19/07/2022
ডায়া বেটিস একধরনের মেটাবলিক ডিজঅর্ডার। শরীরে ইন সুলিন আছে, কিন্তু কাজ করতে পারছে না। কিংবা ইন সুলিন একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে।আমরা সাধারণত চার ধরনের ডায়া বেটিসের কথা বলি। টাইপ-১, টাইপ-২, জে স্টেশনাল এবং অন্যান্য। টাইপ-১ মানে হলো,যেভাবেই হোক,যাঁদের শরীরে ইন সুলিন নষ্ট হয়ে গেছে, তাঁদের যদি আলাদা করে ইন সুলিন দেওয়া না হয়, তাহলে তাঁরা মারা যেতে পারেন।
আমরা যখন বাইরের নানা ধরনের খাবার খাই, ফাস্ট ফুড খাই, তখন শরীরে একধরনের পরিবর্তন আসে। দেখা যায়, শরীরে ইন সুলিন আছে, কিন্তু সেটা কাজ করতে পারছে না। তখন আমরা যে খাবারই খাই,সেটার গ্লু কোজ জমে যায়। এটা টাইপ-২ ডায়া বেটিস।
যখন ইন সুলিনের উৎপাদন কমে যায় বা ইন সুলিন উৎপাদন হওয়ার পরও যখন কাজ করতে পারে না, তখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লু কোজ থাকে। সেই অবস্থাকে আমরা ডায়া বেটিস বলছি। খালি পেটে যদি গ্লু কোজের মাত্রা ৬.৫-এর বেশি থাকে আর খাওয়ার পর যদি ১০-এর বেশি থাকে, তখন সেই অবস্থাকে ডায়া বেটিস বলে।
আমরা যখন খাবার খাই, তখন আমাদের প্যান ক্রিয়াস থেকে ইন সুলিন নিঃসৃত হয়। ইন সুলিনের কাজ হলো,যে খাবার খাচ্ছি,সেটার অতিরিক্ত গ্লু কোজ কমিয়ে দেওয়া। যখন ইন সুলিনের উৎপাদন কমে যায় বা ইন সুলিন উৎপাদন হওয়ার পরও যখন কাজ করতে পারে না, তখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লু কোজ থাকে। সেই অবস্থাকে আমরা ডায়া বেটিস বলছি।
টাইপ-১ ডায়া বেটিসের ক্ষেত্রে সবাই বুঝতে পারে। হঠাৎ করে স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়। ওজন কমে যায়। সমস্যা হয় টাইপ-২ ডায়া বেটিসের রোগীদের বেলায়। তাঁরা বুঝতেই পারেন না যে তাঁদের ডায়া বেটিস আছে। বারবার প্রস্রাব করা, খাবার খেয়েও ক্ষুধা না মেটা, ক্লান্ত লাগা, ঝিম ধরা ভাব, কোথাও কেটে গেলে বা ঘা হলে সহজে সেটা না শুকানো—এ রকম কিছু লক্ষণ থাকে। যেহেতু তাঁরা চিকিৎসকের কাছে যান না, তাই তিন-চার বছরে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। দেখা গেল, চোখে রক্ত জমেছে। হার্টে ব্লক, যকৃতে ক্রিয়েটিনিন বেশি।
উক্ত সমস্যা থেকে স্থায়ী পেতে এবং ইন সুলিন মেডি সিন ছাড়তে ইনবক্সে নক দিন অথবা কল করুন
01881196463 নাম্বারে।