Asthma care service

Asthma care service এজমা,হাঁপানি ও শ্বাসকষ্ট সমস্যা সমাধ?

এ্যা জমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদিএকটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় স...
31/07/2022

এ্যা জমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদি
একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এতে হা'নীর বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন, কা শি, শ্বাস কষ্ট বু কে চাপ চাপ অনুভব করা দম নিতে কষ্ট হওয়া এবং বাঁশির মতো আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি,
এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা, ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এর প্রকোপ।

এ্যা জমার উপসর্গগুলো সাধারণত রাতে বা খুব সকালে বেশি হয় এবং শ্বাস নালিতে কোন ধরনের এ্যা লজেন প্রবেশ করলে বা তাপমাত্রা পরিবর্তিত হলে এ উপসর্গের তীব্রতা বেড়ে যায়। কারও কারও ক্ষেত্রে কা শি বা শ্বাস কষ্ট, বুকে বাঁশির মতো শোঁ শোঁ শব্দ শুরুর আগে নাক বা বুক চুলকায়, হাঁচি হয়, নাক দিয়ে পানি পড়ে, চোখ লাল হয়ে যায়। ওপরের উপসর্গ গুলোর সঙ্গে বংশে কারও যদি এ্যাজমায় আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস থাকে, তাহলে ধরে নেওয়া যায় তার এ্যাজমা রয়েছে।

এ্যা জমা / হাঁপানি যে কোন বয়সে হতেই পারে। তবে শিশুদের ক্ষেএে এইরোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে কার ও কার বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণে ও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু থেকে, পশু পাখির পালক ছএাক,মল্ট, ইস্ট, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেটের ধোঁয়ার মধ্যে যারা থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি / শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে। কারও কার ও ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুগন্ধি, মশার কয়েেল বা কার ও কার ও কিটনাশকের গন্ধ থেকে ও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে।

এ্যাজমার বয়স যত বৃদ্ধি পাবে এর সমস্যার পরিধি ও তত বৃদ্ধি পাবে।তাই উক্ত সমস্যা থেকে স্থায়ী সমাধান পেতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন।

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। বিশ্বাস করেই দেখুন, অবশ্যই রেজাল্ট পাবেন ইনশাআল্লাহ

22/06/2022

এজ, মা বা হাঁপানী থেকে ন্যাচারালি সুস্থ্য হয়ে যান মাত্র ১৫-২০ দিনে ইনহেলার ছেড়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করুন।

বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে বসে টেলিসেবার মাধ্যমে আমাদের স্পেশালিষ্ট টিম এর সাথে পরামর্শ করে ঘরে বসেই আমাদের সাপ্লিমেন্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

আমরা প্রোডাক্ট এর জন্য অগ্রীম কোনো পেমেন্ট নেইনা,,শতভাগ ন্যাচারাল এবং কার্যকরি প্রোডাক্ট।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য ইনবক্সে আপনার নাম এবং নাম্বার দিন আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো।

ধন্যবাদ

15/06/2022
12/06/2022
12/06/2022

আগুনে পোড়ার প্রাথমিক চিকিৎসা ।

চিকিৎসা : পোড়া জায়গায় সম্ভব হলে ট্যাপের ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে অথবা ভেজানো তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখতে হবে । ফোসকা পড়ে গেলে তা গেলে না ফেলা ভালো । এতে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে । যদি পোড়ার জায়গা অল্প হয়, তাতে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে বার্না, বার্নল বা মিল্কক্রিম লাগিয়ে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ঢেকে হাসপাতালে আনতে হবে ।
কোনো অবস্থায় টুথপেস্ট, গাছের বাকল, পাতা অথবা মসলা পোড়া স্থানে লাগানো যাবে না । পরিমাণে বেশি পুড়ে গেলে স্যালাইন দেওয়া খুবই জরুরি । তাই দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে হবে । অনেক সময় আগুনে শ্বাসনালি পুড়ে গেলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) সাপোর্ট দরকার হয় ।

বাসায় গরম পানি বা চা পড়ে পুড়ে গেলে ক্ষতস্থানে ট্যাপের পানিতে পরিষ্কার করে তাতে ১ শতাংশ এসএসডি ক্রিম লাগিয়ে দিন । ব্যথা হলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খেতে পারেন । গর্ভবতী হলে কোনো ধরনের মলম না লাগানো ভালো । পরবর্তী সময়ে প্লাস্টিক সার্জনের সহায়তা নিতে পারেন চিকিৎসার জন্য ।

অনেকে পোড়ার স্থানে দাগ নিয়ে খুব উৎকণ্ঠিত থাকেন । সাধারণত গরম পানি, চা বা ডালের পোড়া দাগ ছয় মাসে চলে যায় ।
গরম তেল বা আগুনে পোড়ার দাগ দীর্ঘস্থায়ী হয় । দাগের প্রকারভেদে আমরা লেভিসিকা ক্রিম (সিলিকন জেল), মেডারমা ক্রিম, জারজেল ক্রিম ও ভাইট ক্রিম ব্যবহারের পরামর্শ দিই । এই চিকিৎসা সাধারণত দীর্ঘদিনের হয়ে থাকে ।

যা করবেন, যা করবেন না....
--------------------------------------
1. প্রাথমিক অবস্থায় আক্রান্ত স্থানে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি ছাড়া অন্য কিছুই ব্যবহার করবেন না । ঠান্ডা পানি, বরফ, কুসুম গরম পানি— কোনোটাই পুড়ে যাওয়া স্থানের জন্য উপযোগী নয় । খুব ঠান্ডা পানি দিলে আক্রান্ত স্থানের কোষগুচ্ছ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে ।
2. ভিত্তিহীন তথ্যের ওপর নির্ভর করবেন না । বাড়িতে নিজেরা বুদ্ধি করে কিংবা কারও কথায় প্ররোচিত হয়ে লবণ মেশানো পানি, ভাতের মাড়, তেল, টুথপেস্ট, ডিম— এ রকম কোনো কিছুই প্রয়োগ করা যাবে না ।
3. কাপড় বা কোনো কিছু দিয়ে আক্রান্ত স্থান বাঁধবেন না ।
4. আক্রান্ত স্থানে সিলভার সালফাডায়াজিন মলম প্রয়োগ করা যায়, কিন্তু এ ছাড়া অন্য কোনো মলম, জেলি, মধু—কোনো কিছুই ব্যবহার করা যাবে না । কপালে, চোখের কাছে সিলভার সালফাডায়াজিন মলম প্রয়োগ করার ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকতে হবে; খুবই হালকাভাবে মলমটি লাগাতে হবে যাতে তা চোখে না চলে যায় ।

হাসপাতালে নেয়ার পূর্ব পর্যন্ত কিছু প্রাথমিক ব্যবস্থা নিতে পারেন, যেমনঃ

1. রোগীর শরীর যাতে আর কোনো প্রকার ক্ষতির সম্মুখীন না হয় যে দিকে খেয়াল রাখুন ।
2. শরীরের পোড়া অংশে যাতে কোনো প্রকার ময়লা, বালি বা সংক্রমণজাতীয় কিছু না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখুন ।
3. শরীরের সাথে পোড়ে যাওয়া কাপড় তোলার চেষ্টা করবেন না ।
4. রোগীর শ্বাসপ্রশ্বাস নেয়া, কাশি দেয়া বা নড়াচড়া খেয়াল করুন । রোগী যাতে শকে না যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে ।
5. শরীরে কোনো ধরনের জুয়েলারি বা অলংকার থাকলে তা খুব সতর্কতার সহিত দ্রুত সরিয়ে ফেলুন ।
6. কোনোভাবেই শরীরের অত্যধিক পুড়ে যাওয়া অংশে পানি লাগাবেন না । এতে শরীর তাপমাত্রা হারাবে (হাইপোথারমিয়া) বা ব্লাড-প্রেশার কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যাবে ।
7. শরীরের পোড়া অংশ উপরে তোলে (রোগীর হৃৎপিণ্ডের উচ্চতায়) রাখতে হবে ।
8. পরিষ্কার ভালো শুকনো কাপড় দিয়ে পোড়া অংশ হালকা ভাবে ঢেকে দ্রুত হাসপাতালে প্রেরণ করুন ।

12/06/2022

মানুষের ত্বকে ৩টি স্তর থাকে । এপিডার্মিস, ডার্মিস এবং সাবকিউট্যানিয়াস স্তর । ত্বক পুড়ে গেলে এ ৩টি স্তরে ক্ষতের ভিত্তিতে যথাক্রমে ১ ডিগ্রি, ২ ডিগ্রি এবং ৩ ডিগ্রি বার্ন চিহ্নিত করা হয় ।

পুড়ে গেলে কী করবেন ?

১ ডিগ্রি পোড়ার ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব ১৫-৩০ মিনিট কলের নিচে রেখে ক্ষতস্থানে সরাসরি পানি প্রবাহ চালাতে হবে । ২ ডিগ্রি পোড়ার ক্ষেত্রে একই কাজ করতে হবে ১-২ ঘণ্টা । ফোসকা পড়বে, ফোসকা গলারনোর কোনো প্রয়োজন নেই । এরপর ডাক্তারের কাছে যেতে হবে ।

৩ ডিগ্রি পোড়ার ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে দ্রুত কাপড় খুলে দিতে হবে । এরপর আস্তে আস্তে পানির প্রবাহ চালাতে হবে । পুড়ে যাওয়া অংশ গজ বা পরিস্কার কাপড় দিয়ে ঢেকে একটু উঁচু করে রাখতে হবে । ব্যক্তির জ্ঞান থাকলে পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে শরবত, স্যালাইন কিংবা ডাবের পানি, এমনকি এসব না পেলে সাধারণ পানি খাওয়াতে হবে যতক্ষন/যতটুকু খেতে পারে । এর মাঝে দ্রুততর বেগে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে ।

যা যা করবেন না ❌

১. ভুল করেও ক্ষতস্থানের অবস্থা চিকিৎসককে না দেখিয়ে কোনো মলম বা ক্রিম লাগাবেন না ।
২. ফোসকা পড়লে কোনো ক্রমেই তা ফাটাবেন না ।
৩. পোড়া স্থানে বরফ, তুলো, ডিম, টুথপেস্ট লাগাবেন না ।
৪. পোড়া স্থানে যেনো কাপড়ের ঘষা না লাগে, খেয়াল রাখবেন ।
৫. পুড়ে গেলেই আগে সাধারণ তাপমাত্রার পানির প্রবাহ দিতে হবে এবং দ্রুততর সময়ে হাসপাতালে নিতে হবে ।

12/06/2022

আমাদের ডাক্তার সাহেবরা অনেক সময় বলে থাকেন, লিভার ক্যান্সারের একটি বড় কারণ জর্দ্দা, খয়ের এবং গুল । এই ধারণা থেকেই একদিন চিন্তা করলাম, কী আছে এর ভিতরে । মাথায় ততদিনে জগদ্দল পাথরের মত বসে গেছে হেভিমেটাল আর হেভিমেটাল ।

পুরান ঢাকার বাজার থেকে খ্যাত-অখ্যাত অনেগুলো জর্দ্দা, খয়ের এবং গুল এর নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পরীক্ষা করতে দিলাম । পরীক্ষার ফলাফল ভয়াবহ । সিসা, ক্যাডমিয়াম আর ক্রোমিয়ামে ভরা এই তিন আইটেম । পরিষ্কার হল লিভার আর মুখের ক্যান্সারের অন্যতম কারণ হতে পারে এই আইটেমগুলো । আমার পরিবারের দুইজন মারা গিয়েছেন লিভার ক্যান্সারে, যারা মারাত্মকভাবে জর্দ্দা খেতেন ।

একজনের একপাশের দাঁতের মাড়ি ক্যান্সার জনিত কারণে পুরো কেটে ফেলে দেয়া হয়েছে । তিনি সমসময় গুল লাগাতেন মুখে ।

বাজার থেকে কেনা জর্দ্দা, খয়ের এবং গুল এর এইসব নমুনায় খুব বেশি মাত্রায় হেভিমেটাল পাওয়া গেলে সচেতনতার জন্য তা প্রকাশ করা হয় প্রেস কনফারেন্সের মাধ্যমে । কারো বিরুদ্ধে মামলা করা হয়নি । কারণ বিষয়টি নিয়ে এর পূর্বে কেউ অবগত ছিলেন না ।

আপত্তি জানালেন জর্দ্দার প্রথিতযশা এক কোম্পানি । তিনি জানালেন তাঁর কোম্পানির জর্দায় কোনপ্রকার হেভিমেটাল নেই এবং তিনি সন্দেহ পোষণ করলেন বাজার থেকে আমার নমুনায়ন নিয়ে । তাঁর কোম্পানির নামে নকল জর্দ্দা আমি নিয়ে এসেছি খোলা বাজার থেকে কিনে ।

তিনি চ্যালেঞ্জ দিলেন, সবাই মিলে তাঁর কোম্পানি ভিজিট করে সেখান থেকে অফিসিয়ালি বিধি মোতাবেক নমুনা নিয়ে তা পরীক্ষা করার জন্য । আমি বললাম, অফিসিয়ালি নমুনা নিয়ে সেটাতে হেভিমেটাল পাওয়া গেলে কিন্তু মামলা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না । তিনি মেনে নিলেন ।

পরীক্ষা করে ঐ একই পরিমাণ হেভিমেটাল পাওয়া গেল । এরপর তাঁর কারখানা সিলগালা করে আদালতে মামলা দায়ের করা হল । পুরো কাজটি করলেন সিটি কর্পোরেশন দক্ষিণ এর পরিদর্শক জনাব Mohd Kamrul Hasan । শুনেছি সেই মামলা উচ্চ আদালত থেকে স্থগিত করা হয়েছে ।

এরপর ৬৪ জেলা প্রশাসকের কাছে পত্র দেয়া হল, তাঁদের আওতাধীন এলাকায় সমস্ত জর্দ্দা, গুল এবং খয়ের উৎপাদন, বিপণন, বিক্রয় বন্ধ করে দেয়ার জন্য ।
সারাদেশ থেকে অসংখ্য উৎপাদনকারী আমার অফিস রুমে এসে হাজির । তাঁদের দাবী ঐ চিঠি প্রত্যাহার করতে হবে । আমি বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে, আপনারা নিজেরাই আপনাদের উৎপাদিত জর্দ্দা, গুল এবং খয়ের ভাল ল্যাবে পরীক্ষা করে আমাকে রিপোর্ট জানাবেন প্লিজ ।

একদিন তাঁরা অফিসে এসে হাজির হলেন । প্রায় ৫০/৬০ জন । রুমে দাঁড়ানোর জায়গা নেই । মুচকি হেসে বললাম, সবাই রিপোর্ট বলেন । তাঁরা সবাই চুপ, মাথা নিচু করে আছেন ।

কী, চুপ করে আছেন কেন !! কিছু পেয়েছেন কিনা ?

সবাই মাথা নেড়ে জানালেন, পেয়েছেন । পরিমাণ ? প্রশ্ন করলাম । অনেক স্যার, যেমন আপনি পেয়েছেন ।

এখন বলেন, এই পরিমাণ হেভিমেটাল প্রতিদিন কেউ খেয়ে বা ব্যবহার করে শারিরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা ক্যানসারে আক্রান্ত হলে উৎপাদক বা ব্যবসায়ি হিসেবে আপনারা আল্লাহপাকের কাছে দায়ি হবেন কিনা অথবা তাঁর কাছে জবাবদিহি করতে হবে কিনা ?

সবাই বললেন হ্যাঁ স্যার, কিন্তু চুপ থাকলেন ।

এখন আবার বলেন, এটা দেখার পর আমি আপনাদেরকে ব্যবসা করার সুযোগ দিলে বা ঐ চিঠি প্রত্যাহার করলে বা চেপে গেলে বা গোপন করলে আল্লাহপাকের কাছে পরকালে দায়ী হব কিনা ?

11/06/2022

আমরা সাধারণত মিষ্টি বলে ডায়াবেটিস রোগীরা কলা এড়িয়ে চলি। কিন্তু কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ খুবই কম। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন।

11/06/2022

# এই গরমে সুস্থ থাকতে পরিমাণমতো পানি পান করা খুব জরুরি। শুধু পানিই নয়, গরমে সুস্থ থাকতে জল-সমৃদ্ধ মৌসুমি ফলের বিকল্পও নেই। আম, জাম, লিচু, তরমুজ তো রয়েছেই। এই ফলগুলো অনেকেরই প্রিয় ফলের তালিকায় থাকে।

Address

Nasirabad
Chittagong
4000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asthma care service posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram