Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd.

Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd. QREX diagnostic and consultation centre ltd. is a most modern state of art diagnostic centre at CTG Here we focus on excellence and committed to patient care.

::Welcome::

Qrex diagnostic centre and consultancy is a private owned limited company based in the city of Chittagong in Bangladesh. Qrex diagnostic centre and consultancy was established to provide first class independent health care to our local community. Qrex was established keeping in mind the dream of all medical diagnostic facilities under one roof. We believe in providing quality services

and excellent hospitality. We maintain an attitude of zero tolerance towards standard Quality Work resulting in only the best Images, world class services and qualitative reports. Our expert group of employees and consultant doctors makes it all possible. We try providing integrated healthcare by working hand-in-hand with community partners, patients, caregivers and staff. Within the whole realm of healthcare, helping people to stay healthy is a priority. Hence, one of our pillars of our mission is to help the community stay well. When individuals fall sick, we will heal them to the best of our ability. This is the traditional role of diagnostic centres and we must continue to excel in this area of care. Qrex is the dream of young entrepreneurs who united to build up a brand. A particular brand which will be loved and praised by people for their professionalism and hospitality. The core intent was to bring the latest world-class, state-of-the-art diagnostic technologies to the service of patients. At qrex, patient’s welfare is the priority. We treat each and every patient with dignity. Here we use modern most up to date equipments for our reliable reports. We provide an ideal environment for the comprehensive approach that is needed for the effective treatment .Quality services in affordable prices for the welfare of the community for a better tomorrow is our target.

সত্য বলুন তো , রাতে যতটা সময় ঘুমান , তার চেয়ে বেশি সময় কি ঘুমানোর চেষ্টাতেই কেটে যায় ? তাহলে এ সমস্যায় শুধু আপনিই ভ...
17/07/2025

সত্য বলুন তো , রাতে যতটা সময় ঘুমান , তার চেয়ে বেশি সময় কি ঘুমানোর চেষ্টাতেই কেটে যায় ? তাহলে এ সমস্যায় শুধু আপনিই ভুগছেন না। চলুন জেনে নিই ৬০ বা ১২০ সেকেন্ডে ঘুমিয়ে পড়ার উপায় সম্পর্কে।

কিউরেক্স ইউনিট-১ হালিশহরে নিয়মিত রোগী দেখছেন ২ জন অর্থোপেডিক ও ট্রমা বিশেষজ্ঞ। ফোনকলের পাশাপাশি খুব সহজেই অনলাইনে সিরিয়া...
16/07/2025

কিউরেক্স ইউনিট-১ হালিশহরে নিয়মিত রোগী দেখছেন ২ জন অর্থোপেডিক ও ট্রমা বিশেষজ্ঞ।

ফোনকলের পাশাপাশি খুব সহজেই অনলাইনে সিরিয়াল দিন ওয়েবসাইট ও এপস ব্যবহার করে।

🌐 ওয়েবসাইটঃ https://appointment.qrex.com.bd/
📱এন্ডয়েড এপসঃ https://play.google.com/store/apps/details?id=com.qrex.qrex_appointment_app

বিস্তারিত তথ্য জানতে যোগাযোগ করতে পারেন 01601880297, 01601880298 নাম্বারে।

কিউরেক্স ইউনিট-১ হালিশহরে নিয়মিত রোগী দেখছেন ৩জন অভিজ্ঞ নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ। ফোনকলের পাশাপাশি খুব সহজেই অনলাইনে সি...
14/07/2025

কিউরেক্স ইউনিট-১ হালিশহরে নিয়মিত রোগী দেখছেন ৩জন অভিজ্ঞ নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ।

ফোনকলের পাশাপাশি খুব সহজেই অনলাইনে সিরিয়াল দিন ওয়েবসাইট ও এপস ব্যবহার করে।

🌐 ওয়েবসাইটঃ https://appointment.qrex.com.bd/
📱এন্ডয়েড এপসঃ https://play.google.com/store/apps/details?id=com.qrex.qrex_appointment_app

বিস্তারিত তথ্য জানতে যোগাযোগ করতে পারেন 01601880297, 01601880298 নাম্বারে।

এখন চলছে জ্বরের মৌসুম। ঘরে ঘরে শিশুদের জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলছে। ফলে সন্তান অসুস্থ হলেই অভিভাবকের মনে প্রশ্ন—ডেঙ্গ...
09/07/2025

এখন চলছে জ্বরের মৌসুম। ঘরে ঘরে শিশুদের জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলছে। ফলে সন্তান অসুস্থ হলেই অভিভাবকের মনে প্রশ্ন—ডেঙ্গু হলো নাকি চিকুনগুনিয়া? নাকি সাধারণ ভাইরাসজ্বর?

মনে রাখা দরকার, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া—উভয়ই ভাইরাসজনিত রোগ। এগুলোর অনেক উপসর্গ সাধারণ জ্বরের মতোই। তাই চিকিৎসকেরা মূলত লক্ষণ ও শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমেই রোগ নির্ণয় করেন।

🔍 কীভাবে চিনবেন কোনটা?
🟠 ডেঙ্গু হলে:
➤ হঠাৎ তীব্র জ্বর
➤ মাথাব্যথা ও পেশিতে ব্যথা
➤ ত্বকে র‍্যাশ দেখা দেয় ৩–৫ দিন পর
➤ চোখ বা নাক দিয়ে রক্তপাতের ঝুঁকি থাকে

🟢 চিকুনগুনিয়া হলে:
➤ জ্বরের সঙ্গে অস্থিসন্ধিতে প্রচণ্ড ব্যথা
➤ জয়েন্ট ফুলে যেতে পারে
➤ ত্বকে র‍্যাশ হয় প্রথম দিন থেকেই
➤ রক্তক্ষরণের ঝুঁকি সাধারণত থাকে না

🧪 রক্ত পরীক্ষায় কী বোঝা যায়?
🔹 চিকুনগুনিয়া: লিম্ফোসাইট (শ্বেত রক্তকণিকা) কমে যেতে পারে
🔹 ডেঙ্গু: প্লাটিলেট কমে যায়, হিমাটোক্রিট বাড়ে, রক্তচাপ পড়ে যায়
🔹 অ্যান্টিজেন ও অ্যান্টিবডি টেস্ট করা হয় ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে
🔹 তবে শুধুই রিপোর্টের ওপর নির্ভর না করে লক্ষণ ও উপসর্গকেই বেশি গুরুত্ব দিতে হবে

💊 চিকিৎসা ও পরিচর্যা
🟩 প্রচুর পানি ও তরল খাওয়ান
🟩 পুষ্টিকর ও সহজপাচ্য খাবার দিন
🟩 জ্বর কমাতে শুধু প্যারাসিটামল দিন
🟩 পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করুন
🟩 শিশু দুধপান করলে চালিয়ে যেতে হবে
🟩 ব্যথা বেশি হলে গরম সেঁক দেওয়া যেতে পারে
🟥 ব্যথানাশক ও অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিষিদ্ধ

⚠️ যদি দেখা যায়
— রক্তচাপ বা পালস কমে যাচ্ছে
— শিশু নিস্তেজ হয়ে পড়ছে
— পানিশূন্যতা বা রক্তক্ষরণ হচ্ছে
👉 তাহলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে

📌 কিছু অতিরিক্ত বিষয় মনে রাখুন
🧊 এখন অনেক শিশুই ফ্লু বা সাধারণ সর্দিজ্বরেও ভুগছে
🧊 জ্বরের সঙ্গে নাক বন্ধ, কাশি, গলা ব্যথা থাকলে ফ্লু ধরে নেওয়া যায়
🧊 তবে জ্বর যেটাই হোক না কেন, আতঙ্ক নয়—সচেতনতা ও সঠিক পরিচর্যায় অধিকাংশ শিশুই বাড়িতে থেকেই সেরে ওঠে

রোজকার রান্নায় ব্যবহৃত তেল শুধু স্বাদের জন্য নয়, শরীরের উপরও ফেলে সরাসরি প্রভাব। বিশেষ করে আমাদের লিভারের ওপর। ভুল তেল ন...
07/07/2025

রোজকার রান্নায় ব্যবহৃত তেল শুধু স্বাদের জন্য নয়, শরীরের উপরও ফেলে সরাসরি প্রভাব। বিশেষ করে আমাদের লিভারের ওপর। ভুল তেল নির্বাচন, অতিরিক্ত তেল ব্যবহার বা একই তেল বারবার ব্যবহার—এই অভ্যাসগুলো অজান্তেই ডেকে আনছে লিভার ক্ষয়ের ঝুঁকি।

❌ সব তেল ভালো নয়: সাবধান থাকুন জমাট বাঁধা তেল থেকে
যেসব তেলের গঠন এমন যে ঠান্ডা পরিবেশে জমাট বেঁধে যায়, সেসব তেল লিভারের জন্য মারাত্মক। যেমন:

🥥 নারকেল তেল

🌴 পাম তেল

🧈 ঘি ও মাখন

🧊 ডালডা বা বনস্পতি

এই তেলগুলোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট। এগুলো রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা বাড়ায় এবং লিভারে চর্বি জমার প্রবণতা তৈরি করে। নিয়মিত খেলে ফ্যাটি লিভার ডিজিজ, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

🔥 উচ্চ তাপে সব তেল নয়: ধোঁয়া উঠলেই বিপদ!
প্রতিটি তেলের একটি নির্দিষ্ট স্মোক পয়েন্ট বা ধোঁয়া ওঠার তাপমাত্রা আছে। এই সীমা ছাড়িয়ে গেলে তেল ভেঙে গিয়ে তৈরি হয় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও বিষাক্ত যৌগ, যা কেবল লিভার নয়, পুরো শরীরের জন্যই ক্ষতিকর।

✅ উচ্চ তাপে রান্নার উপযোগী তেল:

সয়াবিন তেল

ক্যানোলা তেল

সূর্যমুখী তেল

রাইস ব্র্যান তেল

⚠️ নিম্ন তাপমাত্রায় বা কাঁচা খাওয়ার উপযোগী তেল:

জলপাই তেল (বিশেষ করে এক্সট্রা ভার্জিন)

তিসির তেল

তিলের তেল

এই তেলগুলো সালাদে কাঁচা অবস্থায়, রান্না শেষে যোগ করা অথবা হালকা ‘সতে’ বা ‘সাঁতলানো’ রেসিপিতে ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

🔁 একই তেল বারবার ব্যবহার করলে কী হয়?
বাসায় অনেকেই খরচ বাঁচাতে একবার ব্যবহৃত তেল আবার ফিল্টার করে সংরক্ষণ করেন। কিন্তু প্রতিবার তাপপ্রয়োগে তেলের গঠন আরও ক্ষতিকর হয়ে ওঠে। এতে তৈরি হয়:

ট্রান্স ফ্যাট

অ্যাপোক্সিডস

অ্যাসিডিক উপাদান

এইসব উপাদান শুধু ফ্যাটি লিভার নয়, বরং ক্যান্সারের সম্ভাবনাও বাড়ায়। বহু গবেষণায় প্রমাণিত, পুনঃব্যবহৃত তেল থেকেই শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত উপাদান লিভারকোষ ধ্বংস করে দিতে পারে।

বিশেষত হোটেল-রেস্তোরাঁয় ডুবোতেলে ভাজা খাবারে এই ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। বারবার গরম তেল ব্যবহার করে তৈরি করা সিঙ্গারা, চপ, ফ্রাইড চিকেন বা পুরি খেলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

🧠 কমন মিথ: সয়াবিন তেল খারাপ?
সয়াবিন তেল নিয়ে অনেক বিভ্রান্তি থাকলেও, সঠিক ব্যবহারে এটি ক্ষতিকর নয়। এটি তুলনামূলকভাবে বাজেট ফ্রেন্ডলি ও উচ্চ তাপমাত্রায় রান্নার উপযোগী। তবে সীমিত পরিমাণে ব্যবহার করাই শ্রেয় এবং একবার ব্যবহৃত তেল পুনরায় ব্যবহার না করাই ভালো।

🥗 তেলের সঠিক ব্যবহার: কিছু স্বাস্থ্য টিপস
✅ তেল বাছাইয়ের আগে লক্ষ্য রাখুন তেলের ধোঁয়া উঠার তাপমাত্রা
✅ রান্নায় একবার ব্যবহৃত তেল পুনরায় ব্যবহার করবেন না
✅ কম তেলে রান্নার চেষ্টা করুন—বেকিং, সেদ্ধ বা গ্রিল ব্যবহার করুন
✅ প্রতিদিনের খাবারে কিছু অংশে কাঁচা তেল যেমন জলপাই বা তিসির তেল ব্যবহার করুন
✅ ডিপ ফ্রাইড খাবার, বিশেষ করে বাইরে খাওয়া, সীমিত করুন

✅ শেষ কথা:
তেল আমাদের রান্নার অপরিহার্য উপকরণ হলেও, এটি হতে পারে নীরব ঘাতক—যদি আমরা সচেতন না হই। তেলের গুণ, ধরন ও ব্যবহারবিধি জেনে তবেই রান্না করুন। সুস্বাস্থ্য ও সুরক্ষিত লিভার নিশ্চিত করতে দরকার স্মার্ট কুকিং!

জলাতঙ্কের জন্য দুই ধরনের টিকা রয়েছে। এক ধরনের টিকা মাংসপেশিতে (শুধু বাহুতে) এবং অন্যটি চামড়ায় দিতে হয়।💉জলাতঙ্ক রোগ হয় R...
30/06/2025

জলাতঙ্কের জন্য দুই ধরনের টিকা রয়েছে। এক ধরনের টিকা মাংসপেশিতে (শুধু বাহুতে) এবং অন্যটি চামড়ায় দিতে হয়।💉
জলাতঙ্ক রোগ হয় Rabies virus আক্রান্ত কিছু প্রাণীর কামড় বা আক্রমণে।🐾

যেসব প্রাণী থেকে জলাতঙ্ক জীবাণু ছড়ায়:

🐶 গৃহপালিত: কুকুর (সবচেয়ে বেশি), 🐱 বিড়াল।

🐄 গৃহ-পরিবেষ্টিত: গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া থেকে হতে পারে। তবে এটি বিরল।

🦊 বন্য: শেয়াল, 🐒 বানর, 🐺 নেকড়ে, 🦇 বাদুড়, 🐀 ইঁদুর, 🐿️ কাঠবিড়ালি, 🦝 বেজি, চিকা, বনবিড়াল থেতে হতে পারে। তবে এটিও বিরল।

🕒 সুপ্তি কাল
৫ দিন থেকে কয়েক বছর। সাধারণত ২-৩ মাস, ১ বছরের উপর খুব কম ক্ষেত্রেই।

🛡️ প্রি-এক্সপোজার (প্রাণী দ্বারা আক্রমণ না হলেও): Anti-Rabies Vaccine (ARV)

জলাতঙ্কের জন্য দুই ধরনের টিকা রয়েছে। এক ধরনের টিকা মাংসপেশিতে (শুধু বাহুতে) এবং অন্যটি চামড়ায় দিতে হয়।💉

১. ইন্ট্রাডারমাল (চামড়ায়): ০.১ মিলি/ডোজ ২টি স্থানে দিতে হবে ০, ৭ দিন।
২. ইন্ট্রামাসকুলার (মাংসপেশীতে): ১টি ভায়াল (১ মিলি ও ০.৫ মিলি হিসাবে পাওয়া যায়) দিতে হবে ০, ৭ দিন।

⚠️ পোস্ট এক্সপোজার (প্রাণী দ্বারা আক্রমণ হওয়ার পর):

🦠 জীবাণুর সংস্পর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা

🔹 ক্যাটাগরি ১: পশু যদি শুধু স্পর্শ করে বা অক্ষত চামড়া স্পর্শ (licking) করে।
চিকিৎসা: কিছুই করতে হবে না। ত্বক সাবান পানিতে ধুয়ে ফেলুন।🧼

🔹 ক্যাটাগরি ২: আঁচড়, ছুলে গেছে, কিন্তু রক্ত বের হয়নি।
চিকিৎসা: স্কিন বা চমড়ার যত্ন নেওয়া এবং টিকা নিতে হবে. 💉🧴

🔹 ক্যাটাগরি ৩:

চামড়া ভেদ করা কামড় 🩸

ছুলে যাওয়া চামড়া কিংবা দেহাভ্যন্তরে লেহন

মুখমণ্ডল বা পিঠে মেরুদণ্ডের কাছাকাছি আঁচড়

মারাত্মক কামড়ে আহত

রক্তখেকো বাদুড়ের আঁচড় দিলে 🦇

চিকিৎসা:

চামড়ার যত্ন, ক্ষতের চিকিৎসা করা হবে।🧴

টিকা ও ইমিউনোগ্লোবিন ইনজেকশন নেওয়া।💉

Anti Tetanus প্রয়োজন হলে।💉

Antibiotics প্রয়োজন হলে।💊

🧼 চামড়ার যত্নে করণীয়

তীব্র পানির ঝাঁপটায় ধুয়ে ফেলুন 🚿

সাবান, জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন 🧴

গভীর ক্ষত হয়ে গেলে আক্রান্ত স্থানে ক্যাটাগরি ৩-এর ব্যবস্থা নিতে হবে

🚫 চামড়ার যত্নে বর্জনীয়
ক. হাত দিয়ে সরাসরি স্পর্শ করবেন না 🖐️
খ. মাটি, কয়লা, তেল, চক লাগাবেন না ⛔
গ. সেলাই, বৈদ্যুতিক কটারি (পুড়িয়ে দেওয়া) করবেন না ❌
ঘ. টিকা ও ইমিউনোগ্লোবিন একই সিরিঞ্জে দেওয়া যাবে না 💉💉
ইমিউনোগ্লোবিন দেওয়ার আগে ত্বক পরীক্ষা (স্কিন টেস্ট) করে নেওয়া উচিত 🧪

📅 টিকা এবং ডোজ
আগে কিংবা গত পাঁচ বছরে টিকা দেওয়া হয়নি, এমন ব্যক্তি বা শিশুর জন্য ডোজ:
০, ৩, ৭, ১৪ ও ২৮তম দিন। (মোট ৫টি) 💉

ইন্ট্রাডারমাল টিকার জন্য:
দুই বাহুতে ২টি টিকা এবং ০, ৩ ও ৭ম দিনে 💉

✅ পশু আক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে অন্তত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই টিকা নিয়ে নেওয়া উচিত
✅ শুধু গৃহপালিত কুকুর ও বিড়ালের কামড়ের পর যদি সেই প্রাণী পরবর্তী ১০ দিন সম্পূর্ণ সুস্থ থাকে, তবে ১৪ ও ২৮তম দিনের টিকা না দিলেও হবে

🧠 জলাতঙ্ক মস্তিষ্কের এমন একটি গুরুতর অসুখ, যেখানে মৃত্যুর হার অনেক বেশি।
❗ কোনো রকম সন্দেহ থাকলেও ভয়াবহতা বিবেচনা করে টিকা নিয়ে নেওয়াই উত্তম।💉

রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী আচরণ , খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যের পার্থক্য নিয়ে একটি জনপ্রিয় তত্ত্ব আছে । সেটিকে বলা হয় ‘ ব্লাড ...
29/06/2025

রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী আচরণ , খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যের পার্থক্য নিয়ে একটি জনপ্রিয় তত্ত্ব আছে । সেটিকে বলা হয় ‘ ব্লাড টাইড ডায়েট ' বা রক্তের গ্রুপভিত্তিক খাদ্যতত্ত্ব ।

27/06/2025

রোগ হলে সাধারণত উপসর্গ দেখা দেয়, আর সেই অনুযায়ী পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা হয়। তবে কিছু রোগ আছে, যেগুলোর তেমন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তেমনই একটি নীরব রোগ হলো ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অনেকেই এতে আক্রান্ত হলেও স্বাভাবিক জীবনযাপন করেন। তাহলে চিকিৎসকেরা কেন এই রোগকে গুরুত্ব দেন? জানতে কমেন্ট চেক করুন। 👇

🔴 কনজাংটিভাইটিস: চোখের লালভাবকে অবহেলা করবেন না!📅 বর্ষাকাল ও গরমকালে কনজাংটিভাইটিস বা চোখের প্রদাহ ছড়িয়ে পড়ে অনেক বেশ...
26/06/2025

🔴 কনজাংটিভাইটিস: চোখের লালভাবকে অবহেলা করবেন না!
📅 বর্ষাকাল ও গরমকালে কনজাংটিভাইটিস বা চোখের প্রদাহ ছড়িয়ে পড়ে অনেক বেশি। এটি একটি সাধারণ কিন্তু অত্যন্ত সংক্রামক চোখের সমস্যা, যা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অথবা অ্যালার্জির কারণে হয়ে থাকে।

👁️ কী হয় কনজাংটিভাইটিসে?
চোখের সাদা অংশের ওপরের পাতলা ঝিল্লি (conjunctiva) যখন সংক্রমিত বা প্রদাহিত হয়, তখন চোখ লাল, ফুলে যাওয়া ও স্রাব হওয়া শুরু করে।

⚠️ লক্ষণগুলো কী কী?

-চোখ লাল হয়ে যাওয়া
-পানির মতো তরল বা হলুদ/সবুজ পুঁজ জাতীয় স্রাব
-চোখে চুলকানি বা জ্বালা
-একসঙ্গে ঘুম ভাঙার পর চোখ বন্ধ হয়ে থাকা
-আলোতে তাকাতে কষ্ট হওয়া
-চোখে ভারী লাগা বা খচখচে ভাব

😷 কীভাবে ছড়ায়?
-আক্রান্ত ব্যক্তির হাত, তোয়ালে, রুমাল, বালিশ ব্যবহার করলে
-চোখে বারবার হাত দিলে
-অপরিষ্কার হাত দিয়ে চোখ স্পর্শ করলে
-স্কুল, অফিস বা পাবলিক প্লেসে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এলে

✅ প্রতিরোধে যা করবেন:
-চোখ ঘষা থেকে বিরত থাকুন
-বারবার হাত ধুয়ে নিন, স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন
-আলাদা তোয়ালে, বালিশ ও রুমাল ব্যবহার করুন
-ঘরে আক্রান্ত কেউ থাকলে তার কাছাকাছি যাওয়া এড়িয়ে চলুন
-প্রয়োজনে চশমা বা সানগ্লাস ব্যবহার করুন

🚫 যা একদম করবেন না:
-নিজের মন মতো আই ড্রপ ব্যবহার করবেন না
-আক্রান্ত অবস্থায় কনট্যাক্ট লেন্স পরবেন না
-চোখে মেকআপ ব্যবহার করবেন না
-চোখে ঠান্ডা পানি ছিটিয়ে ঘন ঘন চোখ ধোবেন না (চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া)

💊 চিকিৎসা:

- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ বা ভাইরাল ইনফেকশনের জন্য নির্দিষ্ট আই ড্রপ ব্যবহার করুন
-অ্যালার্জি হলে অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ড্রপ ব্যবহার হতে পারে
- তীব্র অস্বস্তি থাকলে ঠান্ডা পানির কাপড় চোখে কিছুক্ষণ ধরে রাখতে পারেন

📌 বিশেষ সতর্কতা:

আপনার শিশু বা পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে দ্রুত আলাদা বিছানা, তোয়ালে, গামছা ব্যবহার নিশ্চিত করুন। স্কুল বা অফিসে ছুটি নিয়ে বিশ্রামে থাকাই ভালো।

বর্ষাকাল মানেই শুধু বৃষ্টি, বাদল আর স্নিগ্ধতা নয়—এই মৌসুমে বাড়ে নানা সংক্রামক রোগের আশঙ্কাও। এর মধ্যে অন্যতম হলো ইনফ্লুয...
20/06/2025

বর্ষাকাল মানেই শুধু বৃষ্টি, বাদল আর স্নিগ্ধতা নয়—এই মৌসুমে বাড়ে নানা সংক্রামক রোগের আশঙ্কাও। এর মধ্যে অন্যতম হলো ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু। এ সময়ে সুস্থ থাকতে ফ্লুর লক্ষণ ও প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতন থাকা অত্যন্ত জরুরি।

17/06/2025

দেশে আবারও কিছু কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছে।🦠 সম্প্রতিক শনাক্ত কোভিডটি করোনা ভাইরাসের একটি নতুন উপধরণ। কীভাবে সুরক্ষা মিলবে জানুন 👇

আজকাল ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। অনেকেই বলেন—খাবার নিয়ন্ত্রণ করছি, নিয়মিত হাঁটছি, নানা চেষ্টা করছি—তবু কেন যেন ওজন কম...
16/06/2025

আজকাল ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। অনেকেই বলেন—খাবার নিয়ন্ত্রণ করছি, নিয়মিত হাঁটছি, নানা চেষ্টা করছি—তবু কেন যেন ওজন কমে না।

অন্যদিকে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওজন কমানোর উপায় নিয়ে উপচে পড়ছে নানা পোস্ট, ভিডিও আর পরামর্শ। অনেকে কিনছেন স্লিমিং টি, আপেল সিডার ভিনেগার, কেউ খাচ্ছেন নিমপাতার গুঁড়া, ঘৃতকুমারী, মরিঙ্গা পাউডার, করলার রস—আরও কত কিছু।

কিন্তু সত্যিই কি এসব উপায়ে ওজন কমে? না কমলে, তাহলে কীসে কমে?

🤔ওজন বাড়ে কেন?

ওজন মূলত নির্ধারিত হয় দুটি বিষয়ের উপর:
👉 আপনি দিনে কত ক্যালরি গ্রহণ করছেন
👉 আপনি দিনে কত ক্যালরি ব্যয় করছেন

যদি প্রতিদিন গ্রহণ করা ক্যালরি, ব্যয়ের তুলনায় বেশি হয়, তবে সেই অতিরিক্ত ক্যালরি শরীরে চর্বি হিসেবে জমা হতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ওজন বাড়তে থাকে।

তবে বিষয়টা এত সরল নয়। ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে আরও অনেক কিছু—
🔸 জিনগত বৈশিষ্ট্য
🔸 হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
🔸 নিউরোট্রান্সমিটার ও মানসিক অবস্থা
🔸 বংশগত মোটা হওয়া
🔸 হাইপোথাইরয়েডিজম, পিসিওএস, কর্টিসোল হরমোনের আধিক্য
🔸 ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন: স্টেরয়েড, ইনসুলিন, কিছু মানসিক রোগের ওষুধ)
🔸 ফুড ক্রেভিং, ইমোশনাল ইটিং বা ফুড অ্যাডিকশন

মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাসে থাকা হাঙ্গার ও স্যাটাইটি (তৃপ্তি) সেন্টার এবং হরমোন (লেপটিন, গ্রেলিন, ইনসুলিন ইত্যাদি) নিয়ন্ত্রণ করে ক্ষুধা, খাওয়া এবং ওজন।

তবে সবকিছুর পরেও, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও কায়িক শ্রমের অভাবই ওজন বৃদ্ধির সবচেয়ে বড় কারণ।

আপনি স্থূল কিনা বুঝবেন কীভাবে?
📌 বডি মাস ইনডেক্স (BMI) = ওজন (কেজি) ÷ উচ্চতার বর্গ (মিটার)
👉 BMI ২৩-এর বেশি = ওজনাধিক্য
👉 BMI ২৫-এর বেশি = স্থূলতা
👉 BMI ৩০-এর বেশি = মাত্রাতিরিক্ত স্থূলতা (মরবিড ওবেসিটি)

📌 পেটের মাপ:
– নারীদের ক্ষেত্রে: ৮০ সেন্টিমিটারের বেশি
– পুরুষদের ক্ষেত্রে: ৯০ সেন্টিমিটারের বেশি
👉 এগুলোর বেশি হলে তা ভিসারাল ফ্যাট বা বিপজ্জনক চর্বি জমার ইঙ্গিত দেয়।

ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি
জাতীয় স্বাস্থ্য জরিপ (BDHS ২০১৭-১৮) অনুযায়ী—
🔹 ১৫-৪৯ বছর বয়সী নারীদের ৩২%
🔹 প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ১৮%
ওজনাধিক্য বা স্থূলতায় ভুগছেন।

👉 এর ফলে বাড়ে:

ডায়াবেটিস
উচ্চ রক্তচাপ
হৃদ্‌রোগ
স্ট্রোক
স্লিপ অ্যাপনিয়া
ফ্যাটি লিভার
বন্ধ্যত্ব
এমনকি কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি পর্যন্ত
পাশাপাশি মানসিক অশান্তি, বিষণ্নতা ও আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

🤔 কীভাবে ওজন কমাবেন?

ওজন কমানো মানে শুধু ডায়েট নয়—এটি একটি সুপরিকল্পিত জীবনধারা পরিবর্তন। নিচের চারটি ধাপে কাজ করতে হবে:

১. 🥗 সুষম খাদ্যাভ্যাস
- দৈনিক খাবার থেকে ৫০০ ক্যালরি কমালে ২ সপ্তাহে প্রায় ১ কেজি ওজন কমানো সম্ভব।
- খাবারে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফ্যাটের সঠিক অনুপাত বজায় রাখা জরুরি।
- সহজ শর্করা (সাদা ভাত, ময়দা, চিনি) বাদ দিয়ে জটিল শর্করা (লাল চাল, ওটস) বেছে নিন।
- প্রোটিন নিন মাছ, ডিম, দুধ, ডাল থেকে।
- চর্বি হোক বাদাম বা মাছের তেলজাতীয় অসম্পৃক্ত ফ্যাট।
- বাদ দিন ট্রান্সফ্যাট (ফাস্টফুড, ফ্রাই, কেক)।
- প্রচুর শাকসবজি ও আঁশযুক্ত খাবার খান।

✅ সবচেয়ে নিরাপদ ও টেকসই পদ্ধতি: ব্যালান্সড ডায়েট

২. 🏃 ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম
- সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি অ্যারোবিক ব্যায়াম (প্রতিদিন ৩০ মিনিট)
যেমন: হাঁটা, সাঁতার, সাইক্লিং
- উচ্চমাত্রার হলে সপ্তাহে ৭৫ মিনিট যথেষ্ট
-দৈনিক ১০,০০০ পদক্ষেপ লক্ষ্যে রাখুন
- সচল থাকুন—লিফট নয়, সিঁড়ি; গাড়ি নয়, হাঁটা

৩. 😴 ঘুম ও স্ক্রিন টাইম
- প্রতিদিন অন্তত ৭ ঘণ্টা গভীর ঘুম প্রয়োজন
- ঘুম কম বা বেশি—উভয়ই ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে
- স্ক্রিন টাইম দিনে ২ ঘণ্টার বেশি নয়
- নিয়মিত বিরতি নিয়ে কাজ করুন, মাঝে হাঁটাহাঁটি করুন

৪. 💊 ওষুধ প্রয়োগ (প্রয়োজনে)
- BMI ৩০ বা তার বেশি হলে, অথবা
- BMI ২৫-২৯.৯ এবং ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ফ্যাটি লিভার ইত্যাদি থাকলে
→ ওবেসিটি ম্যানেজমেন্টের জন্য ওষুধ ব্যবহার করা যায়

❗ তবে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে

অনেকে আধুনিক ওষুধ ব্যবহার করে ৬ মাসে ৫–২০% পর্যন্ত ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন।

✅ ওজন কমানোর লক্ষ্য
ওজন ৫-১০% কমলেই ডায়াবেটিস, প্রেসার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আসে

১০-১৫% কমলে ফ্যাটি লিভার, বন্ধ্যত্ব, স্লিপ অ্যাপনিয়া উন্নতি হয়

⚠️ ওজন কমানো নিয়ে প্রচলিত ভ্রান্তি
🚫 শুধু স্লিমিং টি, আপেল সিডার ভিনেগার, বা বিশেষ কিছু খেয়ে ওজন কমানো যায় না
🚫 না খেয়ে ওজন কমানো অস্বাস্থ্যকর
🚫 এক–দুই দিন বেশি খেলে সারা সপ্তাহের ডায়েট বৃথা যেতে পারে
🚫 চটজলদি ওজন কমানোর চেষ্টা বিপজ্জনক—ধীরে ধীরে কমান

✅ প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক সচেতনতাই ওজন কমানোর মূল চাবিকাঠি
✅ ওজন কমানোর পর সেটি ধরে রাখাও গুরুত্বপূর্ণ
✅ এটি আপনার লাইফস্টাইলের অংশ হতে হবে, ‘ডায়েট’ নামক এককালীন প্রচেষ্টা নয়

শেষ কথা:
ওজন কমানো মানে শুধুই চেহারা পরিবর্তন নয়, এটি আপনার পুরো জীবনের মান উন্নয়নের একটি ধাপ। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা, সচেতনতা, ধৈর্য আর পরিকল্পনা—এই চারটি জিনিস থাকলেই আপনি পারবেন।

Address

Chattogram

Opening Hours

Monday 07:00 - 23:00
Tuesday 07:00 - 23:00
Wednesday 07:00 - 23:00
Thursday 07:00 - 23:00
Friday 07:00 - 22:00
Saturday 07:00 - 23:00
Sunday 07:00 - 23:00

Telephone

+8801828880299

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd.:

Share