Family Health Care

Family Health Care Reliable health checkup is your right

বাঁচতে হলে জানতে হবে।
08/08/2025

বাঁচতে হলে জানতে হবে।

জেনে রাখুন....
07/08/2025

জেনে রাখুন....

ফ্যামিলি হেলথ কেয়ার পরিবার শোকাহত.........
21/07/2025

ফ্যামিলি হেলথ কেয়ার পরিবার শোকাহত.........

স্বাস্থ্যবার্তা...
19/07/2025

স্বাস্থ্যবার্তা...

পায়ে এই ৪ টি লক্ষণ দেখলে বুঝবেন আপনার কিডনী ভালো নেই! চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিতমানবদেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনী। কিন...
07/07/2025

পায়ে এই ৪ টি লক্ষণ দেখলে বুঝবেন আপনার কিডনী ভালো নেই! চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত

মানবদেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনী। কিন্তু অনেকেই কিডনির সমস্যার প্রাথমিক লক্ষণগুলিকে অবহেলা করে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, পায়ে কিছু লক্ষণ দেখা দিলে বুঝতে হবে আপনার কিডনির কার্যক্ষমতায় সমস্যা দেখা দিয়েছে।

🔴 ১. পা ফুলে যাওয়া (Swollen Feet):
কিডনি ঠিকমতো ফিল্টার না করতে পারলে শরীরে অতিরিক্ত সোডিয়াম ও পানি জমে থাকে, যার ফলে পা ও গোঁড়ালি ফুলে যেতে পারে।

🔴 ২. পায়ে জ্বালাপোড়া বা ঝিনঝিন অনুভব:
কিডনির সমস্যা রক্তে টক্সিন বাড়িয়ে দেয়, যা নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত করে। এতে পায়ে ঝিনঝিনে বা পোড়ার মতো অনুভূতি হতে পারে।

🔴 ৩. পায়ের ত্বক রুক্ষ ও চুলকানি:
কিডনি ঠিকমতো বর্জ্য বের করতে না পারলে রক্তে ফসফরাস জমে, যা ত্বকে চুলকানি সৃষ্টি করে।

🔴 ৪. হাঁটতে ক্লান্তি বা দুর্বলতা:
কিডনি সমস্যা রক্তে ইরিথ্রোপোয়েটিন হরমোন কমিয়ে দেয়, ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গিয়ে দুর্বলতা দেখা দেয়।

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন:
এমন লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং কিডনি ফাংশন টেস্ট করিয়ে নিন। সময়মতো ধরা পড়লে কিডনি রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

স্বাস্থ্যবার্তা.....
02/07/2025

স্বাস্থ্যবার্তা.....

তাৎক্ষণিক কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যা প্রেসার দ্রুত কমাতে সাহায্য করতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন ৭টি কার্যকর উপায়।...
25/06/2025

তাৎক্ষণিক কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যা প্রেসার দ্রুত কমাতে সাহায্য করতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন ৭টি কার্যকর উপায়।

১. গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস নিন

ধীরে ও গভীর শ্বাস নিলে শরীরের প্যারাসিমপ্যাথেটিক সিস্টেম সক্রিয় হয়। এটি হৃৎস্পন্দন কমায় ও রক্তনালিকে শিথিল করে, ফলে রক্তচাপ দ্রুত কমে যায়। কয়েক মিনিট ধরে ধীরে ধীরে শ্বাস নিন ও ছাড়ুন।

২. ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করুন

মুখে, মাথায় বা পায়ে ঠাণ্ডা পানি দিলে রক্তনালি সংকুচিত হয়। এতে হার্টে রক্ত প্রবাহ কিছুটা কমে ও প্রেসার স্বাভাবিক হতে থাকে। ঠাণ্ডা পানিতে ৫–১০ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখলে ভালো ফল মেলে।

৩. লেবু পানি (চিনি-লবণ ছাড়া)

