27/10/2020
🚨🚨 #দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা: (Premature ej*******on and Homeopathy treatment)Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252
🚨🚨প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন হল দ্রুত বীর্যপাত। যদি নিয়মিত সঙ্গি এবং সঙ্গিনীর ইচ্ছার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে অর্থাৎ যৌনসঙ্গম শুরু করার আগেই কিংবা যৌনসঙ্গম শুরুর একটু পরেই বীর্যপাত ঘটে যায়- তাহলে যে সমস্যাটি বুঝা যাবে তার নাম প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন। প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন এ সমস্যায় ভোগে থাকেন।
একসময়ে ধারণা করা হতো, প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের কারণ হলো সম্পূর্ণ মানসিক; বর্তমানে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রি-মেচিউর ইজেকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে শারীরিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীনতার সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বেরিয়েছে- যেমন বিভিন্ন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং ও বিভিন্ন যৌনপদ্ধতির শিক্ষা। এগুলো বীর্যপাতকে বিলম্ব করে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনকে মধুর করে তুলবে। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে।
🚨 #উপসর্গঃ
পুরুষের বীর্যপাত হতে কতটা সময় নেবে সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে আদর্শ মাপকাঠি নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। এমনকি হস্তমৈথুনের সময়ও কিংবা শুধু যৌনমিলনের সময়ও।
🚨🚨প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশনকে সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করা হয়-
♦♦এক. প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন : এটি হলো আপনি যৌন সক্রিয় হওয়া মাত্রই বীর্যপাত ঘটে যাওয়া।
♦♦দুই. সেকেন্ডারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : এ ক্ষেত্রে আগের বা প্রথম দিকের যৌনজীবন তৃপ্তিদায়কই ছিল, বর্তমানে দ্রুত বীর্যপাত ঘটছে।
🚨 #কারণঃ
কী কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা নিরূপণ করতে বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একসময় ধারণা করা হতো, এটা সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে জানা যায়, দ্রুত বীর্যপাত হওয়া একটি জটিল বিষয় এবং যার সাথে মানসিক ও জৈবিক দু’টিরই সম্পর্ক রয়েছে।
🚨 #মানসিক_কারণঃ
কিছু চিকিৎসক বিশ্বাস করেন, প্রথম বয়সে যৌন অভিজ্ঞতা ঘটলে তা এমন একটি অবস্থায় পৌছে যে, পরবর্তী যৌন জীবনে সেটা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। যেমন-
*♦ লোকজনের দৃষ্টিকে এড়ানোর জন্য তড়িঘড়ি বা তাড়াতাড়ি করে চরম পুলকে পৌঁছানোর তাগিদ।
*♦♦ অপরাধ বোধ, যার কারণে যৌনক্রিয়ার সময় হঠাৎ করেই বীর্যপাত ঘটে যায়। অন্য কিছু বিষয়ও আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
♦♦পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ যেসব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে।
♦♦দুশ্চিন্তাঃ অনেক পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের একটি প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। সেটা যৌনকাজ ঠিকমতো সম্পন্ন করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে হতে পারে। আবার অন্য কারণেও হতে পারে।
♦♦দ্রুত বীর্যপাতের আরেকটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত উত্তেজনা।
🚨 #জৈবিক_কারণঃ
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে-
* হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা
* মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান ( Chemicals of brain ) বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা
* বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া
* থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
* প্রোস্টেট (Prostate) অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রমণ (UTI)
♦♦* বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
নিচের কারণগুলোর জন্যও দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে-
🔻* সার্জারি বা আঘাতের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের (Nervous system) ক্ষতি হওয়া।
🔻* মাদক বা নারকোটিকস কিংবা দুশ্চিন্তার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা এবং অন্য মানসিক সমস্যা থাকা।
🔹বেশির ভাগ প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের (Premature ej*******on) ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক দু’টি বিষয়ই দায়ী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাথমিকভাবে সবচেয়ে দায়ী হলো শারীরিক কারণ যদি সেটা জীবনভর সমস্যা হয়ে থাকে (প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন)
🚨♦ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ঃ
দ্রুত বীর্যপাতে ঝুঁকি বাড়াতে পারে যেসব বিষয় –
⭕পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থিত না হয়, মাঝে মাঝে উত্থিত হয় অথবা উত্থিত হয় কিন্তু বেশিক্ষন এ অবস্থায় না থাকে তাহলে দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যৌনসঙ্গমের সময় লিঙ্গের উত্থান অবস্থা বেশিক্ষণ থাকবে না, এমন ভয়ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে।
⭕স্বাস্থ্যগত সমস্যাঃ যদি এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে যার কারণে যৌনমিলনের সময় উদ্বেগ অনুভব করে যথা- হৃদরোগ থাকে। এতেও দ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটতে পারে।
⭕মানসিক চাপঃ আবেগজনিত কারণ কিংবা মানসিক চাপ দ্রুত বীর্যস্খলনের ব্যাপারে ভূমিকা রাখে।
ওষুধঃ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও দ্রুত
🔶🔶বীর্যস্খলন ঘটাতে পারে।
🚨🚨পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়ঃ
চিকিৎসক বিস্তারিত যৌন ইতিহাস জেনে তার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত বীর্যপাত রোগ নির্ণয় করেন। চিকিৎসক স্বাস্থ্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন। তিনি সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন।
পুরুষ হরমোনের (টেস্টোস্টেরন) মাত্রা দেখার জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্ষা করতে দিতে পারেন।
🚨 #জটিলতাঃ
যদিও দ্রুত বীর্যপাত আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়ায় না, কিন্তু এটা ব্যক্তিগত জীবনে ধস নামাতে পারে। যেমন-
💠সম্পর্কে টানাপড়েনঃ দ্রুত বীর্যপাতের সাধারণ জটিলতা হলো যৌনসঙ্গিনীর সাথে সম্পর্কের অবনতি।
💠বন্ধ্যত্ব সমস্যাঃ দ্রুত বীর্যপাত মাঝে মধ্যে বন্ধ্যাত্ব ঘটাতে পারে। যেসব দম্পতি সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন সেটা অসম্ভব হতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে সঙ্গি ও সঙ্গিনীর দু’জনেরই বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
🚨 #চিকিৎসাব্যবস্থাঃ
দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসাব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে- সেক্সুয়াল থেরাপি, ওষুধপত্র ও সাইকোথেরাপি। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা সবচেয়ে ভালো কাজ করে।
💠💠সেক্সুয়াল থেরাপিঃ এ ক্ষেত্রে চিকিৎসক বুঝিয়ে দেবেন যৌনমিলনের সময় কী করতে হবে। চিকিৎসক একটি নির্দিষ্ট সময় যৌনমিলন থেকে বিরত থাকার কথা বলতে পারেন। আরও কিছু পদ্ধতি শিখিয়ে দিতে পারে।
🚨 #সাইকোথেরাপিঃ এটা হলো কাউন্সেলিং বা আপনার যৌনসমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের সাথে বিস্তারিত কথা বলা ও পরামর্শ গ্রহণ করা। এ ধরনের কথা বলায় আপনার দুশ্চিন্তা কমবে এবং সমস্যার উন্নতি ঘটবে। অনেক দম্পতির ক্ষেত্রে শুধু সাইকোথেরাপির মাধ্যমে ভালো ফল পাওয়া গেছে।
🚨 #প্রতিরোধঃ
দ্রুত বীর্যপাতের কারণে যৌনসঙ্গিনীর সাথে ঠিকমতো যোগাযোগ বন্ধন গড়ে উঠতে নাও পারে। চরম পুলকে পৌঁছতে পুরুষের তুলনায় নারীর দীর্ঘ উদ্দীপনার প্রয়োজন হয় আর এই পার্থক্য একটা দম্পতির মধ্যে যৌন অসন্তুষ্টি ঘটাতে পারে। অনেক পুরুষ যৌনমিলনের সময় চাপ অনুভব করেন বলে দ্রুত বীর্যপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
নারী ও পুরুষ একে অপরকে বুঝতে পারলে দু’জনের জন্যই যৌন আনন্দ লাভ করা সহজ হয়। এতে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তাও দূর হয়। যদি সঙ্গিনীর কাছ থেকে যৌনসুখ লাভ না করেন তাহলে তার সাথে খোলামেলা আলাপ করুন। আপনাদের মধ্যে সমস্যাটা কোথায় তা খুঁজে বের করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাহায্য নিন। এ ক্ষেত্রে সব লজ্জা ও জড়তা ঝেড়ে ফেলে খোলা মনে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর চিকিৎসাও রয়েছে।
🚨 #ব্যায়াম:
পেলভিক ফ্লোরের পেশীগুলি দুর্বল হলে শীঘ্র বীর্যপাত হয়ে যাবে। তাই এই পেশীগুলির ব্যায়াম করলে বীর্যপাত দেরিতে হবে।
🔺সঠিক পেশী সনাক্ত করুন
সঠিকভাবে জড়িত পেশীগুলি সনাক্ত করতে মধ্য পথে প্রস্রাব বন্ধ করুন। এই কাজে জড়িত পেশীটিই বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করে। যে পেশীগুলি আপনাকে অসময়ে বায়ু ত্যাগ বন্ধ করতে সাহায্য করে সেগুলিও এই কাজে জড়িত।
🔺পেশীগুলিকে প্রশিক্ষণ দিন
আপনার পেলভিক পেশীগুলিকে 3 থেকে 4 সেকেন্ড সংকোচন করুন এবং তারপর শিথিল করুন। এই প্রক্রিয়াটি 4 থেকে 5 বার পুনরাবৃত্তি করুন। যখন আপনার পেশীগুলি শক্তিশালী হয়ে উঠবে, তখন এই ব্যায়াম দিনে তিনবার করুন এবং প্রত্যেকবার 10 বার পুনরাবৃত্তি করুন।
🔺বিরতি-সংকোচনের কৌশল
এই পদ্ধতিতে শীঘ্র বীর্য পতন বন্ধ করতে পারা যায়। যথা বিধি পূর্বরাগ শুরু করুন। যখন আপনার মনে হবে যে আপনি পুরুষাঙ্গের দৃঢ়তা এবং বীর্যপাত আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তখন আপনার সঙ্গিনীকে বলুন আপনার পুরুষাঙ্গের মাথার ঠিক নিচে কয়েক সেকেন্ডের জন্য চেপে ধরতে। এতে বীর্যপাতের ইচ্ছে চলে যাবে। এই প্রক্রিয়া প্রয়োজন মত কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন যতক্ষণ না আপনি বীর্যপাত না করেই সঙ্গিনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারছেন। ধীরে ধীরে আপনি বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করতে শিখে যাবেন এবং তখন এই পদ্ধতির আর কোন প্রয়োজন থাকবে না।
🔺কনডমের ব্যবহার
মোটা বস্তুতে তৈরি কনডমগুলি পুরুষাঙ্গের অনুভূতি দেরিতে আনে, ফলে বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ/দেরিতে করা যায়। 'ক্লাইম্যাক্স কন্ট্রোল' কনডমগুলি কোন কোন দেশে দোকানেই কিনতে পাওয়া যায়। এই কনডমগুলিতে অসাড়-কারী দ্রব্য দেওয়া থাকে যা অনুভূতি কমিয়ে দেয়।
🔺নিজের যত্ন:
শীঘ্র বীর্যপাত একটি যৌন সম্পর্ক এবং ঘনিষ্ঠতা খারাপ ভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এই কারণে অংশীদাররা তাদের মধ্যে দূরত্ব এবং চাপ বেড়ে যাওয়া অনুভব করতে পারেন। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে প্রতি 3 জন পুরুষদের মধ্যে 1 জন তার জীবনে কিছু সময়ের জন্য শীঘ্র পতনের অভিজ্ঞতা ভোগ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই ঘটনাগুলি কয়েকবার ঘটে এবং সময়ের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়।
কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ এবং চাপ সমস্যা আরও খারাপ করতে থাকে। মন এবং শরীরকে শিথিল করে যৌন অভিজ্ঞতা উপভোগ করার চেষ্টা করলে অবস্থার উন্নতি হবে। শীঘ্র বীর্যপাত হয়ে গেলেও চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন। মনে রাখবেন, আপনার সঙ্গিনীকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য এবং প্রেমের শিখা জীবিত রাখা এবং অন্তরঙ্গতা অক্ষত রাখার অনেক উপায় রয়েছে। যদি মনে হয় আপনার সাহায্য প্রয়োজন, তাহলে দ্বিধা না করে ডাক্তারবাবুর শরণাপন্ন হোন।
🔺জীবনধারার পরিবর্তন
শীঘ্র বীর্যপাতের অনেক কারণ আছে, যার মধ্যে শারীরিক এবং মানসিক উভয়ই রয়েছ। চাপ এবং কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ অর্জিত অকাল বীর্য পতনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। চাপ নিয়ন্ত্রণ করা এবং আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলাখুলি এবং সৎ আলোচনা করা হচ্ছে এই সমস্যার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের জীবনকে চাপ মুক্ত রাখা এই অবস্থার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দারুণ সহায়তা করতে পারে। জীবন যাপনের পদ্ধতির সাথে সম্প্রীত কয়েকটি অসুখ, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্ত চাপ, থাইরয়েডের সমস্যা এবং প্রোস্টেটের গোলমাল এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এই অসুখগুলিকে নিয়ন্ত্রণে রাখলে শীঘ্র পতন রোগের চিকিৎসা এবং নিরাময়ে সাহায্য করবে।
#হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ
🔺Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হতে হতে লিঙ্গ শিথিল। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হয়ে যায়।
🔺Conium ( কোনিয়াম ) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যাধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময়ও লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে।
🔺Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)- হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।
🔺Selenium(সিলিনিয়াম) -শুক্র তারুল্য।
🔺Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট ) – অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।
🔺Anacardium(এনাকার্ডিয়াম) – স্মরন শক্তিহীন ( Loss of memory ) রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হয়ে ধজভঙ্গ রোগ হলে ।
🔺Acid Phos(এসিড ফস) – স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতি শক্তি হ্রাস ( Loss of memory ), লিঙ্গ শিথল ( Relax p***s ), অতি শিঘ্রই বীর্যপাত।
🔺Corbonium Sulph(কার্বোনিয়াম সালফ) -অজান্তে অথবা অনিচ্ছা সত্ত্বেও বীর্যপাত এবং স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না।
🔺Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।
🔺Titanium ( টিটেনিয়াম ) – সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।
🔺Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া ) – কাম উত্তেজনার কথায় বার্তায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত।
🔺Turnera(টার্নেরা) – শুক্র বর্ধক ওষুধ।
🔺Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) – হস্তমৈথুন
(Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।
🔺Medorrhinum(মেডোরিনাম) -গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করবে।
🔺Phosphorus(ফসফরাস) -সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালক সামান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে । এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।
🔺Moschus(মস্কাস) – বহুমুত্র রোগী, যাদের দেহের গড়ন চিকুন, দুর্বল ও ক্ষমতাহীন তাদের অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে গেলে।
🌀🌀বায়োকেমিক ঔষধঃ
🚨Natrum Mur(নেট্রাম মিউর) – স্ত্রী লোক দেখলে, কথা বললে এমন কি মনে মনে ভাবলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়।
🌀Kali Phos(কেলি ফস) -অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা (Sleeplessness), কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা।
🌀VSilicea(সাইলেসিয়া) – হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য।
আরো অনেক ওষুধ আছে
🚨🚨বি:দ্র:ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করবেন না। 🚨☎️📲Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252