Shefa Hijama Center

Shefa Hijama Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Shefa Hijama Center, Medical and health, Matlab North, Chandpur.

18/06/2025

অতিরিক্ত সব কিছুই মানবজীবনের জন্য ক্ষতিকর।
ইনসুলিন রেজিস্টেন্স — শয়তানের আধুনিক ফাঁদ, দেহের অপবিত্রতা আর আত্মার ভারী হওয়া…

আমরা আজকাল নতুন নতুন নাম শিখছি —
ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েড, ইনফার্টিলিটি, হার্টের সমস্যা…
আসলে এসব অনেক রোগের পেছনে লুকিয়ে আছে একটা মূল কথা — ইনসুলিন রেজিস্টেন্স।

এই ইনসুলিন রেজিস্টেন্স কী?

এটা শুরু হয় আমাদের প্রতিদিনের অতিরিক্ত খাওয়া দিয়ে।
প্রসেসড খাবার, চিনিযুক্ত খাবার, মিষ্টি পানীয়, ময়দা, ফাস্টফুড — এসব খেতে খেতে দেহের ভেতরে আস্তে আস্তে চিনির বোঝা জমতে থাকে।

প্রতিটা কোষের ভেতরে বেশি বেশি ফ্যাট জমে জমে কোষ ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
শরীর তখন ইনসুলিনের কথা শুনতে চায় না। ইনসুলিন তার কাজ ঠিকমত করতে পারে না।

এটাকে বলে — ইনসুলিন রেজিস্টেন্স।

👉 এভাবে দেহের ভেতর শুরু হয়:
• টক্সিন জমা
• স্নায়ু দুর্বলতা
• chronic inflammation (অন্তর্দাহ, প্রদাহ)
• হরমোনের গোলমাল
• রোগের মিছিল

✅ সমস্যা এখানেই শেষ না…
এই দেহের ভারী হওয়া আসলে আত্মার ওপরও প্রভাব ফেলে।
শরীর ক্লান্ত → নামাজে মন বসে না
মাথা ভার → কুরআন পড়তে ইচ্ছে করে না
অশান্ত মন → দোয়া করতেও অলসতা লাগে।

কিন্তু আল্লাহ আমাদের আগেই বলে দিয়েছেন:

وَكُلُوا وَاشْرَبُوا وَلَا تُسْرِفُوا
“তোমরা খাও, পান কর, কিন্তু সীমালঙ্ঘন করোনা।”
(সূরা আরাফ ৩১)

✅ আমাদের রাসূল ﷺ-ও বারবার বুঝিয়েছেন:

“কেউ তার পেটের চেয়ে নিকৃষ্ট কোনো পাত্র ভর্তি করে না। সামান্য কয়েক লোকমা আদম সন্তানের জন্য যথেষ্ট।”
(তিরমিজি)

এই সীমালঙ্ঘনটাই আসলে শয়তানের ফাঁদ।
শয়তান চায় আমরা লোভ করি, বেশি খাই, শরীর ভারী হই, যেন ইবাদতে অলসতা আসে।

কিন্তু আল্লাহর রাস্তা খুব সুন্দর:
• রোজা → কোষ থেকে টক্সিন বের করে
• হালাল-পরিমিত খাবার → কোষের ভার লাঘব করে
• হাঁটা → রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
• ঘুম → শরীর রিপেয়ার করে
• প্রশান্তি → কর্টিসল কমিয়ে আত্মা শান্ত করে

এই হলো প্রকৃত “কোষের পবিত্রতা”।

✅ দেহ পবিত্র → আত্মা হালকা
✅ আত্মা হালকা → ইবাদতে মজা
✅ ইবাদত মিষ্টি → দোয়া কবুল

💡 আজ নিজেকে প্রশ্ন করি:
আমি কি শুধু খাবারের স্বাদ নিচ্ছি?
নাকি আল্লাহর ইবাদতের স্বাদ খুঁজছি?

🌸 যারা নিজের কোষকে পবিত্র রাখে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে সফল।
Dr. Jahangir kabir

17/06/2025

আল্লাহর কোন নেয়ামত কে তুমি অস্বীকার করবে??
ডায়ালাসিস করার সময় লাল নল থেকে শরীর থেকে রক্ত বের করা হয়, তারপর যন্ত্র দিয়ে পাশ করে আবার নীল নল দিয়ে শরীরে ঢুকানো হয়।

একটি ডায়লাইসিস প্রত্রিুয়া প্রায় ৪ ঘন্টা স্থায়ী হয়, এবং রোগীদের সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার এই প্রক্রিয়া পুনরাবৃত্তি করতে হয়।

যাদের কিডনি সুস্থ তাদের একই কাজ প্রতিদিন ৩৬ বার অটোমেটিকভাবে হয়ে যায়, কোন ব্যথা ছাড়াই এবং সম্পূর্ণ শিথিলতার সাথে।

তুমি জানো না আল্লাহ আমাদের উপর যখন তখন কত নেয়ামত বর্ষণ করছেন। তাই সবসময় আল্লাহকে ধন্যবাদ দিন।

"অতএব তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নেয়ামত অস্বীকার করবে।"

গর্ভবতী মায়েদের জন্য ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ(সৃষ্টির সেরা বিস্ময়, ভ্রুন থেকে আদরের শিশু। ১ম থেকে ৯ম মাস)‘মা’ ডাক শোনা...
08/06/2025

গর্ভবতী মায়েদের জন্য ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ
(সৃষ্টির সেরা বিস্ময়, ভ্রুন থেকে আদরের শিশু। ১ম থেকে ৯ম মাস)

‘মা’ ডাক শোনার স্বপ্ন প্রতিটি নারীর আর একজন নারী হয়ত পূর্ণতা পান মাতৃত্বেই৷ কিন্তু মা হতে যে দশ মাসের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়! এই পথকে সহজ করা এবং সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়ার কিছু সহজ উপায় নিয়েই এই ছবিঘরে৷

*হবু মায়ের অনুভূতিঃ
‘মা’ – এটি একটি মাত্র শব্দ, যার সাথে মিশে আছে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা৷ সন্তানের কাছ থেকে কিছু পাওয়ার আশা না করেই সন্তানকে মা পরম যত্নে বড় করে তোলেন, সেই গর্ভাবস্থা থেকেই৷ পৃথিবীতে একমাত্র মা-ই জানেন সন্তানকে গর্ভে ধারণ করার কষ্ট, ধৈর্য আর আনন্দের অনুভূতিটুকু৷

• স্বামী ও পরিবারের অন্যান্যদের সহযোগিতাঃ
গর্ভবতী মায়েদের শরীরে হরমন পরিবর্তনের কারণে এ সময়ে তাঁদের অনেকেই কিছুটা আবেগপ্রবণ হয়ে থাকে৷ আর এ কথাটি স্বামীসহ পরিবারের সকলকেই মনে রাখতে হবে৷ তাঁকে খুশি রাখার চেষ্টা করতে হবে, কারণ এতে পরিবারের অনাগত সদস্যটিরই মঙ্গল৷ শারীরিক এবং মানসিকভাবে মা সুস্থ থাকলে তার প্রভাব যে পড়ে শিশুটির ওপরও৷
*হবু মায়ের দিনের শুরুঃ
‘‘সকালে উঠেই কুসুম গরম পানিতে গোসল সেরে নিন৷ তারপর পুরো শরীরে আস্তে আস্তে অলিভ অয়েল মাসাজ করে নিন৷ অন্য তেলও অবশ্য মালিশ করা যেতে পারে, তবে অলিভ অয়েলে সন্তান জন্মের পর সাধারণত পেটে আর কোনো দাগ থকে না৷’’ এমনটাই বলেন জার্মান ধাত্রী হাইকে শোয়ার্ৎস৷

• সুন্দর ত্বকঃ
গর্ভকালীন সময়ে শরীরে হরমনের পরিবর্তনের কারণে হবু মায়ের ত্বকেও দেখা দেয় নানা সমস্যা, বিশেষকরে মুখমণ্ডলে৷ তাই সপ্তাহে একবার ‘মাস্ক’ ব্যবহার করতে পারেন৷ যেমন একটি পাকা অ্যাভোকাডোর সাথে দু’চামচ ছানা মিশিয়ে চোখ ছাড়া পুরো মুখে লাগিয়ে দশ মিনিট পর গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন৷ তারপর ভালো কোনো ‘সানস্ক্রিন’ লাগিয়ে ফেলুন৷

• গর্ভকালীন হালকা ব্যায়ামঃ
ঘরের মেঝেতে পা মুড়ে বসুন এবং হতের তালু সামনে নিয়ে বুকের কাছে রাখুন৷ খুবই মনোযোগ দিয়ে আস্তে আস্তে গভীরভাবে নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিন এবং পেটে থেকে নিঃশ্বাস ছাড়ুন আর ভাবুন – ‘‘এই নিঃশ্বাসের মধ্য দিয়ে আমার সন্তানের সাথে যোগাযোগ হচ্ছে৷’’ ব্যায়াম কোনো গ্রুপের সাথে করতে পারলে আরো ভালো লাগবে৷

• হালকা খাবারঃ
এই সময়টাতে অনেকেরই সকালে বেশ খারাপ লাগে বা বমিভাব হয়৷ তাই এক কাপ ভেষজ চা পান করতে পারেন সাথে একটা টোস্ট বা বিস্কুট৷ ধাত্রী হাইকে বলেন, ‘‘এ সম

31/05/2025

গর্ভাবস্থার প্রতিটি ধাপ: ৪ থেকে ৪০ সপ্তাহ পর্যন্ত মা ও শিশুর পথচলা 🌼
✍🏿গর্ভাবস্থায় প্রতিটি সপ্তাহ একটি নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে। প্রতিটি পরিবর্তন শুধু মায়ের শরীরেই নয়, শিশুর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ৪ থেকে ৪০ সপ্তাহ পর্যন্ত গর্ভাবস্থার বিভিন্ন লক্ষণ ও শিশুর বিকাশের ধাপগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হলো।

📅 ৪-৮ সপ্তাহ
🔸 বমি ভাব, স্তনে ব্যথা ও মেজাজের ওঠানামা সাধারণ লক্ষণ।
🔸 শিশুর দেহের প্রাথমিক অঙ্গগুলো গঠিত হতে শুরু করে।

📅 ৯-১২ সপ্তাহ
🔸 অনেক মায়ের ক্লান্তিভাব থাকতে পারে, এবং কারো কারো পেট কিছুটা ফোলা লাগতে পারে।
🔸 শিশুর হৃদস্পন্দন শোনা যায় – এটি একটি আবেগময় মুহূর্ত।

📅 ১৩-১৬ সপ্তাহ
🔸 দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে প্রবেশে শরীর কিছুটা হালকা অনুভব করতে পারেন।
🔸 ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
🔸 শিশুর মুখের চোখ, নাক ইত্যাদি অংশ ভালোভাবে গঠিত হতে থাকে।

📅 ১৭-২০ সপ্তাহ
🔸 মা প্রথমবারের মতো শিশুর নড়াচড়া অনুভব করতে পারেন (কুইকেনিং)।
🔸 আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ সম্ভব হয়।

📅 ২১-২৪ সপ্তাহ
🔸 পেট বড় হতে থাকে এবং স্ট্রেচ মার্ক দেখা দিতে পারে।
🔸 শিশু বাইরের শব্দ শুনতে সক্ষম হয় – তাই এখন থেকেই তার সঙ্গে কথা বলুন।

📅 ২৫-২৮ সপ্তাহ
🔸 শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে, পায়ে টান ধরতে পারে।
🔸 মা ও শিশুর মধ্যে মানসিক বন্ধন আরও গভীর হয়।

📅 ২৯-৩২ সপ্তাহ
🔸 ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
🔸 মাঝে মাঝে পেট শক্ত হয়ে যেতে পারে (ব্র্যাকস্টন হিক্স সংকোচন)।
🔸 শিশুর ওজন দ্রুত বাড়তে থাকে।

📅 ৩৩-৩৬ সপ্তাহ
🔸 ‘নেস্টিং ইনস্টিংক্ট’ বা বাসা সাজানোর প্রবণতা দেখা যায়।
🔸 প্রতি সপ্তাহে ডাক্তারের কাছে নিয়মিত যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে।

📅 ৩৭-৪০ সপ্তাহ
🔸 শিশু নিচের দিকে নেমে আসে, ফলে পেট ভারী অনুভূত হয়।
🔸 যেকোনো সময় প্রসবের লক্ষণ শুরু হতে পারে – তাই প্রস্তুত থাকুন।

🔔 পরামর্শ: গর্ভাবস্থার প্রতিটি ধাপেই সঠিক যত্ন ও সচেতনতা জরুরি। নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং নিজের প্রতি যত্নবান হোন।

📢 এই তথ্যগুলো যদি আপনার উপকারে আসে, তাহলে পোস্টটি শেয়ার করুন আপনার বন্ধু ও পরিবারের সাথে।

28/05/2025

#ক্যান্সার_আদৌ_কোন_রোগ_নয়"
-ডাঃ বিকাশ গুপ্ত
(ডাঃ বিকাশ গুপ্ত, অনকোলজিস্ট ও হেমাটোলজিস্ট; কমপ্রিহেনসিভ ক্যান্সার সেন্টার অফ নেভাডা, যুক্তরাষ্ট্র)।

ডাঃ বিকাশ গুপ্ত বলছেন, কেউই ক্যান্সারে মারা যাবেনা যদি তিনি নিম্নলিখিত কতিপয় সহজ পদক্ষেপ নেন:

১। চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। তাহলে ক্যান্সার জীবানু এমনিতেই মারা যাবে।

২। গরম পানিতে লেবুর সরবত ১-৩ মাস নিয়মিত পান করলে ক্যান্সার নিরাময়/প্রতিরোধ সম্ভব হয়। এটা কেমোথেরাপির চেয়ে ১০০০ গুণ ভাল। ডাঃ গুপ্ত এছাড়া বলছেন, অজ্ঞতা কোন অজুহাত হতে পারেনা। ক্যান্সার প্রতিরোধের সহজ পদক্ষেপগুলো সবাইকে জানতেই হবে। ডাঃ গুপ্ত নিজে এই কথা গত ০৫ বছর যাবৎ প্রচার করে চলেছেন।

The University of Meryland School of Medicine এর চিকিৎসা বিজ্ঞানীগণ দীর্ঘ গবেষণায় একথা প্রমাণ করেছেন।

সুন্দর স্বাস্থের অধিকারী হতে ডাঃ গুপ্ত আরও কিছু পরামর্শ দিয়েছেন:

১। লেবুর রসের মধ্যে প্রাপ্ত সাইট্রিক এসিড উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে রক্ত নালিকা ব্লক হওয়া রোধ করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে রক্তের জমাট বাঁধা কমিয়ে দেয়।

২। হলুদ ও পার্পল বা মেজেন্টা রং-এর মিষ্টি আলুর মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুণাবলী রয়েছে।

৩। প্রায়শই রাত্রে দেরীতে খাওয়ার কারণে পাকস্থলির ক্যান্সার হতে পারে।

8। সপ্তাহে ০৪ টার বেশী ডিম খাওয়া যাবেনা।

৫। মুরগির পিঠের মাংশ খাওয়ার কারণে পাকস্থলির ক্যান্সার হতে পারে।

৬। খাওয়ার পরে ফল খাওয়া যাবেনা বরং খাওয়ার আগেই ফল খেয়েনিন।

৭। মাসিক চলাকালীন সময়ে চা পান থেকে মেয়েদেরকে বিরত থাকতে হবে।

৮। সয়ামিল্ক খাবেন কিন্তু এতে চিনি ও ডিম যোগ করা যাবেনা।

৯। খালিপেটে টমেটো খাওয়া যাবেনা।

১০। পিত্তথলির পাথর হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে পতিদিন সকালে নাস্তার আগে ০১ গ্লাস পানি পান করতে হবে।

১১। বিছানায় যাওয়ার কমপক্ষে ০৩ ঘন্টা আগে আহার করবেন।

১২। মদ্যপান থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকতে হবে।

১৩। প্রক্রিয়াজাত খাবার ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে।

১৪। প্রতিদিন ১০ গ্লাস পানি পান করুন।

১৫। রাত্রে কম ও দিনে বেশী পানি পান করুন।

১৬। দিনে ০২ কাপের বেশী কফি পান করবেন না। এতে নিদ্রাহীনতা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।

১৭। তৈলাক্ত খাবার কম খাবেন। কারণ, এই জাতীয় খাবার হজম হতে ৫/৭ ঘন্টা সময় লাগে, যা আপনার শরীরে ক্লান্তি এনে দেয়।

১৮। বিকাল ০৫ টার পর খাওয়া কমিয়ে দিন।

১৯। দৈনিক ০৮ ঘন্টার কম

আজকে ল্যাবে পোল্ট্রি মুরগী এবং পাকিস্তানি কক মুরগীতে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু সালমোনেলা আইসোলেশন করলাম। এছাড়াও ভারী ধাতুর উ...
19/05/2025

আজকে ল্যাবে পোল্ট্রি মুরগী এবং পাকিস্তানি কক মুরগীতে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু সালমোনেলা আইসোলেশন করলাম। এছাড়াও ভারী ধাতুর উপস্থিততি রয়েছে স্যাম্পলে। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ বিশেষ করে কিডনী সমস্যার মূল কারণ। যথা সম্ভব এড়িয়ে বিকল্প আমিষ গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়। একেবারেই খেলে শুধু মাংশ খাবেন হাড় চিবিয়ে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ব্যাবসায়ীরা অতিরিক্ত মুনাফার লোভে অধিক মাত্রায় উচ্চ এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এমন সময় আসতে পারে যখন কোনো এন্টিবায়োটিক আর কাজ করবে নাহ মানব শরীরে, তখন সুপারবাগ মহামারীর আকার ধারণ করবে। তাই সবার সচেতন থাকা জরুরী।
😭😭😭

হিজামাতে যে সকল সমস্যায় উপকার হয়:(১) রক্তদূষণ, উচ্চরক্তচাপ, (২) ঘুমের ব্যাঘাত, স্মৃতিভ্রষ্টতা, মানসিক সমস্যা, (৩) মাইগ্র...
17/12/2024

হিজামাতে যে সকল সমস্যায় উপকার হয়:
(১) রক্তদূষণ, উচ্চরক্তচাপ, (২) ঘুমের ব্যাঘাত, স্মৃতিভ্রষ্টতা, মানসিক সমস্যা, (৩) মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথা ব্যাথা, অস্থি সন্ধির ব্যাথা, পিঠে ব্যাথা, হাঁটু ব্যাথা, দীর্ঘমেয়াদী সাধারণ মাথা ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, কোমর ব্যাথা, পায়ে ব্যাথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা, হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা।
(৪) সাইনুসাইটিস (৫) ব্রণ (৬) কোলেস্টেরল (৭) হাঁপানি (৮) গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার (৯) বিষক্রিয়া (১০) দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (১১) ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন (১২) ফোঁড়া-পাঁচড়া (১৩) চুল পড়া (১৪) স্পোর্টস ইঞ্জুরি (১৫) হরমোনাল সমস্যা (১৬) ইরেক্টিল ডিসফাংশন [ই.ডি], (১৭) মাদকাসক্ত এবং আরও অনেক সমস্যার জন্য হিজামা কার্যকরী ইনশাআল্লাহ।

28/11/2024

গর্ভে সন্তান আসার ৪ মাস থেকে সন্তান হওয়ার আগ পর্যন্ত (আইবুপ্রোফেন) জাতীয় ঔষধ খাওয়া একেবারেই নিষেধ।

এসময় এটি সেবন করলে বাচ্চার কিডনি ও হার্টের সমস্যা হতে পারে।

✅এই মাসের হিজামা চিকিৎসার সুন্নতি তারিখ গুলো হল:-✅২০ শে নভেম্বর বুধবার, (১৭ই জমাদিউল আউয়াল) ✅২২ শে  নভেম্বর শুক্রবার, (...
19/11/2024

✅এই মাসের হিজামা চিকিৎসার সুন্নতি তারিখ গুলো হল:-
✅২০ শে নভেম্বর বুধবার, (১৭ই জমাদিউল আউয়াল)
✅২২ শে নভেম্বর শুক্রবার, (১৯ই জমাদিউল আউয়াল)
✅২৪ শে নভেম্বর রবিবার, (২১ই জমাদিউল আউয়াল

🌹 হযরত আবূ হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলিল্লাহ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি (চাঁদের) সতের, উনিশ ও একুশ তারিখে হিজামা লাগাবে, এ হিজামা তার সকল রোগের নিরাময়কারী হবে। [আবূ দাউদ শরীফ ৩৮৬১]
✅ চলে আসুন আমাদের সেন্টারে , ছেংগারচর বাজার,মতলব উত্তর, থানার পূর্ব পাসে সুরুজ প্লাজায় ২য় তলায়।
✅ কল করুনঃ 01976499510

হিজামা নিন সুস্থ থাকুন ❤️
19/11/2024

হিজামা নিন সুস্থ থাকুন ❤️

যে চিকিৎসা সবচেয়ে ভালো বলেছেন মহানবীরাসুল (সা.)-এর অন্যতম চিকিৎসাপদ্ধতি হলো- হিজামা। তিনি হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে অবহি...
09/11/2024

যে চিকিৎসা সবচেয়ে ভালো বলেছেন মহানবী

রাসুল (সা.)-এর অন্যতম চিকিৎসাপদ্ধতি হলো- হিজামা। তিনি হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন। উৎসাহিত করেছেন এবং নিজে চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। হিজামার ব্যবহার রাসুল (সা.) ও সাহাবাদের কাছে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল।

হিজামা হলো- (Wet Cupping) অতি প্রাচীন চিকিৎসাপদ্ধতি। হিজামা আরবি শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় বলে কাপিং।
হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করে নেওয়া হয়। এতে শরীরের মাংসপেশিগুলোতে রক্তপ্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশি, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভেতরের অরগানগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়। আরব বিশ্বে হিজামা বেশ জনপ্রিয়। এটি তিন হাজার বছরেরও বেশি পুরনো চিকিৎসাপদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হলেও চিকিৎসাপদ্ধতি হিসেবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু আগে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এটির প্রচলন রয়েছে।

রাসুল (সা.) যখন হিজামা চিকিৎসা নিয়েছেন
আল্লাহর রাসুল (সা.) তার মাথা ব্যথার জন্য, পায়ে, পিঠে, পিঠের ব্যথার জন্য দুই কাঁধের মাঝখানে, ঘাড়ের দুই রগে ও হাড় মচকে গেলে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭০০; নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২; আবুদাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯)
অন্য এক হাদিসে আনাস (রা.) বর্ণনা করেন যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) হিজামা লাগাতেন এবং কারও পারিশ্রমিক কম দিতেন না। (বুখারি, হাদিস : ২২৮০)

হিজামা চিকিৎসায় যেসব উপকারিতা রয়েছে
আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) হিজামা লাগিয়েছেন। আবু তায়বা তাকে হিজামা করেছেন। তিনি তাকে দুই ছা (প্রায় পাঁচ কেজি) খাদ্যদ্রব্য দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং তার মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এতে তারা তার ওপর ধার্য করা কর কমিয়ে দেয়। তিনি আরও বলেন, তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও হিজামা সেগুলোর মধ্যে উত্তম ব্যবস্থা অথবা (বলেছেন) এটি তোমাদের ওষুধের মধ্যে অধিক ফলপ্রসূ।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৯৩০)
হাদিসে আছে, জাবির বিন আবদুল্লাহ (রা.) অসুস্থ মুকান্নাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, ‘আমি সরবো না, যতক্ষণ না তুমি শিঙা লাগাবে। কেননা আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, নিশ্চয়ই এর (হিজামার) মধ্যে নিরাময় রয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৯৭)
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘রোগমুক্তি তিনটি জিনিসের মধ্যে নিহিত। শিঙা লাগানো, মধু পান করা এবং আগুন দিয়ে গরম দাগ দেওয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে গরম দাগ দিতে নিষেধ করি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৮১)
জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী করিম (সা.)-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২)
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) মিরাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের কাছ দিয়ে অতিক্রম করেন, তারা বলেন, ‘আপনি অবশ্যই হিজামা করাবেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৬২)
মিরাজের রাত সম্পর্কে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘এই রাতে ফিরিশতাদের যে দলের সম্মুখ দিয়েই তিনি যাচ্ছিলেন, তারা বলেছেন, ‘আপনার উম্মতকে হিজামার নির্দেশ দিন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৭৯; তিরমিজি, হাদিস : ২০৫২)

যেসব অঙ্গে হিজামা করা যায়
আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) তিন স্থানে ঘাড়ের দুটি রগে এবং কাঁধে হিজামা করিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬০; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৩)
আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রা) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) তার মাথায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (বোখারি, হাদিস : ৫৬৯৯)
আবু কাবশাহ আনমারি (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) মাথার মাঝখানে এবং দুই কাঁধের মাঝে হিজামা করতেন এবং বলতেন, যে ব্যক্তি নিজ শরীরের এ অংশে হিজামা করাবে, সে তার কোনো রোগের চিকিৎসা না করালেও কোনো ক্ষতি হবে না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৪)
জাবির (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.)-এর হাড় মচকে গেলে তিনি এজন্য হিজামা করান। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬৩)
আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) ব্যথার কারণে ইহরাম অবস্থায় তার পায়ের উপরিভাগে হিজামা করিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৮৩৭)
ইবনুল কাইয়িম বলেন, ‘দাঁতে, মুখে ও গলায় ব্যথা হলে থুতনির নিচে হিজামা লাগালে উপকার পাওয়া যায়, যদি তা সঠিক সময়ে করা হয়। এটা মাথা ও চোয়াল শোধন করে।
ঊরুতে ব্যথা, চুলকানি ও খোসপাঁচড়ার চিকিৎসা হিসেবে বুকের নিচে হিজামা লাগানো উপকারী। এতে পিঠের গেঁটেবাত, অর্শ, গোদ রোগ, খোসপাঁচড়ার প্রতিরোধে সাহায্য করে। (জাদুল মাআদ, হাদিস : ৪/৫৮)

হিজামা চিকিৎসা যেসব রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর

ব্যাক পেইন, উচ্চ রক্তচাপ, পায়ে ব্যথা, হাঁটুর ব্যথা, মাথা ব্যথা (মাইগ্রেন), ঘাড়ে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, আর্থ্রাইটিজ, জাদু, বাত, ঘুমের ব্যাঘাত, থাইরয়েড ব্যাঘাত, জ্ঞান এবং স্মৃতিশক্তিহীনতা, ত্বকের বর্জ্য পরিষ্কার, অতিরিক্ত স্রাব নিঃসরণ বন্ধ করা, অর্শ, অণ্ডকোষ ফোলা, পাঁচড়া, ফোঁড়া ইত্যাদি প্রতিরোধ হয়।

মাথা ব্যথায় : সালমা (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘যখন কেউ রাসুল (সা.)-এর কাছে এসে মাথা ব্যথার কথা বলত, তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন।’ (আবু দাউদ হাদিস : ৩৮৫৮)

জ্ঞান ও স্মৃতিবর্ধক : ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম। এতে শিফা ও বরকত রয়েছে। এতে জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৭)

ব্যথা ও জাদু : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘এক ইহুদি নারী রাসুল (সা.)-কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? নারীটি উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসুল হও, তবে আল্লাহ তোমাকে জানিয়ে দেবেন। আর তুমি যদি তার রাসুল না হও, তবে আমি মানুষকে তোমার থেকে নিরাপদ রাখব! যখন আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন, তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন। একদা ইহরাম অবস্থায় তিনি ভ্রমণে বের হলেন এবং ওই বিষের যন্ত্রণা বোধ করলেন, তখন তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।’ (মুসনাদে আহমাদ : ১/৩০৫)
রাসুল (সা.) যখন জাদু দ্বারা আক্রান্ত হন, তখন তিনি মাথায় শিঙা লাগান এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ওষুধ, যদি সঠিকভাবে করা হয়। (জাদুল মাআদ, হাদিস : ৪/১২৫-১২৬)

হিজামা চিকিৎসা কোন সময়ে নেওয়া উত্তম
সাধারণত হিজামার জন্য উত্তম সময় হচ্ছে চান্দ্র মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ। আনাস বিন মালেক বলেন, রাসুল (সা.) ঘাড়ের দুই পাশের শিরায় এবং ঘাড়ের কাছাকাছি পিঠের ফোলা অংশে হিজামা করাতেন। তিনি মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে হিজামা করাতেন। (তিরমিজি, হাদিস : ২০৫১, ২০৫৩; আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬১)
যদি অসুস্থতা বা ব্যথা অনুভূত হয়, তবে নিজের সুবিধামতো হিজামা করানো যাবে।

আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে বলেন, ‘আল্লাহর বরকত লাভের আশায় তোমরা বৃহস্পতিবার হিজামা করাও এবং বুধ, শুক্র, শনি ও রবিবার বেছে নেওয়া থেকে বিরত থাকো। আর সোম ও মঙ্গলবারে হিজামা করাও।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৭)
উল্লেখ্য, রাসুল (সা.) মাসের বিভিন্ন সময়ে হিজামা করেছেন। যেমন হজের সময়, চান্দ্র মাসের প্রথমে। কারণ তিনি খারাপ মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। এতে বোঝা যায়, প্রয়োজনে যেকোনো সময় হিজামা করা যায়। তবে অসুস্থ, হায়েজ, অন্তঃসত্ত্বা, ঋতুবতী এবং দুর্বল শরীরের অধিকারীদের শিঙা লাগানো থেকে বিরত থাকা উচিত।

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) ইহরাম অবস্থায় আধ কপালির কারণে তার মাথায় শিঙা লাগান। (বোখারি, হাদিস : ৫৭০১)

ইবনু আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) সায়েম অবস্থায় শিঙা লাগিয়েছিলেন। (বোখারি, হাদিস : ৫৬৯৪)

নারীদের হিজামা চিকিৎসা নেওয়া-প্রসঙ্গ

জাবির বিন আবদুল্লাহ (রা.) বর্ণনা করেছেন, উম্মে সালামা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে হিজামা করার জন্য অনুমতি চান। ফলে রাসুল (সা.) তাকে হিজামা লাগিয়ে দিতে আবু তাইবা (রা.)-কে আদেশ দেন। জাবির (রা.) বললেন, আমার মনে হয়, আবু তাইবা তার (উম্মে সালামার) দুধভাই অথবা একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক ছিলেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪১০৫; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮০)

06/09/2024

এখন থেকে আমাদের সেন্টারে প্রতি শুক্রবারে রোগী দেখবেন কনসালটেন্ট থেরাপিস্ট শারমিন আক্তার।

Address

Matlab North
Chandpur
CHENGARCHARBAZAR3643

Telephone

+8801976499510

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shefa Hijama Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Shefa Hijama Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram