21/06/2021
                                             #নির্দিষ্ট লক্ষণের হোমিওপ্যাথিক 
ওষুধের তালিকা - ↓
ü ১) পেট ফাঁপার সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম, কার্বভেজ ইত্যাদি।
ü ২) ভয়ের সদৃশ ঔষধ- একোনাইট, ওপিয়াম, আর্সেনিক ইত্যাদি।
ü ৩) সোরার সদৃশ ঔষধ- সালফার, সোরিনাম, গ্রাফাইটিস ইত্যাদি।
ü ৪) সিফিলিসের সদৃশ ঔষধ- মার্কসল, সিফিলিনাম, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
ü ৫) সাইকোসিসের সদৃশ ঔষধ- থুজা, মেডোরিনাম, নেট্টাম সালফ ইত্যাদি।
ü ৬) পিপাসা হীনতা সদৃশ ঔষধ- পালসেটিলা, এপিস, ইপিকাক ইত্যাদি।
ü ৭) বাম দিকের আক্রান্ত রোগীর সদৃশ ঔষধ- ল্যাকেসিস, থুজা, এপিস ইত্যাদি।
ü ৮) যানবাহনে চড়লে বমির সদৃশ ঔষধ- পেট্টলিয়াম, কুকুলাস ইন্ডিকা, কার্বলিক এসিড ইত্যাদি।
ü ৯) হুপিং কাশি সদৃশ ঔষধ- ড্রসেরা, পারটুসিন, বেলেডোনা ইত্যাদি।
ü ১০) প্রলাপ বকার রোগীর সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, স্ট্র্যোমোনিয়াম, হাইয়োসিয়েমাস ইত্যাদি।
ü ১১) আক্ষেপের রোগীর সদৃশ ঔষধ- ক্যাম্ফর, কুপ্রাম মেট, সাইকুটা ভেরোসা ইত্যাদি।
ü ১২) মাথায় ঘাম এর রোগীর সদৃশ ঔষধ- ক্যালকেরিয়া কার্ব, সাইলেসিয়া, ক্যালকেরিয়া ফস ইত্যাদি।
ü ১৩) আলু অসহ্য রোগীর সদৃশ ঔষধ- থুজা, এলুমিনা, কলোসিন্থ ইত্যাদি।
ü ১৪) বিকাল ৪টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত রোগের বৃদ্ধি সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম, চেলেডোনিয়াম, নেট্টাম সাল্ফ ইত্যাদি।
ü ১৫) বিকাল ৩ টায় রোগের বৃদ্ধি রোগীর সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, এপিস, থুজা ইত্যাদি।
ü ১৬) সর্বাঙ্গীন শীর্ণতা রোগীর সদৃশ ঔষধ- নেট্টাম মিউর, সার্সাপ্যারিলা, আয়োডিন ইত্যাদি।
ü ১৭) সরলান্ত্রের নিষ্ক্রিয়তা জনিত কোষ্ঠবদ্ধতা রোগীর সদৃশ ঔষধ- এলুমিনা, ভিরিট্টাম এল্বাম, সাইলেশিয়া ইত্যাদি।
ü ১৮) নিচের দিকে ঠেলা মারা বেদনার সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, লিলিয়াম টিগ, সিপিয়া ইত্যাদি।
ü ১৯) খিলধরা বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- কুপ্রাম মেট, কলোসিন্থ, ম্যাগ ফস ইত্যাদি ।
ü ২০) থেতলে যাওয়ার ন্যায় বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্নিকা, ইউপেটোরিয়াম পার্ফ, ব্যাপ্টিসিয়া ইত্যাদি।
ü ২১) সঞ্চরণশীল বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- পালসেটিলা, ল্যাক ক্যান, টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
ü ২২) বেদনায় অতি সংবেদনশীল রোগীর সদৃশ ঔষধ- একোনাইট, ক্যামোমিলা, কফিয়া ইত্যাদি।
ü ২৩) স্পর্শে অতিসংবেদনশীল রোগীর সদৃশ ঔষধ- হিপার সালফ, ল্যাকেসিস, চায়না ইত্যাদি।
ü ২৪) দপ দপ করা বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, গ্লোনইন, মেলিলোটাস ইত্যাদি।
ü ২৫) মাসিকের আগে স্তনে ব্যথার রোগীনির সদৃশ ঔষধ- থুজা, ল্যাক ক্যান, কোনিয়াম ইত্যাদি।
ü ২৬) সরলান্ত্র নির্গমন বাথরুমের রাস্তা বের হয়ে যাওয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- পডোফাইলাম, এলো, রুটা ইত্যাদি।
ü ২৬) চোখের অতি পরিশ্রম জনিত দৃষ্টিহীনতায় রোগীর সদৃশ ঔষধ- রুটা, নেট্টাম মিউর, সেনেগা ইত্যাদি।
ü ২৭) শীর্ণতা শরীরের উপর হতে নীচের দিকের আক্রান্ত রোগীর সদৃশ ঔষধ- নেট্টাম মিউর, লাইকোপোডিয়াম, স্যানিকিউলা ইত্যাদি।
ü ২৮) মুখের কোনগুলো ফাঁটা রোগীর সদৃশ ঔষধ- নাইট্রিক এসিড, কন্ডুরাঙ্গো, গ্রাফাইটিস ইত্যাদি।
ü ২৯) কাশি দিলে প্রসাব বের হয়ে যাওয়ার রোগীর সদৃশ ঔষধ- কস্টিকাম, পালসেটিলা, নেট্টাম মিউর ইত্যাদি।
ü ৩০) নিদ্রালুতার রোগীর সদৃশ ঔষধ- ওপিয়াম, এন্টিম টার্ট, নাক্স মস্কেটা ইত্যাদি।
ü ৩১) পেট ফাঁপার রোগীর সদৃশ ঔষধ- চায়না, লাইকোপোডিয়াম, কার্বভেজ ইত্যাদি।
ü ৩২) আস্তে আস্তে প্রশ্নের উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- জেলসিমিয়াম, হেলিবোরাস, মার্ক সল, এসিড ফস, ফসফরাস।
ü ৩৩) খুব দ্রুত উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- হিপার সালফ,  লাইকো।
ü ৩৪) চুপ থাকার পর আচমকা উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- নাক্স ভোম, সালফার।
ü ৩৫) হ্যাঁ/না মোটামুটি এইরকম ভাবে উত্তর দেয়া রোগির সদৃশ ঔষধ- এসিড ফস।
ü ৩৬) বড্ড বেশী কথা বা বকবক  করতে করতে উত্তর দেয়া রোগির সদৃশ ঔষধ- সিমিসিফিউগা, হায়োসিয়ামাস, ল্যাকেসিস
ü ৩৭) প্রশ্নের প্রতি উত্তর করে না এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্নিকা, ফসফরাস , সালফার
ü ৩৮) বোকার মতো উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- ব্যারাইটা কার্ব, এসিড ফস।
ü ৩৯) বুদ্ধিমত্তার সহিত উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- লাইকো, ফসফরাস
ü ৪০) দুই তিনবার একই প্রশ্ন করার পর উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- কষ্টিকাম, মেডোরিনাম, জিঙ্কাম মেট  
ü ৪১) বিস্ময়ের ছলে উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্নিকা, ব্যাপ্টিসিয়া, হেলিবোরাস, হায়োসিয়ামাস, এসিড ফস ইত্যাদি।
ü ৪২) নোংরা ড্রেসে একগাল দাড়ি নিয়ে ঢুকেই লম্বা চওড়া ফিলজফি মার্কা লেকচার আরম্ভ করা রোগীর সদৃশ ঔষধ- সালফার
ü ৪৩) খুব বিষন্ন বা মনমরা, চেহারার মধ্যে হতাশার ছাপ যুক্ত রোগীর সদৃশ ঔষধ- ইগ্নেশিয়া, নেট্রাম সাল্ফ, এসিড ফস, সোরিনাম, সিপিয়া।
ü ৪৪) সাহসী বা ভয়হীন কথা বলার সময় সাহসীকতা ফুটে উঠা রোগীর সদৃশ ঔষধ- স্টাফিসেগ্রিয়া
ü ৪৫) উদ্বিগ্ন বা দুশ্চিন্তার ছাপ গ্রস্থ রোগীর সদৃশ ঔষধ- একোনাইট, আর্সেনিক, কষ্টিকাম।
ü ৪৬) শিশু খুব অস্থির প্রকৃতির, একজায়গায় স্থির থাকে না এরকম শিশুর সদৃশ ঔষধ- কেলি ব্রোম, ফসফরাস, টেরেন্টুলা হিস
ü ৪৭) শিশুরা গান বাজনায় নাচতে শুরু করে এরকম রোগীর সদৃশ ঔষধ- টেরেন্টুলা হিস
ü ৪৮) ধার্মিক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাবে, অতিরিক্ত রিলিজিয়াস মেনিয়ার রোগীর সদৃশ ঔষধ- হায়োসিয়ামাস, ল্যাকেসিস, লিলিয়াম টিগ, স্ট্রামোনিয়াম।  
ü ৪৯) উচ্চাকাঙ্খা এবং অহংকারী রোগীর সদৃশ ঔষধ- লাইকো, প্লাটিনাম।
ü ৫০) খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্সেনিক, কার্সিনোসিন, নাক্স ভুমিকা।
ü ৫১) অধৈর্য রোগীর সদৃশ ঔষধ- ক্যামোমিলা, নাক্স ভোম, সালফার।
ü ৫২) আত্মহত্যার কথা বলা রোগীর সদৃশ ঔষধ- অরাম মেট, নেট্রাম সালফ, সোরিনাম।
ü ৫৩) খুবই সিম্প্যাথিটিক, দরদ সহকারে কথা বলা রোগীর সদৃশ ঔষধ- কার্সিনোসিন, কষ্টিকাম, ফসফরাস।
ü ৫৪) ঘ্যানঘ্যান করা শিশুর সদৃশ ঔষধ- এন্টিম ক্রুড, এন্টিম টার্ট, আর্সেনিক
ü ৫৫) রোগীর শরীর থেকে  ঘামের বাজে  দূর্গন্ধ পাওয়া যায় এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- মার্ক সল, সাইলেসিয়া
ü ৫৬) কোন ঘা বা আলসার থেকে বিশ্রী পঁচা দুর্গন্ধ বেরুচ্ছে এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- ব্যাপ্টিসিয়া, মার্ক সল।