Modern homeopathy treatment - মর্ডান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • Modern homeopathy treatment - মর্ডান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

Modern homeopathy treatment - মর্ডান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা salam.welcome to our page.this page is health and beauty tips.love to share lifestyle.

🌿 কর্নস (Corns) – ধরন, কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকর্নস বা হেলোমাস (Helomas / Clavus) হলো ত্বকের উপরিভাগে সৃষ্ট ঘ...
28/09/2025

🌿 কর্নস (Corns) – ধরন, কারণ, লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

কর্নস বা হেলোমাস (Helomas / Clavus) হলো ত্বকের উপরিভাগে সৃষ্ট ঘন, শক্ত ও রুক্ষ মৃত কোষের স্তর, যা অতিরিক্ত ঘষা, চাপ বা ঘর্ষণের কারণে তৈরি হয়। সবচেয়ে বেশি দেখা যায় পা, আঙুল, হাত ও আঙুলের গাঁটে। কর্নস হাঁটা বা দাঁড়ানোর সময় ব্যথা সৃষ্টি করে।

---

🌸 কর্নসের ধরন (Types of Corns)

1. হার্ড কর্নস (Hard corns / Heloma durum বা Clavus durus):
ছোট ছোট শক্ত ত্বকের স্তূপ, সাধারণত আঙুলের উপরিভাগে গজায়।

2. সফট কর্নস (Soft corns / Heloma molle বা Clavus mollis):
নরম প্রকৃতির, সাদা বা ধূসর রঙের। সাধারণত আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে তৈরি হয়।

3. সীড কর্নস (Seed corns):
ছোট, পায়ের তলার দিকে গজানো কর্নস।

4. হেলোমা নিউরোভাসকুলারে (Heloma neurovasculare):
এগুলো স্নায়ু বা রক্তনালী যুক্ত কর্নস।

5. সাবআঙ্গুয়াল হেলোমা (Subungual heloma):
নখের নিচে তৈরি কর্নস।

---

🔎 কর্নসের লক্ষণ ও উপসর্গ (Signs & Symptoms)

অবস্থান: পায়ের তলা, আঙুলের উপরে বা পাশে। হাত ও আঙুলেও হতে পারে।

রঙ: প্রাথমিকভাবে হলুদ, পরবর্তীতে লাল, বাদামি বা কালো হয়ে যেতে পারে।

উপসর্গ:

1. ঘন, রুক্ষ ও গোলাকার অংশ, যার ভেতরে ধারালো অংশ প্রবেশ করে।

2. ত্বকে শক্ত উঁচু গুটি।

3. ব্যথা ও স্পর্শে কোমলতা। হাঁটার সময় মনে হয় যেন পাথরের উপর হাঁটছি।

---

⚡ কর্নস হওয়ার কারণ (Causes)

কর্নস আসলে ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া – অতিরিক্ত চাপ ও ঘষা থেকে রক্ষা করতে ত্বক শক্ত হয়।

প্রধান কারণ ও ঝুঁকি ফ্যাক্টর:

1. খুব টাইট বা ঢিলা জুতো পরা।

2. হাই-হিল পরা।

3. দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা বা হাঁটা।

4. খেলাধুলা বা পেশাগত কাজ যেখানে পায়ে চাপ পড়ে।

5. অতিরিক্ত ঘাম।

6. খালি পায়ে হাঁটা বা মোজা না পরা।

7. হাঁটার সময় ভেতরের বা বাইরের দিকে বেশি চাপ।

8. ভারী জিনিস বহন, যন্ত্র বা বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার – হাতেও কর্নস হতে পারে।

9. বংশগত কারণ (Keratosis punctata)।

10. শারীরিক সমস্যা – Bunion, Hammertoe, Arthritis।

---

🚨 জটিলতা (Complications)

1.চিকিৎসা না করলে কর্নস বড় হতে পারে, ব্যথা বৃদ্ধি পায়, হাঁটা কষ্টকর হয়।

2.সংক্রমিত হলে লালচে ও ফোঁড়ার মতো তরল বের হতে পারে।

3.ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি।

---

🌿 হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে কর্নসের চিকিৎসা

1.হোমিওপ্যাথি কর্নসের জন্য নিরাপদ, প্রাকৃতিক ও স্থায়ী সমাধান।

2.কোনও বাহ্যিক মলম বা প্যাচ ব্যবহার হয় না।

3.মুখে খাওয়ার ওষুধ ভেতর থেকে কাজ করে।

4.হার্ড বা সফট, বেদনাযুক্ত বা বেদনাহীন কর্নস, এমনকি সংক্রমিত কর্নসও দ্রুত সারে।

5.ওষুধ নির্বাচন সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উপসর্গ ও কর্নসের ধরন অনুযায়ী হয়।

✅ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সুবিধা:

1.পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

2.যে কোনো বয়সের মানুষ নিতে পারেন।

3.মূল থেকে কর্নস দূর করে, স্থায়ী ফল দেয়।

---

👉 সচেতনতা: জুতো ঠিকভাবে নির্বাচন, পরিষ্কার রাখা, মোজা ব্যবহার ও সঠিক হাঁটার অভ্যাস কর্নস প্রতিরোধে সহায়ক।

দাঁতের পোকা(ব্যাকটেরিয়া) ধরায় হোমিওপ্যাথি--,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,...
27/09/2025

দাঁতের পোকা(ব্যাকটেরিয়া) ধরায় হোমিওপ্যাথি--
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
দাঁত মানব দেহের অত্যান্ত মূল্যবান সম্পদ। ইহা মুখের সৌন্দর্য বর্ধন করে থাকে ও খাবার চিবিয়ে খেতে সাহায্য করে থাকে।
কিন্তু অনেক সময় দাঁত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে যার মধ্যে দাঁতের পোকা ধরা অন্যতম। শিশুদের মধ্যে এই রোগে বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যায়।

রোগ লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথি ঔষধ সমুহঃ...................................... ...............................

* Kreosotum: ইহা দাঁতের পোকা ধরায় অন্যতম প্রধান ঔষধ। দাঁতের পোকা ধরা, দাঁতের ব্যাথা, দাঁতের গোড়ায় ক্ষত ইত্যাদি লক্ষণে kreosotum উৎকৃষ্ঠ অব্যর্থ ঔষধ।
Kreosotum q দাঁতের গোড়ায় ব্যবহার করলে দ্রুত দাঁতের ব্যাথা দুর হয়ে যায়।

* Antim crud: দাঁতের গোড়ায় পোকা ধরে কিন্তু দাঁত কালো হয় না, রাতের বেলায় দাঁতের বেদনা বৃদ্ধি ইত্যাদি লক্ষণে antim crud শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

* Silicea : দাঁতের অপুষ্টির জন্য দাঁত সহজে ভেঙে গেলে, দাঁতের গোড়ায় ক্ষত ও পুঁজ দেখা গেলে সেথায় silicea চমৎকার কাজ করে থাকে।

* Merc sol : দাঁতের মাড়ি শক্ত ও পুঁজ রক্ত বাহির হইলে, দাঁতে পোকা ধরা ও মুখে দুর্গন্ধ ইত্যাদি লক্ষণে mercsol অব্যার্থ ফলাফল প্রদান করে থাকে।

* Staphysag: দাঁতের গোড়া ফুলে যাওয়া, দাঁতের ব্যাথা, দাঁত পোকা ধরা ও দাঁত কালো হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণে staphysag সুন্দর কাজ করে থাকে।

* Hecla lava: দাঁতের অপুষ্টি, দাঁতের অসহ্য ব্যথা বেদনা ও দাঁতের পোকা ধরায় hacla lava চমৎকার কাজ করে থাকে।

* Carbo veg: দাঁত দিয়ে রক্ত পরলে দাঁতে ব্যাথা হলে একে স্মরণ করতে পারেন।

এছাড়াও আরো অসংখ্য ঔষধ আছে লক্ষন সদৃশ্য যেইটা রোগীর সাথে মিলবে সেইটাই প্রয়োগ করবেন। লক্ষন না মিললে কখনও অনুমানের উপর ঔষধ প্রয়োগ করে রোগীর ক্ষতি করবেন না।

🍀  #স্থূলতা_কমানোর জন্য শীর্ষ ৫টি হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ  (শুধুমাত্র শেখার জন্য )১. Calcarea Carbonica – ওজন কমানোর জন্য হোম...
25/09/2025

🍀 #স্থূলতা_কমানোর জন্য শীর্ষ ৫টি হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ
(শুধুমাত্র শেখার জন্য )

১. Calcarea Carbonica – ওজন কমানোর জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় এটি শীর্ষে রাখা হয়। মূলত যখন রোগীর মেটাবলিজম খুব ধীরে কাজ করে এবং পেটে অতিরিক্ত মেদ জমে যায়, তখন এই ওষুধ প্রযোজ্য হয়। এই ধরণের রোগীরা সাধারণত মোটা ও নরম (fatty and flabby) শরীরের অধিকারী হয়। এদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো—মাথায় অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, ঠাণ্ডা হাওয়া সহ্য না করতে পারা, এবং খাবারের ক্ষেত্রে অদ্ভুত প্রবণতা—যেমন সেদ্ধ ডিম, চক, মাটি, পেন্সিল, চুন ইত্যাদির প্রতি তীব্র আকাঙ্ক্ষা। মেটাবলিজম ধীর গতির হওয়ার কারণে এরা প্রায়ই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। থাইরয়েড সমস্যাজনিত স্থূলতার ক্ষেত্রেও এটি কার্যকর।

২. Natrum Mur – এই ওষুধ মূলত তখন ব্যবহার করা হয়, যখন শরীরের উরু ও নিতম্বে (thighs and buttocks) অতিরিক্ত মেদ জমে যায়। দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ বা বিষণ্ণতার কারণে ওজন বেড়ে গেলে এটি বিশেষভাবে উপকারী। এর বৈশিষ্ট্য হলো—শরীরে অতিরিক্ত গরমভাব, রোদ সহ্য করতে না পারা, রক্তশূন্যতা (anemia), এবং খাবারে অতিরিক্ত লবণের প্রতি ঝোঁক। মানসিকভাবে এরা সংবেদনশীল, একা একা কাঁদতে থাকেন এবং কেউ সান্ত্বনা দিলে আরও খারাপ বোধ করেন।

৩. Lycopodium – Natrum Mur-এর মতোই এ ওষুধও উরু ও নিতম্বে অতিরিক্ত মেদ জমলে কার্যকর, তবে এর আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। এরা সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী গ্যাস্ট্রিক সমস্যা, যেমন—অতিরিক্ত গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। মিষ্টি খাবারের প্রতি প্রবল আসক্তি থাকে। গরম খাবার ও গরম পানীয় পছন্দ করেন। অনেক সময় অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে পেট ফুলে যায়। মানসিকভাবে খুব বিরক্তিকর প্রকৃতির হয় এবং সামান্য বিরোধিতা হলেই রেগে যান।

৪. Nux Vomica – অলস জীবনযাপনের কারণে যাদের ওজন বেড়েছে, তাদের জন্য বিশেষ উপকারী। এদের প্রধান সমস্যা হলো—অবাধ্য কোষ্ঠকাঠিন্য। বারবার মলত্যাগের চাপ অনুভব করেন, কিন্তু সামান্যই বের হয় এবং তা অসম্পূর্ণ লাগে। ঠাণ্ডা হাওয়া সহ্য করতে পারেন না। খাবারে মসলাদার, তেলেভাজা, কফি ও মদ জাতীয় জিনিস পছন্দ করেন। মানসিকভাবে খুব সংবেদনশীল এবং সামান্য ব্যাপারেও প্রচণ্ড রেগে যান।

৫. Antimonium Crudum – মূলত শিশুদের স্থূলতার জন্য ব্যবহৃত হয়। উপযুক্ত শিশুর বৈশিষ্ট্য হলো—খুব খিটখিটে, স্পর্শ বা কারও তাকানো সহ্য করতে পারে না, ঠাণ্ডা পানিতে গোসলের প্রতি প্রচণ্ড বিরাগ থাকে। টক জাতীয় জিনিস, যেমন আচার খাওয়ার প্রবণতা থাকে। জিহ্বা সাদা আবরণে ঢাকা থাকে এবং পেট খারাপের প্রবণতা (কখনও ডায়রিয়া, কখনও কোষ্ঠকাঠিন্য) দেখা যায়।

💠🏵️অন্যান্য বিশেষ পরিস্থিতিতে ওষুধের ব্যবহার

1.Ignatia ও Natrum Mur – বিষণ্ণতা থেকে স্থূলতা বেড়ে গেলে। Ignatia তাদের জন্য যাদের দুঃখে অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস থাকে। Natrum Mur তাদের জন্য যাদের বিষণ্ণতায় কান্না বাড়ে ও লবণ খাওয়ার প্রবণতা থাকে।

2.Calcarea Carb ও Lycopodium – হাইপোথাইরয়েডিজমজনিত স্থূলতায়। Calcarea Carb-এ রোগী ঠাণ্ডা সংবেদনশীল, মাথায় অতিরিক্ত ঘাম হয় এবং মোটা, নরম শরীর থাকে। Lycopodium-এ রোগীর গ্যাস্ট্রিক সমস্যা (গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য), মিষ্টি ও গরম খাবারের প্রতি ঝোঁক থাকে।

3.Alumina ও Nux Vomica – অন্ত্রের কার্যকারিতা ধীর হয়ে ওজন বাড়লে। Alumina-এ রোগীর বহুদিন ধরে মলত্যাগ হয় না কারণ মলত্যাগের চাপই আসে না। Nux Vomica-য় মলত্যাগের চাপ ঘন ঘন হয় কিন্তু খুব সামান্য বের হয় এবং তা অসম্পূর্ণ লাগে।

4.Graphites ও Sepia – মেনোপজে নারীদের ওজন বৃদ্ধিতে। Graphites তাদের জন্য যাদের দুঃখ প্রবণতা আছে, ঠাণ্ডা সহ্য করতে পারেন না ও দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য আছে। Sepia তাদের জন্য যাদের স্বভাব পরিবার থেকে বিমুখ ও বিরক্তিকর, হট ফ্ল্যাশ হয় এবং পেলভিক অঙ্গে ভারী টান অনুভূত হয়।

5.Calcarea Carb, Natrum Mur, Pulsatilla ও Sepia – PCOD-এ ভোগা নারীদের ওজন বৃদ্ধিতে। রোগীর সম্পূর্ণ কনস্টিটিউশন দেখে ওষুধ নির্বাচন হয়।

6.Natrum Mur ও Lycopodium – উরু ও নিতম্বে অতিরিক্ত মেদ জমলে। Natrum Mur-এ রোগীর শরীরে গরমভাব, লবণ খাওয়ার ঝোঁক ও সংরক্ষিত স্বভাব থাকে। Lycopodium-এ গ্যাস্ট্রিক সমস্যা, মিষ্টি ও গরম খাবারের আকাঙ্ক্ষা ও বিরক্তিকর মানসিকতা থাকে।

7.Ammonium Carb ও Antimonium Crudum – শরীরের উপরের অংশে মেদ জমে ও পা চিকন থাকে। Ammonium Carb-এ রোগী অলস, দুর্বল, সহজে ঠাণ্ডা লাগে। Antimonium Crudum-এ রোগী অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতাসম্পন্ন, গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থাকে, জিহ্বা সাদা আস্তরণে ঢাকা থাকে।
Antimonium Crudum, Baryta Carb ও Calcarea Carb – শিশুদের স্থূলতায়।

🔸Antimonium Crudum – খিটখিটে, আচার খেতে ভালোবাসে।

🔸Baryta Carb – ভীতু, দুর্বল, সহজে সর্দি হয় ও গলা ব্যথা হয়।

🔸Calcarea Carb – মোটা, ঠাণ্ডা সংবেদনশীল, মাথায় অতিরিক্ত ঘাম, সেদ্ধ ডিম ও অদ্ভুত জিনিস (চক, মাটি, পেন্সিল) খাওয়ার ঝোঁক।

গর্ভধারণ-পরবর্তী স্থূলতায় Calcarea Carb – গর্ভাবস্থায় বেড়ে যাওয়া ওজন কমাতে কার্যকর। এরা ঠাণ্ডা সংবেদনশীল, কোমরের চারপাশে বেশি মোটা হয়, চলাফেরায় ধীর, এবং মানসিকভাবে সংবেদনশীল।

হাইপোথাইরয়েডিজমজনিত স্থূলতায় Calcarea Carb – থাইরয়েডের কার্যকারিতা কমে যাওয়া থেকে ওজন বেড়ে গেলে এটি কার্যকর। এটি থাইরয়েডের কার্যকারিতা কিছুটা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।

#বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যে কোনো ওষুধ সেবন ই বিপদজনক।

সাইলিসিয়ার ৩টি অনুপূরক ঔষধ 1. ক্যালকারিয়া ফসফোরিকা (Calcarea Phosphorica) – হাড় ও দাঁতের বৃদ্ধি, শিশুদের দুর্বলতা ও ধীর...
24/09/2025

সাইলিসিয়ার ৩টি অনুপূরক ঔষধ
1. ক্যালকারিয়া ফসফোরিকা (Calcarea Phosphorica) – হাড় ও দাঁতের বৃদ্ধি, শিশুদের দুর্বলতা ও ধীরে বিকাশে সাইলিসিয়ার সঙ্গে মেলে।
2. হেপার সালফার (Hepar Sulphuris) – ঘা বা ফোড়ায় দ্রুত পুঁজ সৃষ্টি হলে সাইলিসিয়ার পর এটি ভালো কাজ করে।
3. থুজা অক্সিডেন্টালিস (Thuja Occidentalis) – শরীরে গভীর ক্রনিক সমস্যা, বিশেষ করে গ্রন্থি বা চামড়ার রোগে সাইলিসিয়ার অনুপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

🎍অনেক হোমিও ঔষধ আছে যেগুলোর রোগ বা উপসর্গ দিনের বেলায় (Forenoon, Daytime, Afternoon ইত্যাদি) বৃদ্ধি পায়। নিচে ৪০টি হোমিও...
23/09/2025

🎍অনেক হোমিও ঔষধ আছে যেগুলোর রোগ বা উপসর্গ দিনের বেলায় (Forenoon, Daytime, Afternoon ইত্যাদি) বৃদ্ধি পায়। নিচে ৪০টি হোমিও ঔষধ দেওয়া হলো যেগুলোর রোগ দিনে বাড়ে –-

দিনে রোগ বাড়ে এমন ৪০টি হোমিও ঔষধ

1. Apis Mellifica – দুপুরে ফোলা ও জ্বালাপোড়া বাড়ে।

2. Argentum Nitricum – দুপুরের দিকে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বাড়ে।

3. Belladonna – দিনের আলোতে মাথা ঘোরা ও মাথাব্যথা বাড়ে।

4. Bryonia Alba – দিনের বেলা কাশি, মাথাব্যথা বেশি হয়।

5. Cactus Grandiflorus – দুপুরে হৃদপিণ্ডের চাপ বাড়ে।

6. Calcarea Carbonica – দিনের বেলা ক্লান্তি ও ঘাম বাড়ে।

7. Cantharis – দিনে প্রস্রাবে জ্বালা বাড়ে।

8. Carbo Vegetabilis – দিনে গ্যাস ও দুর্বলতা বেশি হয়।

9. Chelidonium Majus – দিনের বেলায় যকৃতের ব্যথা বাড়ে।

10. China (Cinchona Off.) – দুপুরে দুর্বলতা ও ফোলাভাব বাড়ে।

11. Cimicifuga – দিনে মাথা ও নার্ভের সমস্যা বাড়ে।

12. Colchicum – দিনে গেঁটে বাতের ব্যথা বাড়ে।

13. Colocynthis – দিনের বেলা পেট মোচড়ানো ব্যথা বেশি হয়।

14. Digitalis – দিনে হৃদকম্পন বাড়ে।

15. Drosera – দিনের বেলায় কাশি বাড়ে।

16. Eupatorium Perfoliatum – দিনে হাড়ভাঙা ব্যথা বেশি হয়।

17. Ferrum Metallicum – দিনের বেলা দুর্বলতা ও অ্যানিমিয়া লক্ষণ বাড়ে।

18. Graphites – দিনে ত্বকের সমস্যা বাড়ে।

19. Hepar Sulphuris – দিনে ব্যথা ও সংবেদনশীলতা বাড়ে।

20. Ignatia Amara – দিনের বেলা মানসিক অস্থিরতা বাড়ে।

21. Ipecacuanha – দিনে বমি ভাব ও কাশি বাড়ে।

22. Kali Bichromicum – দিনে সর্দি ও কাশি বাড়ে।

23. Kali Carb. – দিনের বেলায় শ্বাসকষ্ট বাড়ে।

24. Lachesis – দিনে শ্বাসরোধ ও রক্তচাপ বাড়ে।

25. Lycopodium – বিকেলের দিকে (৪টা থেকে ৮টা) সমস্যা বেশি হয়।

26. Magnesia Carb. – দিনে মাথাব্যথা বাড়ে।

27. Mercurius Solubilis – দিনে ঘাম, জ্বালা ও মুখের আলসার বাড়ে।

28. Natrum Muriaticum – দুপুরে মাথাব্যথা ও অবসাদ বাড়ে।

29. Nitric Acid – দিনে ক্ষত ব্যথা বাড়ে।

30. Nux Vomica – দুপুরে গ্যাস্ট্রিক ও মাথাব্যথা বাড়ে।

31. Phosphorus – দিনে দুর্বলতা, রক্তক্ষরণ বাড়ে।

32. Phytolacca – দিনের বেলা স্তনে ব্যথা ও গলাব্যথা বাড়ে।

33. Platina – দুপুরে স্নায়বিক অস্থিরতা বাড়ে।

34. Podophyllum – দিনে পাতলা পায়খানা বেশি হয়।

35. Pulsatilla – দিনের বেলা কাশি, হজমের সমস্যা বাড়ে।

36. Rhus Toxicodendron – দিনে বাত ও ব্যথা বাড়ে।

37. Sepia – দিনের বেলা মাথা ঘোরা ও মানসিক অবসাদ বাড়ে।

38. Silicea – দিনে পুঁজ বের হওয়া ও দুর্বলতা বাড়ে।

39. Spigelia – দুপুরে মাথার একপাশের ব্যথা বাড়ে।

40. Sulphur – দিনে গরম ও চুলকানি বাড়ে।

👉 এরা সবাই “Daytime aggravation” বা দিনে রোগ বাড়ে এমন ঔষধ হিসেবে পরিচিত।

🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।🩺

🪴সহজ ছন্দে পেটের লক্ষণে ঔষধ। 🍽️ অজীর্ণ / অতিরিক্ত খাওয়া👉 Nux Vomica, Carbo Veg, Lycopodium🔹 "খেয়ে যদি অজীর্ণের জ্বালা,Nu...
21/09/2025

🪴সহজ ছন্দে পেটের লক্ষণে ঔষধ।

🍽️ অজীর্ণ / অতিরিক্ত খাওয়া
👉 Nux Vomica, Carbo Veg, Lycopodium
🔹 "খেয়ে যদি অজীর্ণের জ্বালা,
Nux, Carbo, Lyco আনে ভালা।

💨 গ্যাস, ঢেকুর, পেট ফাঁপা
👉 China, Colocynth, Raphanus
🔹 "গ্যাসে পেট ফাঁপে সকাল–সন্ধ্যায়
China, Colo, Raphanus আরাম দেয়।

🎐পেট ব্যথা (মোচড়ানো / চাপ দিলে কমে)
👉 Colocynth, Dioscorea, Chamomilla
🔹 "মোচড়ানো ব্যথায় Colo চলে,
Dios দাঁড়ালে বাড়ে, Chamo শিশুর ক্ষেত্রে ফলে।"

💦 ডায়রিয়া (পাতলা / পানির মতো)
👉 Arsenicum Album, Podophyllum, Aloe
🔹 "পাতলা হলে Arsenic কাজ করে,
Podo সকালে, Aloe হঠাৎ ধরলে পরে।

🚽 কোষ্ঠকাঠিন্য
👉 Nux Vomica, Bryonia, Alumina
🔹 "বেগ বৃথা গেলে Nux মনে আসে
শুকনো মলে Bryonia, দেরিতে হলে Alumina প্রয়োগ চলে।

🤢 বমি / বমিভাব
👉 Ipecac, Nux Vomica, Antimonium Crudum
🔹 "Ipecac বমি করেও শান্তি না দেয়,
Nux অতিভোজনে, Antim Crudum টক ঢেকুর ঠেকায় একটু শান্তি দেয়।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন,
ভালো থাকুন প্রতিদিন।

21/09/2025

এই কাঁটার মুকুট লাগে ভারী।

🎍লাইপোমা (Lipoma) হলো চর্বি জমে তৈরি হওয়া নরম, সাধারণত ব্যথাহীন, ত্বকের নিচে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকা টিউমার। এটি সাধারণত ক্...
19/09/2025

🎍লাইপোমা (Lipoma) হলো চর্বি জমে তৈরি হওয়া নরম, সাধারণত ব্যথাহীন, ত্বকের নিচে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকা টিউমার। এটি সাধারণত ক্ষতিকর নয়, তবে অনেক সময় সংখ্যায় বেশি, আকারে বড় বা সৌন্দর্য নষ্টকারী হলে চিকিৎসা প্রয়োজন হয়। হোমিওপ্যাথিতে লাইপোমার জন্য কার্যকর কিছু ঔষধ আছে, যেগুলো রোগীর গঠন, উপসর্গ ও ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বেছে নিতে হয়। নিচে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হলো:

১. Calcarea Carb

🔹 উৎস: ঝিনুকের খোলস।
🔹 প্রধান কাজ: গ্রন্থি, চর্বি, হাড় ও গ্রন্থিগত স্ফীতি।
🔹 কাদের জন্য:

স্থূল, মোটা, ফর্সা, ঘামে ভেজা শরীরের রোগী।

শরীরের বিভিন্ন অংশে নরম গুটি, লাইপোমা তৈরি হয়।

অতিরিক্ত ঠান্ডা ভীতি, সামান্য কাজেই হাঁপিয়ে যায়।

পেটে চর্বি বেশি জমে, ঘাড়ে গ্রন্থি বড় হয়।
🔹 বিশেষ বৈশিষ্ট্য: চর্বিজাত বৃদ্ধি (lipomatous diathesis) যাদের দেহে প্রবল, তাদের জন্য বিশেষ উপযোগী।

২. Baryta Carb

🔹 উৎস: Barium Carbonicum।
🔹 প্রধান কাজ: গ্রন্থি ও চর্বি বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ।
🔹 কাদের জন্য:

বয়স্ক বা শিশুদের মধ্যে মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতা।

গলায়, ঘাড়ে বা শরীরের বিভিন্ন অংশে লাইপোমা ও গ্রন্থিগত স্ফীতি।

শরীরের বৃদ্ধি অসম্পূর্ণ, দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা।
🔹 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
গ্রন্থি ও চর্বি একত্রে জমে শক্ত গুটি তৈরি হলে এটি উপকারী।

৩. Calcarea Fluor

🔹 উৎস: Fluoride of Lime।
🔹 প্রধান কাজ: কঠিন টিউমার, গুটি, গ্রন্থি ও চর্বি জমাট অংশ নরম করা।
🔹 কাদের জন্য:

শক্ত, দৃঢ় লাইপোমা বা দীর্ঘদিনের গুটি।

টিউমার হাড়ের কাছে বা জয়েন্টের পাশে হলে।

গুটি স্পর্শ করলে শক্ত মনে হয়।
🔹 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
কঠিন বা আঁশযুক্ত লাইপোমা ভাঙতে সাহায্য করে।

৪. Thuja Occidentalis

🔹 উৎস: এক প্রকার ঝাউ গাছ (Arbor vitae)।
🔹 প্রধান কাজ: স্নায়ু, গ্রন্থি ও চর্বি বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ।
🔹 কাদের জন্য:

যাদের দেহে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি প্রবণতা (growth diathesis)।

লাইপোমা, আঁচিল, পলিপ একসাথে থাকে।

ঠান্ডায় কষ্ট পায়, উষ্ণতায় ভালো বোধ করে।
🔹 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
চর্বি, আঁচিল, পলিপ ইত্যাদি বাড়তি টিস্যু বৃদ্ধির সাধারণ ঔষধ।

৫. Phytolacca Decandra

🔹 উৎস: আমেরিকান উদ্ভিদ “Poke-root”।
🔹 প্রধান কাজ: গ্রন্থি ও ফ্যাটি টিউমার দূর করা।
🔹 কাদের জন্য:

শক্ত বা নরম উভয় প্রকার লাইপোমা।

চর্বিজাত গ্রন্থি ফুলে যাওয়া।

গ্রন্থি চেপে ধরলে ব্যথা।
🔹 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
ফ্যাটি টিস্যু-ভিত্তিক টিউমার ধীরে ধীরে নরম করে ও কমায়।

✨ সারসংক্ষেপ:

নরম চর্বিজাত লাইপোমা → Calcarea Carb

মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতার সাথে লাইপোমা → Baryta Carb

শক্ত/কঠিন লাইপোমা → Calcarea Fluor

একাধিক বৃদ্ধি (আঁচিল, পলিপ, গুটি) → Thuja

গ্রন্থি + চর্বি ফোলা/টিউমার → Phytolacca

🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।🩺

🎍 সেলেনিয়াম 3x (Selenium 3x Trituration) – এর ১০টি উপকারিতা 1. পুরুষত্বহীনতায় উপকারী – দ্রুত বীর্যপাত, মিলনের সময় শক্তি ...
18/09/2025

🎍 সেলেনিয়াম 3x (Selenium 3x Trituration) – এর ১০টি উপকারিতা
1. পুরুষত্বহীনতায় উপকারী – দ্রুত বীর্যপাত, মিলনের সময় শক্তি না থাকা বা দুর্বলতার ক্ষেত্রে কার্যকর।
2. স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে – মানসিক ও শারীরিক ক্লান্তি, অবসাদ কমায়।
3. যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে – দীর্ঘমেয়াদে যৌনশক্তি ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়ক।
4. প্রোস্টেট সমস্যায় উপকারী – প্রস্রাব বারবার হওয়া, দুর্বল প্রবাহ বা প্রোস্টেট গ্রন্থির প্রদাহে সাহায্য করে।
5. স্মৃতিশক্তি বাড়ায় – মস্তিষ্কের ক্লান্তি, ভুলে যাওয়া ও মনোসংযোগের ঘাটতি কমায়।
6. শুক্রাণুর মানোন্নয়ন – শুক্রাণুর দুর্বলতা ও অল্প পরিমাণ সমস্যায় উপকার করে।
7. অকাল বার্ধক্য রোধে সহায়ক – বয়সের তুলনায় দুর্বল হয়ে পড়া, চুল পড়া ও চেহারার অবসাদে কার্যকর।
8. অধৈর্য ও মানসিক দুর্বলতা কমায় – মন খারাপ, হীনমন্যতা ও অস্থিরতা কাটাতে সাহায্য করে।
9. শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে – সহজে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ও কাজের অনিচ্ছা কমায়।
10. ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে – অতিরিক্ত ঘাম, চুল পড়া ও ত্বকের শুষ্কতায় কিছুটা উপকার দেয়।

👉 সাধারণত এটি পুরুষের যৌন ও স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করতে বেশি ব্যবহৃত হয়।
🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা থেকে বিরত থাকুন।

🎍অস্থিরতা (Restlessness / Anxiety with uneasiness) হোমিওপ্যাথিতে একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপসর্গ। এটি বিভিন্ন রোগ, মানসিক ...
17/09/2025

🎍অস্থিরতা (Restlessness / Anxiety with uneasiness) হোমিওপ্যাথিতে একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপসর্গ। এটি বিভিন্ন রোগ, মানসিক অবস্থা, শারীরিক কষ্ট বা আবেগের কারণে হতে পারে। প্রতিটি ঔষধে অস্থিরতার ধরন ভিন্ন ভিন্ন হয়। নিচে ৩০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধ ও অস্থিরতার ধরন দেওয়া হলোঃ

🩺 অস্থিরতার জন্য ৩০টি হোমিও ঔষধ
1. Aconitum Napellus – হঠাৎ ভয়, আতঙ্ক, মৃত্যু-ভীতি সহ অস্থিরতা।
2. Arsenicum Album – উদ্বিগ্ন, দুর্বলতা, রাত ১২টার পর বেশি অস্থিরতা, এদিক-ওদিক হাঁটে।
3. Rhus Toxicodendron – শরীর স্থির রাখতে পারে না, একটু নড়াচড়া করলে আরাম বোধ হয়।
4. Ignatia Amara – মানসিক আঘাত, হতাশা, প্রেমে ব্যর্থতা থেকে অস্থিরতা।
5. Coffea Cruda – অতিরিক্ত আনন্দ, উত্তেজনা, ঘুমাতে না পারা থেকে অস্থিরতা।
6. Chamomilla – শিশুদের অস্থিরতা, কান্না, বিরক্তি, যা কিছুতেই শান্ত হয় না।
7. Nux Vomica – অতিরিক্ত কাজ, মানসিক চাপ, ক্রোধ ও খিটখিটে ভাব থেকে অস্থিরতা।
8. Gelsemium – ভয়, দুশ্চিন্তা, পরীক্ষার আগে অস্থিরতা ও অবশ ভাব।
9. Phosphorus – একা থাকতে পারে না, অস্থির, ভয় ও দুর্বলতায় কাঁপুনি।
10. Kali Arsenicosum – উদ্বেগ, অস্থিরতা, কিন্তু বেশি রাতের দিকে কষ্ট বাড়ে।
11. Cocculus Indicus – রাত জাগা, ঘুমের অভাব, সেবাযত্নে ক্লান্তি থেকে অস্থিরতা।
12. Hyoscyamus Niger – সন্দেহ, হিংসা, অস্থিরতা, অদ্ভুত আচরণ।
13. Stramonium – অন্ধকারে ভয়, একা থাকতে না পারা, সন্ত্রাসে অস্থিরতা।
14. Belladonna – হঠাৎ অস্থিরতা, ভয়, উত্তেজনা, গরমে বেড়ে যায়।
15. Lycopodium Clavatum – আত্মবিশ্বাসহীনতা, লোকসমক্ষে কথা বলার আগে অস্থিরতা।
16. Sulphur – অস্থির ঘুম, ভোরে জেগে ওঠা, বসে বসে চিন্তায় অস্থির।
17. Pulsatilla – কান্নাকাটি, একা থাকতে পারে না, ভালোবাসা চাই, তাই অস্থির।
18. Veratrum Album – ঠান্ডা ঘামে ভিজে অস্থিরতা, মৃত্যুভীতি।
19. Natrum Muriaticum – মানসিক কষ্ট গোপন করে, ভেতরে ভেতরে অস্থিরতা।
20. Sepia – সংসার, কাজকর্মে বিতৃষ্ণা, বিরক্তি, মানসিক অস্থিরতা।
21. Argentum Nitricum – তাড়াহুড়া, অস্থিরতা, পরীক্ষা বা ভ্রমণের আগে ডায়রিয়া হয়।
22. Digitalis Purpurea – হৃদরোগে উদ্বেগ ও অস্থিরতা।
23. China Officinalis – দুর্বলতা, রক্তক্ষয় বা পরিশ্রমের পর অস্থিরতা।
24. Moschus – অতিরিক্ত আবেগ, হিস্টেরিক ধরনের অস্থিরতা।
25. Cina – শিশুদের কৃমি জনিত অস্থিরতা ও খিটখিটে ভাব।
26. Hepar Sulphuris – সামান্য ব্যথা সহ্য করতে না পেরে অস্থির হয়ে ওঠা।
27. Carbo Vegetabilis – শ্বাসকষ্ট, দমবন্ধ ভাবের কারণে অস্থিরতা।
28. Bryonia Alba – অল্প নড়াচড়ায় ব্যথা বেড়ে যায়, তাই মানসিক অস্থিরতা।
29. O***m – ভয়, ঘুমে দুঃস্বপ্ন, দম বন্ধ হয়ে আসা, হঠাৎ অস্থিরতা।
30. Lachesis – রাতের দিকে, ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর ভয় ও অস্থিরতা।

👉 এগুলো সব ঔষধের অস্থিরতার ধরণ ভিন্ন। রোগীর শারীরিক উপসর্গ + মানসিক অবস্থা + কারণ অনুযায়ী নির্বাচন করতে হয়।
🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।🩺

👁️ ক্যালাজিওনের জন্য হোমিওপ্যাথি 🌿চোখের পাতায় ছোট, শক্ত গুটি বা ফোলাভাবই হলো ক্যালাজিওন (Chalazion)। এটা সাধারণত চোখের ত...
16/09/2025

👁️ ক্যালাজিওনের জন্য হোমিওপ্যাথি 🌿

চোখের পাতায় ছোট, শক্ত গুটি বা ফোলাভাবই হলো ক্যালাজিওন (Chalazion)। এটা সাধারণত চোখের তেলের গ্রন্থি ব্লক হয়ে গেলে হয়। অনেক সময় ব্যথাহীন থাকে, আবার কখনো লাল হয়ে ফুলে যায়, ব্যথা করে, এমনকি পুঁজও হয়।

হোমিওপ্যাথি শুধু গুটি গলাতে সাহায্য করে না, বরং বারবার হওয়ার প্রবণতাও কমায়। নিচে কিছু কার্যকর ওষুধের কথা বলছি—

---

🔹 Conium Maculatum – শক্ত গুটি গলাতে
যখন ক্যালাজিওন শক্ত গুটির মতো লাগে আর চোখ ভারী লাগে, তখন এটি কার্যকর। ধীরে ধীরে গুটি ছোট হয়ে গলে যায়।

---

🔹 Calcarea Fluor – পাথরের মতো শক্ত গুটি হলে
যদি ক্যালাজিওন একেবারে শক্ত হয়, Calcarea Fluor সেটিকে নরম করে ধীরে ধীরে গলিয়ে দেয়।

---

🔹 Thuja Occidentalis – চোখের পাতায় ভারীভাব থাকলে
ক্যালাজিওনের সাথে যদি চোখে ভারীভাব থাকে, আর গুটি মোটা ও শক্ত হয়, Thuja ভালো ফলদায়ক।

---

🔹 Staphysagria – বারবার ক্যালাজিওন হলে
যাদের একটার পর একটা ক্যালাজিওন হয়, তাদের জন্য এটি দারুণ কাজ করে। নতুন চালাজিওন হওয়া প্রতিরোধ করে।


---

🔹 Silicea – সংক্রমিত ক্যালাজিওনের জন্য
যদি ক্যালাজিওন লাল, ফুলে যায়, ব্যথা করে এবং পুঁজ জমে, তবে Silicea সবচেয়ে কার্যকর।

---

🌿 অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিয়ে এগুলো ব্যবহার করলে দ্রুত ও নিরাপদ ফল পাওয়া যায়।
হোমিওপ্যাথি শুধু বর্তমান ক্যালাজিওন নিরাময় করে না, ভবিষ্যতেও আবার যেন না হয়, সেটিও প্রতিরোধ করে।

Address

Chittagong
5000

Telephone

+8801704095512

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Modern homeopathy treatment - মর্ডান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Modern homeopathy treatment - মর্ডান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram