Allahor Dan Dawakhana-আল্লাহর দান দাওয়াখানা

  • Home
  • Bangladesh
  • Bogura
  • Allahor Dan Dawakhana-আল্লাহর দান দাওয়াখানা

Allahor Dan Dawakhana-আল্লাহর দান দাওয়াখানা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Allahor Dan Dawakhana-আল্লাহর দান দাওয়াখানা, Medical and health, Bogura.

ঈদ মোবারক 🌙🌙তাকাববালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
10/04/2024

ঈদ মোবারক 🌙🌙

তাকাববালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

👉  চিয়াসিড👈 বলতে পারেন পুরো পৃথিবীতে একে সুপার ফুড বলা হয়? কারণ এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা এমন কিছু গুনাগুন দিয়েছে যা মা...
24/03/2024

👉 চিয়াসিড👈
বলতে পারেন পুরো পৃথিবীতে একে সুপার ফুড বলা হয়? কারণ এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা এমন কিছু গুনাগুন দিয়েছে যা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী বলা হয় প্রায় ২০ এর অধিক রোগের উপকার করেছে এই চিয়াসিড✅✅ স্বাস্থ্য সচেতনশীল প্রত্যেকটি মানুষ তাদের দৈনন্দিন জীবনে এর ব্যবহার একদম নিত্য প্রয়োজনীয় করে তুলেছেন।
💥বর্তমান পৃথিবীতে চিয়াসিড কে বলা হয় সুপারফুড। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বর্তমান বাংলাদেশে এর চাহিদা বেড়েছে বহুগুণে।
আসুন কেন খাবেন এবং কি উপকার পাবেন তা জানি
👉চিয়া সিডের উপকারিতাঃ
(১) চিয়া সিডস দ্রুত ওজন কমায়।স্বরনশক্তি বৃদ্ধি করে।
(২) প্রোটিনের চাহিদা মিটায় কারন চিয়া সিডে আছে ওমেগা ৩।
(৩) ইমিউন সিস্টেম বাড়ায়
(৪) এনার্জি বাড়ায়।
(৫) পরিপূর্ণ ঘুম হতে সাহায্য করে।
(৬) টক্সিন মুক্ত রাখে।
(৭) ব্লাড সুগার লেভেল নরমাল রাখে।
(৮) কোলেস্ট্রল ও ব্লাড প্রেসার কমায়।
(৯) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
(১০) হজমে সহায়তা করে।
(১১) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
(১২) প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে।
(১৩) চিয়া সিড এ B1, B2, B3 ও বোরন রয়েছে। আর বোরন ক্যালসিয়ামের সাথে যুক্ত হয়ে হাড় শক্ত করে।
(১৪)ত্বক মসৃণ করে। টান টান ভাব আনে।
(১৫) নখ শক্ত করে।
(১৬) চিয়া সিড এ আছে ওমেগা ৩, ফসফরাস, প্রোটিন ও অ‍্যামিনো এসিড।ওমেগা ৩ মাথার ত্বককে ব‍্যাক্টেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। ফসফরাস চুলের সঠিক বৃদ্ধি করে আর প্রোটিন ও অ‍্যামিনো এসিড চুলকে ঘন ও শক্ত করে।

আলহামদুলিল্লাহ🤲🤲, আল্লাহর মেহেরবানিতে এভাবে আমরা শত শত রোগীর সেবা দিয়ে আসছি। 👉👉যে কোন টিউমারে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে প...
05/03/2024

আলহামদুলিল্লাহ🤲🤲, আল্লাহর মেহেরবানিতে এভাবে আমরা শত শত রোগীর সেবা দিয়ে আসছি।
👉👉যে কোন টিউমারে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
❤️❤️আল্লাহর রহমতে সেরে যাবে ইনশাআল্লাহ❤️❤️
আমাদের কাজের কিছু খন্ড চিত্র।
👉👉আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পেজে মেসেজ দন অথবা ফোন করুন - 01316-340450/0127974027

👉👉   কোষ্ঠকাঠিন্য 👈👈কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে মল শক্ত হয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক মল ত্যাগের অক্ষমতাকে বোঝায়। অর্থাৎ এক্ষেত্রে মল ত্...
05/03/2024

👉👉 কোষ্ঠকাঠিন্য 👈👈
কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে মল শক্ত হয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক মল ত্যাগের অক্ষমতাকে বোঝায়। অর্থাৎ এক্ষেত্রে মল ত্যাগ একটানা ৩ দিন হয়না বা সপ্তাহে ৩ বারের কম হয়। গবেষকদের মতে কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে যে কোন ২টি বা তার অধিক বৈশিষ্ট্য ১২ সপ্তাহের মধ্যে উপস্থিত থাকাকে বোঝায়-
১. স্বতস্ফূর্তভাবে মল ত্যাগ না হওয়া (25% of time) মল ত্যাগে বল প্রয়োগ করতে হয়।
৩. শক্ত মল ত্যাগ।
৪. মল ত্যাগে অসম্পূর্ণতা (Incomplete evacuation)।
৫. পায়ুপথ বন্ধ হয়ে যাওয়ার অনুভূতি (Sensation of anorectal blockage)।

কারণঃ
ক) পরিপাকতন্ত্রের গোলযোগ (Gastrointestinal disorders)-
১. খাদ্য সম্পর্কিত- আঁশ এবং তরল জাতীয় খাদ্যের অভাব বা কম খাওয়া।
২. অস্ত্রের গতি বা সঞ্চালন- গমনপথের ধীরগতি সম্পন্ন মলত্যাগ (Slow-transit constipation), আইবিএস, ক্রনিক ইনটেসটাইনাল সিউডো-অবসট্রাকশন (Chronic intestinal pseudo-obstruction) এবং কিছু ওষুধের প্রভাব।
৩. গঠনগত- কোলন ক্যান্সার, ডাইভারটিকুলার (Diverticular) ডিজিজ, Hirschsprung's disease।
৪. মলত্যাগ- প্রতিবন্ধকতাজনিত মলত্যাগ (Obstructed defecation), অ্যানোরেক্টাল ডিজিজ (Anorectal disease)
যেমন- ক্রন'স ডিজিজ (Crohn's disease), ফিসার (Fissure), রক্ত অর্শ (Haemorrhoids)।
(খ) নন-গ্যাস্ট্রোইনটেসটাইনাল গোলযোগ (Non-Gastrointestinal disorders)-
১. ওষুধ-ওপিয়েট্‌ট্স (Opiates), অ্যান্টিকোলিনারজিক ড্রাগ (Anti-cholinergic), ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারস (Ca2+channel blockers), আয়রণ সাপ্লিমেন্ট, অ্যালুমিনিয়ামসমৃদ্ধ অ্যান্টাসিড।
২. নিউরোলজিক্যাল বা স্নায়ুঘটিত (Neurological)- মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস, স্পাইনাল কর্ডে ক্ষত (Spinal cord lesions), সেরিব্রোভাম্বুলার আঘাত, পারকিনসন্স ডিজিজ।
৩. বিপাকীয় (Metabolic)/অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিজনিত (Endocrine)- ডায়াবেটিস মেলাইটাস, ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি (Hypercalcaemia), হাইপোথাইরয়ডিজম, গর্ভাবস্থা।
৪. অন্যান্য- জীবন-যাপন প্রণালীতে পরিবর্তন, দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতা এবং সে সাথে চলাচলে অক্ষমতা বিশেষতঃ বার্ধক্য ও বিষণ্ণতাজনিত।

লক্ষণঃ
১. শক্ত ও অল্প পরিমাণে সপ্তাহে ৩ বারের কম মলত্যাগ।
২. ধীরে ধীরে পরিপাক তন্ত্রের ছন্দ নষ্ট হতে থাকে
৩. বায়ুজনিত পেট ব্যাথা হতে পারে।
৪. তলপেটে ব্যাথা ও অস্বস্তি হতে পারে।
৫. অসম্পূর্ণ মলত্যাগ অনুভূত হয়।
৬. খাবারে অরুচি হতে পারে।
৭. বমি ও বমিভাব হতে পারে।

পরামর্শঃ
১. সবুজ শাক সবজি পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবেন।
২. ফলের রস পান করুন।
৩. পানি প্রচুর পরিমাণে পান করুন।
৪. কফি, চকলেট, মিষ্টান্ন কম খাবেন।
৫. মল ত্যাগের সময় বেশি চাপ দিবেন না। যথাসময়ে মলত্যাগের অভ্যাস গড়ে তুলুন। বিশেষত: সকালে ঘুম থেকে উঠার পরপরই টয়লেটে যাওয়ার অভ্যাস করুন।

💥💥আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুন 👉 01316-340450 অথবা 01827974027

👉👉সাইনুসাইটিসঃ (Sinusitis)সাইনাসের প্রদাহকে সাইনুসাইটিস বলে। এটি সাইনাস সংক্রমণ বা Rhinosinusitis নামেও পরিচিত। সাইনাস হ...
04/03/2024

👉👉সাইনুসাইটিসঃ (Sinusitis)

সাইনাসের প্রদাহকে সাইনুসাইটিস বলে। এটি সাইনাস সংক্রমণ বা Rhinosinusitis নামেও পরিচিত। সাইনাস হচ্ছে বায়ু প্রকোষ্ট। আমাদের নাসিকা রন্ধের চতুর্দিকে চার জোড়া বায়ু প্রকোষ্ট থাকে। এগুলো ছোট ছোট ছিদ্র দিয়ে নাকের ভিতর অংশে এসে উন্মুক্ত হয়। ম্যাক্সিলারি সাইনাস সবচেয়ে বড় এবং এটি চোখের নিচে বিদ্যমান থাকে। ফ্রন্টাল সাইনাস চোখের উপরে অবস্থান করে। এথময়েড সাইনাস দুই চোখের মাঝে এবং স্ফেনয়েডাল সাইনাস চোখের পেছনে থাকে। এদের মধ্যে ম্যাক্সিলারি সাইনাস সবচেয়ে বেশি সংক্রামিত হয়।
কারণঃ (Cause)

১. নাকের কোন সমস্যার (যেমন- DNS, Nasal Polyp, Nasal tumor ইত্যাদি) কারণে সাইনাসগুলোর মুখ বন্ধ হয়ে গেলে।
২. সাইনাস গ্রন্থিসমূহ বিভিন্ন জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে। এগুলো প্রথমে ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয় এবং পরে স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস, স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমনি এবং স্টেফাইলোক্কাস অরিয়াস দ্বারা সংক্রমিত হয়ে থাকে। সংক্রমণ হলে সাইনাসের শ্লেষ্মাঝিল্লী ফুলে যায়। তখন এর সিলিয়াগুলো কাজ করে না, ফলে সাইনুসাইটিস দেখা দেয়।
৩. নাকে তীব্র দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ হলে।
৪. আঘাতজনিত কারণে।
৫. নোংরা পানিতে সাঁতার কাটলে।
রোগের জন্য দায়ী জীবাণু
Streptococcu haemolyticus, Staphylococcus, Pneumococcus, Haemophilus influenzae ইত্যাদি।

লক্ষণঃ (Symptom)

১. মাথাব্যথা সাইনুসাইটিসের প্রধান লক্ষণ। এ ব্যথা কপালে হতে পারে, নাকের পাশে হতে পারে, মাথা ভার লাগে এবং নিচের দিকে ঝুকলে ব্যথা বাড়ে। সকালের দিকে রোদে গেলে মাথাব্যথা বাড়ে। জ্বর থাকতে পারে।
২. নাক বন্ধ থাকতে পারে।
৩. দীর্ঘদিন Rhinitis (নাকে প্রদাহ) থাকে।
৪. শরীর ম্যাজম্যাজ করে, জ্বরও হতে পারে।
৫. বমি বমিভাব, অরুচি থাকতে পারে।
৬. বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লে মাথাব্যথা বাড়ে।
৭. নাক দিয়ে দুর্গন্ধ আসতে পারে।
পরামর্শঃ (Advice)

১. হাত ও নাক পরিষ্কার রাখতে হবে।
২. বিভিন্ন ধরণের ফু এর আক্রমণ থেকে প্রতিকার নিতে হবে।
৩. সুষম খাদ্য আহার এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুন- 01316-340450/01827974027

অ্যাপেনডিসাইটিস (Appendicitis)অ্যাপেনডিক্স এর প্রদাহকে অ্যাপেনডিসাইটিস বলে। অ্যাপেনডিক্স হল ৩.৫ ইঞ্চি লম্বা টিস্যুর একটি...
03/03/2024

অ্যাপেনডিসাইটিস (Appendicitis)

অ্যাপেনডিক্স এর প্রদাহকে অ্যাপেনডিসাইটিস বলে। অ্যাপেনডিক্স হল ৩.৫ ইঞ্চি লম্বা টিস্যুর একটি নালী, যা ক্ষুদ্রান্ত্র ও বৃহদান্ত্রের সংযোগস্থল অর্থাৎ সিকাম-এর সাথে লাগানো থাকে। অ্যাপেনডিক্সকে ভার্মিফর্ম অ্যাপেনডিক্স (Vermiform appendix) বা সিকাল অ্যাপেনডিক্স (Caecal appendix) নামেও অভিহিত করা হয়। একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে অ্যাপেনডিক্স-এর ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় ভূমিকা আছে। মানুষ এ অঙ্গটি ছাড়াও স্বাভাবিকভাবে বাঁচতে পারে। অ্যাপেনডিসাইটিস যে কোনো সময় হতে পারে কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। এটি মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের বেশি হয়।
যদি সঠিক সময়ে অ্যাপেনডিসাইটিসের সঠিক চিকিৎসা না করা। হয় তবে অ্যাপেনডিক্স বিস্ফোরিত বা ফেঁটে যেতে পারে বা ছিদ্র (Perforate) হয়ে যেতে পারে এবং এর মধ্যকার সংক্রামক পদার্থসমূহ (Infectious material) পাকস্থলী গহ্বরে পতিত হয়। এর ফলে পাকস্থলী গহ্বর এর ঝিল্লীর প্রদাহ (Peritonitis) ঘটতে পারে। এটি খুবই মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করে।
কারণঃ-
১. যখন অ্যাপেনডিক্স কোনো কিছু দ্বারা আবদ্ধ হয়ে যায় যেমন- মল, কোনো বাহ্যিক বস্তু অথবা ক্যান্সার ইত্যাদি দ্বারা।
২. দেহে কোনো সংক্রমণ, যেমন- ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফানজাই ও প্যারাসাইট ইত্যাদির প্রতিক্রিয়ায় অ্যাপেনডিক্স প্রাচীর ফুলে গিয়ে এ আবদ্ধতা সংগঠিত হতে পারে।
৩. লিম্ফনোড বড় হয়ে আবদ্ধতা সৃষ্টি করলে।
৪. কৃমির সংক্রমণ।
৫. টিউমার বা কোনো আঘাত এর কারনে আবদ্ধতা সৃষ্টি হলে।
লক্ষণঃ
অ্যাপেনডিসাইটিসের কিছু অতি উত্তম লক্ষণ আছে যার কারণে চিকিৎসকরা খুব সহজেই এ রোগ নির্ণয় করতে পারে। অ্যাপেনডিসাইটিসের প্রধান লক্ষণ হল পেটে ব্যথা বিশেষ করে ডান ইলিয়াক রিজিওনে ব্যথা।
(ক) পেটে ব্যথার ধরণঃ-
১. হঠাৎ করেই সংগঠিত হয়, যার ফলে প্রায়ই রোগী রাতে ঘুম থেকে জেগে উঠে।
২. পেটে ব্যথা অন্যান্য লক্ষণ সংগঠিত হওয়ার পূর্বেই দেখা দেয়।
৩. নাভির চারপাশ (Belly button) থেকে শুরু হয় এবং এরপর নিচের দিকে ও ডান দিকে ব্যথা শুরু হয়।
৪ . এটি পেটে অনুভূত অন্য যে কোনো ব্যথা থেকে একেবারে ভিন্ন ও নতুন।
৫. কয়েক ঘন্টার মধ্যেই অবস্থা গুরুতর খারাপ হয়ে যায়।
৬. এ সময় যদি হাঁটা চলা করা হয় (Moving around), গভীর শ্বাস প্রশ্বাস নেয়া হয় (Taking deep breaths), কাশি (Coughing) বা হাঁচি (Sneezing) হতে থাকে তখন অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে।
অন্যান্য লক্ষণগুলো হলঃ
১. ক্ষুধামান্দ্য (Loss of appetite):
২. বমি বমিভাব ও বমি হওয়া (Nausea & vomiting)।
৩. কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা ডায়রিয়া (Constipation or diarrhea)।
৪. গ্যাস নির্গমন করতে সমস্যা (Inability to pass gas)।
৫. হালকা জ্বর (Alow-grade fever)।
৬. পেট ফুলে যাওয়া (Abdominal swelling)।
৭. এমন মনে হয় যেন মল ত্যাগ করলে এ অস্বন্তিভাব কমবে।
জটিলতাসমূহঃ
১. অন্ধ্র ছিদ্র হয়ে যাওয়া (Perforation)।
২. অন্ত্র আবদ্ধ হয়ে যাওয়া (Blockage or obstruction of the intestine)।
৩. সেপসিস (Sepsis) হওয়া, যার ফলে আক্রান্ত ব্যাকটেরিয়া রক্তে মিশে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
৪. প্রস্রাব করতে কষ্টবোধ হওয়া।
পরামর্শঃ
অ্যাপেনডিসাইটিস প্রতিরোধ করার কোনো উপায় নেই। তবে, যারা প্রচুর আঁশ সমৃদ্ধ খাবার যেমন- তাজা ফল এবং শাক্সব্জি ইত্যাদি বেশি খায় তাদের ক্ষেত্রে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

চিকিৎসাঃ
সকল ধরণের অ্যাপেনডিসাইটিসের প্রধান ও একমাত্র চিকিৎসা হল সার্জারি করে অ্যাপেনডিক্স ফেলে দেয়া, যাকে অ্যাপেনডিক্টোমি বলে।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুন- 01316-340450/ 01827974027

গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD)গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ পরিপাকতন্ত্রের একটি রোগ যা নিম্ন ইসোফে...
02/03/2024

গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD)

গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ পরিপাকতন্ত্রের একটি রোগ যা নিম্ন ইসোফেজিয়াল স্ফিংটারকে প্রভাবিত করে। গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল বলতে পাকস্থলী ও ইসোফেগাস কে বোঝায়। রিফ্লাক্স অর্থ ফিরে আসা। অর্থ্যাৎ গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স বলতে পাকস্থলীতে বিদ্যমান বিষয়বস্তু (Substances) ইসোফেগাসে ফেরত আসা বোঝায়।

কারণঃ
স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়ায় নিম্ন ইসোফেজিয়াল স্ফিংটার খুলে গিয়ে খাদ্য কে পাকস্থলিতে প্রবেশ করতে অনুমতি দেয় এবং স্ফিংটারটি বন্ধ হয়ে পাকস্থলীতে বিদ্যমান খাদ্য ও অ্যাসিডিক রসকে ইসোফেগাসে পুনরায় ফেরত আসতে বাধা প্রদান করে। কিন্তু গ্যাস্ট্রো-ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজে নিম্ন ইসোফেজিয়াল স্ফিংটার দুর্বল হয়ে যায় এবং ইসোফেগাসের মিউকোসা বা শ্লেষ্মা দীর্ঘ সময় ধরে গ্যাস্ট্রো-ডিওডেনাল বা পাকস্থলী ও ডিওডেনাম থেকে ফেরত আসা উপাদান দ্বারা আক্রান্ত হয় বা সংস্পর্শে আসে, যার ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয় এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইসোফেজাইটিস বা অন্ননালীর প্রদাহ দেখা দেয়।

GERD এর জন্য দায়ী ফ্যাক্টর বা প্যাথো-ফিজিওলজিঃ
১. স্থূলতা বা Obesity।
২. খাদ্যে বিদ্যমান চর্বি বা ফ্যাট, চকলেট, অ্যালকোহল, কফি।
৩. ইসোফেগাস বা অন্ননালী ত্রুটিপূর্ণভাবে খালি বা শূন্য হওয়া (Defective oesophageal clearance)।
৪. নিম্ন ইসোফেগাস স্ফিংটারের অস্বাভাবিকতা (ছন্দ কমে যাওয়া, অসঙ্গত শিথিলকরণ)।
৫. অ্যাবডোমেন মধ্যস্থ চাপ বৃদ্ধি।
৬. হায়াটাস হার্নিয়া (Hiatus hernia)।

লক্ষণঃ
১. বুক-জ্বালা পোড়া এবং খাবার ওগরানো (Regurgitation)।
২. মুখে থুথু আসা (Waterbrash)।
৩. পেটে তীক্ষ্ণ ব্যথা, শয়নরত অবস্থায় বা সামনের দিকে ঝুঁকে থাকলে ব্যথা আরো বাড়ে।
৪. রোগী প্রায়ই ভুল হয়ে থাকে।
৫. খাবার গেলার সময় যন্ত্রণা (Odynophagia) বা ঢোক গিলতে কষ্ট হওয়া (Dysphagia)।
৬. বুকের চাপা ব্যথা, যা তীব্রও হয়ে যেতে পারে, অ্যনজাইনার মতও হয়ে যেতে পারে এবং এটি রিফ্লাক্স এর ফলে সংগঠিত ইসোফেগাসের খিচুনীর কারণেও হতে পারে।
৭. বমি বমিভাব বা বমি।
৮. রাতের বেলায় প্রচুর কাশি।
৯. ঘুম ঠিক মত না হওয়া।
১০. হাঁপানী থাকলে তা বেড়ে যেতে পারে।
জটিলতাসমূহঃ
১. অন্ননালীর প্রদাহ (Oesophagitis)।
২. বেরেটস ইসোফেগাস (Barrett's oesophagus)।
৩. রক্তস্বল্পতা।
৪. বিনাইন ইসোফেজিয়াল স্ট্রিকচার।
৫. গ্যাস্ট্রিক ভলভুলাস (Gastric volvulus) অর্থাৎ পাকস্থলীর অস্বাভাবিক আবর্তন।

পরামর্শঃ
১. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
২. প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে খাবার গ্রহণ করতে হবে।
৩. প্রচুর পানি পান করতে হবে।
৪. একবারে বেশী না খেয়ে অল্প অল্প করে বারবার খেতে হবে।
৫. ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
৬. বুকে জ্বালাপোড়া তৈরী করে এমন খাবার বা পানীয় পরিহার করতে হবে।
৭. রাতে ঘুমাতে যাবার কমপক্ষে ২-৩ ঘন্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে শেষ করতে হবে।
৮ . ধূমপান বর্জন করতে হবে।
৯. ঘুমানোর সময় মাথা উচু করে প্রয়োজন অনুসারে কমপক্ষে ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি উঁচু বালিশ ব্যবহার করতে হবে (Propt up position)।

আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের ফোন করুনঃ
01316-340450 অথবা 01827974027

ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (Irritable bowel syndrome or IBS)ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম সংক্ষেপে যাকে বলা হয় আইবিএস (IBS)। এটি ...
01/03/2024

ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (Irritable bowel syndrome or IBS)

ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম সংক্ষেপে যাকে বলা হয় আইবিএস (IBS)। এটি বৃহদন্ত্রের কার্যক্রমের একটি সাধারণ রোগ। সাধারণত মহিলারা পুরুষদের চেয়ে এ সমস্যায় বেশি ভোগেন। এক্ষেত্রে পেট কামড়ানো, পেট ব্যথা, পেটে গ্যাস হওয়া, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য বা উভয় সমস্যা ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। আইবিএস হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা যা রোগীকে দীর্ঘদিন যাবৎ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ভিতবে আইবিএস এর জন্য আন্ত্রিক টিস্যুর কোনো পরিবর্তন হয় না বা কোলোরেক্টাল ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায় না।

প্রকারভেদঃ (Type)

আইবিএস সাধারণত: তিন প্রকার। যথা-

১. পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া প্রধান (Diarrhoea predominant) আইবিএস।

২. কোষ্ঠকাঠিন্য প্রধান (Constipation predominant) আইবিএস।

৩. কখনও পাতলা পায়খানা কখনও কোষ্ঠকাঠিন্য কেন্দ্রিক (Alternating stool pattern) আইবিএস।

কারণঃ (Cause)

এ রোগের সঠিক কারণ এখন পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি। তথাপি কোন একটা মাত্র নির্দিষ্ট কারণ এ রোগের জন্য দায়ী নয়।

১. এটি অন্ত্রের কার্যকারিতার সমস্যা অর্থাৎ বৃহদান্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যত্যয় ঘটলে এ সমস্যা দেখা দেয়। তবে এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বৃহদান্ত্রে কোনো ধরণের গাঠনিক ত্রুটি বা অসামঞ্জস্য দেখা যায় না।

২. মানসিক ও সামাজিক সমস্যাঃ অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও মানসিক রোগ মানুষের পৌষ্টিক নালীর স্বাভাবিক গতিকে পরিবর্তন করে। এ সমস্ত মানসিক ও সামাজিক সমস্যার মধ্যে অতিরিক্ত চিন্তা-ভাবনা, অবসন্নতা, আতঙ্কিত হওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো উল্লেখযোগ্য।

৩. পৌষ্টিক নালীর স্বাভাবিক গতির পরিবর্তন পৌষ্টিক নালীর স্বাভাবিক গতির পরিবর্তনের কারণে সাধারণত আইবিএস এর রোগীরা ডায়রিয়া অথবা কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে চিকিৎসকের কাছে এসে থাকেন।

৪. পৌষ্টিক নালীর অস্বাভাবিক সংবেদনশীলতা।

৫. পৌষ্টিক নালীর অভ্যন্তরীন সমস্যাঃ শতকরা ১০ থেকে ২০ ভাগ রোগীর আইবিএস রোগটি সাধারণত পৌষ্টিক নালীর প্রদাহ হওয়ার পরবর্তী সময়ে দেখা দেয়।

৬. অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় এ রোগটির জন্য তার দৈনন্দিন জীবনের কতগুলো খাবার প্রধানত দায়ী। যেমন- দুধ, দুধের তৈরী খাবার (মিষ্টি ও মিষ্টান্ন), শশার সালাদ, গম ও গমের তৈরী বিভিন্ন প্রকার খাবার, অতিরিক্ত তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার।

মশলাদার খাবার, কফি, চকলেট, কোমল পানীয় ইত্যাদি; ৭. খাবারের পরিমাণও এ রোগে অস্বস্তির কারণ। এক সাথে বেশি পরিমাণ খাবার খাওয়াও এ রোগের যন্ত্রণা বাড়িয়ে দেয়।

৮. সেরোটোনিন ও গ্যাস্ট্রিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার এর প্রভাবে উক্ত সমস্যার সৃষ্টি হয় বলে ধারণা করা হয়।

৯. আন্ত্রিক ব্যাকটেরিয়া 'মাইক্রোফ্লোরা" এর পরিবর্তন।

১০. আন্ত্রিক প্রদাহ।

১১. খাদ্যনালী থেকে মস্তিষ্কে এবং মস্তিষ্ক থেকে খাদ্যনালীতে যে স্নায়বিক সংকেতগুলো আসা যাওয়া করা জরুরী, সে পথের কোথাও কোনো বিঘ্ন ঘটলে।

১২. মেয়েদের মাসিক চলাকালীন সময়ে হরমোনের প্রভাবেও কখনো কখনো আইবিএস এর উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে।

১৩. বংশগত কারণেও হতে পারে।

লক্ষণ (Symptom)

আইবিএস প্রকৃত অর্থে কোনো রোগ নয়, এটি কতগুলো লক্ষণের সমষ্টি।

পরিপাকতন্ত্রের লক্ষণ (Gastrointestinal feature)

১. প্রায়ই পেটে কামড় বা মোচড় দিয়ে দিনে ৩-৪ বার নরম, পিচ্ছিল পায়খানা হওয়া।

৩. প্রায়ই পেটের ভিতরে শব্দ অনুভূত হওয়।

২. পায়খানার ধরণে পরিবর্তন; অর্থাৎ কখনও ডায়রিয়া কখনও কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা কখনো দুটোই হওয়া।

৪. খাওয়ার পর বদহজম হওয়া বা কিছু খেলেই অদ্বন্তি ভাব ও গ্যাস হওয়া।
৫. খাবার পরই প্রচন্ড পায়খানার বেগ হওয়া, পেটে মোচড় দেওয়া ও ব্যথা অনুভূত হওয়া। সাধারণত মলত্যাগের পর ব্যথা সেরে যায়।

৬. হঠাৎ করেই পায়খানার বেগ হয়ে তা তীব্র হয়ে যাওয়া।

৭. মলত্যাগের পরও পেট পরিষ্কার হয়নি এমন অনুভূত হওয়া।

তবে এ রোগে এত সমস্যার পরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অস্ত্রে তেমন কোনো অস্বাভাবিকতা পাওয়া যায় না।

পরিপাকতন্ত্রের বাইরের লক্ষণঃ (Non-gastrointestinal feature)

ক) গাইনিকোলজিক্যাল (Gynaecological)

১. ব্যথাযুক্ত ঋতুস্রাব (Dysmenorrhoea)।

২. যৌনসঙ্গম পরবর্তী ব্যথা (Dyspareunia)।

৩. মেয়েদের মাসিকস্রাব আরম্ভের সময়ে মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তা।

খ) মূত্রতন্ত্রীয় (Urinary)।

১. বারবার প্রস্রাবের বেগ হওয়া (Frequency)।

২. হঠাৎ করে প্রস্রাবের তীব্রবেগ (Urgency)।

৩. রাত্রিকালে অতিরিক্ত প্রস্রাব (Nocturia)।

৪. মূত্রথলিতে মূত্র রয়ে গেছে এমন অনুভূতি।

গ) অন্যান্য (Others)

১. পিঠে ব্যথা (Back pain)।

২. মাথা ব্যথা (Headache)।

৩. মুখের দুর্গন্ধ, মুখে অপ্রীতিকর স্বাদ।

৪. ঘুমের সমস্যা।

৫. অবসাদ (Fatigue)।

পরামর্শঃ

সাধারণত, খাদ্য ও দৈনন্দিন কাজকর্মে কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে আইবিএসজনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যেমন-

১. কফি, চা, সোডা পরিহার করতে হবে।

২. প্রচুর আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে, যেমন- তাজা ফল, শাক সবজি, বাদাম, শস্য জাতীয় খাবার খেতে হবে।

৩. ধূমপান বর্জন করতে হবে।

৪. দুধ ও পনির জাতীয় খাবার কমাতে হবে।

৫. একেবারে বেশি না খেয়ে অল্প করে বারে বারে খাবেন।

৬. কোন খাবার খেলে আপনার আইবিএস এর সমস্যা বাড়ে তা স্মরণ রাখলে আইবিএস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুবিধা হবে।

৭. সারাদিনের কাজের পর বা মানসিক চাপ দূর করার জন্য কিছু সময় বিশ্রাম গ্রহণ করুন।

৮. যদি ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার গ্রহণ নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে থাকেন তাহলে তা অন্য কোন উৎস থেকে নিতে পারেন; যেমন- ব্রকলি, পালং শাক, শালগম, টক দই, কাটাসহ স্যামন মাছ, সামুদ্রিক সার্ডিন মাছ, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট ইত্যাদি খেতে পারেন।
👉👉আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন 01316-340450.অথবা 01827974027

💥সুপারফুড চিয়া সিড কেন খাবেন?💥👉 এতো এতো পুষ্টিগুণ আর কোথায় পাবেন বলেন। ✅ আপনার ক্যা-ল-সিয়াম দরকার,দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশ...
27/02/2024

💥সুপারফুড চিয়া সিড কেন খাবেন?💥
👉 এতো এতো পুষ্টিগুণ আর কোথায় পাবেন বলেন।
✅ আপনার ক্যা-ল-সিয়াম দরকার,দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম আছে এটাতে।
✅ আপনার ওমেগা ৩ দরকার, স্যালমন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা থ্রি আছে এটাতে।
✅ আপনার ভি-টা-মিন সি দরকার, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি আছে ভিটামিন সি আছে এটাতে।
✅ আপনারা আয়-রন দরকার, পালং শাকের চেয়েও তিনগুণ বেশি আছে আয়রন।
✅ আপনার প্রোটি-ন দরকার, মুরগির ডিম থেকে তিনগুণ বেশি প্রোটিন আছে ।
পুষ্টিবিদের মতে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
১। চিয়া সিডে আছে ওমেগা-৩, যা হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে
২। এটি শরীরের শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়
৩। প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শ-ক্তিশা-লী করে
৪। মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে
৫। চিয়া সিড ব্লা-ড সুগার (র-ক্তে-র চিনি) স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়া-বেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
৬। এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যা-লসিয়াম, যা হা-ড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারী
৭। চিয়া সিড কো-লন পরিষ্কার রাখে। ফলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে
৮। এটি শরীর থেকে ট-ক্সিন (বি-ষা-ক্ত পদার্থ) বের করে দিতে সাহায্য করে
৯। চিয়া সিড পেটের প্রদা-হজনিত বা গ্যা-সের সমস্যা দূর করে
১০। ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে চিয়া সিড
১১। এই বীজ ক্যান-সার রোধ করে
১২। চিয়া সিড হজ-মে সহায়তা করে
১৩। চিয়া বীজ হাঁটু ও জ-য়েন্টে-র ব্যথা দূর করে
১৪। চিয়া সিড অ্যাটেনশান ডেফি-সিট হাইপার-অ্যা-ক্টিভিটি ডিসঅর্ডার দূর করে
১৫। এটি ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে
👉 আর এটাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে চার কাজ আপনার পেটটাকে শীতল রাখবে যত ভাজাপোড়াটা খান সেটাকে তাড়াতাড়ি হজম শক্তি বাড়াবে সুতরাং সারা বছর সাধারণ কোনো জুস পান না করে এই চিয়া হানী জুসটা যদি পান করেন তাহলে আপনি সব দিকেয় উপকার পাবেন, ইনশাআল্লাহ্‌ ।
👉 সুতরাং আর দেরি না করে আমাদের পেইজে ইনবক্স করে অর্ডার করে ফেলতে পারেন ।

Address

Bogura
5110

Telephone

+8801316340450

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Allahor Dan Dawakhana-আল্লাহর দান দাওয়াখানা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Allahor Dan Dawakhana-আল্লাহর দান দাওয়াখানা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram