রুকইয়াহ শারইয়্যাহ ও হিজামা সার্ভিস চট্টগ্রাম

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • রুকইয়াহ শারইয়্যাহ ও হিজামা সার্ভিস চট্টগ্রাম

রুকইয়াহ শারইয়্যাহ ও হিজামা সার্ভিস চট্টগ্রাম জ্বিন,যাদুটোনা,বদনজর ইত্যাদি প্যারানরমাল সমস্যর একমাত্র কোরআন সুন্নাহ সম্মত চিকিৎসা রুকইয়াহ শারইয়্যহ করাতে যোগাযোগ করুন।
হোয়াটসঅ্যাপ নং:
📞01779851688

যেভাবে দেবর-ভাসুর এবং শ্বশুরবাড়ির অন্যান্য লোকদের শিকার হলেন এক ভিক্টিম।ভিক্টিমের স্বামী ছিলেন সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্ত...
05/09/2025

যেভাবে দেবর-ভাসুর এবং শ্বশুরবাড়ির অন্যান্য লোকদের শিকার হলেন এক ভিক্টিম।

ভিক্টিমের স্বামী ছিলেন সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। চাকরিতে যোগদানের পর থেকেই পরিবারের সব দায়দায়িত্ব তিনি নিজের কাঁধে তুলে নেন। মা, বাবা, ভাই-বোন—সবার পড়ালেখার খরচ থেকে শুরু করে প্রতিটি চাওয়া-পাওয়ার দায়িত্ব পালন করতেন তিনি একাই।

সময় গড়াতে গড়াতে তার বিয়ের বয়স হলো। বিয়ের পর স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্বও যুক্ত হলো। কিন্তু সেই সময় থেকেই তার আপন ভাইয়েরা উল্টো স্ত্রীর উপর নির্যাতন শুরু করে এবং ব্ল্যাক ম্যাজিক দ্বারা বিচ্ছেদ ও অসুস্থতার যাদু প্রয়োগ করতে থাকে।

আজ তাদের সন্তানরা বড় হয়ে গেলেও যাদুর অভিশাপ থেকে মুক্তি মেলেনি।

বড় মেয়ের বিয়ে বন্ধ রাখার জন্য যাদু করা হয়েছিল। অনেক কষ্টের পর বিয়ে হলেও তা সহজ ছিল না।

মেঝো মেয়ের বিয়ে গত তিন বছর ধরে হচ্ছে না, অথচ তার মধ্যে খুঁত ধরার মতো কিছু নেই।

পরীক্ষার হলে গেলেই অসুস্থ হয়ে পড়ে, পড়ালেখা ভুলে যায়। ছোট মেয়েরও একই সমস্যা।

আর মূল ভিক্টিম—মা—বিয়ের পর থেকে প্রায় ৩৮-৪০ বছর ধরে অসুস্থতা ও পারিবারিক কলহে জর্জরিত জীবন কাটাচ্ছেন।

শেষ পর্যন্ত এক রোগীর মাধ্যমে আমার খোঁজ পেয়ে তারা যোগাযোগ করেন। এখন টানা দুই-তিন দিন ধরে রুকইয়াহ সেশন চলছে। প্রতিটি সেশনেই প্রচুর পরিমাণে বমি হচ্ছে, বালতি ভরে বের হয়ে আসছে দীর্ঘদিনের খাওয়ানো যাদুর প্রভাব। রোগিণীর এমন অবস্থা হয়েছিল যে, কয়েক বছর ধরে তিনি স্বাভাবিকভাবে খাবারও খেতে পারতেন না।

এ সমস্ত লোভী ও অকৃতজ্ঞ ভাইদের থেকে আল্লাহ হেফাজত করুন—যারা ভাইয়ের উপকারের প্রতিদান না দিয়ে উল্টো ধন-সম্পদ ও টাকার লোভে তার ক্ষতি করে।

📷১। জুতার ছবিগুলো ভিক্টিম এবং তার মেয়ের।
📷২। পাপোশের ছবির দিকে লক্ষ্য করুন তাজা রক্ত যা তাদের বাড়ির সামনেই ছিটানো ছিল। এটা মূলত সিহরুল মারশুশ বা ছিটানো যাদু। এই যাদুতে পারা দেয়ার পর থেকেই ভিক্টিমের মেয়ের পিরিয়ড + প্রচন্ড পেট ব্যথা শুরু হয়।

01/09/2025

🚫 ভণ্ড কবিরাজ-তান্ত্রিকের ফাঁদে পড়লে শুধু টাকা নয়…
⚠️ আপনার শরীর, পরিবার, আর সবচেয়ে বড়ো—ঈমান ধ্বংস হয়ে যাবে!
🔥 প্রতারণার শিকার হবেন না।
👉 সত্যিকারের সমাধান কুরআন-সুন্নাহতেই আছে।
📢 সচেতন হোন, অন্যকেও সতর্ক করুন।
🔁 শেয়ার করুন যেন সবাই বাঁচে এই ধোঁকাবাজদের হাত থেকে!

কিভাবে বুঝবেন সে যাদুকর / কবিরাজ কিনা?1. নাম ও মায়ের নাম জিজ্ঞাসা করে এবং বলে “হাজিরা” বা “ইস্তেখারা” করবে — যা আসলে জ্ব...
25/08/2025

কিভাবে বুঝবেন সে যাদুকর / কবিরাজ কিনা?

1. নাম ও মায়ের নাম জিজ্ঞাসা করে এবং বলে “হাজিরা” বা “ইস্তেখারা” করবে — যা আসলে জ্বিনের সাহায্যে ভবিষ্যদ্বাণীর এক প্রকার।

2. কাপড়ের টুকরা, আন্ডারগার্মেন্ট, চুল, দাড়ি, অলংকার ইত্যাদি ব্যক্তিগত জিনিস চায় — যা সিহর (যাদু) তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

3. কুরআন-হাদিসের দোয়া ছাড়া বিড়বিড় করে অজানা মন্ত্র পড়া — স্পষ্ট অর্থ বোঝা যায় না।

4. তাবিজ, কবচ, চার্ম দেয় — কারণ অধিকাংশ তাবিজেই শিরক ও কুফরি লেখা থাকে (সহীহ হাদিসে নিষেধ এসেছে)।

5. প্রাণীর রক্ত, গরু/ছাগল/মুরগি বলি, বা নির্দিষ্ট জিনিস জবাই করে রক্ত চাওয়া — যা শয়তান/জ্বিনের উপাসনায় ব্যবহৃত হয়।

6. জ্যোতিষ, হাত দেখা, কাপড় মাপা, ভবিষ্যৎ বলা — যা গায়েবের খবর দাবি, ইসলাম অনুযায়ী হারাম।

7. কোনো কিছু পুঁতে রাখার নির্দেশ — যা সিহরের প্রচলিত পদ্ধতি।

8. জ্বিনের সাহায্যে চিকিৎসা দাবি করা — যেমন “সাহাবি জিন”, “জ্বিন বাদশা” বা “জ্বিন হুজুর”।

9. নিরর্থক শর্ত দেয়া — যেমন শনিবার/মঙ্গলবার যেতে হবে, নির্দিষ্ট সময় ছাড়া কাজ হবে না।

10. হারাম বা অশালীন স্পর্শ/কর্ম — রোগীকে উলঙ্গ হতে বলা, গোপন অঙ্গে স্পর্শ করতে চাওয়া ইত্যাদি (নাউযুবিল্লাহ)।

11. গায়েবি খবর দিয়ে সমস্যা বলে দেয়া — রোগীর কথা শোনার আগেই, যা আসলে কারিন জ্বিনের মাধ্যমে হয়।

12. পুতুল, কবরের মাটি, মানুষের হাড়, ফাঁসির দড়ি, মৃতদেহের কাপড় ইত্যাদি ব্যবহার — যাদুর সাধারণ উপাদান।

25/08/2025

কিছু মানুষ থাকে, যারা একেবারে ঠেকায় পড়ে তবেই রুকইয়াহর কথা ভাবে।

গত দুই দিন আগের ঘটনা। হঠাৎ এক পেশেন্টের আত্মীয় ফোন দিয়ে বললেন—
“আমার বোনের হুটহাট করে বেহুশ হয়ে যাওয়ার সমস্যা হচ্ছে, আপনি কি একটু বাসায় আসতে পারবেন?”

আমি ঠিকানা জানতে চাইলে বুঝলাম জায়গাটি আমার সেন্টার থেকে খুব বেশি দূরে নয়। তাই বললাম—
“সেন্টারে নিয়ে আসুন।”
পরে তারা ধরাধরি করে রোগীকে গাড়িতে করে সেন্টারে নিয়ে এলো।

এবার রোগীর স্বামী বিস্তারিত জানালেন—
“প্রায় ছয় মাস ধরে এ সমস্যা চলছে। মাঝেমধ্যে হঠাৎ করে বেহুশ হয়ে যায়। অনেকক্ষণ পর জ্ঞান ফিরলে তখন কিছু বলতে পারে।”

পরে কিছু লোকের পরামর্শে রাঙামাটি থেকে এক মগা বৈদ্য/কবিরাজকে আনা হয়। সে এসে নানা উল্টাপাল্টা ঝাড়ফুঁক ও কুফরি মন্ত্র পড়া পানি খাওয়ায়। এর পর থেকে অবস্থার আরও অবনতি হয়। আগে বেহুশ হলেও কিছুক্ষণ পর স্বাভাবিক হয়ে যেত। কিন্তু বৈদ্য আসার পর থেকে রোগী সারাদিন অদ্ভুত আচরণ করতে থাকে—
পাগলামি করা, গান গাওয়া, শিস বাজানো, হাততালি দেওয়া ইত্যাদি নানা রকম বিভ্রান্তিকর কাজ করতে থাকে।

এরপর যখন রুকইয়াহ শুরু করি, তখন ভেতরে থাকা শয়তানের চিৎকার–চেঁচামেচি ভিডিওতেও দেখা যায়। আমি বুঝতে পারলাম, পূর্ণ সুস্থতার জন্য আরও কয়েকটি সেশনের প্রয়োজন হবে। রোগীর পরিবার আজ আবার আসার শিডিউল নিয়েছিল, কিন্তু এখন আর কোনো খবর নেই!

এভাবে অনেকে করে—
পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগেই চিকিৎসা বন্ধ করে দেয়। তারপর যখন সুস্থতা আসে না, তখন বলে—
“রুকইয়াহ করিয়েও কোনো লাভ হয়নি!”

22/08/2025

📢 রুকইয়াহ শারইয়্যাহ — এখন আপনার দোরগোড়ায়!

যাদু, জ্বিন, বদনজর, হিংসা…
এসব সমস্যার সমাধান কি কবিরাজ, তাবিজ, ঝাড়ফুঁকের মাধ্যমে সম্ভব❓

না!
বরং এসব ভ্রান্ত পদ্ধতি মানুষকে বহু সময় শিরক ও কুফরের অন্ধকারে ঠেলে দেয়, ঈমান ধ্বংস করে দেয়!

বহু যুগ ধরে আমাদের সমাজে একটি ভুল প্রথা চালু আছে—
যখন কেউ জ্বিন, যাদু বা বদনজরের মতো অদৃশ্য সমস্যায় আক্রান্ত হয়, তখন অধিকাংশ মানুষ দৌড়ে যায় কবিরাজ, তান্ত্রিক বা তাবিজওয়ালাদের কাছে।
কিন্তু তাদের চিকিৎসা পদ্ধতি প্রায়শই কুফরি মন্ত্র, শিরকি তাবিজ এবং শয়তানি শক্তির উপর নির্ভরশীল, যা একজন মুসলিমকে মুশরিক বানানোর জন্য যথেষ্ট!

অথচ রাসূল ﷺ সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন একমাত্র শরীয়াহসম্মত চিকিৎসা— রুকইয়াহ শারইয়্যাহ।
এটি এমন এক চিকিৎসা যেখানে আছে কেবল আল্লাহর কিতাব, সহীহ দো‘আ এবং নববী নির্দেশনা।
👉 এখানে নেই কোনো শিরক, নেই কোনো কুফর, নেই কোনো শয়তানি সহযোগিতা।

---

📍 চট্টগ্রামের বুকে —

মারকাযুশ-শিফা রুকইয়াহ এন্ড হিজামা সেন্টার

এখানে চিকিৎসা করা হয় কেবল—
📖 কুরআনের আয়াত
🤲 সহীহ দো‘আ
🌿 এবং রাসূল ﷺ এর নির্দেশিত বৈধ বাক্য দ্বারা।

---

🌟 আমাদের বিশেষত্ব

❌ তাবিজ, মন্ত্র, কুফরি ঝাড়ফুঁক নয়।
✅ কেবল কুরআন ও সহীহ সুন্নাহ।

❌ হাজিরা দেখা, ইস্তেখারা করা, গায়েবি কথা নয়।
📖 রোগ নির্ণয় হবে কুরআন তিলাওয়াত, সহীহ দো‘আ ও শরীয়াহসঙ্গত পদ্ধতির মাধ্যমে।

(মহিলাদের জন্য মহিলা হিজামা থেরাপিস্ট আছেন)

---

🩺 আমাদের চিকিৎসার ক্ষেত্রসমূহ

🔹 জ্বীন, যাদু, বদনজর, হাসাদ
🔹 স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদের যাদু
🔹 রিজিক, চাকরি বা পড়ালেখায় বাঁধার যাদুর
🔹 বিয়ে বা সন্তান জন্মে বাঁধার যাদু্র
🔹 শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা
🔹 অনিয়মিত পিরিয়ড, দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথা
🔹 মাইগ্রেন, জয়েন্টের ব্যথা, গ্যাস ও হজম সমস্যা
🔹 ডাক্তারি চিকিৎসায় ফল না পাওয়া দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা

জ্বীন যাদু প্যারানরমাল ইত্যাদি সমস্যার কিছু কমন লক্ষণ সমূহঃ

ঘুমন্ত অবস্থার লক্ষণসমূহ—

(১) রাতে ঠিকমতো ঘুম না হওয়া।
(২) হঠাৎ ঘুমের ভিতর লাফিয়ে ওঠা।
৩/ স্বপ্নে কোন প্রাণীকে আক্রমণ করতে দেখা যেমনঃ সাপ, কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, পেঁচা, সিংহ, শিয়াল, ষাড়, বানর,পাখি ইত্যাদি।
(৪) ঘুমের মাঝে চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না করা।
(৫) ঘুমন্ত অবস্থায় হাঁটাহাঁটি করা।
(৬) স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখা।
(৭) স্বপ্নে মানুষের আকৃতির মতো ভয়ংকর কাউকে দেখা যেমন- খুবই লম্বা, অনেক খাটো, মিডিয়াম ,অনেক সাদা, অনেক কালো, অথবা কেউ আপনাকে হত্যা করার চেষ্টা করছে ইত্যাদি।
(৮) বোবায় ধরা অর্থাৎ ঘুমের মাঝে কেউ চেপে ধরে- ফলে কথা বলা এবং হাত পা নাড়াচাড়া করতে না পারা। প্রায়ই রাতে এমন ঘটনা ঘটা।
(৯) স্বপ্নে গোরস্থান বা পরিত্যক্ত যায়গা, অথবা কোনো মরুভূমি বা সাগর, নদী ইত্যাদি দেখা।
(১০) স্বপ্নে কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে দেখা।
(১১) বেশি বেশি স্বপ্নদোষ হওয়া।
(১২) স্বপ্নে নিজেকে উড়তে দেখা।
(১৩) কোন বিপদ হলে সেগুলো আগে স্বপ্ন দেখা। এবং পরবর্তীতে সেগুলো বাস্তবায়ন হওয়া।
(১৪) স্বপ্নে বিভিন্ন জিনিস খাওয়া।

******এবার জেনে নেওয়া যাক শরীরে জ্বিন থাকলে জাগ্রত অবস্থায় কি কি সমস্যা হতে পারে।

👉 জাগ্রত অবস্থার লক্ষণসমূহ—

(১) দীর্ঘক্ষন মাথাব্যথা এবং প্রচন্ড ব্যাকপেইন, পিরিয়ডের সময় প্রচন্ড ব্যথা, বিকেল অথবা সন্ধ্যার পর থেকে হাত পা জালাপোড়া বা অস্থিরতা শুরু হ‌ওয়া।
(২) ইবাদত বিমুখতা- সালাত,যিকির, তিলাওয়াতে অলসতা এবং উদাসীন হয়ে যাওয়া।
(৩) অল্পতেই প্রচন্ড রেগে যাওয়া।
(৪) হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়া বা এলার্জি বেড়ে যাওয়া এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা শুরু হওয়া।
(৫) মৃগীরোগ।
(৬) শরীরের একাধিক স্থানে ব্যথা দৌড়াদৌড়ি করা, কিংবা কোন অঙ্গ অকেজো হয়ে যাওয়া যাওয়া,
যা সাধারণত ডাক্তারি চিকিৎসায় ভালো হচ্ছে না এবং মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কোন কিছু ধরা পড়ছে না।
(৭) একা একা কথা বলা আবার অনেক সময় ভিন্ন ভাষায় কথা বলা, যে ভাষায় কথা বলতে সে অভ্যস্ত নয়।
(৮) নিজের অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনেক সময় মাথায় অশ্লীল চিন্তা ঘোরাফেরা করা।
(৯) প্রায়ই অদ্ভুত আওয়াজ, কেউ নাম ধরে ডাকছে ইত্যাদি শুনতে পাওয়া। যা অন্য কেউ শুনতে পায় না।
(১০) মাঝে মাঝে কোন কিছুই ভালো লাগেনা ফলে আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে করে।
(১১) হঠাৎ কোন কারন ছাড়াই নাস্তিক টাইপের কথা বলা।
(১২) প্রায় সময় মনে হয় কেউ একজন ফলো করছে অথবা পিছনে পিছনে হাঁটছে।
(১৩) অনিয়মিত পিরিয়ড হওয়া, যেমন-এক মাসে দুইবার হওয়া আবার অনেকের দুই মাসেও একবার হয় না।
(১৪) প্রায় সময় ঘুম থেকে উঠার পর কোন কারণ ছাড়াই লজ্জাস্থানে ব্যথা অনুভব হওয়া।
১৫/ চিন্তা ও মননে দুশ্চিন্তা, হতাশা, অস্থিরতা ও আতঙ্কভাব বিরাজ করা এবং অকারণে অতিরিক্ত ভয় পাওয়া।

---

📌 আমাদের লক্ষ্য

👉 মানুষকে শিরক ও কুফরের অন্ধকার থেকে মুক্ত করে, আল্লাহর কিতাব ও সুন্নাহর আলোয় প্রকৃত চিকিৎসা পৌঁছে দেওয়া।

📌 আমাদের বর্তমান ঠিকানা: মারকাযুস শিফা রুকইয়াহ অ্যান্ড হিজামা সেন্টার, কালামিয়া বাজারের পূর্ব দিকে,বাকলিয়া থানা, ১৮ নাম্বার ওয়ার্ড, আনন্দ সাবান ফ্যাক্টরির পাশে।

📞 যোগাযোগ:
হোয়াটসঅ্যাপ 01779851688

12/08/2025

এক চেয়ারম্যানের স্ত্রী রুকইয়াহ করাতে আসছিলেন। যদিও চেয়ারম্যান সাহেব জ্বিন-যাদুতে তেমন বিশ্বাসী নন, তবুও মনে হয় কেবল স্ত্রীকে খুশি করার জন্যই আমার কাছে এসেছিলেন।

হিস্ট্রি নেওয়া ও ডায়াগনোসিসের মাধ্যমে জানতে পারলাম, তিনি سحر المريض (অসুস্থতার যাদু) এবং سحر القتل (হত্যার যাদু)-তে আক্রান্ত। সমস্যা ছিল—সারা রাত ঘুমাতে পারতেন না, পুরো শরীরে জ্বালাপোড়া হতো, এমনকি এসি চললেও শরীর ঘেমে কাপড় ভিজে যেত।

রুকইয়াহ শুরুর কিছুক্ষণ পরেই শরীরে লুকিয়ে থাকা যাদুর খাদেম হাজির হলো। এরপর দীর্ঘ সময় লেগে গেল জ্বিনের নিয়ন্ত্রণ ছাড়াতে। রোগীর চেতনা ফেরার পর তিনি অনুভব করলেন, আগের তুলনায় অনেকটা সুস্থ হয়েছেন—বুকে যে গিট ছিল, আল্লাহর ইচ্ছায় তা নষ্ট হয়ে গেছে। (যদিও যাদুর খাদেম জ্বিনটি তখনো শরীরে ছিল)

এরপর একদিন পর্যন্ত তিনি মোটামুটি ভালো ছিলেন। আমি যখন একটি কাজে ঢাকায় গেলাম, তখন হয়তো শরীরের ভেতরের জ্বিন এটা বুঝে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিল এবং নানা উপায়ে সবাইকে কষ্ট দিতে শুরু করল।

রোগীর স্বামী কল দিয়ে জানালেন, "হুজুর, আপনার দেওয়া অডিও শুনে এখন আমার স্ত্রীর জ্বিন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। এখন কী করা যায়?" আমি তখনই করণীয় জানিয়ে দিলাম এবং বললাম—আমি ঢাকায় আছি, সেখান থেকে সেন্টারে ফিরলে নিয়ে আসবেন; টানা সেশনের প্রয়োজন হবে।

কিন্তু তারা ঐ দিনই কোনোভাবে জ্বিনের নিয়ন্ত্রণ ছাড়িয়ে নিয়ে গেলেন এক হুজুর নামধারী কবিরাজের কাছে। মাত্র একদিনও অপেক্ষা করতে পারলেন না।

ঢাকা থেকে ফিরে আমি রোগীকে কল দিয়ে বললাম, "আপনার তো আজ আসার কথা ছিল?" তিনি জানালেন, "হুজুর, এখানে এক মসজিদের ইমাম আছেন, উনার কাছ থেকে জ্বিন ছাড়িয়ে নিয়েছি।" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "একেবারে চলে গেছে?" তিনি বললেন, "জ্বি হুজুর, একেবারে চলে গেছে!" আমি বললাম, "এটা কখনোই সম্ভব নয়। সে একেবারে যায়নি। আপনি পরীক্ষা স্বরূপ একটি সেশন নিন, আমি দেখিয়ে দেবো—আছে কি না।"

কিন্তু শয়তানের ধোঁকায় পড়ে আর আসলেন না। আজ, দুই সপ্তাহ পর সকালে, ঐ রোগী ফোন দিয়ে বললেন, "হুজুর, আমি তো আবার অসুস্থ হয়ে গেছি, আমার সমস্যা আগের তুলনায় দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। এখন আমি কী করব?" আমি বললাম, "তখনই আপনাকে বলেছিলাম—জ্বিন বের হয়নি, কিন্তু আপনি আমার কথা শোনেননি।" তিনি বললেন, "আমি হুজুর মানুষ বলে তাকে বিশ্বাস করেছিলাম, হুজুর মানুষ হয়ে ধোঁকা দিবে, বুঝতে পারিনি।"

আমি বললাম, "আমি এখন আপনার চিকিৎসা করাতে পারছি না। এক মাস পর হলে সম্ভব হবে। এর মধ্যে আপনি চাইলে অন্য কোনো রুকইয়াহ সেন্টারে করতে পারেন; আমি ঠিকানা দিয়ে দিচ্ছি।"

তিনি বললেন, "হুজুর, আমি আর কারো কাছে যাবো না। মরি বা বাঁচি, আপনার কাছেই করাবো—এক মাস পরে হলেও।"

এখন আপনারা বলুন—তাকে রুকইয়াহ করানো ঠিক হবে কি?

05/08/2025

পানিতে থাকা যাদুর লক্ষণ.......

১) বেশিরভাগ সময় পানিতে ভাসার মতো অনুভূতি হওয়া।
২) বেশিরভাগ সময় পানিতে ভাসতে স্বপ্নে দেখা।
৩) পানি দেখলে খুব ভয় করা যেমন- পানি (সমুদ্র, পুকুর বা নদী) দেখলে চিৎকার চেঁচামেচি করা, মনে হয় শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যায় ইত্যাদি।
৪) বেশিরভাগ সময় এমন স্বপ্ন দেখা যে, আমাকে কেউ পানির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে, পানির ঢেউয়ের মাঝে ভাসছি, কেউ আমাকে পানিতে চুবিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে ইত্যাদি।
৫) প্রচুর পরিমাণে মাছ স্বপ্নে দেখা।

যে সকল রোগীদেরকে জাদু করে মূল যাদু পানিতে ফেলে দেওয়া হয় তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।

দুই তিনটা লক্ষণ মিলে গেলে ধরে নিতে পারেন আপনার যাদু পানিতে আছে।

08/07/2025

যেভাবে ছোটবেলা থেকে জ্বিন শরীরে প্রবেশ করেছে এবং কবিরাজি চিকিৎসার নামে আরো শক্তিশালী হয়েছে শুনুন!

হিজামা (Cupping Therapy) ইসলামী চিকিৎসা পদ্ধতির অন্যতম, এবং হাদীসে এর সুস্পষ্ট গুরুত্ব ও উপকারিতার বিবরণ রয়েছে। নিচে হিজ...
07/07/2025

হিজামা (Cupping Therapy) ইসলামী চিকিৎসা পদ্ধতির অন্যতম, এবং হাদীসে এর সুস্পষ্ট গুরুত্ব ও উপকারিতার বিবরণ রয়েছে। নিচে হিজামা সম্পর্কে কিছু সহীহ হাদীস তুলে ধরা হলো:

হিজামার ফজিলত ও উপকারিতা সম্পর্কে হাদীসসমূহ:

✅ ১. সর্বোত্তম চিকিৎসা

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন:

"তোমরা যে চিকিৎসা করো তার মধ্যে সর্বোত্তম হচ্ছে হিজামা।"
📚 সহীহ বুখারী: ৫৬৯৬

✅ ২. ফেরেশতারা হিজামার পরামর্শ দেন

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন:

"আমি মিরাজ রাতে এমন কাউকে পাশ কাটিয়ে যাইনি যিনি আমাকে বলেননি: ‘হে মুহাম্মদ! তোমার উম্মতকে হিজামা করতে বলো।’"
📚 সুনান ইবনে মাজাহ: ৩৪৭৭ • সহীহ বলেছেন শাইখ আলবানী

✅ ৩. নির্দিষ্ট দিনগুলোর হিকমত

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন:

"যে ব্যক্তি ১৭, ১৯ এবং ২১ তারিখে হিজামা করে, সে বহু রোগ থেকে মুক্তি পায়।"
📚 সুনান আবু দাউদ: ৩৮৬১ • সহীহ আলবানী

✅ ৪. রোগের নিরাময়

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন:

"নিশ্চয়ই হিজামার মধ্যে রোগ থেকে শিফা রয়েছে।"
📚 সহীহ মুসলিম: ২২০৫

✅ ৫. মাথাব্যথার জন্য হিজামা

ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন:

"রাসূল ﷺ মাথাব্যথার কারণে হিজামা করিয়েছিলেন।"
📚 সহীহ বুখারী: ৫৭০১

🩺 হিজামার চিকিৎসাগত উপকারিতা (চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে):

রক্তের বিষাক্ত উপাদান দূর করে

শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়

ব্যথা ও জোড়ের ব্যথা উপশমে সহায়ক

ঘুম ও হজম সমস্যায় উপকার

মানসিক প্রশান্তি ও রিলাক্সেশনে সহায়ক

হারমোনাল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে

🔖 টীকা: হিজামা করার জন্য প্রশিক্ষিত ব্যক্তির মাধ্যমে এবং স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে করানো উচিত। ইসলামী দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী এটি শুধুই শরীরের সুস্থতা নয়, বরং একটি সুন্নাতও বটে।

05/07/2025

পুরো ভিডিওতে দেখুন ⤵️

এই বোন বিচ্ছেদের যাদুতে আক্রান্ত স্বামী আজ অনেক দিন ধরে স্ত্রী থেকে দূরে আছেন এক খারাপ মহিলার পাল্লায় পড়ে। ফলে স্বামী স্ত্রীর নিকট আসতে চাইলেও এখন আর আসতে পারে না! কোনকিছুর মধ্যে যেন আটকে আছে। পরে কয়েক সেশন রুকইয়াহ করানোর ফলে আলহামদুলিল্লাহ যাদুর স্থানের খোঁজ মিললো।

ভিডিওর শেষের দিকে জ্বিন তথ্য দিছে যাদুর বস্তু কোন স্থানে রাখা আছে!

20/06/2025

মানুষ কতটা জঘন্য নিকৃষ্ট হলে এমন কাজ করতে পারে সদ্য মরে যাওয়া বাবার কবরে মৃতকে দাপন করার আগেই পুতে রাখছিল যাদুর পুতুল।

যা মূলত অসুস্থ বানিয়ে রাখার জন্য করা হয়েছিল!

সেই থেকে সারা শরীর ব্যথার কারণে নড়তে পারে না, অন্যান্য অসুস্থতা সাথে তো আছেই!

এই ৫/৬ মাস পর্যন্ত ডাক্তারের পিছনে টেস্টে প্রায় ১ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গেছে কিন্তু যেই রোগ সেই আছে যদিএ হালকা কমে কিন্তু আবার বাড়ে। ডাক্তারেও বলে দিছিল আপনার এই বাত ব্যথার ঔষধ আজীবন খেতে হবে!

এরপর রুকইয়াহ করানোর পর আসল রহস্য বেরিয়ে এলো। এখন যাদু তোলার পালা আল্লাহ যেন এই কঠিন কাজকে সহজ করে দেন।

📌 আপডেট আলহামদুলিল্লাহ রোগী প্রায় সুস্থের দিকে কবর এবং শত্রুর বাড়ির সামনে যাদু পুঁতানো ছিল, যা শয়তান নিজের কষ্ট সহ্য করতে না পেরে নিজেই এভাবে হাত ঘুরিয়ে নষ্ট করার চেষ্টা করতেছে। এবং তার দাবি সে উভয় যাদু নষ্ট করে দিছে। এখন দেখা যাক কতটুকু সত্য হয়!

আল্লাহ সাহায্যকারী।

15/05/2025

একজন পেশেন্ট তাদের ডিপ ফ্রিজে এতগুলো চুল পেলো! যেখানে চুল আসার কোন সম্ভাবনায় নেই। কিছুদিন আগেভ ফ্রিজটা পরিষ্কার করে রাখছিল।

পরে থাকে জানালাম চুলগুলো যাদু নষ্টের নিয়মে নষ্ট করে ফেলতে যখন পড়া পানিতে চুলগুলো রাখা হয় তখন ভিক্টিমের প্রচুর রিয়েকশন হয় এবং খারাপ লাগে!

Address

চৌমুহনী, আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম
Chittagong

Telephone

+8801779851688

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রুকইয়াহ শারইয়্যাহ ও হিজামা সার্ভিস চট্টগ্রাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to রুকইয়াহ শারইয়্যাহ ও হিজামা সার্ভিস চট্টগ্রাম:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram