Healthy food Choice

Healthy food Choice Welcome to Creative Solutions, not business, service is our main goal, stay with us to

ক্যাপসিকামের উপকারিতা:–এতে মেটাবলিজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি পায়। ক্যালরি পোড়ানোর পাশাপাশি এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে দে...
04/03/2023

ক্যাপসিকামের উপকারিতা:–
এতে মেটাবলিজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি পায়। ক্যালরি পোড়ানোর পাশাপাশি এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে দেয় না। ভিটামিন এ এবং সি সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের খুব ভালো উৎস। এর পাশাপাশি হৃদরোগ, হাঁপানি এবং ছানি প্রতিরোধেও এটি খুবই উপকারী।

আসসালামু আলাইকুম আপনি কি শ'রীর নিয়ে চি'ন্তিত? আপনার জন্য নিয়ে আসলাম মিল্ক শেখ এটি খেলে আপনার স্হা'য়ীভাবে ওজন বৃদ্ধি পাবে...
04/03/2023

আসসালামু আলাইকুম

আপনি কি শ'রীর নিয়ে চি'ন্তিত?
আপনার জন্য নিয়ে আসলাম মিল্ক শেখ

এটি খেলে আপনার স্হা'য়ীভাবে ওজন বৃদ্ধি পাবে মাত্র ১০-১৫ দিনে

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন - 01608050448

ড্রাগন ফলের  উপকারিতাডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়১/ ড্রাগনে আছে উচ্চ মাত্রার আঁশ, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ...
04/03/2023

ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
১/ ড্রাগনে আছে উচ্চ মাত্রার আঁশ, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের শর্করার

২/মাত্রা বাড়তে দেয় না।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
এই ফলে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান আছে, যা কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

৩/ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
যত বেশি ভিটামিন সি খাবেন আপনার রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা তত বাড়বে।

৪/হজম সহজ করে
ড্রাগন ফল অলিগোস্যাকারাইড নামের এক ধরনের শর্করার
খুব ভালো উৎস।

৫/হার্ট ভালো রাখে
ড্রাগন ফলে থাকা বেটালাইনস রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।

লিচুর উপকারী দিকগুলো:–* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।* লিচুতে ভিটামিন, নানা খনিজ উপাদান রয়েছে, যেগুলো রক্তের উপাদা...
28/02/2023

লিচুর উপকারী দিকগুলো:–
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
* লিচুতে ভিটামিন, নানা খনিজ উপাদান রয়েছে, যেগুলো রক্তের উপাদান তৈরিতে সহযোগিতা করে।
* ত্বকের বলিরেখা দূর কর।
* বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং ত্বক উজ্জ্বল করে।
* লিচুতে ভিটামিন ও নানা খনিজ উপাদান থাকায় এ ফল রক্তের উপাদান তৈরিতে সহযোগিতা করে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো:–
* মাত্রাতিরিক্ত লিচু খেলে রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে কমে যেতে পারে।
* লিচু ওজন বৃদ্ধি করে।
* লিচুতে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, জরুরি ফ্যাটি এসিড নেই। ফলে বেশি পরিমাণে লিচু খেলে তা শরীরের স্বাভাবিক ব্যালেন্স নষ্ট করে।
* খালি পেটে লিচু খেলে শরীরে বিষক্রিয়া হতে পারে।
* রক্তের গ্লুকোজ কমে যায়।তাই খেতে সুস্বাদু হলেও ইচ্ছেমত লিচু খাওয়ার সুযোগ নেই। দিনে ১০-১২ টি লিচু খাওয়া যেতে পারে।

ত্বক ও চুলের যত্নে:– কালো জলপাইয়ের তেলে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়...
27/02/2023

ত্বক ও চুলের যত্নে:–
কালো জলপাইয়ের তেলে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের তেল চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:–
জলপাই প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। সর্দি, জ্বর ইত্যাদি দূরে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

চোখের যত্নে:–
জলপাইয়ে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।ভিটামিন-এ চোখের জন্য ভালো। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে সংবেদনশীল তাদের জন্য ওষুধের কাজ করে জলপাই।

পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে:–
নিয়মিত জলপাই খেলে গ্যাস্ট্রিক ও আলসার কম হয়। বিপাকক্রিয়া ঠিকভাবে হয়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে:–
জলপাই রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

খেজুর খাওয়ার উপকারিতা-১. খেজুরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, পট...
27/02/2023

খেজুর খাওয়ার উপকারিতা-

১. খেজুরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম রয়েছে। আঁশের জোগানও যথেষ্ট।

২. রক্তস্বল্পতা রয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে খেজুর খুবই প্রয়োজনীয়।

৩. হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে খেজুরের ভেতরে থাকা নানা খনিজ।

৪. খেজুরে থাকা সোডিয়াম রক্তের চাপকে নিয়ন্ত্রণ করে।

জাম্বুরা উপকারিতাগুলো জেনে নিই।১/ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যায়জাম্বুরা ভিটামিন সি,মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফাইটো...
26/02/2023

জাম্বুরা উপকারিতাগুলো জেনে নিই।

১/ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যায়
জাম্বুরা ভিটামিন সি,মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফাইটোক্যামিক্যাল সমৃদ্ধ একটি ফল।

২/ হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে:–
জাম্বুরাতে পটাসিয়াম, ভিটামিন সি,ভিটামিন বি রয়েছে।

৩/ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে

৪/ অশ্বরোগ প্রতিরোধে:–
জাম্বুরাতে আছে ডায়াটেরি ফাইবার ।

৫/ ওজন কমাতে

৬/ প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে

মানসিকভাবে সতেজ রাখে :– জামে গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে জোগায় কাজ করার শক্তি। বয়স যত বাড়তে থাকে, ম...
26/02/2023

মানসিকভাবে সতেজ রাখে :–
জামে গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে জোগায় কাজ করার শক্তি। বয়স যত বাড়তে থাকে, মানুষ ততই হারাতে থাকে স্মৃতিশক্তি। জাম স্মৃতিশক্তি প্রখর রাখতে সাহায্য করে।


* ডায়াবেটিস নিরাময়ে সাহায্য করে :–
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জাম ভীষণ উপকারী। এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত জাম খাওয়ার ফলে ৬.৫ শতাংশ মানুষের ডায়াবেটিক কমে গেছে। এটি রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। জাম ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ রাখে।


* ভিটামিন সি-এর অভাবজনিত রোগ দূর করে : জামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। যার জন্য এটা দেহে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং একই সঙ্গে ভিটামিন সি-এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করে।
হার্ট ভালো রাখে : জাম রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদপি- ভালো রাখে।

আমের উপকারিতা  ও পুষ্টিগুণ ১. পাকা আম আমাদের ত্বক কে সুন্দর, উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। শুধু তাই নয়, এটি আমাদের ত্বকের ভেতর ও ব...
26/02/2023

আমের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
১. পাকা আম আমাদের ত্বক কে সুন্দর, উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। শুধু তাই নয়, এটি আমাদের ত্বকের ভেতর ও বাইরে থেকে উভয়ভাবেই সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। আম আমাদের ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ও ব্রণের সমস্যা সমাধানে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

২. গাছপাকা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে খনিজ লবণের উপস্থিতিও রয়েছে । আমাদের শরীরের দাঁত, নখ, চুল ইত্যাদি মজবুত করার জন্য আমের খনিজ লবণ উপকারী ভূমিকা পালন করে।

৩. সাধারণত পাকা আম ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ফলে মুখের ও নাকের উপর জন্মানো ব্ল্যাকহেড দূর করতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি যদি প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পাকা আম খান তাহলে আপনার মুখের কালো দাগ দূর হবে।

৪. আমের উপকারিতা গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে আমের পুষ্টি উপাদান। পাকা আমের আঁশে কিছু উপাদান যেমন- ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ থাকায় তা হজমে সহায়তা করে থাকে।

পেয়ারার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে।১. পেয়ারাতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে।১০০ গ্রাম পেয়ারায় ১৮০ মি.গ্রাম ভিটামিন ‘সি’...
26/02/2023

পেয়ারার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে।

১. পেয়ারাতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে।
১০০ গ্রাম পেয়ারায় ১৮০ মি.গ্রাম ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। ফলটি ঠাণ্ডা কাশির পথ্য। তাছাড়া শ্বাসতন্ত্র, গলা ও ফুসফুসকে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে সুরক্ষা করে। রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে তাই হার্টের রোগীরা পেয়ারা খেতে পারেন।

২. পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ রয়েছে। যা দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে তারা পাকা পেয়ারা খেতে পারেন।

৩. পেয়ারায় যে পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ থাকে তা শরীরে গেলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।

৪. যেকোনো ব্যকটেরিয়া সংক্রমণ বা পেটের গোলযোগে কার্যকরী।

৫/ পেয়ারা ডায়বেটিস, ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার মতো রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। পেয়ারা ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে পারে।

কলার উপকারিতাকলার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন। তাই এটা আমাদের শরীর গঠনে ভূমিকা রাখে।১/ কলা শক্তির ডিপো – আপনার দ্রুত শক...
26/02/2023

কলার উপকারিতা
কলার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন। তাই এটা আমাদের শরীর গঠনে ভূমিকা রাখে।

১/ কলা শক্তির ডিপো –
আপনার দ্রুত শক্তি চান? তাহলে ঝটপট ২টি পাকা কলা খেয়ে ফেলুন এটি নিমিষেই আপনাকে শক্তি সাপ্লাই করতে শুরু করবে। কারন করায় আছে প্রচুর গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ এগুলো হজম করার দরকার নেই শুধু রক্তে মিশে যায়।

২/ কলা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে কাজ করে –
হলে রক্তে সুগার বেশি থাকে। আপনি মিষ্টি বা শর্করা জাতীয় খাবার খেলে তা দ্রুত হজম হয়ে রক্তে মিশে যায় এবং শর্করার পরিমাণ আরো বৃদ্ধি করে।

৩/ কলা হার্ট ভালো রাখে –
কলাতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম এটি হার্টের পেশিগুলোকে তাজা রাখে।

৪রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে –
আয়রন থাকার কারণে পাকা কলা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

কলার অপকারিতা

১/ খালিপেটে কলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যাবে।
২/বেশি মাত্রায় কলা খেলে শরীরে উচ্চ মাত্রার ম্যাগনেশিয়ামের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ফলে হার্টের রোগ হতে পারে।

১/ ত্বককে সুরক্ষিত রাখে:আঙ্গুরে মধ্যে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট আমাদের ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষ কাজ করে। এত...
26/02/2023

১/ ত্বককে সুরক্ষিত রাখে:

আঙ্গুরে মধ্যে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট আমাদের ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষ কাজ করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এটি আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

২/ বয়সের ছাপে বাধা:

আমাদের শরীরের ফ্রি রেডিকেলস ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। আঙ্গুরে মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের ত্বক ঠিক রাখে এবং শরীরে বয়সের ছাপ পড়া প্রতিরোধ করে।

৩/চুলের যত্নে:

চুলের একটু অযত্নেই আমাদের চুল খুশকিতে ভরে যায় এমন অনেকেই আছেন। এছাড়াও দেখা যায় চুলের আগা ফেটে গিয়ে রুক্ষ হয়ে পড়ে, ধূসর রঙের হয়ে যায় এবং শেষমেশ চুল ঝরতে থাকে। এইসব সমস্যার সমাধানে আপনি আঙ্গুর খেতে পারেন।

কামরাঙ্গা খাওয়ার উপকারিতা:–১/ হজম শক্তি বৃদ্ধি করে– শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত...
26/02/2023

কামরাঙ্গা খাওয়ার উপকারিতা:–

১/ হজম শক্তি বৃদ্ধি করে– শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। ফল হজম শক্তির বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ।

২/ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে– ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে কামরাঙ্গা। যারা কামরাঙ্গা খেতে পারবে তারা ক্যান্সারের রোগ কমাতে পারবে।

৩/ কোলেস্টরলের মাত্রাকমায়– রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কামরাঙ্গা খাওয়া উচিত।

৪/ ত্বক ভালো রাখে– ব্রণের কারণে অনেকেই সমস্যায় পড়ে। কামরাঙ্গার আছে জীবাণুনাশক ক্ষমতা যা ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। এর সাথে ফুসকুড়ি সারাতেও সাহায্য করে।

মাশরুমকে বলা হয় পুষ্টির ভাণ্ডার। মাশরুমের রেসিপিতে প্রোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, কপার, পটাসিয়াম, ফসফরাস...
25/02/2023

মাশরুমকে বলা হয় পুষ্টির ভাণ্ডার। মাশরুমের রেসিপিতে প্রোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, কপার, পটাসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, ফাইটোকেমিক্যালস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা শরীরকে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
মাশরুমে ক্যালোরি এবং চর্বি কম থাকে, যা আপনার ওজন বৃদ্ধি রোধ করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। জেনে নিন মাশরুমের আরও কী কী উপকারিতা:

মাশরুমে উপস্থিত উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ কারণে সর্দি-কাশির মতো রোগ দ্রুত হয় না। মাশরুমে উপস্থিত সেলেনিয়াম ইমিউন সিস্টেমের প্রতিক্রিয়া উন্নত করে।
করোনার বিপদের পরিপ্রেক্ষিতে আবারও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্ত রাখতে হবে। মাশরুমে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোকেমিক্যালস এটিকে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল করে, যা মৌসুমী সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে এবং অনাক্রম্যতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

রোগ নিরাময়ে মধুর গুণাগুণরোগ নিরাময়ের জন্য মধু কখনো এককভাবে, আবার কখনো ভেষজ দ্রব্যের সঙ্গে মিশ্রিত করে বিভিন্ন রোগের চিকি...
25/02/2023

রোগ নিরাময়ে মধুর গুণাগুণ
রোগ নিরাময়ের জন্য মধু কখনো এককভাবে, আবার কখনো ভেষজ দ্রব্যের সঙ্গে মিশ্রিত করে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় সফলতার সঙ্গে ব্যবহার হয়ে আসছে। নিম্নে কয়েকটি রোগের চিকিৎসায় মধুর ব্যবহার উল্লেখ করা হলো-

সর্দি, কাশি ও স্বরভঙ্গে
চায়ের সঙ্গে মধু ও আদার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও শ্লেষ্মা রেগের উপশম হয় (১ চামচ মধু + ১ চামচ আদার রস)।

দুই চা চামচের সমপরিমাণ মধু ও বাসকপাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও কাশি সেরে যায়।

তুলসী পাতার এক চা চামচ রস ও সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে খেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর হয়।

সৈন্ধব লবণ, আমলকী, পিপুল, মরিচ ইত্যাদির সঙ্গে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে এক চা চামচ করে খেলে কফ ও স্বরভাঙ্গা ভালো হয়।

নিম গাছের উপকারিতা:১ঃ মৌখিক স্বাস্থ্য: নিমের নির্যাসে অত্যন্ত শক্তিশালী বীজবারক যৌগিক থাকে যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফ...
25/02/2023

নিম গাছের উপকারিতা:

১ঃ মৌখিক স্বাস্থ্য: নিমের নির্যাসে অত্যন্ত শক্তিশালী বীজবারক যৌগিক থাকে যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে কার্যকর

২ঃ ত্বকের জন্য: নিমের তেল শুষ্ক ত্বকের থেকে পরিত্রাণ পেতে অত্যন্ত সাহায্য করে এবং ত্বকের চুলকানি, লাল হয়ে যাওয়া, গরম ত্বককে ঠান্ডা হতে সাহায্য করে।

নিমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

১ঃ শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়: নিমের কিছু পদার্থ শিশুদের মধ্যে রে-সিন্ড্রোমের উপসর্গের কারণ হিসেবে পরিচিত হয়ে থাকে।

২ঃ শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়: নিমের কিছু পদার্থ শিশুদের মধ্যে রে-সিন্ড্রোমের উপসর্গের কারণ হিসেবে পরিচিত হয়ে থাকে।

আনার ফলের ঔষুধি গুনাগুণঃ১ঃ হার্টের ক্ষমতা বাড়ে :–রোজের ডায়েটে এই ফলটিকে রাখলে সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ মারাত্মকভাবে বৃ...
25/02/2023

আনার ফলের ঔষুধি গুনাগুণঃ

১ঃ হার্টের ক্ষমতা বাড়ে :–
রোজের ডায়েটে এই ফলটিকে রাখলে সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে কমে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মতো মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও।

২ঃ চুল পড়ার হার কমে:–
অতিরিক্ত হেয়ার ফলের কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে প্রতিদিন বেদানার রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন হেয়ার ফলের মাত্রা তো কমবেই, সেই সঙ্গে চুলের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে চোখে পরার মতো।

৩ঃ ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না:–
বেদানায় ফ্লেবোনয়েড নামক একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তে উপস্থিত ক্যান্সার সৃষ্টিকারি টক্সিক উপাদানদের শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে কোনওভাবেই দেহের ভিতরে ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

৪ঃ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়:–
বেশ কিছু স্টাডি অনুসারে, প্রতিদিনের ডায়েটে বেদানাকে জায়গা করে দিলে ত্বকের ভিতরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে বলি রেখা অদৃশ্য হতে থাকে।

আনারস সুস্বাদু মৌসুমি ফল। অনেকের কাছে এটি প্রিয়, আবার অনেকে এটি খেতে চান না। তবে আনারসের উপকারিতা জানলে হয়তো তারা সিদ্ধা...
25/02/2023

আনারস সুস্বাদু মৌসুমি ফল। অনেকের কাছে এটি প্রিয়, আবার অনেকে এটি খেতে চান না। তবে আনারসের উপকারিতা জানলে হয়তো তারা সিদ্ধান্ত বদলাতেও পারেন।
অনেকেই মনে করেন, আনারস এবং দুধ একসঙ্গে খেলে বিষক্রিয়া হয়। এটা কুসংস্কার ছাড়া কিছুই না। আনারস একটি অ্যাসিটিক এবং টকজাতীয় ফল। দুধের মধ্যে যেকোনো টকজাতীয় জিনিস দিলে দুধ ছানা হয়ে বা ফেটে যেতে পারে। ফলে হতে পারে বদহজম, পেট ফাঁপা বা পেট খারাপের মতো সমস্যা। তবে এতে বিষক্রিয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

আনারস সুস্বাদু মৌসুমি ফল। অনেকের কাছে এটি প্রিয়, আবার অনেকে এটি খেতে চান না। তবে আনারসের উপকারিতা জানলে হয়তো তারা সিদ্ধান্ত বদলাতেও পারেন।

আনারসের উপকারিতা :–
১ঃ পুষ্টির অভাব পূরণে আনারসের জুড়ি নেই। এতে আছে প্রচুর ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস।এতে ব্রোমেলিন নামক এনজাইম থাকে যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। তাই হজমজনিত যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আনারস খাওয়া যেতে পারে।

২ঃ আনারসে প্রচুর ভিটামিন সি থাকায় ভাইরাসজনিত ঠাণ্ডা ও কাশি প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে। জ্বর ও জন্ডিস প্রতিরোধেও আনারস বেশ উপকারী।

৩ঃ নাক দিয়ে পানি পড়া, গলাব্যথা এবং ব্রংকাইটিসের বিকল্প ওষুধ হিসেবে আনারস কাজ করে। এই ফলে প্রচুর আঁশ থাকে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ওদিকে এতে কোনো ফ্যাট না থাকায় পরিমিত পরিমাণে আনারসের জুস পান করলে ওজন কমে।

৪ঃ দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় আনারস। ফলে শিরা-ধমনির মধ্য দিয়ে সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহিত হয়।এতে থাকা ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। এ ছাড়া মাড়ির যেকোনো সমস্যা সমাধানে আনারস কার্যকরী।দ

৫ঃ চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাওয়া রোগ ‘ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন’ থেকে রক্ষা পেতে আনারস সাহায্য করে। এতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এ রোগ হওয়ার আশঙ্কা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।

৬ঃ আনারসে থাকা ক্যালরি আমাদের শক্তির জোগান দেয়। প্রোটিন ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে কুঁচকে যাওয়া থেকে বাঁচায়। দেহের তৈলাক্ত ত্বক, ব্রণসহ ত্বকের নানা সমস্যায় আনারস যথেষ্ট কাজ করে।

৭ঃ আনারসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়ামও থাকে। ক্যালসিয়াম হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রোধে কাজ করে। এতে থাকা ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত।

৮ঃকৃমিনাশক হিসেবেও আনারসের সুনাম আছে। প্রতিদিন সকালে আনারস খেলে কৃমির উৎপাত বন্ধ হয়।

৯ঃ ফ্রি-রেডিকেল মানবদেহের কোষের ওপর বিরূপ ক্রিয়ার সৃষ্টি করে। ফলে দেহে ক্যানসারসহ হার্টের নানা রোগ দেখা দেয়। আনারসে আছে উচ্চমাত্রায় পানিতে দ্রবণীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি। এগুলো ফ্রি-রেডিকেল থেকে দেহকে সুরক্ষা প্রদান করে।

আনারসের অপকারিতাঃ–

আনারস খেলে অনেকেই অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন। ফলে তাদের শরীরে চুলকানি, ফুসকুরি দেখা দেয়। এতে থাকা চিনি ডায়বেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। আনারস অ্যাসিটিক ফল। তাই খালি পেটে খেলে পেটব্যথা হতে পারে।

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Healthy food Choice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Healthy food Choice:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram