Homoeopathic Doctor BD

Homoeopathic Doctor BD Homeopathy is a medical system based on the belief that the body can cure itself. They believe these stimulate the healing process.

Those who practice it use tiny amounts of natural substances, like plants and minerals.

🚨🚨 #দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা: (Premature ej*******on and Homeopathy treatment)Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-...
27/10/2020

🚨🚨 #দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা: (Premature ej*******on and Homeopathy treatment)Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252

🚨🚨প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন হল দ্রুত বীর্যপাত। যদি নিয়মিত সঙ্গি এবং সঙ্গিনীর ইচ্ছার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে অর্থাৎ যৌনসঙ্গম শুরু করার আগেই কিংবা যৌনসঙ্গম শুরুর একটু পরেই বীর্যপাত ঘটে যায়- তাহলে যে সমস্যাটি বুঝা যাবে তার নাম প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন। প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন এ সমস্যায় ভোগে থাকেন।
একসময়ে ধারণা করা হতো, প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের কারণ হলো সম্পূর্ণ মানসিক; বর্তমানে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রি-মেচিউর ইজেকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে শারীরিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীনতার সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বেরিয়েছে- যেমন বিভিন্ন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং ও বিভিন্ন যৌনপদ্ধতির শিক্ষা। এগুলো বীর্যপাতকে বিলম্ব করে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনকে মধুর করে তুলবে। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে।

🚨 #উপসর্গঃ
পুরুষের বীর্যপাত হতে কতটা সময় নেবে সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে আদর্শ মাপকাঠি নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। এমনকি হস্তমৈথুনের সময়ও কিংবা শুধু যৌনমিলনের সময়ও।

🚨🚨প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশনকে সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করা হয়-

♦♦এক. প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন : এটি হলো আপনি যৌন সক্রিয় হওয়া মাত্রই বীর্যপাত ঘটে যাওয়া।

♦♦দুই. সেকেন্ডারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : এ ক্ষেত্রে আগের বা প্রথম দিকের যৌনজীবন তৃপ্তিদায়কই ছিল, বর্তমানে দ্রুত বীর্যপাত ঘটছে।

🚨 #কারণঃ
কী কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা নিরূপণ করতে বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একসময় ধারণা করা হতো, এটা সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে জানা যায়, দ্রুত বীর্যপাত হওয়া একটি জটিল বিষয় এবং যার সাথে মানসিক ও জৈবিক দু’টিরই সম্পর্ক রয়েছে।

🚨 #মানসিক_কারণঃ
কিছু চিকিৎসক বিশ্বাস করেন, প্রথম বয়সে যৌন অভিজ্ঞতা ঘটলে তা এমন একটি অবস্থায় পৌছে যে, পরবর্তী যৌন জীবনে সেটা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। যেমন-

*♦ লোকজনের দৃষ্টিকে এড়ানোর জন্য তড়িঘড়ি বা তাড়াতাড়ি করে চরম পুলকে পৌঁছানোর তাগিদ।

*♦♦ অপরাধ বোধ, যার কারণে যৌনক্রিয়ার সময় হঠাৎ করেই বীর্যপাত ঘটে যায়। অন্য কিছু বিষয়ও আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

♦♦পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ যেসব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে।

♦♦দুশ্চিন্তাঃ অনেক পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের একটি প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। সেটা যৌনকাজ ঠিকমতো সম্পন্ন করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে হতে পারে। আবার অন্য কারণেও হতে পারে।

♦♦দ্রুত বীর্যপাতের আরেকটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত উত্তেজনা।

🚨 #জৈবিক_কারণঃ
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে-

* হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা

* মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান ( Chemicals of brain ) বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা

* বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া

* থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা

* প্রোস্টেট (Prostate) অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রমণ (UTI)

♦♦* বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

নিচের কারণগুলোর জন্যও দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে-
🔻* সার্জারি বা আঘাতের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের (Nervous system) ক্ষতি হওয়া।

🔻* মাদক বা নারকোটিকস কিংবা দুশ্চিন্তার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা এবং অন্য মানসিক সমস্যা থাকা।

🔹বেশির ভাগ প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের (Premature ej*******on) ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক দু’টি বিষয়ই দায়ী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাথমিকভাবে সবচেয়ে দায়ী হলো শারীরিক কারণ যদি সেটা জীবনভর সমস্যা হয়ে থাকে (প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন)

🚨♦ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ঃ
দ্রুত বীর্যপাতে ঝুঁকি বাড়াতে পারে যেসব বিষয় –

⭕পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থিত না হয়, মাঝে মাঝে উত্থিত হয় অথবা উত্থিত হয় কিন্তু বেশিক্ষন এ অবস্থায় না থাকে তাহলে দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যৌনসঙ্গমের সময় লিঙ্গের উত্থান অবস্থা বেশিক্ষণ থাকবে না, এমন ভয়ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে।

⭕স্বাস্থ্যগত সমস্যাঃ যদি এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে যার কারণে যৌনমিলনের সময় উদ্বেগ অনুভব করে যথা- হৃদরোগ থাকে। এতেও দ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটতে পারে।

⭕মানসিক চাপঃ আবেগজনিত কারণ কিংবা মানসিক চাপ দ্রুত বীর্যস্খলনের ব্যাপারে ভূমিকা রাখে।
ওষুধঃ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও দ্রুত
🔶🔶বীর্যস্খলন ঘটাতে পারে।

🚨🚨পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়ঃ
চিকিৎসক বিস্তারিত যৌন ইতিহাস জেনে তার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত বীর্যপাত রোগ নির্ণয় করেন। চিকিৎসক স্বাস্থ্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন। তিনি সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন।
পুরুষ হরমোনের (টেস্টোস্টেরন) মাত্রা দেখার জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্ষা করতে দিতে পারেন।

🚨 #জটিলতাঃ
যদিও দ্রুত বীর্যপাত আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়ায় না, কিন্তু এটা ব্যক্তিগত জীবনে ধস নামাতে পারে। যেমন-

💠সম্পর্কে টানাপড়েনঃ দ্রুত বীর্যপাতের সাধারণ জটিলতা হলো যৌনসঙ্গিনীর সাথে সম্পর্কের অবনতি।

💠বন্ধ্যত্ব সমস্যাঃ দ্রুত বীর্যপাত মাঝে মধ্যে বন্ধ্যাত্ব ঘটাতে পারে। যেসব দম্পতি সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন সেটা অসম্ভব হতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে সঙ্গি ও সঙ্গিনীর দু’জনেরই বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

🚨 #চিকিৎসাব্যবস্থাঃ
দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসাব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে- সেক্সুয়াল থেরাপি, ওষুধপত্র ও সাইকোথেরাপি। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

💠💠সেক্সুয়াল থেরাপিঃ এ ক্ষেত্রে চিকিৎসক বুঝিয়ে দেবেন যৌনমিলনের সময় কী করতে হবে। চিকিৎসক একটি নির্দিষ্ট সময় যৌনমিলন থেকে বিরত থাকার কথা বলতে পারেন। আরও কিছু পদ্ধতি শিখিয়ে দিতে পারে।

