Asthma Remove Center

Asthma Remove Center Asthma problem solve centre

প্রিয় গ্রাহক,আপনি কি এ্যাজমা/শ্বাসকষ্টে ভুগছেন?দেখুন একজন মানুষের শরীরে এ্যাজমা/শ্বাসকষ্ট হওয়ার বিভিন্ন কারন হয়ে থাকে। ১...
03/01/2023

প্রিয় গ্রাহক,
আপনি কি এ্যাজমা/শ্বাসকষ্টে ভুগছেন?

দেখুন একজন মানুষের শরীরে এ্যাজমা/শ্বাসকষ্ট হওয়ার বিভিন্ন কারন হয়ে থাকে।

১.ছোট বেলায় নিউমোনিয়া বা ঠান্ডা জনিত রোগ।

২.পরিবারে বা বংশে কারো এই রোগ পূর্বে থাকলে।

৩.রক্তে এলার্জির পরিমান বেশি হয়ে থাকলে।

৪.অতিরিক্ত ধুলাবালি বা ঠান্ডায় থাকলে।

উপরিউক্ত সকল কারনে একজন মানুষের এ্যাজমা/শ্বাসকষ্ট রোগ হয়ে থাকে। তবে এর একটি স্থায়ী সমাধান অবশ্যই আছে। কিন্তু আমরা ক্ষনিকের সস্থির জন্য বিভিন্ন প্রকার মেডিসিন/ইনহেলার ব্যাবহার করে থাকি যার ফলে দীর্ঘ দিন মেডিসিন, ইনহেলার ব্যাবহারের ফলে আমাদের শরীরের ইমিউনিটি কমে আসে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় কোষ গুলো নষ্ট করে ফেলে।এতে করে আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমস্যা আরো বেড়ে যায় এবং ভবিষ্যতে শরীরের বিভিন্ন অংশে হার্টের, কিডনির সমস্যা দেখা দেয়।

★সঠিক সেবা পেতে নিচে দেওয়া সেন্ড মেসেজে ক্লিক করুন।
★ আমরা গ্রাহকদের পুরো দেশে পাঠাও কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারির সেবা দিয়ে থাকি।।।।

ভেন্টোলিন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: আপনার জানা উচিত - ওষুধেরভেন্টোলিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: আপনার যা জানা দরকারঅস্বীকৃতিআ...
05/12/2022

ভেন্টোলিন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: আপনার জানা উচিত - ওষুধের

ভেন্টোলিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: আপনার যা জানা দরকার

অস্বীকৃতি

আপনার যদি কোনও মেডিকেল প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকে তবে দয়া করে আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারীর সাথে কথা বলুন। স্বাস্থ্য সহায়তার উপর নিবন্ধগুলি পিয়ার-পর্যালোচিত গবেষণা এবং চিকিত্সা সমিতি এবং সরকারী সংস্থাগুলির কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য দ্বারা নিম্নরূপে রয়েছে। তবে, তারা পেশাদার চিকিত্সা পরামর্শ, রোগ নির্ণয় বা চিকিত্সার বিকল্প নয়।

ভেন্টোলিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

যদি আপনাকে ভেন্টোলিন নির্ধারিত করা হয় তবে সম্ভবত আপনার হাঁপানি বা সিওপিডি (দীর্ঘস্থায়ী বাধা পালমনারি রোগ) রয়েছে। ভেন্টোলিন ওষুধের সালবুটামল (যা আলবুটারল নামেও পরিচিত) এর ব্র্যান্ড নাম এবং এটি একটি ব্রঙ্কোডিলিটর যা শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাগুলি ঘা, কাশি, বুকের টানটানতা এবং শ্বাসকষ্টের মতো আচরণ করে যা এই উভয় অবস্থার সাথে সম্পর্কিত (এনআইএইচ, 2020)।

গুরুত্বপূর্ণ

ভেন্টোলিন (সালবুটামল বা আলবুটারল) একটি ব্রোঙ্কোডিলেটর। এটি শ্বাস প্রশ্বাসের সহজ করে তোলে, এয়ারওয়েগুলি খোলে।

হাঁপানি এবং সিওপিডির মতো ফুসফুসজনিত রোগীদের ঘন ঘন কাশি, কাশি এবং শ্বাসকষ্টের মতো লক্ষণগুলি পরিচালনা বা প্রতিরোধের জন্য ভেন্টোলিন দেওয়া হয়।

ভেন্টোলিনের সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হ'ল গলা ব্যথা, কাশি, নার্ভাসনেস এবং কাঁপুনি, কাঁপুনি, বমি বমি ভাব, বমি বমি ভাব, বুকের ব্যথা, নাকের স্রোত বা পেশী বা হাড়ের ব্যথা।

গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে রয়েছে বুকের ব্যথা, এক গণ্ডগোল বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, শ্বাস নিতে বা গ্রাস করতে অসুবিধা, বা ফুসকুড়ি, চুলকানি, পোষাক, বা মুখে বা নীচের পাতে ফোলাভাব। যদি আপনি এই মারাত্মক কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন তবে অবিলম্বে চিকিত্সার যত্ন নেবেন।

ভেন্টোলিনের সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কাশি, গলা ব্যথা এবং নার্ভাসনেস অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি কাঁপুনি বা কাঁপুনি, বমি বমি ভাব, বমি বমি ভাব, পেশী বা হাড়ের ব্যথা হতে পারে, বুকে ব্যথা, বা নাক দিয়ে স্রোত । যদি এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি না ঘটে বা খারাপ হয়ে যায় তবে কোনও স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের কাছ থেকে চিকিত্সার পরামর্শ পান (এনআইএইচ, 2016 এ; এফডিএ, 2012)।

কিছু আলবুটারের গুরুতর পার্শ্ব প্রতিক্রি

মে'ডিসিন বা ই'নহেলার আর কত দিন!!ন্যাচারালি সেবা নিন স্থায়ীভাবে সুস্থ থাকুন,দেশি-বিদেশি ফুড ও ন্যাচারাল আইটেম এর সমন্বয়ে ...
04/12/2022

মে'ডিসিন বা ই'নহেলার আর কত দিন!!ন্যাচারালি সেবা নিন স্থায়ীভাবে সুস্থ থাকুন,দেশি-বিদেশি ফুড ও ন্যাচারাল আইটেম এর সমন্বয়ে তেরি যা আপনাকে স্হায়ীভাবে সমাধান দিবে।।

মাত্র ১৫-২০ দিনেই ই'নহেলার ছেড়ে দিন!!

দেশের যে কোন প্রান্তে হোম ডেলিভারি সাথে থাকছে হেল্থ অবজারভেশন টিম এর সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ।

আপনার বয়স,বর্তমান কন্ডিশন উল্লেখ করে ইনবক্সে মেসেজ করুন এবং আপনার নাম্বারটি দিয়ে রাখুন আমাদের কন্সাল্টেশন সিরিয়াল অনুযায়ী আপনার সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবে।।

send message অপশন এ ক্লিক করে বিস্তারিত আলোচনা করুন।।

প্রিয় গ্রাহক,আপনি কি এ্যাজমা/শ্বাসকষ্টে ভুগছেন?দেখুন একজন মানুষের শরীরে এ্যাজমা/শ্বাসকষ্ট হওয়ার বিভিন্ন কারন হয়ে থাকে। ১...
01/12/2022

প্রিয় গ্রাহক,
আপনি কি এ্যাজমা/শ্বাসকষ্টে ভুগছেন?

দেখুন একজন মানুষের শরীরে এ্যাজমা/শ্বাসকষ্ট হওয়ার বিভিন্ন কারন হয়ে থাকে।

১.ছোট বেলায় নিউমোনিয়া বা ঠান্ডা জনিত রোগ।

২.পরিবারে বা বংশে কারো এই রোগ পূর্বে থাকলে।

৩.রক্তে এলার্জির পরিমান বেশি হয়ে থাকলে।

৪.অতিরিক্ত ধুলাবালি বা ঠান্ডায় থাকলে।

উপরিউক্ত সকল কারনে একজন মানুষের এ্যাজমা/শ্বাসকষ্ট রোগ হয়ে থাকে। তবে এর একটি স্থায়ী সমাধান অবশ্যই আছে। কিন্তু আমরা ক্ষনিকের সস্থির জন্য বিভিন্ন প্রকার মেডিসিন/ইনহেলার ব্যাবহার করে থাকি যার ফলে দীর্ঘ দিন মেডিসিন, ইনহেলার ব্যাবহারের ফলে আমাদের শরীরের ইমিউনিটি কমে আসে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় কোষ গুলো নষ্ট করে ফেলে।এতে করে আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমস্যা আরো বেড়ে যায় এবং ভবিষ্যতে শরীরের বিভিন্ন অংশে হার্টের, কিডনির সমস্যা দেখা দেয়।

★সঠিক সেবা পেতে নিচে দেওয়া সেন্ড মেসেজে ক্লিক করুন।
★ আমরা গ্রাহকদের পুরো দেশে পাঠাও কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারির সেবা দিয়ে থাকি।।।।

★বিশেষ প্রয়োজনে:০১৩০৭৫৯৯৭০২

01/12/2022
অ্যালার্জির সমস্যা বেশিরভাগ মানুষের নিত্যদিনের ভোগান্তির একটি অন্যতম কারণ। ধুলাবালিতে অ্যালার্জি, খাবারে অ্যালার্জি এমনক...
01/12/2022

অ্যালার্জির সমস্যা বেশিরভাগ মানুষের নিত্যদিনের ভোগান্তির একটি অন্যতম কারণ। ধুলাবালিতে অ্যালার্জি, খাবারে অ্যালার্জি এমনকি কোনো কোনো ঔষধেও অ্যালার্জি হয়, যার কারণে জীবন সংশয়ও দেখা দিতে পারে। আছে আরও কত রকমের অ্যালার্জি! বর্তমানে ঘর থেকে বের হলেই ধুলায় ধূসরিত রাস্তায় চলতে হয়। ধুলা খেতে খেতেই ঘর থেকে বের হয় আবার ঘরে ঢোকে মানুষ! তাই অন্য সব অ্যালার্জির তুলনায় ধুলাবালির অ্যালার্জিতেই বেশি ভুগতে হচ্ছে। আজকে আমরা জানবো ডাস্ট অ্যালার্জি নিয়ে।

লক্ষণসমূহ কী কী?

অনবরত হাঁচি হতে থাকে

নাক থেকে পানি ঝরতে থাকে

চোখ চুলকায়, লাল হয়ে যায়

চোখ থেকে ক্রমাগত পানি ঝরতে থাকে

নাক বন্ধ হয়ে থাকে

নাক, মুখ, গলা চুলকাতে পারে

মুখের ভেতর তালু এবং গলার ভেতরেও চুলকাতে পারে

খুশখুশে কাশি হয়

চোখের নিচে ফুলে যেতে পারে

শিশুদের ক্ষেত্রে বারবার নাক উপরের দিকে ঘষার প্রবণতা দেখা যায়



যদি অ্যালার্জির সাথে সাথে কারো অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগও থেকে থাকে, তবে সেক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত লক্ষ্মণসমূহের সাথে সাথে আরও কিছু প্রবলেম দেখা দিতে পারে। যেমন-

শ্বাসকষ্ট হতে পারে

বুকে চাপ ধরা ভাব বা ব্যথা থাকতে পারে

শ্বাস ফেলার সময় বুক থেকে বাঁশির মত বা কখনও কখনও ঘড়ঘড় শব্দ হতে থাকে

শ্বাস ছোট হয়ে যায়, খুব ঘন ঘন শ্বাস নিতে হয়

কাশি থাকলে রাতে ঘুমাতেও কষ্ট হয়ে যায়

ডাস্ট অ্যালার্জি যে সমস্ত কারণে হয়ে থাকে

১) পরিবারের কারও আগে থেকে অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে বাকি সদস্যদেরও হতে পারে, তবে মনে রাখতে হবে এটি ছোঁয়াচে নয়।

২) অল্প বয়স্ক শিশু, হাঁপানি রোগী এবং গর্ভবতী মহিলাদের এ ধরনের অ্যালার্জি হতে পারে।

৩) ডাস্ট মাইটস বা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ধুলার কণা বা পোকা বাতাসে ভেসে চলাচলের সময় নাকে ঢুকে জ্বালা সৃষ্টি করে। যার ফলে চুলকানি, হাঁচি, কাশি হতে পারে।

৪) ঘাস বা ফুলের রেণু নাকে প্রবেশ করলে তা থেকেও অ্যালার্জিক রিয়েকশন হয়।

৫) আর্দ্র পরিবেশে ডাস্ট মাইটস বেশি থাকে। তাই বাসা বাড়ির পরিবেশ ভ্যাপসা হয়ে থাকলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে।

এ্যাজমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদিএকটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সং...
01/12/2022

এ্যাজমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদি
একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এতে হা'নীর বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন, কা শি, শ্বাস কষ্ট বু কে চাপ চাপ অনুভব করা দম নিতে কষ্ট হওয়া এবং বাঁশির মতো আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি,
এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা, ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এর প্রকোপ।

এ্যা জমার উপসর্গগুলো সাধারণত রাতে বা খুব সকালে বেশি হয় এবং শ্বাস নালিতে কোন ধরনের এ্যা লজেন প্রবেশ করলে বা তাপমাত্রা পরিবর্তিত হলে এ উপসর্গের তীব্রতা বেড়ে যায়। কারও কারও ক্ষেত্রে কা শি বা শ্বাস কষ্ট, বুকে বাঁশির মতো শোঁ শোঁ শব্দ শুরুর আগে নাক বা বুক চুলকায়, হাঁচি হয়, নাক দিয়ে পানি পড়ে, চোখ লাল হয়ে যায়। ওপরের উপসর্গ গুলোর সঙ্গে বংশে কারও যদি এ্যাজমায় আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস থাকে, তাহলে ধরে নেওয়া যায় তার এ্যাজমা রয়েছে।

এ্যা জমা / হাঁপানি যে কোন বয়সে হতেই পারে। তবে শিশুদের ক্ষেএে এইরোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে কার ও কার বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণে ও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু থেকে, পশু পাখির পালক ছএাক,মল্ট, ইস্ট, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেটের ধোঁয়ার মধ্যে যারা থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি / শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে। কারও কার ও ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুগন্ধি, মশার কয়েেল বা কার ও কার ও কিটনাশকের গন্ধ থেকে ও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে।

এ্যাজমার বয়স যত বৃদ্ধি পাবে এর সমস্যার পরিধি ও তত বৃদ্ধি পাবে।তাই উক্ত সমস্যা থেকে স্থায়ী সমাধান পেতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন।

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। বিশ্বাস করেই দেখুন, অবশ্যই রেজাল্ট পাবেন ইনশাআল্লাহ

এ্যাজমা নামেও পরিচিত। শ্বাসনালীতে বাতাস চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে এটি হয়ে থাকে এবং এটি ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ। অ্যাজমা অনে...
01/12/2022

এ্যাজমা নামেও পরিচিত। শ্বাসনালীতে বাতাস চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে এটি হয়ে থাকে এবং এটি ফুসফুসের একটি প্রদাহজনিত রোগ। অ্যাজমা অনেক সময় জটিল ও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। অ্যাজমা একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ যার মূল লক্ষণ হল শ্বাস কষ্ট ও সাঁসাঁ শব্দে নিঃশ্বাস ফেলা। অ্যাজমা আক্রমণের সময় শ্বাসনালীর আস্তরণ ফুলে যায়, যার ফলে শ্বাসনালী এতটাই সংকীর্ণ হয়ে যায় যে প্রশ্বাস ও নি:শ্বাসে শ্বাসবায়ুর গতি অনেকটাই কমে যায়।

অ্যাজমা কারণ এখনো পুরোটা বোঝা যায়নি। তবুও, অ্যালার্জি, তামাকের ধোঁয়া ও রাসায়নিক উত্তেজক পদার্থে হাঁপানি ক্রমশ: বৃদ্ধি পায় ও এগুলোকে হাঁপানি রোগের মূল কারণ হিসেবে ধারা হয়।

শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। অ্যাজমায় মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে তারা বেশ কষ্ট পায়। অ্যাজমা পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব নয়, কিন্তু রোগী নিজে যত্নবান হলে এ রোগ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ওষুধ খেয়ে রোগের প্রকোপ কমাতে পারেন। প্রাথমিক পর্যায়ে শুধু ইনহেলার জাতীয় ব্রঙ্কোডাইলেটর ব্যবহার করেও কিছু নিয়ম মেনে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। উন্নত মানের সুস্থ জীবন যাপনের জন্য সঠিক পরিচালনার প্রয়োজন।

অ্যাজমার লক্ষণঃ

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:

কাশি (Cough)

শ্বাসকষ্ট (Shortness of breath)

শ্বাসপ্রশ্বাসের সময় শব্দ হওয়া (Wheezing)

শ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দেওয়া (Difficulty breathing)

নাক বদ্ধ হয়ে যাওয়া (Nasal congestion)

জ্বর (Fever)

বুকের তীক্ষ্ণ ব্যথা (Sharp chest pain)

কোরাইজা (Coryza)

বুকের চাপা ব্যথা (Chest tightness)

অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া (Allergic reaction)

কাশির সাথে শ্লেষ্মা নির্গত হওয়া (Coughing up sputum)

বুকে ভার অনুভব করা (Congestion in chest)

অ্যাজমা হলে করণীয়ঃ

অ্যাজমার ওষুধ বা ইনহেলার সবসময় হাতের কাছে রাখুন।

ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার, কলিজা, গাজরসহ শাক-সবজি ও মধু খাবেন।

নিয়মিত চেকআপ করাবেন।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করতে পারেন।

ধূমপান ও ধুলোবালি এড়িয়ে চলুন।

বালিশ লেপ তোশক-পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

ঘরে কার্পেট ব্যবহার না করা।

ঠাণ্ডা খাবার আইসক্রিম ইত্যাদি না খাওয়া।

বাড়িতে পোষা প্রাণী (কুকুর, বিড়াল) থাকলে নিয়মিত গোসল করাতে হবে বা পরিচ্ছন রাখতে হবে।

মানসিক চাপ, উৎকণ্ঠা এড়িয়ে চলতে হবে।

হেলথ

ডাস্ট অ্যালার্জি : লক্ষণ , কারণ ও প্রতিকারশীত এলেই বেড়ে যায় অসুখের দৌরাত্ব। এর মাঝে অন্যতম হল ডাস্ট অ্যালার্জি। তবে শুধু...
01/12/2022

ডাস্ট অ্যালার্জি : লক্ষণ , কারণ ও প্রতিকার

শীত এলেই বেড়ে যায় অসুখের দৌরাত্ব। এর মাঝে অন্যতম হল ডাস্ট অ্যালার্জি। তবে শুধু শীতকালই নয়। ডাস্ট অ্যালার্জি আপনাকে ভোগাতে পারে সারাবছরই। তবে কিছু কৌশল মেনে চললে এর থেকে রেহাই পেতে পারেন সহজেই।

🦠🦠 ডাস্ট অ্যালার্জি

ডাস্ট অ্যালার্জি হল কিছু প্রতিক্রিয়ার সমষ্টি যার মধ্যে আছে রাইনাইটিস, কনজাংটিভাইটিস (চোখ ওঠা), একজিমা (চামড়ার রোগ) এবং এজমা (হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট) যা ধুলোর কারণে হয়। সাধারণত এই প্রতিক্রিয়াগুলি সৃষ্টি করে ধুলার মাঝে থাকা ক্ষুদ্র পোকামাকড়গুলো। এই পোকাগুলিকে ডাস্ট মাইটস বা ধুলোর পোকা বলা হয়। এগুলো আকারে অণুবীক্ষণিক হয় এবং খালি চোখে দেখা যায় না। সারা বিশ্বে প্রায় ৮৫% এজমা রোগী (হাঁপানি রোগী) ডাস্ট মাইটসের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত। বিছানায় শুয়ে থাকলে বা ঘুমালে দিনে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা এই ডাস্ট মাইটস আমাদের সংস্পর্শে থাকে এবং বিভিন্নভাবে অ্যালার্জির প্রাদুর্ভাব ঘটায়।

ডাস্ট মাইটস

⏹️ প্রধান উপসর্গ

যদি আপনার মধ্যে ডাস্ট অ্যালার্জির প্রবণতা থাকে তাহলে আপনি নিম্নলিখিত উপসর্গগুলির মধ্যে যেকোন একটি বা একাধিক উপসর্গ অনুভব করতে পারেন :

১. হাঁচি
২. সর্দি বা নাক দিয়ে পানি পড়া
৩. চোখে জ্বালা বা চুলকানি এবং পানিপূর্ণ চোখ
৪. চামড়ায় জ্বালা বা চুলকানি
৫. বন্ধ নাক

ডাস্ট অ্যালার্জির দ্বারা সৃষ্টি হওয়া এজমার (হাঁপানি রোগের) জন্য নিম্নলিখিত উপসর্গগুলি আপনি অনুভব করতে পারেন :

১. শ্বাস নিতে কষ্ট
২. বুক থেকে সাঁসাঁ করে নিঃশ্বাস ফেলার শব্দ
৩. ঘুমানোর অসুবিধা

⏹️ এর প্রধান কারণগুলি কি কি?

ডাস্ট মাইটস বা ধুলোর পোকাগুলি মানুষের খসে পড়া মরা চামড়ার কোষগুলি খেয়ে থাকে। এগুলো দিয়েই প্রধানত বাড়ির ধুলো তৈরী হয়। ডাস্ট মাইটস বা ধুলোর পোকাদের বাড়ির ১. ডাস্ট মাইটস এবং ২. স্টোরেজ মাইটস এই দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। এরাই বাতাস চলাচলের সময়ে নাকের ভিতরে জ্বালার সৃষ্টি করে।
ডাস্ট মাইটসের মতো অ্যালার্জেনের (অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী জীবের) উপস্থিতিতে আপনার শরীর অ্যান্টিবডি বা প্রতিরোধক (আইজিই) তৈরী করে যা আপনাকে নিজের প্রতিরক

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। ...
01/12/2022

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। অ্যাজমায় মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে তারা বেশ কষ্ট পায়।

শ্বাসনালির প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলো অ্যাজমা। শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ প্রধানত ইওসিনোফিল ও অন্যান্য উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালির ছিদ্র পথ সরু হয়ে যায়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুকে কাশি জমে যাওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে।

শীতকালে শুষ্ক ঠান্ডা আবহাওয়া বাতাসে উড়ে বেড়ানোয় ধূলিকণার আধিক্যে অ্যাজমার সমস্যা বেড়ে যায়।

কারণ

অ্যাজমার প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে গবেষকরা ধারণা করেন, কিছু বংশগত ও পরিবেশগত কারণে অ্যাজমা হয়। সব বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত ঝামেলা বেশি হয়।

যাদের রক্তের সম্পর্কে কারও মধ্যে অ্যাজমা থাকে, তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

এছাড়াও ঘরের উপাদানের থাকা ক্ষুদ্র কীট, ধুলাবালি, গাছ-আগাছা, ফুলের পরাগরেণু, পশুপাখির পালক, কীটপতঙ্গ ইত্যাদি থেকে সংক্রমণ হয়ে থাকে।

লক্ষণসমূহ

শ্বাসকষ্ট।

কাশি (রাতে ঘুমানোর সময় কাশি বেড়ে যায়)।

কফ থাকতে পারে।

শারীরিক কর্মকাণ্ড যেমন হাঁটলে বা সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করলে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

বুক ভার হয়ে থাকে।

শ্বাস নেওয়ার সময় বাঁশির মতো আওয়াজ হয়।

করণীয়

অ্যাজমার ওষুধ বা ইনহেলার সবসময় হাতের কাছে রাখুন।

ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার, কলিজা, গাজরসহ শাক-সবজি ও মধু খাবেন।

নিয়মিত চেকআপ করাবেন।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করতে পারেন।

ধূমপান ও ধুলোবালি এড়িয়ে চলুন।

বালিশ লেপ তোশক-পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

ঘরে কার্পেট ব্যবহার না করা।

ঠাণ্ডা খাবার আইসক্রিম ইত্যাদি না খাওয়া।

বাড়িতে পোষা প্রাণী (কুকুর, বিড়াল) থাকলে নিয়মিত গোসল করাতে হবে বা পরিচ্ছন রাখতে হবে।

মানসিক চাপ, উৎকণ্ঠা এড়িয়ে চলতে হবে।

অ্যাজমা অনেক সময় জটিল ও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। যাদের অ্যাজমা স্থায়ী ও পুরনো তাদের হার্টফেল হতে পারে এবং রোগী শয্যাশায়ী হয়ে যেতে পারে। শরীরে সবসময় অক্সিজেন কম থাকতে পারে। অক্সিজেনের অভাবে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে। ফুসফুসের অংশবিশেষ চুপসে যেতে পারে। নিউমোনিয়াও হতে পারে। পায়ে পানি আসতে পারে। মুখ থেকে ছিটেফোঁটা রক্ত বেরিয়ে আসতে পারে।

অ্যাজমার রোগী নিজে যত্নবান হলে এ রোগ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ওষুধ খেয়ে রোগের প্রকোপ কমাতে পারেন। প্রাথমিক পর্যায়ে শুধু ইনহেলার জাতীয় ব্রঙ্কোডাইলেটর ব্যবহার করেও কিছু নিয়ম মেনে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রোগের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রঙ্কোডাইলেটরের পাশাপাশি স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা প্রয়োজন হতে পারে। তবে বারবার ওষুধের মাত্রা বাড়ানোর চেয়ে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখলেই অনেকটা সুস্থ থাকা সম্ভব।

Address

Chittagong

Telephone

+8801881392846

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asthma Remove Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Asthma Remove Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram