Salema Pharmacy

Salema Pharmacy Pharmacy & Chamber
Dr.Shahidur Rahman
M.B.B.S(C.U),B.C.S(Heath)
Chittagong Medical College Hospital

বর্তমানে বাংলাদেশে স্ক্যাবিস মহামারি আকার ধারণ করেছে।। অনেক সময়, তীব্র চুলকানির পেছনে সাধারণ চর্মরোগ নয়, বরং "স্ক্যাবিস"...
04/09/2025

বর্তমানে বাংলাদেশে স্ক্যাবিস মহামারি আকার ধারণ করেছে।। অনেক সময়, তীব্র চুলকানির পেছনে সাধারণ চর্মরোগ নয়, বরং "স্ক্যাবিস" বা "পাঁচড়া" নামক একটি ছোঁয়াচে রোগ দায়ী থাকতে পারে। এটি অবহেলা করার মতো কোনো বিষয় নয়, কারণ এটি দ্রুত পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

🎯 স্ক্যাবিস কী?

স্ক্যাবিস হলো Sarcoptes scabiei নামক এক ধরনের অতি ক্ষুদ্র মাইট (Mite) বা জীবাণু দ্বারা ত্বকের সংক্রমণ। এই মাইটগুলো ত্বকের উপরিভাগের নিচে গর্ত করে ডিম পাড়ে, যার ফলে শরীরে তীব্র চুলকানি ও অ্যালার্জিক র‍্যাশ দেখা দেয়।

🎯 শিশুদের ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো কী কী?

📛 তীব্র চুলকানি:
বিশেষ করে রাতে বা গরম পানিতে গোসলের পর চুলকানি মারাত্মকভাবে বেড়ে যায়।

📛 ক্ষুদ্র লালচে দানা বা ফোসকা:
আঙুলের ফাঁকে, কব্জিতে, কনুইয়ে, বগলে, নাভির চারপাশে, যৌনাঙ্গের কাছে এবং নিতম্বে ছোট ছোট লালচে দানা দেখা যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে মাথা, মুখ, ঘাড়, হাতের তালু এবং পায়ের তলাতেও এই র‍্যাশ হতে পারে।

📛 বিরক্তি ও ঘুমের সমস্যা:
একটানা চুলকানির কারণে শিশু খিটখিটে হয়ে যেতে পারে এবং রাতে ঘুমাতে সমস্যা হতে পারে।

📛 ক্ষত:
চুলকানোর কারণে ত্বকে আঁচড়ের দাগ বা ঘা হয়ে সেকেন্ডারি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হতে পারে।

🎯 কীভাবে ছড়ায়?

স্ক্যাবিস অত্যন্ত ছোঁয়াচে। এটি সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে শারীরিক সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়। এছাড়া, আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত বিছানা, তোয়ালে বা কাপড় থেকেও এটি ছড়াতে পারে। স্কুলে বা ডে-কেয়ার সেন্টারে শিশুরা একে অপরের সংস্পর্শে বেশি আসায় তাদের মধ্যে এটি দ্রুত ছড়াতে পারে।

✅ করণীয় কী?

স্ক্যাবিসের লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। ডাক্তার সাধারণত বিশেষ ধরনের লোশন বা ক্রিম ব্যবহারের পরামর্শ দেন, যা মাইটগুলোকে মেরে ফেলে।

🎯 সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ:

✔ শুধু আক্রান্ত শিশুকে নয়, পরিবারের সকল সদস্যের একসাথে চিকিৎসা করাতে হবে, এমনকি যদি তাদের কোনো লক্ষণ নাও থাকে।

✔ আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত সব কাপড়, বিছানার চাদর, তোয়ালে ইত্যাদি গরম পানিতে সেদ্ধ করে ধুতে হবে এবং কড়া রোদে শুকাতে হবে।

✔ যেসব জিনিস ধোয়া সম্ভব নয় (যেমন: লেপ, কম্বল, খেলনা), সেগুলোকে একটি প্লাস্টিকের ব্যাগে ৭২ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় মুখ বন্ধ করে রেখে দিন। এতে মাইটগুলো খাবার ছাড়া মারা যাবে।

সঠিক সময়ে চিকিৎসা করালে স্ক্যাবিস পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়। তাই লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে দ্রুত পদক্ষেপ নিন এবং আপনার বাচ্চাকে সুস্থ রাখুন।

#বাচ্চা #স্ক্যাবিস

তীব্র ব্যাথা ও তীব্র জ্বর, র‍্যাশ, হাত-পা ফুলা চিকেনগুনিয়া নির্দেশ করে। তাই এর থেকে সুস্থতা পেতে দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারে...
30/08/2025

তীব্র ব্যাথা ও তীব্র জ্বর, র‍্যাশ, হাত-পা ফুলা চিকেনগুনিয়া নির্দেশ করে। তাই এর থেকে সুস্থতা পেতে দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

চিকুনগুনিয়া অতীতে পরিচিত ছিল সাধারণ ভাইরাল জ্বর হিসেবে। তবে এ বছর এটি এক বিপজ্জনক ও দ্রুত ছড়ানো ভাইরাস রোগে পরিণত হয়ে...
18/07/2025

চিকুনগুনিয়া অতীতে পরিচিত ছিল সাধারণ ভাইরাল জ্বর হিসেবে। তবে এ বছর এটি এক বিপজ্জনক ও দ্রুত ছড়ানো ভাইরাস রোগে পরিণত হয়েছে, যার প্রধান লক্ষণ আর্থ্রাইটিসের মতো জয়েন্ট ব্যথা। এটি অ্যালফা গোত্রের একটি RNA ভাইরাস, যা এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়।

🦠 ভাইরাসের কার্যপ্রক্রিয়া
চিকুনগুনিয়া অন্যান্য ভাইরাসজনিত রোগ থেকে কিছুটা আলাদা। এই ভাইরাসের প্রভাবে শরীরে উৎপাদিত অ্যান্টিবডিগুলো জয়েন্টের মেমব্রেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে, যার ফলে বাতের মতো দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা দেখা দেয়।

অনেক সময় গায়ে ফুসকুড়িও উঠতে পারে, যা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের সঙ্গে বিভ্রান্তি তৈরি করে।

👥 কোন ধরনের রোগী বেশি ঝুঁকিতে?
- বয়স্ক রোগী
- হাড় ক্ষয়ে যাওয়া বা দুর্ঘটনাজনিত আঘাতপ্রাপ্তরা
- যাদের আগে থেকেই আর্থ্রাইটিস ছিল
- যারা ভাইরাল ইনফেকশনের পরও জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করেন

🔍 চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ
✅ ব্যথা সাধারণত শরীরের নিচের অংশে বেশি, বিশেষত জয়েন্ট ও ঝিল্লিতে।
✅ গোড়ালি, কবজি, কনুই, হিপ ও পায়ের পাতা—এসব অংশে তীব্র ব্যথা দেখা দেয়, যা জ্বর চলে যাওয়ার পরও দীর্ঘদিন স্থায়ী হতে পারে।
✅ হাত-পা ফুলে যায়, কিন্তু সময়ের সঙ্গে তা কমেও যায়।

⚠️ ভয়াবহতা কতটা?

- চিকুনগুনিয়া জীবনঘাতী নয়, তবে জয়েন্ট ব্যথার কারণে জীবনমান ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- ডেঙ্গুর মতো রক্তে প্লাটিলেট মারাত্মকভাবে কমে না।
- সাধারণত মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে না, তবে ব্যথা দীর্ঘমেয়াদি হলে ভোগান্তি বাড়ে।

🧪 পরীক্ষা-নিরীক্ষা কি দরকার?
সব ক্ষেত্রে নয়, তবে...

✔️ যদি রোগীর আগে থেকেই ডায়াবেটিস, কিডনি-লিভার সমস্যা বা রক্তরোগ থাকে
✔️ উপসর্গ দীর্ঘস্থায়ী হলে
✔️ জ্বরের পরও ব্যথা বা অস্বাভাবিকতা থেকে যায়

👉 তখন চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনীয় টেস্ট করানো জরুরি।

💊 চিকিৎসা: কী করবেন, কী করবেন না
🚫 চিকুনগুনিয়ার কোনো নির্দিষ্ট ওষুধ বা টিকা নেই।
🎯 চিকিৎসার লক্ষ্য শুধু জ্বর ও ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করা।

✅ প্রাথমিক করণীয়

- প্যারাসিটামল (৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার) – জ্বর ও ব্যথার জন্য নিরাপদ
- প্রচুর পানি পান করুন

❌ ব্যথানাশক ওষুধ (NSAIDs) পরিহার করুন – এতে ক্ষতি হতে পারে

🧘 ব্যথা উপশমে সহায়ক পদ্ধতি
🧊 ঠাণ্ডা ছেঁক

- প্রদাহযুক্ত জয়েন্টে প্রতি ঘণ্টায় ১৫ মিনিট বরফ প্যাক দিন
- সরাসরি বরফ না দিয়ে কাপড়ে মুড়ে ব্যবহার করুন

🌡️ উষ্ণ পানি ব্যবহার
- গরম পানি জয়েন্টে ঢাললে পেশি ও টিস্যুর চাপ কমে
- কিন্তু যাদের অস্বস্তি হয়, তারা এড়িয়ে চলুন

🏃 ব্যায়াম ও বিশ্রাম
🛌 পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ঘুম শরীরের পুনরুদ্ধারে সহায়ক
🦵 হালকা ব্যায়াম ও মোবিলাইজেশন জয়েন্ট শক্ত হওয়া রোধ করে
🧎‍♀️ চেয়ারে বসে পা নাড়াচাড়া, পা উঁচু করে রাখা, ভারোত্তোলন এড়ানো – এগুলো সহায়ক

🍽️ খাবারদাবার ও পুষ্টি
🥗 বেশি করে টাটকা ফলমূল, শাকসবজি
🥩 প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
⚖️ ওজন বাড়ে এমন খাবার এড়িয়ে চলুন
🍵 হারবাল চা – প্রাকৃতিকভাবে ব্যথা উপশমে সহায়ক

📈 দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা হলে করণীয়
জ্বর সেরে যাওয়ার পরও যদি ৩ মাস বা তার বেশি সময় ব্যথা থাকে, তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে কিছু পরীক্ষা ও ফিজিওথেরাপি নিতে হবে।

✅ শেষ কথা
চিকুনগুনিয়া ভয়াবহ ভাইরাস না হলেও এর ব্যথা উপসর্গ অনেক সময় দীর্ঘস্থায়ী হয়। এজন্য শুরু থেকেই সতর্ক হওয়া জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ নয়, বরং ব্যথা কমাতে প্রাকৃতিক পদ্ধতি ও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলুন।

🖋️ ডা. শহীদুর রহমান
এম.বি.বি.এস (সি.ইউ), বি.সি.এস (স্বাস্থ্য)
চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,চট্রগ্রাম
চেম্বার; ৫২৩/২৪ চা পাতা গোড়াউন, সাগরিকা
স্কয়ার কমিউনিটি সেন্টারের বিপরীত পাশে,উত্তর
সরাইপাড়া, পাহাড়তলি, চট্রগ্রাম।
সিরিয়াল পেতে যোগাযোগ করুণঃ
০১৮১৮১১০০৯৩ এই নাম্বারে।
রোগী দেখায় সময় রাত ৮টা থেকে ১০টা।

04/07/2025

📌 Topic: জন্মের পর শিশুকে Inj. K-one (Vitamin K1) কেনো দেয়া বা খাওয়ানো হয়, জেনে রাখুন 👇🔴 ইনজেকশন K-One কী ?Inj. K-One...
16/06/2025

📌 Topic: জন্মের পর শিশুকে Inj. K-one (Vitamin K1) কেনো দেয়া বা খাওয়ানো হয়, জেনে রাখুন 👇

🔴 ইনজেকশন K-One কী ?

Inj. K-One (Vitamin K1 বা Phytomenadione) হলো একটি ফ্যাট-সলিউবল ভিটামিন যা রক্ত জমাট বাঁধাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

🔹 Vitamin K-এর ভূমিকা:

Vitamin K শরীরের liver এ চারটি গুরুত্বপূর্ণ coagulation factor (রক্ত জমাট বাঁধানোর উপাদান) তৈরিতে সাহায্য করে:
1. Factor II (Prothrombin)
2. Factor VII
3. Factor IX
4. Factor X

👉 এই ফ্যাক্টরগুলো ছাড়া শরীর রক্তপাত থামাতে পারে না।

✅ কেনো জন্মের পর শিশুকে Inj. K-One দেয়া হয় ?

নবজাতকদের শরীরে জন্মের পর স্বাভাবিকভাবে ভিটামিন কে-র মাত্রা খুব কম থাকে। এর কারণ হলো:

1. প্লাসেন্টা দিয়ে ভিটামিন কে কম পরিমাণে আসে।
2. নবজাতকের অন্ত্রে ভিটামিন কে উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে না।
3. মায়ের বুকের দুধে ভিটামিন কে-এর পরিমাণ কম থাকে।

এই কারণে নবজাতকরা Vitamin K Deficiency Bleeding (VKDB) নামক একধরনের মারাত্মক রক্তক্ষরণজনিত রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

✅ Vitamin K Deficiency Bleeding (VKDB) কী ?

এটি ৩ ধরনের হতে পারে:

1. Early VKDB – জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা যায়
➤ মায়ের ওষুধ (যেমন anticonvulsants, anti-tuberculosis drugs) গ্রহণের কারণে হতে পারে।
▪️লক্ষণঃ intracranial bleeding, GI bleeding

2. Classic VKDB – ১ থেকে ৭ দিন বয়সে দেখা যায়
➤ সাধারণত না খাওয়ানোর বা ভিটামিন কে না দেয়ার কারণে হয়।
▪️লক্ষণঃ নাভি থেকে রক্ত, মাড়ি থেকে রক্ত, চামড়ার নিচে রক্ত জমা

3. Late VKDB – ২ সপ্তাহ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত যে কোন সময় হতে পারে
➤ এটি সবচেয়ে মারাত্মক। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হতে পারে (Intracranial Hemorrhage)।
▪️লক্ষণঃ মাথার ভিতরে রক্তক্ষরণ (intracranial), খিঁচুনি, চোখে সমস্যা, মৃত্যুঝুঁকি.

✅ নবজাতকের শরীরে Vitamin K ঘাটতির কারণ:

1. Placental transfer কম: গর্ভাবস্থায় মা থেকে শিশুর শরীরে খুব কম পরিমাণ Vitamin K যায়।

2. Gut flora অনুপস্থিত: শিশুর অন্ত্রে জন্মের সময় কোনো ব্যাকটেরিয়া থাকে না, যারা সাধারণত Vitamin K তৈরি করে।

3. মায়ের দুধে পরিমাণ কম: Breast milk-এ Vitamin K খুব অল্প পরিমাণে থাকে (15 µg/L)।

4. Liver অপরিপক্ব: নবজাতকের লিভার Vitamin K থেকে clotting factor তৈরি করতে দেরি করে।

✅ Inj. K-One কিভাবে দেয়া হয় ?

▪️ IM (Intramuscular) Route:
জন্মের পরপরই এক ডোজ 1 mg Vitamin K intramuscularly দেয়া হয়। এটি সবচেয়ে কার্যকর ও দীর্ঘস্থায়ী পদ্ধতি।

▪️ Oral Route (oral drops):
যেখানে ইনজেকশন দেওয়া হয় না, সেখানে ২-৩ বার করে মুখে খাওয়ানো হয় (প্রথম ডোজ জন্মের পর, পরবর্তী ডোজ সপ্তাহখানেক পর)। তবে এটা IM-এর চেয়ে কম কার্যকর।

✅ Inj. K-One না দিলে কী হতে পারে ?

▪️নাক, চোখ, নাভি বা পায়খানা দিয়ে রক্ত পড়তে পারে
▪️চামড়ার নিচে কালশিটে পড়ে
▪️মাথার ভেতর রক্তক্ষরণ হয়ে প্রাণহানিও ঘটতে পারে
▪️বমিতে রক্ত (Hematemesis) দেখা দিতে পারে
▪️পায়খানা কালো ও পিচ্ছিল (Melena) হয়ে যেতে পারে (GI bleeding এর কারণে)
▪️চামড়ায় ছিটিয়ে ছিটিয়ে রক্ত জমাট (Petechiae) বা বড় কালচে দাগ (Ecchymosis) দেখা যায়
▪️নাভি কাটা জায়গা থেকে দীর্ঘ সময় রক্ত পড়ে বন্ধ হয় না
▪️খৎনার পর অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে (Circumcision complication)
▪️Hypovolemic shock হতে পারে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে
▪️খিঁচুনি (Seizure) বা কোমা পর্যন্ত চলে যেতে পারে মাথার ভিতর রক্ত পড়লে
▪️মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণে মানসিক বিকাশে দেরি হতে পারে (Delayed Development)
▪️রক্তশূন্যতা (Anemia) দেখা দিতে পারে লুকানো অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণে

✅ Clinical Evidence & Recommendation :

▪️ WHO, CDC, এবং American Academy of Pediatrics (AAP) সবাই জন্মের পর Vitamin K প্রয়োগকে strongly recommend করে।

▪️ গবেষণায় দেখা গেছে—
IM Vitamin K দেয়ার পর VKDB এর ঝুঁকি 80-90% পর্যন্ত কমে যায়।
আর না দিলে ১,০০০ শিশুর মধ্যে 5-10 জন VKDB তে আক্রান্ত হতে পারে।

✅ একজন নার্সের করণীয়:

1. জন্মের পর নবজাতককে Inj. K-One IM Route-এ দিতে হবে।
2. মায়ের থেকে সম্মতি নেওয়া (Informed Consent) নিশ্চিত করতে হবে।
3. ভ্রান্ত ধারণা দূর করতে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
4. প্রয়োগের সময় ও মাত্রা সঠিকভাবে ডকুমেন্ট করতে হবে।

05/06/2025

আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি। COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। রাজশাহীতে নতুন ভাবে ৯ জনের করোনা শনাক্ত!

১. নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।

iv). মাথাব্যথা।
v). গলা ব্যথা।

vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।

viii). ক্ষুধা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে।

২. এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩. খুব অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪. তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল অঞ্চলে পাওয়া যায়নি, এবং তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫. COVID-OmicronXBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রেতে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়। এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে। তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি ব্যাখ্যা করে যে কেন COVID-Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে। *

৬. যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।
* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।

©

01/04/2025
31/03/2025

বছর ঘুরে ঘুরে আরও একটা ঈদ আসলো আমাদের জীবনে। যাদের যাদের মন খারাপ সবার ঈদটা আনন্দময় হয়ে উঠুক। যাদের প্রিয় মানুষটার সাথে মনোমালিন্য হইসে তাদের এই সমস্যাটা ঠিক হয়ে যাক। যারা নিজের ফ্যামিলি ছাড়া ঈদ করতেসে তাদের ঈদটাও ভালো কাটুক। যাদের যাদের বাবা-মা এবারের ঈদে এই পৃথিবীতে নাই তাদের বাবা-মাকে মহান আল্লাহ তা'আলা ভালো রাখুক, রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা, আমিন। আল্লাহ সকলকে সুস্থতা দান করুক। সকলের বাবা মা কে সুস্থ রাখুক। সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা।

ঈদ মোবারক 🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

Address

Chandgaon

Opening Hours

Monday 09:00 - 13:00
16:00 - 23:55
Tuesday 09:00 - 13:00
16:00 - 23:55
Wednesday 09:00 - 13:00
16:00 - 23:55
Thursday 09:00 - 13:00
16:00 - 23:55
Friday 17:00 - 23:55
Saturday 09:00 - 13:00
16:00 - 23:55
Sunday 09:00 - 13:00
16:00 - 23:55

Telephone

+8801818110093

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Salema Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Salema Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram