Medical Operation Service ctg.

Medical Operation Service ctg. Website : shorturl.at/qzL56

* All types of operations are performed at a low cost by experienced senior
doctors of Chittagong Medical.

* All types of tests are performed at a low cost.

* Home delivery service is provided at a 10% discount.

23/06/2024

- আমি নিঃস্ব হয়েও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী কারণ -

আমার কাছে শ্রেষ্ঠ সম্পদ আমার মা আছে..!!😊❤️🤗🥀

- মা আছে বলেই এত সুন্দরভাবে বেঁচে আছি.।😇🤤

11/03/2023

রমজান মাসের আগমন উপলক্ষে আমরা কিভাবে প্রস্তুতি নিব?
উত্তর
আলহামদু লিল্লাহ।.
মাসে এত রোজা পালন করতে দেখিনি। তখন তিনি বললেন: “এটি রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাসের ব্যাপারে মানুষ গাফেল। অথচ এ মাসে বান্দাদের আমল রাব্বুল আলামীনের কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে, রোজা পালনরত অবস্থায় আমার আমল উত্তোলন করা হোক।”[হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ইমাম নাসা’ঈ (২৩৫৭) এবং আলবানী একে ‘সহীহুন নাসা’ঈ’ গ্রন্থে হাসান বলেছেন।]

এ হাদিসে শাবান মাসে রোজা পালনের হেকমত (গুঢ় রহস্য) বর্ণনা করা হয়েছে। সে হেকমত হচ্ছে- এ মাসে বান্দার আমলগুলো উত্তোলন করা হয়। জনৈক আলেম আরো একটি হেকমত উল্লেখ করেছেন সেটা হচ্ছে- শাবান মাসের রোজা যেন ফরজ নামাজের আগে সুন্নত নামাজের তুল্য। এই্ সুন্নতের মাধ্যমে ফরজ পালনের জন্য আত্মাকে প্রস্তুত করা হয় এবং ফরজ পালনের জন্য প্রেরণা তৈরী করা হয়। একই হেকমত রমজানের পূর্বে শাবানের রোজার ক্ষেত্রেও বলা যেতে পারে।

১০. কুরআন তেলাওয়াত করা

সালামাহ ইবনে কুহাইল বলেছেন: “শাবান মাসকে তেলাওয়াতকারীদের মাস বলা হত।” শাবান মাস শুরু হলে আমর ইবনে কায়েস তাঁর দোকান বন্ধ রাখতেন এবং কুরআন তিলাওয়াতের জন্য অবসর নিতেন।

আবু বকর আল-বালখী বলেছেন: “রজব মাস হল- বীজ বপনের মাস। শাবান মাস হল- ক্ষেতে সেচ প্রদানের মাস এবং রমজান মাস হল- ফসল তোলার মাস।” তিনি আরও বলেছেন: “রজব মাসের উদাহরণ হল- বাতাসের ন্যায়, শাবান মাসের উদাহরণ হল- মেঘের ন্যায়, রমজান মাসের উদাহরণ হল- বৃষ্টির ন্যায়। তাই যে ব্যক্তি রজব মাসে বীজ বপন করল না, শাবান মাসে সেচ প্রদান করল না, সে কিভাবে রমজান মাসে ফসল তুলতে চাইতে পারে?”

এখন তো রজব মাস গত হয়ে গেছে। আপনি যদি রমজান মাস পেতে চান তাহলে শাবান মাসের জন্য আপনার কি পরিকল্পনা? এই হল এই মুবারক মাসে আপনার নবী ও উম্মতের পূর্ববর্তী প্রজন্মের অবস্থা। এই সমস্ত আমল ও মর্যাদাপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে আপনার অবস্থান কী হবে!!

সূত্র: ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

পোস্টঃ ৮১৪. এ দিনে তিনি নূহ (আঃ)-কে নৌকা থেকে বের করেন।১৫. এ দিনে তিনি দায়ূদের (আঃ) তাওবা কবুল করেছেন।১৬. এ দিনে তিনি সু...
08/08/2022

পোস্টঃ ৮
১৪. এ দিনে তিনি নূহ (আঃ)-কে নৌকা থেকে বের করেন।
১৫. এ দিনে তিনি দায়ূদের (আঃ) তাওবা কবুল করেছেন।
১৬. এ দিনে তিনি সুলাইমান (আঃ)-কে রাজত্ব প্রদান করেছেন।
১৭. এ দিনে তিনি আইঊব (আঃ)-এর বিপদ-মসিবত দূর করেন।
১৮. এ দিনে তিনি তাওরাত নাযিল করেন।
১৯. এ দিনে ইবরাহীম (আঃ) জন্মগ্রহণ করেন... খলীল উপাধি লাভ করেন।
২০. এ দিনে ইবরাহীম (আঃ) নমরূদের অগ্নিকুন্ডু থেকে রক্ষা পান।
২১. এ দিনে ইসমাঈল (আঃ) কে কুরবানী করা হয়েছিল।
২২. এ দিনে ইউনূস (আঃ) মাছের পেট থেকে বাহির হন।
২৩. এ দিনে আল্লাহ ইউসূফকে (আঃ) জেলখানা থেকে বের করেন।
২৪. এ দিনে ইয়াকুব (আঃ) দৃষ্টি শক্তি ফিরে পান।
২৫. এ দিনে ইয়াকূব (আঃ) ইউসূফের (আঃ) সাথে সম্মিলিত হন।
২৬. এ দিনে মুহাম্মাদ (ﷺ) জন্মগ্রহণ করেছেন।
২৭. এ দিনে কেয়ামত সংঘঠিত হবে....।
কেউ কেউ বানিয়েছে: মুহররমের ২ তারিখে নূহ (আঃ) প্লাবন হতে মুক্তি পেয়েছেন, ৩ তারিখে ইদরীসকে (আঃ) আসমানে উঠানো হয়েছে, ৪ তারিখে ইবরাহীমকে (আঃ) অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করা হয়েছে, ইত্যাদি।
এরূপ অগণিত ঘটনা এ মাসে বা এ দিনে ঘটেছে এবং ঘটবে বলে উল্লেখ করেছে জালিয়াতরা তাদের এ সকল কল্প কাহিনীতে।
মোট কথা হলো, আশুরার দিনে মূসা (আঃ) ও তাঁর সাথীদের মুক্তি পাওয়া ছাড়া আর কোনো ঘটনা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।
আদমের (আঃ) এর তাওবা কবুল, নূহ (আঃ) এর নৌকা জূদী পর্বতের উপর থামা ও ঈসা (আঃ) জন্মগ্রহণ করার কথা অনির্ভরযোগ্য সূত্রে কোনো কোনো সাহাবী-তাবিয়ী থেকে বর্ণিত। আশুরা বা মুহররম সম্পর্কে আর যা কিছু বলা হয় সবই মিথ্যা ও বাতিল কথা। দুঃখজনক হলো, আমাদের সমাজে মুহররম বা আশূরা বিষয়ক বই পুস্তকে, আলোচনা ও ওয়াযে এ সমস্ত ভিত্তিহীন কথাবার্তা উল্লেখ করা হয়।—
ইবনুল জাওযী, আল-মাউদূ‘আত ২/১১২-১১৭; ইবনুল কাইয়িম, আল-মানার, পৃ. ৫২; যাহাবী, মীযানুল ই’তিদাল ২/১৯০; ইবনু হাজার, লিসানুল মীযান ২/১৬৯; সুয়ূতী, আল-লাআলী ২/১০৮-১০৯; ইবনু আর্রাক, তানযীহ ২/১৪৯; মোল্লা কারী, আল-আসরার, পৃ. ৩০০; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার, পৃ. ৯৪-৯৭; দরবেশ হূত, আসনাল মাতালিব, পৃ. ২৭৭-২৭৮; আজলূনী, কাশফুল খাফা ২/৫৫৭।
সংগ্রহ :
পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

পোস্টঃ ৭৪. আশুরায় অতীত ও ভবিষ্যত ঘটনাবলির বানোয়াট ফিরিস্তিঃমিথ্যাবাদীরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নামে জালিয়াতি করে বলেছে:১. আশ...
08/08/2022

পোস্টঃ ৭
৪. আশুরায় অতীত ও ভবিষ্যত ঘটনাবলির বানোয়াট ফিরিস্তিঃ

মিথ্যাবাদীরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নামে জালিয়াতি করে বলেছে:
১. আশুরার দিনে আল্লাহ আসমান ও যমিন সৃষ্টি করেছেন।
২. এ দিনে তিনি পাহাড়, পর্বত, নদনদী.... সৃষ্টি করেছেন।
৩. এ দিনে তিনি কলম সৃষ্টি করেছেন।
৪. এ দিনে তিনি লাওহে মাহফূয সৃষ্টি করেছেন।
৫. এ দিনে তিনি আরশ সৃষ্টি করেছেন।
৬. এ দিনে তিনি আরশের উপরে সমাসীন হয়েছেন।
৭. এ দিনে তিনি কুরসী সৃষ্টি করেছেন।
৮. এ দিনে তিনি জান্নাত সৃষ্টি করেছেন।
৯. এ দিনে তিনি জিবরাঈলকে (আঃ) সৃষ্টি করেছেন।
১০. এ দিনে তিনি ফিরিশতাগণকে সৃষ্টি করেছেন।
১১. এ দিনে তিনি আদমকে (আঃ) সৃষ্টি করেছেন।
১২. এ দিনে তিনি আদমকে (আঃ) জান্নাতে প্রবেশ করিয়েছেন।
১৩. এ দিনে তিনি ইদরীসকে (আঃ) আসমানে উঠিয়ে নেন।

চলমান
সংগ্রহঃ
পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

পোস্টঃ ৬৭. অনুরূপ আরেকটি মিথ্যা কথা: যে ব্যক্তি মহররম মাসের প্রথম ১০ দিন রোজা রাখিবে, সে ব্যক্তি যেন ১০ হাজার বৎসর যাবত ...
08/08/2022

পোস্টঃ ৬
৭. অনুরূপ আরেকটি মিথ্যা কথা: যে ব্যক্তি মহররম মাসের প্রথম ১০ দিন রোজা রাখিবে, সে ব্যক্তি যেন ১০ হাজার বৎসর যাবত দিনের বেলা রোজা রাখিল এবং রাত্রিবেলা ইবাদতে জাগরিত থাকিল।.. মহররম মাসে ইবাদতকারী ব্যক্তি যেন ক্বদরের রাত্রির ইবাদতের ফযীলত লাভ করিল।..তোমরা আল্লাহ তা‘আলার পছন্দনীয় মাস মহররমের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করিও। যেই ব্যক্তি মহররম মাসের সম্মান করিবে, আল্লাহ তাআলা তাহাকে জান্নাতের মধ্যে সম্মানিত করিবেন এবং জাহান্নামের আযাব হইতে বাঁচাইয়া রাখিবেন..মহররমের ১০ তারিখে রোজা রাখা আদম (আঃ) ও অন্যান্য নবীদের উপর ফরজ ছিল। এই দিবসে ২০০০ নবী জন্মগ্রহণ করিয়াছেন এবং ২০০০ নবীর দোয়া কবুল করা হইয়াছে..।"—মুফতী হাবীব ছামদানী, বার চান্দের ফযীলত, পৃ. ১৩।
মুহাদ্দিসগণ একমত যে, এগুলো সবই বানোয়াট মিথ্যা কথা ও জাল হাদীস।
ইবনুল জাওযী, আল-মাওদূ‘আত ২/১১২-১১৭; সুয়ূতী, আল-লাআলী ২/১০৮-১০৯; ইবনু আর্রাক, তানযীহ ২/১৪৯-১৫১; মোল্লা কারী, আল-আসরার, পৃ. ২৯৪; শাওকানী, আল-ফাওয়াইদ ১/১২৯-১৩০; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার, পৃ. ৯৪-৯৫।
২.মুহররম মাসের সালাতঃ
মুহররম মাসের কোনো দিবসে বা রাত্রে এবং আশুরার দিবসে বা রাত্রে কোনো বিশেষ সালাত আদায়ের কোনো প্রকার নির্দেশনা বা উৎসাহ কোনো হাদীসে বর্ণিত হয় নি। এ বিষয়ক সকল কথাই বানোয়াট মিথ্যা। আমাদের দেশে প্রচলিত কোনো কোনো পুস্তকে মুহররম মাসের ১ম তারিখে দুই রাক‘আত সালাত আদায় করে বিশেষ দোয়া পাঠের বিশেষ ফযীলতের বিবরণ দেয়া হয়েছে। এগুলো সবই বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।—মুফতী হাবীব ছামদানী, বার চান্দের ফযীলত, পৃ. ১১-১২; অধ্যাপিকা কামরুন নেসা দুলাল, নেক কানুন পৃ. ২৯৮।
৩.আশুরার দিনে বা রাতে বিশেষ সালাতঃ
আশুরার সিয়ামের উৎসাহ দেয়া হলেও হাদীসে আশুরার দিনে বা রাত্রে কোনো বিশেষ সালাত আদায়ের বিধান দেওয়া হয় নি।তবে জালিয়াতগণ অনেক কথা বানিয়েছে।যেমন যে ব্যক্তি আশুরার দিবসে যোহর ও আসরের মধ্যবর্তী সময়ে.. অথবা আশুরার রাত্রিতে এত রাকআত সালাত অমুক অমুক সূরা এতবার পাঠ করে আদায় করবে..সে এত পুরস্কার লাভ করবে। সরলপ্রাণ মুসলিমদের মন জয় করার জন্য জালিয়াতগণ এ সকল কথা বানিয়েছে, যা অনেক সময় সরলপ্রাণ আলিম ও বুযুর্গকেও ধোঁকা দিয়েছে।—ইবনুল জাওযী, মাওদূ‘আত ২/৪৫-৪৬; সুয়ূতী, লাআলী ২/৫৪; ইবন আর্রাক, তানযীহ ২/৮৯; শাওকানী, আল-ফাওয়াইদ ১/৭৩; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার পৃ. ৯০, ১১০-১১১।
চলমান
সংগ্রহঃ ঐ

পোস্টঃ ৫মুহররাম মাস বিষয়ক মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কথাবার্তা:উপরের কথাগুলো কোনো কোনো মুহাদ্দিস জাল বলে গণ্য করলেও কেউ কেউ তা ‘...
08/08/2022

পোস্টঃ ৫

মুহররাম মাস বিষয়ক মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কথাবার্তা:

উপরের কথাগুলো কোনো কোনো মুহাদ্দিস জাল বলে গণ্য করলেও কেউ কেউ তা ‘দুর্বল’ বলে গণ্য করেছেন। নিচের কথাগুলো সকল মুহাদ্দিস একবাক্যে জাল বলে স্বীকার করেছেন। এগুলোকে আমরা তিন ভাগে ভাগ করতে পারি: প্রথম, মুহররম বা আশুরার সিয়ামের ফযীলতের বিষয়ে জাল কথা।

দ্বিতীয়, আশুরার দিনের বা রাতের জন্য বা মুহররম মাসের জন্য বিশেষ সালাত ও তার ফযীলতের বিষয়ে জাল কথা।

তৃতীয়, আশুরার দিনে অতীত ও ভবিষ্যতে অনেক বড় বড় ঘটনা ঘটেছে বা ঘটবে বলে জাল/মিথ্যা

কথা।

১. মুহররম বা আশূরার সিয়াম

আশুরার সিয়াম পূর্ববর্তী এক বছরের গোনাহের কাফ্ফারা হবে বলে সহীহ হাদীসে আমরা দেখতে পেয়েছি।

জালিয়াতগণ আরো অনেক কথা এ সম্পর্কে বানিয়েছে। প্রচলিত একটি পুস্তক থেকে উদ্ধৃত করছি:

হাদিসের নামে মিথ্যা:

‘‘হাদীসে আছে-

১. যে ব্যক্তি মুহররমের মাসে রোযা রাখিবে, আল্লাহ তা‘আলা তাহাকে প্রত্যেক রোযার পরিবর্তে ৩০ দিন রোযা রাখার সমান ছওয়াব দিবেন।

২. যে ব্যক্তি আশুরার দিন একটি রোযা রাখিবে সে দশ হাজার ফেরেশতার, দশ হাজার শহীদের ও দশ হাজার হাজীর ছওয়াব পাইবে।

৩. যে ব্যক্তি আশুরার তারিখে স্নেহ-পরবশ হইয়া কোন এতীমের মাথায় হাত ঘুরাইবে, আল্লাহতাআলা ঐ এতীমের মাথার প্রত্যেক চুলের পরিবর্তে তাহাকে বেহেশতের এক একটি ‘দরজা’ প্রদান করিবেন।

৪. যে ব্যক্তি উক্ত তারিখের সন্ধ্যায় রোযাদারকে খানা খাওয়াইবে বা ইফতার করাইবে, সে ব্যক্তি সমস্ত উম্মতে মোহাম্মদীকে খানা খাওয়াইবার ও ইফতার করাইবার ন্যায় ছওয়াব পাইবে।

৫. যে ব্যক্তি আশুরার তারিখে রোযা রাখিবে, সে ৬০ বৎসর রোযা, নামায করার সমতুল্য ছওয়াব পাইবে।

৬. যে ব্যক্তি ঐ তারিখে বিমার পোরছী করিবে, সে সমস্ত আওলাদে আদমের বিমার-পোরছী করার সমতুল্য ছওয়াব পাইবে।…তাহার পরিবারের ফারাগতি অবস্থা হইবে। ৪০ বৎসরের গুনাহর কাফ্ফারা হইয়া যাইবে।

রেফারেন্স— মাও. গোলাম রহমান, মকছুদোল মো’মেনীন, পৃ. ৪৩০-৪৩১। পুনশ্চ: মুফতী হাবীব ছামদানী, বার চান্দের ফযীলত, পৃ. ১৩; অধ্যাপিকা কামরুন নেসা দুলাল, পৃ. ২৯৮-৩০০।

চলমান
সংগ্রহঃ

পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

পোস্টঃ ৪৬. আশূরার দিনে সুরমা ব্যবহার। একটি হাদীসে বলা হয়েছে:‘‘যে ব্যক্তি আশূরার দিনে চোখে ‘ইসমিদ’ সুরমা ব্যবহার করবে কখন...
08/08/2022

পোস্টঃ ৪

৬. আশূরার দিনে সুরমা ব্যবহার। একটি হাদীসে বলা হয়েছে:

‘‘যে ব্যক্তি আশূরার দিনে চোখে ‘ইসমিদ’ সুরমা ব্যবহার করবে কখনোই তার চোখ উঠবে না।’’

উপরের হাদীসটির মতই এ হাদীসটি একাধিক সনদে বর্ণিত হয়েছে। প্রত্যেক সনদেই অত্যন্ত দুর্বল বা মিথ্যাবাদী রাবী রয়েছে। কোনো কোনো মুহাদ্দিস একাধিক সনদের কারণে হাদীসটিকে ‘দুর্বল’ হিসাবে গণ্য করলেও অধিকাংশ মুহাদ্দিস হাদীসটিকে জাল ও বানোয়াট হিসাবে গণ্য করেছেন। তাঁরা বলেন, ইমাম হুসাইনের হত্যাকারীগণ আশুরার দিনে সুরমা মাখার বিদ‘আতটি চালু করেন। এ কথাটি তাদেরই বানানো। কোনো দুর্বল রাবী বেখেয়ালে তা বর্ণনা করেছেন।

ইবনুল জাওযী, আল-মাওদূ‘আত ২/১১৬; সুয়ূতী, আল-লাআলী ২/২১১; সাখাবী, আল-মাকাসিদ, পৃ. ৪০১; ইবনু আর্রাক, তানযীহ ২/১৫৭; ইবনু রাজাব, লাতাইফ ১/৭৯; মোল্লা কারী, আল-আসরার, পৃ. ২২২; মাসনূ, পৃ. ১৪১; শাওকানী, আল-ফাওয়াইদ ১/১৩১-১৩২; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার, পৃ. ১০০-১০২।

চলমান
সংগ্রহঃ

পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

পোস্টঃ ৩৪. মুহররম মাসে বা আশূরার দিনে দান-সাদকার বিষয়ে যা কিছু বলা হয় সবই বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে এ বি...
08/08/2022

পোস্টঃ ৩

৪. মুহররম মাসে বা আশূরার দিনে দান-সাদকার বিষয়ে যা কিছু বলা হয় সবই বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে এ বিষয়ে কিছুই বর্ণিত হয় নি।

তবে অত্যন্ত দুর্বল ও অনির্ভরযোগ্য সূত্রে একজন সাহাবী (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেছেন, আশুরার দিনে সিয়াম পালন করলে যেহেতু এক বছরের সাওয়াব পাওয়া যায়, সেহেতু এ দিনে দান করলেও এক বছরের দানের সাওয়াব পাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া এ দিনে দানের বিষয়ে যা কিছু বলা হয় সবই বাতিল ও ভিত্তিহীন কথা।

ইবনু রাজাব, লাতাইফ ১/৭৮; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার, পৃ. ৯৫-৯৬।

৫. আশুরার দিনে ভাল খাওয়া-পরা। একটি হাদীসে বলা হয়েছে:

‘‘যে ব্যক্তি আশূরার দিনে তার পরিবারের জন্য প্রশস্তভাবে খরচ করবে, আল্লাহ সারা বছরই সে ব্যক্তিকে প্রশস্ত রিয্ক প্রদান করবেন।’’

হাদীসটি কয়েকটি সনদে বর্ণিত হয়েছে। প্রত্যেকটি সনদই অত্যন্ত দুর্বল। বিভিন্ন সনদের কারণে বাইহাকী, ইরাকী, সুয়ূতী প্রমুখ মুহাদ্দিস এ হাদীসটিকে ‘জাল’ হিসেবে গণ্য না করে ‘দুর্বল’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। ইবনু হাজার হাদীসটিকে ‘অত্যন্ত আপত্তিকর ও খুবই দুর্বল’ বলেছেন। অপরদিকে ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল, ইবনু তাইমিয়া প্রমুখ মুহাদ্দিস একে জাল ও বানোয়াট বলে গণ্য করেছেন। তাঁরা বলেন যে, প্রত্যেক সনদই অত্যন্ত দুর্বল হওয়ার ফলে একাধিক সনদে এর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায় না। এছাড়া হাদীসটি সহীহ হাদীসের বিরোধী।

সহীহ হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে যে, "ইহূদীরা আশুররা দিনে উৎসব- আনন্দ করে- তোমরা তাদের বিরোধিতা করবে, এ দিনে সিয়াম পালন করবে এবং উৎসব বা আনন্দ করবে না।"

ইবনু তাইমিয়া, আহাদীসুল কুস্সাস, পৃ. ৭৯, ইবনুল জাওযী, আল-মাওদূ‘আত ২/১১৩-১১৭; সুয়ূতী, আল-লাআলী ২/১০৯-২১৩; সাখাবী, আল-মাকাসিদ, পৃ. ৪২৭; আল-যারকশী, আত-তাযকিরা ৩৪, ১১৮; ইবনু আর্রাক, তানযীহ ২/১৫০-১৫৭; ইবনু রাজাব, লাতাইফ ১/৭৯; মোল্লা কারী, আল-আসরার, পৃ. ২৪৪-২৪৫; শাওকানী, আল-ফাওয়াইদ ১/১৩২-১৩৩; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার, পৃ. ১০০-১০২।

চলমান
সংগ্রহঃ

পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

পোস্টঃ ২(খ)অত্যন্ত দুর্বল হাদীস ও সাহাবী-তাবিয়ীগণের বক্তব্য:সহীহ হাদীস থেকে মুহররম মাস ও আশুরা সম্পর্কে আগের পোস্টে উল্ল...
08/08/2022

পোস্টঃ ২
(খ)অত্যন্ত দুর্বল হাদীস ও সাহাবী-তাবিয়ীগণের বক্তব্য:

সহীহ হাদীস থেকে মুহররম মাস ও আশুরা সম্পর্কে আগের পোস্টে উল্লেখিত শুধু এতটুকুই জানা যায়। পরবর্তীকালে অনেক বানোয়াট ও মিথ্যা কাহিনী এক্ষেত্রে প্রচলিত হয়েছে। এখানে দুটি বিষয় লক্ষণীয়:

প্রথম বিষয়: এ দিনটিকে ইহূদীগণ সম্মান করত। এ কারণে ইহূদীদের মধ্যে এ দিনটি সম্পর্কে অনেক ভিত্তিহীন কল্প-কাহিনী প্রচলিত ছিল। পরবর্তী যুগে ইসরাঈলী রেওয়ায়াত হিসাবে সেগুলো মুসলিম সমাজে প্রবেশ করেছে। প্রথম যুগে মুসলিমগণ এগুলো সত্য বা মিথ্যা বলে বিশ্বাস না করে ইসরাঈলী কাহিনী হিসাবেই বলেছেন। পরবর্তী যুগে তা ‘হাদীসে’ পরিণত হয়েছে।

দ্বিতীয় বিষয়: রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর ইন্তিকালের অর্ধ শতাব্দী পরে ৬১ হিজরীর মুহররম মাসের ১০ তারিখে আশূরার দিনে তাঁর প্রিয়তম নাতি হুসাইন (রা) কারবালার প্রান্তরে শহীদ হন। এ ঘটনা মুসলিম উম্মাহর মধ্যে চিরস্থায়ী প্রভাব বিস্তার করে। হুসাইন (রা)-এর পক্ষের ও বিপক্ষের অনেক বিবেকহীন দুর্বল ঈমান মানুষ ‘আশূরার’ বিষয়ে অনেক ‘হাদীস’ বানিয়েছে। কেউ দিনটিকে ‘শোক দিবস’ হিসেবে এবং কেউ দিনটিকে ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য নানা প্রকারের কথা বানিয়েছেন। তবে মুহাদ্দিসগণের নিরীক্ষা পদ্ধতিতে এ সকল জালিয়াতি ধরা খুবই সহজ ছিল। মুহররম ও আশূরা সম্পর্কে এজাতীয় প্রচলিত কথাবার্তাকে আমরা দু ভাগে ভাগ করতে পারি:

(১) যে সকল ‘হাদীস’ কোনো কোনো মুহাদ্দিস জাল বা বানোয়াট বলে উল্লেখ করলেও, কেউ কেউ তা দুর্বল হিসাবে গ্রহণ করেছেন এবং যে সকল ‘হাদীস’ অত্যন্ত দুর্বল সনদে কোনো কোনো সাহাবী বা তাবিয়ী থেকে তাঁর নিজের বক্তব্য হিসেবে বর্ণিত হয়েছে। বাহ্যত ইসরাঈলী বর্ণনার ভিত্তিতে তাঁরা এগুলি বলেছেন।

(২) সকল মুহাদ্দিস যে সকল হাদীসকে ‘জাল’ ও ভিত্তিহীন বলে একমত পোষণ করেছেন। এখানে আমরা প্রথম পর্যায়ের কিছু হাদীস ও মতামত উল্লেখ করছি:

১. অত্যন্ত দুর্বল সূত্রে কোনো কোনো সাহাবী বা তাবিয়ী থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, এ দিনে আল্লাহ তা’আলা আদম (আঃ)-এর তাওবা কবুল করেন।

২. অনির্ভরযোগ্য সূত্রে বর্ণিত হয়েছে যে, এ দিনে নূহ (আঃ) এর নৌকা জূদী পর্বতের উপর থামে।

৩. অনির্ভরযোগ্য সূত্রে বর্ণিত হয়েছে, এ দিনে ঈসা (আঃ) জন্মগ্রহণ করেন।
চলমান
সংগ্রহঃ

পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

পোস্টঃ ১বছরের বার মাসে ও বিভিন্ন মাসের বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন আকৃতি ও প্রকৃতির সালাত ও সেগুলোর নামে আজগুবি ও উদ্ভট সব ফযীল...
08/08/2022

পোস্টঃ ১
বছরের বার মাসে ও বিভিন্ন মাসের বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন আকৃতি ও প্রকৃতির সালাত ও সেগুলোর নামে আজগুবি ও উদ্ভট সব ফযীলতের বর্ণনা দিয়ে হাদীস বানিয়েছে জালিয়াতগণ। প্রচলিত ‘বার চাঁদের ফযীলত’ জাতীয় গ্রন্থগুলো এ সব বাতিল কথায় ভরা। পাঠকদের সুবিধার্থে আমি আরবী মাসগুলোর উল্লেখ করে, সে বিষয়ক সহীহ ও বানোয়াট সালাত, সিয়াম, অন্যান্য আমল ও ফযীলতের কথা উল্লেখ করব। আল্লাহর তাওফীক চাই।

(ক) কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে মুহররম মাস
বৎসরের চারটি ‘হারাম’ মাস: মুহররম, রজব, যিলকাদ ও যুলহাজ্জ মাস। এ মাসগুলো ইসলামী শরীয়তে বিশেষভাবে সম্মানিত। এগুলোতে ঝগড়াঝাটি বা যুদ্ধবিগ্রহ নিষিদ্ধ।

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ইরশাদ করেন,

'নিশ্চয় আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারটি, আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান। সুতরাং তোমরা এ মাসগুলোর সম্মান বিনষ্ট করে নিজেদের প্রতি অত্যাচার কর না। আর মুশরিকদের সাথে তোমরা যুদ্ধ কর সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে সমবেতভাবে। আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীনদের সাথে রয়েছেন।'
সূরা (৯) তাওবা, আয়াত: ৩৬।

এ মাসকে সহীহ হাদীসে ‘আল্লাহর মাস’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে এবং এ মাসের নফল সিয়াম সর্বোত্তম নফল সিয়াম বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সহীহ মুসলিমে সংকলিত হাদীসে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:

أفْضَلُ الصِّيَامِ بَعْدَ رَمَضَانَ شَهْرُ اللهِ المُحَرَّمُ

‘‘রামাদানের পরে সর্বোত্তম সিয়াম হলো আল্লাহর মাস মুহররম মাস"। মুসলিম, আস-সহীহ ২/৮২১।
-সহীহ মুসলিম ২/৩৬৮; জামে তিরমিযী ১/১৫৭

এ মাসের ১০ তারিখ ‘আশূরা’র দিনে সিয়াম পালনের বিশেষ ফযীলত রয়েছে। আশূরার সিয়াম সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:
يُكَفِّرُ السَّنَةَ الْمَاضِيَةَ

‘‘এ দিনের সিয়াম গত এক বছরের পাপ মার্জনা করে।’’ মুসলিম, আস-সহীহ ২/৮১৯।
এ দিনে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজে সিয়াম পালন করতেন, তাঁর উম্মাতকে সিয়াম পালনে উৎসাহ দিয়েছেন এবং ১০ তারিখের সাথে সাথে ৯ বা ১১ তারিখেও সিয়াম পালন করতে উৎসাহ দিয়েছেন।
ইবনু রাজাব, লাতাইফ ১/৬৮-৭৬; আব্দুল হাই লাখনবী, আল-আসার, পৃ. ৯১-৯৪।
চলমান
সংগ্রহ :
পুস্তক: হাদীসের নামে জালিয়াতি
অধ্যায়: বার চাঁদের সালাত ও ফযীলত
লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

মুহাররম মাসের রোজাঃ এ মাসকে সহীহ হাদীসে ‘আল্লাহর মাস’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে এবং এ মাসের নফল সিয়াম সর্বোত্তম নফল সিয়াম ব...
01/08/2022

মুহাররম মাসের রোজাঃ

এ মাসকে সহীহ হাদীসে ‘আল্লাহর মাস’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে এবং এ মাসের নফল সিয়াম সর্বোত্তম নফল সিয়াম বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সহীহ মুসলিমে সংকলিত হাদীসে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:

أفْضَلُ الصِّيَامِ بَعْدَ رَمَضَانَ شَهْرُ اللهِ المُحَرَّمُ

"রামাদানের পরে সর্বোত্তম সিয়াম হলো আল্লাহর মাস মুহররম মাস।"

[সহীহ মুসলিম ২/৩৬৮; জামে তিরমিযী ১/১৫৭]

হযরত আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত,রাসূলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন,

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَفْضَلُ الصِّيَامِ بَعْدَ شَهْرِ رَمَضَانَ شَهْرُ اللَّهِ الْمُحَرَّمُ، وَأَفْضَلُ الصَّلَاةِ بَعْدَ الْفَرِيضَةِ صَلَاةُ اللَّيْلِ

"রমযান মাসের পর সর্বোত্তম সাওম হল মুহররম মাসের সাওম এবং ফরয সালাতের পর সর্বোত্তম সালাত হল রাত্রের সালাত।"

[সুনানে আন-নাসায়ী: ১৬১৩; মুসলিম হা/১১৬৩ হাদিসের মান: সহিহ]

আল্লামা ক্বারী রহ. বলেন, হাদিসের বাহ্যিক শব্দমালা থেকে পূর্ণ মাসের রোজা বুঝে আসে। তবে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান ব্যতীত আর কোনো মাসে পূর্ণ মাস রোজা রাখেননি, এটি প্রমাণিত। তাই হাদিসকে এ মাসে বেশি পরিমাণে রোজা রাখার ব্যাপারে উৎসাহ দেয়া হয়েছে বলে ধরা হবে।

শা’বান মাসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অধিক রোজা রেখেছেন বলে একাধিক সূত্রে বর্ণিত হয়েছে। হতে পারে মুহররম মাসের ফজিলত সম্বন্ধে তাঁকে একেবারে জীবনের শেষ পর্যায়ে অবহিত করা হয়েছে আর তিনি তা বাস্তবায়ন করে যাবার সময় পাননি।

[ইমাম নববি, শারহু সহিহ মুসলিম]

হাদিসের আলোকে মুহাররম মাসঃ হযরত আবূ বাকরাহ রাযি. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন,السَّنَةُ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا مِ...
31/07/2022

হাদিসের আলোকে মুহাররম মাসঃ

হযরত আবূ বাকরাহ রাযি. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন,

السَّنَةُ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ثَلاثٌ مُتَوَالِيَاتٌ ذُو الْقَعْدَةِ وَذُو الْحِجَّةِ وَالْمُحَرَّمُ وَرَجَبُ مُضَرَ الَّذِي بَيْنَ جُمَادَى وَشَعْبَانَ

“বছর হলো বারোটি মাসের সমষ্টি, তার মধ্যে চারটি অতি সম্মানিত। তিনটি ধারাবাহিক : যিলকদ, যিলহজ্ব, মুহাররম আর চতুর্থটি হলো মুজ-র গোত্রের রজব মাস; যা জুমাদাল উখরা ও শা’বান মাসের মাঝখানে অবস্থিত।”

[বোখারি:২৯৫৮;সহিহ বুখারি: ৪৬৬২, তাফসীর অধ‍্যায়, সূরা তাওবা। সহীহ বুখারী: ৭৪৪৭ (তাওহীদ), আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯২৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯৩৯, মুসলিম: ১৬৭৯। হাদিসের মানঃ সহিহ]

Address

Chittagong
4000

Telephone

+8801919880690

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Operation Service ctg. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medical Operation Service ctg.:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram