Asthma Solution

Asthma Solution Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Asthma Solution, Medical and health, Chittagong.

02/02/2023

এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে আমাদের ভূল---

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়ে গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
:
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
--------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসী বসে থাকা মূর্খ সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।
:
চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

★প্রকৃতি জুড়ে স্বতেজ নিশ্বাস নিন....★এ্যা জমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফল...
31/01/2023

★প্রকৃতি জুড়ে স্বতেজ নিশ্বাস নিন....★

এ্যা জমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এতে হা'নীর বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন, কা শি, শ্বাস কষ্ট বু কে চাপ চাপ অনুভব করা দম নিতে কষ্ট হওয়া এবং বাঁশির মতো আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি,

এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা, ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এর প্রকোপ।

এ্যা জমার উপসর্গগুলো সাধারণত রাতে বা খুব সকালে বেশি হয় এবং শ্বাস নালিতে কোন ধরনের এ্যা লজেন প্রবেশ করলে বা তাপমাত্রা পরিবর্তিত হলে এ উপসর্গের তীব্রতা বেড়ে যায়। কারও কারও ক্ষেত্রে কা শি বা শ্বাস কষ্ট, বুকে বাঁশির মতো শোঁ শোঁ শব্দ শুরুর আগে নাক বা বুক চুলকায়, হাঁচি হয়, নাক দিয়ে পানি পড়ে, চোখ লাল হয়ে যায়। ওপরের উপসর্গ গুলোর সঙ্গে বংশে কারও যদি এ্যাজমায় আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস থাকে, তাহলে ধরে নেওয়া যায় তার এ্যাজমা রয়েছে।

এ্যা জমা / হাঁপানি যে কোন বয়সে হতেই পারে। তবে শিশুদের ক্ষেএে এইরোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে কার ও কার বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণে ও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু থেকে, পশু পাখির পালক ছএাক,মল্ট, ইস্ট, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেটের ধোঁয়ার মধ্যে যারা থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি / শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে। কারও কার ও ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুগন্ধি, মশার কয়েেল বা কার ও কার ও কিটনাশকের গন্ধ থেকে ও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে..

এ্যাজমার বয়স যত বৃদ্ধি পাবে এর সমস্যার পরিধি ও তত বৃদ্ধি পাবে।তাই উক্ত সমস্যা থেকে স্থায়ী সমাধান পেতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন!!

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর....

শিশুর শ্বাসকষ্ট একটি জটিল রোগ।  সাধারণত সর্দি-জ্বর হলে শিশুরা এই সমস্যায় ভুগে থাকে।  আবার শীতকালে অনেক শিশুর শ্বাস নিতে ...
31/01/2023

শিশুর শ্বাসকষ্ট একটি জটিল রোগ। সাধারণত সর্দি-জ্বর হলে শিশুরা এই সমস্যায় ভুগে থাকে। আবার শীতকালে অনেক শিশুর শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

ফুসফুসে ভাইরাল ইনফেকশন হলেই শ্বাসকষ্ট হয়। ভাইরাস ফুসফুসের সারফেস লাইনিং নষ্ট করে দেওয়ায় মিউকোসাল ইমিউনিটি কমে যায়। এতে করে ব্যাকটেরিয়ার গ্রোথ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। ফুসফুসের এ ভাইরাল ইনফেকশন এবং ব্যাকটেরিয়ার গ্রোথ থেকেই হতে পারে নিউমোনিয়া।

শিশুদের বেশি নিউমোনিয়া হওয়ার প্রবণতা থাকে। কারণ বাচ্চাদের ডিফেন্স মেকানিজম বড়দের তুলনায় দুর্বল হয়ে থাকে। তার ওপর শিশুরা স্কুলে অনেক বাচ্চাদের সঙ্গে মিশে, মাঠে খেলাধুলা করে তাই তাদের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কাছাকাছি আসার আশঙ্কাও বেশি। বড়রা যদি বাচ্চাদের সামনে ধূমপান করেন তা থেকেও বাচ্চারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়

বিস্তারিত জানতে কল করুন 01877906300 এই নাম্বারে অথবা আমাদের ইনবক্স করুন।

আলহামদুলিল্লাহ কাস্টমার খেয়ে সুস্থ হয়েছে তার রিভিউ। ন্যাচারাল সাপ্লিমেন্ট খেলে এভাবেই কোনো সাইড এফেক্ট হওয়া ছাড়া সম্পূর্...
31/01/2023

আলহামদুলিল্লাহ কাস্টমার খেয়ে সুস্থ হয়েছে তার রিভিউ। ন্যাচারাল সাপ্লিমেন্ট খেলে এভাবেই কোনো সাইড এফেক্ট হওয়া ছাড়া সম্পূর্ণ ন্যাচারালি সুস্থ হবেন মাত্র দেড় মাসে❤️

31/01/2023

★এলার্জি কেন হয়?

প্রত্যেক মানুষের শরীরে এক একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ইমিউন সিস্টেম থাকে, কোনো কারণে এ ইমিউন সিস্টেমে গোলযোগ দেখা দিলে তখনই অ্যালার্জির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। আমাদের শরীর সবসময়ই ক্ষতিকর বস্তুকে (পরজীবী, ছত্রাক, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া) প্রতিরোধের মাধ্যমে রোগ-প্রতিরোধের চেষ্টা করে।

31/01/2023

★শ্বাসকষ্ট কেন হয়?

বহুবিধ কারণে শ্বাসকষ্টের অনুভূতি হতে পারে। *জ্বরসহ বেশ কিছু শারীরিক রোগেও শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোর দহন বা মেটাবলিজম বেড়ে যাওয়ার জন্য নিশ্বাসের হার বেড়ে যায়। হাইপারভেন্টিলেশন সিন্ড্রোমের কারণটা যদিও খুব স্পষ্ট নয়, তবে এটার সঙ্গে উৎকণ্ঠা আর এক ধরনের ভয় পাওয়ার রোগের (প্যানিক ডিসঅর্ডারের) সম্পর্ক আছে।

31/01/2023

★এজমা কেন হয়?

অ্যাজমা বা হাঁপানি আসলে শ্বাসনালির অসুখ। যদি কোনো কারণে শ্বাসনালি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনায় উদ্দীপ্ত হয়, তখন বাতাস চলাচলের পথে বাধার সৃষ্টি হয়, ফলে শ্বাস নিতে বা ফেলতে কষ্ট হয়। * জেনেটিক কারণে যাদের অ্যালার্জি হয়। * বংশে মা-বাবা, দাদা-দাদি বা অন্য কারো হাঁপানি থাকলে হতে পারে।

31/01/2023

★শ্বাসকষ্ট কী?

ঘন ঘন শ্বাস ফেলা বা নেওয়া, বুকের পাঁজর ওঠানামা, শ্বাসের গতি দ্রুত বা ঘন হওয়া, দম বন্ধ অনুভূতি—এসব উপসর্গ দেখা দিলেই আমরা বলি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। তবে শ্বাসকষ্ট নিজে কোনো রোগ নয়, নানা রোগের উপসর্গ। শ্বাসকষ্ট হলে প্রথমেই মনে পড়ে হৃদ্‌রোগ আর ফুসফুসের রোগের কথা। এসব রোগকে আমরা বেশি ভয় পাই।

31/01/2023

★এজমা কী?

এর ইংরেজি নাম অ্যাজমা যা এসেছে গ্রিক শব্দ Asthma থেকে। বাংলায় হাঁপানি। যার অর্থ হাঁপান বা হাঁ-করে শ্বাস নেয়া। হাঁপানি বলতে আমরা বুঝি শ্বাসপথে বায়ু চলাচলে বাধা সৃষ্টির জন্য শ্বাসকষ্ট।

31/01/2023

★এলার্জি কী?

আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার একটি ত্রুটি হল এলার্জি, যেখানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি অতি সক্রিয় হয়ে ওঠে। বহিরাগত কোন বস্তুর বিরুদ্ধে দেহের প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থার একটি প্রতিক্রিয়া হল এলার্জি। অন্যান্য মানুষের পক্ষে সেই বহিরাগত বস্তুটি কিন্তু ক্ষতিকর নয়।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asthma Solution posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram