Asthma Care

Asthma Care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Asthma Care, Medical and health, Chittagong.

এ্যা জমা বা হাঁ পানি হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায়...
07/12/2022

এ্যা জমা বা হাঁ পানি হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল/সরু হয়ে পড়ে। এতে হাঁ পানির বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন-হা চিঁ-কা শি,অক্সি জেন এর লেভেল কমে গিয়ে-শ্বাস কষ্ট/বু কে চাপ চাপ অনুভব করা/দম নিতে কষ্ট হওয়া, বাঁশির মতো শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি। এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা,ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়।অনেকের গলায় সারাক্ষণ কফ/শ্লেষ্মা জমে থাকায় নাক বন্ধ হয়ে থাকে।

এ্যা জমা/হাঁ পানি যে কোন বয়সেই হতে পারে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এ রোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে, কারও কারও বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণেও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু,পশুপাখির পালক, ছত্রাক,মল্ট,ইস্ট,প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেট/যান্ত্রিক ধোঁয়ার মধ্যে যারা প্রতিনিয়ত থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে।

তাছাড়া দীর্ঘদিন যাবত এলা-র্জী এর সমস্যায় ভুগলে তা এ্যা-জমায় রূপান্তর হয়।

এছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি/শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে।কারও কারও বিভিন্ন সুগন্ধি,মশার কয়েল বা কারও কারও কীটনাশকের গন্ধ থেকেও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে।বাংলাদেশে শীতকালে এ্যা জমার প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা যে ভুলটা করে, তারা শুরুতে রোগ টাকে সাধারন মনে করে অবহেলা করে।ধীরে ধীরে সমস্যা বেগতিক মনে হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়।আর ডা ক্তার মেডি সিন/ইন হেলার দিয়ে থাকলেও সেগুলো ক্যা-মিকেল/স্টে-রয়েডযুক্ত হওয়ায় সমস্যাকে সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম হয়।ফলে রোগ শরীরের মধ্যে থেকে যায় এবং
বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারন করে।

এই সমস্যার জন্য আমরা দীর্ঘ ৮ বছর ধরে দিয়ে আসছি Natural & Organic Medi-cation।

ক্যামিকেল শরীরের সাথে মিশে না,তাই একটা এ্যালো প্যথিক মেডিসিনে ১৬ঘন্টা-১ দিন সুস্থ থাকা যায়।কিন্তু আমাদের এই Natural ওষুধ সেবনের ফলে তা রক্ত এবং শরীরের সাথে মিশে যায়।ফলে এটার গুনগত মান কয়েক যুগ(১২ বছর+) আপনার শরীরে লাস্টিং করবে।যার ফলে আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোর্স সেবন করলে আপনি কোন ইন-হেলার/মেডি-সিন ছাড়াই চিরস্থায়ীভাবে সুস্থ থাকতে পারবেন।

উপরওয়ালা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য পৃথিবীতে এবং প্রকৃতিতে সকল উপকরণ দিয়েছে।রোগ/ব্যাধির ক্ষেত্রে ও একই।তিনি প্রকৃতিতে এমন কিছু মহাও-ষৌধ দিয়েছেন যেগুলো সেবনে আমাদের দূরারোগ্য রোগ ও সেরে যায়।কিন্তু আমরা শুরুতেই ডা ক্তারের কাছে ছুটে যাই এবং হাতের কাছে যে উপরওয়ালা প্রদত্ত সহজ সমাধান ছিল সেটাকে ভুলে যাই।আসুন উপরওয়ালা কে স্মরণ করি এবং তার দেয়া উছিলার মাধ্যমে সুস্থ হই..

আমাদের ট্রিটমেন্ট পদ্ধতি হল"Food supplement"।
এটি একবিংশ শতাব্দীর Unique এবং কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি।যেটা Nature & Science এর কম্বিনেশন তৈরি করা

আমাদের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়নি এমন পেশেন্ট বাংলাদেশ একটাও নেই।কারন আমরা আপনাকে গ্যারান্টি দিব যে,আপনি অবশ্যই সুস্থ হবেন।কারন,আমরা বিশ্বাস করি মৃত্যু ছাড়া সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে

বিস্তারিত জানতে আমাদের কমেন্ট বক্সে ঘুরে আসুন এবং চিকিৎসা নিতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন।

এলার্জি সম্পর্কে যা জানতে হবেAsthma Care.Immune system’s বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিকারক রোগজীবাণুগুলির সাথে লড়াই করে ...
10/11/2022

এলার্জি সম্পর্কে যা জানতে হবে
Asthma Care.
Immune system’s বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিকারক রোগজীবাণুগুলির সাথে লড়াই করে আপনাকে সুস্থ রাখে। এলার্জি(Allergy) হলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রতিক্রিয়া যা বহিরাগত পদার্থের কারণে হয়। এই পদার্থগুলোকে অ্যালার্জেন বলে। অ্যালার্জেন কিছু নির্দিষ্ট খাবার, ধূলিকণা ও পোষা প্রাণীতে থাকতে পারে। অ্যালার্জেনের কারণে প্রদাহ, হাঁচি, চুলকানি সহ নানা লক্ষণ দেখা যায়।

আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণত আপনার পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য হয়। সবার এলার্জি এক রকম নয়। যেমন – কারো সামান্য ধূলাবালিতে হাঁচি বা সর্দি হয়ে যায় আবার কেউ সারাদিন ধুলাবালির মধ্যে কাজ করলেও সমস্যা হয় না। এলার্জি খুব সাধারণ রোগ। সঠিকভাবে চিকিৎসা নিলে এই রোগ থেকে মুক্তি লাভ করা সম্ভব।

এলার্জির লক্ষণ বা উপসর্গ
এলার্জির কারণে আপনি যে লক্ষণগুলি অনুভব করছেন তা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। এর মধ্যে রয়েছে আপনার কী ধরণের এলার্জি হয়েছে এবং এলার্জি কতটা গুরুতর। একেক জনের একেক রকম উপসর্গ দেখা যায়। এলার্জি বিভিন্ন প্রকারের রয়েছে তার কারণে এর লক্ষণ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।

খাদ্যে এলার্জি হলে
খাবারের এলার্জির কারণে শরীর ফুলে উঠে, রক্ত বর্ণের চর্মরোগ হয়, বমির ভাব, ক্লান্তি সহ নানা লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আপনি যদি বুঝতে পারেন এই খাবার খেলে আপনার সব সময় এলার্জি হয় তাহলে ঐ খাদ্য এড়িয়ে চলুন। যদি ফুড এলার্জির(Food Allergy) কারণে খুব বেশি সমস্যা হয় তবে দ্রুত অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

মৌসুমী এলার্জি হলে
ঠান্ডাজনিত জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া(সর্দি), চোখ ফুলে উঠা ইত্যাদি হলো মৌসুমী এলার্জি(Seasonal Allergy)। ঋতু পরিবর্তনের কারণে এই এলার্জি হয়ে থাকে। সাধারণত ঘরে বসে এই সমস্যার চিকিৎসা নেওয়া যায়। তবে অবস্থা যদি গুরুতর হলে ডাক্তার দেখাতে হবে।

মারাত্মক এলার্জি হলে
মারাত্মক এলার্জির কারণে অ্যানাফিল্যাক্সিস(anaphylaxis) হতে পারে । এটি জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ জরুরি অবস্থা যার কারণে শ্বাসকষ্ট, হালকা মাথা ব্যথা এবং চেতনা হ্রাস হতে পারে। কোন কারণে যদি আপনি এরকম লক্ষণগুলি অনুভব করেন তবে দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিন।

প্রত্যেকের এলার্জির লক্ষণ বা উপসর্গগুলো পৃথক হতে পারে। এগুলোর প্রতিক্রিয়াগুলো ভিন্ন। তাই আপনাকে বুঝতে নিতে হবে আপনার এলার্জির লক্ষণ বা উপসর্গ কেমন হয়।

ত্বকের এলার্জি কি
ত্বকের এলার্জি কোনো এলার্জির লক্ষণ বা উপসর্গ হতে পারে। আবার অ্যালার্জেনের সংস্পর্শের ফলাফল হিসাবে সরাসরি ত্বকে বা চামড়ায় এলার্জি হতে পারে। একে স্কীন এলার্জি (Skin Allergy) বলে।

ধরুন, অ্যালার্জিযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে আপনার বেশ কয়েকটি লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আপনার মুখে এবং গলায় টিংলিং(tingling) হতে পারে। এছাড়াও ফুসকুড়ি তৈরি হতে পারে।

ত্বকের এলার্জি সরাসরি এলার্জিযুক্ত কোন বস্তু স্পর্শ করার কারণেও হয়ে থাকে। তবে ত্বকের এলার্জি বিভিন্ন প্রকারের রয়েছে। ত্বকের বা চামড়ার এলার্জির বিভিন্ন ধরণগুলো হলোঃ

লাল লাল ফুসকুড়িঃ ত্বকের বিভিন্ন স্থানে জ্বলে, লাল হয় ও ফোলে উঠে। এই র‍্যাশ খুবই যন্ত্রণাদায়ক এবং এতে চুলকানি হয়।
একজিমাঃ ত্বক শুষ্ক হয়, ফেটে যায়, পুরু হয়ে থাকে, ফুস্কুড়ি ও চুলকানি এবং রস ক্ষরণ হতে পারে।
কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিসঃ অ্যালার্জেনের সংস্পর্শ আসার পরে ত্বক লাল হয়, আক্রান্ত স্থানে চুলকানির ফলে ক্ষত সৃষ্টি হয়।
গলা ব্যথাঃ অস্থিরতা বা গলা জ্বালা করে বা ফুলে যায়।
আমবাতঃ আর্টিকেরিয়া বা আমবাত এতে শরীর চাকা ও লাল হয়ে ফুলে উঠে এবং চুলকানি হয়।
চোখ ফোলাঃ চোখে জল আসা, চুলকানি হতে পারে এবং লাল হয়ে যেতে পারে।
চুলকানিঃ ত্বকে জ্বালা বা জ্বলন থাকার কারণে চুলকানি হয়। এটি চামড়ার ভেতর বা বাহিরের যেকোনো এলার্জেনের কারণে হতে পারে।
জ্বালাতনঃ ত্বকের প্রদাহ, অস্বস্তি এবং সংবেদন সৃষ্টি করে।
লাল লাল ফুসকুড়ি বা র‍্যাশ ত্বকের এলার্জির অন্যতম কারণ। এই ধরনের সমস্যায় কখনো ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। তাহলে দীর্ঘদিন এই রোগ শরীরে থেকে যাবে। অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাহায্যে চিকিৎসা নিলে এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

বিগত কয়েক দশকে এজমা ও এলার্জি রোগ ও রোগীর সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমান সময়ের অধিক ক্ষমতার ঔষধ উপসর্গ ভিত্ত...
09/11/2022

বিগত কয়েক দশকে এজমা ও এলার্জি রোগ ও রোগীর সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমান সময়ের অধিক ক্ষমতার ঔষধ উপসর্গ ভিত্তিক চিকিৎসায় কার্যকর প্রমাণিত হলেও এরোগ সমূহের নিরাময় ও পুরাপুরি আরোগ্য লাভে অকার্যকর।

অধুনা ব্যবহৃত ঔষধসমূহ এজমা ও এলার্জি রোগের উপশম ও নিয়ন্ত্রণে ‘সক্ষম’, কিন্তু ‘রোগ-প্রকৃতি’ (Disease process) পরিবর্তনে সম্পূর্ণভাবে অসমর্থ। ফলে ভুক্ত-ভুগিরা ঔষধ-নির্ভরতায় আজীবন এ রোগের সাথে যুদ্ধ করে চলে।

রোগের ‘মূল-প্রকৃতি পরিবর্তনে’ সক্ষম এমন একটি চিকিৎসা-ব্যবস্থার অভাব অনেকদিন ধরে অনুভূত হচ্ছিল। যাতে এ ধরণের রোগ থেকে সম্পূর্ণ নিরাময় বা আরোগ্য লাভ সম্ভব হয়। যা বহুল প্রত্যাশিত ও সময়ের দাবি।

‘এলার্জেন ইম্যুনো-থেরাপি’ (Allergen Immunotherapy AIT) বিশেষ ধরনের এলার্জি চিকিৎসা, যা ইতিপূর্বে Hyposensitization বা Desensitization নামে অভিহিত এবং অধুনা Allergy Vaccine নামে পরিচিত।

‘এলার্জেন ইম্যুনো-থেরাপি’ (AIT)- এজমা ও এলার্জিক রোগীর অসংযত, বিচ্যুত ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’কে (Immune System) ইতিবাচক সংযত ও পরিমিত পরিবর্তনে যথাযথ কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

‘এলার্জেন ইম্যুনো-থেরাপি’ রোগের ‘মূলীয় প্রকৃতি পরিবর্তনে’ (Disease process Modifying) কার্যকর বলেই এজমা ও এলার্জি –এ পদ্ধতিতে আরোগ্যলাভে সক্ষম। ইহাই অধুনা বিজ্ঞান ভিত্তিক এলার্জি চিকিৎসা।

অ্যাজমা : কারণ, লক্ষণ, করণীয়ডা. আমিনা আফ্রজ অনু     অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ...
30/09/2022

অ্যাজমা : কারণ, লক্ষণ, করণীয়

ডা. আমিনা আফ্রজ অনু





অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। অ্যাজমায় মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে তারা বেশ কষ্ট পায়।

শ্বাসনালির প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলো অ্যাজমা। শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ প্রধানত ইওসিনোফিল ও অন্যান্য উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালির ছিদ্র পথ সরু হয়ে যায়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুকে কাশি জমে যাওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে।

শীতকালে শুষ্ক ঠান্ডা আবহাওয়া বাতাসে উড়ে বেড়ানোয় ধূলিকণার আধিক্যে অ্যাজমার সমস্যা বেড়ে যায়।

অ্যাজমা বা হাঁপানি ।দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যাকে বলে হাঁপ...
30/09/2022

অ্যাজমা বা হাঁপানি ।
দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যাকে বলে হাঁপানি বা অ্যাজমা । অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোন কারণ জানা না গেলেও চিহ্নিত করা হয়েছে প্রধানত ২ টি কারণকে বলে জানালেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা.শাহরিয়ার জামান দীপ ।
১) ‘এটোপি’ বা বংশগত (Genetic) ও ‘এলার্জি’ পরিবেশগত উপাদান এবং
২) শ্বাসনালীর অতি-সক্রিয়তা (Bronchial hyper-responsiveness)
পৃথিবীজুড়ে ৩০ কোটি লোক অ্যাজমায় আক্রান্ত, যা ২০২৫ সাল নাগাদ ৪০ কোটিতে পৌছবে । বাংলাদেশে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ । যার মধ্যে ৪০লাখই শিশু ।
৬৫% মানুষের আক্রান্ত হবার কারণ এলার্জি । যুবক বয়সে অ্যাজমা আক্রান্তের হার ১৫% । পেশাগত ভাবে ‘potent sensitizer’ সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫-২০% এজমায় আক্রান্ত হয় ।
অ্যাজমা রোগের লক্ষণ চেনার উপায় ।
- শ্বাসকষ্ট, সাথে শুকনো কাশি ।
- শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাঁশির মতো সাঁ সাঁ শব্দ ।
- হঠাৎ দমবন্ধ ভাব অনুভব করা ।
- ধুলোবালি বিশেষভাবে ঘরের ধুলো, ঠাণ্ডা কিংবা গরমের কারণে শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট ।
- ঋতু পরিবর্তনের সময় শ্বাসকষ্ট ।
- বিটাব্লকার বা অ্যাসরিন জাতীয় ওষুধ খেলে শ্বাসকষ্ট ।

অ্যাজমা রোগের নির্দিষ্ট কোনো কারণ জানা না গেলেও প্রধানত ২টি কারণ চিহ্নিত করা হয়-১. বংশগত ‘এটোপি’-পরিবেশগত বিভিন্ন উপাদান...
30/09/2022

অ্যাজমা রোগের নির্দিষ্ট কোনো কারণ জানা না গেলেও প্রধানত ২টি কারণ চিহ্নিত করা হয়-

১. বংশগত ‘এটোপি’-পরিবেশগত বিভিন্ন উপাদানে অ্যালার্জি।

২. শ্বাসনালির অতি-সংবেদনশীলতা।

শিশুসহ যে কোনো বয়সের নারী-পুরুষ অ্যাজমায় আক্রান্ত হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি রোগ হওয়াতে সুচিকিৎসার অভাবে রোগী বেশ কষ্ট পায়। অ্যাজমা পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব নয়, কিন্তু যত্নবান হলে এ রোগ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

লক্ষণ : এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা দেয়-

কাশি, শ্বাসকষ্ট বা শ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দেওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় শব্দ হওয়া, হাঁচি ও নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, বুকে ভার অনুভব করা বা বুকের চাপা ব্যথা, জ্বর।

শিশুদের হাঁপানি বা অ্যাজমার চিকিৎসায় ইনহেলারের সঠিক ব্যবহারবিধি জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাজমা চিকিৎসার সাফল্য মূলত এ...
30/09/2022

শিশুদের হাঁপানি বা অ্যাজমার চিকিৎসায় ইনহেলারের সঠিক ব্যবহারবিধি জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাজমা চিকিৎসার সাফল্য মূলত এসব প্রয়োগপদ্ধতি সঠিকভাবে অনুসরণের ওপর নির্ভর করে। অনেক সময় বড়রাও ইনহেলার ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতি জানেন না। ফলে শিশুকেও তারা শেখাতে পারেন না।

ইনহেলার একটি ওষুধ প্রয়োগের পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে সুনির্দিষ্ট পরিমাণ ওষুধ অ্যারোসল হিসেবে নির্গত হয়। রোগী শ্বাসের মাধ্যমে ওষুধটুকু ফুসফুসের মধ্যে টেনে নেয়। ইনহেলারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, সালবিউটামল, সালমেটেরল, ফ্লুটিকেসন ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়

সারা বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি লোক শ্বাসনালীর সচরাচর সমস্যা-এ্যাজমায় আক্রান্ত হয়। তাদের ৯০% এরও বেশী অত্যাধুনিক চিকিৎসা প...
30/09/2022

সারা বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি লোক শ্বাসনালীর সচরাচর সমস্যা-এ্যাজমায় আক্রান্ত হয়। তাদের ৯০% এরও বেশী অত্যাধুনিক চিকিৎসা পায় না এবং অনেক রোগী মারা যায়। যদিও এ মৃত্যুর ৮০% প্রতিরোধ করা সম্ভব যদি আধুনিক চিকিৎসা ও ডাক্তারের তদারকির মাধ্যমে

Address

Chittagong

Telephone

+8801812191920

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asthma Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram