Ash-shifa Girl's Cupping Therapy , Chattogram

Ash-shifa Girl's Cupping Therapy , Chattogram Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ash-shifa Girl's Cupping Therapy , Chattogram, Therapist, Chandgaon.

আমরা আসলে অলস না, আমাদের ব্রেইন আসলে এনার্জি সেইভ করতে চাওয়ার জন্য ডিজাইন করা।মানবজাতি তার পুরোটা ইতিহাসে এনার্জি ডেফিসি...
07/08/2025

আমরা আসলে অলস না, আমাদের ব্রেইন আসলে এনার্জি সেইভ করতে চাওয়ার জন্য ডিজাইন করা।

মানবজাতি তার পুরোটা ইতিহাসে এনার্জি ডেফিসিটে ভুগেছে। আমাদের এনার্জি ডেফিসিটে থাকার সবচেয়ে বড় কারন কি কি একটু বলি।

১)আমাদের লিভার ম্যাক্সিমাম ১০০-১২০ গ্রাম গ্লাইকোজেন স্টোর করতে পারে, আর আমাদের ব্রেইন দিনে খরচ করে প্রায় ৪০০-৮০০ ক্যালরি। ফলে, না খেয়ে থাকা মানেই ব্রেইন এনার্জি ডেফিসিট হয়ে পড়া। ফলে ব্রেইন আপনাকে খেতে বাধ্য করবেই।

২)আমরাই একমাত্র প্রজাতি যারা নিজেদের শারীরিক গঠনের লিমিটের বাইরের অনেক অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছি। আমাদের শরীর উপযোগী ২৫-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিরক্ষীয়/ক্রান্তীয় অঞ্চলের জন্য, যার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা হবে ০-১০০০ মিটার। ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতার মরুভুমি বা -২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস শীতের মেরুবৃত্তীয় অঞ্চল/উপমেরুবৃত্তীয় অঞ্চলে আমাদের বাস করার কথা না। কিন্তু আমরা ঠিকই সেখানে বাস করি। ফলে আমাদেরকে নিজের শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে এনার্জি ডেফিসিটে থাকতে হয়।

৩)আমাদের শরীর গ্লুকোজ বার্ন করে চলার জন্য এডাপ্টেড। ফলে বারবার আমাদের ব্লাড গ্লুকোজ ঠিক রাখার জন্য খেতে হয়।

৪)আমাদের একটা বডি ফ্যাট পার্সেন্টেজ শরীরে ধরে রাখতে হয় ফার্টিলিটির জন্য। মেয়েদের ক্ষেত্রে এটার অপটিমাম-২৫-৩৩%, ছেলেদের ক্ষেত্রে ১০-১৮%। এর কম ফ্যাট শরীরে থাকলে আমরা যথেষ্ট স্টেরয়েড হরমোন তৈরি করতে পারি না।

এই সমস্ত কারনে, এবং আমাদের ডিএনএতে থাকা খাদ্যাভাবের ভয়ের কারনে, আমরা যথাসম্ভব কম মুভমেন্ট করার জন্য ডিজাইন্ড। মানুষের শরীর চাইলে সুপারম্যারাথন করতে পারে, কিন্তু মানুষের মস্তিষ্ক সেটাকে ঘৃনা করে।

এজন্য আমাদের মধ্যে একটা টেন্ডেন্সি কাজ করে, কত কম পরিশ্রম করে আমরা বেশি খাবার(এখন এটা হয়ে গেছে টাকা) যোগাড় করতে পারি, এটা আমাদের জন্য একটা লাইফলাইন।

এজন্য, আমরা আসলে ব্যায়াম করতে চাই না।

কিন্তু ব্যায়াম না করলে কি হয়, সেইটাও তো একটু বোঝা দরকার।

মাত্র এক সপ্তাহ সম্পুর্ন শুয়ে বসে কাটালে আমাদের ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স প্রায় ৭০০% বেড়ে যায়, যদিও ব্যাপারটা সাময়িক। কিন্তু ৮-১২ সপ্তাহ যদি কেউ উল্লেখযোগ্য চলাফেরা-ব্যায়াম ছাড়াই কাটিয়ে দেয়, তাহলে ব্যায়াম শুরু করার পরেও অনেক সপ্তাহ যাবত এই ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স স্বাভাবিকের প্রায় দ্বিগুন থেকে যায়।
কেন এত দ্রুত এমন হয়??

আসলে, এই প্রক্রিয়াটা আমাদের ব্রেইন অসম্ভব নিখুতভাবে ঘটায়। আপনি শরীরের যে অংশের মাসল যত কম কাজে লাগাবেন, সে অংশটা তত দ্রুত ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট হয়ে যাবে। উদাহরন দেই, কারো একটা পা ভেঙ্গে গেলে তো ক্রাচে আটকে রাখা হয়। গবেষনায় দেখা গেছে, ক্রাচে আটকে রাখা পা সুস্থ পা টার চেয়ে দ্বিগুন ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হয়ে গেছে মাত্র এক সপ্তাহেই।

এই রকমভাবে, আমরা যত কম মুভমেন্ট করি, আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশের মাসল তত বেশি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট হতে থাকে।

মাসল ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট না হওয়া পর্যন্ত সাধারনত আমাদের লিভার ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট হয় না।

তাই, ডায়বেটিস যদি কেউ এড়াতে চান, ওজন কমাতে চান বা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স থেকে যদি বাচতে চান, অবশ্যই, আপনাকে যে কাজটা বাদ দেয়া যাবে না, তা হল ব্যায়াম।

আপনার ব্রেইন প্রোগ্রামড যেন আপনি কম মুভমেন্ট করেন। কিন্তু সেই কম মুভমেন্টের চেয়েও আমরা আসলে কম মুভমেন্ট করি৷ আমরা এত কম মুভমেন্ট করি যা পঞ্চাশ বছর আগে কল্পনাও করা সম্ভব ছিল না।

তাই আপনি অবশ্যই মুভ করবেন। শারীরিক পরিশ্রম আপনার কত বড় বন্ধু ছিল, যত বয়স বাড়বে তত ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

C



সিংহ আর সিংহী শিকারে বেরিয়েছে তাদের দুই বাচ্চাকে রেখে, অনেক সময় অতিক্রম করে গেছে সিংহ-সিংহী শিকার করে তাদের দুই বাচ্চাদে...
28/07/2025

সিংহ আর সিংহী শিকারে বেরিয়েছে তাদের দুই বাচ্চাকে রেখে, অনেক সময় অতিক্রম করে গেছে সিংহ-সিংহী শিকার করে তাদের দুই বাচ্চাদের কাছে পৌঁছায়নি।

এদিকে সিংহের বাচ্চা দুটো খিদেতে ছটফট করতে লাগল, হঠাৎ একটা ছাগলের নজরে এল ঘটনাটা।

ছাগল এসে অভুক্ত সিংহের বাচ্চাদের নিজের দুধ খাইয়ে খিদে মেটালো।

সেই সময় সিংহ-সিংহী ফিরে এল শিকার না পেয়ে, সামনে ছাগলকে দেখে শিকার করতে গেল তখন দুই বাচ্চা বলে উঠল- ছাগলকে মেরো না, আমাদের দুধ খাইয়ে প্রানে বাঁচিয়েছে।

সিংহ-সিংহী খুশী হয়ে ছাগলকে বলল- যাও বনে আনন্দে ঘুরে বেড়াও তোমাকে কেউ হত্যা করবে না।

ছাগল আনন্দে সিংহদের সাথে ঘুরতে লাগল, এমনকি সিংহের পিঠে চেপে গাছের পাতা পর্যন্ত খেতে লাগল...

এই ঘটনাটা একটা চিল উপর থেকে দেখে ভাবল, আমিও উপকার করি, চিল একদিন কাদাতে পড়ে যাওয়া ইঁদুর বাচ্চাদের বাঁচালো, এরপর চিল ইঁদুরের বাচ্চাদের আপন ভেবে নিজের ডানার তলাতে আশ্রয় দিল, এরপর যেই চিল উড়তে গেল, দেখল আর উড়তে পারছে না কারন উপকারের প্রতিদান হিসাবে ইঁদুরের বাচ্চারা চিলের ডানার পালক কেটে দিয়েছে...

এরপর চিল সেই ছাগলকে গিয়ে ঘটনাটা বলল, এবং বলল- যে তুমি উপকার করে সিংহের পিঠে চাপলে আর আমি উপকার করে নিজের ডানার পালক হারালাম কেন?

ছাগল তখন উত্তর দিল- উপকার করতে হলে সিংহদের উপকার করতে হয় ইঁদুরদের নয় কারন সাহসীরা উপকার চির জীবন মনে রাখে আর ভীতুরা উপকারকে ভুলে যাওয়াটাই বাহাদুরী মনে করে...
শিক্ষা
উপকার করার আগে দেখে নেবেন সে সিংহ নাকি ইঁদুর।

সংগৃহীত

গল্প: “স্কারলেট: এক মায়ের নাম”সে ছিল স্রেফ এক পথবেড়াল।আজ, সে ইতিহাসে বেঁচে আছে এক সাহসী মায়ের প্রতীক হয়ে—একজন মা, যে অগ...
25/07/2025

গল্প: “স্কারলেট: এক মায়ের নাম”

সে ছিল স্রেফ এক পথবেড়াল।

আজ, সে ইতিহাসে বেঁচে আছে এক সাহসী মায়ের প্রতীক হয়ে—
একজন মা, যে অগ্নিকুণ্ডে ঝাঁপ দিয়েছিল শুধু তার সন্তানদের রক্ষা করার জন্য।

আমার নাম ক্যারেন ওয়েলেন।
১৯৯৬ সালে আমি ব্রুকলিনের এক পশু আশ্রয়কেন্দ্রে কাজ করতাম।
প্রতিদিনই কিছু না কিছু চ্যালেঞ্জ আসত, কিন্তু সেদিনের ঘটনার জন্য আমি একদমই প্রস্তুত ছিলাম না।

হঠাৎ খবর এল—ইস্ট নিউইয়র্কের একটি পুরনো গ্যারেজে আগুন লেগেছে।
আমরা দমকল বাহিনীর সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছালাম।
মেটালের দরজার ফাঁক দিয়ে আগুনের লেলিহান শিখা বেরিয়ে আসছে, বাতাসে পোড়া প্লাস্টিকের কটু গন্ধ আর ধোঁয়ার ঘন আস্তরণ।

এই বিশৃঙ্খলার মধ্যেই আমি ওকে প্রথম দেখি।

একটা ছোট, পাতলা, ময়লা মাখা বেড়াল। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লোম নেই—তাপে ঝলসে গেছে। চোখ দুটো প্রায় বন্ধ, পোড়ার জ্বালায় ফুলে উঠেছে। তবুও সে এগিয়ে আসছিল—নির্ভুলভাবে, আস্তে করে মুখে করে একটি ছোট্ট বিড়ালছানা নিয়ে।

তারপর... সে আবার ভেতরে গেল।
একবার।
দু’বার।
তিন… চার… পাঁচ বার!

আমরা স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে দেখছিলাম। ধোঁয়ার ভেতর সে বারবার হারিয়ে যাচ্ছিল, আর প্রতিবারই আরও দুর্বল হয়ে বেরিয়ে আসছিল।
শেষবার ফিরে এসে সে একে একে তার বাচ্চাগুলোকে নাক দিয়ে ছুঁয়ে দেখল, যেন গুনে নিচ্ছে—এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ...

তারপর সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল।

আমরা ভাবছিলাম, সে হয়তো আর বাঁচবে না। কিন্তু সে বেঁচে ছিল।
আমরা ওকে ‘স্কারলেট’ নাম দিলাম।

তার কান পুড়ে গিয়েছিল, পায়ের তলার নরম অংশ ছিঁড়ে গিয়েছিল, মুখের চামড়া ছিল সম্পূর্ণ ঝলসে যাওয়া।
তবুও সে কাঁদেনি। শুধু ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস নিচ্ছিল।

মনে হচ্ছিল, সে বুঝে গেছে—
"যতক্ষণ সন্তানরা নিরাপদ, ততক্ষণ সবকিছু সার্থক।"

আমরা তাকে একটি ভেজা কাপড়ে জড়িয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে এলাম।
চিকিৎসা চলল অনেক দিন—ড্রেসিং, মলম, ছোট ছোট অস্ত্রোপচার।
একটি ছানা বাঁচল না, কিন্তু চারটি টিকে গেল। আর স্কারলেটও।

সে ছিল কারও না। রাস্তায় কাটত তার দিন।
তবুও তার মধ্যে এমন ভালোবাসা আর সাহস ছিল—যা আমাদের অনেক মানুষের মাঝেও দেখা যায় না।

তার গল্প ছড়িয়ে পড়ল সারা বিশ্বে।
পত্রিকার প্রথম পাতায় তার ছবি ছাপা হলো।
একটি ভালোবাসাময় পরিবার তাকে দত্তক নিল।
আর সে হয়ে উঠল মমতা, সাহস ও নিঃস্বার্থ ভালোবাসার প্রতীক।

স্কারলেট আমাদের শিখিয়ে গেল—
নায়ক হতে ইউনিফর্ম লাগে না, অস্ত্র লাগে না।
শুধু লাগে একটা হৃদয়—একটা ভালোবাসার টান।

ধোঁয়ায় অন্ধ, কিন্তু ভালোবাসায় পথ দেখানো এক মায়ের গল্প— স্কারলেট।

©️ লেখাটি সংগ্রহীত

✅ একদিন গাধা শিয়ালকে বলল, ঘাসের রং নীল।শিয়াল সাথে সাথে জবাব দিল, না, ঘাসের রং সবুজ।কিছুক্ষণের মধ্যেই দুজনের আলোচনা তুম...
19/07/2025

✅ একদিন গাধা শিয়ালকে বলল, ঘাসের রং নীল।

শিয়াল সাথে সাথে জবাব দিল, না, ঘাসের রং সবুজ।

কিছুক্ষণের মধ্যেই দুজনের আলোচনা তুমুল তর্কে পরিণত হল। শেষে তারা জঙ্গলের রাজা সিংহের কাছে উপস্থিত হল মীমাংসার জন্য।

রাজদরবারে পৌঁছেই গাধা ডাক ছাড়তে শুরু করে দিল, মহারাজ, আপনিই বলুন ঘাসের রং নীল কিনা?"

সিংহ উত্তর দিল, হ্যাঁ, ঘাসের রং নীল।

গাধা তখন সিংহের সামনে গিয়ে নেচে কুঁদে নালিশের সুরে বলতে থাকল, শিয়াল আমার কথা মানছে না; তর্ক করছে। ওকে শাস্তি দিন।

সিংহ তৎক্ষণাৎ ঘোষণা করল, শিয়ালকে ১ সপ্তাহের জন্য মুখ বন্ধ রাখার শাস্তি দেওয়া হল।

গাধা খুশিতে লাফাতে লাগল এবং বলতে বলতে চলে গেল, ঘাসের রং নীল! ঘাসের রং নীল!

শিয়াল শাস্তি মেনে নিয়ে অনুযোগের সুরে বলল, মহারাজ, আপনি আমাকে শাস্তি দিলেন কেন, যখন ঘাসের রং সত্যিই সবুজ।

সিংহ উত্তর দিল, তোমাকে শাস্তি দেওয়ার সাথে ঘাসের রং সবুজ নাকি নীল সেই প্রশ্নের কোনো সম্পর্ক নেই। তোমাকে শাস্তি দিয়েছি কারণ তোমার মতন একটা বুদ্ধিমান ও সাহসী প্রাণী গাধার সাথে তর্ক করে নিজের মেধার অপচয় করেছে এবং এরকম একটা বাজে কারণে আমার কাছে এসে আমার মূল্যবান সময় নষ্ট করেছে।

শিক্ষা: মূর্খের সাথে কখনো তর্ক করতে যাবেন না।

C

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণনারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুর...
14/07/2025

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ
ভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। তবে বিভিন্ন কারণে
শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি হয়। ভিটামিন ডির প্রধান উৎস সূর্যের
আলো। ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে সাধারণত সকালবেলার সূর্যের আলোর কাছে
যেতে বলা হয়। এ ছাড়া কিছু খাবার থেকে ভিটামিন ডি সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়।
যেমন : ডিমের কুসুম, চর্বি জাতীয় মাছ, মাশরুম, দুধ, দুই ইত্যাদি। এগুলোও খাওয়া যেতে পারে।


নারীদের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি, যেভাবে বুঝবেন?
১. দুর্বলতা

ভিটামিন ডির অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডির ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ এটি।

২. হাড় ও পেশি ব্যথা

হাড় ও পেশি ব্যথা নারীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ।
প্রবীণদের ক্ষেত্রে হাড় দুর্বল হওয়ার খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে তরুণ বয়সে পেশি
ব্যথা ভিটামিন ডির অভাবের বড় কারণ।

৩. হাড় ফ্র্যাকচার

হাড় দুর্বল হয়ে গেলে হালকাভাবে পড়ে গেলেও হাড় ফ্র্যাকচার হয়। অল্পতেই প্রায়ই
হাড় ফ্র্যাকচার ভিটামিন ডির ঘাটতির বড় একটি কারণ।

৪. বিষণ্ণতা

গবেষণায় বলা হয়, ভিটামিন ডির ঘাটতির কারণে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা
থাকে। বিশেষত নারীদের ক্ষেত্রে। মস্তিষ্কের কাজ ভালোভাবে হওয়ার জন্য ভিটামিন ডি
জরুরি। সুতরাং শরীরে ভিটামিন ডির অভাব হলে, বিষণ্ণতাসহ অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য
সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৫. ক্ষত না সারা
ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে ক্ষত সারতে দেরি হয়। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে ভিটামিন
ডির ঘাটতি হয়েছে কি না পরীক্ষা করুন।

৬. প্রায়ই অসুস্থ হওয়া

ভিটামিন ডির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে। এই ভিটামিনের অভাব হলে শরীর
দুর্বল লাগতে পারে। ভিটামিন ডি শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান উৎপাদনে
সাহায্য করে। এটি সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

C

06/06/2025
26/05/2025

আমাদের কিছু কিছু গাইনি ডাঃ দের কথা বলছি ওনাদের কাছে একজন রোগী প্রথম সাক্ষতে তিন মাসের সময় যখন আল্ট্রা করে তখন ই ডাইরিতে লিখে নেয় এই রোগীকে শিজার করবে।।।।।।। সাত মাস যখন আসে তখন এই রকম ভিটামিন ঔষধ দিবে যেন আর শিজার ছাড়া কোনো উপায় নাই। আর দিবে না কেন ঔষধ কোম্পানির লোকজন তো বসে নাই তারা ডাঃ দের জন্য বিভিন্ন উপহার সামগিহী নিয়ে হাজির কি লাগবে ডাঃদের সব নিয়া হাজির চেম্বারে। রোগী চেম্বার থেকে বের হওয়ার সাথে সাথে পেসেপশনের ছবি নিবে।কি কি ঔষধ লিখছে কোন কোম্পানির ঔষধ লিখছে আরো কত কি।।।।সমানিত ডাঃ দের কাছে অনুরোধ দরকার ছাড়া সিজার করা থেকে বিরত থাকুন। সিজারে ওই রোগী টা নরমাল জীবন যাপন করতে পারে না।দুটো/তিনট সিজার যার করা হইছে সে জানে সে কতটা সুস্থ আছে। দু একজন ছাড়া সবাই অসুস্থ। এতে পারবারিক সামাজিক নানা ধরনের সমসার সমক্ষিণ হতে হচ্ছে। সমানিত ডাঃ গণ আপনাদের ছাড়া আমরা কোথায় যবো আপনারাই পারেন একটা মাকে নরমাল ডেলভারি নরমল জীবন যাপনের পথ পদর্শক।প্রতিটা মা আপনাদেরকে প্রাণ ভরে দোয়া করবে।

C

গত পরশু দুপুরবেলায় ঝুম বৃষ্টি আসলো।জীবনে যেটা করিনি, ছাদে চলে গেলাম ভিজতে।মেয়েকে বললাম,যাবি ?বললো: না।সেই ভালো।পোল্ট্র...
24/05/2025

গত পরশু দুপুরবেলায় ঝুম বৃষ্টি আসলো।
জীবনে যেটা করিনি, ছাদে চলে গেলাম ভিজতে।
মেয়েকে বললাম,যাবি ?
বললো: না।

সেই ভালো।
পোল্ট্রি মুরগিদের বৃষ্টির পানি হজম করার ক্ষমতা নেই।

একাই গেলাম।
ইম্যুনিটি সিস্টেম স্ট্রং আছে কিনা যাচাই করা দরকার।

প্রায় বিশ মিনিট ঝুম বৃষ্টিতে ভিজার পর বাসায় ফিরে গা-টা আবার ধুয়ে ফেললাম।

এর আগে এক দু-ফোটা বৃষ্টির পানি গায়ে পরতে না পরতেই ঠান্ডা লাগা শুরু হতো।
কি আশ্চর্য! এখন পর্যন্ত আল্লাহর রহমতে সুস্থ আছি।

এখন বাচ্চাগুলোর ইম্যুনিটি বাড়াতে হবে। টাফ টাস্ক।

ছোটবেলা থেকেই আমরা বাচ্চাদেরকে কাদামাটি মাখামাখি করতে দেইনা। আমাদেরকে শেখানো হয় যতো কাদামাটি ততো সেনিটাইজার।

এদিকে অভদ্র জাতি* সেনিটাইজার ব্যবহার শিখে কোম্পানিকে তো বড়লোক বানিয়ে দিলাম। আর বাপ-দাদার অভ্যাস ত্যাগ করে বাচ্চাগুলোকে পোল্ট্রি বানিয়ে ফেললাম।

এখন আবার তেনারা বাচ্চাকাচ্চাদের ধুলোবালিতে খেলাধুলা করা বাধ্যতামূলক করেছেন। আমরাও বলদ* জাতি আবার বাপ-দাদার অভ্যাসে ফিরার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছি।

যাইহোক,
মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজে নিজের ইম্যুউন সিস্টেমের টেস্ট নিতে পারো।🙂

Fahmida Afrin .

~ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। গণিত ক্লাস চলছে। এক ছাত্র ঘুমিয়ে পড়লো। ক্লাস শেষে'র চেঁচামেচিতে ঘুম ভাঙলো তার। লেকচার শেষ হয়ে ...
21/05/2025

~ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। গণিত ক্লাস চলছে। এক ছাত্র ঘুমিয়ে পড়লো। ক্লাস শেষে'র চেঁচামেচিতে ঘুম ভাঙলো তার। লেকচার শেষ হয়ে গেছে! হোয়াইটবোর্ডের দিকে তাকালো সে— ওখানে ম্যাথের দু'টি সমস্যা লিখে গেছেন লেকচারার। ছাত্রটি ধরে নিলো অমীমাংসিত সমস্যা-দু'টি পরের ক্লাসের জন্য দেওয়া অ্যাসাইনমেন্ট। খাতায় তুলে নিলো সে।

ঘরে এসে, সমস্যা দু'টি সমাধান করতে গিয়ে সে বুঝতে পারলো, দু'টিই ভীষণ কঠিন এবং জটিল অঙ্ক! হাল ছাড়লো না। জেদে পেয়ে বসেছে। লাইব্রেরি থেকে লাইব্রেরিতে ঘুরে, বিভিন্ন রেফারেন্স বই ঘেঁটে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যয় শেষে, অঙ্ক দু'টির একটি সমাধান করতে পারলো সে।

পরবর্তী ক্লাসে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে গিয়ে, সে বিস্মিত— আগের ক্লাসের অঙ্ক দু'টি হোমওয়ার্ক ছিল না! তাকে লেকচারার মনে করিয়ে দিলেন— আমি তো সেদিন বিজ্ঞানের জটিলতম ও আনসল্‌ভ্‌ড সমস্যা আলোচনা করতে গিয়ে উদাহরণস্বরূপ ওই দু'টি জটিল গাণিতিক সমস্যা নিয়ে আলাপ করছিলাম, যেগুলো বিজ্ঞানীরা এখনও সমাধান করতে পারেননি।

ধাক্কা খেলো ছাত্রটি! "কিন্তু, আমি তো ওখানের একটি সমস্যার সমাধান করে ফেলেছি!"— জানালো সে।

হ্যাঁ, সেই উদ্ভাবনটি পরবর্তীতে ছাত্রটির নামে প্যাটেন্ট করা হয়েছিলো, এবং পেপারগুলো কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ডকুমেন্টেড। তার লিখা সেই উদ্ভাবনের পেপার চারটি আজও বিশ্ববিদ্যালয়টায় ডিসপ্লে করা হয়।

ছাত্রটি, সমস্যাটির সমাধান করতে পেরেছিলো একটিমাত্র কারণে— লেকচারারের "আজ পর্যন্ত কেউই এর সমাধান করতে পারেনি" কথাটি সে শুনতে পায়নি সেদিন ক্লাসে ঘুমিয়ে পড়ার কারণে। তার বদলে, সে ভেবেছিলো— সমস্যাটি সমাধানযোগ্য; এবং এগিয়েছিলো ভয়-উদ্বেগ ছাড়াই, আর সফল হয়েছিলো। "তুমি পারবে না" বলাদেরকে এড়িয়ে না-চললে, কিছুই অর্জন করা সম্ভব নয়। আমরা প্রত্যেকের মধ্যে যোগ্যতা আছে, আমরা কেবল আটকে থাকি নিগেটিভিটি ও ভীতিতে।

সেই ছাত্রটি— জর্জ ডান্থজিগ। এবং এই জিনিয়াসের সমাধান করা বিষয়টি হচ্ছে বহুল-প্রয়োজনীয় ম্যাথম্যাটিক্স স্ট্যাক এক্সচেঞ্জার!

C

১ বছর বয়সী বাচ্চা, মোবাইল ফোন ছাড়া কিছুই বুঝেনা। ফোনে কার্টুন/ গান না দিলে কিছুই খাওয়ানো দায়। আজ ঘরে ঘরে এ সমস্যা। এ যেন...
14/04/2025

১ বছর বয়সী বাচ্চা, মোবাইল ফোন ছাড়া কিছুই বুঝেনা। ফোনে কার্টুন/ গান না দিলে কিছুই খাওয়ানো দায়। আজ ঘরে ঘরে এ সমস্যা। এ যেন প্রজন্মের নতুন নেশা।

মাতাল যেমন মদ না পেলে ছটফট করে,বাচ্চাও তেমন ফোন না পেলে অশান্ত হয়ে যায়। শিক্ষিত বাবা মায়েরাও বাচ্চাকে খেলনা হিসেবে মোবাইল ফোন তুলে দিয়ে আজ বিপদে। মোবাইল ফোন কি বাচ্চাদের খেলনা???

আসুন জেনে নেই কোন বয়সে কি ধরনের খেলনা দেওয়া উচিত বাচ্চাদের....

🟢প্রথম ৬ মাসঃ

প্রথম কয়েক মাসে বাচ্চা আস্তে আস্তে মায়ের মুখ, রঙিন জিনিস, উজ্জ্বল আলো চিনতে শুরু করে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আশেপাশের জিনিস হাত দিয়ে ধরতে ও মুখে দিতে চেষ্টা করে।

কি খেলনা দিবেন?

এসময় নরম, সহজে চ্যাপ্টা করা যায়, কোন ধারাল কোণা ছাড়া, মুখে চিবানো যায় তবে মুখে যাওয়ার মতো কোনো ছোট দানাদার কিছু যেন না থাকে, সহজে পরিস্কার করা যায় এমন খেলনা দিবেন। ঝুন ঝুন করে শব্দ করে এমন খেলনাও খুব পছন্দ করে বাচ্চারা।

উজ্জ্বল রঙের বল🥎, কাপড়ের পুতুল🎎, ঝুনঝুনি, প্লাস্টিকের ছবি 🖼️বা আয়না দিতে পারেন। ছড়া, গান, কবিতা গান শুনাতে পারেন হাত পা নেড়ে অভিনয় করে।

এসময় একটা করে ছবিওয়ালা বই দেখাতে পারেন, বাবুকে সাথে ছবি নিয়ে গান বা ছড়া কাটতে পারেন।

🔵 ৭ মাস থেকে ১২ মাসঃ

এসময় একটু একটু করে নড়াচড়া শুরু করে বাচ্চারা, গড়িয়ে উপুর হওয়া, কোন কিছু ধরে দাঁড়ানো, নিজের নাম ও শরীরের বিভিন্ন অংশ চিনতে পারে।

কি খেলনা দিবেন?

বল ⚽, পুতুল 🐧, গাড়ী 🚘, বড় কিউব 🔷, কাগজ📄, বোতলের মধ্যে মুড়ি ভরা🫙, শব্দ করে এমন খেলনা 🤹‍♂️বা বাদ্যযন্ত্র🥁। গল্পের বই থেকে ছোট ছোট গল্প, ছড়া, ছবি দেখানো। বই হাতে নিলো, কাগজ ছিড়লো, মুখে দিলো, ছবি দেখে চেনার চেষ্টা করানো এটুকুই হতে পারে তার বিনোদনের সাথী...

চলবে....

C

Address

Chandgaon

Opening Hours

Monday 06:00 - 18:00
Tuesday 06:00 - 18:00
Wednesday 06:00 - 18:00
Thursday 06:00 - 18:00
Friday 06:00 - 10:00
Saturday 06:00 - 18:00
Sunday 06:00 - 18:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ash-shifa Girl's Cupping Therapy , Chattogram posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ash-shifa Girl's Cupping Therapy , Chattogram:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category