Hometown pharmacy services

Hometown pharmacy services Welcome to Hometown pharmacy services, not business, service is our main goal, stay with us to get

We do not parcel products, we believe parcels, our head office is on the 3rd and 4th floor of Chittagong Muradpur Jalal Plaza.

কিসমিস মূলত শুকনো আঙ্গুর যা ভিটামিন ,খনিজ , এন্টিঅক্সিডেন্টস ও অন্যান্য খাদ্যতালিকাগত ফাইবার গুলীর মতো বিভিন্ন পুষ্টিতে ...
08/08/2022

কিসমিস মূলত শুকনো আঙ্গুর যা ভিটামিন ,খনিজ , এন্টিঅক্সিডেন্টস ও অন্যান্য খাদ্যতালিকাগত ফাইবার গুলীর মতো বিভিন্ন পুষ্টিতে ভরপুর । যারা তাদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার বিষয়ে সচেতন তাদের জন্য এই সমস্ত কিসমিসকে সবচেয়ে উপযুক্ত করে তোলে ।

কিসমিস প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি ও চিনি এবং ক্যালরিতে উচ্চ , তবে পরিমান মতো খাওয়া হলে সেগুলি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি । কিসমিস হজমে সাহায্য করতে পারে । কিসমিসের উপকারিতা ও অপকারিতা

আয়রনের মাত্রা বাড়াতে পারে ও আপনার হাড়কে মজবুত রাখতে পারে । সাধারণত আমরা কিসমিস ব্যাবহার করি মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলোতে যেমন : পায়েস , ফিরনি , সেমাই , ওটমিলে ও সুস্বাদু কুকিজে ।

08/08/2022
মিষ্টি এ ফলের ১০০ গ্রামে ৪০০ ইউনিট ভিটামিন এ, ১২ গ্রাম শর্করা, ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে। পাকা আমের ৬০ শতাংশের বেশি ক...
08/08/2022

মিষ্টি এ ফলের ১০০ গ্রামে ৪০০ ইউনিট ভিটামিন এ, ১২ গ্রাম শর্করা, ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে। পাকা আমের ৬০ শতাংশের বেশি ক্যারোটিন, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে মজবুত করে। কাঁচা আমে থাকা ফাইবার পিকটিন কোলেস্টেরলসহ হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে। আমে থাকে প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

আমে থাকা সোডিয়াম দেহের পানির ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমের মেলিক ও টারটারিক অ্যাসিড দেহের অ্যালকালিন লেভেল ঠিক রাখে।

পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ পেয়ারার রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি...
08/08/2022

পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ পেয়ারার রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও লাইকোপেনসমৃদ্ধ পেয়ারা।

পেয়ারা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই উপকারী এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া চোখের জন্য ভালো, পেটের জন্য উপকারী আর ক্যান্সার প্রতিরোধী।

পেয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

১. পেয়ারায় যে আঁশ আছে, তা শরীরে চিনি শোষণ কমাতে পারে। তাই নিয়মিত পেয়ারা খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে।

২. পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন ‘সি’, যা শরীরের ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ করে।

৩. পেয়ারায় থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় ও রাতকানা রোগ থেকে বাঁচায়।

৪. ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে পারে এই ফল। পেয়ারা খেলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা কমে। এ ছাড়া এই ফলের রয়েছে ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা।

৫. ক্যান্সার প্রতিরোধেও পেয়ারা খুব ভালো কাজ করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, লাইকোপেন, ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে পারে এই ফল। প্রোস্টেট ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের জন্য পেয়ারা খুবই উপকারী।

৬. পেয়ারা রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে এবং কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পেয়ারা খেতে পারেন৷
৭. পেয়ারা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এই ফলের রস সর্দি-কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আমাশয়সহ পেটের অসুখ সারাতে খুব ভালো কাজ করে।

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সবাই জানেন। অন্ত্রের সুস্থতায় এর গুরুত্ব অনেক। তবে নিয়মিত কলা খাওয়া দেহে আর...
08/08/2022

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সবাই জানেন।
অন্ত্রের সুস্থতায় এর গুরুত্ব অনেক। তবে নিয়মিত কলা খাওয়া দেহে আরও নানাবিধ উপকার করে যা অনেকেরই অজানা।

ত্বকের উন্নতি

যুক্তরাষ্ট্রের পুষ্টিবিদ এবং ‘দ্যা ক্যান্ডিডা’ বইয়ের লেখক লিসা রিচার্ড ইটদিস ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “একটি মাঝারি আকারের কলাতে দৈনিক চাহিদার ১৩ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ থাকে। যা খাবারের আকারের তুলায় যথেষ্ট।”

তার মতে, ‘ম্যাঙ্গানিজ গ্রহণ করা ত্বক উন্নত করতে সাহায্য করে। ম্যাঙ্গানিজ কোলাজেন তৈরির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা তারুণ্য ধরে রাখে এবং উন্মুক্ত রেডিক্যাল থেকে হওয়া ত্বকের ক্ষতি ও বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে।

মলাশয়ের সুস্থতা

নিউ ইয়র্ক’য়ের পুষ্টি পরামর্শক ও সুস্থতা-বিষয়ক ওয়েবসাইট ’দ্যা আনউইন্ডার’য়ের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জন ফকস ২০১৭ সালের এক পুষ্টি গবেষণার কথা ইঙ্গিত করে বলেন, “কলায় ‘প্রতিরোধী শ্বেতসার’ বলে কিছু আছে।

সাধারণত, শ্বেতসার শুনতে নেতিবাচক মনে হয়। তাই অনেকেই এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এটা প্রকৃতপক্ষে, ‘শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড’ উৎপাদনে সহায়তা করে বলে মনে করেন, তিনি।

