, দুধ, দই এবং চিজ খান।
✅তাৎক্ষণিক ভাবে শক্তি পাওয়ার জন্য কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার, যেমন আলু এবং ভাত খান।
✅বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময়ে সাথে তরল পদার্থ রাখুন, যেমন ফলের রস, জল এবং ওড়াল রেহাইড্রেশান সল্ট। এতে জল-বিয়োজনের প্রতিরোধ করা যাবে। এনার্জি-ড্রিঙ্কগুলি বর্জন করুন কারণ এগুলিতে ক্যাফিন এবং চিনি থাকে যা আপনার রক্তের গ্লুকোজের মাত্রার পরিবর্তন করতে পারে।
✅প্রতিদিন ব্যায়াম করুন যাতে স্বাভাবিক ভাবে আপনার ক্ষুধা বৃদ্ধি পায়।
আপনি যদি খাওয়ার সমস্যা নিয়ে জর্জরিত থাকেন তাহলে সাহায্যকারী দল আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। তারা বিভিন্ন মানুষদের নিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা আপনার সাথে ভাগ করে নিতে পারবে।
✅নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো জরুরী যাতে বোঝা যায় যে আপনার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।

#সচেতন_থাকুন, #নিজেকে_সুস্থ_রাখুন
Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB).

হারানো বিজ্ঞপ্তি!!!  নামঃ মুহাম্মদ আদনান হোসেন শিফাত,  ডাকনাম সিফাত।পিতাঃ মুহাম্মদ আক্তার হোসেন গ্রামঃ পূর্ব গুজরা (হামজ...
14/10/2020

হারানো বিজ্ঞপ্তি!!!
নামঃ মুহাম্মদ আদনান হোসেন শিফাত, ডাকনাম সিফাত।
পিতাঃ মুহাম্মদ আক্তার হোসেন
গ্রামঃ পূর্ব গুজরা (হামজারপাড়া, রাজু চেয়ারম্যান এর বাড়ি) রাউজান(দক্ষিণ) চট্টগ্রাম।
সে ১০নং পূর্ব গুজরা ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা।
বয়স আনুমানিক ১৩/১৪ বছর।
গায়ে পড়নো ছিল সাদা গেঞ্জি ।
সে গতকাল ১৩/১০/২০২০ ইংরেজি মঙ্গলবার। বিকেলে ৫টার দিকে চান্দাগাও খাজা রোড দারুস সরফ হেফজ খানা থেকে হারানো গিয়েছে।।

কোনো স্ব হৃদয়বান তার সন্ধান পেলে নিচের নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে....
০১৬৩৬৭০৭৭৬৪ (শাহরিয়া)
০১৮৮০৩০৬৩২৫।

শেয়ার করে খুজে পেতে সহযোগিতা করুন।।
Faisal Wahid
পোস্ট লিংক
https://www.facebook.com/groups/obd2010/permalink/3504425052949970/

14/10/2020

একটি মানবিক আবেদন। ৬ বছরের একটি বাচ্চার জীবন বাঁচাতে ঢাকার B- রক্ত দাতা এগিয়ে আসুন
💁রোগীর সমস্যা: একিউট লিউকেমিয়া
🔴রক্তের গ্রুপ: B-
💉রক্তের পরিমাণ: ১ব্যাগ
📆রক্তদানের তারিখঃ ১৪/১০/২০২০
⌚রক্তদানের সময়: যত দ্রুত সম্ভব
🏥রক্তদানের স্থান: ঢাকা মেডিক্যাল
☎যোগযোগ: +8801316576029 (রুগির লোক)

👦রেফারেন্স: সাখাওয়াত সেলিম (01737939929)

বিদ্রঃ গত ২/৩ দিনে রক্তদাতা খুজে পাওয়া যায়নি। পোস্টটি কপি ও শেয়ার করে রক্তদাতা খুজে পেতে সাহায্য করুন।

☣️  #জিহ্বার_রঙ_দেখে_রোগ_নির্নয়☣️ ইংরেজিঃ Tongue☣️ মেডিক্যাল সাইন্সঃ Glossaআপনার জিভের অবস্থা কেমন? এটি কি লাল রং বা সাদ...
12/10/2020

☣️ #জিহ্বার_রঙ_দেখে_রোগ_নির্নয়
☣️ ইংরেজিঃ Tongue
☣️ মেডিক্যাল সাইন্সঃ Glossa
আপনার জিভের অবস্থা কেমন? এটি কি লাল রং বা সাদা রঙের হয়ে আছে, নাকি কিছুটা শক্ত ভাব হয়ে আছে? চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, জিহ্বার রং এবং অবস্থার পরিবর্তন দেখেই অনেকটা ধারণা পাওয়া সম্ভব স্বাস্থ্যের হালহকিকতের।

💠লাল জিহ্বা
চকচকে লাল জিহ্বা জানান দেয়, শরীরে আয়রন ও ভিটামিন-বি১২-এর ঘাটতির কথা। এ ছাড়া শরীরে অন্যান্য ভিটামিনের ঘাটতি হলেও এ সমস্যা হতে পারে। তাই জিভ লাল দেখলে আয়রন ও ভিটামিন-বি১২ সমৃদ্ধ খাবার খান।

💠ডায়াবেটিস
জিহ্বার রং যদি সাদা, স্তরপূর্ণ ও পনিরের মতো হয়, তবে এর অর্থ ছত্রাক আক্রমণ করেছে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে এ সমস্যা হয়। এ ছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেও কখনো কখনো এ সমস্যা হতে পারে।

💠শক্ত জিহ্বা
সারা বিশ্বে জিহ্বার ক্যানসার একটি বেশ প্রচলিত সমস্যা। জিহ্বায় যদি ফোসকার মতো পড়ে বা বারবার গোটা হয়, তবে এটি জিহ্বার ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। এমন হলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

💠জিহ্বার জ্বালাপোড়া
জিহ্বায় জ্বালাপোড়া ভাব হলে বুঝতে হবে, এটি জিহ্বার অ্যালার্জির কারণে হচ্ছে। এ ছাড়া মাসিক দীর্ঘস্থায়ী বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও এই সমস্যা হতে পারে। এমন হলে চিকিৎসকের কাছে যান।

💠বাদামি রঙের জিহ্বা
বেশি ধূমপান বা মদপান শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এর ফলে জিভের রং বাদামি হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের জিহ্বা মুখে দুর্গন্ধ এবং স্বাদের সমস্যা তৈরি করে। যদি এ রকম হয়, তবে দ্রুত এসব অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি।

💠কুঁচকানো জিহ্বা
একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর জিহ্বায় যদি ফাটলের মতো হয়, তবে বুঝতে হবে ত্বক বার্ধক্যের দিকে যাচ্ছে। অর্থাৎ বার্ধক্যের কারণে ত্বক কুঁচকে যাওয়া শুরু করেছে। এ সময় যেকোনো সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মুখ পরিষ্কার রাখা জরুরি।

#এছাড়াও_জিহ্বা_সম্পর্কিত_অন্যান্য_তথ্যঃ
🔘১. হালকা গোলাপি জিহ্বার আদর্শ রং হলো হালকা গোলাপি। এই রংয়ের জিহ্বা স্বাস্থ্যকর দেহের নির্দেশক। একটি স্বাস্থ্যকর দেহের জিহ্বা দেখতে এমনই হয়।

🔘২. লাল লাল রংয়ের জিহ্বা আপনি যেকোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তার নির্দেশক। এ থেকে আরো বুঝা যায় যে দেহে বা রক্তে কোনো ধরনের প্রদাহ সৃষ্টিকারী প্রক্রিয়া চলছে।

🔘৩. উজ্জ্বল লাল হৃৎপিণ্ডের কোনো রোগের লক্ষণ উজ্জ্বল লাল জিহ্বা। অনেক সময় এটি আপনার রক্তে কোনো রোগ থাকারও লক্ষণ হতে পারে।

🔘৪. হলুদ পাকস্থলী বা লিভারে কোনো সমস্যা হলে জিহ্বার রং হলুদ হয়।

🔘৫. বেগুনি বা রক্তবর্ণ ফুসফুস এবং হৃদরোগ থাকলে জিহ্বার এমন রং হয়।

🔘৬. নীল কিডনি রোগের লক্ষণ হলো জিহ্বার রং নীল হওয়া।

🔘৭. ফ্যাকাশে জিহ্বা ভিটামিন এবং খনিজ পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হলে জিহ্বা ফ্যাকাশে হয়ে যায়।

🔘৮. সাদা শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিলে জিহ্বার রং সাদা হয়ে যায়। এ ছাড়া ছত্রাক সংক্রমণ এবং ফ্লুর লক্ষণও হতে পারে এটি।

🔘৯. ধুসর হজম প্রক্রিয়ার কোনো রোগ হলে এমন রং হয় জিহ্বার।

🔘১০. ভারী সাদা আস্তরণ জিহ্বার উপরিভাগে ভারী সাদা আস্তরণ পড়লে বুঝবেন দেহে কোনো বিষক্রিয়া হয়েছে বা সংক্রামক রোগে আক্রমণ করেছে।

🔘১১. বাদামি আস্তরণ ফুসফুসের কোনো রোগের লক্ষণ এটি।

🔘১২. হলুদ আস্তরণ হজম প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা হলে এমন আস্তরণ পড়ে।

🔘১৩. ধুসর আস্তরণ গ্যাস্ট্রিটাইটিস এবং পেপটিক আলসারের লক্ষণ এটি।

তথ্যঃ
অনলাইন ডেস্ক
প্রচারেঃ
Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB).

☣ #তেঁতুলের_উপকারিতা_ও_অপকারিতাঃ☣ #ইংরেজিঃ Tamarind☣ #বৈজ্ঞানিকঃ Tamarindus indica🔰 #পরিচিতিঃ বরিশালের আঞ্চলিক ভাষায় তেত...
06/10/2020

☣ #তেঁতুলের_উপকারিতা_ও_অপকারিতাঃ
☣ #ইংরেজিঃ Tamarind
☣ #বৈজ্ঞানিকঃ Tamarindus indica

🔰 #পরিচিতিঃ বরিশালের আঞ্চলিক ভাষায় তেতৈ আর নোয়াখালীতে বলে তেতি। আদিবাসীরাও বিভিন্ন নামে ডাকে। মারমাদের ভাষায় হাও মং এবং রাখাইনরা বলে তাতু। হিন্দিতে ইমলি এবং শ্রীলঙ্কায় ইয়াম্বালা বলা হয়। এর আয়ুর্বেদিক নাম যমদূতিকা।

➡তেঁতুল পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া খুব কঠিন। বিশেষ করে তরূণীদের খাবারের তালিকায় উপরের দিকেই পাওয়া যায় এর নাম।
“তেতুল খেলে রক্ত পানি হয়ে যায় কিংবা তেতুল মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর” আধুনিক ডাক্তারদের মতে এ ধারনা সম্পূর্ণ ভুল। সব কিছুরই যেমন ভাল ও মন্দ আছে। তেমনি তেতুল এর ও ভাল ও মন্দ বা উপকার ও অপকার দুইটাই আছে। গরমে এটির খুব কদর বারে অন্য সময়ের তুলনায়। ছেলে মেয়ে উভয়ে তেতুল খেতে পারে।

🔰জেনে নেই তেতুলের উপকারিতাঃ
🔸১) হজম শক্তি বাড়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে :
পেট ব্যথা বা কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যার সমাধান যদি চান, তেঁতুলের সাহায্য নিন।তেঁতুলের মধ্যে টার্টারিক অ্যাসিড, ম্যালিক অ্যাসিড এবং পটাশিয়াম আছে যা কোষ্ঠন্যকাঠিন্য দূর করে। আয়ুর্বেদে এখনও তেঁতুল পাতা ডায়েরিয়া সারাতে ব্যবহার হয়। এছাড়াও তেঁতুল গাছের ছাল এবং শিকড় পেটের ব্যথা দূর করতে ব্যবহার করা হয়।

🔸২) ডায়বেটিস কন্ট্রোল করে :
তেঁতুলের বীজ ডায়বেটিস কন্টোল করতে সক্ষম। আবার রক্তে চিনির মাত্রাও ঠিক রাখে। এতে উপস্থিত এক ধরণের এনজাইম যার নাম (alpha-amylase)রক্তে চিনির মাত্রা কমায়।

🔸৩) ওজন কমায় :
তেঁতুলে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার আছে আবার একই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণ ফ্যাট ফ্রি। গবেষণায় দেখা গেছে যে রোজ তেঁতুল খেলে ওজন কমে।

ওজন কমাতে flavonoids and polyphenols এর উপস্থিতি কাজ করে। এছাড়াও এর উপস্থিত hydroxycitric acid খিদে কমায়।

🔸৪) পেপটিক আলসার রোধ করে :
পেপটিক আলসার বেশির ভাগ সময় পেটে এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়। এই আলসার খুব বেদনাদায়ক। রিসার্চে দেখা গেছে তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো নিয়মিত খেলে পেপটিক আলসার সেরে যাচ্ছে।

আসলে তেঁতুলে উপস্থিত পলিফেনলিক কম্পাউন্ড আলসার সারিয়ে তোলে ।

🔸৫) হৃদয় ঠিক রাখে :
তেঁতুল খুবই হার্ট ফ্রেন্ডলি। এতে উপস্থিত ফ্ল্যাভরনয়েড ব্যাড কোলেস্টেরল কমায়। আবার রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড ( এক ধরণের ফ্যাট ) জমতে দেয় না। এতে উপস্থিত উচ্চ পটাশিয়াম রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে।

🔸৬) ক্যান্সার রোধ করে :
তেঁতুলে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা কিডনি ফেলিওর এবং ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে।

🔸৭) ক্ষত সারিয়ে তোলে :
তেঁতুল গাছের পাতা এবং ছাল অ্যান্টি সেপটিক এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল। এটি ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

🔸৮) ত্বক উজ্জ্বল করে :
তেঁতুল ক্ষতিকারক আলট্রা ভায়োলেট রে-র হাত থেকে ত্বককে বাঁচাতে সাহায্য করে। যাদের অ্যাকনে আছে তাদের জন্যেও উপকারী তেঁতুল।

তেঁতুলে উপস্থিত হাইড্রক্সি অ্যাসিড ত্বকের এক্সফলিয়েশন করতেও সাহায্য করে। যার ফলে মরা কোষ উঠে যায় এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।

🔸৯) সর্দি কাশি সারাতে সাহায্য করে :
তেঁতুলে antihistaminic properties প্রপার্টি আছে। যার ফলে অ্যালার্জি হতে বাঁধা দেয়। আবার এতে উপস্থিত ভিটামিন C শরীরের ইমিউনিটি বাড়ায়।

🔸১০) লিভার সুরক্ষিত রাখে :
তেঁতুল আমাদের লিভার বা যকৃতকেও ভালো রাখে। পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, নিয়মিত তেঁতুল পাতা ব্যবহার করে উচ্চ মাত্রায় মদ্যপানের ফলে ড্যামেজড লিভার অনেকটা সেরে উঠেছে।

🔺তেতুলের অপকারিতা
👉১। রক্তপাত বৃদ্ধি করে নির্দিষ্ট ঔষধের ক্ষেত্রেঃ
তেঁতুল রক্তপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে এবং মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে যদি নির্দিষ্ট কিছু ঔষধের সাথে গ্রহণ করা হয়। এ ধরনের ঔষধগুলো হচ্ছে

=>অ্যাসপিরিন,
=>ইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রোক্সিন এর মত নন-স্টেরয়ডাল অ্যান্টিইনফ্লামেটরি ড্রাগ (NSAIDs),
=>রক্ত পাতলা করার ঔষধ (হেপারিন, ওয়ারফেরিন ইত্যাদি )
=>অ্যান্টি-প্লাটিলেট ড্রাগ (ক্লপিডোগ্রেল)

যদি আপনি এই ঔষধগুলো গ্রহণের সময় তেঁতুল খান তাহলে শরীরে এদের শোষণের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে।এরা শরীরে অনেক বেশি কাজ করা শুরু করে এবং ক্রমান্বয়ে অধিক রক্তপাত শুরু হয়।

👉২। হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারেঃ
অনেক বেশি পরিমাণে তেঁতুল খেলে রক্তের সিরাম গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায় বলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়। পুষ্টিবিদেরা প্রতিদিন ১০ গ্রাম তেঁতুল গ্রহণের পরামর্শ দেন।

যা নিয়মিত খাদ্যগ্রহণের ০.৮ % হতে হবে। এর বেশি গ্রহণ করলে শরীরে গ্লুকোজের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা যারা রক্তের চিনির মাত্রা কমানোর ঔষধ গ্রহণ করেন তারা এ বিষয়ে সতর্ক থাকবেন।

👉৩। অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারেঃ
তেঁতুলের সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে অ্যালার্জি বা অতিসংবেদনশীলতা। এ কারণে কিছু কিছু মানুষের মধ্যে র‍্যাশ, চুলকানি, ইনফ্লামেশন, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি হওয়া বা শ্বাসকষ্ট হওয়ার মতো লক্ষণ দেখা যায়।

👉৪। দাঁতের এনামেল নষ্ট করেঃ
তেঁতুল উচ্চ মাত্রার এসিডিক প্রকৃতির। তাই নিয়মিত তেঁতুল খেলে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই অতিরিক্ত তেঁতুল খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের জন্য যেমন খারাপ তেমনি আপনার দাঁতের জন্য ও খারাপ।

👉৫। পিত্তপাথর গঠনে সাহায্য করেঃ
ভারতীয় গবেষক প্রমাণ করেছেন যে, ঘন ঘন প্রচুর পরিমাণে তেঁতুল খাওয়া পিত্তপাথর হতে সাহায্য করে। এর ফলে জন্ডিস, তীব্র জ্বর, পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া, পরিপাকের সমস্যা ও লিভারের সমস্যা হতে পারে।

👉৬। এসিড রিফ্লাক্স বৃদ্ধি করেঃ
তেঁতুল এসিডিক খাবার তাই এটি বেশি খেলে আমাদের গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল নালীতে বিশেষ করে পাকস্থলীতে এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই যদি এসিড রিফ্লাক্সের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আপনার তেঁতুল খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিৎ।

এছাড়াও যদি রক্তনালীর সংকোচনের ঔষধ গ্রহণ করে থাকেন তাহলে তেঁতুল খাওয়া থেকে বিরিত থাকতে হবে। এটি রক্তনালীকে আরো সরু করে দিবে। ফলে রক্তপ্রবাহ কম হবে এবং রক্তনালী পুরোপুরি বন্ধও হতে পারে। নির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিকের সাথে প্রতিক্রিয়া দেখায় তেঁতুল। যেহেতু ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করে, তাই আপনি যদি ইতিমধ্যেই লেক্সেটিভ গ্রহণ করে থাকেন তাহলে তেঁতুল গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।

তথ্য সুত্রঃ #অনলাইন_ডেস্ক
প্রচারেঃ Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB).

অবশেষে মারা গেল সেই পিচ্চি শাহিন, মৃত্যুর আগে স্পষ্ট চিৎকার দিয়ে কিছু বলতে চেয়েছিলো ছেলেটি!কিন্তুু ভেতরে ধীরে ধীরে নিথর ...
01/10/2020

অবশেষে মারা গেল সেই পিচ্চি শাহিন, মৃত্যুর আগে স্পষ্ট চিৎকার দিয়ে কিছু বলতে চেয়েছিলো ছেলেটি!
কিন্তুু ভেতরে ধীরে ধীরে নিথর হয়ে যাওয়া শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়েও সে বলতে পারেনি,সে হয়তো বলতে চেয়েছিলো এই সমাজকে,আমি অভিশাপ দিচ্ছি,সে হয়তো স্রষ্টাকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিলো,পৃথিবীতে পাঠাবেই যখন,এই রকম বিচার না পাওয়া সমাজে কেন পাঠিয়েছো

★ যে সমাজে ভিক্ষুকের টাকা ছিনতাই হয়।
★ প্রকাশ্যে রাস্তায় ফিল্মি স্টাইলে মানুষকে কুপিয়ে মারা হয়।
★ প্রতিদিন দেশের কোথাও না কোথাও ধর্ষণ হচ্ছে শিশু থেকে বৃদ্ধা।
★ প্রতিটি খাবার ভেজাল মিশ্রিত।
★ শিক্ষকের কাছে ছাত্রী নিরাপদ নয়
আরো কত কি।
এ কেমন সমাজ?
নিজেকে মানুষ বলে পরিচয় দিতে ঘৃণা হচ্ছে, এই সমাজ আর মানুষ হয়ে উঠলোনা। মানুষগুলো আর মানুষ হলোনা।

যশোরের কেশবপুরের অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারে মা, ছোট ভাই বোনকে নিয়ে বসবাস করতো ছেলেটি। বয়স ১২ কি ১৩, একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালিয়ে মা আর ছোট দুটো ভাই বোন নিয়ে কোন রকম চলে যেতো।

মাদকসেবি কিছু বখাটে তার রিকশাটিকে ছিনতাই করে নিয়ে যেতে চাইলে ছেলেটি বাঁধা দিলে তাকে কুপিয়ে জখম করে পৃথিবী সমান কষ্ট পেয়ে ছেলেটি মারা যায়।
-এর জন্য দায়ী কে?? প্রশ্ন রয়ে গেছে ।
Amir Roman এর টাইম লাইন থেকে।

আমরা শোকাহতনেত্রকোনায় কওমি মাদ্রাসার ১৮ জন ছাত্র শিক্ষক এর আকস্মিক মৃত্যুতে "Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB)...
05/08/2020

আমরা শোকাহত
নেত্রকোনায় কওমি মাদ্রাসার ১৮ জন ছাত্র শিক্ষক এর আকস্মিক মৃত্যুতে "Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB).পরিবারের পক্ষ থেকে রাব্বে'কারীমের দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা ও তাদের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে।

পৃথিবীর এক মাত্র শ্রেষ্ঠ দান রক্তদান!
25/07/2020

পৃথিবীর এক মাত্র শ্রেষ্ঠ দান রক্তদান!

24/07/2020

সংগঠন নিয়ে সার্বিক পর্যালোচনা ও ভবিষ্যত কর্মকান্ড

প্রিয় সংগঠন এর প্রিন্টেড মগ
12/07/2020

প্রিয় সংগঠন এর প্রিন্টেড মগ

☣ #ব্লাক_ডেথ☣ #বিশ_কোটি_মৃত্যু☣ #বুবোনিক_প্লেগ⚠ বর্তমান বিশ্বে চলমান মহামারির প্রকোপ না কাটতেই, চীনে বিরল প্রজাতীর প্লেগ...
07/07/2020

☣ #ব্লাক_ডেথ
☣ #বিশ_কোটি_মৃত্যু
☣ #বুবোনিক_প্লেগ
⚠ বর্তমান বিশ্বে চলমান মহামারির প্রকোপ না কাটতেই, চীনে বিরল প্রজাতীর প্লেগ রুগী সনাক্ত।

সাম্প্রতী চীনে #বুবোনিক_প্লেগ রুগী সনাক্ত হয়েছে। প্লেগের মহামারি আরো মারাত্নক। বুবোনিক প্লেগ রোগে আক্রান্ত রোগীকে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই চিকিৎসা দিতে হয়।যদিও এটি ব্যাক্টেরিয়া জনিত রোগ। সাধারনত মাছির কামড় থেকে প্রানীদেহে, এবং প্রানী থেকে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। চীনে সনাক্ত হওয়া রুগি, পাহাড়ি কালো কাঠবিড়ালি জাতীয় প্রানীর মাংশ খেয়েছিলেন, এরপর থেকেই তিনি আক্রান্ত হয়ে পড়েন।

🏴‍☠কালো মৃত্যুর ইতিহাসঃ
✅কালো মৃত্যু বা কালো মড়ক মানবসভ্যতার ইতিহাসে একটি বীভৎস, অমানবিক ও কালো ইতিহাস বহন করছে। পৃথিবীব্যাপি ছড়িয়ে পড়া এই মহামারির কবলে পড়ে ১৩৪৬-১৩৫৩ সালের মধ্যে ইউরোপ এবং এশিয়া মহাদেশের (ইউরেশিয়া) ৭৫ থেকে ২০০ মিলিয়ন মানুষ মৃত্যুবরণ করে।
কালো মৃত্যু এর কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন তত্ত্ব রয়েছে। ২০১০ এবং ২০১১ সালে বিশেষজ্ঞরা এই মহামারি’র শিকার হওয়া উত্তর ও দক্ষিণ ইউরোপের অধিবাসীদের ডিএনএন বিশ্লেষণ প্রকাশ করেন। এতে ইয়েরসিনিয়া পেস্টিস ব্যাকটেরিয়া’র (প্লেগ রোগ বিশেষ) জন্য রোগ সংক্রামক জীবাণু প্যাথোজেন’কে দায়ী করা হয়।

মধ্য এশিয়ার সমভূমিতে এই রোগের উৎপত্তি বলে ধারণা করা হয়। এরপর এটি সিল্ক রোড হয়ে ১৩৪৩ সালের দিকে এটি ক্রিমিয়া পর্যন্ত পৌছায়।বণিকদের জাহাজে বসবাস করা ‘কালো ইঁদুর’ ও ‘ইঁদুর মাছি’ নামক দুইটি প্রজাতির মাধ্যমে এটি ভূমধ্যসাগর এবং ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।

ইউরোপের মোট জনসংখ্যার ৩০-৬০ ভাগ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।[৭] এই মহামারির কবলে পড়ে ১৪’শ শতাব্দীতে বিশ্বের জনসংখ্যা ৪৫০ মিলিয়ন থেকে ৩৫০-৩৭৫ মিলিয়নে নেমে আসে।১৭’শ শতক পর্যন্ত প্লেগ পরবর্তী সময়েও এই সংখ্যা আর পুনরুদ্ধার হয়নি।এমনকি ১৯’ শতকেও এটি ইউরোপের কিছু কিছু জায়গায় দেখা গিয়েছিল।

🏴‍☠রোগের প্রেক্ষাপট ও সুত্রপাতঃ
✅ইরসিনিয়া পেস্টিস, পার্বত্য ইঁদুর সহ এমনি ইঁদুর, বাহিত অসংখ্য মাছির মধ্যে যেটি এঞ্জুটিক(সাধারণভাবে থাকে) দ্বারা সৃষ্ট প্লেগ রোগ যেটি মধ্য এশিয়া, কুর্দিস্তান, পশ্চিম এশিয়া, উত্তর ভারত এবং উগান্ডার বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা দেয়। এশিয়ার জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে, ইঁদুর ঘাস জমিওয়ালা, বেশি জনবহুল এলাকায় পালিয়ে যেতে শুরু করে এবং রোগ ছড়ায়। কিরগিজস্তানের ইশিকি হ্রদের কুলের কাছাকাছি ১৩৩৮-১৩৩৯ খ্রিষ্টাব্দের নেস্টোরিয়ান কবরগুলিতে মহামারীটির উল্লেখ খোদিত আছে এবং বহু মহামারীবিদরা মহামারী প্রাদুর্ভাবের লক্ষ্যে চিন্তিত ছিলেন, যে এটি সহজেই চীন ও ভারত ছড়িয়ে পড়তে পারে। অক্টোবর ২০১০ সালে, চিকিৎসা প্রজননশাস্ত্রবিদ্গন বলেছিল যে, এই মহামারীটির তিনটি বড় প্রাদুর্ভাব চীনে সূত্রপাত হয়েছে। চীনে, ১৩ তম শতাব্দীতে মঙ্গলদের বিজয়ে চাষের এবং ট্রেডিংয়ের পতন ঘটে। তবে, ১৪ তম শতাব্দীর শুরুতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার দেখা যায়। ১৩৩০-এর দশকে বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মহামারীর ফলে ১৩৩১ সালে ব্যাপক দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়, যার পরপরই একটি মারাত্মক মহামারী আসে। ১৫ বছর ধরে ১৩৪৭ সালে কনস্ট্যান্টিনোপেল পৌঁছানোর আগে মহামারীটিতে আনুমানিক ২৫ মিলিয়ন চীনা ও অন্যান্য এশিয়বাসীরা নিহত হয়েছিল।

🔯প্রকারভেদঃ
✅যখন সংক্রমিত মাছি মানুষকে কামড় দেয়, তখন ব্যাকটেরিয়া লাফ দিয়ে মানুষের রক্তে চলে আসে। রক্তের মাধ্যমে গিয়ে শরীরের লিম্ফ নোডে জমা হতে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষের শরীরের লিম্ফ নোডগুলো দৃশ্যমান থাকে না। কিন্তু এই ব্যাকটেরিয়ার কারণে লিম্ফ নোডগুলো ফুলতে থাকে, যে অবস্থাকে বলা হয় ‘বুবোস’। একারণে এই প্লেগকে বুবোনিক প্লেগ বলা হয়। আরো দুই ধরনের প্লেগ আছে, যারা হচ্ছে নিউমোনিক প্লেগ এবং সেপটিসেমিক প্লেগ।

🔯রোগের লক্ষনঃ
✅প্রথমে এই রোগে আক্রান্ত নারী ও পুরুষ কবজি বা বগলের কোন স্থানে টিউমারের মত কোন কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করে। ধীরে ধীরে সেটি বড় হতে থাকে। এক পর্যায়ে এটি আপেল বা ডিমের আকৃতির মত ধারণ করে ও ছড়িয়ে পড়তে থাকে। কালো রঙ্গের এই ফোঁড়া অত্যন্ত বেদনাদায়ক হয়। রোগাক্রান্ত ব্যক্তি তার সারা শরীরে এটি দেখতে পায়। এক পর্যায়ে এগুলো পচে যায় ও পুঁজ বের হতে থাকে এবং মাত্র তিন থেকে সাতদিনের মধ্যে মৃত্যু।

🔯কারনঃ
✅মধ্যযুগে মানুষ মনে করত, প্লেগ রোগটি দূষিত বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। ‘জার্ম থিওরি’ বা জীবাণু তত্ত্ব আবিষ্কারের আগে চিকিৎসাবিদ্যায় একে বলা হতো ‘মায়াজমা তত্ত্ব’। প্রাচীন গ্রিক ভাষায় 'মায়াজমা' শব্দের অর্থ ছিল দূষণ বা খারাপ বাতাস। উনবিংশ শতকের শেষের দিকে জানা যায় প্লেগ রোগের জন্য দায়ী জীবাণুটি হচ্ছে Yersinia pestis নামের ব্যাকটেরিয়া। এটি মাছি আর উকুনের মাধ্যমে মানুষের শরীরে পৌঁছায়। তবে পূর্বে ইঁদুরকে দায়ী করা হতো এই জীবাণু বহনের জন্য।
Oriental rat flea কালো ইঁদুর বা ইদুর মাছি তার রক্তে এই রোগ বহন করেছিল। তাদের রক্তে বাহিত হওয়া Yersinia pestis ইয়েরসেনিয়া পেস্টিস ব্যাকটেরিয়া (প্লেগ রোগ বহনকারী জীবাণু) কালো মৃত্যু বা বুবোনিক প্লেগ এর উত্তরসূরি। বেশিরভাগ নারী ও পুরুষ এই পতঙ্গের কামড়ে বুবোনিক প্লেগে আক্রান্ত হয়েছিল।

সচেতনতায়ঃ
Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB).

১৪ই জুনবিশ্ব রক্তদাতা দিবস উপলক্ষে সকল রক্তদাতাভাই ও বোনকে  জানাই রক্তিম শুভেচ্ছা
13/06/2020

১৪ই জুন
বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
উপলক্ষে সকল রক্তদাতা
ভাই ও বোনকে জানাই
রক্তিম শুভেচ্ছা

☣ #সাধারণ_ক্যান্সার_পর্ব_১☣ #ফুসফুসের_ক্যান্সারঃ🔰ধরন অনুযায়ী ক্যান্সার বিভিন্ন রকম, যেগুলোর কারণ, লক্ষণ, এবং চিকিৎসার ধর...
10/06/2020

☣ #সাধারণ_ক্যান্সার_পর্ব_১
☣ #ফুসফুসের_ক্যান্সারঃ

🔰ধরন অনুযায়ী ক্যান্সার বিভিন্ন রকম, যেগুলোর কারণ, লক্ষণ, এবং চিকিৎসার ধরনও ভিন্ন। কোন কোন ক্যান্সার সহজেই রোধ ও চিকিৎসা করা যায়, এবং কোন কোনটি মারাত্মক। এমনকি যে সমস্ত জায়গায় মানুষ দারিদ্রে বসবাস করে সে সব জায়গাতেও অনেক ধরনের ক্যান্সারে চিকিৎসা করা যায় এবং করা উচিত।

🔯ফুসফুসের ক্যান্সার লক্ষনঃ
🔸কাশি
🔸কাশিতে রক্ত
🔸বুকের ব্যথা, সাধারণতঃ এক পাশে
🔸যথেষ্ট শ্বাস নিতে পারায় অসুবিধা

☑একজনের মধ্যে এই চিহ্নগুলো দেখা যাওয়ার মানে হলো ফুসফুসের ক্যান্সার খুবই অগ্রসর পর্যায়ে চলে গেছে।

✅ফুসফুসের ক্যান্সারই সবথেকে বেশী দেখতে পাওয়া যাওয়া ক্যান্সার, এবং এটি সবথেকে বেশী প্রতিরোধযোগ্য একটি ক্যান্সার। এর কারণ সাধারণত ধূমপান, আপনি যত দীর্ঘ সময় ধূমপান করেন না কেন যে কোন সময়েই ধূমপান ছেড়ে দেয়া আপনার ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। সিগারেট পান করা অন্যান্য ক্যান্সারও সৃষ্টি করে। একজন ব্যক্তি যদি একজন ধূমপায়ীর সাথে একই ঘরে বাস করে বা যেখানে মানুষ ধুমপান করে সেখানে থেকে কাজ করে তবে সেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এমনকি সে যদি নিজে ধূমপান নাও করে।
অন্যান্য ধরনের ধোঁয়াও ফুসফুসের ক্যান্সার ঘটাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ট্রাক থেকে বের হওয়া ডিজেলের ধোঁয়া, কারখানার ধোঁয়া, এবং রান্নার আগুনের ধোঁয়া। আপনি যদি ধূমপান করেন এবং আপনার কাজের জায়গা বা ঘরেও ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসেন তবে আপনার ফুসফুসের ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা অনেক বেশী।

🔰চিকিৎসাঃ
✅ফুসফুসের ক্যান্সার সাধারণত মারাত্মক। ফুসফুসের ক্যান্সার রোধ করার সবথেকে ভাল উপায় হচ্ছে ধূমপান ছেড়ে দেয়া।
💠সাধারণ ব্যবস্থা : প্রথম কাজ হলো, রোগীকে পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, ধূমপান বর্জনে যথাযথ চিকিৎসা প্রদানসহ অন্যান্য রোগের যথাযথ চিকিৎসা করা। সার্জারি, রেডিওথেরাপি ও কেমোথেরাপি—সাধারণত ফুসফুস ক্যান্সারের এই তিন ধরনের চিকিৎসা রয়েছে। ক্যান্সারের হিস্টোপ্যাথোলজিক্যাল শ্রেণি ও পর্যায়ের ওপর চিকিৎসার ধরন নির্ভর করে।

💠সার্জারি : স্কোয়ামাস ও অন্যান্য নন-স্মল সেল ক্যান্সারে প্রাথমিক পর্যায়ে সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসায় ভালো ফল পাওয়া যায়।

💠রেডিওথেরাপি : স্কোয়ামাস ও অন্যান্য নন-স্মল সেল ক্যান্সার যদি সার্জারির অযোগ্য হয়, তখন রেডিওথেরাপি চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ছাড়া অতিরিক্ত রক্তকাশি, তীব্র হাড় ব্যথা, সুপিরিয়র ভেনা ক্যাভা শিরায় বাধা—এসবের উপশমে রেডিওথেরাপি বেশ কার্যকর।

💠কেমোথেরাপি : স্মল সেল ক্যান্সারের মূল চিকিৎসা কেমোথেরাপি। এর সঙ্গে রেডিওথেরাপি চিকিৎসাও যুক্ত হয়। এ ছাড়া নন-স্মল ক্যান্সারেও সার্জারির আগে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়।

✅প্রতিরোধে করণীয়ঃ
সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা। খাবারের মেন্যুতে তাজা ফলমূল ও শাকসবজি নিয়মিত রাখা।

♦ ফুসফুসের ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো ধূমপান না করা।

♦ অধূমপায়ীরাও একেবারেই বিপদমুক্ত নয়। শিল্প-কারখানা ও গাড়ির নির্গত কালো ধোঁয়াও ফুসফুসে ক্যান্সারের জন্য দায়ী।

♦ বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ যেমন—ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, অ্যাসবেস্টস ইত্যাদি এড়িয়ে চলা। ফুসফুসে ক্যান্সার সৃষ্টিতে অ্যাসবেস্টসের প্রভাব এত বেশি যে সমসাময়িককালে জাহাজশিল্পে অ্যাসবেস্টসের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

♦ ফুসফুসের প্রদাহজনিত রোগ যেমন—যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া ভালো হওয়ার পর ফুসফুসের আক্রান্ত স্থানে ক্যান্সার দেখা দিতে পারে। তাই যথাসম্ভব সতর্ক থাকা।

♦ ৫০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তি যদি ৩০ বছরের বেশি প্রতিদিন ২০টির বেশি সিগারেটের ধূমপান করে, তাদের ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য স্ক্রিনিং করা উচিত। এভাবে প্রাথমিক পর্যায়ে রোগটি ধরা পড়লে চিকিৎসা দিয়ে মৃত্যুহার কমানো যায়।

#জনস্বার্থেঃ
Blood Donors Association, Bangladesh (BDAB).
ব্লাড ডোনার্স এ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ

রক্ত বোঝে জীবনের মর্ম।রক্তের নেই কোন জাত ধর্ম।নেই হারাবার কোন ভয়, নতুন প্রাণের সঞ্চয়, নিজের রক্ত বইছে অন্যের শিরায়মানবতা...
27/05/2020

রক্ত বোঝে জীবনের মর্ম।
রক্তের নেই কোন জাত ধর্ম।

নেই হারাবার কোন ভয়,
নতুন প্রাণের সঞ্চয়,
নিজের রক্ত বইছে অন্যের শিরায়
মানবতার এই তো পরিচয়

করোনার কড়াল গ্রাসে পুরো বিশ্ব যখন কোনঠাসা, এই ক্রান্তি লগ্নে #ব্লাড_ডোনার্স_এ্যাসোসিয়েশন_বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা এডমিন এবং ব্লাড ব্যাংক ময়মনসিংহ এর সন্মানিত সহঃ পরিচালক Shakhawat Hossain Salim ভাই তার ২৪ তম O+ লাল ভালবাসা একজন রক্তশুন্যতা মায়ের জন্য দান করলেন।
রোগি এবং রক্তদাতার সুস্থতার জন্য সকলের নিকট দোয়াপ্রার্থী।

বি.দ্র. দেখানোর জন্য নয় অন্যকে উৎসাহিত করার জন্যেই পোষ্ট করা।

15/05/2020

মাশাআল্লাহ ❤❤❤
Post

15/05/2020

বাড়ি ফেরা হবে কিনা জানিনা
হয়তো দেখতে পাব কিনা প্রিয় মানুষগুলোকে।
আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুক। আমিন😢

14/05/2020

- হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর রওজা পাকের
ভিতরে প্রবেশের সময় ❤❤
- সুবহানআল্লাহ ❤🌸

- সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন 👇📲

 #রোগ_প্রতিষেধক_টিকা_কী, ীভাবে_কাজ_করে, িকা_নিয়ে_কেন_এত_সন্দেহ?গত ১০০ বছরে রোগ প্রতিষেধক টিকার কারণে কোটি কোটি মানুষের ...
12/05/2020

#রোগ_প্রতিষেধক_টিকা_কী, ীভাবে_কাজ_করে, িকা_নিয়ে_কেন_এত_সন্দেহ?
গত ১০০ বছরে রোগ প্রতিষেধক টিকার কারণে কোটি কোটি মানুষের জীবনরক্ষা করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু অনেক দেশেই টিকা নেয়ার ক্ষেত্রে অনীহা তৈরি হয়েছে, আর এই প্রবণতা এখন বাড়ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বা ডাব্লিউএইচও, এই প্রবণতা সম্পর্কে এতটাই উদ্বিগ্ন যে তারা একে ২০১৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্যের জন্য ১০টি চরম হুমকির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছিল।

📌টিকা কাজ করে কীভাবে?
রোগ প্রতিষেধক টিকা বা ইনজেকশনের মাধ্যমে রোগের দুর্বল কিংবা মৃত ব্যাকটেরিয়া রোগীর দেহে ঢোকানো হয়।

📌কীভাবে টিকা আবিষ্কৃত হলো?
টিকা তৈরি হওয়ার আগে বিশ্ব ছিল অনেক বেশি এক বিপদজনক জায়গা। এখন সহজেই আরোগ্য করা যায় আগে এমন সব রোগে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যেত।

টিকার ধারণা তৈরি হয় চীনে। ১০ম শতাব্দীতে 'ভ্যারিওলেশন' নাম এক চীনা চিকিৎসা পদ্ধতি ছিল যেখানে অসুস্থ রোগীর দেহ থেকে টিস্যু নিয়ে সেটা সুস্থ মানুষের দেহে বসিয়ে দেয়া হতো।

এর আট শতাব্দী পরে ব্রিটিশ ডাক্তার এডওয়ার্ড জেনার লক্ষ্য করলেন দুধ দোয়ায় এমন গোয়ালিনীরা গরুর বসন্তে আক্রান্ত হলেও তাদের মধ্যে প্রাণঘাতী গুটি বসন্তের সংক্রমণ একেবারেই বিরল।

সে সময় গুটিবসন্ত ছিল সবচেয়ে ভয়ানক এক সংক্রামক ব্যাধি। এই রোগ যাদের হতো তাদের মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগ মারা যেত। আর যারা বেঁচে থাকতেন তারা হয় অন্ধ হয়ে যেতেন, কিংবা তাদের মুখে থাকতো মারাত্মক ক্ষতচিহ্ন।

সতেরশো ছিয়ানব্বই সালে ড. জেনার, জেমস ফিপস্ নামে আট বছর বয়সী এক ছেলের ওপর এক পরীক্ষা চালান।

তিনি গরুর বসন্ত, যেটি কোন মারাত্মক রোগ না, তার থেকে পুঁজ সংগ্রহ করে সেটা ইনজেকশন দিয়ে ঐ ছেলের শরীরে ঢুকিয়ে দেন। কিছুদিন পর জেমস ফিপসের দেহে গরুর বসন্তের লক্ষণ ফুটে ওঠে।

ঐ রোগ ভাল হয়ে যাওয়ার পর তিনি ছেলেটির দেহে গুটিবসন্তের জীবাণু ঢুকিয়ে দেন। কিন্তু দেখা গেল জেমস ফিপসের কোন গুটি বসন্ত হলো না। গরুর বসন্তের জীবাণু তাকে আরও মারাত্মক গুটি বসন্ত থেকে রক্ষা করেছে।

ড. জেনারের এই পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয় ১৭৯৮ সালে। বিশ্ব এই প্রথম ভ্যাকসিন শব্দটার সাথে পরিচিত হলো। 'ভ্যাকসিন' শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ 'ভ্যাক্সা' থেকে যার অর্থ গরু।

📌টিকা বা ভ্যাকসিনের সাফল্য কোথায়?
গত এক শতাব্দীতে টিকা ব্যবহারের ফলে প্রাণহানির সংখ্যা অনেক কমেছে।

উনিশশো ষাটের দশক থেকে হামের টিকা ব্যবহার শুরু হয় । কিন্তু তার আগে এই রোগে প্রতি বছর ২৬ লক্ষ লোক প্রাণ হারাতো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, ২০০০ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত হামের টিকা ব্যবহারে মৃত্যুর সংখ্যা ৮০% কমে আসে।
কয়েক দশক আগেও লক্ষ লক্ষ মানুষ পোলিওতে আক্রান্ত হয়ে পঙ্গুত্ব কিংবা মৃত্যু বরণ করতেন। এখন পোলিও প্রায় নির্মূল হয়েছে।

📌টিকা ব্যবহারে কেন কিছু মানুষের অনীহা?
টিকা আবিষ্কারের সময় থেকেই চিকিৎসার নতুন এই পথ নিয়ে সন্দেহ ছিল।

আগে মানুষ ধর্মীয় কারণে টিকার ব্যাপারে সন্দিহান ছিলেন। তারা মনে করতেন টিকার মাধ্যমে দেহ অপবিত্র হয়। এটা মানুষের সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকার খর্ব করে বলেও কিছু মানুষ মনে করতেন।

সপ্তদশ শতাব্দীতে ব্রিটেনের বিভিন্ন জায়গা জুড়ে টিকা-বিরোধী লিগ গড়ে ওঠে। তারা বিকল্প ব্যবস্থার পরামর্শ দিতেন, যেমন রোগীকে আলাদা করে চিকিৎসা দেয়া।

ব্রিটিশ টিকা-বিরোধী ব্যক্তিত্ব উইলিয়াম টেব যুক্তরাষ্ট্র সফর করার পর সেখানেও এই ধরনের সংগঠন গড়ে ওঠে।

সম্প্রতি কালে টিকা-বিরোধী ব্যক্তিত্বদের একজন হলেন অ্যান্ড্রু ওয়েকফিল্ড।

তিনি ১৯৯৮ সালে এক রিপোর্ট প্রকাশ করেন যেটিতে তিনি এক ভুল তথ্য উপস্থাপন করেন যাতে তিনি দাবি করেন এমএমআর ভ্যাকসিনের সাথে অটিজম এবং পেটের অসুখের যোগাযোগ রয়েছে।

এমএমআর হচ্ছে একের ভেতর তিন টিকা। এটা শিশুদের ওপর ব্যবহার করা হয় হাম, মাম্পস, এবং রুবেলা (যাকে জার্মান মিসলস বলা হয়) প্রতিরোধের জন্য।
পরে তার ঐ গবেষণা ভুয়া বলে প্রতিপন্ন হয় এবং তার মেডিকেল ডিগ্রি কেড়ে নেয়া হয়।

কিন্তু তার ঐ দাবির পর টিকা নেয়া শিশুর সংখ্যা কমে আসে। শুধুমাত্র ব্রিটেনেই ২০০৪ সালে এক লক্ষ শিশু কম টিকা নেয়। এর ফলে সে দেশে হামের প্রকোপ বেড়ে যায়।

টিকাদানের ইস্যুটিকে ঘিরে রাজনীতিও বাড়ছে।
ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ম্যাত্তেও সালভিনি বলেছেন তিনি টিকা-বিরোধীদের দলে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোন সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়াই বলার চেষ্টা করেছিলেন যে টিকার সাথে অটিজমের সম্পর্ক রয়েছে। তবে সম্প্রতি তিনি সব শিশুকে টিকা দেয়ার তাগিদ দিয়েছেন।

📌টিকা নেয়ার ঝুঁকি কোথায়?
যদি জনসংখ্যার একটা বড় অংশ টিকা নেন তাহলে রোগের বিস্তার প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। এর ফলে যাদের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তারাও রোগের কবল থেকে রক্ষা পান।

একে বলা হয় 'গোষ্ঠীবদ্ধ প্রতিরোধ'। কিন্তু এই ধরনের প্রতিরোধ ব্যবস্থায় কোন পরিবর্তন ঘটলে সেটা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়।

গোষ্ঠীবদ্ধ প্রতিরোধের জন্য কত লোককে টিকা দিতে হবে তা নির্ভর করে রোগের ওপর। যেমন, হামের ক্ষেত্রে জনগোষ্ঠীর ৯৫% লোককে টিকা দিতে হয়। কিন্তু কম সংক্রামক ব্যাধি পোলিওর জন্য ৮০%-র বেশি হলেই চলে।

গত বছর নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অতি-কট্টর ইহুদি মহল্লায় কিছু লিফলেট বিতরণ করে বলা হয়েছিল টিকার সাথে অটিজমের সম্পর্ক রয়েছে।

এর পর যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক দশকের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় হামের প্রাদুর্ভাবের জন্য ঐ গোষ্ঠীকেই দায়ী করা হয়েছিল।

#হাম
গত বছর ইংল্যান্ডের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ডাক্তার হুঁশিয়ার করেছিলেন এই বলে যে সাধারণ মানুষ যেন সোশাল মিডিয়ায় টিকার ওপর ভুয়া খবর পড়ে প্রতারিত না হন।

মার্কিন গবেষকরা দেখিয়েছেন রাশিয়ায় তৈরি কম্পিউটার প্রোগ্রাম ব্যবহার করে অনলাইনে টিকার ওপর মিথ্যে তথ্য প্রচার করা হচ্ছে যা সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে।

সারা বিশ্বে ৮৫% শিশুকে টিকা দেয়ার হার গত কয়েক বছর ধরে অপরিবর্তিতই রয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, টিকার কারণে প্রতি বছর বিশ্বে ২০ থেকে ৩০ লক্ষ শিশুর প্রাণরক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে।

যেসব দেশে যুদ্ধবিগ্রহ চলেছে বা যেখানে স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা খুবই দুর্বল সেখানে টিকা দেয়ার চ্যালেঞ্জ সবচেয়ে বেশি। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে আফগানিস্তান, অ্যাঙ্গোলা এবং গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র।

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, উন্নত দেশগুলিতেও এই বিষয়ে একটা ঢিলেমি এসেছে। কারণ এসব রোগ যে কত ভয়াবহ হতে পারে সেটা তারা ভুলেই গেছে।

Address

Bogura
5800

Telephone

+8801737939929

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Blood Donors Association, Bangladesh. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Blood Donors Association, Bangladesh.:

Share

Category