🚨 #সাইকোথেরাপিঃ এটা হলো কাউন্সেলিং বা আপনার যৌনসমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের সাথে বিস্তারিত কথা বলা ও পরামর্শ গ্রহণ করা। এ ধরনের কথা বলায় আপনার দুশ্চিন্তা কমবে এবং সমস্যার উন্নতি ঘটবে। অনেক দম্পতির ক্ষেত্রে শুধু সাইকোথেরাপির মাধ্যমে ভালো ফল পাওয়া গেছে।

🚨 #প্রতিরোধঃ
দ্রুত বীর্যপাতের কারণে যৌনসঙ্গিনীর সাথে ঠিকমতো যোগাযোগ বন্ধন গড়ে উঠতে নাও পারে। চরম পুলকে পৌঁছতে পুরুষের তুলনায় নারীর দীর্ঘ উদ্দীপনার প্রয়োজন হয় আর এই পার্থক্য একটা দম্পতির মধ্যে যৌন অসন্তুষ্টি ঘটাতে পারে। অনেক পুরুষ যৌনমিলনের সময় চাপ অনুভব করেন বলে দ্রুত বীর্যপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
নারী ও পুরুষ একে অপরকে বুঝতে পারলে দু’জনের জন্যই যৌন আনন্দ লাভ করা সহজ হয়। এতে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তাও দূর হয়। যদি সঙ্গিনীর কাছ থেকে যৌনসুখ লাভ না করেন তাহলে তার সাথে খোলামেলা আলাপ করুন। আপনাদের মধ্যে সমস্যাটা কোথায় তা খুঁজে বের করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাহায্য নিন। এ ক্ষেত্রে সব লজ্জা ও জড়তা ঝেড়ে ফেলে খোলা মনে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর চিকিৎসাও রয়েছে।

🚨 #ব্যায়াম:
পেলভিক ফ্লোরের পেশীগুলি দুর্বল হলে শীঘ্র বীর্যপাত হয়ে যাবে। তাই এই পেশীগুলির ব্যায়াম করলে বীর্যপাত দেরিতে হবে।

🔺সঠিক পেশী সনাক্ত করুন
সঠিকভাবে জড়িত পেশীগুলি সনাক্ত করতে মধ্য পথে প্রস্রাব বন্ধ করুন। এই কাজে জড়িত পেশীটিই বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করে। যে পেশীগুলি আপনাকে অসময়ে বায়ু ত্যাগ বন্ধ করতে সাহায্য করে সেগুলিও এই কাজে জড়িত।

🔺পেশীগুলিকে প্রশিক্ষণ দিন
​ আপনার পেলভিক পেশীগুলিকে 3 থেকে 4 সেকেন্ড সংকোচন করুন এবং তারপর শিথিল করুন। এই প্রক্রিয়াটি 4 থেকে 5 বার পুনরাবৃত্তি করুন। যখন আপনার পেশীগুলি শক্তিশালী হয়ে উঠবে, তখন এই ব্যায়াম দিনে তিনবার করুন এবং প্রত্যেকবার 10 বার পুনরাবৃত্তি করুন।

🔺বিরতি-সংকোচনের কৌশল
এই পদ্ধতিতে শীঘ্র বীর্য পতন বন্ধ করতে পারা যায়। যথা বিধি পূর্বরাগ শুরু করুন। যখন আপনার মনে হবে যে আপনি পুরুষাঙ্গের দৃঢ়তা এবং বীর্যপাত আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তখন আপনার সঙ্গিনীকে বলুন আপনার পুরুষাঙ্গের মাথার ঠিক নিচে কয়েক সেকেন্ডের জন্য চেপে ধরতে। এতে বীর্যপাতের ইচ্ছে চলে যাবে। এই প্রক্রিয়া প্রয়োজন মত কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন যতক্ষণ না আপনি বীর্যপাত না করেই সঙ্গিনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারছেন। ধীরে ধীরে আপনি বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করতে শিখে যাবেন এবং তখন এই পদ্ধতির আর কোন প্রয়োজন থাকবে না।

🔺কনডমের ব্যবহার
মোটা বস্তুতে তৈরি কনডমগুলি পুরুষাঙ্গের অনুভূতি দেরিতে আনে, ফলে বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ/দেরিতে করা যায়। 'ক্লাইম্যাক্স কন্ট্রোল' কনডমগুলি কোন কোন দেশে দোকানেই কিনতে পাওয়া যায়। এই কনডমগুলিতে অসাড়-কারী দ্রব্য দেওয়া থাকে যা অনুভূতি কমিয়ে দেয়।

🔺নিজের যত্ন:

শীঘ্র বীর্যপাত একটি যৌন সম্পর্ক এবং ঘনিষ্ঠতা খারাপ ভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এই কারণে অংশীদাররা তাদের মধ্যে দূরত্ব এবং চাপ বেড়ে যাওয়া অনুভব করতে পারেন। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে প্রতি 3 জন পুরুষদের মধ্যে 1 জন তার জীবনে কিছু সময়ের জন্য শীঘ্র পতনের অভিজ্ঞতা ভোগ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই ঘটনাগুলি কয়েকবার ঘটে এবং সময়ের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়।

কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ এবং চাপ সমস্যা আরও খারাপ করতে থাকে। মন এবং শরীরকে শিথিল করে যৌন অভিজ্ঞতা উপভোগ করার চেষ্টা করলে অবস্থার উন্নতি হবে। শীঘ্র বীর্যপাত হয়ে গেলেও চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন। মনে রাখবেন, আপনার সঙ্গিনীকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য এবং প্রেমের শিখা জীবিত রাখা এবং অন্তরঙ্গতা অক্ষত রাখার অনেক উপায় রয়েছে। যদি মনে হয় আপনার সাহায্য প্রয়োজন, তাহলে দ্বিধা না করে ডাক্তারবাবুর শরণাপন্ন হোন।

🔺জীবনধারার পরিবর্তন

শীঘ্র বীর্যপাতের অনেক কারণ আছে, যার মধ্যে শারীরিক এবং মানসিক উভয়ই রয়েছ। চাপ এবং কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ অর্জিত অকাল বীর্য পতনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। চাপ নিয়ন্ত্রণ করা এবং আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলাখুলি এবং সৎ আলোচনা করা হচ্ছে এই সমস্যার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের জীবনকে চাপ মুক্ত রাখা এই অবস্থার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দারুণ সহায়তা করতে পারে। জীবন যাপনের পদ্ধতির সাথে সম্প্রীত কয়েকটি অসুখ, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্ত চাপ, থাইরয়েডের সমস্যা এবং প্রোস্টেটের গোলমাল এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এই অসুখগুলিকে নিয়ন্ত্রণে রাখলে শীঘ্র পতন রোগের চিকিৎসা এবং নিরাময়ে সাহায্য করবে।

#হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ

🔺Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হতে হতে লিঙ্গ শিথিল। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হয়ে যায়।

🔺Conium ( কোনিয়াম ) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যাধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময়ও লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে।

🔺Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)- হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।

🔺Selenium(সিলিনিয়াম) -শুক্র তারুল্য।

🔺Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট ) – অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।

🔺Anacardium(এনাকার্ডিয়াম) – স্মরন শক্তিহীন ( Loss of memory ) রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হয়ে ধজভঙ্গ রোগ হলে ।

🔺Acid Phos(এসিড ফস) – স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতি শক্তি হ্রাস ( Loss of memory ), লিঙ্গ শিথল ( Relax p***s ), অতি শিঘ্রই বীর্যপাত।

🔺Corbonium Sulph(কার্বোনিয়াম সালফ) -অজান্তে অথবা অনিচ্ছা সত্ত্বেও বীর্যপাত এবং স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না।

🔺Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।

🔺Titanium ( টিটেনিয়াম ) – সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।

🔺Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া ) – কাম উত্তেজনার কথায় বার্তায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত।

🔺Turnera(টার্নেরা) – শুক্র বর্ধক ওষুধ।

🔺Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) – হস্তমৈথুন
(Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।

🔺Medorrhinum(মেডোরিনাম) -গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করবে।

🔺Phosphorus(ফসফরাস) -সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালক সামান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে । এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।

🔺Moschus(মস্কাস) – বহুমুত্র রোগী, যাদের দেহের গড়ন চিকুন, দুর্বল ও ক্ষমতাহীন তাদের অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে গেলে।

🌀🌀বায়োকেমিক ঔষধঃ

🚨Natrum Mur(নেট্রাম মিউর) – স্ত্রী লোক দেখলে, কথা বললে এমন কি মনে মনে ভাবলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়।

🌀Kali Phos(কেলি ফস) -অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা (Sleeplessness), কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা।

🌀VSilicea(সাইলেসিয়া) – হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য।
আরো অনেক ওষুধ আছে

🚨🚨বি:দ্র:ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করবেন না। 🚨☎️📲Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252

🚨ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধিঃ গেটে বাত এবং আরথ্রাইটিস রোগ।🚨🩺Dr. Masud Hossain 01907-583252 🚨পিউরিন ভাঙার ফলেই ইউরিক এসিড ...
27/10/2020

🚨ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধিঃ গেটে বাত এবং আরথ্রাইটিস রোগ।🚨🩺Dr. Masud Hossain 01907-583252

🚨পিউরিন ভাঙার ফলেই ইউরিক এসিড উৎপন্ন হয়। পিউরিন শরীরে উৎপন্ন হয় এবং আমরা যে খাবার খাই তাতেও থাকে পিউরিন। কিডনি শরীর থেকে ইউরিক এসিড ভালোভাবে বের করে দিতে না পারলে শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বিভিন্ন কারণে শরীরে ইউরিক এসিড জমা হতে থাকে। যেমন- অতিরিক্ত ওজন, অনেকবেশি অ্যালকোহল পান করা, পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, হাইপোথাইরয়ডিজম, মূত্রের অপ্রতুলতা, ইমিউন-সাপ্রেসিং ড্রাগ, কিছু মূত্রবর্ধক ইত্যাদি।

🚨রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা অনেক বেশি হলে তাকে হাইপারইউরেসেমিয়া বলে। ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে গেটে বাত এবং আরথ্রাইটিসের মত রোগ হতে পারে। ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধির প্রধান অপরাধী প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। কম পিউরিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করাই এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার প্রধান উপায়।

🚨শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধির জটিলতাকে এড়িয়ে যাওয়ার ঔষধ গ্রহণের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াও জরুরী। এমন কিছু খাবার আছে যা ইউরিক এসিডের মাত্রাকে কমতে সাহায্য করে, সেরকম কিছু খাবারের কথাই জেনে নিন আজ।

১। অ্যাপল সাইডার ভিনেগার
আপেলের ম্যালিক এসিড ইউরিক এসিডের মাত্রাকে কমিয়ে রাখতে সাহায্য করে। ৮ আউন্স কুসুম গরম পানিতে ১-৩ চা চামচ অ্যাপল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার পান করার পরামর্শ দেয়া হয়। তাজা আপেল খেলেও একই রকম ফল পাওয়া যায়।

২। অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল ইউরিক এসিডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জলপাই বা জলপাই এর তেলের অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণ আছে। আপনি আপনার সবজিতে, সালাদে বা পাস্তায় অলিভ অয়েল যোগ করতে পারেন।

৩। বাদাম
কাজুবাদাম, কাঠবাদাম ও আখরোটের মত বাদাম ইউরিক এসিডের মাত্রাকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। কারণ এ বাদামগুলোতে ৪০ মিলিগ্রামের ও কম পিউরিন থাকে। তবে চিনাবাদাম খাওয়া এড়িয়ে যেতে হবে, কারণ ১ কাপ চিনাবাদামে ৮০ মিলিগ্রামের কাছাকাছি পিউরিন থাকে।

৪। লেবুর রস
বৃদ্ধিপ্রাপ্ত ইউরিক এসিডের মাত্রা কমানোর সবচেয়ে ভালো প্রতিকার হচ্ছে সাইট্রিক এসিড। লেবু ভিটামিন সি ও সাইট্রিক এসিডের চমৎকার উৎস। ১ গ্লাস উষ্ণ পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন দিনে ২/৩ বার।

৫। পানি।
দৈনিক প্রচুর পানি পান করা ইউরিক এসিডের মাত্রা কমায় এবং ইউরিক এসিডের স্ফটিক জমার কারণে সৃষ্ট ব্যথা কমতে সাহায্য করে। দৈনিক ১০-১২ গ্লাস পানি পান করুন। এছাড়াও তরল খাবার ও পানি বেশি আছে এমন ফল বেশি করে খান।

৬। বেকিংসোডা
গবেষণায় দেখা গেছে যে, ইউরিক এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে বেকিংসোডা। এটি শরীরকে ক্ষারীয় অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে, যা ইউরিক এসিডকে অনেক বেশি দ্রবণীয় হতে সাহায্য করে এবং এর রেচনেও সাহায্য করে।

৭। ভিটামিন সি
উচ্চমাত্রার ইউরিক এসিডকে কমতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। যারা ইউরিক এসিডের উচ্চমাত্রার সমস্যায় ভুগছেন তাদের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল যেমন- পেয়ারা, কিউই, কমলা, টমেটো ইতাদি ফল খাওয়া উচিৎ।
☎️যেকোন রোগের পরামর্শের জন্য-যোগাযোগ করুন। 📲Dr. Masud Hossain 01907-583252

🚨 #পলিপাসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252🚨 #পলিপাস কি ?নাকের ভিতর স্লেষ্মাময় স্ফিতিকে পলিপাস ব...
27/10/2020

🚨 #পলিপাসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252
🚨 #পলিপাস কি ?
নাকের ভিতর স্লেষ্মাময় স্ফিতিকে পলিপাস বলে।

#প্রকারভেদঃ
পলিপাস দুই প্রকার যথা ১) বৃন্তহীন পলিপাস ২)বৃন্ত যুক্ত পলিপাস।
#কারণঃ
ঠাণ্ডায় বা সর্দি লাগিলে ইহারা প্রায়ই আকারে বৃদ্ধি পাইয়া শ্বাসগ্রহণে ব্যাঘাত জন্মায় এবং সর্দি আরোগ্য হইলেবৃন্তের সৃষ্টিহয় কখনও ক্ষুদ্রায়তন হইয়া থাকে এবং কখনও বা বর্ধিত অবস্থায় থাকিয়া ক্রমাগত অসস্হিরকারণ হইয়া থাকে।ধমনী ও কৌষিক তন্তু যুক্ত সবৃন্ত পলিপাস হইতে কখনও কখনও রক্ত স্রাব হইয়া থাক।

#পলিপাসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমুহের পার্থক্য বিচারঃ

#স্যাঙ্গুনেরিয়া নাইট:
এই ঔষধটিকে পলিপাসের পেটেন্ট ঔষধ বলা চলে।এই ঔষধটি ব্যবহার করলে পলিপাস প্রায়ই সেরে যায়।

#এলুমিনা:
বাম নাসিকার মধ্যে পলিপাস এবং তৎসহ স্নায়বিক শিরঃপীড়া (neuralgic headache) এবং মুখমণ্ডল ও সমগ্র দেহ চর্মের কর্কশতা; কোষ্ঠবদ্ধতা, ক্রমাগত কয়েকদিন আদৌ মলবেগ হয় না ও পরে প্রস্তরের ন্যায় কঠিন মলত্যাগ কালে কিয়ৎ পরিমাণ রক্তপাত হয় এবং মলদ্বারে দপদপ করিতে থাকে ,প্রায়শই সর্দি হেতু টনসিলের বিবৃদ্ধি ও কাঠিন্য থাকিলে এলুমিনা উপযোগী।

#এপিস মেল:

দক্ষিণ বা ডান নাসিকার মধ্যে পলিপাস স্ফীত হইয়া জলপূর্ণ থলীর ন্যায় দেখায় এবং উষ্ণতায় নাসা অবরোধ বৃদ্ধি পায়।সমগ্র নাসিকা লাল ও শোথবৎ স্ফীত দেখায়।

#অরাম মেটিলিকাম:
পলিপাস সহ বাম নাসিকায় বেদনা ও উত্তেজনা বোধ, শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী হইতে রক্তস্রাব,গলার মধ্যে জ্বালা ও সুড়সুড়ানি ,অবসাদ ও দুর্বলতা,আহারের পর নিদ্রালুতা ও নিদ্রাকালে মুখমন্ডলের লালিমা যে রোগীর মধ্যে দেখা যাবে তার জন্য অরাম মেট ্পযোগী।

#ক্যালকেরিয়া কার্ব:
মোটা থলথলে চেহোরাসহ নিজস্ব বিশিষ্ট ও চরিত্রগত লক্ষণাদি (constitutional symptoms)যুক্ত রোগীদের নাসিকা মধ্যে পলিপাস ও তৎসহ ঘ্রাণশক্তি লোপ।ইহা পলিপাসের শ্রেষ্ঠ ঔষধগুলি মধ্যে অন্যতম।

#ক্যালকেরিয়া আয়োড:
ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ও আয়োডিয়ামের যুক্ত ধাতুগত লক্ষণাদি যুক্ত রোগীদের,যাহারা সর্দি প্রবণ ও যাহাদের শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থিগুলি সহজেই আক্রান্ত হইয়া স্ফীত ও কঠিন হয়,বিশেষতঃ যাহাদের টনসিল বৃহদায়তন ও ছিদ্রময় হইয়া মৌমাছির চাকের ন্যায় দেখায় ( honeycombed with little crypts ) তাহাদের নাসিকার মধ্যে পলিপাসে ইহা বিশেষ উপযোগী।

#ক্যালকেরিয়া ফস:
ক্যাল্কেরিয়া ফস ধাতুগত লক্ষণাদিযুক্ত, নাসিকা মধ্যে অতি বৃহৎ সবৃন্ত পলিপাস,পুনঃ পুনঃ হাঁচি,নাক ঝাড়িলে রক্তস্রাব।

#এলিয়াম সেপা:
যাহাদের পুনঃ পুনঃ সর্দির আক্রমণ হয় তাহাদের পলিপাস।সর্দির আক্রমণ সময়ে পলিপাস বৃদ্ধি এবং তারজন্য নাসিকার অবরোধ জনিত অস্বস্তি,উষ্ণ গৃহমধ্যে বৃদ্ধি পায় ও উম্মুক্ত বায়ুতে হ্রাস হয় ;পুনঃ পুনঃ প্রবল হাঁচিসহ নাসিকা ও চক্ষু হইতে জল নিঃসৃত হইতে থাকে;কখনও কখনও নাসিকা হইতে পলিপাস জনিত রক্তস্রাব;বাম নাসারন্ধে পলিপাস।

#কার্বনিয়াম সালফ:
নাসিকাগ্রভাগের লালিমা ও জ্বালা,নাসিকামধ্যে অস্বস্তিকর শুষ্কতা, চুলকানি ও অবরুদ্ধতা বোধ ; নাসিকামুলে বেদনা ও জ্বালা ; প্রাতে ও সন্ধ্যায় এবং নাক ঝাড়িলে নাসিকা হইতে কালচে রক্তস্রাব,পুনঃ পুনঃ হাঁচি সহ প্রবহমান সর্দি ও শীতার্ততা ইত্যাদি লক্ষণসহ নাসিকা মধ্যে পলিপাস।

#ফসফরাস:


ইহা সন্ধিবাত ধাতুগ্রস্থ ব্যক্তিগনের নাসিকামধ্যে পলিপাস হইবার উপক্রম হইলে তাহা নিবারণ করিয়া থাকে।দীর্ঘকালস্থায়ী সন্ধিবাতযুক্ত সন্ধিগুলির আড়ষ্টতা,সন্ধিবাতজনিত বেদনা নড়াচড়ায় বৃদ্ধি ও চাপ প্রদানে উপশম ; দক্ষিণ নাসারন্ধ মধ্যে পলিপাসজনিত অবরুদ্ধতা বোধ,ঠাণ্ডায় ও শিলাবৃষ্টির পূর্বে বৃদ্ধি,তাপ,চাপ ও ঘর্ষণে উপশম মাথায় চিরুনি দিয়া আঁচড়াইলে মস্তকের যন্ত্রণা হ্রাস।

#গ্রাফাইটিস:
সিকামধ্যে পলিপাস সহ নাসিকার দৃঢ় ও কোমলাস্থিসমূহ স্পর্শে বেদনা,শীতকালে পুনঃ পুনঃ সর্দির আক্রমণ,শীতল বায়ুতে সর্দির তীব্রতা বৃদ্ধি, নাসিকার পক্ষদ্বয়ে বিদারণ ও তৎসহ জ্বালা,নাসিকা হইতে রক্তযুক্ত শ্লেষ্মা নিঃসরণ,নাসিকার অবরোধ।গাত্রত্বকের অসুস্থতা নিবন্ধন নানা প্রকার চর্মপীড়া ও কোষ্ঠবদ্ধতাপ্রবন ব্যক্তিগনের পক্ষে বিশেষ উপযোগী।

#ক্যালি বাইক্রম:
নাসিকা মধ্যে তরুণ বা দীর্ঘকাল স্থায়ী পলিপাস, নাসারন্ধের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লীর স্ফীতি সহ নাসিকা অবরোধ ও নাসিকা মধ্যে জ্বালা,রন্ধমধ্যে জ্বালাজনক শুষ্কতা সহ কপালের ছিদ্রমধ্য পর্যন্ত বিস্তৃত চাপপ্রদ বেদনা প্রাতঃকালে দক্ষিণ নাসিকা হইতে রক্ত অথবা রক্তযুক্ত শ্লেষ্মা স্রাব;সন্ধ্যায় প্রবহমান সর্দির প্রকোপ বৃদ্ধি,সর্দির আস্রাবে নাসিকা ও ওষ্ঠ হাজিয়া যায়।

#ক্যালি নাইট্রিকাম:
ডান সাইটের পলিপাস,দক্ষিণ নাসামধ্যে স্ফীতিসহ নাসিকা মধ্যে জ্বালা,স্পর্শে বেদনা,প্রবল সর্দিসহ নাসা অবরোধ ও ঘ্রাণশক্তি লোপ ; নাসামধ্যে অতি বৃহৎ পলিপাস।☎️📲Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252

😔🩺তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস ও পর্ণগ্রা‌ফির আসক্ততা@🚨Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252================================🌀হস্ত...
27/10/2020

😔🩺তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস ও পর্ণগ্রা‌ফির আসক্ততা@🚨Dr. Masud Hossain ☎️📲 01907-583252
================================
🌀হস্তমৈথুন এবং পর্ণগ্রা‌ফির আসক্ততা এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই না এই অভ্যাসটিই এক সময় অনেক পুরুষের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তোলে। কারণ এর রয়েছে মারাত্মক কিছু কুফল। যারা নিদারুন হস্তমৈথুন অভ্যাসে আসক্ত হয়ে পড়েছেন এবং ত্যাগ করার জন্য অাপ্রান চেষ্টা করা সত্ত্বেও ছাড়তে পারছেন না তাদের জন্য আজকের লেখা।
🌀🌀আশা করি এই লেখাটি আপনার জীবনকে বদলে দিবে এবং এই গুনাহের কাজ থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে। তারপরও যদি আপনার কোন কথা থাকে আপনি আমাদের সাথে ফোনে কথা বলে তা জেনে নিবেন।ম্যো‌সেন্জা‌রে ও লিখতে পারেন।
🌀🌀অনেকেই সরাসরি বলেন – হস্তমৈথুন অভ্যাস ছাড়ার কোন ট্রিটমেন্ট নেই। অ্যালোপ্যাথরা অনেকেই সরাসরি বিয়ে করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
🌀চিন্তা করুন – বিয়ে করাটাই কি এই সমস্যার কোন সমাধান বা ট্রিটমেন্ট হতে পারে? অবশ্যই না।
হস্তমৈথুন অভ্যাস এবং এ সংক্রান্ত যাবতীয় কুফলসমূহ দূর করার সবচেয়ে কার্যকর এবং অব্যর্থ চিকিৎসা রয়েছে একমাত্র হোমিওপ্যাথিতে। অথচ পুঁজিবাদী লবিদের অপপ্রচারে আজ এই আধুনিক যুগেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে হেয় করে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। যদিও অ্যালোপ্যাথির ক্রমাগত রোগ জটিলতা এবং ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অতিষ্ঠ হয়ে লোকজন আজ হোমিওপ্যাথির কাছে আশ্রয় নিচ্ছেন। আজ একটা তথ্য শেয়ার করি আপনাদের কাছে – উন্নত বিশ্বে শুধু সাধারণ লোকজন নয় স্বয়ং অ্যালোপ্যাথি ডাক্তারগণও নিজেদের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে থাকেন।
বিখ্যাত ব্রিটিশ বৈজ্ঞানিক এবং বিশেষজ্ঞ ডঃ মাইকেল ব্রুক্সের মতে, ফ্রান্সের ৪০ শতাংশ চিকিৎসক হোমিওপ্যাথি ব্যবহার করেন ৷
ব্রিটেনে ৩৭ শতাংশ এবং জার্মানির ২০ শতাংশ অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসক নিজেদের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথির ব্যবহার করেন ৷
১৯৯৯ সালে চালানো এক সমীক্ষা অনুযায়ী, হোমিওপ্যাথির জন্য কোনও বিমা পরিষেবা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ৬০ মিলিয়ন মানুষ তখন হোমিওপ্যাথি ব্যবহার করত ৷ তাদের সংখ্যা এখন আরও অনেক বেড়ে গেছে৷ এটা আমার কথা নয়। “দ্যা সানডে ইন্ডিয়ান” পত্রিকায় প্রকাশিত ড. এ কে অরুণ, এম ডি এর লেখা।
আশা করি আপনাদের ভূল ধারণা কিছুটা হলেও দূর হবে। যাই হোক, বলছিলাম হস্তমৈথুন অভ্যাসের ট্রিটমেন্ট প্রসঙ্গে। আমাদের দেশে সাধারনত কিশোর বয়স থেকেই ছেলেরা হস্তমৈথুন করা ও পর্ণগ্রা‌ফি দেখা শুরু করে। আর এর জন্য কারা দায়ী সেটা আপনারা ভালো করেই জানেন। দেখা যায় ঐ বয়সে তারা সমস্যাটা দূর করার বিষয়ে কোন চিন্তাও করে না। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে তা করে করে যখন নানা প্রকার সমস্যার সৃষ্টি করে ফেলে তখন তাদের টনক নড়ে। নানা প্রকার যৌন সমস্যা সৃষ্টি করে নিজেদের পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় মানুষ হিসেবে কল্পনা করতে থাকে অনেক তরুণ -যুবক।
অথচ হস্তমৈথুন, পর্ণগ্রা‌ফি দেখার সকল কূফলসমূহ এবং পুরুষদের যাবতীয় যৌন সমস্যার সবচেয়ে সফল এবং কার্যকর ট্রিটমেন্ট রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে।
🚨হস্তমৈথুন এবং তার ক্ষতিকর দিকঃ
🌀 হস্তমৈথুন একটি মানসিক সমস্যা। হস্তমৈথুন অনেক যৌনরোগের প্রধান কারণ।
🌀নিচে হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর দিকগু‌লো তুলে ধরা হলঃ
🚨 ১) লিঙ্গ ছোট হয়ে যায়।
🚨 ২) হস্তমৈথুন থেকে ধ্বজভঙ্গ হয়।
🚨 ৩) লিঙ্গ বামদিকে বাকা হয়ে যায়।
🚨 ৪) লিঙ্গ পুরোপুরি শক্ত হয় না ।
🚨৫) বীর্যের ঘনত্ব কমে যায়।
🚨 ৬) স্থায়ীভাবে লিঙ্গ চিকন হয়ে যায়।
🚨 ৭) অনেকের লিঙ্গের আগা মোটা এবং গোড়া চিকন হয়ে যায়।
🚨 ৮) লিঙ্গ নিস্তেজ হয়ে যায়।
🚨 ৯)সহবাসের সময় দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়।
🚨১০) বীর্যের পরিমান কমে যায়।
🚨১১) নানা রকম মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।
🚨১২) দৃষ্টিশক্তি ক‌মে যায়, চো‌খে ঝাপসা দে‌খে।
🚨১৩) স্মৃতিশক্তি ব্যাপক ভাবে লোপ পায়, মা‌ঝে মা‌ঝে অতি প‌রি‌চিত লো‌কের কথাও ম‌নে থা‌কে না।
🚨১৪) শরীর ও মন ক্লান্ত লা‌গে, কোন কা‌জে মন ব‌সে না
🚨১৫) স্ত্রীর কা‌ছে লজ্জা পে‌তে হয়, এমন‌কি সংসার জীবন টি‌কেনা।
🚨১৬) হতাশা ও অস্থিরতা বে‌ড়ে যায়।
🚨‌বিঃ দ্রঃ ম্যা‌সেন্জা‌রে / ফো‌নে রোগীর বিবরন জানা‌লে কু‌রিয়ার সা‌র্ভি‌সের মাধ্য‌মে ঔষধ পাঠা‌নো হয়।
সঠিক ডাক্তার খুঁজে নিন।
সঠিক সিদ্ধান্ত বুঝে নিন।
🩺পরিবার, সন্তান আপনার, বিবেচনা-ফলাফল এর দায়'ও আপনার!
সবাই সুস্থ থাকুন।
🚨আমাদের পোস্ট (Y) শেয়ার করে বন্ধুদের জানিয়ে দিন।

 #দ্রুত বীর্যপাত ও তার প্রতিকার: @ Dr. Masud Hossain ☎️📲🩺 01907-583252 #হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ🔺Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)–...
27/10/2020

#দ্রুত বীর্যপাত ও তার প্রতিকার: @ Dr. Masud Hossain ☎️📲🩺 01907-583252

#হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ

🔺Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হতে হতে লিঙ্গ শিথিল। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হয়ে যায়।

🔺Conium ( কোনিয়াম ) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যাধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময়ও লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে।

🔺Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)- হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।

🔺Selenium(সিলিনিয়াম) -শুক্র তারুল্য।
🔺Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট ) – অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।

🔺Anacardium(এনাকার্ডিয়াম) – স্মরন শক্তিহীন ( Loss of memory ) রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হয়ে ধজভঙ্গ রোগ হলে ।

🔺Acid Phos(এসিড ফস) – স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতি শক্তি হ্রাস ( Loss of memory ), লিঙ্গ শিথল ( Relax p***s ), অতি শিঘ্রই বীর্যপাত।

🔺Corbonium Sulph(কার্বোনিয়াম সালফ) -অজান্তে অথবা অনিচ্ছা সত্ত্বেও বীর্যপাত এবং স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না।

🔺Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।

🔺Titanium ( টিটেনিয়াম ) – সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।

🔺Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া ) – কাম উত্তেজনার কথায় বার্তায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত।

🔺Turnera(টার্নেরা) – শুক্র বর্ধক ওষুধ।

🔺Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) – হস্তমৈথুন
(Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।

🔺Medorrhinum(মেডোরিনাম) -গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করবে।

🔺Phosphorus(ফসফরাস) -সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালক সামান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে । এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।

🔺Moschus(মস্কাস) – বহুমুত্র রোগী, যাদের দেহের গড়ন চিকুন, দুর্বল ও ক্ষমতাহীন তাদের অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে গেলে।

🔶🔶বায়োকেমিক ঔষধঃ

🔺Natrum Mur(নেট্রাম মিউর) – স্ত্রী লোক দেখলে, কথা বললে এমন কি মনে মনে ভাবলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়।

🔺Kali Phos(কেলি ফস) -অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা (Sleeplessness), কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা।

🔺Silicea(সাইলেসিয়া) – হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য।

# #বি:দ্র:ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করবেন না

Dr. Md. Masud Hossain ☎️📲🩺
01907-583252

 #দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা:  #(Premature ej*******on and Homeopathy    treatment: )@ Dr. Masud Hossain ☎️📲...
27/10/2020

#দ্রুত_বীর্যপাত_এবং_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা:
#(Premature ej*******on and Homeopathy treatment: )@ Dr. Masud Hossain ☎️📲🩺 01907-583252

#প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন হল দ্রুত বীর্যপাত। যদি নিয়মিত সঙ্গি এবং সঙ্গিনীর ইচ্ছার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে অর্থাৎ যৌনসঙ্গম শুরু করার আগেই কিংবা যৌনসঙ্গম শুরুর একটু পরেই বীর্যপাত ঘটে যায়- তাহলে যে সমস্যাটি বুঝা যাবে তার নাম প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন। প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন এ সমস্যায় ভোগে থাকেন।
একসময়ে ধারণা করা হতো, প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের কারণ হলো সম্পূর্ণ মানসিক; বর্তমানে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রি-মেচিউর ইজেকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে শারীরিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীনতার সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বেরিয়েছে- যেমন বিভিন্ন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং ও বিভিন্ন যৌনপদ্ধতির শিক্ষা। এগুলো বীর্যপাতকে বিলম্ব করে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনকে মধুর করে তুলবে। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে।

#উপসর্গঃ
পুরুষের বীর্যপাত হতে কতটা সময় নেবে সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে আদর্শ মাপকাঠি নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। এমনকি হস্তমৈথুনের সময়ও কিংবা শুধু যৌনমিলনের সময়ও।

প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশনকে সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করা হয়-

♦♦এক. প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন : এটি হলো আপনি যৌন সক্রিয় হওয়া মাত্রই বীর্যপাত ঘটে যাওয়া।

♦♦দুই. সেকেন্ডারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : এ ক্ষেত্রে আগের বা প্রথম দিকের যৌনজীবন তৃপ্তিদায়কই ছিল, বর্তমানে দ্রুত বীর্যপাত ঘটছে।

#কারণঃ
কী কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা নিরূপণ করতে বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একসময় ধারণা করা হতো, এটা সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে জানা যায়, দ্রুত বীর্যপাত হওয়া একটি জটিল বিষয় এবং যার সাথে মানসিক ও জৈবিক দু’টিরই সম্পর্ক রয়েছে।

#মানসিক_কারণঃ
কিছু চিকিৎসক বিশ্বাস করেন, প্রথম বয়সে যৌন অভিজ্ঞতা ঘটলে তা এমন একটি অবস্থায় পৌছে যে, পরবর্তী যৌন জীবনে সেটা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। যেমন-

*♦ লোকজনের দৃষ্টিকে এড়ানোর জন্য তড়িঘড়ি বা তাড়াতাড়ি করে চরম পুলকে পৌঁছানোর তাগিদ।

*♦♦ অপরাধ বোধ, যার কারণে যৌনক্রিয়ার সময় হঠাৎ করেই বীর্যপাত ঘটে যায়। অন্য কিছু বিষয়ও আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

♦♦পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ যেসব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে।

♦♦দুশ্চিন্তাঃ অনেক পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের একটি প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। সেটা যৌনকাজ ঠিকমতো সম্পন্ন করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে হতে পারে। আবার অন্য কারণেও হতে পারে।

♦♦দ্রুত বীর্যপাতের আরেকটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত উত্তেজনা।

#জৈবিক_কারণঃ
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে-

* হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা

* মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান ( Chemicals of brain ) বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা

* বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া

* থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা

* প্রোস্টেট (Prostate) অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রমণ (UTI)

♦♦* বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

নিচের কারণগুলোর জন্যও দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে-
🔻* সার্জারি বা আঘাতের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের (Nervous system) ক্ষতি হওয়া।

🔻* মাদক বা নারকোটিকস কিংবা দুশ্চিন্তার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা এবং অন্য মানসিক সমস্যা থাকা।

🔹বেশির ভাগ প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের (Premature ej*******on) ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক দু’টি বিষয়ই দায়ী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাথমিকভাবে সবচেয়ে দায়ী হলো শারীরিক কারণ যদি সেটা জীবনভর সমস্যা হয়ে থাকে (প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন)

📢♦ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ঃ
দ্রুত বীর্যপাতে ঝুঁকি বাড়াতে পারে যেসব বিষয় –

⭕পুরুষাঙ্গের শিথিলতাঃ লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থিত না হয়, মাঝে মাঝে উত্থিত হয় অথবা উত্থিত হয় কিন্তু বেশিক্ষন এ অবস্থায় না থাকে তাহলে দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যৌনসঙ্গমের সময় লিঙ্গের উত্থান অবস্থা বেশিক্ষণ থাকবে না, এমন ভয়ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে।

⭕স্বাস্থ্যগত সমস্যাঃ যদি এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে যার কারণে যৌনমিলনের সময় উদ্বেগ অনুভব করে যথা- হৃদরোগ থাকে। এতেও দ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটতে পারে।

⭕মানসিক চাপঃ আবেগজনিত কারণ কিংবা মানসিক চাপ দ্রুত বীর্যস্খলনের ব্যাপারে ভূমিকা রাখে।
ওষুধঃ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও দ্রুত
🔶🔶বীর্যস্খলন ঘটাতে পারে।

🔵💠পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়ঃ
চিকিৎসক বিস্তারিত যৌন ইতিহাস জেনে তার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত বীর্যপাত রোগ নির্ণয় করেন। চিকিৎসক স্বাস্থ্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন। তিনি সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন।
পুরুষ হরমোনের (টেস্টোস্টেরন) মাত্রা দেখার জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্ষা করতে দিতে পারেন।

#জটিলতাঃ
যদিও দ্রুত বীর্যপাত আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়ায় না, কিন্তু এটা ব্যক্তিগত জীবনে ধস নামাতে পারে। যেমন-

💠সম্পর্কে টানাপড়েনঃ দ্রুত বীর্যপাতের সাধারণ জটিলতা হলো যৌনসঙ্গিনীর সাথে সম্পর্কের অবনতি।

💠বন্ধ্যত্ব সমস্যাঃ দ্রুত বীর্যপাত মাঝে মধ্যে বন্ধ্যাত্ব ঘটাতে পারে। যেসব দম্পতি সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন সেটা অসম্ভব হতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে সঙ্গি ও সঙ্গিনীর দু’জনেরই বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

#চিকিৎসাব্যবস্থাঃ
দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসাব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে- সেক্সুয়াল থেরাপি, ওষুধপত্র ও সাইকোথেরাপি। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

💠💠সেক্সুয়াল থেরাপিঃ এ ক্ষেত্রে চিকিৎসক বুঝিয়ে দেবেন যৌনমিলনের সময় কী করতে হবে। চিকিৎসক একটি নির্দিষ্ট সময় যৌনমিলন থেকে বিরত থাকার কথা বলতে পারেন। আরও কিছু পদ্ধতি শিখিয়ে দিতে পারে।

#সাইকোথেরাপিঃ এটা হলো কাউন্সেলিং বা আপনার যৌনসমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের সাথে বিস্তারিত কথা বলা ও পরামর্শ গ্রহণ করা। এ ধরনের কথা বলায় আপনার দুশ্চিন্তা কমবে এবং সমস্যার উন্নতি ঘটবে। অনেক দম্পতির ক্ষেত্রে শুধু সাইকোথেরাপির মাধ্যমে ভালো ফল পাওয়া গেছে।

#প্রতিরোধঃ
দ্রুত বীর্যপাতের কারণে যৌনসঙ্গিনীর সাথে ঠিকমতো যোগাযোগ বন্ধন গড়ে উঠতে নাও পারে। চরম পুলকে পৌঁছতে পুরুষের তুলনায় নারীর দীর্ঘ উদ্দীপনার প্রয়োজন হয় আর এই পার্থক্য একটা দম্পতির মধ্যে যৌন অসন্তুষ্টি ঘটাতে পারে। অনেক পুরুষ যৌনমিলনের সময় চাপ অনুভব করেন বলে দ্রুত বীর্যপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
নারী ও পুরুষ একে অপরকে বুঝতে পারলে দু’জনের জন্যই যৌন আনন্দ লাভ করা সহজ হয়। এতে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তাও দূর হয়। যদি সঙ্গিনীর কাছ থেকে যৌনসুখ লাভ না করেন তাহলে তার সাথে খোলামেলা আলাপ করুন। আপনাদের মধ্যে সমস্যাটা কোথায় তা খুঁজে বের করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাহায্য নিন। এ ক্ষেত্রে সব লজ্জা ও জড়তা ঝেড়ে ফেলে খোলা মনে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর চিকিৎসাও রয়েছে।

#ব্যায়াম
পেলভিক ফ্লোরের পেশীগুলি দুর্বল হলে শীঘ্র বীর্যপাত হয়ে যাবে। তাই এই পেশীগুলির ব্যায়াম করলে বীর্যপাত দেরিতে হবে।

🔺সঠিক পেশী সনাক্ত করুন
সঠিকভাবে জড়িত পেশীগুলি সনাক্ত করতে মধ্য পথে প্রস্রাব বন্ধ করুন। এই কাজে জড়িত পেশীটিই বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করে। যে পেশীগুলি আপনাকে অসময়ে বায়ু ত্যাগ বন্ধ করতে সাহায্য করে সেগুলিও এই কাজে জড়িত।

🔺পেশীগুলিকে প্রশিক্ষণ দিন
​ আপনার পেলভিক পেশীগুলিকে 3 থেকে 4 সেকেন্ড সংকোচন করুন এবং তারপর শিথিল করুন। এই প্রক্রিয়াটি 4 থেকে 5 বার পুনরাবৃত্তি করুন। যখন আপনার পেশীগুলি শক্তিশালী হয়ে উঠবে, তখন এই ব্যায়াম দিনে তিনবার করুন এবং প্রত্যেকবার 10 বার পুনরাবৃত্তি করুন।

🔺বিরতি-সংকোচনের কৌশল
এই পদ্ধতিতে শীঘ্র বীর্য পতন বন্ধ করতে পারা যায়। যথা বিধি পূর্বরাগ শুরু করুন। যখন আপনার মনে হবে যে আপনি পুরুষাঙ্গের দৃঢ়তা এবং বীর্যপাত আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, তখন আপনার সঙ্গিনীকে বলুন আপনার পুরুষাঙ্গের মাথার ঠিক নিচে কয়েক সেকেন্ডের জন্য চেপে ধরতে। এতে বীর্যপাতের ইচ্ছে চলে যাবে। এই প্রক্রিয়া প্রয়োজন মত কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন যতক্ষণ না আপনি বীর্যপাত না করেই সঙ্গিনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারছেন। ধীরে ধীরে আপনি বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করতে শিখে যাবেন এবং তখন এই পদ্ধতির আর কোন প্রয়োজন থাকবে না।

🔺কনডমের ব্যবহার
মোটা বস্তুতে তৈরি কনডমগুলি পুরুষাঙ্গের অনুভূতি দেরিতে আনে, ফলে বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ/দেরিতে করা যায়। 'ক্লাইম্যাক্স কন্ট্রোল' কনডমগুলি কোন কোন দেশে দোকানেই কিনতে পাওয়া যায়। এই কনডমগুলিতে অসাড়-কারী দ্রব্য দেওয়া থাকে যা অনুভূতি কমিয়ে দেয়।

🔺নিজের যত্ন:

শীঘ্র বীর্যপাত একটি যৌন সম্পর্ক এবং ঘনিষ্ঠতা খারাপ ভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এই কারণে অংশীদাররা তাদের মধ্যে দূরত্ব এবং চাপ বেড়ে যাওয়া অনুভব করতে পারেন। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে প্রতি 3 জন পুরুষদের মধ্যে 1 জন তার জীবনে কিছু সময়ের জন্য শীঘ্র পতনের অভিজ্ঞতা ভোগ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই ঘটনাগুলি কয়েকবার ঘটে এবং সময়ের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়।

কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ এবং চাপ সমস্যা আরও খারাপ করতে থাকে। মন এবং শরীরকে শিথিল করে যৌন অভিজ্ঞতা উপভোগ করার চেষ্টা করলে অবস্থার উন্নতি হবে। শীঘ্র বীর্যপাত হয়ে গেলেও চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন। মনে রাখবেন, আপনার সঙ্গিনীকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য এবং প্রেমের শিখা জীবিত রাখা এবং অন্তরঙ্গতা অক্ষত রাখার অনেক উপায় রয়েছে। যদি মনে হয় আপনার সাহায্য প্রয়োজন, তাহলে দ্বিধা না করে ডাক্তারবাবুর শরণাপন্ন হোন।

🔺জীবনধারার পরিবর্তন

শীঘ্র বীর্যপাতের অনেক কারণ আছে, যার মধ্যে শারীরিক এবং মানসিক উভয়ই রয়েছ। চাপ এবং কর্মক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ অর্জিত অকাল বীর্য পতনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। চাপ নিয়ন্ত্রণ করা এবং আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলাখুলি এবং সৎ আলোচনা করা হচ্ছে এই সমস্যার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের জীবনকে চাপ মুক্ত রাখা এই অবস্থার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দারুণ সহায়তা করতে পারে। জীবন যাপনের পদ্ধতির সাথে সম্প্রীত কয়েকটি অসুখ, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্ত চাপ, থাইরয়েডের সমস্যা এবং প্রোস্টেটের গোলমাল এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এই অসুখগুলিকে নিয়ন্ত্রণে রাখলে শীঘ্র পতন রোগের চিকিৎসা এবং নিরাময়ে সাহায্য করবে।

#হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ

🔺Caladium Seg(ক্যালেডিয়াম)– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হতে হতে লিঙ্গ শিথিল। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হয়ে যায়।

🔺Conium ( কোনিয়াম ) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যাধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময়ও লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে।

🔺Lycopodium(লাইকোপোডিয়াম)- হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।

🔺Selenium(সিলিনিয়াম) -শুক্র তারুল্য।

🔺Agnus Castus ( এগনাস কাস্ট ) – অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।

🔺Anacardium(এনাকার্ডিয়াম) – স্মরন শক্তিহীন ( Loss of memory ) রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হয়ে ধজভঙ্গ রোগ হলে ।

🔺Acid Phos(এসিড ফস) – স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতি শক্তি হ্রাস ( Loss of memory ), লিঙ্গ শিথল ( Relax p***s ), অতি শিঘ্রই বীর্যপাত।

🔺Corbonium Sulph(কার্বোনিয়াম সালফ) -অজান্তে অথবা অনিচ্ছা সত্ত্বেও বীর্যপাত এবং স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না।

🔺Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।

🔺Titanium ( টিটেনিয়াম ) – সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।

🔺Nuphar Lut ( নুপার লুটিয়া ) – কাম উত্তেজনার কথায় বার্তায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত।

🔺Turnera(টার্নেরা) – শুক্র বর্ধক ওষুধ।

🔺Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) – হস্তমৈথুন
(Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।

🔺Medorrhinum(মেডোরিনাম) -গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করবে।

🔺Phosphorus(ফসফরাস) -সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালক সামান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে । এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।

🔺Moschus(মস্কাস) – বহুমুত্র রোগী, যাদের দেহের গড়ন চিকুন, দুর্বল ও ক্ষমতাহীন তাদের অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে গেলে।

🔶🔶বায়োকেমিক ঔষধঃ

🔺Natrum Mur(নেট্রাম মিউর) – স্ত্রী লোক দেখলে, কথা বললে এমন কি মনে মনে ভাবলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায়।

🔺Kali Phos(কেলি ফস) -অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা (Sleeplessness), কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা।

🔺Silicea(সাইলেসিয়া) – হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য।

# #বি:দ্র:ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করবেন না

. Md. Masud Hossain (D.H.M.S ) (Dhaka )&
BHMS(University of Dhaka) ☎️📲01907-583252

Address

আরশাদ টাওয়ার, বেপারীপাড়া (মাজারের সামনে) আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম।
Chittagong
4100

Telephone

+8801907583252

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homoeopathic Doctor BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homoeopathic Doctor BD:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category