NutriGreen Bangladesh

NutriGreen Bangladesh Health is an asset, so everyone should be aware of health. And drink more water. We want everyone to be healthy

22/06/2023
চিরঘুমের দেশে চললেন লতা মঙ্গেশকর। শোকে মুহ্যমান দেশ। ''নিউট্রিগ্রিনের'' পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা
06/02/2022

চিরঘুমের দেশে চললেন লতা মঙ্গেশকর। শোকে মুহ্যমান দেশ। ''নিউট্রিগ্রিনের'' পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা

11/10/2021
( 1 ) বমি  ঃ লেবুর ওপর চিনি ছিটিয়ে চুষে খেলে পাকস্থলির ভেতরের অল্প বিকারজনিত কারণে হওয়া বমি প্রশমিত হয় । ( 2 ) চুলকান...
25/08/2021

( 1 ) বমি ঃ লেবুর ওপর চিনি ছিটিয়ে চুষে খেলে পাকস্থলির ভেতরের অল্প বিকারজনিত কারণে হওয়া বমি প্রশমিত হয় ।
( 2 ) চুলকানি ও লেবুকে কেটে তাতে সৌন্ধব লবণ ঢুকিয়ে বা মাখিয়ে শুকিয়ে নিন । একেবারে শুকিয়ে গেলে পিষে গুঁড়াে করে নিন । এই চুর্ণ 3 গ্রাম মাত্রায় সকালে ও রাতে সেবন করলে চুলকানিতে উপকার পাওয়া যায় ।
( 3 ) কলেরা ঃ লেবু আর পেঁয়াজের রস ঠাণ্ডা জলে মিশিয়ে খেলে কলেরা রােগে ভাল হয় ।
( 4 ) অজীর্ণ ঃ লেবুকে কেটে তাতে সৌন্ধব লবণ ছিটিয়ে খাওয়ার আগে চুষে খেলে অজীর্ণ হয় , খাবার দ্রুত হজম হয় ।
( 5 ) প্রস্রাবে জ্বালা ও লেবুর রসে জওয়াখার মিশিয়ে সেবন করলে প্রস্রাবের জ্বালা নিবারণ হয় ও সহজে প্রস্রাব হয় ।
( 6 ) সর্দি - কাশি ঃ লেবুর রস গরম জলে দিয়ে রাতে শােওয়ার সময় নিয়মিত সেবন করলে সর্দি , কাশি , ভালাে হয়ে যায় । কিছুদিন নিয়মিত সেবন করলে পুরনাে সর্দি কাশিও নিরাময় হয় ।
( 7 ) পায়ােরিয়া ও লেবুর রস আঙুলের ডগায় নিয়ে দাঁতের মাড়িতে ঘষলে পায়ােরিয়া বা দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া রােগ ভালাে হয়ে যায় ।
( 8 ) অস্বস্তি ঃ ঠাণ্ডা জলে লেবুর রস দিয়ে খেলে গরমের জন্য হওয়া অস্বস্তি কেটে যায় । শরীর মন তরতাজা লাগে ।
( 9 ) কাশি : 4 মি.লি পরিমাণ লেবুর রসে 10 গ্রাম পরিমাণ মধু মিশিয়ে চেটে খেলে কাশি যেমনই হােক দূর হয় । দিনে তিনবার সেবনীয় । এভাবে লেবুর রসে মধু দিয়ে খেলে শ্বাস রােগ বা হাঁপানিতেও প্রভূত উপকার পাওয়া যায় ।
( 10 ) পিত্তদাহঃ এক গ্লাস জলে একটা লেবুর পুরাে রস দিয়ে সামান্য চিনি মিশিয়ে খেলে পিত্ত দাহ থেকে আরাম পাওয়া যায় । এই শরবত চিনি না দিয়েও পান করা যেতে পারে ।
( 11 ) পাথরি ঃ লেবু গরম করে নিয়ে রস বের করে নিন । তারপর ঐ রসে সামান্য চিনি ও সৌন্ধব লবণ মিশিয়ে দিনে তিনবার সেবন করলে আমাশা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ।
( 12 ) কোষ্ঠকাঠিন্য : এক গ্লাস ঠাণ্ডা জলে লেবুর রস দিয়ে রােজ সকালে পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় । একটা করে পাকা লেবুর রস শােওয়ার আগে।

13/08/2021

�সতর্কবাণী�
আমাদের অফিসিয়াল নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে যোগাযোগ না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
প্রতিনিয়ত আমাদের কাছে অভিযোগ আসছে,আমাদের কথা বলে বিকাশে টাকা নিয়ে নম্বর ব্লক লিস্ট করে দিচ্ছে। এবং কেউ কমেন্ট বক্সে নাম্বার দিবেন না।
আমাদের অফিসিয়াল নাম্বার- 09603222555 (24/7)

13/08/2021
জানেন কি?? মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতা গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়।সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে ...
30/06/2021

জানেন কি??
মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতা গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়।
সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অবাক করবেঃ
🌿সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।
🌿 দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।
🌿 গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।
🌿 কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
শুনে আরও অবাক হবেন যে সজিনার পাতা পানিকে আর্সেনিক মুক্তও করে।
আসুন এই অলৌকিক পাতার আরো কিছু বিস্ময়কর গুন জেনে নেইঃ
🌱সজিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্যে ঠিক ওষুধের মত কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত রাখে।
🌱এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
🌱দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
🌱 সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।
🌱সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতা অধিক উপকারী।
🌱এলার্জি জনিত সমস্যা হলে সজিনার পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
🌱প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনা গুড়া পানিতে গুলিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ, গ্যাস্ট্রিক মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱গেটেবাত এর জন্যে সজিনা পাতা বেটে হাটুতে বা যে স্থানে ব্যাথা হয় লাগিয়ে রাখলে ব্যাথা মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱সজিনার ফুল এ ও অনেক উপকার আছে যেমন : হজম শক্তি বাড়ায়, কোষ্ট কাঠিন্য দূর করে ইত্যাদি।
🌱সজিনার পাতা পোকার কামড়ের তাতক্ষনাৎ এন্টিসেপ্টিক হিসেবে অনেজ ভালো কাজ করে।
🌱 সজিনার পাতা ক্রিমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ক্রিমি সমস্যা করলে সজিনা পাতা গুড়ো করে অথবা অন্য খাবারের সাথে খান।
🌱সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর কে কর্মঠ রাখে। হাড় এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা আত্মরক্ষার ও ভূমিকা পালন করে।
🌱 সজিনা পাতা যকৃত ও কিডনির কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।
🌱সজিনা পাতা গর্ভবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে কোনো ধরনের পার্শ প্রতিক্রিয়া ছাড়া।
🌱শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। ব্যায়াম এর পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।
🌱 ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞ দের মতে সজিনা পাতা ও ডাটা প্রায় ৩০০+ রোগের জন্যে উপকারী ও রোগ নিরাময় করে।
🌱সজনে পাতা বাচ্চাদের পেট পরিষ্কার রাখে।
🌱 সজনে পাতা চামড়া ও চুলের জন্যে ও ভালো।
এবার এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ
💅ত্বক এর জন্যে :
মধুর সাথে সজিনা পাতার রস বা শুকনো গুড়া মিশিয়ে মুখে লাগানে পারেন। এতে মুখের চামড়া টান টান হয়, পরিষ্কার হয় ব্রণ দূর হয়।
💅 ত্বক এর ক্ষতস্থান এর মধ্যে লাগাতে পারেন পাতা বেটে বা গুড়া পেস্ট করে। সজনে পাতা ত্বক এর মধ্যে ক্ষত থাকলে তা ও সারায়।
💅চুলের জন্যে :
সজনে পাতার রস বা শুকনা গুড়া পেস্ট করে সাথে মধু মিক্স করে বা এমনি মাথায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চুল পড়া কমবে। মাথার ত্বক পুষ্টি গুণ পাবে। মাথা ঠান্ডা থাকবে। চুল সুন্দর ও ঘন হবে।

লটকনের উপকারিতা
24/06/2021

লটকনের উপকারিতা

24/06/2021

সুস্থ সুন্দর রোগমুক্ত জীবন আমরা সবাই চাই, আর সুস্থ থাকার সবচেয়ে প্রধান উপায় হল শরীরের কাম্য ওজন বজায় রাখা। ওজন বেড়ে গেলে যেকোনো রোগের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।



শুধু তাই নয় বাড়তি ওজন অনেককেই মানসিকভাবে অস্বস্তিতে রাখে। তাই মানসিক শান্তি ও রোগের প্রতিরোধে প্রত্যেককেই উচিত বয়স ও উচ্চতা অনুসারে সঠিক ওজন বজায় রাখা।



ওজন কমাতে অনেকেই অনেক সময় অনেক অস্বাস্থ্যকর পথ বেছে নেয় ফলে ওজন কিছুটা সাময়িকভাবে কমালেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা এখন অনেকেই ওজন কম রাখাকে একটি ফ্যাশন হিসেবে মনে করে থাকে। অথচ এর মূল উদ্দেশ্য হলো সুস্থ-সজীব, কর্মক্ষম থাকা এবং রোগের ঝুঁকি এড়িয়ে চলা।



অল্প খাবার বারে বারে খাওয়া, কিছু ক্যালরিবহুল খাবার খাদ্য তালিকা থেকে কমিয়ে দেয়া, নিয়মিত হাঁটা, সঠিক সময়ে খাদ্য গ্রহণ, ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো এবং চিন্তা মুক্ত থাকার মাধ্যমে অনায়াসে ওজন কমানো সম্ভব।



ওজন কমাতে হলে আগে অবশ্যই জেনে নেয়া ভালো কি কারণে ওজন বেড়েছে। কেননা কারণ জানতে পারলে আপনি খুব সহজে ওজন কমাতে পারবেন এবং তা দীর্ঘস্থায়ীও হবে।



বংশগত কারণ, অধিক খাদ্য গ্রহণ, শারিরীক পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করা, হরমোনের সমস্যা, ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, দুশ্চিন্তা, খাবারের সঠিক সময় মেনে না চলা ছাড়াও নানা কারণে ওজন বাড়তে পারে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু পরীক্ষা করে সঠিক ডায়েট মেনে চললে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব।



রক্তে টি এস এইচ, ব্লাড সুগার, লিপিড প্রোফাইল, ক্রিয়েটিনিন, হিমোগ্লোবিন ইত্যাদি পরীক্ষাগুলো করে ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য একজন ডায়েটেশিয়ানের পরামর্শ নিলে এবং তা মেনে চললে আপনি ওজন খুব সুন্দরভাবে কমাতে পারবেন। তবে ওজন ছাড়াও কারও যদি অন্যান্য রোগ থাকে যেমন ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি, তবে তাদের ক্ষেত্রে আরো কিছু বাড়তি পরীক্ষা নিরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে।



জেনে রাখুন বন্ধুরা একটি মাত্র ডায়েট কখনও আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করবে না। এক্ষেত্রে নিয়মিত ফলোআপ অনেক জরুরি। সাধারণত প্রতি ২১ দিন থেকে ১ মাস অন্তর অন্তর করে প্রয়োজনীয় ক্যালরি চাট করে ডায়েট মেনে চলতে হয়। এতে আপনার শারীরিক ক্ষতি হওয়ার তেমন সম্ভাবনা থাকবে না। যেমন চুল পড়া, স্কিন বা ত্বক কুচকে যাওয়া, দূর্বল লাগা, মাথা ঘুরানো ইত্যাদি। তাই ওজন কমানোর জন্য কখনই নিজে নিজের খাবার কমানো বা কোনো ওষুধ খাওয়া ঠিক না।



আরও যা মানতে হবে-

– ওজন কমাতে ভালোমত সকালের নাস্তা খাওয়া খুবই জরুরি।

– খালিপেটে কুসুম গরম পানিতে লেবু ও মধু মিলিয়ে পান করতে পারেন

– ১০.৩০ থেকে ১১টা অর্থাৎ মধ্য সকালে হালকা কোনো খাবার গ্রহণ করুন যেমন ফল/ লেবু দিয়ে রঙ চা/ ডাবের পানি/ শশা/ গ্রিন টি ইত্যাদি।



দুপুরে ১-১.৩০টার মধ্যে মধ্যাহ্ন ভোজ শেষ করুন, মেন্যুতে রাখুন অল্প ভাত বা রুটি/ সালাদ/ শাক/ সবজি/ মাছ।



বিকালে ৪-৫টার মধ্যে আরেকটি খাবার খাবেন, যা খুবই হালকা হবে, যেমন- বাদাম/ গ্রিন টি/ সুগার ছাড়া বিস্কুট/ ফল/ মাঠা ইত্যাদি।



রাতের খাবার অল্প পরিমাণে খাবেন ৮-৮.৩০টার মধ্যে। রুটি/ সবজি/ মুরগী বা মাছ খেতে পারেন।



