Priyo Pharma

Priyo Pharma মানুষের সেবা দেওয়াই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে পাশে থাকুন

27/04/2025
Eye | চোখ     #চোখ
20/02/2025

Eye | চোখ #চোখ

স্যাবিকার্ড (ARNI) হার্ট ফেইলিওরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। রোগীকে এই স্লিপ দিয়ে বাইরে কিনতে পাঠানো হয়েছে। ওষুধের দোকানদা...
20/02/2025

স্যাবিকার্ড (ARNI) হার্ট ফেইলিওরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। রোগীকে এই স্লিপ দিয়ে বাইরে কিনতে পাঠানো হয়েছে। ওষুধের দোকানদার দিয়ে দিয়েছে সোডিকার্ব। দুটো একেবারেই ভিন্ন জাতের দুটো ওষুধ।
রোগীর ছেলে দোকানদারকে বলল, 'পাওয়ার' তো মেলে না। দিয়েছে ৫০ মিগ্রা, আপনি দিলেন ৬০০ মিগ্রা। ওষুধওয়ালা দারুণ একটা উত্তর দিয়েছে। বলেছে, ডাক্তার ভুল করেছে। ভুল করে ৬০০ মিগ্রার বদলে ৫০ মিগ্রা লিখেছে। এই ওষুধ ৬০০ মিগ্রা ছাড়া হয় না। বেচারা আর কী করবে, সে ওষুধই নিয়ে এসেছে।

ওষুধটা আমাদের হাতে পড়াতে নাহয় পরিবর্তন করতে পাঠানো গেছে। ধরুন এই রোগীকে ছুটির কাগজে আমরা এই ওষুধটি লিখে দিয়েছি। আর রোগী প্রতিদিন সোডিকার্ব খেয়ে যাচ্ছে। কল্পনা করা যায়?

আজকেরই আরেক ঘটনা। রোগীকে আনতে দেওয়া হয়েছে Ancor (2.5 mg), রোগীকে দিয়ে দিয়েছে Fincor (10 mg)। রোগীকে বলেছে এই ওষুধ তো ২.৫ হয় না, ১০-ই হয়। অথচ একটা বিটা ব্লকার আরেকটা মিনারেলোকর্টিকয়েড রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট।

এটা শুধু আজকের ঘটনা বললাম। এমন যে কতো ঘটনা...
এক রোগীকে হার্ট ফেইলিওরের জন্য এমপাগ্লিফলোজিন দেওয়া হয়েছে। দোকানদার জিজ্ঞেস করেছে, আপনার কি ডায়াবেটিস আছে? রোগী বললেন, না। দেখেন ডাক্তার আপনাকে ডায়াবেটিসের ওষুধ দিয়ে রেখেছে। রোগীদের ওষুধের দোকানদারদের প্রতি অগাধ বিশ্বাস থাকে। সে ঐ ওষুধ বন্ধই করে দিয়েছে। আর খায়নি। বারবার হসপিটালাইজেশান।

ঠিক একই ঘটনা বহুবার ঘটেছে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের রোগীদের ক্ষেত্রে। তাদেরকে মেটফরমিন দেওয়া হলে ওষুধের দোকানদাররা ডায়াবেটিসের ওষুধ দিয়ে দিয়েছে বলে ভয় দেখিয়ে দেয়।
মক্সাক্লাভ ৩৭৫ মিগ্রা দেওয়া হয়েছে। এটি এন্টিবায়োটিক। ৩৭৫ দেখে দোকানদার দিয়ে দিয়েছে জেনোল ৩৭৫। যা একটা শক্তিশালী ব্যথার ওষুধ। আর বলেছে, ডাক্তার ভুল করেছে। ভুল করে ৩ বেলা লিখেছে। এটা ২ বেলা খাওয়ার ওষুধ।

হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রণের ওষুধ খেয়ে ব্লাড প্রেশার ১১০/৭০ মিমি মার্কারি। ফার্মেসিওয়ালা জিজ্ঞেস করেছে আপনি কি এখনও ওষুধ খান? হ্যাঁ। হায়হায় করে উঠেছে ফার্মেসিওয়ালা। এই প্রেশারে ওষুধ খেলে তো মরবেন মিয়া। ঐ দোকানওয়ালাকে কে বোঝাবে, অনেকদিন প্রেশারের ওষুধ খেয়েই বিপি কন্ট্রোলে আছে। সেই থেকে রোগীর ওষুধ বন্ধ। এরপর এসেছে ২২০/১২০ মিমি মার্কারি বিপি নিয়ে।

এক বাচ্চার এক দিনের ডায়রিয়া। বিশ্বাস করবেন কি-না জানি না, ফার্মেসিওয়ালা গুনে গুনে ৫টি এন্টিবায়োটিক দিয়েছে। নিজের সামান্য লাভের জন্য শিশুটার ক্ষতি করতে এদের একটুও হাত কাঁপে না।
কিছু ফার্মেসিওয়ালা সন্ত্রাসের চেয়েও বড়ো অপরাধ করে। এরা সঙ্গোপনে নিজেদের মূর্খতা, অসভ্যতা ও লকলকে লোভের জন্য রোগীর যে কতো বড়ো ক্ষতি করে চিন্তাই করা যায় না। এদেরকে প্রতিহত না করা গেলে জনগণ নীরবে ধুঁকতেই হবে। রোগীর বড়ো বড়ো ক্ষতি হতেই থাকবে।

©


যখন তখন Montelukast জাতীয় ওষুধ খাওয়া বন্ধ করুন কারণ এটি মানসিক অবসাদ,  ডিপ্রেশন  বাড়িয়ে দেয় এবং আত্মহত্যার প্রবনতা ...
18/02/2025

যখন তখন Montelukast জাতীয় ওষুধ খাওয়া বন্ধ করুন কারণ এটি মানসিক অবসাদ, ডিপ্রেশন বাড়িয়ে দেয় এবং আত্মহত্যার প্রবনতা বহুগুন বাড়িয়ে দেয়। এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া শুধু সর্দি কাশি হলেই এই ওষুধ খাবেন না । আর দীর্ঘদিন এই ওষুধ না খাবারই চেষ্টা করবেন যদি না আপনার প্রয়োজন হয়। আর দীর্ঘদিন খাবার প্রয়োজন হলেও সব সময় ডাক্তারের ফলোআপে থাকবেন।


-kast


Ferdos Alam
Ferdos Alam

◽কোন কোন প্রাণীর কামড়ে Rabies ভ্যাকসিন দিতে হবে? @কুকুর@বিড়াল@শিয়াল@বানর@বেঁজি@বাদুর◽কোন কোন প্রাণীর কামড়ে Rabies vacc...
14/01/2025

◽কোন কোন প্রাণীর কামড়ে Rabies ভ্যাকসিন দিতে হবে?

@কুকুর
@বিড়াল
@শিয়াল
@বানর
@বেঁজি
@বাদুর

◽কোন কোন প্রাণীর কামড়ে Rabies vaccine দেওয়ার প্রয়োজন নাই?

@ইঁদুর
@কাঠবিড়ালী
@মানুষ
@খরগোশ
@গুঁইসাপ

◽গর্ভাবস্থায় Rabies vaccine দেওয়া যাবে কি?

উত্তরঃগর্ভাবস্থা,স্তন্যদানকালে,ছোট বাচ্চা, বৃদ্ধ অবস্থায় বা অন্য যেকোনো অসুস্থতায় Rabies vaccine দেওয়া যায় তাতে কোন সমস্যা নাই।

◽Rabies আক্রান্ত পশুর দুধ বা মাংস খেলে জলাতঙ্ক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি?

উত্তরঃRabies আক্রান্ত পশুর দুধ বা মাংস খেলে জলাতঙ্ক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

তথ্য গুলো সবার জানা প্রয়োজন তাই শিয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।

বিঃদ্রঃ টাইপিং জনিত ভুল থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন দয়া করে শেয়ার করবেন।

13/08/2023

শিশুর সর্দি ও কাশি নির্মূলের ঘরোয়া উপায় :💊

👉কফ হলো শ্বাসনালীর রস। শ্বাসনালীকে ভিজিয়ে রাখা কফের কাজ। শ্বাসনালী কোনো কারণে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কফ তৈরী করলে আমরা গলায় অস্বস্তিকর কফের অনুভুতি পাই। যে কোনো কারণে শ্বাসনালীতে ইনফেকশন হলে কফের সৃষ্টি হয়।

বাচ্চার কফ জমা সাধারন সর্দি কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইনফেকশনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। বাচ্চাদের নাসারন্ধ্র ছোট বলে কফ একটু বেড়ে গেলেই তাদের কষ্ট হয়। অনেকেই বাচ্চার কফ বা কাশি হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই পাড়ার দোকান থেকে কিনে নেন কাশির ওষুধ। আর দিনে দু-একবার দু-তিন চামচ করে খাওয়াতে থাকেন। এ ধরনের কাশির ওষুধ ৬ মাসের নিচের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। আর এসব ওষুধ বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কার্যকরীও নয়।

👉বাচ্চার নাক ও গলার কফ কমাতে কিছু ঘরোয়া উপায়:

বাচ্চার মাথা সামান্য উঁচু রাখুন

বাচ্চা ঘুমানোর সময় তার মাথার নিচে বালিস বা কিছু দিয়ে সামান্য উঁচু করে দিন। এতে করে তার শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া অনেকটা সহজ হবে। তবে বাচ্চা যদি বেশী ছোট হয় এবং ঘুমের ভেতর নড়াচড়া করে তবে তার মাথার নিচে বালিশ না দিয়ে সরাসরি ম্যাট্রেসের নিচে বালিশ দিয়ে সামান্য উঁচু করে দেয়া নিরাপদ।

মধু👉কাশি উপশমে এক কাপ হালকা গরম পানিতে বা এক কাপ গরম চায়ের সঙ্গে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করাটা সবচেয়ে ভালো। মধু বন্ধ শ্বাসনালী খুলে দেয় ও প্রদাহ কমায়। এছাড়া মধুতে বেশ খানিকটা ক্যালোরি মেলে, যা শিশুদের বাড়তি শক্তি যোগায়। ২ বছরের বেশী বয়সী শিশুদের তুলসী চা, আদা চা ইত্যাদিও দেয়া যেতে পারে।

পর্যাপ্ত তরল👉শিশুর বয়স ছয় মাসের কম হলে, তাকে বারবার বুকের দুধ খাওয়ান। আর যদি বয়স হয় ছয় মাসের বেশি, তাহলে অল্প অল্প করে পানি, তরল ও নরম খাবার বারবার খাওয়ানো যেতে পারে।শিশুর বয়স ছয় মাসের বেশি হলে শিশুকে গরম স্যুপ দিতে পারেন। হজম করতে পারে এমন সবজি যেমন আলু, গাজর, পেঁয়াজ, আদা দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন স্যুপ।

২ বছরের বেশী বয়সী শিশুদের তুলসী চা, আদা চা ইত্যাদিও দেয়া যেতে পারে। এরসাথে দুই ফোঁটা বিশুদ্ধ মধু মেশাতে ভুলবেন না।

বাষ্প👉বাষ্প ভর্তি বাথরুমে ১৫ মিনিটের মত বসে থাকুন। গরম পানিতে গোসলও এসময় অনেক আরাম দেয়। তবে এ সময় প্রতিটি মুহূর্তে বাচ্চাকে আগলে রাখুন যাতে সে গরম পানির সংস্পর্শে যেতে না পারে।

একটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে সেটি দিয়ে শিশুটিকে ভাপ দিন। এভাবে শিশুটিকে কিছুক্ষণ রাখুন।গরম বাষ্প শিশুর বুকে জমে থাকা সর্দি, কফ বের করে দিতে সাহায্য করে। নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে 3% Sodium Chloride Nebulizer solution নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়।

⚗️ঘরে নেবুলাইজার না থাকলে শিশুকে কুসুম গরম পানিতে গোসল করাতে পারেন। কিংবা একটি কাপড় কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে শিশুর শরীর মুছে দিতে পারেন। এইরকম কয়েকবার করুন।

✅জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পার...
12/08/2023

✅জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরেরবেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর সাময়িকভাবে হয়তো ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভিজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির করা জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

৮. বাচ্চাদের এসিডিটি কম হয়, তাই একদম সম্ভব না হলে, খালিপেটে জ্বরের ঔষধ দিতে পারবেন।

৯. জ্বর হলে বাচ্চা এক আধটু বমি হতে পারে, কিছু জ্বরের ঔষধেও বাচ্চাদের বমি হয়। এসব ক্ষেত্রে বমির ঔষধ লাগে না, প্রয়োজনে জ্বরের ঔষধ পাল্টান। ঔষধ খাওয়ার ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে বমি করলে ১৫/২০ মিনিট পর আবার ঔষধটটুকু খাওয়াতে হবে।

ডেঙ্গু সিজন এখন। পাশাপাশি করোনার প্রকোপ আবার বাড়ছে।কাজেই সন্দেহ হলেই আশেপাশে শিশু বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে টেস্ট করে নিবেন।
আপনার শিশুকে সাবধানে রাখুন ও সবাই সুস্থ থাকুন।
#জ্বর

04/07/2023

👉ডেঙ্গু🦟
ডেঙ্গু হলে জ্বর, মাথার ব্যথা, গা-হাত-পা ব্যথা, অস্থি সন্ধিতে ব্যথা, চোখের পেছন দিকে ব্যথা, পিঠে ব্যথা হতে পারে।

ব্যথা এতটাই তীব্র হয় যাকে বলে হাড় মুড়মুড়ে ব্যথা। পাশাপাশি ক্ষুধামান্দ্য, অরুচি, বমি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। সর্দি, কাশি, গলার ব্যথা, চোখ থেকে পানি ঝরা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া এ রোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দিচ্ছে। তবে জ্বর, মাথারব্যথা ও লাল ছোপ ছোপ দাগ ডেঙ্গু রোগের তিনটি প্রধান লক্ষণ।

👉জ্বর সেরে গেলেই শুরু হয় বিপর্যয়। একে বলা হয় সংকটপূর্ণ সময়। এ পর্যায়ে হতে পারে ডেঙ্গুজনিত রক্তক্ষরণ ও ডেঙ্গু শক সিনড্রোম।

👉বাড়িতে কী করবেন👇

ডেঙ্গুর মৌসুমে জ্বর ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিলে প্রথম বা দ্বিতীয় দিনেই ডেঙ্গু এনএসওয়ান টেস্ট করে ফেলুন।
রোগীকে শারীরিক ও মানসিক বিশ্রামে রাখতে হবে। জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল–জাতীয় ওষুধ সেবন করতে পারবে। ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ চারবার।
বারবার গা মুছতে হবে ফ্যানের নিচে রেখে। কপালে জলপট্টি দিতে হবে।
পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। এ ছাড়া ডাবের পানি, খাওয়ার স্যালাইন, স্যুপ, দুধ, শরবত, ফলের রস ইত্যাদি পান করতে হবে।
⚠️⛔ব্যথানাশক বড়ি বা এসপিরিন–জাতীয় ওষুধ সেবন করা যাবে না।
অনেক শিশুর তাপমাত্রা বেড়ে গেলে খিঁচুনি দেখা দেয়। এমনটি হলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বর যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর শরীর আরও খারাপ হতে থাকলে অবশ্যই সতর্ক হোন। রক্ত পরীক্ষা করে অনুচক্রিকা ও হেমাটোক্রেটের পরিমাণ জেনে নিতে হবে। রক্তের অনুচক্রিকা কমতে থাকলে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। অনুচক্রিকা ১০ হাজারের নিচে নেমে গেলে কিংবা রক্তক্ষরণ শুরু হলে রক্ত দিতে হতে পারে।

স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন  এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।👉 স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন ...
24/06/2023

স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।
👉 স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে হবে।

Address

Chattogram
Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Priyo Pharma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share