মলাশয়ের সুস্থতায় এই ‘শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড’ গুরুত্বপূর্ণ রাখে। তাই মলাশয়ের সুস্থতায় কলা খাওয়া উপকারী।

পেশির টান পড়া কমায়

জন ফকস বলেন, “কলাতে আছে ইলেক্ট্রোলাইট যা দেহকে আর্দ্র রাখে।”

দেহে খনিজের ভারসাম্য বজায় রাখতে ও পেশির টান পড়া কমাতে কলা খাওয়া উপকারী।

লবণের ভারসাম্য বজায় রাখে

নিউ ইয়র্ক’য়ের ‘ইন্সটিটিউট অফ কালিনারি এডুকেশন’য়ের পুষ্টি বিভাগের পরিচালক সেলিন বিচম্যান ব্যাখ্যা করেছেন যে, “কলার পটাসিয়ামের মাত্রা সামগ্রিক খাদ্যতালিকাগত স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যদি অন্য খাবারের সঙ্গে লবণ বেশি খাওয়া হয়ে থাকে।”

“কলা পটাসিয়ামের ভালো উৎস, যা সোডিয়ামের নেতিবাচক প্রভাবগুলোর বিরুদ্ধে কাজ করতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান হিসেবে কাজ করে।”

তিনি আরও বলেন, “ভালো মাত্রায় পটাশিয়াম খাবার তালিকায় যোগ করা হৃদ স্বাস্থ্য ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।”

ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো’র পুষ্টিবিদ ম্যারি রিটজের মতে, “অন্যান্য ফলের তুলনায় কলাতে চিনি ও ক্যালরির পরিমাণ বেশি বলে খ্যাতি রয়েছে। তবে এতে পর্যাপ্ত আঁশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় তা ওজন কমাতে সহায়ক।”

জেনে নিন স্ট্রবেরির গুণাগুণ:১. স্ট্রবেরিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আটটি স্ট্রবেরিতে একটি ক...
30/07/2022

জেনে নিন স্ট্রবেরির গুণাগুণ:

১. স্ট্রবেরিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আটটি স্ট্রবেরিতে একটি কমলার সমান ভিটামিন সি পাওয়া যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এ ফল।

২. সোডিয়াম প্রায় নেই বলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্‌রোগীদের জন্য এটি ভালো। রক্তচাপ রোধে সহায়তা করে এই ফল।

৩. স্ট্রবেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অনেক, বিশেষ করে পলিফেনলজাতীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

৪. স্ট্রবেরি মানুষের শরীরের ক্ষতিকর চর্বি এলডিএল কমায়।

৫. বিভিন্ন রকম সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

৬. স্ট্রবেরিতে আছে প্রচুর ফাইবার, যা ডায়াবেটিস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।

৭. ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৮. চুল পড়া রোধ করে।

৯. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

১০. ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।

ফলের মৌসুম চলছে। বাজারে কত রকম ফল। ফল, শাক সবজি এগুলো প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে। এর মধ্যে জামরুলের উপকারিতা সম্পর্কে কিছু ...
30/07/2022

ফলের মৌসুম চলছে। বাজারে কত রকম ফল। ফল, শাক সবজি এগুলো প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে। এর মধ্যে জামরুলের উপকারিতা সম্পর্কে কিছু বলবো। জামরুল সাদা, লাল দুই রকমেরই হয়ে থাকে।

অনেকে জামরুল খেতে পছন্দ করেন না। তবে এটা অনেক উপকারী। এর ঔষধি গুণ আছে।

১. জামরুল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। জামরুলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে ২২ দশমিক মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায়।

আর এই ভিটামিন সি ত্বকের তারুণ্যতা ধরে রাখে।সহজে বুড়িয়ে যাবেন না।

২. হজমের সমস্যা আজকাল ঘরে ঘরে, ফলে এই ফল তো খেতেই হবে। জামরুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডিয়াটরী ফাইবার থাকায় এটি হজম ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।

৩. এটি পেট ফাঁপা, ডায়ারিয়া প্রতিরোধে কাজ করে।

৪. চোখের জন্যেও ভীষণ উপকারী এটা। জামরুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে।

৫.আপনি জানলে অবাক হবেন যে, প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে ২৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। আর তাই হাড় এবং দাঁতের জন্যে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়ামের জন্য জামরুল খেতে হবে। ৬. প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে ৯৩ গ্রাম জল থাকে। যা শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। জামরুল মূলত দক্ষিণ ভারত ও পূর্ব মালয়েশিয়ার ফল। তবে এটি বাংলাদেশ-ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় চাষাবাদ হয়।

৭. তদুপরি জামরুল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : জামরুলে থাকা পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার খাদ্য সংবহনতন্ত্রের সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

৮.এমনকি জামরুল পেশির ব্যথা পর্যন্ত দূর করে : পটাশিয়াম থাকাযর জন্যে জামরুল পেশিকে শক্তিশালী করে তোলে এবং পেশির ব্যথা দূর করে।

৯. জামরুলে এক ধরনের হেপাটোপ্রটেক্টিভ উপাদান থাকে, এটা লিভার কোষ ধ্বংস থেকে রক্ষা করে।

১০.জামরুলে অ্যান্টিহাইপারগ্লিসেমিক উপাদান থাকে, যা রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।

নিয়মিত জামরুল খান এবং সুস্থ থাকুন।মোদ্দা কথা ফাস্টফুড খাওয়া ছাড়তে হবে। যতরকম ভাজাপোড়া এসব না খেয়ে শাক সবজি, ফলমূল এগুলো খেতে হবে। আর করোনা আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছে যে শরীরকে সুস্থ রাখা কতটা প্রয়োজন।

দিনের শেষে কর্মস্থল থেকে যখন বাসায় ফেরেন তখন কেমন লাগে? বেশিরভাগ দিনই নিশ্চয় মাথা যন্ত্রণা, মন-মেজাজ খারাপ, সেইসঙ্গে হরে...
30/07/2022

দিনের শেষে কর্মস্থল থেকে যখন বাসায় ফেরেন তখন কেমন লাগে? বেশিরভাগ দিনই নিশ্চয় মাথা যন্ত্রণা, মন-মেজাজ খারাপ, সেইসঙ্গে হরেক রকমের চিন্তা এবং স্ট্রেস তো থাকেই। আর ঠিক এই কারণেই ভয়টা! আসলে দিনের পর দিন স্ট্রেস সইতে সইতে ঘাড়ে চেপে বসে একাধিক মারণ রোগ। ফলে আয়ু কমে চোখে পরার মতো। আর তাই এমন চাপের পরিবেশে শরীরতে চাঙ্গা রাখাতে আখের রসের উপর ভরসা না রাখলে কিন্তু চলবে না! এই পানীয়টিতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, উপকারি অ্যামাইনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, থিয়ামিন এবং রাইবোফ্লেবিন, যা শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে স্ট্রেসের কারণে শরীরের কোনও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা তো থাকেই না, সেই সঙ্গে আরও একাধিক শারীরিক উপকার পাওয়া যায়। যেমন ধরুন-

প্রেগন্যান্সি সংক্রান্ত সমস্যা দূরে করে

আখের রসে উপস্থিত ফলিক অ্যাসিড মেয়েদের শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে প্রেগন্যান্সি সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা দূরে থাকতে বাধ্য হয়। সেই সঙ্গে বাচ্চার শারীরিক উন্নতি ঘটতেও সময় লাগে না। এই কারণেই তো গর্ভাবস্থায় নারীদের নিয়মিত আখের রস খাওয়া পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।

দেহের প্রতিটা অঙ্গের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত আখের রস খাওয়া শুরু করলে শরীরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষমতা এতটা বেড়ে যায় যে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। বিশেষত সেনসরি অর্গেন, রিপ্রাডাকটিভ অর্গেন এবং ব্রেনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আয়ুও বাড়ে চোখে পরার মতো। এবার নিশ্চয় বুঝেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সুস্থভাবে বাঁচতে আখের রস খাওয়ার প্রয়োজন কতটা।

ডায়াবেটিসের মতো রোগ দূরে থাকে

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে একেবারে তলার দিকে থাকার কারণে আখের রস খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ার কোনও আশঙ্কা থাকে না। বরং এই প্রকৃতিক উপাদানটি গ্রহণ করলে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই তো ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়ম খরে আখের রস খাওয়া পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে ডায়াবেটিকদের একবার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে আখের রস খাওয়া উচিত। কারণ জেনে নেওয়া উচিত এই রসটি খেলে তাদের শরীরে অন্য় কোনও সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে কি-না!রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতার উন্নতি ঘটে

আখের শরীরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের ভিতরে প্রবেশ করার পর ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা এতটা শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে। প্রসঙ্গত, ক্যানসার রোগকে দূরে রাখতেও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এবার বুঝেছেন তো আখের রস খাওয়াটা কতটা জরুরি।

কনস্টিপেশনের মতো রোগ দূর পালায়

আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে, আখের রসে উপস্থিত ল্যাক্সেটিভ প্রপাটিজ বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটায়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা কমতে সময়ই লাগে না। সেই সঙ্গে আখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

কিডনির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, আখের রসে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন সারাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে কিডনি স্টোনের মতো সমস্যা দূর করতেও সাহায্য় করে। প্রসঙ্গত, কিডনি ফাংশনকে ঠিক রাখতেও আখের রসের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।

এনার্জির ঘাটতি দূর হয়

সারা দিন অফিস করে কি বেজায় ক্লান্ত হয়ে পরেছেন? তাহলে ঝটপট এক গ্লাস আখের রস খেয়ে ফেলুন। দেখবেন একেবারে চাঙ্গা হয়ে উঠবেন। আসলে আখের ভিতরে থাকা কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন, পটাশিয়াম এবং অন্য়ান্য় উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এনার্জির ঘাটতি দূর করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মন এবং শরীর, দুইই চনমনে হয়ে ওঠে। প্রসঙ্গত, আখের রস শরীরের ভিতরে প্লাজমা এবং বডি ফ্লইডের ঘাটতি মেটায়। এভাবেও এই প্রকৃতিক উপাদানটি শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়য়ে তোলে।

হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে

নানা কারণে কি গ্যাস-অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে আজ থেকেই আখের রস খাওয়া শুরু করে দিন। দেখবেন হজম ক্ষমতা একেবারে চাঙ্গা হয়ে উঠবে। আসলে এই প্রকৃতিক উৎপাদনে উপস্থিত পটাশিয়াম, শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে হজমে সহায়ক একাধিক পাচক রসের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যে কারণে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না।

লিভারের ক্ষমতা বাড়েআয়ুর্বেদ শাস্ত্র সম্পর্কিত একাধিক বইয়ে এমন উল্লেখ পাওয়া যায় যে লিভারকে সুস্থ রাখতে আখের রস দারুন কাজে আসে। সেই কারণেই তো জন্ডিসের প্রকোপ কমাতে রোগীকে আখের রস খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। শুধু তাই নয়, শরীরের পুষ্টির ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি প্রোটিনের চাহিদা মেটাতেও আখ বিশেষ ভূমিকা নেয়।

ক্যানসারের মতো মারণ রোগ দূরে পালায়

সম্প্রতি হওয়া বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত আখের রস খাওয়া শুরু করলে শরীরের অন্দরে ফ্লবোনয়েড নামক একটি বিশেষ উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এই উপাদানটি ক্যানসার সেলেদের ধ্বংস করে দিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই বর্তমানে যে হারে ক্যানসার রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে প্রায় সবারই যে প্রতিদিন আখের রস খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, সে বিষযে কোনও সন্দেহ নেই!

ত্বকের বয়েস কমে

শরীরের বয়স বাড়লে ত্বকের বয়স তো বাড়বেই! কিন্তু আপনি যদি চান, তাহলে কিন্তু এমনটা আপনার সঙ্গে নাও হতে পারে। কীভাবে এমনটা সম্ভব? একাধিক স্টাডিতে দেখা গেছে, নিয়মিত আখের রস খেলে দেহের ভিতরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফ্লেবোনয়েডের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। এই দুটি উপাদান ত্বক এবং শরীরের ভিতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে শরীরের পাশাপাশি ত্বকের বয়স বাড়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।

খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে

হাই কোলেস্টেরলের কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই আখের রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। কারণ এই প্রকৃতিক উপাদানটিতে থাকা বেশ কিছু উপাদান খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করে।মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে

প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে নিয়মিত আখের রস খেলে হাড় শক্তপোক্ত তো হয়ই, সেই সঙ্গে দাঁতের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কাও দূর হয়।

ব্রণের চিকিৎসায় কাজে আসে

আখের রসে উপস্থিত আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড স্কিন সেলের উৎপাদন বাড়ায়ে ব্রণের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে ব্রণের দাগ কমাতেও সাহায্য করে থাকে। এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো আখের রস নিয়ে মুলতানি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্ট ভাল করে মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ভেজা তোয়ালের সাহায্যে ভাল করে মুখটা পরিষ্কার করে নিতে হবে।

আতার ভিটামিন সি এবং রিবোফ্লাভিন চোখের জন্য উপকারি। গবেষণা বলছে, ফ্ল্যাভোনয়েড নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সার এবং টিউমারের চিক...
30/07/2022

আতার ভিটামিন সি এবং রিবোফ্লাভিন চোখের জন্য উপকারি। গবেষণা বলছে, ফ্ল্যাভোনয়েড নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সার এবং টিউমারের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে। সেই ফ্ল্যাভোনয়েডও পাবেন আতায়। আতা এইচবি মাত্রা উন্নত করে এবং এতে ডায়াবেটিস বিরোধী এবং ক্যান্সার বিরোধী গুণ রয়েছে।আতা এইচবি মাত্রা উন্নত করে এবং এতে ডায়াবেটিস বিরোধী এবং ক্যান্সার বিরোধী গুণ রয়েছে।

আতা আর্থ্রাইটিসের উপসর্গ উপশম করতেও সাহায্য করতে পারে। কারণ ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকায় এটি শরীরে জলের পরিমাণের ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং জয়েন্ট থেকে অ্যাসিড দূর করতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স মস্তিষ্ককে শান্ত করা, বিরক্তি, উত্তেজনা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিচিত।আতা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য লো GI (গ্লাইসেমিক ইনডেক্স) খাবার হিসেবে ভাল বলে বিবেচিত হয়। অর্থাত্ এটি এক ধাক্কায় আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। বরং বেশ কিছু সময় ধরে ধীরে ধীরে পাচন হয়। এতে দেহে শর্করার জোগান ও শক্তি অনেকক্ষণ থাকে। এছাড়া এতে ম্যাঙ্গানিজ এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহনের উপর বার্ধক্য বিরোধী প্রভাব ফেলে।

আতা বা সীতাফল আলসার নিরাময় করে এবং অ্যাসিডিটি রোধ করে। এতে বিভিন্ন জরুরী মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস রয়েছে। আতার ভিটামিন সি এবং রিবোফ্লাভিন চোখের জন্য উপকারি। গবেষণা বলছে, ফ্ল্যাভোনয়েড নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সার এবং টিউমারের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে। সেই ফ্ল্যাভোনয়েডও পাবেন আতায়।

যেসব কারণে খাবেন গাবগাব বা বিলাতি গাব ফল খেতে সুস্বাদু ও মিষ্টি। এর আদি নিবাস ফিলিপাইন হলেও বাংলাদেশে গ্রামেগঞ্জে এই ফলে...
30/07/2022

যেসব কারণে খাবেন

গাবগাব বা বিলাতি গাব ফল খেতে সুস্বাদু ও মিষ্টি। এর আদি নিবাস ফিলিপাইন হলেও বাংলাদেশে গ্রামেগঞ্জে এই ফলের দেখা মেলে। বর্তমানে ফলের দোকানগুলোতেও দেখা যায় এই মৌসুমী ফলের। আমাশয় ও পেটের অসুখে এই গাছের ছাল বেশ উপকারী। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খেতে পারেন কাঁচা ও পাকা গাব।

গাবের রয়েছে আরো অনেক স্বাস্থ্যগুণ-

হাইপারটেনশন কমায়: উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান থাকায় রক্ত সঞ্চালনের উন্নতি ঘটায়। এটি শরীরে রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখে, কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের উপর চাপ কমায় এমনকি রক্তচাপ্ও কমাতে সাহায্য করে। এতে থাকা আঁশ শরীরে কোলেস্টেরল কমায়। এছাড়া্ও রক্ত চাপ, হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

রক্ত চলাচলের উন্নতি ঘটায়: গাবে থাকা আয়রন দেহে লোহিত কণিকার কোষের উন্নতি ঘটায়। দেহের গুরুত্বপূর্ণ টিস্যুগুলোতে অক্সিজেন প্রবাহ বৃদ্ধি করে। এছাড়া এটি পেশি গঠন, চুলের বৃদ্ধি এবং হজমক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়।

রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: গাবে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘এ’ রয়েছে। এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি, ত্বকের জন্য ক্ষতিকর রেডিক্যাল কমিয়ে শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এই দুই ভিটামিন বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না, জটিল রোগ প্রতিরোধ এবং ত্বকের সুস্থতার জন্য বেশ কার‌্যকরী।

হজমে সহায়ক: গাবে প্রচুর আঁশ থাকার কারণে এটি হজমক্রিয়া উন্নতিতে সাহায্য করে, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা দূর করে।

ত্বকের যত্ন: গাব খেলে বা এর তৈরি রূপচর্চার উপাদান ব্যবহার করলে ত্বকের প্রদাহ কমায়।

গাব খেলে সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পা্ওয়া যায়, বুকে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না এবং অ্যাজমা দূর করে। এতে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান থাকার কারণে রোগপ্রতিরোধ প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়।

পেয়ারা একটি ফাইবার জাতীয় ফল আর তাই এটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় আর তাই কারো ঠিকমত পায়খানা না হলে পেয়ারা খেয়েই করতে...
30/07/2022

পেয়ারা একটি ফাইবার জাতীয় ফল আর তাই এটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় আর তাই কারো ঠিকমত পায়খানা না হলে পেয়ারা খেয়েই করতে পারেন আপনার সমস্যার সমাধান। পেয়ারাতে ভিটামিন এ আছে আর যার কারণে এটি খেলে এটি আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া এটি খেলে চোখের ছানি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়।

১. পেয়ারাতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে।

১০০ গ্রাম পেয়ারায় ১৮০ মি.গ্রাম ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। ফলটি ঠাণ্ডা কাশির পথ্য।
তাছাড়া শ্বাসতন্ত্র, গলা ও ফুসফুসকে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে সুরক্ষা করে। রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে তাই হার্টের রোগীরা পেয়ারা খেতে পারেন।
২. পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ রয়েছে। যা দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে তারা পাকা পেয়ারা খেতে পারেন। ৩. পেয়ারায় যে পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ থাকে তা শরীরে গেলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।

৪. যেকোনো ব্যকটেরিয়া সংক্রমণ বা পেটের গোলযোগে কার্যকরী। এই ফলটিতে অ্যাস্ট্রিজেন্ট ও অ্যান্টি-মাইক্রোবাল উপাদান থাকে যা পাকস্থলির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া ত্বক ভালো রাখার সঙ্গে সঙ্গে ত্বককে টানটান রাখে।

৫. পেয়ারা ডায়বেটিস, ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার মতো রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। পেয়ারা ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে পারে। তাই নিয়মিত পেয়ারা খেলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে অনেকটা। পেয়ারার আছে ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা।

জাম খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা১. রক্তে ​​শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করেডায়াবেটিস প্রতিরোধে ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জাম ...
30/07/2022

জাম খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
১. রক্তে ​​শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জাম ফল খুবই উপকারী। কারণ, এতে থাকা অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রোপার্টিজ-এর কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, যা স্টার্চ ও চিনিকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরে শক্তির যোগান দেয়। আরেকটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে জামের বীজ ৩০%-এর বেশি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে।

২. হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে.

জাম ফলটি ক্যালসিয়াম, লোহা, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে যা সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। জামে থাকা প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও লৌহ হাড়ের শক্তি বৃদ্ধির জন্য চমৎকারভাবে কাজ করে। তাই হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রোগীদের এবং বয়স্ক মানুষদের খাবার তালিকায় এই সুস্বাদু ফলটি রাখা উচিত।