লেবুতে থাকা পটাশিয়াম রক্তনালিকে শিথিল করতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে সোডিয়াম বের করতে সহায়তা করে। একটি গ্লাস পানিতে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে দিনে একাধিকবার ধীরে ধীরে পান করুন।

৪. সাদা পানি ধীরে ধীরে পান করুন

ডিহাইড্রেশন হলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। ধীরে ধীরে পানি পান করলে শরীরে রক্তের পরিমাণ সঠিক থাকে এবং প্রেসার কমে আসে। তাড়াহুড়া করে গিলবেন না ধীরে ধীরে চুমুক দিয়ে পান করুন।

৫. পা ওপরে তুলে শুয়ে থাকুন

চাপ কমাতে পিঠের ওপর শুয়ে পড়ে পা উপরে তুলে রাখুন (হার্টের উচ্চতার ওপরে)। এতে রক্ত সহজে ফিরে আসে এবং হার্টের উপর চাপ কমে যায়। ১০–১৫ মিনিট এভাবে বিশ্রাম নিন।

৬. তুলসী বা রসুন খান

রসুনে থাকা অ্যালিসিন রক্তনালি প্রশস্ত করে এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। তুলসীতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও প্রদাহনাশক উপাদান। কাঁচা রসুন বা তুলসীর পাতা চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

৭. অনুলোম–বিলোম প্র্যাকটিস করুন (বিকল্প নাকের শ্বাস-প্রশ্বাস)

এই যোগ-শ্বাসপ্রশ্বাস পদ্ধতি মানসিক চাপ কমায়, নার্ভাস সিস্টেমকে শান্ত রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এক নাক বন্ধ করে অপর নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে ছেড়ে দিন এবং টানা ৫–১০ মিনিট চালিয়ে যান।।

সতর্কতা....
11/06/2025

সতর্কতা....

শিশু স্বাস্থ্যবার্তা..
24/05/2025

শিশু স্বাস্থ্যবার্তা..

স্বাস্থ্যবার্তা
18/05/2025

স্বাস্থ্যবার্তা

04/05/2025

"একই পরীক্ষা বিভিন্ন ল্যাবে ফলাফল ভিন্নতার কারন কি ??
অনেক সময় দেখা যায় একই পরীক্ষা ল্যাবভেদে ফলাফল ভিন্নতা দেখা যায় সেটা নিয়ে সাধারণ মানুষ, রোগী ও মেডিকেল প্রফেশনালদের মাঝে উদ্বেগ, সিদ্ধান্তহীনতা, অবিশ্বাস ও সন্দেহ তৈরি হয়। কি কি কারণে এ রকম হতে পারে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

১. পরীক্ষার পদ্ধতির পার্থক্য (Methodological Variation): প্রতিটি ল্যাব একে অপরের থেকে ভিন্ন পরীক্ষার কিট, রিএজেন্ট বা মেথড ব্যবহার করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ল্যাব colorimetric পদ্ধতি ব্যবহার করে, আরেকটি ব্যবহার করতে পারে enzymatic বা immunoassay পদ্ধতি — ফলে ফলাফলে তারতম্য আসতে পারে।

২. যন্ত্রপাতির পার্থক্য (Instrumental Variation):
একটি ল্যাবে উন্নত ও আধুনিক অটোমেটেড মেশিন ব্যবহার করা হলেও অন্য ল্যাবে পুরনো বা কম সেনসিটিভ মেশিন থাকতে পারে। যন্ত্রের ক্যালিব্রেশন, মেইনটেন্যান্স বা প্রিসিশন ঠিক না থাকলে ফলাফলে বিভন্নতা দেখা যায়।

৩. কর্মীদের দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ (Human Skill Variation):
পরীক্ষা পরিচালনার ক্ষেত্রে টেকনিশিয়ানের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ান নমুনা পরিচালনা ও রিপোর্টিংয়ে কম ভুল করে, যেখানে কম অভিজ্ঞ কেউ ভুল করতে পারে।

৪. নমুনা সংগ্রহ ও সংরক্ষণ পদ্ধতির ভিন্নতা (Pre-analytical Variation): নমুনা ভুল টিউবে সংগ্রহ করা, পর্যাপ্ত না নেওয়া, অতিরিক্ত সময় ফেলে রাখা, কিংবা সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করা — এসব কারণে নমুনার মান নষ্ট হতে পারে, যা পরীক্ষার ফলকে প্রভাবিত করে।

৫. পরিবেশগত পার্থক্য (Environmental Factors):
তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ইত্যাদির ভিন্নতা পরীক্ষার উপর প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে যখন ম্যানুয়াল পদ্ধতি বা নির্দিষ্ট সংবেদনশীল কিট ব্যবহৃত হয়।

৬. কোয়ালিটি কন্ট্রোল ব্যবস্থার পার্থক্য (Quality Control Differences): একটি ল্যাব নিয়মিত ইন্টারনাল ও এক্সটারনাল কোয়ালিটি কন্ট্রোল প্রোগ্রাম অনুসরণ করে, যেখানে অন্য ল্যাব কন্ট্রোল স্যাম্পল ব্যবহার না-ও করতে পারে। এতে ফলাফলের নির্ভুলতা ও পুনরুত্পাদনযোগ্যতায় প্রভাব পড়ে।

৭. রেফারেন্স রেঞ্জ বা ইউনিট ব্যবহারে ভিন্নতা: একটি ল্যাব mg/dL ব্যবহার করে, অন্যটি mmol/L — এতে একই ফলাফলের ভিন্ন উপস্থাপন হতে পারে। এছাড়া রেফারেন্স রেঞ্জও ল্যাবের কিট অনুযায়ী আলাদা হতে পারে।

৮. নমুনার গুণগত সমস্যা: নমুনা যদি হেমোলাইজড হয় (রক্তকণিকা ভেঙে যায়), লিপেমিক বা আইকটেরিক হয়, তবে তা কিছু বায়োকেমিক্যাল পরীক্ষার ফলাফলে প্রভাব ফেলতে পারে।

৯. রিপোর্টিং বা ইন্টারপ্রেটেশনের ভিন্নতা: একই ফলাফলের ক্লিনিক্যাল ব্যাখ্যা ল্যাব ভেদে ভিন্ন হতে পারে, বিশেষ করে যদি কোনো স্ট্যান্ডার্ড গাইডলাইন অনুসরণ না করা হয়।

১০. SOP না মানা বা নিয়ম লঙ্ঘন: Standard Operating Procedure (SOP) ঠিকভাবে অনুসরণ না করলে পরীক্ষা পরিচালনার প্রতিটি ধাপে বিভন্নতা ঘটতে পারে।

১১. সময়গত পার্থক্য: রক্ত বা ইউরিন পরীক্ষার ক্ষেত্রে সকালে এবং বিকেলে সংগৃহীত নমুনায় স্বাভাবিকভাবেই কিছু পার্থক্য থাকতে পারে (diurnal variation)। এটি ফলাফলে প্রভাব ফেলতে পারে।

১২. মানবিক ভুল(Human Error): লেবেলিং, নমুনা পরিবর্তন, ভুল রিপোর্ট টাইপ করা ইত্যাদি সাধারণ Human Error-এর মাধ্যমে বিভন্নতা সৃষ্টি হতে পারে।

এইসব কারণগুলোর জন্যই একই রোগীর একই পরীক্ষার ফলাফল বিভিন্ন ল্যাবে ভিন্ন হতে দেখা যায়। তাই মানসম্মত ল্যাব নির্বাচন, সঠিক টেস্ট পদ্ধতি অনুসরণ, ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

হাই ব্লাড প্রেশার ও লো ব্লাড প্রেশারের রোগীরা খাদ্য তালিকায় যা রাখবেন।🚨 বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে কল ক...
08/04/2025

হাই ব্লাড প্রেশার ও লো ব্লাড প্রেশারের রোগীরা খাদ্য তালিকায় যা রাখবেন।

🚨 বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে কল করুন:
☎️+880 1811-997675

Address

Chittagong
4203

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Family Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram