ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম।

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম।

ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম। পরিচালনায় ডা. মো. আমজাদ হোসাইন (রানা)

12/04/2025

📍১০ বছর হওয়ার আগেই শিশুকে শেখানো প্রয়োজনীয় জীবনদক্ষতাসমূহ:

১. আত্মরক্ষার প্রথম পাঠ:

🔵আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলুন
🔵আক্রমণকারীর হাঁটু, ঘাড়, চোখ, কান, নাকে আঘাত করে পালাতে শেখান

২. মানচিত্র ও দিক চেনানো:

🔵গ্লোব বা মানচিত্র দিয়ে পরিচয় করান
🔵বাড়ির আশপাশ চিনিয়ে দিন

৩. বাড়ির ঠিকানা ও ফোন নম্বর:

🔵কথা শিখলেই ঠিকানা ও ফোন নম্বর মুখস্থ করান

৪. বিপদের বন্ধু চিনিয়ে দিন:

🔵পুলিশ, র‍্যাব, সেনাবাহিনীর পোশাক চেনান
🔵ভিড়ে পথ হারালে কার কাছে যাবে, শেখান

৫. ‘না’ বলতে শেখান:

🔵নিজের মত প্রকাশে সাহসী করে তুলুন
🔵সমাজের চাপে যেন মত বদল না করে

৬. প্রাথমিক চিকিৎসা:

🔵কাটা-ছেঁড়ায় আতঙ্কিত না হয়ে অ্যান্টিসেপটিক ও ব্যান্ডেজ ব্যবহার শেখান

৭. অর্থ ব্যবস্থাপনা:

🔵টাকার মূল্য শেখান
🔵জমিয়ে কাজে খরচের অভ্যাস গড়ুন

৮. রান্নাঘরের কাজ:

🔵শিশুদের উপযোগী সরঞ্জামে ছোটখাটো রান্নার কাজ শেখান
🔵খাবার গরম করা, খাবার সাজানো ইত্যাদি

📍উপকারিতা:

আত্মবিশ্বাস তৈরি
বিপদে নিজের যত্ন নিতে পারা
নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা

Dr.Tanvir Ahmed
Child Disease and Surgical Care-BD (CDSC-BD)

শিক্ষিত দুই পরিবারের দুটো ফুটফুটে বাচ্চা। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলো ।ORS প্যাকেট এনে খাওয়ানো হলো ।কিন্তুু অত্যন্ত দুঃখজনক  5...
10/02/2025

শিক্ষিত দুই পরিবারের দুটো ফুটফুটে বাচ্চা। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলো ।ORS প্যাকেট এনে খাওয়ানো হলো ।কিন্তুু অত্যন্ত দুঃখজনক 500 মি.লি. পানিতে স্যালাইন না গুলিয়ে ছোট্ট কাপের পানিতে একটু একটু করে গুলিয়ে খাওয়ানো হলো স্যালাইন। অনেক চেষ্টা করেও বাঁচানো গেলো না বাচ্চাকে।।

ভাবতে কষ্ট হয় আজও আমরা স্যালাইন বানানো শিখলাম না। দয়া করে 500মি.লি. পানিতে পুরো এক পেকেট স্যালাইন গুলবেন।১২ ঘন্টার মধ্যে শেষ না হলে ফেলে দিবেন। সামান্য ভুলে অসমান্য জীবন হারিয়ে যেতে পারে। তখন কিন্তুু সেই দুটো বাচ্চার মা বাবার মত চিৎকার করে কেঁদেও কোন লাভ হবে না।

বিঃদ্রঃ ছবি দুটো দিলাম শুধুমাত্র মনে দাগ কাটার জন্য।
কার্টেসীঃ Ziaur Rahman

খাবার স্যালাইনে যে লবণ থাকে তা মেইনলি সোডিয়াম ও ক্লোরাইড। সোডিয়াম শরীরের মধ্যে ১৩৫-১৪৫ mmol/L লেভেলে থাকে। আপনি যদি এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন আধা লিটার পানির চেয়ে কম পানিতে গুলান। এই সোডিয়াম লেভেল অনেক বেশি মাত্রায় তৈরি হবে স্যালাইন সলুশ্যন। কারন Solute বেশি, Solvent পানি কম।। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে শরীরে মাত্রা ১৬০ ক্রস করলে প্রায় Lethal লেভেলে চলে যায়। সিম্পটম হিসেবে প্রকাশ পায়- Thirst, Muscle Twitching, Brain Damage... অবশেষে মৃত্যু।।

সামান্য অসচেতনতা, শিশুর মৃত্যুর কারণ হতে পারে।।

:'( :'(

সবাইকে সচেতন করুন, সবাইকে জানিয়ে দিন।

28/10/2024

হাইলি রিকুয়েষ্ট জ্বরের সাথে শরীর ব্যাথায় ব্যতীত অন্যকোন প্রকার ব্যাথার মেডিসিন বা সাপোজেটরী ব্যবহার করবেন না।

Voltalin #ড্রাইক্লোফেনাক সোডিয়ামে কি মানুষের #মৃত্যু হতে পারে?
#হ্যাঁ পারে!

আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত সাপোজেটরীর মধ্যে,
(যেমন, প্যারাসিটামল,ড্রাইক্লোফেনাক,ইন্ডোম্যাথাসিন)

্টেরয়েড এন্টি ইনফ্লামেটরী ড্রাগস বা ব্যাথানাশক সাপোজেটরী মানুষের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে,
কারণ এর রিস্ক ফেক্টররের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্নক হচ্ছে #ব্লেডিং টেন্ডেন্সী বাড়িয়ে দেয়!

কোন রোগির যদি,
#ডেঙ্গুজ্বর আক্রান্ত হয়ে সারা শরীরে ব্যাথা বা জ্বর আসার পর ব্যাথানাশক ঔষুধ বা সাপোজেটরী ব্যবহার করা হয়,
সেক্ষেত্র আরো #ব্লেডিং টেন্ডেন্সী বেড়ে যেতে পারে!
কারণ ডেঙ্গুজ্বর শুরুর দিকে রক্তের #অনুচিক্রা বা #প্লেটেলেট কাউন্ট কমে যেয়ে থাকে সাধারণত!
প্লেটেলেট কাউন্ট এর প্রধাণ একটা ফাংশন হল,
#রক্তজমাট_বাঁধার কাজে সাহায্য করা!
এক্ষেত্রে ইন্টারনাল বা এক্সটারনাল ব্লেডিং হয়ে, এ রোগি মারা যেতে পারে!

কোন রোগির যদি কিডনি জনিত সমস্যা থাকে,
সেক্ষেত্র ব্যাথানাশক সাপোজেটরীতে #নেফ্রোটক্সিসিটি হতে পারে,সেক্ষেত্রে কমে যেতে পারে!
এতে রোগির অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে পারে!

কোন রোগির যদি #এলার্জি বা #এ্যাজমাজনিত সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে যদি ব্যাথানাশক সাপোজেটরীতে #হাইপারসেন্সিভিটি হয়ে shock এ রোগি কোমায় চলে যেতে পারে!

কোন রোগির যদি তে #আলসার বা ক্ষত থেকে থাকে,সেক্ষেও NSAIDs এর সাইড ইফেক্ট জনিত সমস্যায় রক্তক্ষরণ হতে পারে!

জ্বর ও শরীর ব্যাথায় শুধু মাত্র #প্যারাসিটামল জাতীয় মেডিসিন বা সাপোজেটরী ব্যবহার করুন।
কৃতজ্ঞতায়,
®ডা. #লিখন

30/09/2024

১. বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশীয় অঞ্চলের মানুষের প্রথম হার্ট এটাক হওয়ার বয়স সাধারণত ৫১/৫২ বছর। অথচ ইউরোপ-এমেরিকায় সাধারণত এটি ৬৫ বছরের আশাপাশে গিয়ে হয়।

২. সাধারণ মানুষ তো বটেই হার্টের রোগীরাও ডিম খেতে পারবে। কুসুমসহই খাবে। ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন, কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট। দুটোই স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী ও প্রয়োজনীয়। দিনে ১টি ডিম খাওয়া যেতেই পারে।

হার্টের রোগীরা দুধ খেতে পারবে। দুধ ভালো করে জ্বাল দিয়ে উপরে জমা সরটুকু না খেয়ে শুধু দুধটুকু খাবে।

৩. হার্টের রোগীদের গরু ও খাসির মাংস খাওয়া যাবে। তবে অল্প পরিমাণে খেতে বলা হয়। ২-৩ টুকরো। চর্বির অংশটুকু ফেলে দিয়ে। ঝোল যতোটা সম্ভব কম খেতে হবে। অনেকে বলে থাকে, আমি মাংস খাই না, শুধু মাংসের ঝোল দিয়ে রুটি খাই। এটা বরং আরও ক্ষতির কারণ হতে পারে। কারণ ফ্যাটগুলো ঝোলেই জমা হয়।

৪. হার্টের রোগীদের ভয়ঙ্কর শত্রু লবণ। যতোটা সম্ভব কম লবণ খেতে হবে। রান্নায় কম লবণ ব্যবহার করতে হবে। পাতে আলাদা করে লবণ খাবার অভ্যেস পরিহার করতে হবে। যেসব খাবারে অতিরিক্ত লবণ থাকে যেমন : চিপস, ফাস্ট ফুড ইত্যাদির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কাঁচা লবণ, পাকা লবণ, ভাজা লবণ, টালা লবণ--সব লবণই ক্ষতিকর।

চিনিকে বলা হয় হোয়াইট পয়জন। এটি যতো কম খাওয়া যাবে ততোই মঙ্গল। অতিরিক্ত ভাত খাবার প্রবণতা কমাতে হবে। এগুলো ডায়াবেটিস ডেকে আনতে পারে।

৫. সেদিন সিসিউতে রাউন্ডে গিয়ে দেখি ২৫, ২৮ ও ৩০ বছর বয়সী ৩ জন পুরুষ একইদিনে গুরুতর হার্ট এটাক নিয়ে শুয়ে আছে। এমন কম বয়সী হার্ট এটাকের রোগী অহরহই পাওয়া যাচ্ছে। এদের না আছে ডায়াবেটিস, না আছে হাই ব্লাড প্রেশার, না আছে রক্তে অত্যধিক কোলেস্টেরল, না অতিরিক্ত ওজন, না অপরিশ্রমী। তাহলে কেন এমন বড়ো হার্ট এটাক? এর মূল কারণ ধূমপান। ধূমপান যে কী ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনা তা কল্পনাই করা যায় না।

ধূমপান ছাড়ার কোনো বিকল্প নেই। ধূমপান ছাড়ার দুই বছরের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে।

৬. এক সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট হাঁটতে হবে।
-তার মানে হচ্ছে কেউ যদি ৩০ মিনিট করে হাঁটে, তবে সপ্তাহে ৫ দিন হাঁটতে হবে।
-১ দিন পরপর হাঁটলে ৫০ মিনিট করে হাঁটতে হবে।
-একসাথে টানা দুদিন বা ৪৮ ঘণ্টা হাঁটা বন্ধ করে দেওয়া যাবে না।
- একনাগাড়ে কমপক্ষে ১০ মিনিট না হাঁটলে সাধারণত সেটাতে কোনো উপকার হয় না।

একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, হাঁটা শুরু করার সাথে সাথেই খুব জোরে হাঁটা শুরু না করতে বলা হয়ে থাকে। কেউ যদি ৩০ মিনিট হাঁটে, তাহলে প্রথম ৫-৭ মিনিট ওয়ার্ম আপ করে নেবে, তারপরের ১৫-২০ মিনিট জোরে জোরে হাঁটবে, আবার তারপরের ৫-৭ মিনিট ধীরে ধীরে গতি কমিয়ে নিয়ে আসবে।

সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরকে এডজাস্ট হবার সময় না দিয়ে সাথেসাথেই হাঁটা শুরু করা যাবে না। এতে হার্ট এটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। সকালের চেয়ে বিকেল/সন্ধ্যায় হাঁটাকে অনেক গবেষণা বেশি উপকারী হিসেবে বিবেচনা করে।

৭. রাত তিনটা থেকে সকাল নয়টা--এই সময়টুকুতে হার্ট এটাক ও স্ট্রোক হবার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে।

৮. বুকে তীব্র ব্যথা, কিংবা এমন বুকে চাপ যেন বুকের ওপর একটা পাথর বসে আছে, ব্যথা/চাপ কিছুতেই কমে না, ব্যথা ছড়িয়ে যাচ্ছে চোয়ালে, গলায়, বাহুতে, পিঠে, পেটের উপরিভাগে। প্রচণ্ড ঘাম দিচ্ছে শরীর। খুব বমি বমি ভাব।শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। আগে বুকে ব্যথা উঠলে বিশ্রাম নিলে বা জিহবার নিচে স্প্রে দিলে কমে যেতো আজ কিছুতেই কমছে না। মনে হচ্ছে মারাই যাবে। এগুলো সবই হার্ট এটাকের লক্ষণ।

এমন লক্ষণ দেখা দিলে প্রথম কাজটিই হবে, যতো দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে গিয়ে একটি ইসিজি করা। এর-ওর সঙ্গে নানা পরামর্শ করে সময়ক্ষেপণ করা, মনে হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা ঠিক হয়ে যাবে এই ভেবে শুয়ে থাকা, এমনকি চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বারে গিয়েও সময় নষ্ট করা উচিত না। সরাসরি ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্টে।

৯. টাইম ইজ মাসেল। হার্ট এটাক হবার পর যতো সময় যায়, ততো হার্টের মাংসপেশি নষ্ট হয়ে যেতে থাকে। যতো তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করা যায়, ততোই সফলতার সম্ভাবনা বাড়ে এবং কম্পলিকেশান্সের সম্ভাবনা কমে। দেরি করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে অনেকক্ষেত্রেই ভালো চিকিৎসা অপশনের সুযোগ কমে আসে। যেমন: প্রাইমারি পিসিআই বা থ্রম্বোলাইটিক বারো ঘন্টার বেশি সময় পেরিয়ে গেলে সাধারণভাবে দেওয়া যায় না। সময়মতো আসতে পারলে সর্বাধুনিক চিকিৎসা হচ্ছে সঙ্গে সঙ্গে ক্যাথ ল্যাবে রোগীকে নিয়ে ব্লক থাকলে রিং স্থাপন করে ফেলা। বাংলাদেশের খুব কম হসপিটালেই এটি সম্ভব। সেক্ষেত্রে থ্রম্বোলাইটিকস-ই প্রধান চিকিৎসা হয়ে ওঠে। টেনেকটিপ্লেজ সেক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে রোগীর সামর্থ্য থাকলে। উন্নত বিশ্বে নানা কারণে স্ট্রেপটোকাইনেজ এখন আর ব্যবহৃত হয় না।

১০. হার্টের রোগ থেকে বাঁচতে ডায়াবেটিস, হাই প্রেশার, ডিজলিপিডেমিয়া (অতিরিক্ত কোলেস্টেরল) ও ওবেসিটির যথাযথ চিকিৎসা করতে হবে।

আজ বিশ্ব হার্ট দিবস।
মহান আল্লাহর কাছে সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করি।

ডা. মারুফ রায়হান খান
হৃদরোগবিদ্যার শিক্ষার্থী

28/08/2024

💧বন্যার সময় সবচেয়ে বেশি সংকট দেখা দেয় বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির। বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির অভাবে এসময় ডায়রিয়া ও অন্যান্য রোগের ঝুঁকি বাড়ে। বন্যাকবলিত এলাকাবাসীকে এবং ত্রাণ কার্যক্রমে নিয়োজিত সকলকে সঠিক পদ্ধতিতে পানি বিশুদ্ধকরণের উপায়গুলো জানিয়ে দিন।
নিরাপদ পানি পান করুন, সুস্থ থাকুন।

28/08/2024

ভাল মৃত্যুর আলামত সমূহ!

১. “যে ব্যক্তির সর্বশেষ কথা হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন।” [আবু দাউদ, ৩১১৬]
২. “মুমিন কপালের ঘাম নিয়ে মৃত্যুবরণ করলে।” [আহমাদ (২২৫১৩), তিরমিযি (৯৮০), নাসায়ি (১৮২৮)
৩. “যে ব্যক্তি জুমার দিনে বা রাতে মৃত্যুবরণ করেন আল্লাহ তাকে কবরের আযাব থেকে নাজাত দেন।” [আহমাদ (৬৫৪৬), তিরমিযি (১০৭৪)
৪. “যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয় সে শহিদ ” [মুসলিম, ১৯১৫] ৫. “পাঁচ ধরনের মৃত্যু শাহাদাত হিসেবে গণ্য। প্লেগ রোগে মৃত্যু, পেটের পীড়ায় মৃত্যু, পানিতে ডুবে মৃত্যু, কোন কিছু ধ্বসে পড়ে মৃত্যু এবং আল্লাহর রাস্তায় শহিদ হওয়া।” [বুখারি (২৮২৯), মুসলিম (১৯১৫)]
৫.“যে নারী জুমা (বাচ্চা) নিয়ে মারা যায় তিনি শহিদ।”। [আবু দাউদ (৩১১১)] “যে নারী তার গর্ভস্থিত সন্তানের কারণে মারা যায় তিনি শহিদ। সে নারীকে তার সন্তান সুরার (নাভিরজ্জু) ধরে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে।” [‘জানায়িয’ (৩৯) ]
৬. “একদিন, একরাত পাহারা দেয়া একমাস দিনে রোজা রাখা ও রাতে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম। আর যদি পাহারারত অবস্থায় সে ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার জীবদ্দশায় সে যে আমলগুলো করত সেগুলোর সওয়াব তার জন্য চলমান থাকবে, তার রিযিকও চলমান থাকবে এবং কবরের ফিতনা থেকে সে মুক্ত থাকবে।” [মুসলিম (১৯১৩)]
৭. “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলল এবং এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলো সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে ব্যক্তি কোন একটি সদকা করল এবং এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলো সেও জান্নাতে প্রবেশ করবে।” [মুসনাদে আহমাদ (২২৮১৩)
আল্লাহ আমাদের সকলকে ভাল মৃত্যু দান করুক।

Be careful everyone.
28/08/2024

Be careful everyone.

27/08/2024

MBBS কোর্সের ৫ বছরের পরীক্ষার হিসাব -

🔷 1st prof -
Anatomy item =93
physiology item =49
Bio chemistry item=32
total item=174
card+ term+practical +viva+ospe=54
1st prof exam. written +viva+practical+ospe=18
Total exam in 1st 1.5 yr( 174+54+18)= 246

🔷 2nd prof+ 3rd prof -
microbiology item=70
pharmacology item=40
pathology item. =70
community medicine =35
Forensic medicine =43
total item.=258
term exam.( writer+viva +ospe+practical) =54
2nd prof exam=23
Total exam
in 3rd and 4th yr(258+54+25)= 337

🔷 Final prof(5th yr)
item total around 200
pre prof=32
Final prof =32
Total = 264
TOTAL exam in 5 yrs=(246+335+264)
=845

এছাড়া ward final, block final, year final) exam এর সংখ্যা medical college ভেদে ভিন্ন ভিন্ন
প্রতিটি পরীক্ষাতে ৬০% নম্বর নিয়ে পাস করতে হয়।
ফেল করলে সংখ্যা আরো বাড়তে থাকে।
৮৪৫ টি পরীক্ষায় প্রতিটাতে ৬০% পেয়ে নামের আগে Dr. বসে, এমনি এমনিতেই বসে না।

আর আপনারা HSC তে কোনোরকম টেনে টুনে পাশ করে ৬ মাস এর কোর্স করে নামের আগে Dr. চান, লজ্জা করেনা?

আর আমাদের BM&DC এর মাননীয়রা একদিনের আন্দোলন দেখে রাজি ও হয়ে গেলেন!
আর ক্লাস ৮ পাশ, ১০ পাশ এরা ৬মাস এর ট্রেনিং করে ডাক্তার লিখতে চায়। গ্রাম এ ত এদের এমনিই ডাক্তার ডাকে। চিকিৎসক সহকারী আর চিকিৎসক এক জিনিস না।

লজ্জা! লজ্জা!
Shame! Shame!

Long March to BMDC সফল হোক!

20/08/2024

M.B.B.S ( Bachelor of Medicine & Bachelor of Surgery) এবং B.D.S ( Bachelor Of Dental Surgery) ডিগ্রি ছাড়া কেউ রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তার নয়।
তাই চিকিৎসা নিতে হলে ডেজিগনেশনে BMDC(Bangladesh Medical and Dental Council) certified M.B.B.S অথবা B.D.S ডিগ্রি আছে কিনা দেখে নিবেন।
প্রকৃত ডাক্তার নয় কিন্তু ডাক্তার সেজে বাংলাদেশে রোগি দেখে এমন অবৈধ অসাধু হাতুড়ে ব্যাক্তিদের চেনার উপায়:-
ডিগ্রির নাম:
🚫DMF(ডিএমফ)
🚫Diploma and BSC in Dental Technology
🚫MATS(মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট)
🚫Physiotherapist (ফিজিও)
🚫SACMO(উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসক)
🚫আকুপাংচার স্পেশালিস্ট
🚫পল্লী চিকিৎসক ইত্যাদি।

M.B.B.S(এমবিবিএস), B.D.S (Dental) ব্যাতিত অন্য কোন ব্যক্তি দ্বারা আপনি চিকিৎসা নিচ্ছেন তো আপনি প্রতারিত হচ্ছেন এবং কখনো কখনো রোগের ভয়াবহতা ভেদে মৃত্যুরকোলে একধাপ এগিয়ে গেলেন।
"নিজে সচেতন হন।
সমাজকে সচেতন করে তুলুন।"
সচেতনতায়
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি

16/07/2024

একটি শিক্ষামূলক পোস্ট ::
১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না। যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তিটি আপনার ফোন কলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজে ব্যস্ত আছে।
১০/১৫ মিনিট পর আবার চেষ্টা করতে পারেন।

২. কারো কাছ থেকে টাকা ধার/ঋণ করলে সেটা অবশ্যই ফেরত দিন। যদি ঋণদাতার মনে নাও থাকে তারপরও তাকে সময়মতো ফেরত দিন বা তাকে এমন ভাবে তা পুষিয়ে দিবেন যাতে তার মনে প্রশান্তি আসে। তার সাথে নমনীয় আচরন করুন।

৩. এখনো বিয়ে করোনি কেন কিংবা তুমি নতুন বাড়ি কিনছো না কেন? কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা থেকে বিরত থাকুন।

৪. যদি কোন বন্ধু বা সহকর্মীর সঙ্গে রাইড শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা সহকর্মী আজকে বিল পরিশোধ করলে কালকে আপনি বিল পরিশোধ করুন।

৫. অন্যের মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন। কারো কথার মাঝখানে কথা বলবেন না। তার কথা শেষ হলে তারপর আপনি কথা বলা শুরু করুন।

৬. কারো সঙ্গে আপনি মজা করতেছেন কিন্তু সে যদি সেটা উপভোগ না করে তাহলে আপনার অবশ্যই থামা উচিত এবং কখনো এরকম আর করবেন না।

৭. কেউ যদি কোনো ছবি দেখানোর জন্য তার ফোন আপনার হাতে দেয় তাহলে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখুন গ্যালারির এপাশ-ওপাশ করবেন না।

৮. কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্ট ফোন টিপাটিপি করবেন না।

৯. যতক্ষণ পর্যন্ত কোন বিষয় আপনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের চরকায় তেল দিতে থাকুন।

১০. কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত উপদেশ দিতে যাবেন না। নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে যাবেন না।

১১. সবাইকে সম্মান দিতে শিখুন হোক সে রিক্সাওয়ালা কিংবা আপনার অফিসের বস।

১২. কারো বেতন - চাকরি - ব্যবসা এসব নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করবেন না।

১৩. কেউ পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন।

১৪. কেউ ন্যূনতম সাহায্য করলে তাকে ধন্যবাদ দিতে শিখুন।

১৫. কারো কাছ থেকে কোনো কিছুতে উপকৃত হলে তার যথাযথ মূল্যায়ন করুন।

১৬. বন্ধুত্বের উপর সবসময় বড় আবদারের আশা করে থাকবেন না।

১৭. সবসময় কোনো কিছু ফ্রি - তে পাওয়ার আশায় থাকবেন না।

১৮. কারো দোষ জানা থাকলে তা গোপন রাখুন। অপপ্রচার করবেন না।

১৯. কারো কোনো কিছু নিয়ে হিংসা করবেন না। নিজে চেষ্টা করুন। হয়তো আপনিও পারবেন।

২০. ছোট-বড় সবার সাথে মাধুর্য্যপূর্ণ আচরন করুন। আপনার সাথে কারো মতের মিল না থাকলে তর্ক না করে তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।

২১. বন্ধুত্বের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হলে তার দোষ রটনা করবেন না।

২২. কাউকে খোঁটা দিবেন না।

২৩. কোনো বিষয়ে কম জানা থাকলে তা নিয়ে অন্যের সাথে তর্ক করবেন না।

২৪. ছোট-বড় কাউকে লজ্জা দিয়ে কথা বলবেন না। বিধর্মীদের তুচ্ছ করে কথা বলবেন না।

২৫. যে আপনার উপদেশ মানে না তাকে উপদেশ দিতে যাবেন না অর্থাৎ উলু বনে মুক্তা ছড়াবেন না।

ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Alhamdulillah.Allah can do everything including granting shifa from apparently complicated disease.
12/03/2024

Alhamdulillah.Allah can do everything including granting shifa from apparently complicated disease.

25/01/2024

🛎️🛎️ 𝗜𝗺𝗽𝗼𝗿𝘁𝗮𝗻𝘁 𝗡𝗼𝘁𝗶𝗰𝗲 🔔🔔
📌আগামী ২৬ই জানুয়ারী শুক্রবার সকল ব্যক্তিগত চেম্বার বন্ধ থাকবে। ২৭ই জানুয়ারী সকল চেম্বার খোলা থাকবে। অনুগ্রহ করে চেম্বারের সিরিয়াল দেওয়ার নাম্বারে যোগাযোগ করবেন।

নিতান্ত প্রয়োজন হলে এই প্রোফাইল ও
পেইজের মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করবেন।

আপনাদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত। সবাই সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ থাকুন। 🙏

Address

Chittagong
4000

Opening Hours

Monday 19:00 - 21:00
Tuesday 19:00 - 21:00
Wednesday 19:00 - 21:00
Thursday 19:00 - 21:00
Saturday 19:00 - 21:00
Sunday 19:00 - 21:00

Telephone

+8801796204397

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম।:

Share

Category