Medical Checkup Line

Medical Checkup Line রোগ নির্ণয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষার কাজে ও ?

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন - ০১৮১০১০৫৪৩৯ ০১৮৩৬৪০৪৫০১
22/09/2021

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন -
০১৮১০১০৫৪৩৯
০১৮৩৬৪০৪৫০১

শ্বাসকষ্টের নানা কারণশ্বাসকষ্ট মানেই বুকের বা ফুসফুসের রোগ না–ও হতে পারে। এমন নয় যে বুকে স্টেথিসকোপ লাগিয়ে বা বুকের একটা...
30/08/2021

শ্বাসকষ্টের নানা কারণ

শ্বাসকষ্ট মানেই বুকের বা ফুসফুসের রোগ না–ও হতে পারে। এমন নয় যে বুকে স্টেথিসকোপ লাগিয়ে বা বুকের একটা এক্স–রে করেই সব শ্বাসকষ্টের সমাধান পাওয়া যাবে। প্রায়ই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে এমন শ্বাসকষ্ট নিয়ে রোগী আসেন, যাঁদের রোগের কারণ খুঁজতে ডাক্তার গলদঘর্ম হয়ে যান। প্রথাগত প্রাথমিক পরীক্ষা–নিরীক্ষায় রোগের কারণের টিকিটির নাগাল পাওয়া যায় না।

শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে কষ্ট হলে প্রথমেই সবার মনে পড়ে হার্টের রোগ আর হাঁপানি রোগের কথা। কারণ, এই রোগগুলো বেশ পরিচিত সমস্যা চারদিকে। এই রোগগুলোকে আমরা অনেক বেশি ভয়ও পাই। যখন হৃদ্‌যন্ত্রের রক্ত পাম্প করার ক্ষমতা কমে যায়, তখন ফুসফুসে রক্ত জমে গিয়ে ফুসফুসকে অনমনীয় করে তোলে। তখন শ্বাস নেওয়ার জন্য বেশি শক্তি লাগে। আর হাঁপানি হলে ফুসফুসে হাওয়া ঢোকা–বেরোনোর পাইপ (ব্রঙ্কিওল) সরু হয়ে যায় বলে শ্বাসকষ্ট হয়।

ফুসফুসের কোনো সমস্যা না থাকলেও হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লক হওয়ার কারণে হৃৎপিণ্ডে রক্ত চলাচল কমে যায়। তখন বুকে অস্বস্তি ও শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়। এ ছাড়া জ্বর বা রক্তশূন্যতা হলে নিশ্বাসের হার বেড়ে যায়। কোনো কারণে রক্তে অম্লের পরিমাণ বেড়ে গেলে (মেটাবলিক অ্যাসিডোসিস) শ্বাসকষ্ট হতে পারে। মাত্রাতিরিক্ত ডায়াবেটিস, কিডনির অকার্যকারিতা, ল্যাকটেট জমে যাওয়া বা নানা ধরনের বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতির কারণে এমনটা হতে পারে। অত্যধিক ওজন বেড়ে যাওয়াও শ্বাসকষ্টের একটা অন্যতম কারণ। স্থূলতার কারণে অনেকের রাতে স্লিপ অ্যাপনিয়া হয় এবং যন্ত্র লাগিয়ে শ্বাস নিতে হয়।

হাইপার ভেন্টিলেশন সিনড্রোমের কারণটা যদিও খুব স্পষ্ট নয়, তবে এর সঙ্গে উৎকণ্ঠা আর ভীতির (প্যানিক ডিজঅর্ডার) সম্পর্ক আছে। এটা মনের রোগ। এতে শারীরিক প্রয়োজনের চেয়ে বেশি করে শ্বাস নেওয়ার জন্য রক্তের কার্বন ডাই-অক্সাইড শ্বাসের সঙ্গে অত্যধিক মাত্রায় বেরিয়ে যায় ও রক্তে ক্ষারের মাত্রা বেড়ে যায়। দেখা গেছে, উৎকণ্ঠা আর ভয় পেলে প্রায় ২৫ থেকে ৮৩ শতাংশ ক্ষেত্রে একধরনের শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়, যার কোনো শারীরিক কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।
ডাক্তারের যেকোনো পরামর্শ এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে যোগাযোগ করুন-
০১৮১০১০৫৪৩৯

আজকে জানবো গর্ভকালীন সময়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার উদ্দেশ্য:বেশিরভাগ সময়ে গর্ভবতী মায়েরা আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে আসেন ৮মাস/৯ মা...
27/08/2021

আজকে জানবো গর্ভকালীন সময়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার উদ্দেশ্য:

বেশিরভাগ সময়ে গর্ভবতী মায়েরা আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে আসেন ৮মাস/৯ মাসের সময়। এতো দেরিতে কেন আসলেন প্রশ্ন করলে উত্তর আসে,"কি বাবু সেটা তো এখনই ভালো বুঝা যাবে।"
নিয়মিত ফলোআপে আসা রোগীকে যদি ৩ মাসের সময় বলি একটা আল্ট্রা করে ফেলেন। উত্তর আসবে,"এখন না ।৭/৮ মাসের সময় করাবো।"
ব্যপারটা এমন হয়ে দাড়িয়েছে আল্ট্রাসনোগ্রামের একমাত্র লক্ষ্য গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ জানা। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এতো কষ্ট করে এতো বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম করে আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন তৈরি কি শুধুই ছেলে না মেয়ে জানার জন্য?
ডাক্তাররা যে কয়েকবার আল্ট্রা করায় সেটার কি সত্যিই দরকার আছে ?
নাকি সব টাকা খাওয়ার ধান্দা?!!!
আজকে জানবো গর্ভকালীন সময়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার উদ্দেশ্য। অন্তত ৩ বার আল্ট্রাসনোগ্রাম করা উচিত।
১ম আল্ট্রাসনোগ্রাম করাতে হবে ৩মাসের মধ্যে। ২য় মাসে করানোই সবচেয়ে ভালো। এসময় আমরা জানতে পারবো-
~রোগী আসলেই গর্ভবতী কিনা।
অনেক সময় দেখা যায় প্রস্রাব টেস্টে পজিটিভ দেখালেও আসলে গর্ভে সন্তান নেই। অনেক সময়ই শুধুমাত্র বাচ্চার থলি আসে কিন্তু বাচ্চা থাকেনা।
~বাচ্চা জরায়ুতে আছে নাকি অন্য কোথাও। জরায়ুতে না থেকে অন্য কোথাও থাকাকে বলে এক্টপিক প্রেগন্যান্সি। এ ক্ষেত্রেও প্রস্রাব টেস্ট পজিটিভ আসে। কিন্তু বাচ্চা বেশিদিন বাঁচে না।
~ বাচ্চা কি গর্ভে একটি নাকি একের অধিক;
~অনেকে মাসিকের তারিখ মনে রাখতে পারেনা। এসময়ই বাচ্চার বয়স জানা যায়।
~মায়ের জরায়ুতে কোন সমস্যা আছে কিনা। সমস্যা থাকলে অনেক সময় গর্ভপাত হয়ে যায়।
২য় বার করাতে হবে ৫ম মাসে। এসময় জানা যাবে-
~ বাচ্চার কোন জন্মগত ত্রুটি আছে কিনা। আগে থেকে জানা থাকলে সে অনুযায়ী বাচ্চার ডেলিভারির পরপরই চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায়।
~ প্লাসেন্টা যেটা অনেকেই ফুল নামে জানে তার অবস্থান কোথায়। প্লাসেন্টার অবস্থানের উপর ডেলিভারি কতটা নিরাপদ হবে বুঝা যায়। অনেক মা ই ডেলিভারির পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায়। তার কারণ হলো আগে থেকে প্লাসেন্টার অবস্থান না জেনে ব্যবস্থা নিতে না পারা।
~ ডেলিভারির ডেট কবে তা জানা যায়।
~বাচ্চা জীবিত কিনা;
শেষ আল্ট্রা করতে হয় ৮/৯ মাসে।এ সময় জানতে পারবে-
~ বাচ্চার ওজন;
~ জরায়ুতে পানি কতটা আছে। পানি কম থাকলে বাচ্চা প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও অক্সিজেন পায়না।এতে বাচ্চার নির্দিষ্ট ডেলিভারির তারিখ পর্যন্ত বেচে থাকা কঠিন। তাই বলে অতিরিক্ত পানি থাকাও ভালোনা।
~প্লাসেন্টাতে কোন সমস্যা আছে কিনা;
~ বাচ্চার পজিশন। সাধারণত মাথা নিচের দিকে থাকলে নরমাল ডেলিভারি করা সহজ।
দয়া করে শুধুমাত্র গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে জানার জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাম করাবেন না। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যা দিয়েছেন তা তো আর বদলাতে পারবেন না। বরং যা জানতে পারলে মা ও সন্তানের সুস্থ থাকা আরেকটু নিশ্চিত করতে পারবেন তা জানুন।
মায়ের যত্ন নিন। একজন সুস্থ মা ই জন্ম দিবেন একজন সুস্থ বাচ্চা...

যোগাযোগ করুন-
০১৮১০১০৫৪৩৯
ল্যাবএইড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার
ও আর নিজাম রোড, পাঁচলাইশ,চট্টগ্রাম

ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এমন একটি হসপিটাল ইনফরমেটিভ প্রযুক্তি সেন্টার  যা চট্টগ্রামের স্বনামধন্য ডাক্তারদের তত্ত্বাব...
26/08/2021

ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এমন একটি হসপিটাল ইনফরমেটিভ প্রযুক্তি সেন্টার যা চট্টগ্রামের স্বনামধন্য ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত। আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একটাই স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে স্বচ্ছতার সাথে আপনাদের সামনে তুলে ধরা এবং সংকটময় মূহুর্তে আপনাদের পাশে থাকা। ইতোমধ্যে সবকটি জেলা মিলে আমরা হয়েছি কোটি মানুষের আস্থাভাজন।
আমরা নিয়ে এসেছি শতভাগ নিশ্চয়তার ডায়াগনস্টিক সেবা এবং সেটি নির্ধারিত মূল্যে। তাই আমাদের কাছের মানুষ, আত্মীয় স্বজন,বন্ধু বান্ধব এবং সর্বস্তরের সকল মানুষের সেবামূলক যেকোনো প্রয়োজনে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াতে চাই।
ডায়াগনস্টিক সেবাসমূহ
-প্যাথলজি। -ইটিটি
- ডিজিটাল এক্স-রে। -ফাইবোস্ক্যান
-সিটি স্ক্যান। -এন্ডোসকপি
-4D আলট্রাসনোগ্রাম। -কলোনস্কপি
-ইসিজি। - Pap's Smear.
-ইকোকার্ডিওগ্রাম । -সকল প্রকার হরমোন টেস্ট
-কালার ডপলার। -হিস্টো ও সাইটোপ্যাথলজি
-বায়োকেমিস্ট্রি। -ইমিউনোলজি
-সেরোলজি। -হেমাটোলজি।
- ডিএনএ। -ইউরোফ্লোমেটরি
-ইইজি। - বিএমডি।

এগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা রয়েছে।
# দ্রুত কোভিড শনাক্ত করতে এবং ফুসফুসের সার্বিক অবস্থা জানতে চিকিৎসকেরা HRCT সাজেস্ট করছেন। CT Scan এর ক্ষেত্রে চট্টগ্রামে আমরা সবচেয়ে বেষ্ট সার্ভিস প্রদান করছি। আমাদের সুদক্ষ টেকনেশিয়ানরা পরীক্ষা করার সাথে সাথেই রোগের অবস্থা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দিতে পারেন। এবং ২/৩ ঘন্টার মধ্যে আমরা রিপোর্ট প্রদান করি। এখন চট্টগ্রামে আমরাই সবচেয়ে নতুন সিটি স্ক্যান মেশিন ব্যবহার করছি।

এছাড়াও ঘরে বসে করতে পারছেন বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা। প্রতিকূল সময়ের কথা বিবেচনা করে ল্যাবএইড নিয়ে এসেছে হোম কেয়ার সার্ভিস।

সেবা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য জানতে ফোন করুন
-০১৮১০১০৫৪৩৯
আমরা আছি আপনাদের পাশে।

26/08/2021
23/08/2021
23/08/2021
23/08/2021
23/08/2021

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Checkup Line posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medical Checkup Line:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category