৩. ইনফেকশন দূর করে৩. ইনফেকশন দূর করে
জাম উদ্ভিদের পাশাপাশি উদ্ভিদের ফলেও ম্যালিক এসিড (malic acid), গ্যালিক এসিড (galic acid), অক্সালিক এসিড (oxalic acid) এবং ট্যানিনস (tannins)– এর মতো যৌগ রয়েছে, যা ফলটিকে অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল, অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়া, অ্যান্টি-ইনফেক্টিভ এবং গ্যাস্ট্রো-এর প্রতিরক্ষামূলক হিসাবে তৈরি করে। জাম ফলটিতে থাকা এত সব অ্যান্টি উপাদান শরীর থেকে বিষাক্ত ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে।8. জন্ডিস ও অ্যানিমিয়া নিরাময় করেজামের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানগুলোর মধ্যে আয়রন একটি। এই আয়রন দেহের বিভিন্ন উপকার করে থাকে। জাম ফলে থাকা আয়রন অ্যানিমিয়া এবং জন্ডিসকে নিরাময় করে এবং বিভিন্ন ধরনের আয়রনঘটিত সমস্যাগুলোর জন্য যারা ভুগছেন তাদের জন্য জাম খুবই ভাল।৫. ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য কর
বেশ কয়েকটি গবেষণায় জামের কেমো প্রটেক্টিভ (camo protective) বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে অনেকে তদন্ত হয়েছে। জে. সি. জ্যাগেটিয়া এবং তার কলিগ-দের একটি গবেষণা অনুযায়ী এই ফলের নির্যাসে প্রোটেক্টিভ বৈশিষ্ট্য আছে, যা প্রমাণ করে যে জামের নির্যাস ক্যান্সার হওয়া থেকে দেহকে রক্ষা করে থাকে। এটি ফ্রি রেডিক্যালস-কে নষ্ট করে দেয়।৬. দেহে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করেজাম দেহে ইমিউন সিস্টেম (immune system)-কে আরো বৃদ্ধি করে তোলে। এতে থাকা প্রচুর ভিটামিন-সি এর কারণে হাই লেভেল ও সাধারণ সিজনাল সমস্যাগুলোর সঙ্গে যুদ্ধ করে শরীরের ইমিউন সিস্টেম-কে আরো শক্তিশালী করে তোলে। এই ফল ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হিসাবে, এটি স্কিন-এর জন্য ভাল এবং অকাল বার্ধক্যজনিত যে কোন কিছুতে এটি বাঁধা দেয়।৭. ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভালো
জামে আছে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (glycemic index) যা ডায়াবেটিস-এর জন্য একটি ভাল বিকল্প। ডায়াবেটিস চিকিৎসার জন্য এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার ফল, যা প্রমান করে যে ডায়াবেটিস-এর দ্বিতীয় জটিলতার ঝুঁকি কমায় এই ফলটি। জামের পাতা, ছাল এবং বীজ ডায়াবেটিস-এর জন্য সবচেয়ে উপকারি অংশ। এর মধ্যে জামের বীজ অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রোপার্টিজ হিসেবে প্রমাণিত।৮. হার্টের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে
জামে আছে অ্যালজিনিক এসিড (alginic acid) বা অ্যালজিট্রিন (algitrin), অ্যান্থোসিয়ানিন (anthocyanin) এবং অ্যান্থোসায়ানাডিনস (anthocyanidin)-এর মতো পুষ্টিসমূহ যা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং এই যৌগগুলো শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস-সমৃদ্ধ যা অক্সিডেশন (oxidation) প্রতিরোধ করে এবং হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ভালো রাখতে অসামান্য অবদান রাখে। এছাড়াও এটি পটাসিয়াম-এর একটি সমৃদ্ধ ভাণ্ডার, যা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে, যা হার্ট অ্যাটাক-এর ঝুঁকি, স্ট্রোক প্রভৃতির ঝুঁকির কারণ।

সবশেষে বলতে চাই, গ্রীষ্মকালীন অন্যান্য ফলগুলোর মতো জাম এতোটা জনপ্রিয় নয় কিন্তু এতে আছে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান যা দেহের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বিভিন্ন রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তাই আমাদের উচিত সহজলভ্য ও সুস্বাদু এই ফলটিকে অবহেলা না করে আমাদের খাদ্য তালিকায় এটি আজই যোগ করা।

কাঁঠালের উপকারিতা-কাঁঠাল পুষ্টি সমৃদ্ধ। এতে আছে থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম, জিঙ্ক এব...
30/07/2022

কাঁঠালের উপকারিতা-

কাঁঠাল পুষ্টি সমৃদ্ধ। এতে আছে থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম, জিঙ্ক এবং নায়াসিনসহ বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান। অন্যদিকে, কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, শর্করা ও ভিটামিন থাকায় তা মানব দেহের জন্য বিশেষ উপকারি।

১. কাঁঠালে থাকা ভিটামিন সি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে এবং রক্তের শ্বেতকনিকার

কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে।

২. কাঁঠালে রয়েছে লিগনাস, সাপনিস ও নামক ফাইটোনিউট্রিঅ্যান্ট অর্থাৎ এই পদার্থগুলোতে স্বাস্থ্য রক্ষার গুণাবলী রয়েছে। এই পদার্থগুলোর রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক। কোলন ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার, মুখ গহরে ক্যান্সার, প্রোসটেট ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার, প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার।৩. কাঁঠাল দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। কাঁঠালে থাকা ফুক্টোজ ও সুকোজ চমৎকারভাবে দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে রক্তের সুগারের মাত্রা কোনোরকম না বাড়িয়েই।

৪. কাঁঠাল ত্বকের বলিরেখা বা বয়সের ছাপ কমাতে সহায়তা করে। কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বয়ঃবৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফলে ত্বকে বয়সের ছাপ দেখা যায় না। তাই ত্বকের বয়স ধরে রাখতে অর্থাৎ চেহারায় লাবণ্য দীর্ঘস্থায়ী করে কাঁঠাল।

৫. হজমের ক্ষেত্রে কাঁঠালের অনেক উপকারি। এর আলসার প্রতিরোধক গুনাগুণের জন্য এটি আলসার প্রতিরোধ করতে পারে এবং হজমের সমস্যা দূর করে। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে কাঁঠাল খেলে তা অন্ত্রের চলাচল সহজ করে।

৬. কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম। এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা কম।৭. কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন এ আছে যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।

৮. উচ্চ রক্তচাপ কমায়। কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ ৩০৩ মিলিগ্রাম। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এজন্য কাঁঠালে উচ্চরক্তচাপের উপশম হয়। উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

৯. কাঁঠালের স্বাস্থ্য উপকারিতার মাঝে রয়েছে অ্যাজমা প্রতিরোধের গুণাবলী। গবেষণায় বলা হয়ে থাকে যদি কাঁঠালের শিকড় এবং এর নির্যাস ফুটিয়ে পানিটা খাওয়া হয় তাহলে অ্যাজমা প্রতিরোধ সম্ভব।

১০. গর্ভবতী মা প্রতিদিন ২০০ গ্রাম পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভস্থ শিশুর সব ধরনের পুষ্টির অভাব দূর হয় এবং গৰ্ভস্থ সন্তানের বৃদ্ধি স্বাভাবিকভাবে হয়। এই

লিচুর সবচেয়ে বড় উপকারিতা হচ্ছে- এটি ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। লিচুতে থাকা ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমা...
29/07/2022

লিচুর সবচেয়ে বড় উপকারিতা হচ্ছে- এটি ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। লিচুতে থাকা ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এছাড়া লিচু আমাদের হজমে সহায়তা করে। তবে পরিমাণে বেশি খেলে এটি আমাদের শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।সাধারণত যদিও আমরা লিচু খাই এর সুস্বাদুতা এবং মিষ্টান্নতার কারণে। কিন্তু এর পাশাপাশি রয়েছে লিচুর বহুগুণী উপকারিতা। লিচুতে থাকা প্রয়োজনীয় সকল উপাদান আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারি এবং উপাদানগুলো লিচুতে যথেষ্ট পরিমাণে থাকে। তো চলুন জানা যাক লিচুর উপকারিতাগুলো-

ক্যান্সার নির্মূল করতে সহায়তা করে
রক্তনালী প্রসারিত করে
রক্ত চলাচলে উন্নতি ঘটায়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হ্রাস করে।
সুস্থলতা কমায়
হজমে সহায়তা করে
চুলের বৃদ্ধি ঘটায়
তাপমাত্রা ঠিক রাখে
মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটায়
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়

জেনে নিন আম খাওয়ার ১২টি উপকারক্যান্সার যোদ্ধাকোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন, অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, গ্যালিক অ্যাসিড ও ...
29/07/2022

জেনে নিন আম খাওয়ার ১২টি উপকারক্যান্সার যোদ্ধা

কোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন, অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, গ্যালিক অ্যাসিড ও মিথাইল গ্যালেট নামের কঠিন নামওয়ালা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো আছে আমে। স্তন ক্যান্সার থেকে শুরু করে কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার ও লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে এগুলো বেশ কাজের।



কোলেস্টেরল ঠিকঠাক

উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি, ফাইবার ও প্যাকটিন থাকায় রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে রসালো আম।



ত্বকের জন্য

ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম। বিশেষ করে ত্বকের ফুসকুড়ি দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এটি।



অ্যালকালাইন লেভেল

আমে আছে টারটারিক অ্যাসিড ও ম্যালিক অ্যাসিড। আছে সাইট্রিক অ্যাসিডও। শরীরের অ্যালকালি নামের রাসায়নিকের ভারসাম্য ঠিক রাখে এটি।



ওজন কমাতে

আমে এতো এতো ভিটামিন আছে যে একটা আম খেলেই কিন্ত শরীরে রোজকার ভিটামিনের চাহিদা মিটে যাওয়ার কথা। আবার এতে ফাইবারও যোগাবে পুষ্টি ও শক্তি। তাই এই মৌসুমে যারা ওজন কমানোর কথা ভাবছেন তারা বার্গার, কোল্ড ড্রিংকস বা সাব-স্যান্ডউইচের বিকল্প খাবার হিসেবে বেছে নিন আম।

লাভ ফ্রুট

ইংরেজিতে কঠিন একটা শব্দ আছে- আফ্রোডিজিয়াক। এর বাংলা হতে পারে এমন, যাহা খাইলে মনে ভালোবাসার উদ্রেক হয়। আম কিন্তু এমনই একটা ফল। সুতরাং মৌসুম থাকতেই প্রিয়জনকে বেশি বেশি আম উপহার দিন।



চোখের জন্য

এটা তো ছোটবেলা থেকেই পড়ে এসেছেন। আমের ভিটামিন এ আমাদের রাতকানা থেকে বাঁচাবে। যদিও এ রোগ এখন নেই বললেই চলে তবে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি বেশি আম খেলে ক্ষতি নেই। বিশেষ করে ড্রাই আই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা আম খেয়ে উপকার পেতে পারেন।



হজমের জন্য

স্বাস্থ্য যদি সুখের মূলে থাকে, তবে স্বাস্থ্যের মূলে আছে হজম। আমে থাকা এনজাইমগুলো প্রোটিন উপাদানগুলোকে সহজে ভেঙে ফেলতে পারে। এতে খাবার হজম হয় দ্রুত, বাঁচা যায় পাকস্থলী সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকেও।



হিট স্ট্রোক ঠেকাবে

এই গরমের হিট স্ট্রোক সাধারণ ঘটনা। আম আমাদের ভেতরটা শীতল রাখে ও শরীরকে অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া থেকে শরীরের ভেতরের অঙ্গগুলোকে বাঁচায়।রোগ-প্রতিরোধ

এই করোনাকালে আমে থাকা ক্যারোটেনয়েড বাড়িয়ে দেবে আপনার রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা। সহযোদ্ধা হিসেবে ভিটামিন সি তো আছেই।



মনযোগ ও স্মৃতির জন্য

কোনও কিছুর প্রতি মনযোগ ধরে রাখতে কষ্ট হলে উপকার করবে আম। মেমোরি বুস্টার হিসেবেও কাজ করে ফলটি।



বডি স্ক্রাব

ত্বককেও খাওয়াতে পারেন আমের নির্যাস। বডি স্ক্রাব হিসেবে পাকা আম বেশ ভালো কাজ করে। পেস্ট তৈরি করে তাকে একটুখানি মধু আর দুধ মিশিয়ে নিন। আলতো করে মাসাজ করে ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

কতোটা খাবেন?

এতো এতো উপকারের কথা শুনে গপাগপ গিলতে যাবেন না। এক কাপ আমে আছে ১০০ ক্যালোরি। আর এর ৯০ ভাগই আসে আমে থাকা চিনি থেকে। সুতরাং ডায়াবেটিস রোগীরা আম খাওয়ার আগে পুষ্টিবিদের দেওয়া চার্টটা দেখে নিন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দিনে একটি পাকা আমের অর্ধেকটা খাওয়ারই পরামর্শ দেওয়া হয়।

১. মুখ গহ্বর সম্পর্কিত রোগ দূরে থাকে:মুগ ডালে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম এবং আরও সব উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার ...
29/07/2022

১. মুখ গহ্বর সম্পর্কিত রোগ দূরে থাকে:
মুগ ডালে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম এবং আরও সব উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে মুখ গহ্বর সম্পর্কিত যে কোনও সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার সম্ভাবনা যায় কমে।

২. চুলের সৌন্দর্য বাড়ে:
বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করলে শরীরের অন্দরে কপারের ঘাটতি দূর হতে শুরু করে, যার প্রভাবে স্কাল্পের স্বাস্থ্যের এত মাত্রায় উন্নতি ঘটে যে একদিকে চুল পড়ার হার কমে, আর অন্যদিকে চুলের সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো। প্রসঙ্গত, অল্প পরিমানে মুগ ডাল নিয়ে তা বেটে নিয়ে তার সঙ্গে পরিমাণ মতো গ্রিন টি, অলিভ অয়েল এবং টক দই মিশিয়ে যদি চুলে লাগাতে পারেন, তাহলে আরও দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।

৩.অ্যানিমিয়ার মতো রোগ দূরে পালায়:
প্রচুর মাত্রায় আয়রন থাকার কারণে নিয়মিত এই ডালটি খেলে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যানিমিয়ার মতো রোগ বেশি দিন শরীরকে কব্জা করে থাকতে পারে না। প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস আগে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট অনুসারে আমাদের দেশে, তা সে গ্রামাঞ্চল হোক, কী শহরাঞ্চল, অ্যানিমিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে মুগ ডাল খাওয়ার প্রয়োজন যে বাড়ছে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

৪. হার্টের স্বাস্থ্য়ের উন্নতি ঘটে:
আজকের দিনে যুব সমাজের জীবনযাত্রা এমন হয়েছে যে হার্টের রোগে আক্রান্তের সংখ্যাটা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার প্রয়োজনও বেড়েছে। কারণ এই ডালটির শরীরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার একদিকে যেমন রক্তচাপকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে, তেমনি শরীরে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর মধ্যে দিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৫. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ে:
কাজের চাপ এবং পরিবেশ দূষণের কারণে অল্প বয়সেই কি ত্বক তার সৌন্দর্য হারাচ্ছে? তাহলে বন্ধু অল্প করে মুগ ডাল নিয়ে তা বেটে নিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্ট ভাল করে মুখে লাগান। এমনটা প্রতিদিন করলে ত্বকের অন্দরে ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি দূর হয়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য ফিরতে সময় লাগে না। আর যদি একান্তই ফেস প্যাকটি বানাতে সময় না পান, তাহলে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন স্কিন ধীরে ধীরে খুব সুন্দর হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে বলিরেখাও কমতে থাকবে। ফলে ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত!

৬. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে:
যে যে রোগের কারণে ২১ শতকের পৃথিবীতে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটছে, তার মধ্যে অন্যতম হল ডায়াবেটিস। আর আমাদের দেশ তো আজকের ডেটে সারা বিশ্বের মধ্যে ডায়াবেটিস ক্যাপিটালে পরিণত হয়েছে। তাই তো চিকিৎসকেরা ছোট থেকে বড় সবাইকেই মুগ ডাল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু মুগ ডালের সঙ্গে ডায়াবেটিসের কী সম্পর্ক? একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে মুগ ডাল শরীরে প্রবেশ করার পর দেহের অন্দরে এমন কিছু খেল দেখাতে শুরু করে যে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তাই তো যাদের পরিবারে এমন মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে, তাদের বেশি করে মুগ ডাল খাওয়া উচিত।

৭.পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে:
বাঙালি মানেই অল্প-বিস্তর পেটুক তো হবেই। আর পেটুক হওয়া মানেই পকেটে অ্যান্টাসিড থাকা মাস্ট! আসলে বেনিয়মে খাওয়া-দাওয়া করার কারণে বদ-হজম বাঙালির রোজের সঙ্গী। সেই সঙ্গে মাঝে মাঝে লেজুড় হয় গ্যাস-অম্বলও। এই কারণেই তো পেটুক মানুষদের প্রতিদিন নানাভাবে মুগ ডাল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরো। আসলে এই ডলটিতে উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি উপাদান, শরীরে প্রবেশ করার পর বিশেষ ধরনের কিছু ফ্যাটি অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়, যা পাকস্থলির কর্মক্ষমতা এতটা বাড়িয়ে দেয় যে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।

৮. হাড় শক্তপোক্ত হয়:
বলেন কী মশাই ডাল খেলে হাড় শক্ত হয়? একেবারেই। আর কেন হবে নাই বা বলুন! মুগ ডালে ঠেসে ঠেসে ভরা রয়েছে ক্যালসিয়াম। আর এই খনিজটি যে হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা নেয়, তা কী আর বলে দিতে হবে। তাই বুড়ো বয়সে যদি কোমর এবং হাঁটুর যন্ত্রণায় কষ্ট পেতে না চান, তাহলে এখন থেকেই নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে।

৯. ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে:
মুগ ডাল খাওয়া মাত্র কলেকসিস্টোকিনিন নামক এক ধরনের হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। প্রসঙ্গত, এই হরমোনটির উৎপাদন যত বাড়তে থাকে, তত ক্ষিদে কমতে থাকে। তখন মনে হয় যেন পেটটা অনেক ভরে গেছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খাওয়ার পরিমাণ কমতে থাকে। আর খাবার কম খেত খেতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

Address

3rd And 4th Floor Of Chittagong Muradpur Jalal Plaza.
Chittagong
4000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hometown pharmacy services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hometown pharmacy services:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram