হোমিও চিকিৎসা সেবা বাঞ্ছারামপুর

হোমিও চিকিৎসা সেবা বাঞ্ছারামপুর আমি জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসি যাকে,সে আমার সাথে প্রতারনা কি ভাবে করতে পারলো ।আমি একটু ভালো থাকতে চাই

With ডাক্তার ডালিম পিকে – I'm on a streak! I've been a top fan for 4 months in a row. 🎉
09/09/2025

With ডাক্তার ডালিম পিকে – I'm on a streak! I've been a top fan for 4 months in a row. 🎉

বাংলাদেশে একজনের শরীরে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) শনাক্ত হয়েছে। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট...
12/01/2025

বাংলাদেশে একজনের শরীরে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) শনাক্ত হয়েছে। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. আহমেদ নওশের আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আইইডিসিআর জানিয়েছে, এইচএমপিভি বাংলাদেশে নতুন কোনো ভাইরাস নয় এবং এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এই ভাইরাস সাধারণত শিশু এবং বয়স্কদের সংক্রমিত করে, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা সৃষ্টি করে এবং কখনও কখনও নিউমোনিয়া হতে পারে। তবে এতে মৃত্যুর আশঙ্কা কম।

এইচএমপিভি প্রথম শনাক্ত হয়েছিল ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডসে। এটি সাধারণত সরাসরি সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়। সংক্রমিত স্থানে স্পর্শ করলেও ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। লক্ষণগুলোর মধ্যে সর্দি, কাশি, জ্বর এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চীন, জাপান, মালয়েশিয়া এবং ভারতের কিছু অঞ্চলে এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নজরদারিতে রেখেছে।

সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, যেমন নিয়মিত হাত ধোয়া এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের থেকে দূরে থাকা, এই ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে। যদি কারও মধ্যে উপসর্গ দেখা দেয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

05/04/2024

আলহামদুলিল্লাহ একটা টিকাও দেইনি আমি ।।

করোনার টিকার বিরুদ্ধে বলতাম বলে কতজন যে কত কথা শুনিয়েছে তার হিসাব নেই😑😑 ___ প্রধান ও বেশি যে সমস্যাগুলো হয়েছে বা হচ্ছে তা হলো: ১/ এলার্জি বেড়েগেছে। ২/ ঠান্ডা জনিত সমস্যা বেড়েগেছে। ৩/ হার্ডের সমস্যা বেড়েগেছে। ৪/ যৌনশক্তি হ্রাস পেয়েছে/পাচ্ছে। ৫/ সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমিয়ে ফেলেছে...। ৬/ ব্রেইনে বিভিন্ন সমস্যা হচ্ছে। ৭/ গিরায় ও কোমরে ব্যাথা বৃদ্ধি পেয়েছে....

হার্নিয়া আমাদের দেশের লোকজনের কাছে বেশ পরিচিত একটি রোগ৷ এটা হয়তো অনেকেরই জানা যে, আমাদের পেটের ভিতরে খাদ্যনালী থাকে যা...
21/03/2024

হার্নিয়া আমাদের দেশের লোকজনের কাছে বেশ পরিচিত একটি রোগ৷ এটা হয়তো অনেকেরই জানা যে, আমাদের পেটের ভিতরে খাদ্যনালী থাকে যা মুখ থেকে পায়ু পর্যন্ত বিস্তৃত৷ সাধারণত খাদ্যনালী ২০ থেকে ৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে৷ হার্নিয়ার ক্ষেত্রে পেটের কিছু দুর্বল অংশ দিয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের অংশ বিশেষ অণ্ডথলিতে চলে আসে৷ তখন কুচকি এবং অণ্ডথলি অস্বাভাবিক ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়৷



যদি আপনার কোনো কুঁচকিতে ব্যথা হয় কিংবা ফোলা দেখতে পান তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। এই ফোলা বেশি দেখা যাবে যখন আপনি দাঁড়াবেন। সাধারণত আক্রান্ত অনুভব করতে পারেন। আপনি শুয়ে পড়লে হার্নিয়া আপনা আপনি মিলিয়ে যাবে অথবা আপনি হাত দিয়ে হালকা চেয়ে পেটে ঢুকিয়ে দিতে পারবেন। যদি তা না হয় তাহলে জায়গাটিতে বরফের সেঁক দিলে ফোলা কমে গিয়ে হার্নিয়া চলে যায়। শোয়ার সময় মাথার তুলনায় কোমর উঁচু করে শুতে হবে। যদি আপনি হার্নিয়া ঢোকাতে না পারেন তাহলে বুঝতে হবে অন্ত্রের অংশ পেটের দেয়ালে আটকে গেছে। এটি একটি মারাত্মক অবস্থা এ ক্ষেত্রে জরুরিভাবে অপারেশনে প্রয়োজন হয়। এ পর্যায়ে বমি বমি ভাব অথবা জ্বর হতে পারে এবং হার্নিয়া লাল, বেগুনি অথবা কালো হয়ে যেতে পারে। যদি এ ধরনের কোনো চিহ্ন বা উপসর্গ দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।



কারণসমূহ :-

পেট বা এবডোমেন ওয়ালের দুর্বলতাই হার্নিয়ার একমাত্র কারণ। এই দুর্বলতা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন- জন্মগত, অপারেশন, আঘাত এবং ইনফেকশন ইত্যাদি। সবচেয়ে কমন যে হার্নিয়া আমরা পেয়ে থাকি তার মধ্যে ইনগুইনাল হার্নিয়া এবং ইনসিসনাল হার্নিয়া বা অপারেশনের জায়গায় হার্নিয়া।



ইনগুইনাল হার্নিয়া কুচকির মাঝামাঝি ১/২ ইঞ্চি উপরে এই হার্নিয়ার প্রাথমিক অবস্থান। ইনগুইনাল হার্নিয়া যে কোন বয়সেই এ রোগ হতে পারে এবং বেশির ভাগ রোগীই পুরুষ। জন্মলগ্নেই পুরুষ শিশুর হার্নিয়া থাকতে পারে। এই অবস্থাকে জন্মগত হার্নিযা বলা হয়। সুস্থ সবল শরীরে পরবর্তীতে যে কোন বয়সেই হার্নিয়া সম্পূর্ণ নতুনভাবে দেখা দিতে পারে। এ ধরনের হার্নিয়াকে অর্জিত হার্নিয়া বলা হয়। জন্মগত হার্নিয়া মূলত জন্মগত গাঠনিক ত্রুটি। অর্জিত হার্নিয়া সমস্যা সৃষ্টির পিছনে কিছু কারণ কাজ করতে পারে। উদর গহ্বরের অভ্যন্তরস্থ চাপ বৃদ্ধিকারী কারণগুলোই এক্ষেত্রে প্রধান। সঙ্গে তলপেটের মাংসপেশীর দুর্বলতাও বিশেষভাবে অনুঘটক যা বয়স্কদের বেলায় বিশেষভাবে প্রযোজ্য। উদর গহ্বরের চাপ বৃদ্ধি সহায়ক পরিস্থিতিসমূহ হচ্ছে দীর্ঘ মেয়াদী কাশি, পেটে চাপ পড়ে এমন পেশার কাজ যেমন ভারোত্তোলন, প্রবল চাপ দিয়ে প্রস্রাব করতে হয় এমন কোন অসুখ, দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য এ ক্ষেত্রে মলত্যাগের সময় খুব চাপ পড়ে, যেমন বৃদ্ধ বয়সে প্রোস্টেট গ্রন্থি বড় হওয়া ইত্যাদি। যেসব শিশু স্বাভাবিক জন্মগ্রহণের তারিখের আগেই ভূমিষ্ঠ হয় তাদের ইনগুইনাল হার্নিয়া বেশি হয়।



হার্নিয়ার প্রকারভেদ :-

ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া (Inguinal Hernia) :- এই প্রকারের হার্নিয়ায় দেখা যায়, অন্ত্রের অংশবিশেষ (Parts of intestine) উদর ও উরুর সংযোগস্থলে ইঙ্গুইনাল অঞ্চল দিয়ে প্রবেশ করে। তখন উদর ও উরুর সংযোগস্থল ফোলা মনে হয়।
ইঙ্গুইনো-স্ক্রোটাল(Inguino-scrotal) :- যদি ইঙ্গুইনাল হার্নিয়াতে কোন প্রকার ব্যবস্থা না নেয়া হয় তখনই এধরনের হার্নিয়া হয়ে থাকে। তখন অন্ত্রের অংশবিশেষ নামতে নামতে একেবারে অন্ডকোষে (Te**es) এসে প্রবেশ করে(Enter), ফলে অন্ডথলি (Sc***um) ফুলে যায়।
ফিমোরাল হার্নিয়া(Femoral Hernia) :- ফিমোরাল হার্নিয়াটা সাধারনত মহিলাদের ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হয়। এক্ষেত্রে উরুর ভেতরের দিকে স্ফিতি দেখা দেয়।
ইনসিসনাল হার্নিয়া(Incisional Hernia) :- উদরের পূর্বে অপারেশন (Previous operation area) করা হয়েছে এমন অঞ্চলে ইনসিসনাল (Incisional) হার্নিয়া হয়ে থাকে। কেননা অপারেশনের ফলে সেই অঞ্চল খানিকটা দুর্বল হয়ে পড়ে।
আম্বিলিকাল হার্নিয়া(Umbilical Hernia) :- এক্ষেত্রে দেখা যায়, যিনি আক্রান্ত হয়ে থাকেন তার নাভির চারপাশ(Around Naval) বা একপাশ ফুলে ওঠে।

লক্ষণসমূহ :-

কুচকি বা অণ্ডথলি ফুলে যায়৷
নাভির একপাশে বা চারপাশে ফুলে যায়৷
উরুর গোড়ার ভেতরের দিকে ফুলে যায়৷
আগে অপারেশন করা হয়েছে এমন কাটা জায়গা ফুলে যায়৷

রোগ নির্ণয় :-

হার্নিয়া নির্ণয়ের বেলায় সাধারণ শারীরিক পরীক্ষায় মাধ্যমে ইন্টেস্টইনাল হার্নিয়া (Intestinal hernia) নির্ণয় করা হয়। আপনার চিকিৎসক আপনাকে আপনার উপসর্গগুলো জানতে চাইবেন, তারপর কুঁচকি (Inguinal hernia) এলাকায় ফোলাটা (Swelling) পরীক্ষা করে দেখবেন। যেহেতু কাশি দিলে হার্নিয়া অধিক স্পষ্ট হয়ে দেখা দেয়, তাই কাশি (Coughing) দেয়াটাও আপনার পরীক্ষার একটা অংশ হতে পারে।

চিকিৎসা :-

চিকিত্সা ছাড়া হার্নিয়া ভাল হয় না, যদিও কয়েক মাস বা এক বছরে হার্নিয়া খুব একটা খারাপ অবস্থায় উপনীত হয় না। অত্যন্ত ব্যথাযুক্ত এক ধরনের হার্নিয়া আছে, যা থেকে তুলনামূলকভাবে সহজে পরিত্রাণ পাওয়া যায় এবং তা স্বাস্থ্যের জন্যও আশঙ্কাজনক নয়, একে রিডিউসিবল হার্নিয়া বলা হয়। আর এক ধরনের হার্নিয়া রয়েছে যা হতে পরিত্রাণ পাওয়া অনেকটাই কষ্টসাধ্য। একে ননরিডিউসিবল হার্নিয়া বলে। এই ধরনের হার্নিয়া জীবনের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, বিশেষ করে যখন উন্মুক্ত অংশে অন্ত্রের কোনো অংশ আটকে যায় বা রক্ত চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে। এই ধরনের হার্নিয়াকে ইনকারসিরেটেড হার্নিয়াও বলা হয়ে থাকে।

জটিলতা :-

অপারেশনের মাধ্যমে হার্নিয়া ঠিক না করলে ক্রমে হার্নিয়া বড় হতে থাকে। বড় হার্নিয়া চার পাশের টিস্যুর ওপর চাপ প্রয়োগ করে। পুরুষের ক্ষেত্রে হার্নিয়া অন্ত্রথলি বিস্তৃত হতে পারে এবং ব্যথা ও ফোলা সৃষ্টি করে। তবে ইনস্তইনাল হার্নিয়ার সবচেয়ে মারাত্মক জটিলতা হলো যখন অন্ত্রের অংশ পেটের দেয়ালের দুর্বল জায়গায় আটক রায়।

হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা :-

হার্নিয়া নির্মূলের কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। যে ধরনের হার্নিয়াই হোক না কেন হোমিও চিকিৎসায় আক্রান্ত অঙ্গটি ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে পূনরায় স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসে। কাজেই কয়েক মাস সময় লাগলেও ধৈর্য্য ধরে হোমিও চিকিৎসা নেয়া অধিক যুক্তিযুক্ত। কেননা অপারেশান করলে সাধারণত কয়েক বছরের মধ্যে রোগটি আবার ফিরে আসতে দেখা যায়। তাই হার্নিয়া যে পর্যায়েই থাকুক না কেন অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন এবং যথাযথ ট্রিটমেন্ট নিন। কয়েক মাসের হোমিও চিকিৎসায় পুরুপুরি সেরে উঠবেন ইনশাল্লাহ।

 #বন্ধ্যাত্বের_হোমিও_চিকিৎসাসন্তান উৎপাদনে অক্ষমতা এটি একটি শারীরিক ত্রুটি। যার সন্তান হয় না তাকে বন্ধ্যা বলে। এই সমস্য...
20/03/2024

#বন্ধ্যাত্বের_হোমিও_চিকিৎসা

সন্তান উৎপাদনে অক্ষমতা এটি একটি শারীরিক ত্রুটি। যার সন্তান হয় না তাকে বন্ধ্যা বলে। এই সমস্যাটি কিন্তু স্বামী বা স্ত্রী উভয়েরই হতে পারে। যদিও আমাদের সমাজে প্রায়সই স্ত্রীকে দোষ দেয়া হয়। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, পুরুষের বন্ধ্যাত্ব ৪০ ভাগ এবং মহিলা বন্ধ্যাত্ব প্রায় ৩৫. বন্ধ্যাত্বের অঙ্কে ব্যাখ্যাহীন ২৫ শতাংশ। পুরুষের সমস্যা চিরকাল ছিল।



বন্ধ্যাত্ব কী ?

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বন্ধ্যাত্বের স্বরূপ না বুঝেই বাঁজা তকমা দেয়া হয়। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত সংজ্ঞাটি হলো কোনো সুস্থ স্বাভাবিক দম্পতির ক্ষেত্রে টানা দুবছর যাবত নিয়মিত অসুরক্ষিত যৌন সংসর্গের পরেও যদি স্ত্রীর গর্ভ সঞ্চার সম্ভব না হয়, তখন তাকে বন্ধ্যাত্ব আখ্যা দেয়া হয়। প্রথমে গর্ভধারণে সক্ষম না হলে তাকে প্রাইমারি ইনফাটিলিটি এবং দ্বিতীয়বার গর্ভধারণ অক্ষম হলে তাকে সেকেন্ডারি ইনফাটিলিটি বলে। এক্ষেত্রে গর্ভধারণ বলতে মসক্যারেজ বা অন্য কোনো সমস্যা ছাড়াই পুরো সময়ের যে গর্ভধারণ বা ফুলটার্ম প্রেগন্যান্সির কথা বলা হচ্ছে।


বন্ধ্যাত্বের কারণ :-

বন্ধ্যাত্বের কারণ নির্দিষ্ট করে বলা মুশকিল। একটি বিশেষ কিংবা অনেক কারণের ফল বন্ধ্যাত্ব। বন্ধ্যাত্বের কারণ হিসেবে বেশি বয়সকেই দায়ী করা হয়। বিশেষত ৩৫ বছরের বেশি বয়স যে মহিলাদের সবচেয়ে বেশি চিহ্নিত করেন চিকিৎসকরা। প্রজননতন্ত্রের কোনো গঠনগত বা শারীর বৃত্তীয় ত্রুটি থেকেও বন্ধ্যাত্বের সূত্রপাত। এছাড়া জিনগত কারণও যেমন বন্ধ্যাত্বের জন্ম দিতে পারে। তেমনই হরমোন ঘটিত নানা অসুখ-বিসুখ (ডায়াবিটিস, থাইরয়েডর গ-গোল, অ্যাড্রেনাল ডিজিজ ইত্যাদি). কিংবা পিটুইটারি গ্রন্থি সমস্যার কারণেও বন্ধ্যাত্বের থাবা বসায় দাম্পত্য জীবনে। পরিবেশের প্রভূত কুপ্রভাব পড়েছে বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রে। কিছু উদ্বায়ী জৈব রাসায়নিক সিলিকন, কেমিকেল ড্যাট, কীটনাশক ইত্যাদি বিষাক্ত প্রভাব প্রজনন ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তাৎপর্যপূর্ণভাবে। ধূমপানের প্রভূত নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। একজন অধূমপায়ীর চেয়ে একজন ধূমপায়ীর ঝুঁকিও এ ব্যাপারে ৬০ শতাংশ বেশি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।



স্ত্রী বন্ধ্যাত্বের সুনির্দিষ্ট কারণ :-

নারী দেহের জটিল গঠনতন্ত্রের ফল, নানাবিধ কারণে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে।

ওভুলেশন বা ডিম্বাণু নিরসরনের সমস্যা। ঋতুচক্রের যে সময়ে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নির্গত হয়। সেই সময়ে সংসর্গ হওয়াটা গর্ভ সঞ্চারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাদের ডিম্বাশয় পূর্ণতা লাভ করে না এবং ডিম্বাণু নিঃসৃত হয় না। স্বাভাবিকভাবেই তারা বন্ধ্যাত্বের শিকার।

টিউবের সমস্যা, এন্ডোমেট্রিয়োসিস হলেও বন্ধ্যান্তের ঝুঁকি থাকে ১০০ ভাগ। ফ্যালোপিয়ান টিউবের সংক্রমণ আপাত বা গঠনগত সমস্যা থাকলেও সন্তান ধারণে অসুবিধা হতে পারে।

বেশি বয়স ৩৫ বছরের বেশি বয়সের মহিলাদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কা বেশি।

অত্যধিক বেশি বা কম ওজনের মহিলাদেরও গর্ভ সঞ্চারের সমস্যা দেখা যায়।

অপরিণত বয়সে যৌন সংসর্গ মুরু হলেও বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কা থাকে।

পুরুষ বন্ধ্যাত্বের সুনির্দিষ্ট কারণ :-

পুরুষ দেহের গঠনতন্ত্র অপেক্ষাকৃত সরল হওয়ায় বন্ধ্যাত্বের কারণ খুব বেশি নেই। আপাত সংক্রমণ কিংবা জিনগত বা জন্মগত কারণে মূলত বীর্যের নিকৃষ্ট গুণগতমান কিংবা অপর্যাপ্ত শুক্রাণুর সংখ্যাই বন্ধ্যাত্বের মূল কারণ। পর্যাপ্ত শুক্রাণু থাকলেও তার সচলতা বা মোবিলিটি না থাকার কারণেও অনেক সময় পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে।



স্বামী-স্ত্রী উভয়ের বন্ধ্যাত্ব :-

স্বামী-স্ত্রীর দুজনের বন্ধ্যাত্বের কারণে ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে সন্তানের জন্ম দেয়া অধরা থাকে। অনেক সময় দুজনেরই যেমন বন্ধ্যাত্ব থাকে। তেমনি আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এককভাবে স্বামী বা স্ত্রী হিসেবে হয়তো কেউই বন্ধ্যা নয়। অথচ দম্পতি হিসেবে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম। শুনলে আশ্চর্য লাগলেও এমন ঘটনাল নমুনা প্রায় তিন শতাংশ। তবে প্রায় ১৫ শতাংশ বন্ধ্যাত্বের কোনো নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।



হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :-

স্বামী বা স্ত্রী যারই সমস্যা হোক না কেন দরকারী ডাক্তারি পরীক্ষা করে তার সঠিক কারণ নির্ণয় করে যথাযথ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিলে যেকোন দম্পতিই সন্তানের মুখ দেখবে এ বিষয়ে একজন হোমিওপ্যাথ হিসাবে আমি দৃঢ আশা রাখি। তাই ভাল একজন হোমিওপ্যাথের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিন। ইনশাল্লাহ বিফল হবেন না।

আয়াত হোমিও ফার্মেসী
19/03/2024

আয়াত হোমিও ফার্মেসী

পবিত্র মাহে রমজান চলে আস্তেছে ।আল্লাহর রহমতে সকলে নিয়ত করি৩০ টি রোজা রাখার।
18/02/2024

পবিত্র মাহে রমজান চলে আস্তেছে ।
আল্লাহর রহমতে সকলে নিয়ত করি
৩০ টি রোজা রাখার।

18/01/2024
ব্রণের দাগ, মুখের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে হোমিও মেডিসিন
16/09/2023

ব্রণের দাগ, মুখের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে হোমিও মেডিসিন

হে আল্লাহ্ সবকিছু তোমার ইচ্ছা।
25/06/2023

হে আল্লাহ্ সবকিছু তোমার ইচ্ছা।

!! এতো চুলকানি কেনো ভাই !!
07/06/2023

!! এতো চুলকানি কেনো ভাই !!

Address

Brahmanbaria
AYATHOMEOFARMEY

Telephone

+8801811903340

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হোমিও চিকিৎসা সেবা বাঞ্ছারামপুর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to হোমিও চিকিৎসা সেবা বাঞ্ছারামপুর:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram