Dual Fitness Centre

Dual Fitness Centre Dual Fitness Centre is an organization to help women to be fit physically as well as mentally.

বিভিন্ন ভাষার সংমিশ্রণে কথা না বলে, আমরা যখন বাংলা ভাষাকে ভালবেসে দৈনন্দিন জীবনে সুন্দরভাবে বাংলা ভাষার চর্চা করবো তখনই ...
21/02/2024

বিভিন্ন ভাষার সংমিশ্রণে কথা না বলে, আমরা যখন বাংলা ভাষাকে ভালবেসে দৈনন্দিন জীবনে সুন্দরভাবে বাংলা ভাষার চর্চা করবো তখনই ভাষা-শহীদদের প্রতি সম্মান জানানো হবে। আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পাবে তার স্বার্থকতা।

14/02/2024
12/02/2024

#ব্যায়াম_করার_পূর্বে_লক্ষণীয়_বিষয়_সমূহঃ
আমরা সবাই জানি সুস্থতার জন্যে শারীরিক ব্যায়াম খুবই উপকারী। কিন্তু ব্যায়াম করার পূর্বে আমাদের কিছু বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক। নিম্নে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো

#প্রথমতঃ শারীরিক ব্যায়াম শুরু করার পূর্বে আমাদের নিরাপত্তার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে ব্যায়ামগুলো করতে চাচ্ছেন তা আপনার শরীরের জন্য নিরাপদ কিনা বা সেগুলো আপনার শরীরের কোন ক্ষতি করবে কিনা সে বিষয়ে নজর দিতে হবে। আমরা সাধারণত কোন পেশীবহুল সুঠাম দেহের মানুষকে দেখলে তাকে অনুসরণ করে তার মত হওয়ার চেষ্টা করি কিন্তু আপনার শরীর তার মত নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার পেশী বা স্পাইনাল কর্ড আঘাতপ্রাপ্ত হবে। আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। মেয়েরা সাধারণত জিরো ফিগারের কোন সুন্দর নায়িকা বা মডেল কে দেখলে তার মত হবার জন্য তাকে অনুসরণ করে থাকে। এটা একদমই ঠিক নয়। নিজের শরীর না বুঝে অতিরিক্ত বা অনুপযুক্ত ব্যায়াম করলে সেটা আপনার শরীরকে অসুস্থ এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকিও এনে দিতে পারে। আমাদের দেশে ফিটনেস সেন্টার গুলোতে সাধারণত সবার জন্য একই ধরনের ব্যায়াম দেয়া হয়। এই ব্যায়ামগুলো সকলের জন্য নিরাপদ নাও হতে পারে। ব্যায়াম করার মূল উদ্দেশ্য হলো সুস্থতা। আপনার শারীরিক গঠন, আপনার কি কোন রোগ আছে কিনা, আপনার কোন জেনেটিক্যাল সমস্যা আছে কিনা এ বিষয়গুলো লক্ষ্য না করে আপনি যদি ব্যায়াম করতে থাকেন এ ব্যায়ামগুলো আপনাকে সুস্থ না করে বরঞ্চ শারীরিকভাবে অসুস্থ করে দিবে। ফলে ব্যায়াম করার মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে।

#দ্বিতীয়তঃ দ্বিতীয় যে বিষয়টির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে তাহলো, ব্যায়াম অবশ্যই নিয়মিত করতে হবে। এখানেই আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল হয়ে যায়। আমরা সাধারণত কয়েকদিন ব্যায়াম করার পর ছেড়ে দেই। এতে করে ব্যায়ামের কোন উপকারিতা পাওয়া যায় না। আপনি প্রতিদিন কতক্ষণ ব্যায়াম করছেন অথবা কি কি ধরনের ব্যায়াম করছেন সেটার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত ব্যায়াম করছেন কিনা। এটা হতে পারে ১৫ মিনিট, ৪৫ মিনিট বা এক ঘন্টা, সময় কম-বেশি কোন সমস্যা নয়। আমাদের উচিত সুস্থতার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমরা অনেক উৎসাহ নিয়ে মনের জোরে ব্যায়াম করা শুরু তো করি কিন্তু ধরে রাখতে পারি না। প্রকৃতপক্ষে নিয়মিত ব্যায়াম না করলে ব্যায়াম করার যে উপকারিতা তা পাওয়া যায় না। তাই আমাদের মানসিক ধীরস্থিরতা সহকারে নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে হবে।

#তৃতীয়তঃ এরপর আমাদের যে বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে তা হল মূল ব্যায়াম শুরু করার পূর্বে আমাদের Stressing বা পেশী নমনীয় করার জন্য কিছু হালকা ব্যায়াম করতে হবে। স্ট্রেচিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আপনার পেশী যদি দৃঢ় হয়ে থাকে তাহলে ব্যায়াম শুরু করার সাথে সাথে পেশিতে টান পরবে এবং পেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এতে আপনার শরীরে ব্যথা করবে। আপনি ঠিকমতো ব্যায়াম করতে পারবেন না। ব্যায়াম করার সময় Stressing exercise কে কখনো বাদ দিবেন। Stressing সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। এক ধরনের স্ট্রেচিং এর ক্ষেত্রে বার বার একই ধরনের ব্যায়াম দ্রুততার সাথে করা হয় যেমন ব্যায়ামের শুরুতে আমরা ওয়ার্ম আপ করে থাকি। আর এক ধরনের স্ট্রেচিং এর ক্ষেত্রে ব্যায়ামের কোন একটা পজিশনে কিছুক্ষণ হোল্ড করতে হয় বা ধরে রাখতে হয়। এ ধরনের ব্যায়ামের মধ্যে যোগব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত। যোগব্যায়াম করলে আমাদের শরীরের পেশীতে শিথিলতা আসে। আপনি যদি এক ঘন্টা ব্যায়াম করতে চান প্রথম ১৫ মিনিট ওয়ার্ম আপ করে নেবেন এবং শেষ ১৫ মিনিট যোগ ব্যায়াম করবেন। এভাবে ব্যায়াম করলে আপনি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

#চতুর্থতঃ সর্বশেষ যে বিষয়ে দিকে নজর রাখতে হবে সেটা হলো আপনাকে এমন কিছু ব্যায়াম করতে হবে যাতে আপনার শক্তি বাড়ে। অন্যভাবে বললে, যে ব্যায়ামগুলো পেশী বৃদ্ধির জন্য সহায়ক সেগুলো করতে হবে। কারন আমাদের শরীরে আমরা পেশী বৃদ্ধির মাধ্যমে কাজ করার শক্তি পেয়ে থাকি। আপনি যদি পেশী বৃদ্ধির ব্যায়াম না করে শুধু ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম করতে থাকেন, তাহলে আপনার ওজন কমে গেলেও ওজন কমার সাথে সাথে আপনি দুর্বল হয়ে পড়বেন। যেটা আপনার জন্য ভাল হবে না। তাছাড়া শরীরে যদি পর্যাপ্ত মাসেল বা পেশী না থাকে তাহলে আপনি যখন ব্যায়াম করবেন তখন আপনার জয়েন্ট গুলোতে বেশি চাপ পড়বে এবং প্রচন্ড ব্যথা করতে থাকবে। আর যদি আপনার শরীরে পেশী বৃদ্ধি পায় তাহলে পেশীগুলো এই চাপ নিয়ে নিবে। আপনারও ব্যায়াম করার পর দুর্বল লাগবে না।
সাধারণত ব্যায়াম অনেক ধরনের হয়ে থাকে। বিভিন্ন ব্যায়ামের কাজ ভিন্ন ভিন্ন। আপনাকে আপনার ধরন বুঝে ব্যায়াম করতে হবে। এজন্য ব্যায়াম করার পূর্বে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আপনি কোন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। একজন প্রশিক্ষকের অধীনে থেকে নিয়মিত সঠিকভাবে ব্যায়াম করলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন।

আশা করি উপরে আলোচিত বিষয় গুলো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।এই সবগুলো বিষয়ের সমন্বয় করতে পারলে ব্যায়াম করে আপনি উপকার পাবেন। সবল সুঠামদেহের অধিকারী হয়ে জীবনকে সাবলীল ও উপভোগ্য করে গড়ে তুলতে পারেন সেটাই আপনার জন্য কামনা।

05/02/2024

মানুষের জীবনে কোন কিছু পাওয়ার বা অর্জনের আকাঙ্ক্ষা বা ইচ্ছা (Desire) থাকা খুবই ভালো। কিন্তু এই আকাঙ্ক্ষার পেছনে উদ্দেশ্য যদি ভালো না হয় তাহলে এটাই আপনার মানসিক অশান্তির কারণ হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি দেখবেন যে, জীবনে অনেক কিছু অর্জন করেও আপনি সুখী হতে পারছেন না। যেমন ধরুন, আমরা শিক্ষা অর্জন করে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত হই একটি সুন্দর, নিরাপদ, ও আরামদায়ক জীবন পরিচালনার জন্য। কিন্তু কারো যদি শিক্ষা অর্জনের পেছনে উদ্দেশ্য থাকে নিজেকে বড় করে অন্যকে ছোট দেখানো, তাহলে তার আরও ইগো বাড়বে কিন্তু সুখ বাড়বে না। সে হয়তো সাময়িক আনন্দ পাবে কিন্তু সে খুব দ্রুতই বুঝতে পারবে এটা প্রকৃত আনন্দ নয়। আবার আপনি যদি আমদায়ক জীবনের জন্য একটা সুন্দর বাড়ি অথবা একটা দামি গাড়ি কিনে থাকেন, তাহলে এটা আপনাকে উপকৃত করার পাশাপাশি আনন্দিত করে তুলবে। কিন্তু আপনি যদি অন্যদের দেখানোর উদ্দেশ্যে এই একি কাজ করেন, তাহলে শুধু হিংসা বিদ্বেষই বাড়তে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে এই লোক দেখানোর প্রবণতা আরো বেড়ে গেছে। যেমন - একজন মানুষ সুন্দর একটা প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়াতে গিয়েছে। অপরূপ সুন্দর প্রকৃতির ছোঁয়ায় তার মনে প্রশান্তি চলে আসার কথা কিন্তু সে যদি পুরো সময়টা ফেসবুকে ছবি বা স্ট্যাটাস দিবে বলে ছবি তুলতেই থাকে তাহলে সে প্রকৃতিকে উপভোগই করতে পারবে না। ফলে ঘুরতে যাবার মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। বেড়াতে গিয়ে ছবি তোলা বা ফেসবুকে সেই ছবি আপলোড করা খারাপ কিছু নয়, যদি আপনি আপনার মনের আনন্দে এগুলো করে থাকেন তাহলে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু আপনি যদি শুধু মানুষকে দেখানোর উদ্দেশ্যে বেড়াতে যান তাহলে আপনার মানসিক শান্তি নষ্ট হবে। সেজন্য যেকোনো কাজ করার আগে ঐ কাজের পেছনে সঠিক উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হবে। কেউ যদি অনেক অর্থ উপার্জন করতে পছন্দ করে তাহলে অনেকেই এটা নেগেটিভ ভাবে দেখে।কিন্তু উপার্জিত অর্থ খারাপ কাজে ব্যবহার না করে ভাল কাজে ব্যবহার করলে এই অর্থই আপনার জন্য অনর্থের কারণ না হয়ে শক্তি হিসেবে কাজ করবে। আপনি আপনার পরিবার ও দেশের জনগণের জন্য অনেক কিছু করতে পারবেন। মূলত কিছু অর্জনের আকাঙ্ক্ষা হল জীবনের জন্য চালিকাশক্তি। মানুষের যদি বড় বড় আকাঙ্ক্ষা না থাকে তাহলে সে তার জীবনের উন্নতি করতে পারবে না। আমাদের এই আকাঙ্ক্ষার পেছনে যেন কোন খারাপ উদ্দেশ্য না থাকে আমাদের সচেতন ভাবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেটা করতে না পারলে আপনি জীবনে অনেক কিছু অর্জন করার পরও মানসিক প্রশান্তি পাবেন না। আপনার নিজের জন্যই আপনার মানসিক সুস্থতা ব্যাহত হবে।

19/01/2024

❤️❤️❤️

Self-love বা নিজেকে ভালোবাসা মানে স্বেচ্ছাচারিতা নয়। আমি নিজেকে ভালোবাসি, তাই নিজের খুশির জন্য যা ইচ্ছা সেটাই করব এটা নিজের প্রতি ভালোবাসা হতে পারে না। বরঞ্চ নিয়মানুবর্তিতা ও সুশৃংখলা অনুশীলনের মাধ্যমে নিজের জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনার নামই হচ্ছে Self-love বা নিজেকে ভালোবাসা।
এই ভালোবাসার মূল লক্ষ্য হলো নিজের কোন ক্ষতি না করে নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ সবল করে গড়ে তোলা। আপাতদৃষ্টিতে নিজেকে ভালোবাসার সাথে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার সম্পর্ক বোঝা না গেলেও গভীরভাবে চিন্তা করলে বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে ওঠে। আমরা সাধারণত নিজেকে ভালোবাসার নামে সাময়িক আনন্দ ফুর্তিতে মেতে থাকি। হয়তো কোন খাবার বা কোন কাজ বা কোন ঘটনা আমাদেরকে সাময়িক মজা দিলেও এটা যে আমাদের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি করছে আমরা তা চিন্তা করি না। আমি যদি আপনাদের প্রশ্ন করি, আপনারা আপনাদের জীবনে যাদেরকে সত্যিকার অর্থে ভালবাসেন তাদের কি কখনো ক্ষতি করতে পারবেন? যেমন ধরুন, আপনার বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততি অথবা স্বামী-স্ত্রী এদের ক্ষতি হোক এমন কোন কাজ নিশ্চয়ই করবেন না। ঠিক তেমনি আপনি যদি আপনার নিজেকে সত্যিকার অর্থে ভালবাসেন তাহলে নিজের কি কোন ক্ষতি করতে পারবেন? কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি যে আমরা জেনে-না জেনে, বুঝে-না বুঝে প্রতিনিয়ত আমাদের ক্ষতি করে যাচ্ছি। উদাহরণ দিলে আরো ভালোভাবে বোঝা যাবে। একজন মানুষ যিনি ধূমপান করে থাকেন, তিনি ধূমপান করে সাময়িক একটা তৃপ্তি পাচ্ছেন অথচ এই ধূমপান তার এতটাই ক্ষতি করছে যে এটা তাকে ভীষণ শারীরিক কষ্ট দিতে পারে। একইভাবে আমরা প্রতিদিন যেসব অসাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছি এগুলো আমাদের শরীরকে ক্ষতিগ্রস্ত ও মস্তিষ্ককে বিকৃত করে দিচ্ছে। আধুনিক জীবনযাত্রায় আমরা যেসব কাজ করি তার বেশিরভাগই আমাদের জন্য কল্যাণকর নয়। যেমন রাতে অনেক দেরি করে ঘুমানো, ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইল দেখে সময় নষ্ট করা, প্রতিনিয়ত রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করা ইত্যাদি। সঠিক জ্ঞানের অভাবে আমরা মানসিকভাবেও নিজেদের অনেক ক্ষতি করে থাকি। অনেকে নিজেকে ভালো রাখার জন্য অন্যদের ক্ষতি করে থাকেন যা পরবর্তীতে তার নিজেরই মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এভাবে আলাদা আলাদা করে প্রত্যেকটা বিষয় খেয়াল করলে দেখবেন যে, আমরা নিজেরাই সারাক্ষণ নিজেদের ক্ষতি করছি। আপনার ক্ষতি করার জন্য সমাজের অন্য কোন মানুষের প্রয়োজন নেই, আপনি একাই আপনার ক্ষতি করার জন্য যথেষ্ট। আপনি যদি প্রতিনিয়ত আপনার শরীর ও মনকে কষ্ট দিতে থাকেন তাহলে একসময় আপনার শরীর ও মন আপনাকেও ভীষণভাবে কষ্ট দিবে। পক্ষান্তরে আপনি যদি শৃঙ্খলাবোধ ও নিয়মানুবর্তিতা চর্চা করে আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়াতে পারেন তাহলে আপনি সাময়িক লিপ্সা বা অভিপ্রায় গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে আপনার ভবিষ্যৎকে সুন্দর করতে পারবেন। এজন্য আমাদের নিজেকে ভালোবাসার সঠিক অর্থ বুঝতে হবে এবং নিজের প্রতি নিজের ভালোবাসা অনেক বাড়িয়ে তুলতে হবে। আর এইভাবেই আপনার ভালোবাসাময় জীবন দিয়ে পুরো পৃথিবীকে ভালোবাসাময় করে তুলতে পারবেন।

11/01/2024

মানব মনে শীতের আমেজ

শীতকে বিষন্নতার ঋতু বলা হলেও এই বিষণ্যতা দূরীকরণের জন্যই হয়তো শীতকাল উৎসবমুখর ঋতুতে পরিণত হয়। কনকনে শীতে কুয়াশা ঘেরা প্রকৃতির মাঝে বেড়ানোর মজাই যেন অন্যরকম, এরই সাথে এক কাপ গরম চা যেন প্রাণে উচ্ছ্বাস এনে দেয়। কুয়াশা কেটে যখন সোনালী রোদ চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে তখন মনটা যেন খুশিতে ভেসে যায় কোন এক অজানার পানে। গায়ে গরম কাপড় চেপে পড়ন্ত বিকেলে প্রকৃতির মাঝে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে কার না ভালো লাগে। তার সাথে খেজুরের গুড় দিয়ে বানানো গরম গরম পিঠাপুলি যেন জীবনকে মাতিয়ে তুলে। শীতের রাতে ক্যাম্পিং এ গিয়ে আগুনের চারপাশে বসে আলো-আঁধারির যে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা তা অন্য ঋতুতে কোথায় পাবে। শীত মানেই আমাদের কাছে পরিবার পরিজন নিয়ে গ্রামে বেড়াতে যাওয়া আর বন্ধুদের সাথে বনভোজনের বের হওয়া। প্রকৃতি মূলত শীতকালে নিজে না সেজে মানুষের জীবনকে সাজিয়ে তোলে। প্রকৃতপক্ষে মানুষের মনের উপর সব ঋতুরই প্রভাব আছে। আমরা যদি সকল ঋতুকে ভিন্ন ভিন্ন রূপে উপভোগ করতে পারি তাহলে আমাদের জীবন হরেক রকম রং-এ রঙিন হয়ে উঠবে। তাই বিষন্নতাকে ঝেড়ে ফেলে শীতের প্রতিটা দিনকে উপভোগ্য করে তুলি আর মেতে উঠি স্বর্গীয় আনন্দে।

Address

Halishahar H Block
Chittagong
4224

Opening Hours

Monday 09:00 - 18:00
Tuesday 09:00 - 18:00
Wednesday 09:00 - 18:00
Thursday 09:00 - 18:00
Friday 09:00 - 18:00
Saturday 09:00 - 18:00
Sunday 09:00 - 18:00

Telephone

+8801886968304

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dual Fitness Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dual Fitness Centre:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram