Finite Partners

Finite Partners our products 100% Organic & pure, so no side affect

এটা বাংলাদেশ বিসিএস সাইন্সল্যাবের পরিক্ষিত ১ মাত্র প্রডাক্ট এতে কোনো সাইড এফেক্ট নেই সম্পুর্ন ন্যাচারাল। যা আপনাকে দিবে স্থায়ী সমধান। ইনশাআল্লাহ ১০০% ভালো রেজাল্ট পাবেন। স্থায়ী রেজাল্ট এর জন্য ২মাস ব্যবহার করতে হবে।

18/03/2023
কম সময়ে হয়ে যাওয়া এটা প্রায় মানুষের সমস্যা! বি^বাহিত ভাইদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। বাংলাদেশ সাইন্স ল্যাব স্বীকৃত তাতে কোনো...
17/03/2023

কম সময়ে হয়ে যাওয়া এটা প্রায় মানুষের সমস্যা!
বি^বাহিত ভাইদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
বাংলাদেশ সাইন্স ল্যাব স্বীকৃত তাতে কোনো সা^ইড এ^ফেক্ট নেই। বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে আসুন।

সফেদা বেশ পরিচিত একটি দেশি ফল। এটি সম্পূর্ণ ফ্যাটমুক্ত। সফেদা গাছ বহুবর্ষজীবী, চিরসবুজ বৃক্ষ। এর আদি নিবাস মেক্সিকোর দক্...
16/03/2023

সফেদা বেশ পরিচিত একটি দেশি ফল। এটি সম্পূর্ণ ফ্যাটমুক্ত। সফেদা গাছ বহুবর্ষজীবী, চিরসবুজ বৃক্ষ। এর আদি নিবাস মেক্সিকোর দক্ষিণাংশ, মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চল। পেটেনেস ম্যানগ্রোভ ইকো-অঞ্চলের উপকূলীয় ইউকাতানে এই গাছ প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার লাভ করে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও মেক্সিকোতে এর ব্যাপক উৎপাদন হয়। যারা মিষ্টি পছন্দ করেন তারা সফেদা খেতে পারেন। সফেদায় প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘সি’ রয়েছে। নিয়মিত সফেদা খেলে ওরাল ক্যান্সার প্রতিরোধ ও দাঁত ভালো থাকে। পাকা সফেদায় পেতে পারেন পটাশিয়াম, কপার, আয়রন, ফোলেট, নিয়ামিন ও পান্টোনিক অ্যাসিড।সফেদা গাছ ৩০ মিটার কিংবা এর চেয়েও লম্বা হতে পারে। এর কাণ্ডের ব্যাস ১.৫ মি. পর্যন্ত হতে পারে। এর ছালে প্রচুর সাদা আঠালো কষ থাকে। যা ‘চিকল’ নামে পরিচিত। দুধের মতো কষগুলো বেশ আটালো, তাই এক সময় চুইংগাম শিল্পের অন্যতম উপাদান হিসেবে বিবেচিত হত। এক সময় চুইংগামের কাঁচামাল ছিল এর কষ। এর পাতা সুন্দর, মাঝারি আকারের, সবুজ ও চকচকে।সফেদার রয়েছে ওষুধি গুণ। সেল ড্যামেজ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ঘন ঘন ঠান্ডা লাগার সমস্যা কমায়। ত্বকে বয়সের ছাপ দূর করে। শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফুসফুস ভালো রাখে। সফেদার বীজের নির্যাস কিডনি রোগ সারাতে সাহায্য করে। সফেদা হজমে সাহায্য করে। অর্ধেক পাকা সফেদার পানি ফুটিয়ে কষ বের করে ব্যবহারে ডায়রিয়া ভালো হয়।১০০ গ্রাম সফেদায় আছে ৮৩ ক্যালরি, ৩.৯ গ্রাম মিনারেল, ৫.৬ গ্রাম ফাইবার, প্রথম গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ১৪.৭ গ্রাম ভিটামিন। সফেদা গাছের ছাল ও পাতা সমান উপকারী। গবেষণায় প্রমাণিত, সফেদার পাতা ঠান্ডাজনিত অসুখ কমাতে সাহায্য করে।

jugantorপ্রচ্ছদফিচারঘরে বাইরেAdvertisementপুষ্টিগুণগুণে ভরা জাম্বুরা যুগান্তর ডেস্ক  ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১২:০০ এএম  |  প...
16/03/2023

jugantor
প্রচ্ছদ
ফিচার
ঘরে বাইরে
Advertisement

পুষ্টিগুণ
গুণে ভরা জাম্বুরা
যুগান্তর ডেস্ক
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১২:০০ এএম | প্রিন্ট সংস্করণ
261
Shares
facebook sharing buttonmessenger sharing buttonwhatsapp sharing buttontwitter sharing buttonlinkedin sharing button
গুণে ভরা জাম্বুরা
ফাইল ছবি
লম্বা দানাদার সবুজ মোটা খোসাযুক্ত ফল জাম্বুরা। এ ফল একদিকে যেমন রসে টইটম্বুর তেমনি গুণেও ভরপুর। টক কিংবা মিষ্টি, মুখরোচক এ ফল তাই সবার কাছেই খুব প্রিয়। মৌসুমি এ ফলটি বছরের এ সময়ই বাজারে চোখে পড়ে। নুন, লঙ্কা, চিনি মিশিয়ে এর ভর্তা যেমন অলস দুপুরের সঙ্গী হয় তেমনি গরমে তৃষ্ণা মেটাতেও জাম্বুরার শরবতের জুড়ি নেই। তবে এ ফলটি অবস্থান ভেদে ভিন্ন ভিন্ন নামেও পরিচিত। বাতাবি লেবু, বাতাবি লেবু, ছোলম, বড় লেবু ইত্যাদি নামেও অনেকের কাছে পরিচিত জাম্বুরা। একটি পরিপক্ব জাম্বুরা থেকে ভিটামিন-এ, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, বায়োফ্লাভোনয়েডস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, হেলদি ফ্যাট, প্রোটিন এবং এনজাইমসের মতো নানা পুষ্টিগুণ যেমন মিলে তেমনি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এর জুড়ি নেই। জ্বর, ঠান্ডা কিংবা কাশির মতো সমস্যাতেও জাম্বুরা ম্যাজিকের মতো কাজ করে। এ ছাড়া যাদের দাঁতের ব্যথার সমস্যা আছে তাদের জন্যও জাম্বুরা খুবই উপকারী একটি ফল। এ ছাড়া জাম্বুরাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে পাশাপাশি হার্ট ভালো রাখতেও সহায়তা করে। অন্যদিকে করোনাভাইরাস মহামারির সময়েও জ্বর, ঠান্ডা, কাশি থেকে আপনাকে সুরক্ষিত রাখতে পারে এ মৌসুমি ফলটি। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে জাম্বুরা খাওয়ার বেলাতে কিছু বিষয় মাথায় রাখা আবশ্যক। অনেক বেশি পরিমাণে না খেয়ে দুপুরের খাবারের পর জাম্বুরা আপনি খাবার তালিকায় রাখতে পারেন। অন্যদিকে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা আবার খুব সহজেই বেছে নিতে পারেন এ মুখোরোচক ফলটি। জাম্বুরার এসব গুণাবলি ছাড়াও মুখের রুচি বাড়াতে, পেটের সমস্যা দূর করতে কিংবা যারা ডায়েটে আছেন তারাও বেছে নিতে পারেন এ ফলটি। অনেকেই আবার প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ভালো রাখতে চান। তাদের ক্ষেত্রে জাম্বুরা ত্বক উজ্জ্বল করতে, ব্রণের সমস্যা দূর করতে বেশ কার্যকর। অন্যদিকে শরীরে থাকা মৃত কোষ কিংবা ভাইরাসের মতো জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করতেও জাম্বুরার তুলনা নেই। এ ক্ষেত্রে ক্যানসারসহ যাদের ইউরিনের সমস্যা আছে তাদের জন্যও জাম্বুরা উপকারী একটি ফল। তাই স্বাস্থ্যসচেতন মানুষদের জন্য জাম্বুরা হতে পারে খুব সহজ একটি সমাধান এবং এমন একটি মৌসুমি ফল যাতে আপনি একদিকে যেমন ভিটামিন, পটাসিয়াম, মিনারেল পাবেন তেমনি আপনার মুখের স্বাদে বৈচিত্র্য আনতেও সহায়তা করবে এ ফলটি।

আখ খাওয়ার উপকারিতা  আখ একধরণের বহুবর্ষজীবী ঘাস। এটি বাশঁ ও ঘাসের জাতভাই। আখের কাণ্ড চিনির প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে পরিচিত। ...
16/03/2023

আখ খাওয়ার উপকারিতা

আখ একধরণের বহুবর্ষজীবী ঘাস। এটি বাশঁ ও ঘাসের জাতভাই। আখের কাণ্ড চিনির প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে পরিচিত। প্রথাগতভাবে আখের কান্ডের এক টুকরার দুই-তৃতীয়াংশ মাটিতে পুঁতে দিয়ে এর চাষ করা হয়। তবে ইদানীং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গবেষণাগারে টিস্যু কালচারের মাধ্যমেও আখের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। বাংলাদেশে গড়ে প্রতি বছর ০.৪৩ মিলিয়ন একর জমিতে ৭.৩ মিলিয়ন মে.টন আখ উৎপন্ন হয়।

আখ যেভাবে খাবেন:

কাঁচা:
কাঁচা আখের ডাল প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি স্বাদযুক্ত। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কাঁচা খাওয়া হয়। তবে খাওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে ডাঁটির চারপাশের শক্ত ত্বক সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

রস:
এই সুস্বাদু পানীয়টি তৈরি করতে লাগে লেবুর রস, আদা এবং আখের এক্সট্র্যাক্ট বা নির্যাস। এটির প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।

সামার ড্রিঙ্ক:
কিউই ফল এবং পুদিনা পাতার সাথে আখের রস মিশিয়ে সহজেই গ্রীষ্মকালীন পানীয় তৈরি করতে পারেন যা শরীরকে শীতল রাখবে।

আখের রসে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম থাকে।
আখের রসে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম থাকে। ছবি: সংগৃহীত
আখ খাওয়ার উপকারিতা:

আখ যেহেতু প্রাকৃতিক মিষ্টি তাই এটি সবাই খেতে পারে। তাছাড়াও আখের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। জেনে নিন সেগুলো-

শীতের সময় হাইড্রেশন:
শীতকালে মানুষ প্রায়শই পানি পান করতে ভুলে যায়। আখের রসে প্রচুর পরিমাণে ইলেক্ট্রোলাইট রয়েছে। তাই আখের রস পান করলে দীর্ঘ সময় হাইড্রেড থাকা যায়।

প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক:
আখের রস প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। এটি উপকারী কারণ আখের রস কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি দূর করে এবং মূত্রনালীর সংক্রমণ রোধ করে।

চিকৎসকরা হরিতকি গাছকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করে থাকেন। তারা বলেন, মানুষের কাছে এ বৃক্ষ মায়ের মতোই আপন। মানুষের শরীরে সংক্রমি...
16/03/2023

চিকৎসকরা হরিতকি গাছকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করে থাকেন। তারা বলেন, মানুষের কাছে এ বৃক্ষ মায়ের মতোই আপন। মানুষের শরীরে সংক্রমিত প্রায় সব রোগ-ব্যাধির ওষুধ হিসেবে হরিতকির ব্যবহার রয়েছে। সব রোগ হরণ করে বলেই প্রাচীন শাস্ত্রকাররা এর নাম দিয়েছেন হরিতকি।

ড. তপন কুমার দে তার ‘বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় গাছ-গাছড়া’ বইয়ে হরিতকির ঔষধের গুণাগুণ তুলে ধরেছেন-

ঔষধি ব্যবহার

১) অর্শ রোগে হরিতকি চূর্ণ তিন থেকে পাঁচ গ্রাম পরিমাণ ঘোলের সঙ্গে একটু লবণ মিশিয়ে খেলে সেরে যাবে।

২) রক্তার্শে আখের গুড়ের সঙ্গে হরিতকি গুঁড়া মিশিয়ে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই সুফল পাওয়া যায়।

৩) চোখের রোগের ক্ষেত্রে হরিতকি ছেঁচে পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি দিয়ে চোখ ধুতে হবে।

৪) পিত্ত বেদনায় সামান্য গাওয়া ঘিয়ের সঙ্গে হরিতকি গুঁড়া সেবন করতে হয়।

৫) গলার স্বর বসে গেলে মুথা ও হরিতকি চূর্ণ মধুর সঙ্গে বেটে অথবা যোয়ানের সঙ্গে পান করলে স্বর স্বাভাবিক হয়।

৬) হরিতকি ফল হৃদরোগ, বদহজম, আমাশয়, জন্ডিস এবং ঋতুস্রাবের ব্যথায় খাওয়ানো হয়।

৭) ফলের রস জ্বর, কাশি, হাঁপানি, পেট ফাঁপা, ঢেকুর উঠা, বর্ধিত যকৃত ও প্লীহা, বাতরোগ ও মূত্রনালীর অসুখেও বিশেষ উপকারী।

৮) কাঁচা ফল রেচক হিসেবে কাজ করে।

৯) আধুনিক ভেষজ চিকৎসকরা ফুঁসফুঁস ও শ্বাসনালীঘটিত রোগে হরিতকি বহুল ব্যবহার করে থাকেন। কাশি ও শ্বাসকষ্টে হরিতকি খুবই কর্যকর।

১০) এছাড়া, ঘন ঘন পানির তৃষ্ণা কিংবা বমি বমি ভাব কাটাতেও হরিতকি ব্যবহৃত হয়।

১১) ত্রিফলা অর্থাৎ আমলকি, হরিতকি ও বহেরা এর প্রতিটির সমপরিমাণ গুঁড়ার শরবত কোলেস্টেরল কমাবার অর্থাৎ প্রেসার বা রক্তচাপ কমাবার মহৌষধ। এক ওষুধ গবেষক দলের মতে, আধুনিক যে কোন এ্যালোপ্যাথিক ঔষধের তুলনায় ত্রিফলা কোলেস্টেরল কমাবার ক্ষেত্রে অনেক বেশি ফলপ্রসূ।

পরিচিতি : মধ্যম থেকে বৃহদাকারের পত্রমোচী বৃক্ষ। উচ্চতায় ২০-৩০ মিটার হয়। বাকল গাঢ় বাদামী। বাকলে লম্বা ফাটল থাকে। পাতা লম্বাকৃতির, ৭-২০ সে.মি. হয়। ফুল সাদা বা হলুদ হয় এবং স্পইকে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকে। ফল ড্রপ, ঝুলন্ত, চার সে.মি লম্বা সবুজাভ হয়। কাঠের রং ঘন বেগুনি, খুব শক্ত, ভারী ও মাঝারি আকারের টেকসই।

আমলকী হল আমাদের দেহের জন্য সবচাইতে উপকারি ভেষজের মাঝে একটি। এটি আপনি প্রতিদিনই খেতে পারেন এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়...
16/03/2023

আমলকী হল আমাদের দেহের জন্য সবচাইতে উপকারি ভেষজের মাঝে একটি। এটি আপনি প্রতিদিনই খেতে পারেন এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। বরং আছে দারুণ সব উপকার।

প্রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খান একটি করে আমলকী। কিংবা আমলকীর আচার। খেতে পারেন আমলকীর মোরব্বা কিংবা আমলকীর পাউডার ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়। এই সামান্য আমলকী আপনার দেহের করবে বিস্ময়কর সব উপহার। কীভাবে জানতে চান? আসুন জানি প্রতিদিন একটি আমলকী খাওয়ার ২০টি উপকারিতা সম্পর্কে।

১) আমলকী চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

২) এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।

৩) আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। এছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।

৪) এক গ্লাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকী গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু'বার খেতে পারেন। এ্যাসিডেটের সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করবে।

৫) আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকীর আচার হজমে সাহায্য করে।

৬) প্রতিদিন সকালে আমলকীর রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

৭) আমলকীর রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ। চোখ চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়।

৮) আমলকী চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৯) এছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।

১০) আমলকীর টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। রুচি বৃদ্ধি ও খিদে বাড়ানোর জন্য আমলকী গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে খেতে পারেন।

১১) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।

১২) কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকী অনেক উপকারী।

১৩) ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপকারী।

১৪) শরীর ঠাণ্ডা রাখে, শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, পেশী মজবুত করে।

১৫) এটি হৃদযন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকীর আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে।

১৬) শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।

১৭) লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।

১৮) এর এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ফ্রি র‌্যাডিকালস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র‌্যাডিকালস।

১৯) সর্দি-কাশি, পেটের পীড়া ও রক্তশূন্যতা দূরীকরণে বেশ ভালো কাজ করে।

২০) ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল লেভেলেও কম রাখাতে যথেষ্ট সাহায্য করে।

মুখরোচক আর সঙ্গে গুণেভরা একটি মৌসুমি ফল জলপাই। গ্রীষ্মের মাঝামাঝি মলিন সাদা ফুলে গাছ ছেয়ে গেলেও এর ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয় ...
16/03/2023

মুখরোচক আর সঙ্গে গুণেভরা একটি মৌসুমি ফল জলপাই। গ্রীষ্মের মাঝামাঝি মলিন সাদা ফুলে গাছ ছেয়ে গেলেও এর ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয় শরৎ-হেমন্তে। কাঁচা কিংবা পাকা- যে কোনো অবস্থাতেই জলপাই খেতে বেশ সুস্বাদু।

তাই যাদের পেটে সমস্যা, বদ-হজম কিংবা মুখের অরুচি আছে, তারা তাদের খাবার তালিকায় যুক্ত করে নিতে পারেন মৌসুমি এ ফল জলপাই। শুধু জলপাই ফল হিসেবে নয়, এর তেল থেকে শুরু করে পাতারও রয়েছে নানা ঔষধি গুণাবলি। এছাড়া জলপাইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ এবং ভিটামিন ‘এ’, যা আপনার দাঁতের গোরা মজবুত করতে, হাড়ের ক্ষয়রোধ করতে কিংবা ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে বেশ কার্যকরী।

স্ন্যাকস হিসেবে কাজুবাদাম কম-বেশি সকলেই ভালোবাসেন। আবার পায়েস, মিষ্টি ও আইসক্রিমে আলাদা মাত্রা যোগ করতে কাজুবাদামের জুড়...
15/03/2023

স্ন্যাকস হিসেবে কাজুবাদাম কম-বেশি সকলেই ভালোবাসেন। আবার পায়েস, মিষ্টি ও আইসক্রিমে আলাদা মাত্রা যোগ করতে কাজুবাদামের জুড়ি মেলা ভার। শুধু তা-ই নয়, চিকেন চাঁপের মতো রান্না এবং আরও নানা রান্নায় স্বাদ আনতেও কাজুবাদাম অপরিহার্য।

আর এখন কিন্তু কাজুরই মরসুম। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। তাই পুষ্টিগুণে ভরা এই সুস্বাদু বাদাম খাওয়ার এটাই সেরা সময়, যা গরমে সুস্থ রাখবে। তাহলে আলোচনা করে নেওয়া যাক, কাজুর গুণাগুণ এবং রান্নায় এর ব্যবহার সম্পর্কে।

শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায় কিসমিস। কিন্তু শুকনো কিসমিস খাওয়ার বদলে ভিজিয়ে খেলে...
15/03/2023

শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায় কিসমিস। কিন্তু শুকনো কিসমিস খাওয়ার বদলে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিসমিস ভেজানো পানি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। রোজ কিসমিসের পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই।

এছাড়া, কিসমিস হৃদয় ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল। কিসমিসে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে। আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা সহজে রোগমুক্তির কারণ। আর আছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার।

Address

Chittagong

Telephone

+8801622193999

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Finite Partners posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram