Dr. Sadia Jahan Akhi

Dr. Sadia Jahan Akhi Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Sadia Jahan Akhi, Medical and health, kahalu, Bogura.

11/06/2025

neck pain

31/01/2025
31/01/2025

damage hair thik korte
Rp treatment or Olaplex treatment
Suro korte paren

Hydra facial help to: exfoliate ✔deep-clean✔hydrate your skin ✔and gives you glass skin!You can treat skin conditions wi...
05/11/2024

Hydra facial help to:

exfoliate ✔
deep-clean✔
hydrate your skin ✔
and gives you glass skin!
You can treat skin conditions with this facial such as:
❌dryness
❌dark spots
❌fine lines
❌wrinkles
❌acne

হাইড্রা ফেসিয়াল কি? হাইড্রাফেসিয়াল ত্বকের গভীর থেকে ময়লা তুলে আনে।  ত্বকের উপরিভাগে জমা হওয়া, মরা কোষ সরিয়ে ত্বক পরিষ্ক...
01/11/2024

হাইড্রা ফেসিয়াল কি?

হাইড্রাফেসিয়াল ত্বকের গভীর
থেকে ময়লা তুলে আনে।
ত্বকের উপরিভাগে জমা হওয়া,
মরা কোষ সরিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে।
এই ফেসিয়ালে ভরটেক্স প্রযুক্তির যন্ত্র,
হাইড্রা মেশিন ব্যবহার করা হয়।
ভ্যাকিউম ক্লিনারের মতো এটি কাজ করে। হাইড্রাফেসিয়াল এলিট মেশিনের
সাহায্যে এই মাল্টি স্টেপ,
ফেসিয়াল ট্রিটমেন্টটি করা হয়।
প্রথমে ক্লিনজিং এবং এক্সফোলিয়েশন হয়, তারপরে কেমিকাল পিল ব্যবহার করা হয়।
এরপরে মুখে লাগানো হয় নানারকম এক্সট্র্যাকশন, শেষে মেশিনের সাহায্যে ত্বকের গভীর স্তরে সেরাম পৌঁছে দেওয়া হয়। ফলে ত্বকের নির্জীব কোষগুলো পুনরায় সতেজ হয়ে ওঠে। এছাড়া ত্বকের ধরন বুঝে ব্যবহার করা হয় এলইডি মাস্ক, যা ত্বকে সেরাম ও জেল, অর্থাৎ হাইড্রেশন লক করতে সাহায্য করে।
ধন্যবাদ।

গ্লুটাথিয়ন কি?🌷একধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট যা বডিকে ডিটক্সিফাই করে। 🌱রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 🌱ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে...
27/09/2024

গ্লুটাথিয়ন কি?

🌷একধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট
যা বডিকে ডিটক্সিফাই করে।
🌱রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
🌱ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
🌱তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। 🌱ত্বকের পিগমেন্টেশন রোধ করে।
🌱কাজের এনার্জি বাড়ায়।
যেকোনো পরামর্শ নিতে চলে আসুন ইউনিক হেলথ কেয়ার।

ইন্না লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউনজাতি এক শ্রেষ্ঠ সন্তানকে হারালো.!!!!আমাদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে, নিজের জীবনকে বিলিয়...
24/09/2024

ইন্না লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন
জাতি এক শ্রেষ্ঠ সন্তানকে হারালো.!!!!

আমাদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে, নিজের জীবনকে বিলিয়ে দিয়েছেন,
মহান আল্লাহ ভাইটি কে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন।
_আমিন🤲।

💁‍♂️   হাত-পা জ্বালাপোড়া করে, কী করব????অনেক কারণেই হাত-পায়ে জ্বালাপোড়ার মতো অনুভূতি হয়ে থাকে।হাত-পায়ে জ্বালাপোড়ার মতো অ...
14/09/2024

💁‍♂️ হাত-পা জ্বালাপোড়া করে, কী করব????

অনেক কারণেই হাত-পায়ে জ্বালাপোড়ার মতো অনুভূতি হয়ে থাকে।

হাত-পায়ে জ্বালাপোড়ার মতো অনুভূতি অনেক কারণেই হয়ে থাকে। প্রধান কারণটি হলো স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতা। চিকিৎসাবিজ্ঞানে যাকে বলে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি।

সঠিক রোগ নির্ণয় করার জন্য রোগীর ইতিহাস, রোগীকে পরীক্ষা করে দেখার পাশাপাশি কিছু ল্যাবরেটরি টেস্ট, এনসিভি এবং প্রয়োজন হলে ইমেজিং দরকার হতে পারে।

দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিস, বিশেষ করে যদি ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকে, তাহলে অন্যান্য জটিলতার পাশাপাশি ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হয়ে থাকে। আবার ডায়াবেটিসের চিকিৎসার সঙ্গেও এটি জড়িত। যেমন ডায়াবেটিসের ওষুধ মেটফরমিন দীর্ঘদিন খেলে ভিটামিন বি১২ ঘাটতি দেখা দিতে পারে, যা নিউরোপ্যাথির একটি কারণ। তাই যাঁরা মেটফরমিন খান, তাঁরা মাঝেমধ্যে ভিটামিন বি১২ লেভেল পরীক্ষা করবেন।

হাত-পা জ্বালাপোড়ার পেছনে থাকতে পরে লুকানো অনেক রোগ। কেবল এর-ওর কথায় ভিটামিন বা নার্ভের ওষুধ না খেয়ে কারণ নির্ণয় করা জরুরি

আন্ত্রিক জটিলতার জন্য কারও যদি খাবার হজমে সমস্যা থাকে, তাদের সব ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রেও নিউরোপ্যাথি হতে পারে।

যক্ষ্মা রোগের ওষুধ খেলেও নিউরোপ্যাথি হয়, একে ঠেকাতে সঙ্গে পাইরিডক্সিন (ভিটামিন বি৬) দেওয়া হয়ে থাকে। কিছু সংক্রমণ যেমন কুষ্ঠ বা লেপ্রসিতে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কোনো ভাইরাস সংক্রমণের সঙ্গে যদি শরীরে পানিভর্তি ফুসকুড়ি (হারপিস জোস্টার) হয়, তাহলে সেরে যাওয়ার পরও ওই স্থানে জ্বালাপোড়া বা ব্যথা হতে পারে। একে বলে পোস্ট ভাইরাল নিউরালজিয়া। সাধারণত বুক, পেট, পিঠে এই সমস্যার জন্য আক্রান্ত স্থানে জ্বালাপোড়া মতো অনুভূতি হয়ে থাকে।

বাতের সমস্যা যেমন রিউমাটয়েড আর্থরাইটিস হতে পারে নিউরোপ্যাথির অন্তর্নিহিত কারণ। সারকোইডোসিস, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস, থ্যালামিক স্ট্রোকের মতো স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতাও হতে পারে হাত পায়ের অনুভূতির সমস্যার কারণ। ক্যানসারের কারণে বা ক্যানসারের কেমোথেরাপি চিকিৎসার জন্যও এ রকম লক্ষণে রোগী কষ্ট পেতে পারেন।

কখনো কখনো বিশেষ কোনো স্নায়ু শরীরের যে যে স্থানে বিস্তৃত, শুধু সেই স্থান জুড়ে ঝিনঝিন বা জ্বালা ধরা অনুভূতি হয়। যেমন হাতে হলে এটাকে বলে কারপাল টানেল সিনড্রোম, পায়ে হলে টারসাল টানেল সিনড্রোম, আর ঊরুর বাইরের দিকেও এমন অনুভূতি হতে পারে (মেরালজিয়া প্যারেস্থেটিকা)। কম্পার্টমেন্ট সিনড্রোমগুলো শনাক্ত করতে এনসিভি পরীক্ষা করা হয়।

তাই হাত-পা জ্বালাপোড়ার পেছনে থাকতে পরে লুকানো অনেক রোগ। কেবল এর-ওর কথায় ভিটামিন বা নার্ভের ওষুধ না খেয়ে কারণ নির্ণয় করা জরুরি। কারণ, এর চিকিৎসা করাটাও জরুরি। প্রথম দিকেই চিকিৎসা নিলে রোগটার জটিলতা কমানো সহজ হবে।
এর চিকিৎসায় ভিটামিন বি আর প্রিগাবালিন/গাবাপেন্টিন বা আরও কিছু চিকিৎসা দেওয়া হয়ে থাকে।
লাইফ স্টাইল পাল্টানো পুষ্টিবিদ ফলোআপ থাকা ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করা।।।।। ধন্যবাদ।

✅🌱লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সার-আমাদের লালা গ্রন্থি মুখের মধ্যে লালা নিঃসরণ করে শরীরের পরিপাকতন্ত্রে একটি অপরি...
14/09/2024

✅🌱লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সার-

আমাদের লালা গ্রন্থি মুখের মধ্যে লালা নিঃসরণ করে শরীরের পরিপাকতন্ত্রে একটি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে, যা খাবারকে ভেঙে দিতে, গিলতে, মুখের আর্দ্রতা বজায় রাখতে, মুখের তৈলাক্তকরনে সাহায্য করে। লালা গ্রন্থি (Salivary gland ক্যান্সার হল একটি বিরল ধরণের ম্যালিগন্যান্সি যা লালা উৎপাদনের জন্য দায়ী গ্রন্থিতে বৃদ্ধি লাভ করে।

৪০% পর্যন্ত লালা গ্রন্থির টিউমারগুলি সমভাবে বৃদ্ধি পায় এবং সংলগ্ন টিস্যুতে আক্রমণ করে বা দূরবর্তী অঙ্গগুলিতে মেটাস্টেসিস সৃষ্টি করে। দুর্ভাগ্যক্রমে, এই টিউমারের উপস্থিতি সাধারণত পরবর্তী ক্যান্সারের জন্য ট্রিগার হয়। (মাত্র ২০% ম্যালিগন্যান্সি স্বতঃফূর্তভাবে উদ্ভব হয়)। যাই হোক না কেন, এর অর্থ এই নয় যে, লালা গ্রন্থির সমস্ত টিউমার ক্যান্সারে রূপান্তরিত হতে পারে।

✅লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সারে কয়েকটি প্রকার-

🫰অনকোসাইটোমা।
🫰ওয়ার্থিন টিউমার।
🫰বেসাল সেল অ্যাডেনোমা।
🫰সেল কার্সিনোমা।
🫰 অ্যাসিনিক সেল কার্সিনোমা।

✅লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সারের লক্ষণ-

লালা গ্রন্থিগুলি মুখের প্রতিটি পাশে এবং জিহ্বার নীচে থাকে।
বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্নায়ু এবং অন্যান্য কাঠামো লালা গ্রন্থির মধ্য দিয়ে বা তার কাছাকাছি চলে এবং লালা গ্রন্থি টিউমার দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হলে কিছু লক্ষন তৈরি হয়, তা-

💥মুখে ক্রমাগত ব্যথা।
💥 মুখ বা ঘাড়ে ফোলা বা পিণ্ড।
💥 মুখে অসাড়তা বা দুর্বলতা।
💥 মুখ বা ঘাড়ের বাম এবং ডান পাশের আকার এবং আকৃতির মধ্যে পার্থক্য।
💥 মুখের একপাশে পেশী দুর্বলতা।
💥 বড় করে মুখ খুলতে অসুবিধা।
💥 কান থেকে তরল বের হওয়া।
💥 লালা গ্রন্থিতে ক্রমাগত ব্যথা।

🌱লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সারের কারণ-

🎗️জেনেটিক কারন।
🎗️বিকিরণ এক্সপোজার।
🎗️ভাইরাল সংক্রমণ।
🎗️ ত্বক ক্যান্সার- ত্বকের ক্যান্সার লালা গ্রন্থিতে টিউমারের অন্যতম কারণ।

🎗️ ডিহাইড্রেশন-

ডিহাইড্রেশনও এই রোগের অন্যতম কারণ। কম জল খাওয়া, নির্দিষ্ট ঔষধের ব্যবহার, অসুস্থতা বা অন্যান্য অনুরূপ সমস্যার কারণে ঘটতে পারে।

✅ধূমপান-

ধূমপান লালা গ্রন্থির ক্ষতি করতে পারে, ঘন লালা তৈরি করে। এটি গলা এবং মুখের কাছে টিউমার বা ফুলে যেতে পারে।

✅লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সার নির্ণয়-

- সি,টি(CT) স্ক্যান
- এম,আর,আই(MRI)
- বায়োপসি।
- ফাইন-নিডেল অ্যাসপিরেশন(FNA)

👨‍⚕️ লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সারের চিকিৎসা-

হোমিওপ্যাথিক ট্রিটমেন্ট-এ লালা গ্রন্থি (Salivary gland) ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সফলতা আশা করা যায়। লাইফ স্টাইল নিউট্রেশন এক্সারসাইজ পারিবারিক ইতিহাস সামাজিক পরিবেশ সবকিছু মিলিয়ে (Salivary gland) ক্যান্সার ভাল হবে আশা করা যায়।

Alhamdulillah factory vigit in this company Arrangements for T.K group and prime pusti LTD and prime  cosmetics LTD.
12/09/2024

Alhamdulillah factory vigit in this company
Arrangements for T.K group and prime pusti LTD and prime cosmetics LTD.

এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা কি? সুস্থ শিশু মানেই হাসিখুশি ও দুরন্তপনা। সুস্থ–স্বাভাবিক শিশু খানিকটা চঞ্চল হবেই। তবে...
10/09/2024

এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা কি?

সুস্থ শিশু মানেই হাসিখুশি ও দুরন্তপনা। সুস্থ–স্বাভাবিক শিশু খানিকটা চঞ্চল হবেই। তবে অতিচঞ্চল শিশুর সমস্যাকে বলা হয় এ ডি এইচ ডি, কথাটির পুরো অর্থ হল Attention deficit hyperactivity disorder (ADHD). এটি একটি neurodevelopmental disorder যা শিশুদের মধ্যে প্রচুর দেখা যায় এবং বড় হওয়ার পরও অনেক সময় এটা থেকে যায়।
যেসব শিশুরা ADHD তে ভোগে তাদের যেকোনো কিছুতে মনোযোগ দিতে সমস্যা হয়, ইম্পালসিভ বিহেভিয়ার কে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না (সেই কাজের কি ফল হবে তা না ভেবেই কাজটা করে ফেলে), অথবা অতিরিক্ত পরিমানে সক্রিয় হয়ে যায়।

যেসব শিশুরা ADHD তে ভোগে তাদের ভেতর কম আত্মমর্যাদা, বিভিন্ন সম্পর্কে সমস্যা এবং বিদ্যালয়ে বিভিন্ন পারফরম্যান্সে সমস্যা দেখা যায়। এইসব লক্ষন বয়স বাড়ার সাথে সাথে কমতে থাকে, তবে কারো কারোর ক্ষেত্রে বড় বয়সেও এই সমস্যাগুলো থেকে যায় এবং কখনই পুরোপুরি সারে না। তবে বিভিন্ন পদ্ধতির দ্বারা এই সব সমস্যার সমাধান করা এদের শেখানো হয়। এলোপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে ADHD কে সারানো যায় না, তবে লক্ষনগুলো কম রাখতে সাহায্য করে। ওষুধ ও ব্যবহারিক পরিবর্তন হল চিকিৎসার অঙ্গ।
তবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে ADHD কে পুরোপুরি সারানো যায়, প্রথম থেকে চিকিৎসা শুরু হলে খুব ভালো ফলাফল দেখা যায়।

কখন বলব এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা-
যখন শিশুর চঞ্চলতার কারণে সে নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় (পড়ে যাওয়া, আঘাত পাওয়া ইত্যাদি), অন্যের ক্ষতির কারণ হয়, প্রায়ই এমন আচরণ করে (জিনিসপত্র ভাঙা, অযথা ছোটাছুটি করে অন্যের কাজে বাধা দেওয়া ইত্যাদি) কিংবা শিশুর সামাজিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয় (যেমন চঞ্চলতার কারণে কেউ তার সঙ্গে মেশে না, খেলে না এবং তাকে এড়িয়ে চলে), তখন সেই চঞ্চলতাকে অতিচঞ্চলতা বা ADHD বলে।

এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা কেন হয় ?
বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত এ ডি এইচ ডি ঠিক কী কারণে হয় সেকথা বিশদভাবে নির্ধারন না করতে পারলেও একথা বুঝতে পেরেছেন যে, নিউরোট্রান্সমিটার-এর সক্রিয়তা নিম্নমাত্রায় থাকার ফলে মস্তিষ্ক সঠিক সংবাদ গ্রহণ করতে পারছে না। এই নিউরোট্রান্সমিটার সঠিক সংবাদ না পাঠাতে পারলে মনোযোগ, আবেগ প্রশমন, সংগঠিত চিন্তাধারা এবং উচিত-অনুচিত বোঝার শক্তি থাকে না। যার ফলে ব্যবহারে অসমানতা পরিলক্ষিত হয়।

এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা এর সমস্যা নিম্নলিখিত কারণে উৎপন্ন হয় –

@@@ #বংশগত কারণ–

বিভিন্ন
পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে যে, ৮০ শতাংশ রোগীর এই সমস্যা তাঁদের জেনেটিক কাঠামোর থেকে উৎপন্ন হয়েছে।

@ পরিবেশজনিত সমস্যা– দেখা গেছে যে, যদি কোনও গর্ভবতী মহিলা সিগারেট বা মদ খান, সেক্ষেত্রে তাঁদের শিশুদের এ ডি এইচ ডি সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল থাকে।

@ মানসিক কারণ– একথাও প্রমাণিত হয়েছে যে, যদি দীর্ঘদিন ধরে শিশুরা কোনও কারণে অযত্নের সম্নুখীন হতে বাধ্য হয় তাহলে তাঁদের মধ্যে এ ডি এইচ ডি এর সমস্যা উৎপন্ন হয়।

@ ব্যবহারজনিত সমস্যা– কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে, শিশুদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও মানসিক যাতনার কারণেও শিশুদের মধ্যে এ ডি এইচ ডি-র সমস্যা উৎপন্ন হয়।

যা দেখে বোঝা যায় শিশুটি এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতা-

৥ কোনো বিষয়ের প্রতি বেশিক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।
৥ সারাক্ষণ ছোটাছুটি করা, চিন্তাভাবনা না করে হঠাৎ কিছু করে ফেলা।
৥ স্থির হয়ে বসে থাকতে না পারা।
৥ বই-কলম প্রায়ই হারিয়ে ফেলা।
৥ লাফিয়ে উঁচুতে উঠে যাওয়া।
৥ প্রশ্ন শোনার আগে জবাব দেওয়া।
৥ পড়ালেখা এমনকি খেলাধুলায় মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।
৥ বড়দের কাজে বা কথার মধ্যে বাধা দেওয়া।
৥ একসঙ্গে অনেক কিছু করার চেষ্টা করা, তবে কোনোটাই শেষ করতে না পারা।
অতিচঞ্চলতার এই লক্ষণগুলো যদি সাত বছরের কম বয়সী শিশুর মধ্যে কমপক্ষে ছয় মাস ধরে দেখা যায় এবং এ কারণে যদি তার পড়ালেখা বাধাগ্রস্ত হতে থাকে, তখন সেটিকে এডিএইচডি বলা হয়।

এ ডি এইচ ডি (ADHD) বা অতিচঞ্চলতায় করণীয়-
৥ যদি শিশুর মধ্যে অতিচঞ্চলতার লক্ষণ থাকে, তাহলে একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সাহায্য নিন।
৥ শিশুর জন্য একটি রুটিন তৈরি করুন। বাড়ির সবাই সঠিক নিয়ম মেনে চলুন। যেমন নির্দিষ্ঠ সময়ে ঘুমানো, সঠিক সময়ে খাবার খাওয়া ও খেলার সময়ে খেলা ইত্যাদি।
৥ শিশুকে কোনো নির্দেশ দিলে সেটি তাকে বুঝিয়ে বলবেন। রূঢ় আচরণ করবেন না।
৥ শিশুর ভালো কাজের প্রশংসা করুন, কখনো তাকে পুরস্কৃত করুন।
৥ শিশুর খাদ্যতালিকায় কৃত্রিম রং ও মিষ্টির পরিমাণ কমিয়ে তাজা ফলমূল যুক্ত করুন।

চিকিৎসার মাধ্যমে ADHD কে পুরোপুরি সারানো যায়, তাই প্রথম থেকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শুরু করুন। বাচ্চাকে সুস্থ রাখেন।

💁‍♂️💁‍♂️💁‍♂️ সারভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস?   এটি খুবই পরিচিত একটি রোগের নাম। আমাদের চল্লিশ এর বেশির ভাগ মানুষই এর সঙ্গে পরিচ...
06/09/2024

💁‍♂️💁‍♂️💁‍♂️ সারভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস?

এটি খুবই পরিচিত একটি রোগের নাম।

আমাদের চল্লিশ এর বেশির ভাগ মানুষই এর সঙ্গে পরিচিত। এটি মেরুদণ্ডের হাড় বা কশেরুকার ক্ষয়জনিত রোগ। আমাদের মেরুদণ্ডকে মেডিকেল পরিভাষায় কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন— ঘাড়ের অংশটুকু সারভাইক্যাল স্পাইন, পিঠের অংশকে থোরাসিক স্পাইন, কোমরের অংশকে লাম্বার স্পাইন ও কোমরের নিচের অংশকে সেকরাল স্পাইন বলে। আমাদের মেরুদণ্ড সবচেয়ে বেশি নড়াচড়া হয় দুইটি অংশে ঘাড় বা সারভাই ক্যাল স্পাইন ও কোমর বা লাম্বার স্পাইনে। যেহেতু সারভাই ক্যাল স্পাইনে মুভমেন্ট বা নড়াচড়া বেশি হয়, এর ফলে মেরুদণ্ডের এই অংশে হাড়ের ক্ষয় ও বেশি হয়ে থাকে। ঘাড়ের মেরুদণ্ডের এ ক্ষয় হয়ে যাওয়াকে সারভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস বলা হয়।

লক্ষণঃ

ঘাড় ব্যথা এবং এ ব্যথা কাঁধ, বাহু, হাত ও আঙুল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। এছাড়া কাঁধ, বাহু, হাত ও আঙুলে অস্বাভাবিক অনুভূতি বা অবশ ভাব হতে পারে। বাহু, হাত ও আঙুল দুর্বল অনুভূত হতে পারে। সব সময় ঘাড় ধরে বা জমে (স্টিফনেস) আছে এবং আস্তে আস্তে ব্যথা বাড়তে থাকে। এমনকি ঘাড়ের মুভমেন্ট ও দাঁড়ানো অবস্থায় কোনো কাজ করলে ব্যথা বাড়ে। ঘাড় নিচু করে ভারি কিছু তোলা বা অতিরিক্ত কাজের পর তীক্ষ ব্যথা হতে পারে।

চিকিৎসাঃ
১) সাধারণত ব্যথানাশক ওষুধ যেমন¬
প্যারাসিটামল, নেপ্রক্সিন ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে।

কিন্তু ব্যথার ওষুধ সলিউশন না।
কারণ আপনি যতক্ষণ খাবেন
তখন ভালো থাকবেন।

২) রোগীকে ঘাড়ের নড়াচড়া কমাতে হবে।প্রয়োজনে সারভাইক্যাল স্প্লিন্ট ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।

৩) কম্পিউটারে বসে একটানা দীর্ঘ সময় কাজ না করা।

• প্রয়োজন অনুসারে ফিজিওথেরাপি,

যেমনঃ
১) ঘাড়ের মাংস পেশীর স্ত্রেচিং এবং স্ত্রেন্দেনিং এক্সারসাইজ করাতে হবে।
২) ঘাড়ের মেরুদণ্ডের হাড়ের গ্লাইডিঙ মুভমেন্ট করাতে হবে।

তবে রোগীর বয়স ৬০ এর বেশি হলে বা মেরুদণ্ডের এই অংশে হাড়ের ক্ষয় বেশি হয়ে এই মুভমেন্ট করানো যাবে না।
আপনি একা এগুলো করা যাবে না।
একজন ফিজিওথেরাপী
ফলোআপে থাকতে হবে।

৩)এ ক্ষেত্রে USTও SWT থেরাপীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
প্রথমত লাইফস্টাইল চেঞ্জ করতে হবে।
প্রতিদিন নিয়ম অনু যাই এক্সারসাইজ করার প্র্যাকটিস করতে হবে।
পুষ্টিকর ও যে খাবারের ব্যাথা কমবে
সেইগুলো খাবার মেনুতে রাখতে হবে।
ঘুমানোর পজিশন ঠিক রাখা।
আরো অনেক নিয়ম আছে।
ধন্যবাদ dr. Sadia jahan Akhi

Address

Kahalu
Bogura

Telephone

+8801747205432

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Sadia Jahan Akhi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Sadia Jahan Akhi:

Share