শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,বগুড়া

  • Home
  • Bangladesh
  • Bogura
  • শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,বগুড়া

শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,বগুড়া Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,বগুড়া, Hospital, Bogura.

শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল বাংলাদেশের অন্যতম আধুনিক ও প্রসিদ্ধ সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত।এটি উত্তরবঙ্গের রাজধানী ও প্রানকেন্দ্র হিসেবে খ্যাত জনবহুল শিল্পন্নোত বগুড়া শহরে অবস্থিত।চিকিৎসাবিজ্ঞানের সকল প্রয়োজনীয় বিভাগ থাকায় এই হাসপাতাল থেকে যে কোনো ধরনের চিকিৎসাসেবা পাওয়া যায়।

ঠেঙ্গামারা,বগুড়া... Abroad বললেও ভুল হবে না :) :)
29/10/2016

ঠেঙ্গামারা,বগুড়া... Abroad বললেও ভুল হবে না :) :)

The scenic beauty of Shaheed Ziaur Rahman Medical College & Hospital... One of the most beautiful campus in Bangladesh.....
20/10/2016

The scenic beauty of Shaheed Ziaur Rahman Medical College & Hospital... One of the most beautiful campus in Bangladesh.. বর্তমানে চিকিৎসা সেবার মানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর পরেই এর অবস্থান যা গতবছর স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় কতৃক নির্ধারিত হয়...দেশের অন্যতম সেরা হাসপাতাল -শজিমেকহা,বগুড়া..

ব্যস্ত শহর বগুড়া... The Gateway of North-Bengal
17/10/2016

ব্যস্ত শহর বগুড়া... The Gateway of North-Bengal

বগুড়া শহর
08/10/2016

বগুড়া শহর

30/10/2015

......'সার্ক সংস্কৃতি রাজধানী'
হচ্ছে বগুড়া ...............
'সার্ক সংস্কৃতি
রাজধানী' হচ্ছে বগুড়া। সরকারের
নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে বিষয়টি
চূড়ান্ত করা হয়েছে। শিগগিরই
আনুষ্ঠানিকভাবে তা ঘোষণা করা
হবে। বগুড়া শহরকে ঘিরে আয়োজন করা
হবে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠান। এতে
যোগ দেবেন সার্কভুক্ত দেশগুলোর
শিল্পী, সাহিত্যিক, গবেষক ও
বুদ্ধিজীবীরা। সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল
সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা
সংস্থার (সার্ক) অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সার্ক
কালচারাল সেন্টারের (শ্রীলঙ্কা)
উদ্যোগে সার্কভুক্ত দেশগুলোর একটি
শহরকে 'সার্ক সংস্কৃতি রাজধানী'
ঘোষণার আয়োজন শুরু হয়েছে চলতি বছর
থেকে। এই আয়োজনে রাজধানীর
বাইরের কোনো শহরকেই বেছে
নেওয়ার রীতি চালু করা হয়েছে।
প্রথমবার 'সার্ক সংস্কৃতি রাজধানী'
ঘোষণা করা হয়েছে
আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক নগরী
বামিয়ানকে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৬
সালের জন্য বাংলাদেশের একটি
শহরকে নির্বাচনের উদ্যোগ নেওয়া
হলে শুরু হয় নানামুখী তৎপরতা।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের
নিয়ে গঠিত ওয়ার্কিং কমিটির গত ৫
মার্চ অনুষ্ঠিত প্রথম সভায় সার্ক
সংস্কৃতি রাজধানীর জন্য কুষ্টিয়া,
বগুড়া ও কুমিল্লাকে প্রাথমিকভাবে
নির্বাচন করা হয়। নির্বাচনের
ক্ষেত্রে ওই শহরগুলোর ইতিহাস-
ঐতিহ্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এ খবর
প্রচারের পর ওই এলাকাগুলোর
প্রভাবশালী নেতা ও সংস্কৃতি
ব্যক্তিত্বরা নিজ নিজ এলাকার পক্ষে
জোর তৎপরতা শুরু করেন; যদিও
প্রাথমিকভাবে বগুড়াকেই নির্বাচিত
করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
সার্ক কালচারাল সেন্টারের
ডিরেক্টর বসন্তে কুতুয়েল্লা ও ডেপুটি
ডিরেক্টর সুন্দরীয়া দেবীর নেতৃত্বে
একটি প্রতিনিধিদল গত জুন মাসের শেষ
সপ্তাহে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলো
পরিদর্শন করেন। তাঁদের পরিদর্শন
প্রতিবেদন বগুড়ার পক্ষে গেছে বলে
জানা গেছে।
বগুড়ায় রয়েছে প্রায় আড়াই হাজার
বছরের গৌরবোজ্জ্বল সভ্যতার নিদর্শন
মহাস্থানগড়। এ ছাড়া রয়েছে অনেক
ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা,
যা সব ধর্মের অনুসারীদের কাছেই
পবিত্র। বগুড়া দইয়ের জন্যও বিখ্যাত।
তবে বগুড়াকে নির্বাচনের ক্ষেত্রে
ইতিহাস-ঐতিহ্য ছাড়াও অতিথিদের
অবস্থান এবং নিরাপত্তার বিষয়টিও
গুরুত্ব পেয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে সংস্কৃতিমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান নূর এ ব্যাপারে কালের
কণ্ঠকে বলেছিলেন, 'ইতিহাস-ঐতিহ্য
ছাড়াও ঢাকা থেকে যাতায়াত,
আবাসন, মিলনায়তন, আপ্যায়ন ইত্যাদি
বিবেচনায় বগুড়াকে সার্ক সংস্কৃতি
রাজধানী হিসেবে ঘোষণার জন্য
প্রস্তাব বিবেচনা করা হচ্ছে।'
[ সূত্র - কালের কণ্ঠ ]

16/10/2015

সরকারি মেডিকেল এ যারা চান্স পাও নি তারা হতাশ না তোমাদের সামনের সুযোগ গুলো কাজে লাগাও।হতাশা,প্রতিবাদ করে সামনের আশা গুলোও নষ্ট করো না।যা হবার তা হয়েই গেছে।জীবনে ডাক্তারির চাইতে আরো বড় সম্মান আরো বড় অর্জন তোমার জন্য অপেক্ষা করছে।সেগুলো তে হাত বাড়াও।নিজের মনকে শক্ত করে নতুনভাবে শুরু কর।
লিখেছেনঃ ডা. অনিমেষ পাল

25/08/2015

বিয়ে এখনো করিনি, কিন্তু এরপরেও
কেউ যদি সেক্সুয়াল পরামর্শ নিতে
আসে, তাকে এর বিস্তারিত বুঝিয়ে
পরামর্শ ও চিকিৎসা দিতে হয়।
রুগী যদি এখন ভাবে ডাক্তার সাহেব
তো বিয়েই করেনি, তাহলে এতো
কিছু জানে ক্যামনে? তলে তলে
নিশ্চয় অন্য ব্যাপার আছে।
রুগীর ভাবনা যদি এমন হয়, তাহলে কার
মেন্টালিটির দোষ?
সানি লিওন বাংলাদেশে আসছে...
হুজুররা এর প্রতিবাদ করছে। করাটাই
স্বাভাবিক...
এটা দেখে অনেকে আবার কটূক্তি
করছে "হুজুররা সানি লিওনরে ক্যামনে
চিনল? তাহলে কি তারাও নেট ঘেঁটে
থ্রি এক্স দেখে?"
সত্যি আজব!!
সানি লিওনের মত একজন পতিতার
আগমনে যখন একদল মানুষ এর প্রতিবাদে
লিপ্ত, আরেকদল এর পক্ষে প্রচারণায়
লিপ্ত... এমনকি কিছু মেয়েও আছে এই
দলে... হয়তো সানি লিওন তাদের আদর্শ
মানবী।
কেউ লুকিয়ে লুকিয়ে একা একা কোন
পাপ কাজ করলে, সেটার জবাদিহিতা
তাকেই করতে হয়। কিন্তু কেউ যদি
অন্যদেরও পাপ কাজে উৎসাহ বা
সাপোর্ট দেয়, তাহলে নিজের পাপের
ভাগীদার তো হতেই হয়, এর সাথে
যারা যারা পাপ করছে তাদের
সকলেরও পাপের ভাগিদারও হতে হয়।
এদেশে অনেক পতিতা আছে ঠিক, তবে
একজন সেলেব্রেটি পতিতার বিষয়টা
আলাদা... এর অনেক কুপ্রভাব পড়ে
সমাজে।
আর সানি লিওনের মত একটা পতিতা
এদেশে আসলেই বা লাভ কি, আর না
আসলেই বা ক্ষতি কি? না, সানি লিওন
আসলে এদেশ আমুলে পালটে যাবে,
উন্নতির চরম শিখরে উঠে যাবে?
যে নায়িকার সাথে শাহরুখ খান,
আমির খানের মত নামমাত্র মুসলিমরা
পর্যন্ত অভিনয় করতে অস্বীকৃতি জানায়,
আর তার পক্ষে যখন শতকরা নব্বই ভাগ
মুসলিম দেশের কিছু মানুষ কথা বলে,
তখন সত্যি অবাক লাগে!!
মানলাম, আপনার সানি লিওনকে খুব
পছন্দ, কিংবা সানি লিওন আপনার
আদর্শ... আপনি ঘরে বসে একাই তার নগ্ন
শরীর দেখুন... কিন্তু তাই বলে আপনি
এটাকে জেনারালইজ করতে পারেন
না...
আল্লাহ স্পষ্ট বলেছেন,
"অতএব. সাবধান! যারা চায় মুসলিম
সমাজে অশ্নীলতা ছড়িয়ে পড়ুক তাদের
জন্য রয়েছে পরকালে যন্ত্রানাদায়ক
শাস্তি" (সূরা আননুর-১৯)

Dr. Taraki Hasan Mehedi

06/08/2015

বগুড়ার নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহঃ
১.বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক হাই স্কুল এন্ড কলেজ
২.বগুড়া জিলা স্কুল
৩.বগুড়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়(ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হাই স্কুল)
৪.সরকারী আযিযুল হক কলেজ
৫.এস.ও.এস হারমেন মেইন্যার স্কুল এন্ড কলেজ,বগুড়া শাখা
৬.মিলেনিয়াম স্কলাস্টিকা স্কুল এন্ড কলেজ
৭.আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন হাই স্কুল এন্ড কলেজ
৮.বগুড়া পুলিশ লাইন হাই স্কুল এন্ড কলেজ
৯.সরকারি শাহ সুলতান কলেজ
১০.বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ
১১.সরকারি মুস্তাফাবিয়া কামিল মাদ্রাসা

26/07/2015

মেডিকেল এ চান্স পেলে আজীবন দুঃখ, মনে হয় কেন যে এ unlimimited প্যারার জগতে চান্স পেলাম..আর চান্স না পেলে আরো দুঃখ..অতঃপর নিজের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কেউ চান্স না পাওয়া পর্যন্ত ডাক্তার আর ডাক্তারি পেশার চৌদ্দগুস্টি উদ্ধার করাই কর্তব্য হয়ে ওঠে..

18/07/2015

ঈদ মুবারক...সবাইকে পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা

16/07/2015

মেডিকেল কলেজ খুব নির্মম জায়গা।
মেধাবী হলেই হয় না, পরিশ্রম ও ভাগ্য
দুটোই লাগে তার সাথে। পরিশ্রমীরা
মেধাবীদের চেয়ে এগিয়ে থাকে।
প্রথম প্রফেশনাল পরীক্ষা সবচাইতে
বিভীষিকাময়। এধরনের পরীক্ষা
জীবনে এটাই প্রথম, যদিও নানাভাবে
আইটেম, কার্ড, টিউটোরিয়াল, অসপি
নিয়ে আগেই প্রচুর অনুশীলন করান
শিক্ষকরা , তার পরেও সেখানে
অনেকে ফেল করে।
আমাদের সময় ফেল করলে তিনমাস
অপেক্ষা করে আবার পরীক্ষা দেয়া
যেত। এখন ব্যাং এর ছাতার মতো
মেডিকেল কলেজ হওয়াতে ফেল
করাদের সংথ্যা বেড়েছে আর নতুন
নিয়মে পরীক্ষার সংখ্যা কমেছে।
এখন ৬ মাস পরপর পরীক্ষা হয়। কিন্তু
ক্যারি অন সিস্টেম থাকায় যে ফেল
করে সে তৃতীয় বর্ষের ক্লাস শুরু করে
দেয়। কারন সব বিষয়ে তো একজন ফেল
করে না। একটা বা দুটো। সে আবার ৬
মাস পর পরীক্ষা দেয় এবং পরের
পরীক্ষাতে আবার নিজের ব্যাচের
সাথে রেগুলার হয়ে যায়।
পড়াশোনা করলেও অন্য অনেক কারনে
মানুষ পরীক্ষাতে ফেল করতে পারে।
উৎকন্ঠা , নার্ভাস হওয়া, অসুস্থতা,
প্রিয়জনের অসুস্থতা ও মৃত্যু । এগুলো তো
তার নিজের নিয়ন্ত্রনে থাকে না।
একজন ফেল করলে আবার সহপাঠিদের
সাথে যোগ দেবার যে সুযোগ সেটা
তাকে অধিকতর হতাশা থেকে বাঁচায়।
এমনিতেই মেডিকেলের পড়ার চাপ
অনেককে চিরস্থায়ীভাবে বিষন্ন
করে দেয়, অনেকে নানারকম
প্রাণঘাতি অভ্যাস করে ফেলে,
আত্মহত্যাও বিচিত্র না।
তারমধ্যে শুনলাম, এবার ক্যারি অন
প্রথা বাতিল করা হয়েছে। তার মানে
ফেল করলে ক্লাস কন্টিনিউ করা যাবে
না। সহপাঠীরা পাশ করেছে বলে
এগিয়ে যাবে আর যে ফেল করেছে
সে আর পরীক্ষা দিয়ে তাদের ধরতে
পারবে না।
আমাদের সময় এরকম হলে , আমার কিছু বন্ধু
যারা এখন প্রফেসর, নিয়মিত
অ্যাঞ্জিওগ্রাম করে আর সার্জারী,
তারা আমার দুবছর পরে পাশ করতো।
তারা শুধু আমাদের ধরেই ফেলে নাই,
ক্যারিয়ারেও অনেককে পেছনে
ফেলেছে।
আমি মনে করি ক্যারি অন সিস্টেম
বাতিল করা একটি অপ্রয়োজনীয়
সিদ্ধান্ত। এতে করে সরকারী
মেডিকেলে হোস্টেলের সিটের
সংকট হবে, কোন কোন বছর ইন্টার্নি
সংকট হবে।
লাভ হবে বেসরকারী মেডিকেলের্।
একবছর বাড়তি পড়লে বেশী টাকা
বেতন ও নানারকম ফিজ নেয়া যাবে।
আর বাড়বে হতাশা, মানসিক ব্যাধি,
সুইসাইডাল প্রবণতা ও মাদকাসক্তি।
অনেকে ড্রপ আউট হবে আর মেয়েদের
বিয়ে দিয়ে দেবে বাবা মা।
বরং পরপর দুবার ফেল করলে এমনিতেই
একবছর দেরী হয় পাশ করতে। তাই এসব
করে ক্লাস করতে না দেয়া আর
বেসরকারী মেডিকেলের আয়
বাড়ানো ছাড়া আর কোন ফায়দা
নেই।
অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত পুণর্বিবেচনা
করে বাতিল করা দরকার।
লিখেছেন: শ্রদ্ধেয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ডাঃ আব্দুন নূর তুষার

11/07/2015

রাত্রে খাওয়া দাওয়া শেষে গোল্ডলিফ সিগারেট ধরিয়ে আব্বা যখন বারান্দা্র চেয়ারটায় বসে তখন আব্বার মেজাজ থাকে চৈত্র মাসের গরমে তাল পাখার বাতাসের মত ফুরফুরা। আমার টার্গেট ঐ সময়টাই...
স্কুলের রেজাল্ট কার্ড আব্বার হাতে যাওয়ার পর আম্মা আশেপাশে থাকলে সুবিধা হত, আব্বা কতৃক বিভিন্ন শারীরিক অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষার জন্য ঢাল ছিল আম্মা। বড় হওয়ার পরে আব্বার সাথে আমার ব্যাক্তিগত আলোচনায় আম্মা থাকলেই ব্যাঘাত ঘটায়। আজকের আলোচনায় আম্মা থাকলে আমার সাড়ে তিন মাসের স্বপ্ন হিন্দি সিরিয়ালের ঠাস ঠাস ক্লোজ শটের মত ভেঙে যাবে।
আম্মারে চা বানানোতে ব্যাস্ত রেখে চুপি চুপি আব্বার পেছনে দাড়ালাম, আধ টাক মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম
"তোমার এই অর্ধ টাক হইল আমাদের বংশ পরিচয়, আমার নাতি্র মাথা দেখেও অনেকেই তোমার কথা স্মরণ করবে"
সিগারেটটা স্ট্রেতে রাখতে রাখতে মুচকি হাসি হেসে আব্বা বলল "তোমার আম্মারেও ঢেউ খেলানো চুলের মোহ দেখিয়ে বিয়েটা করছিলাম, বিয়ের পরে তোমার মা মাস শেষে বাজারের খরচটায় দেখে, আমার মাথার চুল না থাকলেও তার কিচ্ছু যায় আসে না"
" আমার এক্ষুনি যে অবস্থা, চুল দেখিয়ে বিয়ে আমি করতে পারব না, তোমার মাথার দিকে তাকালে আমারে কেও মেয়ে দিবে বলে মনে হচ্ছে না" আব্বার হাসিটা লম্বা করে দিলাম,এইবার আমার কথাটা পাততে হবে।
"আচ্ছা, তোমার জন্য মেয়ে দেখতে গেলে আমি যাব না" সিগারেটে আরেকটা টান দিয়ে আব্বা কাশি দিতে দিতেই হাসিটা দিল।
আর সময় নস্ট করা যাবে না, চা এর ঘ্রান আসতেছে, তার মানে আম্মা রেডি। গুলি বন্দুক থেকে বের করতে হবে, না হয় আমার ছোটবেলার আর আব্বার বর্তমান ঢাল , আমার আম্মাজান যদি মাঝখানে চলে আসে, তাহলে সবি বৃথা।
"আব্বা,ঈদ তো চলেই আসল, এই ঈদে একটা "Turbo Runner" বাইক দিবা ওয়াদা করছিলা, মানে সমস্যা থাকলে লাগবে না, কিন্তু তোমার ওয়াদার তো একটা মূল্য আছে, তাই আর কি!!!"
শেষ কথা গুলা বলার সময়ে গলার সুর নরম হয়ে এল, অন্ধকারে আব্বার হাসিটা আর দেখা যাচ্ছে না। দুই মাস আগে কেনা "TVS Apache" এখন গ্যারেজেই পরে থাকে, ওটাতে আমার আর আগ্রহ নাই, এখন নতুন বাইকের জন্য আব্বার কাছে দাবি জানানোটা ন্যায়ের কিছু না, তবে বাপদের কাছে সন্তানের দাবি অন্যায় ও না।
আব্বা চুপ করে রইল, আম্মা চা হাতে চলে এসেছে। তাইলে এইবারো বাইকটা হাতছাড়া হয়ে গেল???!!! আব্বা চা এর বড় মগটা হাতে নিয়ে আমার দিকে মুখ করল। চোখে হাসি হাসি, কিন্তু পুরা চেহারাটা রাগী রাগী ভাব। তাইলে কি এই ঈদেও নতুন বাইকে ঘুরতে যাওয়া হচ্ছে না??
"গ্যারেজে যাও, মতিন মিয়ারে বলো চাবি দিতে, বাইক পেছনে রাখা আছে" বলেই আব্বা চায়ের কাপে চুমুক দিল।আব্বার টাক মাথায় দুইটা টোকা মারলাম আনন্দে। আম্মা কিছু বুঝে উঠার আগেই আমি দৌড় দিলাম।
দৌড়াতে দৌড়াতেই ঘুমটা ভেঙে গেল!!!! ঘুম ভাঙার পরে মধ্যবিত্ত বাপের প্রথম দিন কিনে দেয়া সাইকলেটার কথা মনে পরল, চার হাজার টাকায় কিনে দেয়া হাসিটাও উকি দিল। কেমন করে জানি তখনি আব্বা আমারে ফোন দিল...
"তুমি তো বাড়ির কথা ভুলেই গেছো, কালকে সকালে উইঠা বাড়ি আসবা"
মধ্যবিত্ত বাপের দেয়া আদেশ, আমার জগতের শ্রেস্ট মানুষটার ভালোবাসার আদেশ। অমান্য করি কিভাবে???
নাজিরুল ইসলাম নাদিম

Address

Bogura

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,বগুড়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category