Health Food Shop

Health Food Shop Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Health Food Shop, Vitamin Supplement Shop, Chittagong.

আসসালামু আলাইকুম আপনাদের রোগা পাতলা ফিটনেস এর চিন্তা মাথায় রেখে...আপনাদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি শতভাগ কার্যকর একটি প্রোডা...
31/01/2023

আসসালামু আলাইকুম

আপনাদের রোগা পাতলা ফিটনেস এর চিন্তা মাথায় রেখে...
আপনাদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি শতভাগ কার্যকর একটি প্রোডাক্ট 🦠
বিদ্র:-এটা কিন্তু কোন ধরনের ঔষুধ নয় এটা হলো ন্যা'চেরাল ফু'ড সা'প্লিমে'ন্ট যা কোন ধরনের সাইড এফেক্ট ছাড়াই আপনার ফিটনেস ফিরওয়ে আনবে মাত্র ১৫ দিনই ফলাফল বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ 🌱

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ করুন অথবা সরাসরি কল করুন পেইজে দেওয়া নম্বরে⚡

 #কিউই ফলের উপকারিতা। অনেক ধরনের ফল খেয়েছেন হয়তো। কখনও কি খেয়েছেন ভিটামিনে ভরপুর কিউই ফল। ফল আমাদের শরীরের ভিটামিন, খনিজ...
30/01/2023

#কিউই ফলের উপকারিতা।
অনেক ধরনের ফল খেয়েছেন হয়তো। কখনও কি খেয়েছেন ভিটামিনে ভরপুর কিউই ফল। ফল আমাদের শরীরের ভিটামিন, খনিজ লবণের চাহিদা পূরণ করে। তাই ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এ ছাড়া ফল খেলে শরীর ভালো থাকে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

কিউই ছোট ফল হলেও শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ঘাটতি মেটায় ও শরীরকে রাখে ভেতর থেকে তরতাজা। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু ফল। কয়েক দশক আগেও এই ফলের প্রচলন ভারতবর্ষে সেভাবে দেখা যায়নি। তবে বর্তমানে ভারতের কিছু জায়গায় ফলটি পাওয়া যায়। স্বাদে ভরপুর এই ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেকে। একটি ফল খেলেই পাবেন হাজারো সমস্যা থেকে মুক্তি।

আসুন জেনে নিই কিউই ফলের ঔষধিগুণ-

হার্টকে সুস্থ রাখে

কিউই ফল ভিটামিন-সি ও পটাসিয়ামসমৃদ্ধ হওয়ায় কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতিদিন এক থেকে দুটি করে কিউই ফল খেলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস পায়, যা হৃদরোগসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যাকে দূর করে। এ ছাড়া রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ কমায় ও ব্লকেজ প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া কিউইতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম হার্ট ভালো রাখে।

রোগ প্রতিরোধ করে

শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন-সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ কিউই ফল খেতে পারেন। কানাডিয়ান জার্নাল অব ফিজিওলজি অ্যান্ড ফার্মাকোলজিতে প্রকাশিত হওয়া একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, কিউই ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ঠাণ্ডা বা ফ্লু প্রতিরোধ করে।

হজমে সহায়তা করে

কিউইতে অ্যাক্টিনিডিন নামক এনজাইম থাকে, যা প্রোটিন-দ্রবীভূত বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। কিউইতে থাকা ফাইবার হজমে সহায়তা করে।

চোখ ভালো রাখে

কিউই ফাইটোকেমিক্যালের একটি ভালো উৎস, যা ম্যাকুলার অবক্ষয় প্রতিরোধে সহায়তা করে। কিউই ফলের মধ্যে উপস্থিত ভিটামিন-এ ও ফাইটোকেমিক্যাল চোখের ছানি প্রতিরোধ করে।

হাড় ও দাঁত ভালো রাখে

এই ফলে আছে। ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, বি-৬, বি-১২, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, লোহা এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ, যা শরীরের রক্ত সঞ্চালনকে ঠিক রাখে ও হাড় ও দাঁত ভালো রাখে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

কিউই ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে ক্ষেত্রে একটি দারুণ ফল। ২০১৪ সালের একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন ৩টি কিউই ফল খেতে পারলে এতে থাকা বায়োঅ্যাক্টিভ পদার্থগুলি রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করতে পারে। নিম্ন রক্তচাপ স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়।

অনিদ্রা দূর করে

অনিদ্রা দূর করতে এশিয়া প্যাসিফিক জার্নাল অব ক্লিনিকাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, কিউই ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অনিদ্রার মতো ঘুমের ব্যাধিগুলোর জন্য খুবই উপকারী।

 #গ্রীষ্মকালীন গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ। চৈত্রের খর তাপে তৃষ্ণা মেটাতে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার। সবুজ মোটা খোসাযুক্ত গোল বৃত্ত...
30/01/2023

#গ্রীষ্মকালীন গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ। চৈত্রের খর তাপে তৃষ্ণা মেটাতে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার। সবুজ মোটা খোসাযুক্ত গোল বৃত্তে আবৃত লাল রসালো ফল এ তরমুজ।

প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যেমন আছে এ ফলে তেমনি আছে মিনারেল, অ্যামাইনো অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিজেনের মতো নানা উপাদান। এ ছাড়া তরমুজ শরীরে পানির অপূর্ণতা পূরণেও বেশ সহায়ক। তাই গরমে ঘামের পরিমাণ বেড়ে গেলে আর পানির সংকট হলে আপনাকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করতে পারে তরমুজ।তবে মিষ্টি রসালো সুস্বাদু এ ফলের আদি নিবাস আফ্রিকাতে। পরে পৃথিবীজুড়ে তরমুজের চাষাবাদ শুরু হয়।

তরমুজ কেবল খেতেই সুস্বাদু নয়। এতে আছে নানা গুণাবলি। তরমুজ একাধারে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে যেমন সহায়তা করে তেমনি হৃদযন্ত্রের সুস্থতায় বেশ উপকারী এ মৌসুমি ফল তরমুজ।
অন্যদিকে এ ফলের ক্যান্সারের মতো রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও বেশ কার্যকর। তরমুজে থাকা বিশেষ উপাদান ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি রোধে বেশ কাজ করে।

যারা অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন তাদের খাদ্য তালিকায় জায়গা করে নিতে এ ফলটি। তরমুজ ওজন কমাতে সহায়তা করে তেমনি আপনার শরীরের কার্যক্ষমতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও বেশ সহায়ক। অতিরিক্ত চর্বি কমাতেও তরমুজ খুব দ্রুত মেজ কমাতে সহায়তা করে।

অন্যদিকে শরীরের অন্য উপকারী দিকের মতোই তরমুজ ত্বকের জন্য বেশ উপাকারী। তরমুজে আছে বিটা ক্যারোটিন, ম্যাগানিজ যা আপনার ত্বক মসৃণ করে সঙ্গে ব্রণের সমস্যা দূর করতেও বেশ সহকারী।

এছাড়া এতে থাকা প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সহায়তা করে। সর্দি কাশি কিংবা ঠাণ্ডা জ্বরের মতো সমস্যায় তরমুজ ওষুধের মতো কাজ করে থাকে।

তাই করোনাকালীন এ সময়ে যখন আমাদের ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখা সবচেয়ে জরুরি তখন এ মৌসুমি ফলটি আপনাকে রাখতে পারে সুরক্ষিত।

অনেকেই এর মিষ্টি রসালো গুণের কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকার বাইরে রাখেন তরমুজ। প্রকৃত পক্ষে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী একটি ফল এ তরমুজ।

যাদের চোখের সমস্যা আছে তারা তাদের খাবারের তালিকাতে যুক্ত করতে পারেন এ মৌসুমি ফলটি। তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রেও অনেকেই শুধু এর লাল অংশটুকু খেয়ে থাকেন।

গরমের এ সময়ে এভাবে তরমুজ খাওয়া ছাড়াও এর শরবত বেশ সুস্বাদু। ঠান্ডা ঠান্ডা এক গ্লাস তরমুজের শরবত এ গরমে আপনাকে যেমন দিতে পারে প্রশান্তি তেমনি দূর করে দিতে পারে সারাদিনের ক্লান্তি।

তাই খাবারের তালিকায় রাখুন তরমুজ আর এ সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।.

 # স্ট্রবেরির উপকারিতা ও গুণাগুণঃওজন কমাতেঃস্ট্রবেরিতে রয়েছে ফ্যাট বার্নিং হরমোন যা ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ...
30/01/2023

# স্ট্রবেরির উপকারিতা ও গুণাগুণঃ
ওজন কমাতেঃ

স্ট্রবেরিতে রয়েছে ফ্যাট বার্নিং হরমোন যা ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি ক্ষুধা মেটাতে সাহায্য করে, পেট ভরা রাখে, গ্লুকোজের পরিমাণ কমায় যা প্রত্যক্ষভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ কমাতেঃ

স্ট্রবেরিতে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। এর ফলে উচ্চ রক্তচাপের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

হার্ট সচল রাখতেঃ

স্ট্রবেরি হার্ট সচল রাখতে সহায়তা করে। এতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্লেভোনয়েডস ও পলিফেনল। এতে থাকা উপাদানগুলো হার্টের ধমনি ভালো রাখে।স্ট্রবেরিতে থাকা উপাদান ক্ষতিকর কোলেস্টেরল থেকে হার্টকে ভালো রাখে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেঃ

স্ট্রবেরিতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। স্ট্রবেরিতে ভিটামিন সি এর পরিমাণ প্রায় ৫১.৫ মিলিগ্রাম। প্রত্যেক দিন দুই কাপ স্ট্রবেরির জুস পান করলে শরীরে শতভাগ ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ হয়।

ত্বক ও চুলের যত্নেঃ

ভিটামিন সি ত্বককে ফ্রেশ রাখে। আর স্ট্রবেরিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি এবং এটি বয়সের ছাপ কমাতেও দারুণ কার্যকর। স্ট্রবেরিতে থাকা ফলিক অ্যাসিড, বি৫, বি৬ চুলকে শক্ত ও মজবুত রাখে।

স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতেঃ

স্ট্রবেরিতে থাকা পুষ্টি উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে হলে রোজ স্ট্রবেরি খেতে পারেন।

হাড়ের জন্য উপকারীঃ

স্ট্রবেরিতে থাকা ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম শিশুদের হাড় গঠনের জন্য উপকারী। এছাড়া এসব উপাদান হাড়কে শক্ত ও মজবুত রাখে।

ক্যান্সার প্রতিরোধেঃ

স্ট্রবেরি ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি রোধে সাহায্য করে। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে স্ট্রবেরি। নিয়মিত স্ট্রবেরি খেলে ক্যান্সারের কোষ গঠন হতে পারে না।

 #চেরি ফলের উপকারিতা  প্রায় বারো শ ধরনের চেরি আছে বিশ্বজুড়ে। এর মধ্যে খুব বেশি হলে মাত্র ২০ ধরনের চেরি বাণিজ্যিকভাবে চাষ...
30/01/2023

#চেরি ফলের উপকারিতা
প্রায় বারো শ ধরনের চেরি আছে বিশ্বজুড়ে। এর মধ্যে খুব বেশি হলে মাত্র ২০ ধরনের চেরি বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। এই মজার স্বাদের আর উপকারী ফলটির সঙ্গে মানুষের পরিচয়ের ইতিহাস লেখা আছে সেই প্রস্তর যুগের পাথরে। প্রত্নতাত্ত্বিকগণ ইউরোপ ও এশিয়াজুড়ে ছড়িয়ে থাকা প্রাগৈতিহাসিক গুহাগুলোতে চেরি ফলের ফসিলের সন্ধান পেয়েছেন। তবে চেরি ফলের প্রথম লিখিত বর্ণনা পাওয়া যায় খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০ বছর আগে, গ্রিক লেখক থিওফ্রাস্টাসের লেখা ‘উদ্ভিদের ইতিহাস’ বইতে। ঠিক একই সময়ে গ্রিক লেখক ও চিকিৎসক ডিফিলাস মূত্রবর্ধক হিসেবে চেরি ফলের উপকারিতার কথা লিখেছিলেন।

মৌসুমি সব ফলেরই কিছু না কিছু গুণ থাকে। পুষ্টিগুণের যাঁরা খবর রাখেন, তাঁরা চেরি ফল খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ,

১. হৃদয় ভালো রাখে
চকচকে উজ্জ্বল বর্ণের চেরি দেখলেই হৃদয় আন্দোলিত হয়। হওয়ারই কথা। কম ক্যালরির এ ফলের সঙ্গে হৃদয়ের সখ্য আছে। কারণ, রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড ও কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এ ফল। মিষ্টি চেরি পলিফেনলস ও পটাশিয়ামের ভালো উৎস। অতিরিক্ত সোডিয়াম অপসারণ করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে চেরি।২. অমিত লাবণ্যে চেরি
ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই-সহ অনেক পদের খাদ্যপ্রাণে ভরপুর, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পলিফেনলস–সমৃদ্ধ মজার ফল চেরি। ভিটামিন ই ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। ভিটামিন বি রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করে। ভিটামিন সি বার্ধক্য ও চুল পড়া রোধ করে। চর্চিত ত্বকের জন্য চেরিতে আছে খাদ্যপ্রাণ এ। সবকিছু মিলে চেরি আপনার চেহারার রুক্ষতা দূর করে ত্বককে অনেক উজ্জ্বলতা দেবে, চেহারায় এনে দেবে অপার সৌন্দর্য, উচ্ছল লাবণ্য।

৩. সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রশান্তি ও ঘুম
মজার ফল চেরিতে মেলাটোনিন (০.০১৩ মিলিগ্রাম/কেজি) খুব একটা কম নয়। মেলাটোনিন চিন্তা ও উদ্বেগ দূর করে মনে প্রশান্তি আনে। রাতে ভালো ঘুম হয়, শরীর মন সতেজ ও প্রফুল্ল থাকে। তাতেও ত্বক উজ্জ্বল হয়, লাবণ্য বৃদ্ধি পায়।

৪. অস্থিসন্ধির প্রদাহ ও গেঁটে বাতের কষ্ট দূর
রক্তে ইউরিক অ্যাসিড কমায় বলে যাঁরা গেঁটে বাতে কুপোকাত, তাঁরা এই অজুহাতে মজার ফলটি বেশি বেশি খেতে পারেন। প্রাচীন চিকিৎসকেরা এই ফলের এই গুণের কথা জানতেন।

৫. গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) নিচের দিকে
এদিকেও এ ছোট্ট লাল রঙের ফলের সুনাম আছে। ডাক্তাররা সাধারণত যেসব ফলের গ্লাইসেমিক সূচক ৫৫-এর নিচে, সেসব ফল বহুমূত্র, অর্থাৎ ডায়াবেটিস রোগীদের খেতে পরামর্শ দেন। চেরির জি আই ২২। তারপরও একজন চিকিৎসক বা পুষ্টিবিজ্ঞানীর পরামর্শ নেওয়া উচিত হবে ডায়াবেটিস রোগীদের চেরির স্বাদ নেওয়ার আগে।৬. গর্ভবতীদের জন্য
চেরি প্লাসেন্টা ও ভ্রূণের মধ্যে রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে। উপরন্তু ঠান্ডা ও ফুসকুড়ি সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। আর তা ছাড়া প্রশান্তি আর ভালো ঘুমের জন্য যথেষ্ট মেলাটোনিন তো আছেই।

৭. হজমের জন্য ভালো
খাবার ভালো হজম হলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। চেরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার আছে বলেই অন্ত্রে খাদ্য চলাচল নির্বিঘ্ন করে। ১০টি চেরি ফল দেহকে প্রায় ১.৪ গ্রাম ফাইবারের জোগান দেয়। যা কিনা একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির মোট চাহিদার ১০ শতাংশ।

চেরি হৃদয়বান্ধব, প্রশান্তির ঘুম মনকে সতেজ করে, রূপে বাড়তি লাবণ্য ও জৌলুশ আনে, প্রদাহ প্রশমনে কাজ করে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও এর সুনাম আছে। অন্ত্র পরিষ্কার করে। রোগ প্রতিরোধে এমন ফলের জুড়ি মেলা ভার। করোনাভাইরাস ঠেকাতে দেহে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া আর তেমন কোনো কার্যকরী উপায় আজও আমাদের জানা নেই। তাই যাঁদের সুযোগ আছে, তাঁরা এ সময়ে চেরির স্বাদ আস্বাদন করতে পারেন।HEALTHY FOOD SHOP

 #নারকেল ফলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ  ১. ত্বকের অসুখে, ত্বকের র‌্যাশে বিশেষত বয়স্ক এবং বাচ্চাদের র‌্যাশে, অ্যাকনে, ত্বকের ...
30/01/2023

#নারকেল ফলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ ১. ত্বকের অসুখে, ত্বকের র‌্যাশে বিশেষত বয়স্ক এবং বাচ্চাদের র‌্যাশে, অ্যাকনে, ত্বকের ইনফেকশনে, চুলকানি, হারপিস, এগজিমা, ঝুলে যাওয়া ত্বককে টান টান ও মসৃণ করে নারকেল তেল। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে নারকেল তেল ও দুধ। ত্বকের যে কোনও ক্ষত সারাতে, পুঁজ দূর করে ক্ষত শুকোতে সাহায্য করে। ত্বকের জ্বালায়, সোরিওসিসের ক্ষেত্রেও খুব উপকারী।

২. চুল ভাল রাখতে সাহায্য করে নারকেল তেল। মাথায় খুশকি, শুষ্কতা দূর করে চুল পড়া বন্ধ করে নারকেল তেল। এ ছাড়াও গর্ভবতী থাকাকালীন পেটে নারকেল তেল নিয়মিত লাগালে স্ট্রেচ মার্ক আসে না। এক্ষেত্রে গর্ভবতী হওয়ার শুরু থেকেই পেটে তেল লাগাতে হবে।

৩. বদ হজমের ক্ষেত্রে বা যে কোনও পেটের রোগে নারকেলের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অনেক বেশি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পিত্তঘটিত যে কোনও রোগের নিরাময়ে প্রথম সারিতে রাখা হয়েছে নারকেলকে। যে কোনও গ্যাস্ট্রিক জনিত সমস্যায়, পেট ফোলা ও ফাঁপায়, গ্যাস্ট্রিক আলসারে, গ্যাস্ট্রোরাইটিস, পানি থেকে হওয়া পেটের রোগ সারিয়ে তোলে নারেকেল। টেপ ওয়ার্ম, রিং ওয়ার্ম অর্থাৎ কৃমি নষ্ট করে নারেকেল। অন্ত্রে ভিটামিন মিনারেল অ্যামিউনো অ্যাসিড অ্যাবজরভ করে। পুরানো আমাশা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পাইলস ও ফিসচুলার মতো রোগ প্রতিরোধ করে।

৪. অগ্ন্যাশয়কে ভাল রাখতে ও মধুমেহ রোধ করতে নারকেল উপকারী। রক্তে ইনস্যুলিনের মাত্রা বেড়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে নারকেলের ভূমিকা যথেষ্ট। ইনস্যুলিন বেড়ে গেলে আমাদের লোহিত রক্তকণিকার ওপরের ভাগে গ্লুকোজের আস্তরণ থেকে যায়। সুগার বেড়ে যায়। পেট, থাই, কোমরের চর্বি বাড়ে।
জীবনযাপন
জেনে নিন নারকেলের ১৩ গুন

অনেকেই মনে করেন নারকেল ফল হলেও তেল থাকায় তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। আমরা নারকেল গাছকে ট্রি অফ লাইফ বলি। এর খাদ্যগুণ যেমন বেশি সে রকমই চিকিৎসা শাস্ত্রে এর অবদান অনন্য। সাবেকি ও আয়ুর্বেদিক মেডিসিনে সারা পৃথিবী বিখ্যাত। একটি নারকেলের সাতটি অংশ থেকে আমরা নানান ভাবে উপকৃত হই। ১)‌ ডাব বা নারকেলের জল, ২)‌ ডাবের নরম ও পাতলা শাঁস, ৩)‌ শক্ত নারকেল, ৪)‌ নারকেল তেল, ৫) ‌নারকেলের দুধ ৬)‌ নারকেলের আটা ও ৭)‌ নারকেলের ফোঁপল।
প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র চড়ক সংহিতাতেও নারকেলের গুণ রয়েছে। শুধু মানুষ নয়, যে কোনও প্রাণীর চিকিৎসায়, বিশেষত পুরানো রোগের চিকিৎসায় অব্যর্থ। এবার দেখে নেওয়া যাক নারকেল কী কী ভাবে আমাদেরকে রোগমুক্ত থাকতে সাহায্য করে।
১. ত্বকের অসুখে, ত্বকের র‌্যাশে বিশেষত বয়স্ক এবং বাচ্চাদের র‌্যাশে, অ্যাকনে, ত্বকের ইনফেকশনে, চুলকানি, হারপিস, এগজিমা, ঝুলে যাওয়া ত্বককে টান টান ও মসৃণ করে নারকেল তেল। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে নারকেল তেল ও দুধ। ত্বকের যে কোনও ক্ষত সারাতে, পুঁজ দূর করে ক্ষত শুকোতে সাহায্য করে। ত্বকের জ্বালায়, সোরিওসিসের ক্ষেত্রেও খুব উপকারী।

২. চুল ভাল রাখতে সাহায্য করে নারকেল তেল। মাথায় খুশকি, শুষ্কতা দূর করে চুল পড়া বন্ধ করে নারকেল তেল। এ ছাড়াও গর্ভবতী থাকাকালীন পেটে নারকেল তেল নিয়মিত লাগালে স্ট্রেচ মার্ক আসে না। এক্ষেত্রে গর্ভবতী হওয়ার শুরু থেকেই পেটে তেল লাগাতে হবে।

৩. বদ হজমের ক্ষেত্রে বা যে কোনও পেটের রোগে নারকেলের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অনেক বেশি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পিত্তঘটিত যে কোনও রোগের নিরাময়ে প্রথম সারিতে রাখা হয়েছে নারকেলকে। যে কোনও গ্যাস্ট্রিক জনিত সমস্যায়, পেট ফোলা ও ফাঁপায়, গ্যাস্ট্রিক আলসারে, গ্যাস্ট্রোরাইটিস, পানি থেকে হওয়া পেটের রোগ সারিয়ে তোলে নারেকেল। টেপ ওয়ার্ম, রিং ওয়ার্ম অর্থাৎ কৃমি নষ্ট করে নারেকেল। অন্ত্রে ভিটামিন মিনারেল অ্যামিউনো অ্যাসিড অ্যাবজরভ করে। পুরানো আমাশা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পাইলস ও ফিসচুলার মতো রোগ প্রতিরোধ করে।

৪. অগ্ন্যাশয়কে ভাল রাখতে ও মধুমেহ রোধ করতে নারকেল উপকারী। রক্তে ইনস্যুলিনের মাত্রা বেড়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে নারকেলের ভূমিকা যথেষ্ট। ইনস্যুলিন বেড়ে গেলে আমাদের লোহিত রক্তকণিকার ওপরের ভাগে গ্লুকোজের আস্তরণ থেকে যায়। সুগার বেড়ে যায়। পেট, থাই, কোমরের চর্বি বাড়ে।

৫. এনজাইম বা উৎসেচকের কার্যকারিতা বাড়ায় নারকেল। প্যাংক্রিয়াটাইটিসের ক্ষেত্রে বেশ উপকারী। মধুমেহ রোগীদের খাওয়া উচিত। অনেক সময় দেখা যায়, মধুমেহ রোগীরা খাবার খাচ্ছেন। কিন্তু পুষ্টি নিতে পারছেন না। তাই ক্রমশ রোগা হয়ে যাচ্ছেন। নারকেল খাবারের পুষ্টিগুণকে রক্তে মেশাতে সাহায্য করে।

৬. হাড়ের রোগে নারকেলের দুধ বেশ উপকারী। হাড়ে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে। অস্ট্রিওপোরেসিস, অস্ট্রিও আর্থারাইটিস, যে কোনও হাড় সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় অব্যর্থ নারকেল। ব্যথা কমে।

৭. রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। এইচ আই ভি, এইডস, প্রস্টেট গ্ল্যান্ডের সমস্যা, ইউরিনাল ট্র্যাকে ইনফেকশন, ভ্যাজাইনাল ড্রাইনেসে এই ফলটি কাজ দেয়। ফাঙ্গাল ইনফেকশনে খুব উপকারী। নারকেল তেল নিয়মিত লাগালে এই ধরনের সমস্যা থাকে না।

৮. রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্টের সমস্যা দূর করে নারকেল।

৯. লিভারের অসুখের ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস সি, জন্ডিস ও অন্যান্য লিভারের অসুখে বেশ ভাল কাজ দেয় নারকেলের দুধ।

১০. যে কোনও দাঁতের রোগ, মাড়ির সমস্যা, ক্যাভিটিজ ও স্কারভিতে নারকেল কোরা দিয়ে দাঁত মাজলে উপকার হয়।

১১. কেটোজনিক ডায়েট চার্ট করলে ওজন কমে। এই বিশেষ ডায়েট চার্টের প্রধান উপকরণ নারকেল। তবে কেটোজনিক ডায়েটে অনেক রকম নিয়ম মেনে চলতে হয়। মিষ্টি ও চিনি একেবারেই খাওয়া চলে না। ভাত, রুটিও খাওয়া যায় না। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ডায়েট নেওয়া উচিত। এই ডায়েট মেনে চললে সপ্তাহে তিন কেজি পর্যন্ত ওজন কমতে পারে। হাইপো থাইরয়েড রোগীদের ওজন কমাতে সাহায্য করে কেটোজনিক ডায়েট। পুরুষ, মহিলা, শিশু এবং ওজন ও উচ্চতার ওপর এই ডায়েটের চার্ট নির্ভর করে। যে কোনও ফলের পরিবর্তে ডাবের পানি খাওয়া যেতে পারে।

১২. যে কোনও অর্গ্যানের ডি টক্সিফিকেশনে সাহায্য করে নারকেল। কিডনির পাথর, কিডনির অন্যান্য সমস্যায়, বারবার তেষ্টা পাওয়া অথবা গলা শুকিয়ে যাওয়া আটকায়। চটজলদি এনার্জি পেতে, গলায় ইনফেকশন, গলা বসে যাওয়া, ফুসফুসের বিভিন্ন রোগ, নিউমোনিয়া ব্রঙ্কাইটিস অ্যাজমা রোগীদের ক্ষেত্রে উপকারী। নারকেল দেখতে স্কালের মতো। এটি মস্তিষ্কে বিকাশে সাহায্য করে। খিঁচুনির মতো নার্ভের রোগ সারিয়ে তোলে। বাচ্চাদের টানা ২–‌৩ বছর কেটোজনিক চিকিৎসা করালে এই ধরনের নার্ভের রোগ সেরে যায়।

১৩. টিবি, টিউমার, টাইফয়েড, আলসার, পা ফোলা সারাতে নারকেল খুব উপকারী। শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে। নারকেলের পানিতে ক্যালরি খুব কম। এই পানি কার্বোহাইড্রেট, সুগার ও ফ্যাট ফ্রি। এই পানিতে থাকা অ্যাসকরবিক অ্যাসিড ভিটামিন ডি, প্রোটিন শোষণে সাহায্য করে। নারকেলের শাঁস টিস্যুর ক্ষত সারায়। ডাবের পানিতে ৩৫ ক্যালরি ও নারকেলের পানিতে ৬৫ থেকে ৭০ ক্যালরি থাকে। বাচ্চা বা বড়দের হেঁচকি ডাবের পানি খাওয়ালে বন্ধ হয়।

তবে নারকেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। তাই নারকেল বেশি খেলে হার্টের সমস্যা হতে পারে। খুব বেশি নারকেল খেলে কোলেস্টেরল বাড়তে পারে।
সূত্র। HEALTHY FOOD SHOP

 #আঙ্গুর ফল খাওয়ার ১৪টি অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতাসব ফলের মধ্যে আঙ্গুর ফল একটু অভিজাত বলেই গণ্য করা হয়। অন্যান্য ফলের চে...
30/01/2023

#আঙ্গুর ফল খাওয়ার ১৪টি অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা

সব ফলের মধ্যে আঙ্গুর ফল একটু অভিজাত বলেই গণ্য করা হয়। অন্যান্য ফলের চেয়ে আঙ্গুরের দামও বেশি। সুস্বাদু এই আঙ্গুর ফল দিয়ে ওয়াইন, রস, এবং জেলি-জ্যাম ইত্যাদি তৈরি করা ছাড়াও বাইরের বিভিন্ন দেশের নানারকম মুখরোচক রান্নায় এর ব্যবহার হয়। আর একটা কথা জানেনই তো আঙ্গুর শুকিয়ে হয় কিশমিশ, যা ছাড়া আপনার শখের খাবারগুলো একদমই বেমানান।
আঙ্গুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। এগুলির মধ্যে রয়েছে বি১, সি, কে ভিটামিন অন্যতম। এছাড়াও আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম ও খনিজ পদার্থ ম্যাঙ্গানিস। আঙ্গুর শুকিয়ে সাধারণত তৈরি হয় কিশমিশ এবং কিশমিশে রয়েছে ৬০ শতাংশ ফ্রুকটোজ। আসুন জেনে নেই আঙুর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত।
আঙ্গুরের ইতিহাস :
প্রায় আজ থেকে ৬,০০০-৪,০০০ বছর আগে পৃথিবীর পূর্বাঞ্চলের দিকে আঙ্গুরের চাষ শুরু হয়। ৪,০০০ বছর আগে জর্জিয়ায় ওয়াইন তৈরির প্রমাণ খুব ভালভাবে পাওয়া গেছে। এর মানে হল আঙ্গুর অনেক পুরানো একটি ফল ও আঙ্গুরের তৈরি খাবারের ইতিহাস অনেক কালের পুরনো। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় যে, ১৩০০ শতাব্দীতে পার্শিয়ানরা ভারতীয় উপ-মহাদেশে প্রথম আঙ্গুর চাষ প্রবর্তন শুরু করেন, যা পরবর্তীতে ভারতের দক্ষিনাঞ্চলে বিস্তার আকার লাভ করে। ভারতের দক্ষিনাঞ্চলের উঞ্চ আবহাওয়ায় আঙ্গুরের চাষ হলেও বাংলাদেশে এখনও আঙ্গুর চাষে সফল হতে পারেনি। আঙ্গুর সাধারণত বিভিন্ন প্রকারের মাটি ও আবহাওয়া জন্মাতে পারে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সবুজ ,লাল, সাদা, কালছে খয়েরি এমন নানা রঙের আঙ্গুর জন্মায়। এমনকি উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে আজকাল বীচি ছাড়া আঙ্গুর জন্মানো হয়ে থাকে। সারা পৃথিবীর প্রায় ৭৫.৮৬৬ বর্গ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে আঙ্গুর চাষ হয়ে থাকে। তবে মোট উৎপাদনের ৭১% ওয়াইন বানাতে, ২৭% তাজা ফল হিসেবে এবং শুধু ২% শুকনো ফল হিসাবে ব্যবহার হয়। তাছাড়া কোথাও কোথাও এর পাতাও খাওয়া হয়।

আঙ্গুরের চমকপ্রদ স্বাস্থ্য উপকারিতা : ১. ক্যানসার নিরাময়ে: আঙ্গুর সাধারণত আমরা জুস করে খেয়ে থাকি। আঙ্গুরের এই জুসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফামিটরির মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা আমাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহ দূর করে থাকে। সাধারণত এই প্রদাহ ক্যান্সার রোগ জন্মের অন্যতম প্রধান কারণ।
২. ত্বককে সুরক্ষিত রাখে:
আঙ্গুরে মধ্যে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট আমাদের ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষ কাজ করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এটি আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
৩. বয়সের ছাপে বাধা:
আমাদের শরীরের ফ্রি রেডিকেলস ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। আঙ্গুরে মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের ত্বক ঠিক রাখে এবং শরীরে বয়সের ছাপ পড়া প্রতিরোধ করে।
৪. কিডনির ভাল রাখতে:
আঙ্গুরের সব ভিটামিন উপাদানগুলো ক্ষতিকারক ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সহনশীল অবস্থায় রাখে। সেই সঙ্গে আমাদের কিডনির রোগ-ব্যাধির বিরুদ্ধেও কাজ করে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে। এ ছাড়া আঙ্গুর আমাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রোধ করে।
৫. নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন:
সাধারণত যারা রক্ত সঞ্চালনের ভারসাম্যহীনতায় ভোগেন বিশেষ করে তাদের জন্য আঙ্গুরের জুস খুবই উপকারী। আঙ্গুরে মধ্যে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা আমাদের শরীরে নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনে সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে থাকে।

৬. ভুলে যাওয়া রোগ নিরাময়:

আমরা অনেকেই ছোট ছোট বিষয়গুলো খুব দ্রুত ভুলে যায়। আবার দেখা যায় কোনো কথা বেমালুম স্মৃতি থেকে মুছে যায়। এটি সত্যিকার অর্থে এক ধরনের রোগ। এই ভুলে যাওয়া রোগটি নিরাময়ে আঙ্গুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

৭. স্তন ক্যান্সার নির্মূল:

স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিতে আছেন যেসব নারীরা তারা নিয়মিত খেতে পারেন আঙ্গুর। কেননা গবেষণায় দেখা গেছে আঙ্গুরের উপাদানগুলো স্তন ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষের বিরুদ্ধে কাজ করতে পুরোপুরি সক্ষম।

৮. চুলের যত্নে:

চুলের একটু অযত্নেই আমাদের চুল খুশকিতে ভরে যায় এমন অনেকেই আছেন। এছাড়াও দেখা যায় চুলের আগা ফেটে গিয়ে রুক্ষ হয়ে পড়ে, ধূসর রঙের হয়ে যায় এবং শেষমেশ চুল ঝরতে থাকে। এইসব সমস্যার সমাধানে আপনি আঙ্গুর খেতে পারেন।

৯. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে:

আঙ্গুরে সাধারণত টরোস্টেলবেন নামে এক ধরনের যৌগ থাকে, যা আমাদের শরীরে কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

১০. শরীরের হাড় শক্ত করে:

আঙ্গুরে আছে প্রচুর পরিমাণে তামা, লোহা ও ম্যাংগানিজের মতো খনিজ পদার্থ থাকে, যা আমাদের শরীরের হাড়ের গঠন ও হাড় শক্ত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

১১. মাথাব্যথা দূর করতে:

হঠাৎ করে মাথাব্যথা শুরু হয়ে গেলে আপনি ঔষধ না খেয়ে আঙ্গুর খেলে আরাম বোধ হয়।

১২. চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায়:

আমাদের চোখ ভালো রাখতে আঙ্গুর অনেক বেশি কার্যকর। বয়সজনিত সমস্যার কারণে যারা চোখের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য অনেক বেশি উপকারী এই ফল।

১৩. অ্যাজমা প্রতিরোধ করতে আঙ্গুর:

আঙ্গুরের ঔষধি গুনাগুন অনেক। আঙ্গুরের এই ঔষধি গুণের কারণে এটি অ্যাজমার ঝুঁকি থেকে আমাদেরকে রক্ষা করে এবং আমাদের শরীরে ফুসফুসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়ায়।

১৪. বদহজম দূর করতে:

যদি নিয়মিত আঙ্গুর খাওয়া হয় তাহলে বদহজম অনেকাংশে দূর হয়। অগ্নিমন্দ্যা দূর করতেও আঙ্গুর অনেক বেশি কার্যকর।

 #জাম খাওয়ার  ৮টি উপকারিতা | সকল দুরারোগ্য ব্যাধি দূর হবে ১টি ফলেইগ্রীষ্মকালীন ফল হলেও এটি জুন, জুলাই বা আগস্ট মাসেও পা...
30/01/2023

#জাম খাওয়ার ৮টি উপকারিতা |
সকল দুরারোগ্য ব্যাধি দূর হবে ১টি ফলেইগ্রীষ্মকালীন ফল হলেও এটি জুন, জুলাই বা আগস্ট মাসেও পাওয়া যায়। জাম একটি সুস্বাদু গ্রীষ্মমন্ডলীয় পুষ্পের মতো ফল যা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থসমৃদ্ধ এবং এতে অনেক ঔষধি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর অনন্য রঙ (বেগুনি কালো) এবং স্বাদ বেশিরভাগ মিষ্টি ও সামান্য টক। অন্যান্য ফলগুলোর তুলনায়, এটি স্বাস্থ্যকর এবং এতে আছে প্রয়োজনীয় পুষ্টি।

এটিতে ক্যালোরি খুব কম যা খুবই স্বাস্থ্যকর খাদ্যের মধ্যে একটি । এই ফলের বীজ, পাতা এবং ছালের ঔষধি মূল্য রয়েছে এবং এটি বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাগুলোতে ব্যবহার করা হয় এবং এর চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এবার চলুন জামের ৮টি স্বাস্থ্য উপকারিতা দেখে নেয়া যাক।১. রক্তে ​​শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জাম ফল খুবই উপকারী। কারণ, এতে থাকা অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রোপার্টিজ-এর কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, যা স্টার্চ ও চিনিকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরে শক্তির যোগান দেয়। আরেকটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে জামের বীজ ৩০%-এর বেশি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে।

২. হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করেজাম ফলটি ক্যালসিয়াম, লোহা, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে যা সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। জামে থাকা প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও লৌহ হাড়ের শক্তি বৃদ্ধির জন্য চমৎকারভাবে কাজ করে। তাই হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রোগীদের এবং বয়স্ক মানুষদের খাবার তালিকায় এই সুস্বাদু ফলটি রাখা উচিত।

৩. ইনফেকশন দূর করে
জাম উদ্ভিদের পাশাপাশি উদ্ভিদের ফলেও ম্যালিক এসিড (malic acid), গ্যালিক এসিড (galic acid), অক্সালিক এসিড (oxalic acid) এবং ট্যানিনস (tannins)– এর মতো যৌগ রয়েছে, যা ফলটিকে অ্যান্টি-ম্যালেরিয়াল, অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়া, অ্যান্টি-ইনফেক্টিভ এবং গ্যাস্ট্রো-এর প্রতিরক্ষামূলক হিসাবে তৈরি করে। জাম ফলটিতে থাকা এত সব অ্যান্টি উপাদান শরীর থেকে বিষাক্ত ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে।

8. জন্ডিস ও অ্যানিমিয়া নিরাময় করেজামের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানগুলোর মধ্যে আয়রন একটি। এই আয়রন দেহের বিভিন্ন উপকার করে থাকে। জাম ফলে থাকা আয়রন অ্যানিমিয়া এবং জন্ডিসকে নিরাময় করে এবং বিভিন্ন ধরনের আয়রনঘটিত সমস্যাগুলোর জন্য যারা ভুগছেন তাদের জন্য জাম খুবই ভাল।

৫. ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য কর
বেশ কয়েকটি গবেষণায় জামের কেমো প্রটেক্টিভ (camo protective) বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে অনেকে তদন্ত হয়েছে। জে. সি. জ্যাগেটিয়া এবং তার কলিগ-দের একটি গবেষণা অনুযায়ী এই ফলের নির্যাসে প্রোটেক্টিভ বৈশিষ্ট্য আছে, যা প্রমাণ করে যে জামের নির্যাস ক্যান্সার হওয়া থেকে দেহকে রক্ষা করে থাকে। এটি ফ্রি রেডিক্যালস-কে নষ্ট করে দেয়।

৬. দেহে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করেজাম দেহে ইমিউন সিস্টেম (immune system)-কে আরো বৃদ্ধি করে তোলে। এতে থাকা প্রচুর ভিটামিন-সি এর কারণে হাই লেভেল ও সাধারণ সিজনাল সমস্যাগুলোর সঙ্গে যুদ্ধ করে শরীরের ইমিউন সিস্টেম-কে আরো শক্তিশালী করে তোলে। এই ফল ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হিসাবে, এটি স্কিন-এর জন্য ভাল এবং অকাল বার্ধক্যজনিত যে কোন কিছুতে এটি বাঁধা দেয়।

৭. ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভালো
জামে আছে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (glycemic index) যা ডায়াবেটিস-এর জন্য একটি ভাল বিকল্প। ডায়াবেটিস চিকিৎসার জন্য এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার ফল, যা প্রমান করে যে ডায়াবেটিস-এর দ্বিতীয় জটিলতার ঝুঁকি কমায় এই ফলটি। জামের পাতা, ছাল এবং বীজ ডায়াবেটিস-এর জন্য সবচেয়ে উপকারি অংশ। এর মধ্যে জামের বীজ অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রোপার্টিজ হিসেবে প্রমাণিত।

৮. হার্টের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে
জামে আছে অ্যালজিনিক এসিড (alginic acid) বা অ্যালজিট্রিন (algitrin), অ্যান্থোসিয়ানিন (anthocyanin) এবং অ্যান্থোসায়ানাডিনস (anthocyanidin)-এর মতো পুষ্টিসমূহ যা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং এই যৌগগুলো শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস-সমৃদ্ধ যা অক্সিডেশন (oxidation) প্রতিরোধ করে এবং হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ভালো রাখতে অসামান্য অবদান রাখে। এছাড়াও এটি পটাসিয়াম-এর একটি সমৃদ্ধ ভাণ্ডার, যা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে, যা হার্ট অ্যাটাক-এর ঝুঁকি, স্ট্রোক প্রভৃতির ঝুঁকির কারণ।

সবশেষে বলতে চাই, গ্রীষ্মকালীন অন্যান্য ফলগুলোর মতো জাম এতোটা জনপ্রিয় নয় কিন্তু এতে আছে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান যা দেহের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বিভিন্ন রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তাই আমাদের উচিত সহজলভ্য ও সুস্বাদু এই ফলটিকে অবহেলা না করে আমাদের খাদ্য তালিকায় এটি আজই যোগ করা। হেলদি ফুড শপ 🥰

 #আমলকির খাওয়ার ১০টি উপকারিতা-ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল আমলকি। এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়।  অসুখ সারানো ছ...
30/01/2023

#আমলকির খাওয়ার ১০টি উপকারিতা-

ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল আমলকি। এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে। আমলকির গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকির নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
১. আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।

২. আমলকির রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। এছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।

৩. এক গ্লাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকি গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। এ্যাসিডেটের সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করবে।

৪. আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে।

৫. প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

৬. আমলকির রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ। চোখ চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়। আমলকি চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৭. প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে। আমলকির টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। রুচি বৃদ্ধি ও খিদে বাড়ানোর জন্য আমলকী গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে খেতে পারেন।

৮. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়। কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকি অনেক উপকারী। ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকির জুস উপকারী।

৯. শরীর ঠাণ্ডা রাখে, শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, পেশী মজবুত করে। এটি হৃদযন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকির আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে। শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।

১০. ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল লেভেলেও কম রাখাতে যথেষ্ট সাহায্য করে।

 #নিয়মিত ৪টা করে কাজুবাদাম খেলে ১০ উপকার মিলবেপুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকে কাজু বাদামের কোনও বিকল্প হয় না বলল...
30/01/2023

#নিয়মিত ৪টা করে কাজুবাদাম খেলে ১০ উপকার মিলবে
পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকে কাজু বাদামের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এতে উপস্থিত প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কপার, ক্য়ালসিয়াম, ম্য়াগনেশিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, জিঙ্ক এবং আরও নানাবিধ খনিজ এবং ভিটামিন নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। শুধু তাই নয়, কাজু বাদামে ভিটামিনের মাত্রা এত বেশি থাকে যে চিকিত্‍সকেরা একে প্রাকৃতিক ভিটামিন ট্যাবলেট নামেও ডেকে থাকেন।

তবে একথাও ঠিক যে মাত্রা ছাড়া এই বাদামটি যদি কেউ খায়, তাহলে কিন্তু শরীরের উপকারের থেকে অপকার হয় বেশি। কারণ উপকারি উপাদান বেশি মাত্রায় শরীরে প্রবেশ করলে উল্টো ফল হতে শুরু করে। তাই পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে কাজু বাদাম, তাহলেই দেখবেন কেল্লা ফতে! একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত যদি ৩-৪ টি করে কাজু বাদাম খাওয়া যায়, তাহলে শরীরে নানা পুষ্টিকর উপাদানের ঘাটতি দূর হয়, সেই সঙ্গে আরও কিছু উপাকার পাওয়া যায়।

যেমন ধরুন... মুখ গহ্বরে উপস্থিত নানা রোগের প্রকোপ কমে কাজুতে উপস্থিত ফসফরাস, দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ মুখগহ্বর সম্পর্কিত রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই দাঁতকে শক্তপোক্ত এবং সুন্দর রাখার ইচ্ছা যদি থাকে, তাহলে প্রতিদিন কাজু খেতে ভুলবেন না যেন! অ্যানিমিয়ার মতো রোগের প্রকোপ কমে একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, কাজু খাওয়া মাত্র দেহের ভেতরে আয়রনের ঘাটতি দূর হতে শুরু করে।

ফলে লোহিত রক্ত কণিকার উত্‍পাদন এত মাত্রায় বেড়ে যায় যে অ্যানিমিয়ার মতো রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতেও সময় লাগে না। চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় কপার হল সেই খনিজ, যা চুলের ঔজ্জ্বল্য বাড়ানোর পাশাপাশি চুলের গোড়াকে শক্তপোক্ত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এই উপাদানটি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে কাজুতে।

এবার নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন কিভাবে কাজু চুলের সৌন্দর্য বাড়িয়ে থাকে। তবে এখানেই শেষ নয়, কাজু বাদামে থাকা কপার শরীরের ভেতরে এমন কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়, যা চুলের কালো রংকে ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ দূরে থাকে এই মারণ রোগটি যদি সাপ হয়,তাহলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল বেজি। তাই তো যেখানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, সেখানে ক্যান্সার সেলের খোঁজ পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

তাই তো প্রতিদিন এক মুঠো করে কাজু বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিত্‍সকেরা। আসলে এই বাদমটির শরীরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সার সেলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার পাশাপাশি টিউমার যাতে দেখা না দেয় সেদিকেও খেয়াল রাখে। প্রসঙ্গত, কাজু বাদামে থাকা প্রম্যান্থোসায়ানিডিন নামে একটি উপাদান এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায় বাদামে শরীরের থারা ম্যাগনেসিয়াম নার্ভের ক্ষমতা বাড়িয়ে সার্বিকভাবে মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আর একবার ব্রেন পাওয়ার বাড়তে থাকলে ধীরে ধীরে ব্রেনের কগনিটিভ ফাংশনেরও উন্নতি ঘটে। ফলে বুদ্ধি, স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগও বাড়তে শুরু করে। সংক্রমণের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে এই প্রাকৃতিক উপাদানটিতে থাকা জিঙ্ক, ভাইরাসের আক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। তাই আপনি যদি এই ধরনের ইনফেকশনের শিকার প্রায়শই হয়ে থাকেন, তাহলে রোজের ডায়েটে কাজু বাদামের অন্তর্ভুক্তি ঘটাতেই পারেন।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে মাঝে মধ্যেই কি রক্তচাপ গ্রাফের কাঁটার মতো ওঠা-নামা করে? তাহলে তো চটজলদি কাজু খাওয়া শুরু করতে হবে। কারণ এই বাদামে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, যা ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে কাজুতে রয়েছে ওলিসিক নামে এক ধরনের মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, যা দেহে বাজে কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে দারুন কাজে আসে।

তাই তো নিয়মিত এই বাদমটি খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ফলে হার্টের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। হাড় শক্তপোক্ত হয় কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে এই বাদামটি নিয়মিত খেলে হাড়ের শক্তি বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে বুড়ো বয়সে গিয়ে অস্টিওআর্থারাইটিসের মতো হাড়ের রোগ হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে কাজু বাদামে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট একদিকে যেমন ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে, তেমনি নানাবিধ হার্টের রোগ থেকে বাঁচাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যাদের পরিবারে হার্ট ডিজিজের ইতিহাস রয়েছে, তারা প্রয়োজন মনে করলে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতেই পারেন। HEALTHY FOOD SHOP

 #ডাবের উপকারিতা টানা ৭ দিন ডাবের পানি খেলে কী হবে জানেন?শীত বিদায় নিয়ে বসন্ত এসেছে। ঋতু বদলের এই সময়টায় রোগ ছড়ায় সবচেয়ে...
30/01/2023

#ডাবের উপকারিতা টানা ৭ দিন ডাবের পানি খেলে কী হবে জানেন?
শীত বিদায় নিয়ে বসন্ত এসেছে। ঋতু বদলের এই সময়টায় রোগ ছড়ায় সবচেয়ে বেশি। তাই এ সময়ে শরীরের খেয়াল রাখা খুব জরুরি। রাস্তাঘাটে বের হতে হলে সঙ্গে রাখুন খাবার পানি। কাজের মাঝেমধ্যে ডাবের পানি পান করলে ভালো ফল পাবেন। টানা সাত দিন ডাবের পানি খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়।

জেনে নিন এই উপকারিতা সম্পর্কে :

* ডাবের পানি হলো প্রাকৃতিক স্যালাইন। যাঁরা সমুদ্র উপকূলে বা রোদে কাজ করেন, তাঁরা দিনে দু-তিনটি ডাব খেতে পারেন। ডাবের পানিতে উপকারী উৎসেচক (এনজাইম) থাকায় তা হজমে অত্যন্ত সাহায্য করে। অনেকের জন্যই ভারি কিছু খাওয়ার পর ডাবের পানি বেশ উপকারী।

* ডাব আমাদের শরীরে পানি ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই ক্ষতিকর খাবারের বদলে ডায়েটে রাখুন ডাবের পানি।

* এতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, সোডিয়াম রয়েছে। তাই শরীরে এসব খনিজের অভাব রুখে দিতে পারে ডাবের পানি।

* ডাবের পানির মধ্যে রয়েছে মূত্রবর্ধক উপাদান। এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কারে সাহায্য করে। শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে ডাবের পানি। এ ছাড়া এটি থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়।

* শরীরচর্চা বা পরিশ্রমের কাজ করার পর এক গ্লাস ডাবের পানি শরীরের শক্তি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।

* প্রতিদিন এক কাপ ডাবের পানি পান করলে ত্বক আর্দ্র থাকে। ফলে ব্রণের সমস্যা কমে।

* এটি হজমে বেশ সাহায্য করে। নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে গ্যাসট্রিকের সমস্যা কমে। ডাবের পানি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্টে সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করে।

তবে যেকোনো খাবার নিয়মিত খাওয়ার আগে আপনার শরীরের অবস্থা বুঝতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন। সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। হেলদি ফুড শপ 😍

Address

Chittagong

Telephone

+8801649110906

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Food Shop posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health Food Shop:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram