Hijama An-Nisa by Hafiza

Hijama An-Nisa by Hafiza সুন্নতি চিকিৎসাই জীবনকে করি স্বাস্থবান।

🔴 অভিজ্ঞতা ছাড়া হিজামা করলে হতে পারে ভয়ংকর ক্ষতি — সতর্ক হোন!📍 Presented by: Hijama An-Nisa by Hafizaবর্তমানে অনেকেই হিজ...
07/08/2025

🔴 অভিজ্ঞতা ছাড়া হিজামা করলে হতে পারে ভয়ংকর ক্ষতি — সতর্ক হোন!
📍 Presented by: Hijama An-Nisa by Hafiza

বর্তমানে অনেকেই হিজামা থেরাপি করছেন সঠিক প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা ছাড়াই।
👉 অনেকে রোগীকে খুশি করতে গিয়ে বেশি রক্ত বের করার চেষ্টা করেন, আর এতে ডারমিস লেয়ার পর্যন্ত কেটে ফেলেন, যা হিজামার প্রকৃত উদ্দেশ্যের পরিপন্থী।

🧠 জেনে নিন আমাদের ত্বকের তিনটি স্তর:
1️⃣ এপিডারমিস (Epidermis): বাইরের পাতলা স্তর
2️⃣ ডারমিস (Dermis): মাঝের স্তর, যেখানে রক্তনালী, নার্ভ, কোলাজেন ইত্যাদি থাকে
3️⃣ হাইপোডারমিস (Hypodermis): চর্বিযুক্ত গভীর স্তর।

🟥 ডারমিস কেটে ফেললে যা হতে পারে:
🔻 অতিরিক্ত রক্তপাত হয়।
🔻 ফ্রেশ ব্লাডও বের হয়ে যায় — অথচ হিজামার লক্ষ্য শুধুমাত্র টক্সিক ব্লাড বের করা।
🔻 ত্বকে গভীর ক্ষত ও স্থায়ী দাগ হয়।
🔻 সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
🔻 রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে এবং হিজামার প্রকৃত উপকার মিস করে।

✅ সুন্নাহ মোতাবেক সঠিক হিজামা কীভাবে করা হয়?
🟢 শুধুমাত্র এপিডারমিসে হালকা কাট দিয়ে হিজামা করা হয়।
🟢 এতে অল্প রক্তেই টক্সিনযুক্ত ব্লাড বের হয়।
🟢 ফ্রেশ রক্ত অক্ষত থাকে।
🟢 রোগীর শরীর নিরাপদ ও আরামদায়ক থাকে।
🟢 সুন্নাহ অনুযায়ী হিজামার বরকত অর্জন হয়।

📌 তাই হিজামা করার আগে নিশ্চিত হোন —
✅ থেরাপিস্ট কি প্রশিক্ষিত ও সনদপ্রাপ্ত?
✅ ত্বকের স্তর সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন কি না?
✅ নিরাপদ, পরিছন্ন ও সুন্নাহ ভিত্তিক পদ্ধতি অনুসরণ করছেন কি?

✒️ Hijama An-Nisa by Hafiza

#হিজামা_সচেতনতা

08/07/2025

🩺লিভার আমাদের শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যার অনেকগুলো কাজ রয়েছে। এর অন্যতম প্রধান কাজ হলো পিত্তরস তৈরি করা। এই পিত্তরস আমাদের খাওয়া তৈলাক্ত খাবার হজমে সাহায্য করে। পিত্তরসে থাকা বিলিরুবিন নামে একটি পদার্থ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, যার রং হলুদ। এটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় নিঃসৃত হয় বলেই আমাদের শরীর সুস্থ থাকে।

লিভারের সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন হরমোন তৈরির সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। এটি কোলেস্টেরল তৈরি করে, যা থেকে সেক্স হরমোন তৈরি হয়। যেমন, ছেলেদের শরীরে বেশি থাকে টেস্টোস্টেরন, আর মেয়েদের শরীরে বেশি থাকে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন। এই হরমোনগুলো যৌন ক্ষমতা ও প্রজননে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শুধু তাই নয়, কোলেস্টেরল থেকেই শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি তৈরি হয়, যা হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।

লিভার থাইরয়েড হরমোন নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে। থাইরয়েড গ্রন্থি দুটি হরমোন তৈরি করে — T4 ও T3। এর মধ্যে T3 সক্রিয়ভাবে কাজ করে, আর T4 কে T3-তে রূপান্তর করার কাজটি করে লিভার। তাই থাইরয়েড হরমোন ঠিকমতো কাজ করতেও একটি সুস্থ লিভার প্রয়োজন।

এছাড়া, লিভার শরীরে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন প্রোটিন তৈরি করে। এর মধ্যে একটি হলো ক্লোটিং ফ্যাক্টর, যা রক্তপাত হলে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। অন্যটি হলো অ্যালবুমিন, যা রক্তের পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং শরীরে পানির অনুপাত ঠিক রাখে।

আমরা প্রতিদিন যেসব খাবার খাই, তার মধ্যে অনেক সময় কৃত্রিম রং বা রাসায়নিক উপাদান (যেমন ইউরিয়া) মেশানো থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর বা বিষাক্ত। এই টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থগুলো লিভার নিজ দায়িত্বে ধ্বংস করে দেয়। তাই লিভারের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো শরীরকে বিষমুক্ত বা ‘ডিটক্সিফাই’ করা।

যে কোনো ওষুধ যেন শরীরে সঠিকভাবে কাজ করতে পারে, তার জন্য লিভারের সুস্থতা অপরিহার্য। লিভার ওষুধকে ভেঙে শরীরের উপযোগী করে তোলে। একইভাবে, আমরা খাবার খেয়ে যে শক্তি অর্জন করি, তা লিভার নিজের মধ্যে সঞ্চয় করে রাখে। যখন আমরা না খেয়ে থাকি, তখন লিভার সেই জমাকৃত শক্তি শরীরকে সরবরাহ করে, যাতে আমরা সহজে দুর্বল না হই।

কিন্তু যদি কোনো কারণে লিভার অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। পিত্তরস তৈরি বন্ধ হয়ে গেলে তৈলাক্ত খাবার হজম হয় না। এতে করে খাবার উপরে উঠে আসে, বমি বমি ভাব হয়, পেট ভরা ভরা লাগে ও খাবারে অরুচি আসে — যা লিভারের অসুখের অন্যতম প্রধান লক্ষণ। বিলিরুবিন যদি পায়খানা দিয়ে বের না হয়ে রক্তে মিশে যায়, তাহলে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং ত্বক ও চোখ হলুদ হয়ে যায়, তখন জন্ডিস নামক রোগ দেখা দেয়।

লিভার ঠিকভাবে কাজ না করলে কোলেস্টেরল তৈরি হয় না, ফলে সেক্স হরমোন তৈরিতেও সমস্যা হয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরনের অভাবে বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয় এবং উলটোভাবে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন বেড়ে গিয়ে তাদের স্তনের আকার বেড়ে যেতে পারে, যা স্বাভাবিক নয়। মেয়েদের ক্ষেত্রেও হরমোনের ঘাটতির কারণে সহবাসের ইচ্ছা কমে যায় এবং প্রজননে সমস্যা দেখা দিতে পারে। একইসঙ্গে কোলেস্টেরল না থাকলে ভিটামিন ডি তৈরি হয় না, যার ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং ক্ষয় হতে শুরু করে।

অবশেষে, থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। যেহেতু T4 থেকে T3 রূপান্তরের কাজ লিভার করে, তাই লিভার দুর্বল হলে এটি ঠিকভাবে হয় না এবং শরীরে হাইপোথাইরয়ডিজম নামে একটি সমস্যা তৈরি হয়, যা বিপাকীয় গতি ধীর করে দেয় এবং ওজন বেড়ে যাওয়া, দুর্বলতা, বিষণ্নতা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।

সব মিলিয়ে, শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে লিভারের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এটি শরীরের শক্তি, হরমোন, হজম, বিষনাশ ও রোগ প্রতিরোধ — সব কিছুতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

🩸এত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গকে সুস্থ রাখতে প্রাচীন ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি হিজামা থেরাপি (বা "wet cupping therapy") অত্যন্ত কার্যকর ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন উপায় হিসেবে বিবেচিত। হিজামা থেরাপি হলো একটি নিরাপদ চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে নির্দিষ্ট স্থানে কেটে দিয়ে কিছু পরিমাণ "স্টেজ ব্লাড" বা জমে থাকা দূষিত রক্ত বের করে দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া শরীরকে ডিটক্সিফাই করে, রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং লিভার সহ অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। বিশেষ করে পিঠের নিচের দিকের নির্দিষ্ট হিজামা পয়েন্টে নিয়মিত হিজামা করলে লিভারের কাজ উন্নত হয়, ফ্যাট জমা কমে এবং লিভারের এনজাইম ব্যালেন্সে থাকে। এটি ইনশাআল্লাহ কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই সম্পন্ন করা যায়, যদি অভিজ্ঞ ও প্রফেশনাল হিজামা থেরাপিস্টের মাধ্যমে করা হয়।

🩸নিয়মিত হিজামা করলে শুধু লিভার নয়, বরং শরীরের সামগ্রিক ইমিউন সিস্টেমও শক্তিশালী হয়, মানসিক প্রশান্তি বাড়ে, এবং ওষুধের উপর নির্ভরতা অনেকাংশে কমে আসে। তাই, লিভারকে সুস্থ রাখতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হিজামা থেরাপিকে একটি নিরাপদ, সুন্নাতসম্মত ও কার্যকর বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে।

**✨ মনে রাখবেন:** লিভার আপনার শরীরের "সাইলেন্ট ওয়ার্কার"। একে সুস্থ রাখলে ৮০% রোগ থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ!**

📍 **ঠিকানা:** [বহদ্দারহাট চট্টগ্রাম ]
📱 **ফোন:** [ 01675526478 ]
**✅ পোস্টটি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ দিন!**




#হিজামা #হিজামা_থেরাপি
#হিজামা_চিকিৎসা #সুন্নাহ_চিকিৎসা #হিজামা_বাংলাদেশ


রুকইয়াহ এমন একটি শরীয়াহসম্মত চিকিৎসা, যা কুরআন, সহীহ হাদিস এবং রাসূল ﷺ এর সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত। এটি আল্লাহর অনুমতি অন...
02/07/2025

রুকইয়াহ এমন একটি শরীয়াহসম্মত চিকিৎসা, যা কুরআন, সহীহ হাদিস এবং রাসূল ﷺ এর সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত। এটি আল্লাহর অনুমতি অনুযায়ী কার্যকর হয়। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা যেখানে ব্যর্থ, অনেক সময় সেখানেও রুকইয়াহ সফল হয় — ইনশাআল্লাহ।

তবুও প্রশ্ন থেকে যায়,

রুকইয়াহতে কেন অনেক সময় দেরিতে আরোগ্য আসে?/ কেন কেউ কেউ সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে না?

পক্ষান্তরে, কেন ভণ্ড কবিরাজ বা কুফরি তাবিজে অনেক সময় দ্রুত কাজ হতে দেখা যায়?

বিস্তারিত ব্যখার আগে বলি, মূল পার্থক্য বিশ্বাস ও শয়তানের ধোঁকা

যখন কেউ কুফরি বা শরিয়াবিরোধী কোনো আমলে বিশ্বাস স্থাপন করে, তখন শয়তান তার সেই বিশ্বাসকে "বাস্তবতা" বানিয়ে তোলে। সে নিজেই কিছু সমস্যাকে সাময়িকভাবে দূর করে দেয়, যাতে মানুষ বিশ্বাস করে—এই তাবিজ কবজই তাকে সুস্থ করেছে।

এভাবে ধীরে ধীরে মানুষ শিরকে জড়িয়ে পড়ে। আর শয়তানের মূল লক্ষ্যই এখানেই—শিরকে পতিত করানো।

রাসূল ﷺ–এর হাদীস:

রাসূলুল্লাহ ﷺ একবার একটি মহিলাকে দেখলেন, যার হাতে একটি শিকড়জাতীয় কিছু বাঁধা ছিল।

রাসূল ﷺ জিজ্ঞেস করলেন:
— "এটা কী?"
মহিলা বললেন:
— "চোখে কুটকুট করে, তাই এটা পরেছি।"
রাসূল ﷺ আবার বললেন:
— "এটাতে কাজ হয়?"
মহিলা বললেন:
— "জ্বি, কাজ হয়।"

তখন রাসূল ﷺ বললেন:

"তোমার চোখে শয়তান ভর করেছে। তুমি এটা পড়লে সে সরে যায়, যাতে তুমি মনে করো এটা উপকার দিয়েছে। আর এই বিশ্বাসই তাকে তোমার দ্বারা শিরকে লিপ্ত করিয়ে দেয়।"
(মুসনাদে আহমাদ)

রুকইয়াহে কেন সময় বা ধৈর্যের প্রয়োজন কেন?

রুকইয়াহ যাদু নয়, এটি একটি ধারাবাহিক, ধৈর্যপূর্ণ আমল। কারণ জ্বিন বা শয়তান সহজে পরাজয় মানে না। বরং কুরআনের আয়াত বিশেষত তাওহীদের আয়াত তিলাওয়াত করলে সে আরও উগ্র হয়ে ওঠে। বিশেষ করে সেই আয়াত গুলো যেখানে বলা হয়, জ্বিনরাও মরণশীল, একমাত্র আল্লাহ চিরঞ্জীব৷ আর আল্লাহ আযাব দানে কঠোর৷ তারা নিশ্চিত জাহান্নামী জেনে আরো উগ্র হয়ে থাকে৷

ঐ মুহুর্তে তাদের প্রতিক্রিয়া

প্রথমে বাঁধা দেয়
জুলুম আরো বাড়িয়ে দেয়
কাজ হচ্ছেনা মনে করে আপনাকে হতাশ করতে চায়
রুকইয়াহ ছেড়ে দিতে প্ররোচিত করে

মূলত শয়তান চায় আপনি রুকইয়াহ বন্ধ করেন কারণ এতে সে কষ্ট পাচ্ছে আর এটা চলতে থাকলে, ইনশাআল্লাহ একসময় সে জ্বলে মরে যেতে পারে৷

রুকইয়াহতে ফল পেতে দেরির কারণগুলো

•রোগের গভীরতা ও প্রকৃতি
•রোগীর গুনাহ, বিশেষ করে সালাত না পড়া
•রুকইয়ার নিয়ম না মানা
•রুকইয়াহকারীর তাকওয়ার ঘাটতি
•আল্লাহর নির্ধারিত হিকমত ও সময়সূচি

যেমন হিদায়াতও আল্লাহর ইচ্ছায় আসে, তেমনি আরোগ্যও আসে তাঁর নির্ধারিত সময়ে। আল্লাহ তায়ালার এই হিকমত/ Timing সম্পর্কে লিখতে গেলে আরেকটা বড় লেখা হয়ে যাবে৷

সামারাইজ করলে,

যখন আপনি রুকইয়াহ করেন—শয়তান বাঁধা দেয়। এমন সব বাঁধা যাতে আপনি রুকইয়াহ অফ করেন৷ সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিয়ে৷

আর যখন আপনি তাবিজ কবজ পরেন—শয়তান নিজেই সরে যায়।

তাতে আপনি ভাবেন—"তাবিজ কবজ কাজ করেছে"। এটাই শয়তানের সফলতা, আপনাকে বিভ্রান্ত করে শিরক করানো।

❝আল্লাহ সব গুনাহ ক্ষমা করেন, কিন্তু শিরক মাফ করেন না, যদি কেউ তাওবা না করে❞ (সূরা নিসা: ৪৮)

শয়তান চায় আপনি তৎক্ষণাৎ কিছু পেয়ে বিভ্রান্ত হোন এবং ধীরে ধীরে ঈমান হারিয়ে ফেলুন।

(পরিচিত একজনের৷ উনার ঘরে ও বাসায় যখন রক্তের ছোপ দেখা যায় সেদিনই উনার যাবতীয় তথ্য অন্য আরেকজন পেয়ে যায়৷ অর্থাৎ জিন এসে খবর নিয়ে, তার Sender কে তথ্য দেয়)

কপি

**আসসালামু আলাইকুম,**  লিভার শরীরের **"প্রধান ডিটক্স ফ্যাক্টরি"** – এটি রক্ত শোধন, ফ্যাট হজম ও টক্সিন দূর করে। কিন্তু দূ...
02/06/2025

**আসসালামু আলাইকুম,**
লিভার শরীরের **"প্রধান ডিটক্স ফ্যাক্টরি"** – এটি রক্ত শোধন, ফ্যাট হজম ও টক্সিন দূর করে। কিন্তু দূষিত পরিবেশ, অস্বাস্থ্যকর খাবার ও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় লিভারে **বিষাক্ত পদার্থ জমে** এর কার্যক্ষমতা কমে যায়! এখানেই **হিজামা থেরাপি** একটি কার্যকর প্রাকৃতিক সমাধান।
---
# # # **🩸 লিভারের জন্য হিজামা কেন উপকারী?**
১. **টক্সিন নির্মূল:**
- লিভারের চারপাশের **দূষিত রক্ত (Toxic blood)** বের করে দেয়।
- গবেষণায় প্রমাণ: কাপিং থেরাপি **লিভার এনজাইম (ALT, AST)** কমায় *(Journal of Traditional Chinese Medicine, 2018)*।

২. **রক্ত প্রবাহ বাড়ায়:**
- হিজামা **লিভার অঞ্চলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ** বৃদ্ধি করে, যা কোষের (Regeneration) ত্বরান্বিত করে।

৩. **ফ্যাটি লিভার কমাতে সাহায্য:**
- নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) এর ক্ষেত্রে হিজামা **লিভারে চর্বি জমা রোধ** করে।

৪. **পিত্তরসের ভারসাম্য:**
- লিভার-সংলগ্ন পয়েন্টে হিজামা **পিত্ত রস উৎপাদন ও নিঃসরণ** নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
---
# # # **🔬 ইসলামিক ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি:**
১. **সুন্নাহ:**
রাসূলুল্লাহ (সা.) **পেটের উপরি অংশে (এপিগ্যাস্ট্রিক)** হিজামা করাতেন – যা লিভার ফাংশনের সাথে সম্পর্কিত *(সুনানে আবু দাউদ, ৩৮৬০)*।

২. **গবেষণা:**
- ইরানের একটি স্টাডিতে **৮ সপ্তাহ হিজামা** গ্রহণকারীদের লিভার এনজাইম ৩২% উন্নত হয় *(Journal of Acupuncture Research, 2020)*।
- হিজামা **অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এনজাইম (SOD, GSH)** বৃদ্ধি করে লিভারকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

> **"لَا تُضَارَّ وَالِدَةٌ بِوَلَدِهَا وَلَا مَوْلُودٌ لَهُ بِوَلَدِهِ"**
> *"কোনো মা যেন তার সন্তানের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়..."* (সূরা আল-বাকারাহ ২৩৩)

> **লিভার হলো শরীরের 'মা' – একে রক্ষা করুন!**

**✅ পেইজ ফলো করুন:**

https://www.facebo3ok.com/share/1C7Vd1XNFN/

**🌿 আল্লাহর নামে চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।

Hafeza Asma

হিজামা করুন আল্লাহর রহমতে সুস্থ থাকুন।
31/10/2024

হিজামা করুন আল্লাহর রহমতে সুস্থ থাকুন।

10/04/2024
দ্বিতীয় বিশ্ব/যু/দ্ধে/র সময় (১৯৪৫) "গভর্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়াঃ ইনফরমেশন এন্ড ব্রডকাস্টিং  ডিপার্টমেন্ট" কতৃক 'দেশ' পত্রিকায় ...
13/02/2024

দ্বিতীয় বিশ্ব/যু/দ্ধে/র সময় (১৯৪৫) "গভর্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়াঃ ইনফরমেশন এন্ড ব্রডকাস্টিং ডিপার্টমেন্ট" কতৃক 'দেশ' পত্রিকায় প্রকাশিত।

The Six Different Classes of Fire
03/02/2024

The Six Different Classes of Fire

মাইগ্রেন/মাথাব্যথায় হিজামা বনাম ড্রাগস চিকিৎসা:তিনটি গবেষণা (210 অংশগ্রহণকারী) হিজামা বনাম ওষুধের (ফ্লুনারিজাইন, আইবুপ্...
21/01/2024

মাইগ্রেন/মাথাব্যথায় হিজামা বনাম ড্রাগস চিকিৎসা:

তিনটি গবেষণা (210 অংশগ্রহণকারী) হিজামা বনাম ওষুধের (ফ্লুনারিজাইন, আইবুপ্রোফেন, বা ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম) তুলনা করেছে। তিনটি গবেষণার নকশা ভিন্ন ছিল, এবং নিয়ন্ত্রণ চিকিৎসা এবং চিকিৎসার সংখ্যার মধ্যেও পার্থক্য ছিল। অতএব, অধ্যয়নগুলি গুণগতভাবে বর্ণনা করা হয়েছিল।

Jiang’s study-এর গবেষণা (৬০ জন অংশগ্রহণকারী) হিজামা বনাম ওষুধের (ফ্লুনারিজাইন) তুলনা করেছে। এটি TER (Treatment Emergent Response) এর ফলাফল রিপোর্ট করেছে। এই গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে হিজামা চিকিৎসায়ে TER-এর প্রভাব ওষুধের তুলনায় বেশি ছিল।

Song’s study (৯০ জন অংশগ্রহণকারী) হিজামা বনাম ওষুধের তুলনা করেছে (ফ্লুনারিজাইন এবং তীব্র আক্রমণে আইবুপ্রোফেন যোগ করুন)। এটি VAS এবং মাইগ্রেন স্কোর ব্যবহার করে TER, HI-এর ফলাফল রিপোর্ট করেছে। এই গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে হিজামা চিকিৎসায়ে TER-এর প্রভাব ওষুধের তুলনায় বেশি ছিল।

Chen’s study (৬০ জন অংশগ্রহণকারী) হিজামা বনাম ওষুধের তুলনা করেছে (তীব্র আক্রমণে ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম)। এটি VAS MF, MI, HD, এবং MAS ব্যবহার করে TER, HI-এর ফলাফল রিপোর্ট করেছে। এই গবেষণায়, এটি পাওয়া গেছে যে হিজামা চিকিৎসায়ে TER-এর প্রভাব ওষুধের তুলনায় বেশি ছিল। এবং হিজামা চিকিৎসায়ের বাকি ফলাফলগুলি ওষুধের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে।

দেশে অকার্যকর ৩৬ অ্যান্টিবায়োটিক; এক বছরে ২৬ হাজার মৃত্যু! |
21/01/2024

দেশে অকার্যকর ৩৬ অ্যান্টিবায়োটিক; এক বছরে ২৬ হাজার মৃত্যু! |

আইসিউ'র রোগীদের যেসব অ্যান্টোবায়েটিক দেয়া হয়, সেগুলো দেয়া হচ্ছে সাধারণ রোগীদের। বাংলাদেশে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্...

Address

Muradpur
Chittagong
4212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hijama An-Nisa by Hafiza posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram