Women's care by Dr.Nasrin Sultana

Women's care by Dr.Nasrin Sultana Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Women's care by Dr.Nasrin Sultana, Doctor, Chittagong.
(3)

It is the page for the patient and specially for the people who are curious to know about various medical and health related topics and know better about nursing of their child also.

💔 এক মুহূর্তের ভুল, সারাজীবনের কান্না…(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)গতকাল সন্ধ্যায় মাত্র ২ বছরের রিহান অসুস্থ হয়ে পড়লো।মা ভাবলেন—ও...
01/10/2025

💔 এক মুহূর্তের ভুল, সারাজীবনের কান্না…
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

গতকাল সন্ধ্যায় মাত্র ২ বছরের রিহান অসুস্থ হয়ে পড়লো।
মা ভাবলেন—ওষুধটা খাওয়ালেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
রিহানকে বিছানায় শুইয়ে, চামচে করে ওষুধ মুখে ঢেলে দিলেন।

হাসিমুখে গিলতে গিয়েই… হঠাৎ কাশতে শুরু করলো রিহান।
এক সেকেন্ডের মধ্যে কাশি থেমে গেল, চোখ উল্টে গেল, শরীর নিথর হয়ে গেল…

মায়ের চিৎকার—“কেউ বাঁচাও আমার ছেলেকে!”
কিন্তু ততক্ষণে, চামচের ওষুধটাই যেন মৃত্যুর বার্তা হয়ে গিয়েছিল।

---

📢 বাচ্চাকে ওষুধ খাওয়ানোর সময় এই ৩টি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন:

❎ শিশুকে শুইয়ে রেখে ড্রপারের এক ফোঁটা ওষুধও মুখে জোর করে ঢালবেন না।
❎ ওষুধ মুখের ভেতর বা গলার দিকে ঢালবেন না; গালের এক পাশে অল্প অল্প করে দিন, শিশুকে নিজে গিলতে দিন।
❎ খুব ঘন বা আঠালো ওষুধ বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়ান—বিশেষ করে নবজাতকের ক্ষেত্রে।

---copied

Big thanks to Fariha Ibrahimfor all of your support! Congrats for being top fans on a streak 🔥!
24/09/2025

Big thanks to Fariha Ibrahim

for all of your support! Congrats for being top fans on a streak 🔥!

22/09/2025

17/09/2025
17/09/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

16/09/2025

সকলের দোয়াপ্রার্থী।।।।।।।।অনলাইনেও পরামর্শ নিতে পারেন।।।
08/09/2025

সকলের দোয়াপ্রার্থী।।।।।।।।
অনলাইনেও পরামর্শ নিতে পারেন।।।

27/08/2025

শিশুর ৬ মাসের পূর্বে মায়ের দুধ ব্যতীত ১ ফোটা পানিও না;পর্যাপ্ত দুধ না পেলে ডাঃ অনুযায়ী বিকল্প ব্যবস্থা।

২৭ মাসের পূর্বে গরুর দুধ কখনোই না;গরুর দুধ কিডনী ড্যামেজ করে দেয়।কারন অধিক পুষ্টিগুন বাচ্চারা নিতে পারে না।

চিনি লবণ ২ বছরের পূর্বে না,চিনি তো না ই লবণ বাচ্চার রান্নায় সামান্য পরিমাণ দিতে পারেন। ১৫ মাস বয়স হলেই কৃমির ঔষুধ নিয়ম করে ১ম দিন ৭ দিন পর ২য় বার খাওয়াবেন। ৩ মাস পর পর কৃমির ঔষুধ খাওয়াবেন।

৪ মাস পর শিশুকে দিনে ২/১ বার উপুর করে দিবেন দেখবেন সে ঘাড় তুলতে বা নড়াতে পারে কিনা এভাবে দিলে ঘাড়ের পেশি শক্ত হয় কিন্তু দাঁড়া করাবেন না।তখনও তার পা তার শরীরের ভার বহনের জন্য উপযুক্ত হয় না ফলে পায়ের হাঁড় বেকে যায়।

শিশুদের ঔষুধ সরাসরি অনেকগুলো জিহ্বায় বা গলার দিকে ঢেলে দিবেন না জিহ্বার সাইডে গালের দিকে দিবেন যেন নিজে গিলতে বা খেতে পারে আপনি সরাসরি জিহ্বার উপর বা গলার দিকে দিলে শ্বাসনালীতে যেতে পারে। অল্প করে খাওয়ান।

বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ানোর পর ঢেকুর তুলবেন বাচ্চার গ্যাস কমে যাবে।

সবসময় বিছানা পরিষ্কার করে বাচ্চাকে শোয়াবেন।পিঁপড়া বা অন্য পোকা আপনার অজান্তে কানে ঢুকে গেলে বাচ্চা বলতেও পারবে না আপনার বুঝতেও দেরি হয়ে যাবে....সব শিশু সুস্থ থাকুক ভালো থাকুক❤️

26/08/2025

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT (লিভার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য), S. creatinine (কিডনি ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য) ECG (হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখার জন্য) করা উচিত। রোগী গরীব কিংবা ধনী এসব দেখার সুযোগ নেই।

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...

১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর বয়সী একজন রোগী আমাকে দেখালেন। আমি দেখার পর মনে হল ভাইরাল ফেভার। রোগীর প্রেসার কম আর খেতে পারছে না তাই রুটিন টেস্ট দিয়ে ভর্তি করলাম। ভর্তি হবার 2 ঘন্টা পর (তখনও রিপোর্ট আসে নাই) রোগী হঠাত খারাপ হয়ে গেল। রোগী খুবই ছটপট শুরু করল, প্রেসার 200/120, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হল, কিছুক্ষণ পর (৩০ মিনিট এর মধ্যে) রোগী মারা গেল। ওই সময় আমি আর আমার একজন সিনিয়র স্যার সেখানে উপস্থিত ছিলাম। রোগী মারা যাবার পর রিপোর্ট আসল, আমরা দেখলাম platelet count 30000.

রোগীর লোকের কাছে আবারো ইতিহাস নেয়া হল। রোগীর লোক বলল গতকাল অনেক জ্বর ও গায়ে ব্যথা ছিল, গ্রামের ফার্মেসীতে গিয়ে ঔষধ চেয়েছি, diclofen ট্যাবলেট দিয়েছিল। শরীরে platelet count কম থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষরন শুরু হতে পারে। আবার ব্যথার ঔষধগুলো শরীরে রক্তক্ষরনের ঝুঁকি বাড়ায়। এই রোগীর platelet count কম ছিল, তার উপর diclofen খেয়ে ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়ে রোগী মারা গেছে।

২। ৩/৪ দিন আগে একজন ডায়াবেটিসের রোগী জ্বর নিয়ে আমাকে দেখালেন, আমার মনে হল তার প্রসাবে ইনফেকশন, আমি প্রসাবের পরীক্ষা দিলাম, কিডনীর টেস্ট আগে করা ছিল, নরমাল ছিল তাই আর করালাম না। রোগী বাসা গেলো। ২ দিন পর রোগী হাস্পাতালে ভর্তি হল, রোগীর তেমন কোন উন্নতি নেই, C/S দেখার পর এ্যান্টবায়োটিক পরিবর্তন করবো, ভাবলাম কিডনী কেমন আছে দেখি (আগের রিপোর্ট খুজে পেলাম না, তাই কিডনীর পরীক্ষাটা করতে দিলাম)। রিপোর্ট আসার পর আমার কোনভাবেই সঠিক মনে হয় নাই, কারন S. creatinine 12 mg/dl ছিল, ল্যাবে বললাম রিপিট কর, রিপোর্ট একই আসল। S. electrolyes করে দেখলাম hyperkalaemia আছে। রোগীর গতকাল ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।

তাহলে এসব টেস্ট কি অকারনে করা হয়েছিল???শিক্ষনীয় হচ্ছে-ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসারের রোগীর মাঝে মাঝে (অন্তত ৬ মাসে ১ বার) এবং যে কোন acute illness এ ভাইটাল অর্গানগুলো চেক করা উচিত। (এই রোগীকে প্রথমেই কিডনীর পরীক্ষা দিলে, রোগী বলত সামান্য জর নিয়ে এলাম আর ডাক্তার এত গুলো পরিক্ষা অকারনে দিল, আর রোগী যখন খারাপ হয়ে গেল তখন রোগির লোকের ভাষ্য-আপনি আগে কেন কিডনী টেস্ট করালেন না)।

এবার আসি পরীক্ষা-নীরিক্ষায়। কোন পরীক্ষা কেন করা হয়??

CBC করে আমরা অনেকগুলো তথ্য পাই, যেমন-শরীরে রক্তের পরিমান কেমন, শরীরে কোন ইনফেকশন আছে কিনা, ব্লাড ক্যন্সার আছে কিনা এবং platelet count কেমন, যা কমে গেলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরন হতে পারে। যে কোন রোগির এই টেস্ট না করে তার শরীরের সার্বিক অবস্থা বুঝা সম্ভব না।

RBS এই পরীক্ষা দিয়ে কারো ডায়াবেটিস আছে কিনা তা স্ক্রেনিং করি। ১৮ বছর পর এই পরীক্ষা বছরে অন্তত একবার করা উচিত, তবে যাদের বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস আছে আর যাদের ওজন বেশি তাদের বছরে অন্তত ২ বার (৬ মাস পর পর) করা উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস untreated or uncontrolled থাকে তবে তার কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে, হারট এ্যাটাক, ষ্ট্রোক, অন্ধত্ত সহ আরো অনেক জটিল রোগ হতে পারে।

S. creatinine এই টেস্ট দিয়ে আমাদের কিডনী ঠিক আছে কিনা দেখা হয়। কিডনী রোগ যত তারাতারি ধরা পরবে তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশি। যাদের ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসার আছে তাদের কিডনী নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাছাড়া যে কোন ধরনের ব্যথার ঔষধ , কিছু প্রেসারের ঔষধ, কিছু ডায়াবেটিসের ঔষধ, বাত রোগের ঔষধ, ক্যান্সারের ঔষধ দেয়া না দেয়া, কি ডোজে দিতে হবে তা নির্ভর করে S. creatinine এর উপর। বছরে অন্তত একবার S. creatinine করা উচিত।

Urine R/E এটি খুবই সাধারন একটি পরীক্ষা কিন্তু খুবই ইনফরমেটিভ, এটি দিয়ে প্রসাবে ইনফেকশন আছে কিনা, কিডনীতে কোন সমস্যা আছে কি না, কিডনীতে কোন পাথর আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা ইত্যাদি জানা যায়। এছাড়াও কারো কিডনীতে সমস্যা কেবল শুরু হয়েছে কিনা (যা চিকিতসায় ভালো করা সম্ভব) তাও বোঝা যায় (প্রসাব দিয়ে যদি protein যায় তবে বুঝতে হবে কিডনীতে সমস্যা শুরু হয়েছে)।

ECG গত সপ্তাহে একজন ডায়াবেটিস রোগী দেখেছিলাম, যিনি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন ঔষধ খাবার আর দরকার নেই, তার ডায়াবেটিসের পরীক্ষা, কিডনীর পরীক্ষা আর ECG করতে দিলাম, ECG তে Recent anterior MI আসল, ইকো করার পর Ischaemic cardiomyopathy আসল। ডায়াবেটিস ও হাইপ্রেসারের রোগীর বছরে অন্তত একবার এবং বুকে যে কোন সমস্যা হলে ECG করা উচিত। কারন Heart attack বয়স্ক এবং ডায়াবেটিসের রোগীর বুকে কোন ব্যাথা ছাড়াই হতে পারে।

আমার নন-মেডিকেল বন্ধুদের বলছি কেউ যদি এসব টেস্ট (CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG) করেন, তাহলে ভাববেন না আর জীবনেও এসব করা লাগবে না, আপনি যদি আজ সব টেস্ট করেন আর কালকেই যদি আপনার বুকে ব্যাথা হয় তবে আবারো ECG করতে হবে। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। ডাক্তার যে টেস্ট করতে দেন তা আপনার জন্যই, আপনার চিকিতসার জন্যই।

আমি আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বলছি, তোমরা কোন রোগীকে চিকিতসা দেবার আগে সবসময় চেষ্টা করবে রুটিন পরীক্ষাগুলো করাতে, কারন একটা জিনিস মনে রাখবে, মেডিকেল সাইন্সে হিরো কখনই তুমি হতে পারবেনা, কিন্তু তোমার এক ভুলে তুমি জিরো হয়ে যাবে। রোগী গরীব বা ধনী সবাইকে আইডিয়াল এপ্রোচ করবে, যে টেস্ট লাগবে তা রোগীকে করতে বলবে, রোগি যদি করতে না চায় তবে নোট লিখে রাখবে এবং চিকিতসা দিবে; রোগী ভালো না হলে তোমাকে বেশি চার্জ করবে না, কারন চিকিতসার জন্য দরকা্রি পরিক্ষাতো তারা করান নাই। কিন্তু তুমি যদি পরীক্ষা না করাতে দাও আর রোগীর উন্নতি না হয় বা ঔষধের কোন সাইড ইফেক্ট হয় তবে তোমার ঘাড় ধরে বলবে আপনি কেন পরীক্ষা না করিয়ে চিকিতসা দিলেন??

সবার জন্য বলছি আপনি আপনার টিভি, ফ্রিজ, বাইক, গাড়ি মাঝে মাঝে চেক করেন, সার্ভিসিং করেন, নিজের শরীরটার বছরে ১ বার সার্ভিসিং করেন, বছরে ১ বার CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG, Fasting lipid profiles করে একজন ফিজ়িশিয়ানকে দেখান। এসবের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার বেশি খরচ হবে না। নিজের জন্য বছরে অন্তত এই টাকাটা খরচ করুন, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক ভালো থাকবেন।
.............................................

ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ

রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।

প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা।

pic for attention

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Women's care by Dr.Nasrin Sultana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Women's care by Dr.Nasrin Sultana:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category