শোবার আগে টকদই বা ফ্যাট ফ্রি দুধ পান করুন।



এই খাবারগুলোর পরিমাণ নির্ভর করবে আমাদের ক্যালরি চাহিদার ওপর। সাধারণত ওজন কমাতে ক্যালরি চাহিদা বয়স/ওজন/শ্রম/রোগের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়।



তাই ওজন কমাতে অবশ্যই খাওয়া কমানোর আগে জেনে নিন আপনার জন্য কী করণীয়।



তামান্না চৌধুরী

ডায়েটেশিয়ান

এ্যাপোলো হসপিটাল


সুস্থ সুন্দর রোগমুক্ত জীবন আমরা সবাই চাই, আর সুস্থ থাকার সবচেয়ে প্রধান উপায় হল শরীরের কাম্য ওজন বজায় রাখা। ওজন বেড়ে গেলে যেকোনো রোগের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।



শুধু তাই নয় বাড়তি ওজন অনেককেই মানসিকভাবে অস্বস্তিতে রাখে। তাই মানসিক শান্তি ও রোগের প্রতিরোধে প্রত্যেককেই উচিত বয়স ও উচ্চতা অনুসারে সঠিক ওজন বজায় রাখা।



ওজন কমাতে অনেকেই অনেক সময় অনেক অস্বাস্থ্যকর পথ বেছে নেয় ফলে ওজন কিছুটা সাময়িকভাবে কমালেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা এখন অনেকেই ওজন কম রাখাকে একটি ফ্যাশন হিসেবে মনে করে থাকে। অথচ এর মূল উদ্দেশ্য হলো সুস্থ-সজীব, কর্মক্ষম থাকা এবং রোগের ঝুঁকি এড়িয়ে চলা।



অল্প খাবার বারে বারে খাওয়া, কিছু ক্যালরিবহুল খাবার খাদ্য তালিকা থেকে কমিয়ে দেয়া, নিয়মিত হাঁটা, সঠিক সময়ে খাদ্য গ্রহণ, ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো এবং চিন্তা মুক্ত থাকার মাধ্যমে অনায়াসে ওজন কমানো সম্ভব।



ওজন কমাতে হলে আগে অবশ্যই জেনে নেয়া ভালো কি কারণে ওজন বেড়েছে। কেননা কারণ জানতে পারলে আপনি খুব সহজে ওজন কমাতে পারবেন এবং তা দীর্ঘস্থায়ীও হবে।



বংশগত কারণ, অধিক খাদ্য গ্রহণ, শারিরীক পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করা, হরমোনের সমস্যা, ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, দুশ্চিন্তা, খাবারের সঠিক সময় মেনে না চলা ছাড়াও নানা কারণে ওজন বাড়তে পারে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু পরীক্ষা করে সঠিক ডায়েট মেনে চললে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব।



রক্তে টি এস এইচ, ব্লাড সুগার, লিপিড প্রোফাইল, ক্রিয়েটিনিন, হিমোগ্লোবিন ইত্যাদি পরীক্ষাগুলো করে ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য একজন ডায়েটেশিয়ানের পরামর্শ নিলে এবং তা মেনে চললে আপনি ওজন খুব সুন্দরভাবে কমাতে পারবেন। তবে ওজন ছাড়াও কারও যদি অন্যান্য রোগ থাকে যেমন ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি, তবে তাদের ক্ষেত্রে আরো কিছু বাড়তি পরীক্ষা নিরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে।



জেনে রাখুন বন্ধুরা একটি মাত্র ডায়েট কখনও আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করবে না। এক্ষেত্রে নিয়মিত ফলোআপ অনেক জরুরি। সাধারণত প্রতি ২১ দিন থেকে ১ মাস অন্তর অন্তর করে প্রয়োজনীয় ক্যালরি চাট করে ডায়েট মেনে চলতে হয়। এতে আপনার শারীরিক ক্ষতি হওয়ার তেমন সম্ভাবনা থাকবে না। যেমন চুল পড়া, স্কিন বা ত্বক কুচকে যাওয়া, দূর্বল লাগা, মাথা ঘুরানো ইত্যাদি। তাই ওজন কমানোর জন্য কখনই নিজে নিজের খাবার কমানো বা কোনো ওষুধ খাওয়া ঠিক না।



আরও যা মানতে হবে-

– ওজন কমাতে ভালোমত সকালের নাস্তা খাওয়া খুবই জরুরি।

– খালিপেটে কুসুম গরম পানিতে লেবু ও মধু মিলিয়ে পান করতে পারেন

– ১০.৩০ থেকে ১১টা অর্থাৎ মধ্য সকালে হালকা কোনো খাবার গ্রহণ করুন যেমন ফল/ লেবু দিয়ে রঙ চা/ ডাবের পানি/ শশা/ গ্রিন টি ইত্যাদি।



দুপুরে ১-১.৩০টার মধ্যে মধ্যাহ্ন ভোজ শেষ করুন, মেন্যুতে রাখুন অল্প ভাত বা রুটি/ সালাদ/ শাক/ সবজি/ মাছ।



বিকালে ৪-৫টার মধ্যে আরেকটি খাবার খাবেন, যা খুবই হালকা হবে, যেমন- বাদাম/ গ্রিন টি/ সুগার ছাড়া বিস্কুট/ ফল/ মাঠা ইত্যাদি।



রাতের খাবার অল্প পরিমাণে খাবেন ৮-৮.৩০টার মধ্যে। রুটি/ সবজি/ মুরগী বা মাছ খেতে পারেন।



শোবার আগে টকদই বা ফ্যাট ফ্রি দুধ পান করুন।



এই খাবারগুলোর পরিমাণ নির্ভর করবে আমাদের ক্যালরি চাহিদার ওপর। সাধারণত ওজন কমাতে ক্যালরি চাহিদা বয়স/ওজন/শ্রম/রোগের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়।



তাই ওজন কমাতে অবশ্যই খাওয়া কমানোর আগে জেনে নিন আপনার জন্য কী করণীয়।

0 ওজন নিয়ন্ত্রণে জেনে নিন Umor faruk Posted on September 28, 2020 সুস্থ সুন্দর রোগমুক্ত জীবন আমরা সবাই চাই, আর সুস্থ থাকার সবচেয়ে প্রধান উপ....

ভিটামিন-সমৃদ্ধ ও মিনারেলে ভরপুর l ক্যারোটিন ও ভিটামিনে সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখার জন্য দরকার। বিটা ক্যারোটিন থাকায় হ...
23/06/2021

ভিটামিন-সমৃদ্ধ ও মিনারেলে ভরপুর

l ক্যারোটিন ও ভিটামিনে সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখার জন্য দরকার। বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্ট ডিজিজ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

l ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন-২ ভালো পরিমাণে রয়েছে।

l ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে।

l ফিজিক্যালি অ্যাক্টিভ হলে বা নিয়মিত এক্সারসাইজের অভ্যেস থাকলে কাঁচা আম খেতে পারেন। কাঁচা আম পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করতে পারে।

l পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকায় অ্যাসিডিটি মাসল ক্র্যাম্প, স্ট্রেস ও হার্টের সমস্যায় উপকারী।

l কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় তা অ্যানিমিয়া সমস্যায় বেশ উপকারী।



রোগ প্রতিরোধ

l ফাইবার-সমৃদ্ধ হওয়ায় কনস্টিপেশন দূর করে। এ ছাড়া কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

l কলেরা, অ্যানিমিয়া ও টিউবারকিউলোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

l ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ হওয়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে ও গরমের সময় সর্দিগর্মি থেকে রক্ষা করে।

l আমের বীজ শুকনো করে পাউডার ফর্মে ডায়রিয়া সারানোর জন্য কাজে লাগে।

l ডায়বেটিসের সমস্যার প্রকোপ কমাতে আম গাছের পাতা সাহায্য করে।

l নেফ্রাইটিসের সমস্যায়, কিডনির সমস্যায় সাহায্য করে।

l নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করে।


অন্যান্য উপকারিতা

l যথেষ্ট পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট রয়েছে।

l অ্যালকালাইন জাতীয় খাবার হওয়ায় অ্যাসিডিটি উপশমে ভালো কাজ করে।

l অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় অ্যান্টি-ভাইরাস ও অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান রয়েছে।

l ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আমের পাল্প সাহায্য করে।

l রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। আমের পাতলা স্লাইস ত্বকের ওপর কিছুক্ষণ রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

l কাঁচা আম শুকিয়ে তৈরি করা আমচুর গুঁড়ো স্কার্ভি সারানোয় কার্যকর।

l কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এমন কি পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন সি বেশি পরিমাণে থাকে।

ক্যান্সার যোদ্ধাকোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন, অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, গ্যালিক অ্যাসিড ও মিথাইল গ্যালেট নামের কঠিন নাম...
23/06/2021

ক্যান্সার যোদ্ধা

কোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন, অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, গ্যালিক অ্যাসিড ও মিথাইল গ্যালেট নামের কঠিন নামওয়ালা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো আছে আমে। স্তন ক্যান্সার থেকে শুরু করে কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার ও লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে এগুলো বেশ কাজের।



কোলেস্টেরল ঠিকঠাক

উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি, ফাইবার ও প্যাকটিন থাকায় রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে রসালো আম।



ত্বকের জন্য

ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম। বিশেষ করে ত্বকের ফুসকুড়ি দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এটি।



অ্যালকালাইন লেভেল

আমে আছে টারটারিক অ্যাসিড ও ম্যালিক অ্যাসিড। আছে সাইট্রিক অ্যাসিডও। শরীরের অ্যালকালি নামের রাসায়নিকের ভারসাম্য ঠিক রাখে এটি।



ওজন কমাতে

আমে এতো এতো ভিটামিন আছে যে একটা আম খেলেই কিন্ত শরীরে রোজকার ভিটামিনের চাহিদা মিটে যাওয়ার কথা। আবার এতে ফাইবারও যোগাবে পুষ্টি ও শক্তি। তাই এই মৌসুমে যারা ওজন কমানোর কথা ভাবছেন তারা বার্গার, কোল্ড ড্রিংকস বা সাব-স্যান্ডউইচের বিকল্প খাবার হিসেবে বেছে নিন আম।



লাভ ফ্রুট

ইংরেজিতে কঠিন একটা শব্দ আছে- আফ্রোডিজিয়াক। এর বাংলা হতে পারে এমন, যাহা খাইলে মনে ভালোবাসার উদ্রেক হয়। আম কিন্তু এমনই একটা ফল। সুতরাং মৌসুম থাকতেই প্রিয়জনকে বেশি বেশি আম উপহার দিন।



চোখের জন্য

এটা তো ছোটবেলা থেকেই পড়ে এসেছেন। আমের ভিটামিন এ আমাদের রাতকানা থেকে বাঁচাবে। যদিও এ রোগ এখন নেই বললেই চলে তবে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি বেশি আম খেলে ক্ষতি নেই। বিশেষ করে ড্রাই আই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা আম খেয়ে উপকার পেতে পারেন।



হজমের জন্য

স্বাস্থ্য যদি সুখের মূলে থাকে, তবে স্বাস্থ্যের মূলে আছে হজম। আমে থাকা এনজাইমগুলো প্রোটিন উপাদানগুলোকে সহজে ভেঙে ফেলতে পারে। এতে খাবার হজম হয় দ্রুত, বাঁচা যায় পাকস্থলী সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকেও।



হিট স্ট্রোক ঠেকাবে

এই গরমের হিট স্ট্রোক সাধারণ ঘটনা। আম আমাদের ভেতরটা শীতল রাখে ও শরীরকে অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া থেকে শরীরের ভেতরের অঙ্গগুলোকে বাঁচায়।



রোগ-প্রতিরোধ

এই করোনাকালে আমে থাকা ক্যারোটেনয়েড বাড়িয়ে দেবে আপনার রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা। সহযোদ্ধা হিসেবে ভিটামিন সি তো আছেই।



মনযোগ ও স্মৃতির জন্য

কোনও কিছুর প্রতি মনযোগ ধরে রাখতে কষ্ট হলে উপকার করবে আম। মেমোরি বুস্টার হিসেবেও কাজ করে ফলটি।



বডি স্ক্রাব

ত্বককেও খাওয়াতে পারেন আমের নির্যাস। বডি স্ক্রাব হিসেবে পাকা আম বেশ ভালো কাজ করে। পেস্ট তৈরি করে তাকে একটুখানি মধু আর দুধ মিশিয়ে নিন। আলতো করে মাসাজ করে ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।



কতোটা খাবেন?

এতো এতো উপকারের কথা শুনে গপাগপ গিলতে যাবেন না। এক কাপ আমে আছে ১০০ ক্যালোরি। আর এর ৯০ ভাগই আসে আমে থাকা চিনি থেকে। সুতরাং ডায়াবেটিস রোগীরা আম খাওয়ার আগে পুষ্টিবিদের দেওয়া চার্টটা দেখে নিন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দিনে একটি পাকা আমের অর্ধেকটা খাওয়ারই পরামর্শ দেওয়া হয়।

চিরতা পাতার ৫ টি অসাধারণ উপকারিতাচিরতার উপকারের নেই কোনো শেষচিরতার পাতা, ডাল সবকিছুই কাজে লাগে। এগুলো শুকিয়ে পানির সাথে ...
04/06/2021

চিরতা পাতার ৫ টি অসাধারণ উপকারিতা
চিরতার উপকারের নেই কোনো শেষ
চিরতার পাতা, ডাল সবকিছুই কাজে লাগে। এগুলো শুকিয়ে পানির সাথে ভিজিয়ে সেই পানি পান করলে আপনি পাবেন অসংখ্য উপকারিতা। আসুন, আজ আমরা জেনে নেই, চিরতার পানি আপনার জন্য ঠিক কতটা উপকারী অর্থাৎ আপনি কী কী উপকার পেতে পারেন এই চিরতার পানি পান করলে।

১. সংক্রামক অসুখ-বিসুখের বিরুদ্ধে লড়বে চিরতা
মেয়েটি নাক মুচ্ছে

চিরতা নানা রকম সংক্রামক অসুখ-বিসুখের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। কারণ চিরতায় রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা সাধারণ সর্দি, কাশি প্রতিরোধ করে। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এটি। সেই সাথে কাটা-ছেঁড়া ও ক্ষতস্থান দ্রুত সারাতে সাহায্য করে এই উপাদান।

২. নিয়ন্ত্রণে রাখুন আপনার ডায়াবেটিস
আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণ করতেই পারেন নিয়মিত ভাবে চিরতার রস পান করে। চিরতার রস রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৩. চুল পড়া রোধ করুন এখনই
অল্প বয়সে মাথার চুল সব পড়ে টেকো হওয়ার উপক্রম হলে কার ভালো লাগে বলুন! তাই চুল পড়তে আরম্ভ হলে আপনি চিরতার সাহায্য নিতে পারেন বৈ কী!

উপকরণ

২/৩ গ্রাম চিরতা ডাল-পাতা সহ।

পদ্ধতি

চিরতা ডাল-পাতা সহ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন পুরো ১দিন। পরের দিন সেই পানি ভালো করে ছেঁকে অল্প অল্প করে মাথায় লাগান। ১ ঘন্টা পরে গোসল করে ফেলুন। এভাবে ১ দিন পর পর ১ সপ্তাহ ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ করতে পারেন আপনি সহজেই।

৪. বমি বন্ধ করবে চিরতার পানি
গর্ভাবস্থায় কিংবা কোনো অসুখ-বিসুখে ক্রমাগত বমি হতে থাকলে চিরতা গুঁড়ো করে এক গ্লাস পানির সাথে একটু চিনি মিশিয়ে খেলে বমি সাথে সাথে বন্ধ হয়ে যায়।

৫. এলার্জি বা ত্বকে খোস পাঁচড়া হলে চিরতা ব্যবহার করুন
মেয়েটি পিঠ চুলকাচ্ছে

ত্বকে এলার্জি, খোসপাঁচড়া কিংবা কোনো ঘা হলে পরিমাণ মতো চিরতা সরিষার তেল দিয়ে ভেজে নিন। এবার সেটা ঠান্ডা করে অল্প অল্প করে চুলকানির জায়গায় লাগিয়ে দিন। এতে যে কোনো ধরনের চুলকানিই অল্প সময়ের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে।

দেখলেন তো? এত তেঁতো একটা পানীয় কতো সহজেই আপনার কতগুলো সমস্যার সমাধান করে দিতে পারে? শুধু তাই নয়, তারুণ্য ধরে রাখতেও চিরতার রস পান করার কোনো জুড়ি নেই। তাহলে দেরী না করে আজ থেকেই না হয় একটু কষ্ট করে নিয়মিত পান করা শুরু করুন চিরতার রস? এতে আপনার শরীরের অনেক অনেক সমস্যার সমাধান তো হবেই, সেই সাথে আপনার ফিগার আর ত্বকও হয়ে উঠবে আকর্ষণীয়।

Address

76/77, C/A Agrabadh
Chittagong
4000

Opening Hours

09:00 - 17:00

Telephone

+8809613828088

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NutriGreen Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to NutriGreen Bangladesh:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram