DC Dental & Health Care

DC Dental & Health Care .......Dental,Optometry & General Health Care Centre

রাতকানা (Nyctalopia) ইংরেজিতে এর আরেক নাম night-blindness। এই রোগে অপেক্ষাকৃত স্বল্প আলোয় দেখা কঠিন বা প্রায় অসম্ভব। এ...
23/09/2020

রাতকানা (Nyctalopia) ইংরেজিতে এর আরেক নাম night-blindness। এই রোগে অপেক্ষাকৃত স্বল্প আলোয় দেখা কঠিন বা প্রায় অসম্ভব। এটা আসলে কতিপয় চোখের রোগের উপসর্গ। কারো ক্ষেত্রে জন্ম থেকে এই সমস্যা থাকে, এছাড়া চোখে আঘাত বা অপুষ্টির কারণে এই সমস্যা হতে পারে। রাতকানা রোগে স্বল্প আলো বা অন্ধকারে চোখের অভিযোজন ক্ষমতা হ্রাস পায় বা নষ্ট হয়ে যায়।

রেটিনায় রড কোষ ও কোন কোষ নামে দুই ধরনের কোষ আছে যা যথাক্রমে স্বল্প ও উজ্জ্বল আলোতে কাজ করে। রড কোষে রোডপসিন
নামক এক ধরনের রিসেপ্টর প্রোটিন থাকে। রোডপসিনের ওপর আলো পড়লে কয়েক ধাপে এর কিছু গাঠনিক পরিবর্তন হওয়ার মাধ্যমে বৈদ্যুতিক সঙ্কেত সৃষ্টি হয় যা অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। আলোর অনুপস্থিতিতে রোডপসিন পুনরুৎপত্তি লাভ করে। রোডপসিন সংশ্লেষণে ভিটামিন এ প্রয়োজন, এজন্য এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।

রাতকানার প্রধান কারণ রেটিনাইটিস পিগমেনটোসা নামক একটি রোগ, যার ফলে রেটিনার রড কোষ ধীরে ধীরে আলোর প্রতি সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটা একধরনের জেনেটিক রোগ যেখানে রাত্রিকালীন দৃষ্টির পাশাপাশি দিনের বেলা দেখার ক্ষমতাও নষ্ট হতে থাকে। রাত্রিকালীন অন্ধত্বের ফলে জন্ম থেকে রড কোষ জন্মের পর থেকেই কাজ করে না, বা অল্প পরিমাণ কাজ করে, কিন্তু এই অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে।
রাতকানা রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো রেটিনল বা ভিটামিন এ-এর অভাব।ভিটামিন এ মাছের তেল, কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবারে পাওয়া যায়। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়। বাচ্চা জন্মকালীন ওজন কম হলে, বাড়ন্ত বয়সে শরীরে অতিরিক্ত খাদের চাহিদা পূরণ না হলে এবং অপুষ্টিতে ভোগার ফলে এই রোগ হয়ে থাকে।
বিশেষ ঔষধ, যেমন ফেনোথায়াজিন গ্রহণের ফলেও রাতকানা রোগ হতে পারে। চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা, যেমন ল্যাসিক, ফটোরেফ্রেক্টিভ কেরাটেক্টমি, র‍্যাডিয়াল কেরাটোটমির কারণেও রাত্রিকালীন দৃষ্টি হ্রাস পেতে পারে।
চিকিৎসাঃ তেমন কোন স্থায়ী চিকিৎসা নেই, তবে কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ ধরনের কোটিং সহ চশমা এবং লো-ভিশন ডিভাইস দিয়ে রাতে কাজ করা যেতে পারে।

সচেতনতা মুলক পোষ্ট:বাচ্চাকে ঘুমের মধ্যে খাওয়ানোর কুফল :Nursing Bottle Caries/early childhood caries.অনেক মায়েদের অভিযোগ,...
15/09/2020

সচেতনতা মুলক পোষ্ট:

বাচ্চাকে ঘুমের মধ্যে খাওয়ানোর কুফল :
Nursing Bottle Caries/early childhood caries.
অনেক মায়েদের অভিযোগ, “বাচ্চা খেতে চায় না”। আসলে এই অভিযোগ করেন না এমন মা খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। আর এই সমস্যার সহজ সমাধান বের করে নেন অনেকে। আর তা হল বাচ্চাকে ঘুমের মধ্যে খাওয়ানো। আর এই ঘুমের মধ্যে খাইয়ে মায়েরা কিছুদিনের জন্য ঝামেলার হাত থেকে তো বেচে যান, কিন্তু নিজেদের এবং বাচ্চাদেরকে ঠেলে দেন আরো বড় ভোগান্তির দিকে। সেই ভোগান্তির নাম নারসিং বটল ক্যারিজ।

নারসিং বটল ক্যারিজ কি?
যখন বাচ্চাদের ঘুমের মধ্যে খাওয়ানো হয় কিন্তু খাবার পর মুখ পরিষ্কার করে দেয়া হয় না তখন খাবার দাঁতে লেগে থাকে এবং সারারাত ঐ অবস্থায় থাকে। আমরা জানি যে দুধ দাঁত এমনিতেই স্থায়ী দাঁতের চেয়ে দুর্বল এবং ক্ষয় প্রতিরোধে কম কার্যকরী। আর ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় নিয়ে আমাদের এই পোস্টটি যদি পড়ে থাকেন তাহলে এটাও নিশ্চয়ই জানেন যে ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় হবার জন্য যতগুলো ফ্যাক্টর লাগে তার সবই একসাথে কাজ করতে থাকে যদি রাতে ব্রাশ না করে (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মুখ ভেজা তুলা বা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে না দিয়ে) ঘুমানো হয়। এরকম দীর্ঘদিন চলতে থাকলে বাচ্চাদের খুব অল্প বয়সে সামনের ও পিছনের দুধ দাঁতগুলো ডেন্টাল ক্যারিজ বা ক্ষয় দ্বারা আক্রান্ত হয় এবং নষ্ট হয়ে যায়।

নারসিং বটল ক্যারিজ কেন অন্যান্য ক্যারিজ বা ক্ষয়ের চেয়ে বেশি ভোগান্তির কারন?
নারসিং বটল ক্যারিজ হয় খুব কম বয়সে হয়। সাধারনত ২-৪ বছর বয়সের মধ্যেই দেখা যায়। এই ধরনের ক্যারিজে খুব দ্রুত অনেকগুলো দাঁত নষ্ট হয় এবং যতদিনে অভিভাবক বাচ্চাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসেন ততদিনে অনেকগুলো দাঁতে পাল্প থেরাপি (রুট ক্যানাল/পাল্পেক্টোমি) প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এই পাল্পেক্টোমি চিকিৎসা একটু সফিস্টিকেটেড এবং রোগীকে অনেক্ষন হা করে থাকতে হয়। কিন্তু বাচ্চারা এত ছোট থাকে যে তারা যথেষ্ট বুঝতে ও সহযোগীতা করতে পারেনা যা চিকিৎসাকে আরো ঝামেলাপূর্ণ ও ব্যয়বহুল করে তোলে। আবার বাচ্চার বয়স এত কম থাকে যে দাঁত ফেলে দেয়াও ভবিষ্যতে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। ফলে দেখা যায় হয় বাচ্চা ও অভিভাবক অনেক ভোগান্তির মধ্য দিয়ে চিকিৎসা করান অথবা বাচ্চাকে ওষুধ খাইয়ে রাখেন যার নিজস্ব কুফল তো আছেই।
অতএব, দেখা যাচ্ছে যে শুধুমাত্র রাতে ঘুমানো অবস্থায় বাচ্চাকে খাওয়ানোর দরুন কি পরিমান জটিল ও ঝামেলার হয়ে যাচ্ছে দাঁতের চিকিৎসা।

নারসিং বটল ক্যারিজ এড়ানোর উপায়:
প্রথম করণীয় হচ্ছে বাচ্চাকে ঘুমের মধ্যে না খাওয়ানো। কোন কারনে যদি একান্তই ঘুমন্ত বাচ্চাকে খাওয়াতেই হয় তবে খাওয়ানোর পর ভেজা তুলা বা কাপড় দিয়ে ভালো করে দাঁত ও মুখ পরিষ্কার করে দেয়া।

* আক্কেল দাত সম্পর্কিত কিছু তথ্য ও জটিলতা:১)আক্কেল দাত যাকে থার্ড মোলার বা উইসডম টিথ বলা হয়।২) সাধারণত ১৭-২৫ বছর বয়স পর্...
03/09/2020

* আক্কেল দাত সম্পর্কিত কিছু তথ্য ও জটিলতা:
১)আক্কেল দাত যাকে থার্ড মোলার বা উইসডম টিথ বলা হয়।
২) সাধারণত ১৭-২৫ বছর বয়স পর্যন্ত আক্কেল দাত উঠে।
৩) উপরের ও নিচের চোয়ালে ২ টি করে মোট ৪ টি আক্কেল দাত থাকে।
৪) কারো কারো ২ টিও থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে।
৫) আক্কেল দাত আমাদের খাওয়া দাওয়া করার জন্য তেমন কোন কাজে লাগেনা।

* জটিলতা :
১) ব্যথা হওয়া, যা হালকা থেকে তীব্র হতে পারে।
২) মুখ হা করতে না পারা, কম হা করতে পারা এবং হা করার সময় ব্যথা হওয়া।
৩) কিছু ক্ষেত্রে ব্যাথা চোয়াল ও কান পর্যন্ত ছড়িয়ে পরা।
৪)আক্কেল মাড়ির অতিরিক্ত মাংসের কারনে দাঁত উঠতে বাধা পাওয়া। এবং সেখানে খাদ্যকণা জমে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়া।
৫) ইনফেকশন- আক্কেল দাত সম্পুর্ন না গজানো কিংবা আংশিক গজানো।
৬) মহান সৃষ্টিকর্তা চাইলে অনেক সময় কোন সমস্যা নাও হতে পারে।

*চিকিৎসা :
১) অপারকুলেকটমি- আক্কেল দাতের অতিরিক্ত মাড়ির মাংস কেটে ফেলা। যাতে দাত সঠিক ভাবে উঠতে পারে /গ্রিন্ডিং /ফ্লোসিং(রোগ অনুযায়ী)
২) সার্জিকাল এক্সট্রাকশন- আংশিকভাবে গাজানো কিংবা বাকা হয়ে গজানো আক্কেল দাতে ইনফেকশন হলে মাইনর অপারেশনের মাধ্যমে উঠিয়ে ফেলা।
তাই আক্কেল দাত উঠার সময় কোন জটিলতা দেখা দিলে একজন ডেন্টিস্ট এর স্বরণাপন্ন হয়ে পরামর্শ নিন। নিজে সচেতন হউন অন্যকেও সচেতন করুন। দাঁত ও মুখের যত্ন নিন, সুস্থ্য থাকুন। সুস্থ দাঁতের নির্মল হাসি।

চোখ উঠাচোখ উঠা (ইংরেজি: Conjunctivitis, কন্‌জাঙ্কটিভাইটিস) হচ্ছে চোখের ভাইরাসজনিত ইনফেকশন। সাধারণভাবে প্রচলিত কথা ‘চোখ ও...
02/09/2020

চোখ উঠা

চোখ উঠা (ইংরেজি: Conjunctivitis, কন্‌জাঙ্কটিভাইটিস) হচ্ছে চোখের ভাইরাসজনিত ইনফেকশন। সাধারণভাবে প্রচলিত কথা ‘চোখ ওঠা’ বলতে চোখ লাল হওয়া বুঝানো হয়ে থাকে। কিন্তু চোখ লাল হওয়া একটি উপসর্গ মাত্র। বিভিন্ন কারণে চোখ লাল হতে পারে। যেমন-জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে, এডিনো ভাইরাসজনিত কারণে, হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাসজনিত কারণে, স্কেলেরার ইনফেকশনজনিত কারণে। তবে ভাইরাল কেরাটাইটিস মুলত ভাইরাসজনিত ইনফেকশন। এ ধরনের ইনফেকশনে সাধারণত এক চোখ আক্রান্ত হয়ে থাকে।

লক্ষণঃ চোখ জ্বলবে, চোখের ভেতর অস্বস্থি শুরু হয়, সামান্য ব্যথা হয়। রোদে বা আলোতে তাকাতে কষ্ট হয় ও অতিমাত্রায় পানি পড়ে। চোখ লাল হয়ে ফুলে উঠে। ঘুম থেকে উঠার পর চোখের পাতা দুটি একত্রে লেগে থাকে। চোখ থেকে শ্লেষ্মাজাতীয় পদার্থ বের হতে থাকে ও হলুদ রঙের পুঁজ সৃষ্টি হয়। সাধারণত ৭ থেকে ৮ দিনের মধ্যে উপসর্গগুলো কমে আসে। কিন্তু দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়। মণি বা কর্নিয়াতে সাদা দাগ পড়ে যায়। খালি চোখে দেখে বোঝা যায় না। এতগুলো উপসর্গ রোগীর ক্ষেত্রে একসাথে দেখা নাও যেতে পারে। এটি একটি জটিল রোগ। দেরি করে চিকিৎসা করালে সম্পুর্ণ আরোগ্য লাভ অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। তবে প্রাথমিক অবস্হায় চিকিৎসা নিলে খুব সহজেই সেরে যায়।

সতর্কতাঃ যেসব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা হলো-ধুলাবালি, আগুন-আলো-রোদে কম যাওয়া, ময়লা-আবর্জনাযুক্ত স্যাতসেঁতে জায়গায় না যাওয়া, পুকুর বা নদী-নালায় গোসল না করা, চোখে কালো চশমা ব্যবহার করা, টিভি না দেখা। সম্ভব হলে ১০ দিন সম্পুর্ণ বিশ্রাম নেয়া এবং চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া।

দাঁত ফেলার পূর্বে প্রয়োজনীয় সতর্কতাঃদাঁত ফেলা যত সহজই মনে হোক না কেন, বিষয়টা কিন্তু অত ছোটখাটো নয়। এটাও এক ধরনের শল্যচ...
30/08/2020

দাঁত ফেলার পূর্বে প্রয়োজনীয় সতর্কতাঃ

দাঁত ফেলা যত সহজই মনে হোক না কেন, বিষয়টা কিন্তু অত ছোটখাটো নয়। এটাও এক ধরনের শল্যচিকিৎসা। তাই দাঁত ফেলতেও দরকার নানা সতর্কতা।

দাঁত ওঠানোর ক্ষেত্রে আটটি বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন:

এক: দাঁত তুলতে যেসব যন্ত্রপাতি ব্যবহৃত হবে তা যদি জীবাণুমুক্ত না থাকে তবে হেপাটাইটিস বি অথবা সি ভাইরাস এমনকি এইডসের মতো রোগও ছড়াতে পারে। যন্ত্রপাতি জীবাণুমুক্ত করার জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। তাই সেখানে-সেখানে অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে দাঁত ফেলবেন না।

দুই: ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক প্রভৃতি জটিলতা থাকলে রক্তে শর্করা, কিডনির ক্রিয়েটিনিন, রক্তচাপ ইত্যাদি দেখে নেওয়া উচিত।

তিন: ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে দাঁত তোলার আগে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। যাঁরা ইনসুলিনের ওপর নির্ভরশীল তাঁরা অবশ্যই দিনের প্রথম দিকে দাঁত তুলবেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বা ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে তারপর চিকিৎসা নিন।

চার: কী ধরনের ও কী কী ওষুধ খাচ্ছেন তা দন্তচিকিৎসককে জানান। যদি রক্ত পাতলা করার ওষুধ যেমন অ্যাসপিরিন বা ক্লপিডোগ্রেল জাতীয় ওষুধ খেয়ে থাকেন তবে দাঁত তোলার পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের আশঙ্কা থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতামত নিয়ে দাঁত ফেলার পাঁচ দিন আগে থেকে ওষুধগুলো খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।

পাঁচ: ধূমপায়ী অথবা পানের সঙ্গে জর্দা ব্যবহারকারীরা অন্তত সাত দিন আগে থেকে ধূমপান, জর্দা, সাদাপাতা খাওয়া বন্ধ রাখবেন নয়তো পরবর্তী সময়ে ঘা বা ক্ষত শুকাতে দেরি হবে।

ছয়: হৃদ্রোগীদের ক্ষেত্রে অনুভূতিনাশকের সঙ্গে অ্যাড্রিন্যালিন ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ অনেক ক্ষেত্রে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে। এসব রোগীর ক্ষেত্রে দাঁতের যেকোনো শল্যচিকিৎসার আগে প্রয়োজনে হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সাত: গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারে সাবধানতা দরকার। এ ক্ষেত্রে পেনিসিলিন গ্রহণ করা নিরাপদ। ব্যথানাশক ব্যবহারের ক্ষেত্রে ওপিয়ড অথবা নন-স্টেরোইডেল অ্যান্টিইনফ্লামেটারি ব্যবহার করা যায়। তবে এসব ওষুধ প্রথম ও শেষ তিন মাসে নিরাপদ নয়।

আট: যাঁদের ইতিপূর্বে কোনো পরীক্ষা করা নেই এবং যাঁরা নিজেদের উচ্চ রক্তচাপ, রক্তশূন্যতা, ডায়াবেটিস ইত্যাদি আছে কি lনেই জানেন না তাঁরা দাঁত তোলার আগে এসব রুটিন পরীক্ষা করে নিলেই ভালো।

  also known as a hordeolum, is a bacterial infection of an oil gland in the eyelid.This results in a red tender bump at...
29/08/2020

also known as a hordeolum, is a bacterial infection of an oil gland in the eyelid.This results in a red tender bump at the edge of the eyelid. The outside or the inside of the eyelid can be affected.


Red tender bump at the edge of the eyelid
Usual onsetAny age
DurationFew days or weeks


Usually bacterial infection by Staphylococcus aureus
Differential diagnosisChalazion


Warm compresses, antibiotic eye ointment

The cause of a stye is usually a bacterial infection by Staphylococcus aureus. The internal ones are due to infection of the meibomian gland while the external ones are due to an infection of the gland of Zeis. A chalazion on the other hand is a blocked oil gland without infection. A chalazion is typically in the middle of the eyelid and not painful.
Often a stye will go away without any specific treatment in a few days or weeks. Recommendations to speed improvement include warm compresses. Occasionally antibiotic eye ointment may be recommended. While these measures are often recommended, there is little evidence for use in internal styes. The frequency at which styes occur is unclear, though they may occur at any age.

ছানি : Cataract============চোখের এমন একটি সমস্যা বা অসুখ যেখানে চোখের লেন্স অস্বচ্ছ বা ঘোলা (Opaque) হয়ে যায়, ফলে দেখত...
29/08/2020

ছানি : Cataract
============

চোখের এমন একটি সমস্যা বা অসুখ যেখানে চোখের লেন্স অস্বচ্ছ বা ঘোলা (Opaque) হয়ে যায়, ফলে দেখতে অসুবিধা হয়।

চোখে ছানি প্রধানত চারটি কারণে হতে পারে :-
================================

১/ বার্ধক্যজনিত কারণে --Age related cataract.

২/ চোখ ব্যতীত শরীরের অন্য অসুখের কারণে-
Cataract in systemic disease

৩/ চোখের কোন অসুখের জটিলতার ফলে -
Secondary or Complicated cataract.

৪/ আঘাতজনিত কারণে
Traumatic cataract.

১. বার্ধক্য জনিত ছানি (Age related cataract)

বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষের শরীরে বিভিন্ন জটিল জৈব-রাসায়নিক পরিবর্তন হতে থাকে। এর প্রভাবে চোখের লেন্স আস্তে আস্তে অস্বচ্ছ হয়ে দৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। দৃষ্টি শক্তির এই অসুবিধা যদি স্বল্প পরিমানে থাকে, তবে চশমা ব্যবহারের মাধ্যমে কিছুদিন চালিয়ে নেয়া যেতে পারে। ছানি ধীরে ধীরে পরিপক্ক হতে থাকে এবং একটা নির্দিষ্ট সময় পর অপারেশনের মাধ্যমে ছানি অপসারন করতে হয়। ছানি কতটা পরিপক্ক তার উপর ভিত্তি করে একে তিনভাগে ভাগ করা হয় :

Immature cataract-ছানির রং সাধারনত ধূসর হয়ে থাকে
Mature cataract-ছানির রং হয় মুক্তার মত সাদা
Hypermature cataract-ছানির রং হয় দুধের মত সাদা

২. চোখ ব্যতীত শরীরের অন্য অসুখের কারণে (Cataract in systemic disease)

শরীরের যেসব অসুখের প্রভাবে চোখে ছানি পড়তে পারে :
=======================================

Diabetes mellitus- ডায়াবেটিস

Myotonic dystrophy- এটা মাংশপেশীর এক ধরনের অসুখ

Atopic dermatitis- এটা চর্মরোগ

৩. চোখের কোন অসুখের জটিলতার ফলে (Secondary or Complicated cataract)

মূল অসুখটাও চোখে, যার প্রভাবে পরবর্তীতে ছানি পড়তে শুরু করে :

Acute congestive angle-closure
High myopia- অতিমাত্রার নিকটদৃষ্টি জনিত ত্রুটি
Hereditary fundus dystrophy

৪. আঘাতজনিত কারণে (Traumatic cataract)

যে চোখে আঘত লেগেছে, সেই চোখেই ছানি পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই একচোখে ছানি পড়ার এটা অন্যতম কারণ। চোখের ভেতরে কিছু ঢুকে গেলে, ভারী কোন বস্তুর দ্বারা আঘাত পেলে, অবলোহিত রশ্মি (Infrared radiation-IR) বা অন্য কোন বিকিরনের (X-ray) ফলে এধরনের ছানি পড়তে পারে।

চিকিৎসা:

ছানি পড়ার কারণ যাই থাকুক, চশমা দিয়ে যদি দৈনন্দিন কাজ করা না যায় তাহলে অপারেশন করে ছানি অপসারন করতে হবে। প্রধানত তিন ধরনের অপারেশন করা হয়ে থাকে :

১. ফ্যাকো (Phacoemulsification)

এটা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি, এখানে খুবই ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে ছানি অপসারন করা হয়। এরপর কৃত্রিম লেন্স (Foldable Intra-Ocular Lens) সংযোজন করা হয়। এই পদ্ধতির সুবিধা হল : চোখে সেলাই দেবার প্রয়োজন সাধারনত পড়ে না, রোগী দ্রুত আরোগ্য লাভ করে এবং অপারেশন পরবর্তী জটিলতা হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। অত্যন্ত দামী ফ্যাকো মেশিন এবং এটা চালানোর জন্য প্রশিক্ষন ও দক্ষতা প্রয়োজন, তাই এই অপারেশন কিছুটা ব্যয়বহুল।

২. SICS (Small Incision Cataract Surgery)

এই পদ্ধতিতে চোখের সাদা অংশে বিশেষভাবে কেটে সেই পথে ছানি বের করে আনা হয়। তারপর কৃত্রিম লেন্স (Foldable or Rigid Intra-Ocular Lens) সংযোজন করা হয়। কাটা স্থানটি খুবই ছোট হওয়ায় এবং কাটার সময় বিশেষভাবে ভালবের মত ব্যবস্তা রাখা হয় বলে কাটা স্থানে সেলাই দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না।

ECCE (Extra Capsular Cataract Extraction)

এক্ষেত্রে চোখের স্বচ্ছ কর্নিয়া ও সাদা অংশ (Sclera) এর মাঝ বরাবর কেটে ছানি বের করে আনা হয়। তারপর কৃত্রিম লেন্স (Foldable or Rigid Intra-Ocular Lens) সংযোজন করা হয়। কাটা স্থানটি সেলাই দিয়ে আটকে দেয়া হয়।

ডি.সি ডেন্টাল এন্ড হেলথ কেয়ার(একটি আধুনিক দন্ত, চক্ষু ও জেনারেল হেলথ কেয়ার সেন্টার) স্থানঃ-মেঘদাইর(ডাক্তার বাড়ি),পালাখাল...
03/08/2020

ডি.সি ডেন্টাল এন্ড হেলথ কেয়ার
(একটি আধুনিক দন্ত, চক্ষু ও জেনারেল হেলথ কেয়ার সেন্টার)
স্থানঃ-মেঘদাইর(ডাক্তার বাড়ি),পালাখাল,কচুয়া,চাঁদপুর
মোবাইল নংঃ- ০১৭৩৮৬৭৫৬৪৩

18/08/2017

নারীদের হাড়ের ক্ষয় কেন বেশি হয়?
হাড়ের ভেতরের ঘনত্ব বাড়া-কমা একটি চলমান প্রক্রিয়া। ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত হাড়ের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। তবে ২০ বছর বয়স পর্যন্ত হাড়ের ভেতরের গঠন ও ক্ষয় একই গতিতে চলতে থাকে। বয়স ৪০ বছর পার হলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয়ের মাত্রা একটু একটু করে বাড়তে থাকে। পুরুষের তুলনায় নারীরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। বিশেষ করে নারীদের মেনোপজ বা ঋতুস্রাব বন্ধের পর শরীরে ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন কমে যায়, ফলে হাড়ের ক্ষয়ের মাত্রা বেড়ে যায়।
কী কী কারণে নারীদের হাড় ক্ষয় বেশি হয়?
• মেনোপজ বা ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া।
• পর্যাপ্ত পরিমাণ শারীরিক পরিশ্রম না করা।
• পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি গ্রহণ না করা।
• শরীরে ওজন (বিএমআই অনুযায়ী অতিরিক্ত কম হলে)।
• অতিরিক্ত ধূমপান বা অ্যালকোহল পান করলে।
• তা ছাড়া কিছু কিছু অসুখে হাড় ক্ষয়ের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যেমন :
• শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমে গেলে।
• শরীরে থাইরয়েড বা প্যারালাইরয়েড হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে।
• যে রোগে খাবার শোষণ ব্যাহত হয়, যেমন : সিলিয়াজ ডিজিজ, ক্রনস ডিজিজ।
• যেসব রোগে দীর্ঘদিন শুয়ে থাকতে হয়, হাঁটাচলা করতে পারে না, সে ক্ষেত্রে হারের ক্ষয় বেশি হয়। যেমন : ব্রেইন স্ট্রোক, এমআইভি, স্তন ক্যানসার ইত্যাদি।
• তা ছাড়া কিছু ওষুধও হাড়ের ক্ষয় বাড়িয়ে দেয়। যেমন : কটিকেস্টেরয়েড, খিচুনিবিরোধী ওষুধ।
• ক্যানসার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ।
হাড় ক্ষয়ের লক্ষণ কী?
যেহেতু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাড় ক্ষয় একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, তাই প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। কিন্তু হাড়ের ভেতরের উপাদান বা ত্বক অধিক পরিমাণ কমে গেলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। যেমন : সারা শরীরে ব্যথা অনুভূত হয়। বেশিক্ষণ হাঁটাহাঁটি বা চলাচল করতে কষ্ট হয়। শরীরে ভারসাম্য কমে যায়। যার ফলে পড়ে গিয়ে হাড় ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। আত্মবিশ্বাস বা মনোবল কমে যায়। এ কারণে নারীদের হিপ ফ্যাকচার বেশি দেখা যায়
হাড় ক্ষয় নির্ণয় করবেন কীভাবে?
হাড়ের ক্ষয় রোগ সহজেই নির্ণয় করা যায়। চিকিৎসক রোগীর ক্লিনিক্যাল উপসর্গ পর্যবেক্ষণ, রোগীর বয়স, পূর্ববর্তী রোগ ও ওষুধের হাড়ের এক্স-রে ও বিএসডি (বোন মিনারেল ডেনসিটি) পরীক্ষার মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব নির্ণয় করা যায়।
হাড় ক্ষয় প্রতিরোধ করণীয় :
১. সুষম খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করা। যেমন : প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা। যেমন : ননী তোলা দুধ, কম স্নেহজাতীয় দই, কড লিভার অয়েল ইত্যাদি।
২. নিয়মিত শরীরচর্চা ও ব্যায়াম করা।
৩. ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন।
৪. পতন বা পড়ে যাওয়া রোধ করুন।
৫. ৫০-এর ঊর্ধ্ব প্রত্যেক নারীর হাড়ের ঘনত্ব নির্ণয় করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
হাড় ক্ষয়ের চিকিৎসা
চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার হাড়কে শক্তিশালী করে তোলা, হাড় ক্ষয়ের হার কমানো। সর্বোপরি হাড় ভাঙার ঝুঁকি কমানো। এই চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহৃত হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য : এলেন্ডানেট সোডিয়াম, রিমোড্রোনেট সোডিয়াম, ইবানড্রেনিক এসিড, জলিবিক এসিড, হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি সালিলেন্ট।
হাড় ক্ষয়ের চিকিৎসা না করলে পরিণতি
হাড় ক্ষয় প্রাথমিক অবস্থায় তেমন উপসর্গ থাকে না, তখনই যন্ত্রণাদায়ক হয় যখন হাড়ে ফাটল ধরে বা হাড় ভেঙে যায়। হাড় ক্ষয়ের ফলে হাড়ের ঘনত্ব কমে হাড় দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। যার ফলে সামান্য আঘাত লাগলে কিংবা পড়ে গেলে, এমনকি দৈনন্দিন স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে গিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গার হাড় ভেঙে যেতে পারে। —

Address

Chandpur

Telephone

+8801738675643

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DC Dental & Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DC Dental & Health Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category