SD juwel

SD juwel Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from SD juwel, Medical and health, Brahmanbaria, Brahmanbaria.

ঔষধ  V  স্বাস্থ্যে সচেতনতা শুধু ওষুধেই রোগ সারে না ভাই,নিজেরও তো কিছু সচেতনতা চাই।নিয়মিত পথ্য, ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ো,তবেই...
31/07/2025

ঔষধ V স্বাস্থ্যে সচেতনতা

শুধু ওষুধেই রোগ সারে না ভাই,
নিজেরও তো কিছু সচেতনতা চাই।
নিয়মিত পথ্য, ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ো,
তবেই তো দেখবে, সুস্থ জীবন কত সহজ।

কাঁচা হোক বা পাকা, আম স্বাদে সেরা,পুষ্টিগুণে ভরা, রোগ প্রতিরোধে দেয় পাহারা।ভিটামিন সি আর এ, করে চোখ ঝলমলে,হজম শক্তি বাড়ে...
30/07/2025

কাঁচা হোক বা পাকা, আম স্বাদে সেরা,

পুষ্টিগুণে ভরা, রোগ প্রতিরোধে দেয় পাহারা।
ভিটামিন সি আর এ, করে চোখ ঝলমলে,
হজম শক্তি বাড়ে, আঁশ আছে বলে।
ক্যান্সার দূরে রাখে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণে,
ত্বক আর চুল ঝলমলে, রাখে সতেজ মনে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, রাখে শরীর তাজা,
আম খেলে সুস্থ জীবন, মনও থাকে ফুরফুরা।

এই বর্তমান সিজনে সর্দি কাশি জ্বর একটি কমন রোগ.... এই সাধারণ জ্বর কাশিকে অবহেলা করবেন না..
27/07/2025

এই বর্তমান সিজনে সর্দি কাশি জ্বর একটি কমন রোগ....
এই সাধারণ জ্বর কাশিকে অবহেলা করবেন না..

04/07/2025

সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ক্লান্ত লাগে কেন!?


সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ক্লান্ত লাগার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে কিছু সাধারণ কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. ঘুমের অভাব বা অপর্যাপ্ত ঘুম
আমরা অনেকেই মনে করি শুধু ঘুমালেই হলো, কিন্তু ঘুমের পরিমাণ এবং গুণমান দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। যদি আপনার পর্যাপ্ত ঘুম না হয়, অথবা ঘুমের সময় বারবার ব্যাঘাত ঘটে (যেমন: স্লিপ অ্যাপনিয়া, বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া), তাহলে সকালে ক্লান্ত লাগতে পারে। গভীর ঘুমের অভাব শরীরকে সঠিকভাবে পুনরুদ্ধার হতে দেয় না।

২. ডিহাইড্রেশন (পানিশূন্যতা)
রাতে ঘুমানোর সময় আমাদের শরীর পানি হারায়। যদি আপনি সকালে পর্যাপ্ত পানি পান না করেন, তাহলে শরীরে হালকা পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে, যার কারণে ক্লান্তি এবং অলসতা অনুভব হতে পারে।

৩. অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
ঘুমানোর আগে ভারী খাবার, অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার, বা ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় (যেমন: চা, কফি) পান করলে ঘুমের চক্র ব্যাহত হতে পারে। এতে ঘুম গভীর হয় না এবং সকালে ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।

৪. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব
নিয়মিত শরীরচর্চা করলে ভালো ঘুম হয়। যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন না, তাদের ঘুমের চক্রে সমস্যা হতে পারে এবং সকালে ক্লান্তি আসতে পারে।

৫. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
কিছু হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, যেমন থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা (হাইপোথাইরয়েডিজম), ক্লান্তি সৃষ্টি করতে পারে। মহিলাদের মাসিক চক্রের সময় হরমোনের ওঠানামাও ঘুমের গুণগত মানকে প্রভাবিত করতে পারে।

৬. পুষ্টির অভাব
শরীরে নির্দিষ্ট কিছু ভিটামিন (যেমন: ভিটামিন B12, ভিটামিন D) এবং খনিজ পদার্থের (যেমন: আয়রন) অভাব ক্লান্তি ও অবসাদের কারণ হতে পারে।

৭. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ
মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা বা বিষণ্নতা ঘুমের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত চিন্তা করলে ঘুম আসতে দেরি হয় বা ঘুম গভীর হয় না, যার ফলে সকালে ক্লান্তি লেগে থাকে।

৮. ঘুমের পরিবেশ
যদি আপনার শোবার ঘর খুব বেশি গরম বা ঠাণ্ডা থাকে, অতিরিক্ত আলো বা শব্দ থাকে, অথবা বিছানা আরামদায়ক না হয়, তাহলে ঘুমের মান খারাপ হতে পারে।

৯. কিছু রোগ বা শারীরিক সমস্যা
কিছু রোগ যেমন ডায়াবেটিস, রক্তস্বল্পতা (Anemia), ক্রনিক ফ্যাটিগ সিন্ড্রোম (CFS), স্লিপ অ্যাপনিয়া, বা হতাশা (Depression) ক্লান্তি সৃষ্টি করতে পারে। যদি এই ক্লান্তি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং উপরের কারণগুলো নিয়ন্ত্রণ করার পরও না কমে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

১০. স্লিপ ইনার্শিয়া (Sleep Inertia)
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর কিছু সময়ের জন্য একটা আচ্ছন্নতা বা ঝিমুনি ভাব থাকতে পারে, যাকে স্লিপ ইনার্শিয়া বলে। এটি সাধারণত সাময়িক হয়, কিন্তু ঘুমের অভাব বা হঠাৎ করে ঘুম ভাঙলে এর প্রভাব বেশি হতে পারে।
যদি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রায়ই ক্লান্ত লাগে, তাহলে আপনার জীবনযাত্রার অভ্যাসগুলো পর্যালোচনা করে দেখতে পারেন। প্রয়োজনে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

30/06/2025

ব্যাকটেরিয়াল, রাইবোজোম এর বিস্তারিত ও এর ভূমিকা

ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোম হলো ব্যাকটেরিয়ার কোষে প্রোটিন সংশ্লেষণের জন্য দায়ী গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গাণু। ইউক্যারিওটিক (প্রকৃত কোষী) রাইবোজোমের থেকে এর গঠন কিছুটা আলাদা হওয়ায় এটি অ্যান্টিবায়োটিক গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।

ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমের বৈশিষ্ট্য
ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমকে 70S রাইবোজোম বলা হয়। এখানে 'S' বলতে স্ভেদবার্গ ইউনিট (Svedberg Unit) বোঝায়, যা কণার অধঃক্ষেপণ (sedimentation) হার পরিমাপ করে এবং এর আকার ও ভরের সাথে সম্পর্কিত। এই 70S রাইবোজোম দুটি উপ-ইউনিট নিয়ে গঠিত:
* ক্ষুদ্র উপ-ইউনিট (Small Subunit): 30S
* বৃহৎ উপ-ইউনিট (Large Subunit): 50S
এই দুটি উপ-ইউনিট একত্রিত হয়ে 70S রাইবোজোম তৈরি করে। এখানে 30S এবং 50S এর যোগফল 80S না হয়ে 70S হয় কারণ স্ভেদবার্গ ইউনিট ভরের পাশাপাশি আকৃতির উপরও নির্ভরশীল।

গঠন ও উপাদান
ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোম মূলত রাইবোসোমাল আরএনএ (rRNA) এবং বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন (রাইবোসোমাল প্রোটিন বা r-প্রোটিন) দিয়ে গঠিত।
* 30S উপ-ইউনিট:
* এতে একটি 16S rRNA অণু এবং প্রায় 21টি প্রোটিন থাকে।
* এটি mRNA (মেসেঞ্জার আরএনএ) এর সাথে আবদ্ধ হয় এবং প্রোটিন তৈরির জন্য কোডনগুলোকে ডিকোড করতে সাহায্য করে।
* 50S উপ-ইউনিট:
* এতে 23S rRNA এবং 5S rRNA নামক দুটি rRNA অণু এবং প্রায় 31টি প্রোটিন থাকে।
* এই উপ-ইউনিট মূলত পলিপেপটাইড শৃঙ্খল তৈরিতে অ্যামিনো অ্যাসিডগুলোকে যুক্ত করার জন্য অনুঘটক (catalytic) হিসেবে কাজ করে।
এই rRNA অণুগুলো এবং প্রোটিনগুলো নির্দিষ্ট বিন্যাসে সাজানো থাকে, যা রাইবোজোমকে প্রোটিন সংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় কাঠামো দেয়।
অবস্থান
ব্যাকটেরিয়ার যেহেতু কোনো ঝিল্লি-আবদ্ধ নিউক্লিয়াস বা অন্যান্য অঙ্গাণু নেই, তাই ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমগুলো কোষের সাইটোপ্লাজমে মুক্ত অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। কখনও কখনও একাধিক রাইবোজোম একটি mRNA অণুর সাথে যুক্ত হয়ে পলিরাইবোজোম বা পলিজোম (polyribosome or polysome) গঠন করে, যা একই সাথে একাধিক প্রোটিন তৈরির প্রক্রিয়াকে দ্রুত করে।
কাজ
ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমের প্রধান এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো প্রোটিন সংশ্লেষণ (Protein Synthesis)। এই প্রক্রিয়াকে ট্রান্সলেশন (Translation) বলা হয়, যেখানে:
* mRNA এর কোড পড়া: রাইবোজোম mRNA অণুতে থাকা জেনেটিক কোড পড়ে।
* অ্যামিনো অ্যাসিড সংগ্রহ: mRNA এর কোড অনুসারে tRNA (ট্রান্সফার আরএনএ) অণুগুলো নির্দিষ্ট অ্যামিনো অ্যাসিড রাইবোজোমে নিয়ে আসে।
* পলিপেপটাইড শৃঙ্খল তৈরি: রাইবোজোম অ্যামিনো অ্যাসিডগুলোকে একে অপরের সাথে পেপটাইড বন্ধন দ্বারা যুক্ত করে একটি দীর্ঘ পলিপেপটাইড শৃঙ্খল তৈরি করে, যা পরে একটি কার্যকরী প্রোটিনে পরিণত হয়।
ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোম প্রোটিন ফ্যাক্টরি হিসেবে কাজ করে, যা ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি, বিভাজন এবং টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য।
অ্যান্টিবায়োটিকের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে গুরুত্ব
ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমের 70S গঠন ইউক্যারিওটিক (যেমন মানবকোষের) 80S রাইবোজোম থেকে ভিন্ন। এই ভিন্নতার কারণে অনেক অ্যান্টিবায়োটিক (যেমন টেট্রাসাইক্লিন, অ্যামাইনোগ্লাইকোসাইড, ম্যাক্রোলাইড) বিশেষভাবে ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমকে লক্ষ্য করে এবং তাদের প্রোটিন সংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে বাধা দেয়। এর ফলে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি ও বংশবৃদ্ধি করতে পারে না, কিন্তু মানুষের কোষে এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না, যা অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপির একটি মূল ভিত্তি।
ব্যাকটেরিয়াল রাইবোজোমের গঠন ও কার্যকারিতা বোঝা নতুন অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার এবং অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

30/06/2025

সাইটোপ্লাজম কি? কি কি থাকে এই সাইটোপ্লাজমে ▶️


সাইটোপ্লাজম হলো একটি কোষের ভেতরে নিউক্লিয়াসকে বাদ দিলে কোষঝিল্লি দ্বারা পরিবেষ্টিত স্বচ্ছ, ঘন, অর্ধ-তরল বা জেলির মতো পদার্থ। এটি প্রোটোপ্লাজমের একটি অংশ। সাইটোপ্লাজম সাধারণত বর্ণহীন হয় এবং এর প্রায় ৮০ শতাংশই পানি। ১৮৬২ সালে বিজ্ঞানী রুডলফ ভন কলিকার সর্বপ্রথম "সাইটোপ্লাজম" শব্দটি ব্যবহার করেন।

সাইটোপ্লাজমের গঠন
সাইটোপ্লাজম মূলত তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত:
* কোষ মাতৃকা বা সাইটোসল (Cytosol): এটি সাইটোপ্লাজমের জেলি-সদৃশ তরল অংশ, যা বিভিন্ন কোষীয় অঙ্গাণু এবং অন্যান্য বস্তুকে ধারণ করে। এটি কোষে সংঘটিত বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ার জন্য একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
* কোষীয় অঙ্গাণু (Cell Organelles): সাইটোপ্লাজমের মধ্যে বিভিন্ন সজীব অঙ্গাণু ভাসমান অবস্থায় থাকে, যা কোষের বিভিন্ন জৈবনিক কাজ সম্পন্ন করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
* মাইটোকন্ড্রিয়া (Mitochondria) - কোষের শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র।
* প্লাস্টিড (Plastids) - শুধু উদ্ভিদকোষে পাওয়া যায়, খাদ্য তৈরিতে সাহায্য করে।
* গলজিবস্তু (Golgi Apparatus) - প্রোটিন ও লিপিড প্রক্রিয়াকরণ ও প্যাকেজিং করে।
* এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম (Endoplasmic Reticulum) - প্রোটিন ও লিপিড সংশ্লেষণে ভূমিকা রাখে।
* রাইবোজোম (Ribosomes) - প্রোটিন সংশ্লেষণ করে।
* লাইসোজোম (Lysosomes) - কোষের বর্জ্য পদার্থ পরিপাক করে।
* সেন্ট্রিয়ল (Centrioles) - প্রাণীকোষে কোষ বিভাজনে সাহায্য করে।
* কোষগহ্বর (Vacuole) - উদ্ভিদকোষে বড় হয় এবং পানি ও বর্জ্য পদার্থ জমা রাখে।
* কোষীয় জড়বস্তু (Cell Inclusions): সাইটোপ্লাজমে সঞ্চিত খাদ্য (যেমন - শ্বেতসার, গ্লাইকোজেন, লিপিড) এবং ক্ষরিত পদার্থ (যেমন - রজন, গাম) ইত্যাদি জড়বস্তু হিসেবে থাকে।
সাইটোপ্লাজমের কাজ
সাইটোপ্লাজম কোষের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করে, যার মধ্যে রয়েছে:
* বিপাকীয় কার্যকলাপ: কোষের অধিকাংশ রাসায়নিক বিক্রিয়া বা বিপাকীয় প্রক্রিয়া সাইটোপ্লাজমে সংঘটিত হয়। এটি কোষের "রাসায়নিক কারখানা" হিসেবে পরিচিত।
* কোষের আকৃতি বজায় রাখা: সাইটোপ্লাজম কোষের একটি নির্দিষ্ট আকৃতি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
* অঙ্গাণুর সমন্বয়: এটি বিভিন্ন কোষীয় অঙ্গাণুর মধ্যে কাজের সমন্বয় সাধন করে।
* পদার্থের পরিবহন: সাইটোপ্লাজমের ভেতরের নড়াচড়ার (সাইটোপ্লাজমিক স্ট্রিমিং) মাধ্যমে পুষ্টি উপাদান, বর্জ্য পদার্থ এবং অন্যান্য অণু কোষের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবাহিত হয়।
* কোষ বিভাজন: সাইটোকাইনেসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোষ বিভাজনে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
* গমন: অ্যামিবার মতো কিছু প্রোটোজোয়াতে সাইটোপ্লাজম সিউডোপড (Pseudopod) গঠনে সাহায্য করে, যা তাদের গমনে সহায়তা করে।
সাইটোপ্লাজম কোষের প্রাণবন্ত অংশ এবং কোষের বেঁচে থাকার জন্য এর কার্যকারিতা অপরিহার্য।

07/02/2025

ভীট ক্রিম কিভাবে ব্যবহার হয়? 🙂( অনেকের মনের প্রশ্ন)
চলুন জেনে নেই

ভীট হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো:
১. প্রথমে আপনার ত্বক পরিষ্কার করে নিন এবং ভালো করে শুকিয়ে নিন।
২. যে জায়গায় থেকে লোম তুলতে চান, সেখানে একটি ভেজা কাপড় বা স্পঞ্জ দিয়ে হালকা করে ঘষে নিন। এতে করে লোমগুলো নরম হবে এবং ক্রিম ভালোভাবে কাজ করবে।
৩. টিউব থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্রিম বের করে নিন এবং স্প্যাচুলা বা হাতের সাহায্যে লোমের উপর সমানভাবে লাগান। খেয়াল রাখবেন, ক্রিম যেন ত্বকের ভেতরের স্তর পর্যন্ত পৌঁছায়।
৪. প্যাকেজের নির্দেশাবলী অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। সাধারণত ৩ থেকে ৫ মিনিট সময় লাগে।
৫. সময় হয়ে গেলে স্প্যাচুলা বা ভেজা কাপড় দিয়ে ক্রিম তুলে ফেলুন।
৬. যে জায়গা থেকে লোম তুলেছেন, সেখানে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে নিন এবং নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
৭. সবশেষে, ওই জায়গায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন লাগান।

কিছু সতর্কতা:
* প্রথমবার ব্যবহারের আগে ত্বকের ছোট একটি অংশে পরীক্ষা করে নিন।
* চোখ এবং মুখের আশেপাশে ক্রিম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
* যদি ত্বকে কোনও প্রকার জ্বালা বা অস্বস্তি অনুভব করেন, তাহলে তৎক্ষণাৎ ক্রিম তুলে ফেলুন এবং জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
* সংবেদনশীল ত্বকের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি ভীট ক্রিম ব্যবহার করুন।

07/02/2025

শীতকালীন কমন কিছু রোগ সম্পর্কে, যা আপনার প্রাথমিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে কাজ লাগবে

শীতকালে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা যায়। এদের মধ্যে কিছু রোগ বেশ সাধারণ এবং প্রায়ই দেখা যায়। শীতকালে রোগ প্রতিরোধের জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা যায়। এখানে শীতকালীন কয়েকটি সাধারণ রোগ এবং তাদের প্রতিরোধের উপায় আলোচনা করা হলো:

১. সাধারণ ঠান্ডা ও ফ্লু:
কারণ: এটি ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সাধারণ রোগ। শীতকালে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়, ফলে এই রোগ সহজে হয়।
লক্ষণ: নাক দিয়ে জল পড়া, গলা ব্যথা, কাশি, জ্বর, শরীর ব্যথা ইত্যাদি।
প্রতিরোধ:
* গরম কাপড় পরিধান করা।
* ভিড় জায়গা এড়িয়ে চলা।
* পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম নেওয়া।
* হালকা গরম জল পান করা।
* হাত পরিষ্কার রাখা।

২. শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ:
কারণ: শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বেড়ে যায়। এটি ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হতে পারে।
লক্ষণ: কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, জ্বর ইত্যাদি।
প্রতিরোধ:
* ধূমপান পরিহার করা।
* কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় বাড়ির বাইরে কম যাওয়া।
* ইনহেলার ব্যবহার করা (প্রয়োজনে)।

৩. ত্বকের সমস্যা:
কারণ: শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।
লক্ষণ: ত্বক ফাটা, চুলকানি, লালচে ভাব ইত্যাদি।
প্রতিরোধ:
* ত্বককে ময়েশ্চারাইজ রাখা।
* গরম জল দিয়ে স্নান করা।
* বেশি করে জল পান করা।

৪. বাতের ব্যথা:
কারণ: শীতকালে বয়স্ক ব্যক্তিদের বাতের ব্যথা বাড়তে পারে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে রক্ত চলাচল কমে যায় এবং জয়েন্টগুলো শক্ত হয়ে যায়।
লক্ষণ: জয়েন্টে ব্যথা, ফোলাভাব, stiffness ইত্যাদি।
প্রতিরোধ:
* শরীর গরম রাখা।
* নিয়মিত ব্যায়াম করা।
* পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া।

৫. ডায়রিয়া:
কারণ: শীতকালে রোটাভাইরাস নামক এক ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যায়, যা শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়ার অন্যতম কারণ।
লক্ষণ: পাতলা পায়খানা, বমি, পেটে ব্যথা ইত্যাদি।
প্রতিরোধ:
* শিশুদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।
* খাবার ও পানীয় জলের দিকে নজর রাখা।
* রোটাভাইরাসের টিকা দেওয়া।

৬. হৃদরোগ:
কারণ: শীতকালে রক্তনালী সংকুচিত হয়ে যায়, যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে।
লক্ষণ: বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, দুর্বলতা ইত্যাদি।
প্রতিরোধ:
* নিয়মিত ব্যায়াম করা।
* স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
* ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করা।
* রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
এই রোগগুলো ছাড়াও আরও অনেক রোগ আছে যা শীতকালে হতে পারে। তাই শীতকালে সুস্থ থাকতে হলে প্রয়োজন অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

এক কাপ চা 🍵 যেভাবে আপনার ( মুড কে তাজা করে) * উষ্ণতা: গরম চায়ের কাপ আপনার স্নায়ুকে শান্ত করে এবং মানসিক চাপ কমায়। * ক্যা...
06/02/2025

এক কাপ চা 🍵 যেভাবে আপনার ( মুড কে তাজা করে)

* উষ্ণতা: গরম চায়ের কাপ আপনার স্নায়ুকে শান্ত করে এবং মানসিক চাপ কমায়।
* ক্যাফেইন: চায়ে থাকা ক্যাফেইন সামান্য উদ্দীপনা দেয়, যা মনকে সজাগ করে তোলে।
* সুবাস: চায়ের সুবাস মনকে প্রফুল্ল করে এবং শান্ত অনুভূতি দেয়।

* সময়: চা বানানোর সময়টুকু নিজের জন্য সময় বের করার সুযোগ দেয়,
যা মানসিক শান্তির জন্য খুব দরকারি।
* ঐতিহ্য: অনেক সংস্কৃতিতে চা একটি সামাজিক পানীয় হিসাবে বিবেচিত হয়।
বন্ধুদের সাথে চা পান করলে সামাজিক বন্ধন দৃঢ় হয়।

06/02/2025

স্কোপোলামিন ড্রাগ, শয়তানের নিশ্বাস 😯 যা মানুষের ব্রেইন নিয়ে খেলে?

স্কোপোলামিন, যা "শয়তানের নিঃশ্বাস" নামেও পরিচিত, একটি ভয়ঙ্কর মাদকদ্রব্য। এটি এক ধরনের নাইটশেড উদ্ভিদ থেকে তৈরি হয় এবং এটি "ট্রুথ সিরাম" বা সত্য বলানোর ওষুধ হিসেবেও পরিচিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রতিপক্ষের কাছ থেকে তথ্য বের করতে এর ব্যবহারের নজির পাওয়া যায়। এর অন্ধকার দিকগুলোর কারণেই এটি বেশি পরিচিত।

স্কোপোলামিন খুব সহজেই একজন মানুষকে বশীভূত করতে পারে। এটি ব্যবহার করে যে কেউ অন্যকে তার ইচ্ছানুযায়ী কাজ করতে বাধ্য করতে পারে। এই মাদকদ্রব্যটি এতটাই ভয়ংকর যে, আক্রান্ত ব্যক্তি তার ওপর কী ঘটছে তা টেরও পায় না।

সম্প্রতি বাংলাদেশেও স্কোপোলামিন ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতারণা ও ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। অপরাধীরা বিভিন্ন কৌশলে পথচারীদের নিঃশ্বাসে এই মাদক মিশিয়ে তাদের বশীভূত করে সর্বস্ব লুটে নিচ্ছে।

স্কোপোলামিন থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। অপরিচিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে কোনো কিছু গ্রহণ করার আগে সতর্ক থাকতে হবে। কোনো সন্দেহজনক ব্যক্তিকে দেখলে বা কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটলে দ্রুত পুলিশকে খবর দিতে হবে।

বাংলাদেশের প্রথম ঔষধ কোম্পানি কোনটি💊 ( ফার্মাসিস্ট হিসেবে আপনার জানা দরকার)
06/02/2025

বাংলাদেশের প্রথম ঔষধ কোম্পানি কোনটি💊 ( ফার্মাসিস্ট হিসেবে আপনার জানা দরকার)

Address

Brahmanbaria
Brahmanbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SD juwel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram