শুক্রাণু Sperm না থাকলে Azoospermia প্রাকৃতিক ঔষধের বিকল্প নাই

বিবাহিত দম্পতিরা তাদের পরিবারে সন্তান চায় কিন্তু কিছু সমস্যায় পড়তে পারে কারণ পুরুষ বন্ধ্যা এবং এর কারণে তারা তাদের সঙ্গীকে গর্ভবতী করতে পারে।

তাহলে Azoospermia নামক এই অবস্থাটি কীভাবে নিরাময় করা যায় এবং কী কী জটিলতা

তাহলে শুরু করা যাক Azoospermia কি দিয়ে।

অ্যাজোস্পার্মিয়া সম্পর্কে:
অ্যাজোস্পার্মিয়া যা জিরো কাউন্ট বা নো স্পার্ম কাউন্ট নামেও পরিচিত এটি এমন একটি অবস্থা যা পুরুষ বন্ধ্যাত্বের দিকে পরিচালিত করে যেখানে পুরুষরা তাদের অংশীদারদের গর্ভবতী করার জন্য অন্যান্য সেমিনাল তরল দিয়ে শুক্রাণু ক্ষরণ করতে পারে না। এই অবস্থা থেকে ভুগলে সুস্থ শুক্রাণু তৈরির পরেও যে কোনও পুরুষের বাবা হওয়া বন্ধ হয়ে যায়।

অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোস্পার্মিয়া - এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে অণ্ডকোষে উৎপন্ন শুক্রাণু বীর্যপাতের কোনো কারণে বন্ধ হয়ে যায়।

নন-অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোস্পার্মিয়া - যখন শুক্রাণু অন্য কোনো কারণে ক্ষরণে ব্যর্থ হয় এবং কোনো বাধার কারণে না হয় তখন তাকে বলা হয় অ-অবস্ট্রাকটিভ বা স্পার্মটোজেনেসিস।

জন্মগত অ্যাজোস্পার্মিয়া - যখন সিস্টিক ফাইব্রাসের কারণে সমস্যা দেখা দেয় তখন এটি জন্মগত হিসাবে পরিচিত।

এর পেছনের কারণগুলো কী কী ?
ঠিক আছে, আপনি যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। যাইহোক, আমি এই সমস্যার জন্য কয়েকটি সাধারণ কারণ উল্লেখ করেছি তাই আসুন সেগুলি দিয়ে যাই:

পিটুইটারির দুর্বল কার্যকারিতা
মাথায় আঘাত
টেস্টিকুলার ব্যর্থতা
থাইরয়েড সমস্যা
যৌনাঙ্গে বাধা বা আঘাত
জেনেটিক অস্বাভাবিকতা
ক্লিয়েনফেল্টার সিন্ড্রোম
অতিরিক্ত মদ্যপান
এমনকি ওষুধ বা ভ্যাসেকটমি করলেও এ ধরনের সমস্যা হতে পারে
জিরো কাউন্ট বা অ্যাসপারমিয়ার লক্ষণ ও উপসর্গ
এই অবস্থার তেমন কোন উপসর্গ নেই তবে হ্যাঁ, যৌন ক্রিয়া করার সময়, আপনি এটি আরও ভালভাবে অনুভব করতে পারেন। তবে কিছু উপসর্গ দেখা গেলে তাও ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হয়।

কিছু সাধারণ লক্ষণ বা উপসর্গ যা আপনি বলতে পারেন যে কেউ এই সমস্যাটি সনাক্ত করতে পারে:

অর্গ্যাজমের সময় প্রায় কোনটাই বা খুব কম বীর্য নিঃসৃত হয়
রক্তে বীর্য কখনও কখনও হতে পারে
আপনার সঙ্গীকে গর্ভবতী করতে পারবেন না
প্রস্রাবের সময় অন্ডকোষ বা যৌনাঙ্গে খুব কম ব্যথা হয়
যৌন কার্যকলাপের পরে কুয়াশাযুক্ত প্রস্রাব
কারণ, লক্ষণ এবং উপসর্গের মধ্য দিয়ে যাওয়ার পরে, এখন প্রাকৃতিকভাবে অ্যাজোস্পার্মিয়ার চিকিত্সার উপায়গুলি দেখার সময় ।

অ্যাজোস্পার্মিয়া কীভাবে প্রাকৃতিকভাবে নিরাময় করবেন?
আপনি যদি আমাকে অ্যাজোস্পার্মিয়া কীভাবে প্রাকৃতিকভাবে নিরাময় করা যায় সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন তবে সত্য কথা বলতে, আমি কেবল বলব যে পুরুষদের জন্য কয়েকটি বিকল্প রয়েছে। যাইহোক, আমি অবশ্যই আপনাকে অন্যান্য উপায়গুলিও দেব যা আপনাকে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে,

সুতরাং চিন্তা করবেন না, কেবল চিকিৎসার উপায়গুলি অনুসরণ করুন:

আপনার প্রথমে যেটা করা উচিত তা হল আপনার ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং আপনি যে অবস্থায় ভুগছেন সে সম্পর্কে তাকে বলুন। শুধুমাত্র এই অবস্থার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে যান। এটি একটি ভাল বিকল্প হবে তবে আপনি যদি আপনার ডাক্তারের কাছে যেতে না চান তবে অন্যান্য পদ্ধতিগুলিও অনুসরণ করুন।

পুষ্টিকর খাবার খান
আপনি যা খান তা সরাসরি আপনার শরীরকে প্রভাবিত করে তাই আপনি যা খাচ্ছেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন এবং সর্বদা স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন । কারণ সুস্থ শুক্রাণুর সাথে ভারসাম্যপূর্ণ হরমোন তৈরির জন্য শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির প্রয়োজন।


বিশেষ করে যখন আপনি জানেন যে আপনি ইতিমধ্যেই এই রোগে ভুগছেন তখন অলস হবেন না, আপনাকে সাহায্য করার জন্য কেবল পুষ্টি ভিত্তিক খাবার খান ।

যদিও এটা সত্য যে আজকাল ডায়েট শরীরে স্বাস্থ্যকর পুষ্টি তৈরি করে না এবং এখানেই পুষ্টিকর পরিপূরকগুলি কার্যকর হবে।

এমন অনেক ভেষজ আছে যা পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা শূন্য দূর করতে সাহায্য করতে পারে । ভেষজগুলি ব্যবহার করা অ্যাজোস্পার্মিয়া নিরাময়ের সর্বোত্তম উপায় হবে যা কোনও ধরণের নন-জেনেটিক বা অ-বাধক অ্যাজোস্পার্মিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয় ।


যারা বিভিন্ন যায়গার ঔষধ সেবন করে প্রতারিত হয়েছেন তাদের প্রতি একান্ত আবেদন শেষবারের মত একবার আমাদের ঔষধটি পরীক্ষা করুন।
আল্লাহ্ না করুক আপনার কাজ না হলে বিফল প্রমাণে টাকা ফেরত গ্যারান্টি কার্ড দেয়া হয় তাই আপনার বিন্দু পরিমাণ লস্ এর সম্ভাবনা ও নাই!
২৮ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম (চিকিৎসক),আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হারর্বাল,হোমিওপ্যাথীতে
সরকারী সনদপ্রাপ্তঃ ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,VD RMP;DHMS;DUMS (Dhaka).
মোবাইল: ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪ / ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩ imo/Whatsapp 01823 691 003
প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী,হোমিও ) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ। ( স্থাপিত:১৯৯৪ খৃ:)