Dr.Shahed Kabir

Dr.Shahed Kabir Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Shahed Kabir, Medical and health, Chakaria.

09/11/2024

আপডেট (১০-১১-২০২৪): বাড়ীর পাশে পুকুরে মুনতাহার মর*দেহ পাওয়া গেছে। গলায় রশি বাধা ছিল।

আজ ছয় দিন। মুনতাহাকে তুলে নিয়ে গেছে ওর বাসার কাছ থেকেই। খেলা করছিল সে। মাত্র ছয় বছর বয়স। অপহরণকারীরা কোনো দাবী জানায়নি এখনও। যোগাযোগও করেনি। মুনতাহার পরিবার সবকিছুর বিনিময়ে তার মেয়েকে ফিরে পেতে চান।

মুনতাহাকে ফিরে পেতে আপনার দৃষ্টি প্রয়োজন। এই নির্মল শিশুটিকে তার মায়ের কাছে ফিরে যেতে সাহায্য করুন।

যে কোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন—

• মাহবুব মোরশেদ: 01799675627
• সেলিম আহমাদ: 01732473426
• শামীম আহমেদ: 01728187655
• সাহাবুদ্দিন আহমাদ: 01753112448

We Want Our Child Back!

29/10/2024

কেন আমি বাচ্চাদের সুজি কম দিতে বলি?

১.ক্যালোরি বেশি: সুজিতে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে। সুজি খাওয়ালে বাচ্চাদের পেট অনেক সময় ভরা থাকে। ফলাফলস্বরুপ অন্য খাবারের প্রতি চাহিদা থাকেনা।
২.ফাইবার কম: সুজিতে ফাইবার কম থাকায় বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
৩.গ্লুটেন: গ্লুটেন সংবেদনশীল শিশুরা সুজি খেলে হজমে সমস্যা বা অ্যালার্জি হতে পারে।
৪.পুষ্টির ঘাটতি: শুধু সুজির উপর নির্ভর করলে পুষ্টির বৈচিত্র্য কমে যেতে পারে, তাই অন্য পুষ্টিকর খাবারের সাথেও খাওয়ানো ভালো।

Collected

27/10/2024

#ডেঙ্গুজ্বরের_সাত_দিনের_বিভীষিকা. #দিনের_ক্রমানুসারে
এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে ডেঙ্গু জ্বর হয়, জ্বর শুরু হবার দিন কে Day-1 হিসাব করা হয়।
ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রথম দিন থেকে জ্বর কেবল বাড়তেই থাকবে, ৪র্থ দিন পর্যন্ত জ্বর শুধু বাড়তেই থাকবে। সাথে প্রচন্ড মাথা ব্যাথা, চোখের পিছনে ব্যাথা, প্রচন্ড বমি বমি ভাব, আর বমি হয়, খাবার রুচি একবারি কমে যায়।

জ্বর শুরু হবার ৪র্থ দিনে >৯০% রোগীর জ্বর ভালো হয়ে যায়,

৪র্থ দিন শেষ হলেই শুরু হয় ঝুঁকিপূর্ণ সময় :

জ্বর শুরু হবার পর থেকে নিয়ে ৫ম ও ৬ষ্ট এ দুই দিন ডেঙ্গু রোগীর জন্য কিছুটা ঝুকিপূর্ণ দিন। এই দুই দিন রক্তের অণুচক্রিকা তথা #প্ল্যাটিলেট কাউন্ট পর্যায়াক্রমে কমে যায়,
সাধারণত নরমাল প্ল্যাটিলেট কাউন্ট থাকে
১.৫০.০০০ থেকে ৪ লাখ /Cmm of blood.
৫ম দিন প্ল্যাটিলেট কাউন্ট দেড় লাখের নীচে চলে যাবে,
৬ষ্ট দিন ৫ম দিনের চেয়েও কমে যাবে।
৭ম দিন সকালে আরো কমে যাবে।

ফলশ্রুতিতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ব্লিডিং হতে পারে,
আবার কারো কারো ক্ষেত্রে ব্লাড ভেসেল থেকে প্লাজমা লিক হয়ে ব্লাড প্রেশার কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যেতে পারে।

সপ্তম দিন শেষে ৯০% রোগীর প্ল্যাটিলেট কাউন্ট বেড়ে যাবে। আর প্ল্যাটিলেট কাউন্ট একবার যদি বাড়তে থাকে, তাহলে এইটা বাড়তেই থাকবে। আর কমবেনা।

ডেঙ্গুতে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট কম দেখে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নাই, ৬ষ্ঠ দিন কিংবা ৭ম দিন সকালে যদি প্ল্যাটিলেট কাউন্ট ১০ হাজারও হয়ে যায়, তাহলেও ভয়ের কোনো কারণ নাই, যদি শরীরের অভ্যন্তরীণ কোনো ব্লিডিং না থাকে.

ব্লিডিং কয়েক ভাবে বুঝা যেতে পারে.

১. বমি বা কাশির সাথে রক্ত যাওয়া
2..নাক দিয়ে রক্ত যাওয়া
3. প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
4. শরীরে চামড়ার নিছে রক্ত জমে যাওয়া, ফলশ্রুতিতে লাল লাল র‍্যাশ দেখা দিতে পারে
5. কালো রঙ এর পায়খানা হওয়া।
ডেংগু তে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট কমে গিয়ে এমন জটিলতা শতকরা ২-১ জন এর হতে পারে

তাহলে ৭ম দিন সকালে CBC রিপোর্টে প্ল্যাটিলেট কাউন কম দেখে ব্লাড ট্রান্সফিউশন করা এতটা গুরুত্ব বহন করেনা।
কারণ সপ্তম দিন সকালে যদিও প্ল্যাটিলেট কম থাকে, তথাপি ৭ম দিন সন্ধ্যায় কিংবা ৮ম দিন সকালে যদি আবার CBC পরীক্ষা করা হয়, তবে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট বাড়বে।
তাই ভাইটাল সাইন তথা ব্লাড প্রেশার, পালস, ইত্যাদি যদি স্বাভাবিক থাকে, তাহলে শুধু প্ল্যাটিলেট কাউন্ট কম দেখে ব্লাড ট্রান্সফিউশনের জন্য দৌড়াদৌড়ি করার কোনো দরকার নাই, যতক্ষণ পর্যন্ত ব্লিডিং না হয়, ততক্ষণ ভয় পাওয়ার কোনো দরকার নাই, শুধু পেশেন্ট কে CBC রিপিট করতে বললেই হবে। তবে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট ১০ হাজার থেকে কমে গেলে কিছু রিসার্চে প্ল্যাটিলেট ট্রান্সফিউশন অথবা ব্লাড ট্রান্সফিউশন এর কথা বলেছেন ঝুকি এড়ানোর জন্য।

ডেঙ্গু জ্বরে Day 5- day 6 এ ব্লাড ভেসেল থেকে প্লাজমা লিক হয়ে কিংবা কেউ যদি শিরাপথে বেশি বেশি ফ্লুইড দিতে থাকে, তাহলে ফ্লুইড ওভার লোড হয়ে অ্যাসাইটিস হয়ে যেতে পারে, তখন পেশেন্ট বলবে যে, তার পেট ব্যাথা করে।
অ্যাসাইটিস হচ্ছে কিনা, তা দেখার জন্য আল্টাসনোগ্রাম করা যেতে পারে।

আবার কারো ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফ্লুইড কিংবা লিকেজ হওয়া প্লাজমা প্লুরাল স্পেসে গিয়ে plueral effusion হতে পারে, পেশেন্ট বলবে, বুক চাপচাপ লাগে, কিংবা বুক ব্যাথা সাথে কাশিও হতে পারে।
এই ক্ষেত্রেও ভয়ের কোনো দরকার নাই যদি হেমাটোক্রিট আর ব্লাড প্রেশার নরমাল থাকে। কারণ ৭ম দিন শেষ পেশেন্ট রিকভারি স্টেজে চলে যাবে।
তথা রোগী সুস্থতা লাভ করবে।

ডেংগুতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা। আর ফ্লুইড ইনটেক আর আউটপুট চেক করা।পেশেন্ট যেনো শকে না যায়, সেই দিকে খেয়াল করা।

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা ঘরেই করা সম্ভব যদি কোনো ঝুকিপূর্ণ উপসর্গ না থাকে।
ঝুকিপূর্ণ উপসর্গ হচ্ছে,
১. পেট ব্যাথা হওয়া
২.কালো পায়খানা হওয়া
৩. নাক কিংবা মুখ দিয়ে রক্তপাত হওয়া
৪.ব্লাড প্রেশার কমে যাওয়া
৫. ৬ ঘন্টার বেশি প্রস্রাব না হওয়া
৬.শ্বাসকষ্ট হওয়া কিংবা বুকে ব্যাথা হওয়া
৭.মুখে একবারি কোনো কিছু খেতে না পারা।

যদি এইসব উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে রোগীকে হসপিটাল ভর্তি করে চিকিৎসা করাবে, অন্যথায় ঘরেই চিকিৎসা সম্ভব, জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল আর পর্যাপ্ত পরিমান তরল খাবার গ্রহণ। যথা ওরস্যালাইন, ডাবের পানি, জুস ইত্যাদি খাওয়া।

আর একটা কথা মনে রাখা চাই, ডেঙ্গু জ্বরে শরীর একবারি দূর্বল থাকে, জ্বর ভালো হয়ে যাবার পরেও ২১ দিন পর্যন্ত শরীর অত্যান্ত দূর্বল থাকে। এই সময় প্রচুর তরল খাবার,
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার, দুধ ডিম, মাছ ও ফলমূল বেশি বেশি খাওয়া দরকার। সাথে প্রতিদিন ২-৩ প্যাকেট করে ওরস্যালাইন খাবে।এতে করে দূর্বলতা কাটবে।

আসুন, ডেংগুতে আতংকিত না হই,
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিই।

ডাঃ ইসমাইল আজহারি

 # #বাচ্চাদের জ্বর নিয়ে কিছু কথা।। #বাসায় থার্মোমিটার রাখবেন। #তাপমাত্রা ১০০ বা তার বেশি হলে প্যারাসিটাল সিরাপ খাওয়াবেন।...
17/10/2024

# #বাচ্চাদের জ্বর নিয়ে কিছু কথা।।

#বাসায় থার্মোমিটার রাখবেন।
#তাপমাত্রা ১০০ বা তার বেশি হলে প্যারাসিটাল সিরাপ খাওয়াবেন।
#জ্বর পায়ুপথে,মুখে,কপালে,বগলে দেখা হয়।বেশি নির্ভরযোগ্য হচ্ছে পায়ুপথ।
#তাপমাত্রা বগলের চেয়ে মুখে,মুখের চেয়ে পায়ুপথে একটু বেশি দেখায়(০.৫ থেকে ১ডিগ্রি ফারেনহাইট)
#সিরাপ খাওয়াতে না পারলে পায়ুপথে সাপোসিটরি দিবেন।
#জ্বর বেশি হলে প্যারাসিটাল সিরাপে জ্বর সম্পূর্ণ নাও কমতে পারে।সেক্ষেত্রে সমস্ত শরীর ভেজা কাপড় দিয়ে মুছতে হবে।
#জ্বর না কমা পর্যন্ত ভেজা কাপড় (কুসুম গরম পানি) দিয়ে সমস্ত শরীর মুছে দিন।
#অনেক মায়েরা ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ভয়ে মুছতে চাই না,কুসুম গরম পানি দিয়ে মুছলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কম।।
#প্যারাসিটামল ছয়ঘন্টা পর পর খাওয়াবেন।সর্বনিম্ন চার-পাঁচ ঘন্টা পর পর খাওয়াতে পারবেন।।
#সিরাপ,সাপোসিটরি একসাথে ব্যবহার করবেন না,যেকোন একটা দিবেন।
#জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোন ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়াবেন না।
#বাচ্চাদের জ্বরের কারনে খিচুনি হতে পারে,সেক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।।
#জ্বর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাসের কারনে হয়ে থাকে,সেক্ষেত্রে ৩-৭দিন থাকতে পারে,সাতদিনের বেশি জ্বর থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
#এখন যেহেতু ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেশি,সেইজন্য জ্বর আসলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডেঙ্গু টেস্ট করে নেওয়া ভাল।
#ভাইরাল ফিবারে এন্টিবায়োটিক সিরাপ/ইনজেকশনের কোন ভুমিকা নাই,এতে এন্টিবায়োটিক অকার্যকর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
#প্যারাসিটামলের ডোজ ওজন হিসাব করে দেওয়া হয়ে থাকে, বাচ্চার ওজন জেনে রাখবেন।।
#ডাক্তার দেখাবেন।

ডা: মো জমির উদ্দিন
শিশু রোগের চিকিৎসক।।।

17/06/2024

Address

Chakaria

Telephone

+8801300523632

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Shahed Kabir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Shahed Kabir:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram