Hijama Center Chittagong

Hijama Center Chittagong একে খান মোড়, কুটুম বাড়ী রেস্তোরাঁর ঠিক পিছনের বিল্ডিং,পাহাড়তলী,চট্টগ্রাম। 01815375435।

হিজামা কি?
-----*-----
হিজামা হল এমন একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতা বিদ্যামান রয়েছে। যাকে বাংলায় শিঙ্গা এবং ইংরেজিতে Cupping Therapy বলা হয়।
কেন হিজামা করাবেন?
---------*----------
আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার রোগের জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে ইনশাআল্লাহ মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাঃ এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হলো।
★হিজামার উপকারিতা:★
* হিজামা টিস্যু থেকে বিষ মুক্ত করতে সহায়তা করে।
* লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সক্রিয় করে।
* বড় রক্তনালী পরিষ্কার করে এবং রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় করে।
* লিম্ফ্যাটিক গ্রন্থি ও রক্ত নালী পরিষ্কার করে বিশেষ করে পায়ের পাতার, যাহা পরবর্তীতে সারা দেহে ছড়িয়ে পরে, ইহা দেহে থেকে যাওয়া ঔষধের পরিমাণও দেহ থেকে বের করে দেয়।
* দেহের অভ্যন্তর (রিফ্লেক্স জোন) এর প্রতিক্রিয়ার অবস্থা সক্রিয় ও উদ্দীপ্ত করে, ফলে আক্রান্ত অঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মস্তিস্কের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
* দেহের ভিতরে শক্তি চলাচলের পথ পরিষ্কার করে জীবনী শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে-৫০০০ বছর আগে চীন ও জাপানীরা এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে।
* চিকিৎসার পরে মানবদেহের ত্বক ও পেশীতে অবশিষ্ট ঔষধ ও বিষ দেহ থেকে শুষে নিতে কাপিং থেরাপি উপকারী। এর ফলে রক্ত থেকে ইউরিক এসিড ও জয়েন্ট থেকে ক্রিস্টাল বের করে দেয়া সহজ হয় ফলে গাউট রোগ ভাল হয়।
* দেহের কোন স্থানে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি করতে বা কোন অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন কম হলে তা দূর করতে কাপিং করার দরকার হয়।
দেহের সাধারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ইম্যুনিটি গ্লান্ডস, বিশেষ করে থাইমাস গ্লান্ড যাহা পিঠে ৪র্থ ভার্টিব্রা বরাবর কাপিং করা হয়।
হিজামা সংক্রান্ত হাদীসঃ
---------*----------
(১) হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০
(2) হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭
হিজামা (শিঙ্গা) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
২। রক্তদূষণ
৩। উচ্চরক্তচাপ
৪। ঘুমের ব্যাঘাত
৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। ব্যাক পেইন
৮। হাঁটু ব্যাথা
৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা
১০। ঘাড়ে ব্যাথা
১১। কোমর ব্যাথা
১২। পায়ে ব্যাথা
১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা
১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা
১৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
১৭। সাইনোসাইটিস
১৮। হাঁপানি
১৯। হৃদরোগ
২০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
২১। টনসিল
২২। দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন
২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন
২৪। মুটিয়ে যাওয়া
২৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ
২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ।
২৮। ডায়াবেটিস
২৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান
৩০। চুল পড়া
৩১। মানসিক সমস্যা ...সহ আরও অনেক রোগ।
# কেন আমাদের ক্লিনিকে করাবেন?
কন্সাল্টেন্সি ফি নেওয়া হয়না।
মনোরম পরিবেশ।
অভিজ্ঞ ডাঃ দ্বারা হিজামা করানো হয়।
হোম সার্ভিস দেওয়া হয়,অতিরিক্ত কোন চার্জ ছাড়ায়।

হিজামা থেরাপী নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুনঃ 01815-375435
হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো নাম্বার ০১৭৫২১৬৭৩৫২
বিঃ দ্রঃ আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখ হলো হিজামার জন্য উত্তম সময়। আর দিন হিসেবে সোম, মঙ্গল আর বৃহঃবার উত্তম। তবে অন্য দিনেও হিজামা করানো যাবে।
হিজামা একটি ফরগটেন সুন্নাহ। নিশ্চয়ই এর মধ্যে উপকার রয়েছে। হিজামা করুন, একটা সুন্নাহকে রিভাইভ করুন।
চট্টগ্রামে আমরাই সবচেয়ে কম খরচে হিজামা করাই।

লোকেশন:

একে খান মোড়, কুটুম বাড়ি রেস্তোরাঁর পিছনের বিল্ডিং এর নিচ তলায়,মাহমুদ খান জামে মসজিদ রোড়, চট্টগ্রাম।

কক্সবাজার এবং কুমিল্লা আমাদের শাখা আছে।
** মহিলাদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে মহিলা থেরাপিষ্ট রয়েছে ***
(বি:দ্র:হোম সার্ভিস দেওয়া হয়)

04/09/2025

দেশের সব বিভাগের মধ্যে চট্রগামে জাদুকরা হয় সবচেয়ে বেশি, এখানে জাদুকর যেমন বেশি, জাদুগ্রস্থ রোগীও অনেক বেশি...!

02/09/2025

হিজামা চিকিৎসা কী? ইউরোপ-মধ্যপ্রাচ্য থেকে তুরস্কে ছুটছে বহু মানুষ!

collect From Desh TV International

30/08/2025

গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ৯ দিন চিনি মেশানো খাবার বাদ দিলে শরীরের ওজন না কমলেও লিভারের চর্বি ২০% পর্যন্ত কমানো যায়।

ইউসি সান ফ্রান্সিসকোর গবেষকরা Gastroenterology জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় স্থূল লাতিনো ও আফ্রিকান-আমেরিকান কিশোরদের পর্যবেক্ষণ করেন। এমআরআই স্ক্যানে দেখা যায়, মাত্র ৯ দিনের মধ্যেই লিভারের চর্বি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত হয়েছে।

গত ২০ বছরে পুরো দুনিয়ায় কিশোরদের মধ্যে ফ্যাটি লিভার রোগের হার দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে, যা ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। খাবারের পরিমান না কমিয়ে শুধুমাত্র চিনি খাওয়া বাদ দিয়েই অংশগ্রহণকারীদের শরীরের ওজন ১%-এরও কম কমেছিল, তবে লিভারের চর্বি কমেছিল ২০%। যা প্রমাণ করে যে এ উপকারিতা এসেছে শুধুমাত্র চিনি বাদ দেওয়ার ফলে, ক্যালোরি কমানোর কারণে নয়।

এটি প্রমান করে যে, জাতীয়ভাবে সিম্পল কার্বোহাইড্রেট ও চিনি গ্রহণ কমানো গেলে স্বাস্থ্যসেবায় সরকারের ও জনগণের ব্যয় ব্যাপকভাবে কমানো সম্ভব হবে এবং মেটাবলিক রোগের বোঝা হ্রাস পাবে।

যেসব কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারে একেবারেই বা প্রায় কোনো ফাইবার থাকে না সেগুলোকে সাধারণত Refined / Processed Carbohydrates বলা হয়। এগুলো দ্রুত হজম হয় এবং রক্তে হঠাৎ চিনি বাড়িয়ে দেয়। এগুলো খাওয়া আর চিনি খাওয়া একই ক্ষতি করে।

খুব কম ফাইবারযুক্ত কার্বোহাইড্রেটের উদাহরণ:
সাদা চাল, ময়দার রুটি, পরোটা, নান, সুজি,সেমাই, সাদা পাউরুটি,বিস্কুট, কেক, পেস্ট্রি
, কর্ন ফ্লেক্স ও অনেক ধরনের ব্রেকফাস্ট সিরিয়াল
আলুর চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই , সফট ড্রিংকস, মিষ্টি পানীয়, মিষ্টি, চকলেট, ক্যান্ডি

যেসব কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারে ফাইবারের পরিমাণ বেশি, সেগুলো হজম হতে বেশি সময় লাগে। ফলে গ্লুকোজ ধীরে ধীরে রক্তে প্রবেশ করে এবং রক্তে চিনি হঠাৎ দ্রুত বেড়ে যায় না।
উদাহরণ: ওটস, লাল চাল / ব্রাউন রাইস, গমের আটা / আটার রুটি, ডাল,ছোলা, মসুর, মুগ ডাল। শাকসবজি (পালং শাক, লাল শাক, ঢেঁড়স ইত্যাদি) ফল (আপেল, নাশপাতি, কমলা, পেয়ারা ইত্যাদি খোসাসহ খেলে ফাইবার বেশি পাওয়া যায়) ফলে শরীরে চিনির প্রভাব কমে।

সূত্র:
Schwarz, Jean-Marc et al. Effects of Dietary Fructose Restriction on Liver Fat, De Novo Lipogenesis, and Insulin Kinetics in Children With Obesity. Gastroenterology vol.

29/08/2025

সিহরুল মারশুশ (সিহরুল মাওরুশ / ছিটানো যাদু)
এটা এক ধরণের যাদু যেখানে যাদুকর নির্দিষ্ট কোনো জিনিসে (খাবার, পানি, দরজার সামনে মাটি, কাপড়, ইত্যাদি) যাদুর প্রভাব ছিটিয়ে দেয় বা লাগিয়ে রাখে। সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তি সেই জিনিসের সংস্পর্শে এলে প্রভাবিত হয়।

সাধারণ/কমন লক্ষণগুলো

১. হঠাৎ শরীরে জ্বালা-পোড়া অনুভব – বিশেষ করে হাত-পা, বুকে বা পিঠে।
২. অকারণে গা কাঁটা বা অস্বস্তি হওয়া।
৩. চলাফেরা করলে অদ্ভুত ভারি লাগা বা অজানা ব্যথা।
৪. শরীর ফুলে যাওয়া বা হঠাৎ লালচে দাগ পড়া।
৫. খাবারে অনীহা, খাবার খেলেই বমি বমি ভাব।
৬. চোখে ঝাপসা দেখা, মাথা ঝিমঝিম করা।
৭. বিছানায় ঘুমাতে গেলে দম বন্ধ হয়ে আসা বা দুঃস্বপ্ন দেখা।
৮. বাড়ি বা ঘরে অদ্ভুত দুর্গন্ধ অনুভব হওয়া, অথচ উৎস খুঁজে পাওয়া যায় না।
৯. চিকিৎসা করলেও রোগ সেরে না ওঠা বরং বাড়তে থাকা।
10. হঠাৎ মেজাজ খারাপ হওয়া, অকারণে রাগ/ঝগড়া করা।
11. কোনো কিছু স্পর্শ করলে জ্বালা বা অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হওয়া।
12. অতৃপ্তি ও অশান্তি – ইবাদত করতে না পারা বা মন বসে না।

21/08/2025

✅ বাসস্থানে যাদু থাকলে একজন যাদুগ্রস্ত পেশেন্ট অতি সহজে দ্রুত দুর্বল হয়ে যায়। কেননা একজন যাদুগ্রস্ত ব্যক্তি তার যাদুর বস্তুর যত নিকটবর্তী স্থানে থাকবে, পেশেন্টের শারীরিক ও মানসিকভাবে যাদুর কার্যক্রম তত দ্রুত বাস্তবায়িত হবে।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়

✅ বাসস্থানে প্রবেশ করার পর আপনি অসুস্থ হয়ে যান। কিংবা সারা শরীরে জ্বালাপোড়া হয়, প্রচুর অস্থিরতা তৈরি হয়। মানসিকভাবে ডিপ্রেশনে পড়ে যান কোনো কারণ ছাড়াই। শারীরিক অসুস্থতার মাত্রা এতটাই তীব্র হয়ে ওঠে যে আপনি বিছানাবন্দী হয়ে পড়েন।

মেডিক্যাল ডায়াগনোসিসের মাধ্যমে আপনার এই অসুস্থতার সঠিক কোনো রোগ নির্ণয় করা সম্ভব হয় না। হঠাৎ অকারণে মেজাজ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া, নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা, বাসস্থানে অবস্থানকালে দম বন্ধ হয়ে আসা, বুকে প্রচুর অস্থিরতা অনুভব করা এবং ভয়-আতঙ্ক কাজ করা এমন সব লক্ষণ প্রকাশ পায়।

✅ কিন্তু বাসস্থানের বাইরে অবস্থান করলে উপরোক্ত সমস্যাগুলো আর হয় না। তাহলে বুঝে নিন—উক্ত বাসস্থানে যাদু রয়েছে।

✅ এই যাদুর সম্ভাব্য স্থানগুলো হলো:

বাসস্থানের কোথাও পুঁতে রাখা হয়েছে,

কিংবা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে,

অথবা নিরাপদ স্থানে সংরক্ষিত রয়েছে।এ কারণেই পেশেন্টের এসব সমস্যা সৃষ্টি হয়।

✅ প্যারানরমাল যেকোনো সমস্যার জন্য একজন বিজ্ঞ শরঈ রাকির নিকট পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে ডায়াগনোসিস সেশন গ্রহণ করে সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করুন।

আশিক জ্বীন কী, কেন হয়, এর লক্ষণ, কী ক্ষতি করে এবং মুক্তির উপায়।**আশিক জ্বীন কী?আশিক জ্বীন মানে এমন জ্বীন, যে মানুষের প্র...
20/08/2025

আশিক জ্বীন কী, কেন হয়, এর লক্ষণ, কী ক্ষতি করে এবং মুক্তির উপায়।

**আশিক জ্বীন কী?

আশিক জ্বীন মানে এমন জ্বীন, যে মানুষের প্রেমে পড়ে তাকে নিজের দখলে রাখতে চায়।

তারা চায় না মানুষ বিয়ে করে সুখী হোক।

** কেন আশিক হয়?

1. মানুষকে সুন্দর মনে করে আকৃষ্ট হয়।
2. অশ্লীলতা, পর্দাহীনতা বা একা নগ্ন অবস্থায় থাকা।
3. যাদুকরদের পাঠানো জ্বীন।
4. দুর্বল ঈমান ও যিকিরহীন জীবন।
5. স্বপ্নে এসে সম্পর্ক করে আসক্ত করে ফেলা।

** লক্ষণ

ভালো প্রস্তাব আসলেও বিয়ে না হওয়া বা ভেঙে যাওয়া।

স্বপ্নে অচেনা পুরুষ/নারীর সাথে সম্পর্ক দেখা।

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অকারণে ঝগড়া, মিলনে সমস্যা।

শরীরে অজানা ব্যথা, ঘুমের মধ্যে চাপ পড়া।

কুরআন শুনলে কাঁপুনি, কান্না বা অস্বস্তি হওয়া।

** ক্ষতি

বিয়ে আটকানো বা সংসার ভাঙা।

দাম্পত্য সম্পর্ক নষ্ট করা।

গর্ভধারণে সমস্যা করা।

মানসিক দুঃখ, ভয় ও একাকীত্ব সৃষ্টি।

নামাজ ও কুরআন থেকে দূরে সরিয়ে রাখা।

মুক্তির উপায় (রুকইয়া শারইয়াহ)

1. ৫ ওয়াক্ত নামাজ ও অযু বজায় রাখা।

2. প্রতিদিন রুকইয়া পড়া:

সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস।
3. রাতে শোয়ার আগে আয়াতুল কুরসি ও ৩ কুল পড়ে শরীরে হাত বুলানো।
4. রুকইয়া পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে পান ও গোসল করা।
5. অলিভ অয়েল বা কালোজিরার তেলে রুকইয়া পড়ে শরীরে মালিশ করা।
6. সকালে-সন্ধ্যায় আযকার পড়া।
7. ঘরে সূরা বাকারা তিলাওয়াত চালু রাখা।

হস্তমৈথুন বা যৌনতার যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার ২৪টি লক্ষণ:-1. অস্বাভাবিক যৌন আকাঙ্ক্ষা: স্বাভাবিক চাহিদার চেয়ে অতিরিক্ত যৌন ...
17/08/2025

হস্তমৈথুন বা যৌনতার যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার ২৪টি লক্ষণ:-

1. অস্বাভাবিক যৌন আকাঙ্ক্ষা: স্বাভাবিক চাহিদার চেয়ে অতিরিক্ত যৌন আকর্ষণ অনুভব করা।

2. অতিমাত্রায় হস্তমৈথুনে আসক্তি: বারবার হস্তমৈথুন করার প্রবণতা।

3. যৌন সমস্যা: পুরুষের ক্ষেত্রে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এবং নারীদের ক্ষেত্রে যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাব।

4. অশ্লীল চিন্তায় ডুবে থাকা: সবসময় যৌন চিন্তায় মগ্ন থাকা।

5. অশ্লীল স্বপ্ন: বারবার যৌন সম্পর্কিত স্বপ্ন দেখা।

6. শারীরিক দুর্বলতা: ক্লান্তি ও শক্তিহীনতা অনুভব করা।

7. সঙ্গীর প্রতি আকর্ষণ কমে যাওয়া: সঙ্গীর প্রতি যৌন আকর্ষণ ও ভালোবাসা হারিয়ে ফেলা।

8. সম্পর্কে টানাপোড়েন: সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি।

9. মেজাজের পরিবর্তন: অতিরিক্ত রাগ, বিষণ্নতা বা হতাশা।

10. অস্থিরতা ও মানসিক চাপ: সবসময় অস্থির এবং চিন্তিত থাকা।

11. সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্নতা: পরিবার ও বন্ধুদের থেকে দূরে সরে যাওয়া।

12. ধর্মীয় চর্চায় অনীহা: নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত বা ইবাদত থেকে দূরে সরে যাওয়া।

13. দুঃস্বপ্ন: ভয়াবহ ও অস্বস্তিকর দুঃস্বপ্ন দেখা।

14. সঙ্গীকে সন্দেহ করা: সঙ্গীর ওপর অযৌক্তিক সন্দেহ তৈরি হওয়া।

15. যৌন অসন্তুষ্টি: যৌন সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী অস্বস্তি ও সন্তুষ্টি না পাওয়া।

16. অস্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া: শরীরে ঝিমঝিম ভাব বা অস্বাভাবিক চুলকানি।
17. সন্তানের প্রতি অবহেলা: সন্তানের যত্ন নিতে অনীহা।

18. মানসিক রোগের লক্ষণ: বিষণ্নতা, উদ্বেগ, বা অকারণে ভয় পাওয়া।

19. মাথাব্যথা ও শরীরব্যথা: নিয়মিত মাথা বা শরীরে বিভিন্ন স্থানে ব্যথা অনুভব করা।

20. অসুস্থ হয়ে পড়া: বারবার অসুস্থ হওয়া বা শরীর ভেঙে পড়া।

21. সার্বক্ষণিক হতাশা: জীবন সম্পর্কে হতাশা ও অসন্তোষ বৃদ্ধি।

22. অনিয়মিত জীবনযাপন: ঘুমের সমস্যা ও অস্বাভাবিক খাদ্যাভ্যাস।

23.নিজের আপন জনদের সাথে মিলনের ইচ্ছা হওয়া।যেমন:বাবা মা ভাই বোন চাচা চাচি দাদি এরকম ব্যক্তিদের সাথে!(নায়ুযুবিল্লাহ)

24.পর্ণ আসক্তি:সবসময় অশ্লীল কিছু দেখতে মন চাওয়া।

13/08/2025

মাগরিবের পর থেকে হিজামা সুন্নাহ তারিখ শুরু 🌿🌷
For appointment 01815-375435

12/08/2025

🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬

প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria বা Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)

🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)

🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test

🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেতকে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।

🩺 সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন!..

সংগৃহিত❤️🥰

বর্তমান জাদুকরে ভরে গেছে তার জলজ্যান্ত প্রমাণ।১ লাইন আপনার মন্তব্য জানাতে পারেন
11/08/2025

বর্তমান জাদুকরে ভরে গেছে তার জলজ্যান্ত প্রমাণ।
১ লাইন আপনার মন্তব্য জানাতে পারেন

 #হাইপ্রেশার_কোলেষ্টরেল_এবং_ফ্যাটি_লিভার_এর_ন্যাচারাল_চিকিৎসা_হিজামা_Cupping_therapyউচ্চ রক্তচাপ - যা হাইপারটেনশন নামেও ...
08/08/2025

#হাইপ্রেশার_কোলেষ্টরেল_এবং_ফ্যাটি_লিভার_এর_ন্যাচারাল_চিকিৎসা_হিজামা_Cupping_therapy

উচ্চ রক্তচাপ - যা হাইপারটেনশন নামেও পরিচিত - সবচেয়ে ব্যাপক অসুস্থতার একটি, যেটাতে বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত ৷ এই কারণেই প্রতিটি ওষুধের দোকান এবং ফার্মেসিতে এখন আপনার রক্তচাপ পরীক্ষা করার ব্যাবস্থা রয়েছে। এই কারণেই মানুষ এখন ক্রমাগত তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করছে। খাওয়া দাওয়া, লাইফস্টাইল, বয়স এবং স্ট্রেস সহ উচ্চ রক্তচাপের কারণ অনেকগুলি, তবে এটি নিরাময় করা যেতে পারে। এবং উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ের সবচেয়ে নিরাপদ, সবচেয়ে কার্যকরী উপায়গুলির মধ্যে একটি হল হিজামা cupping therapy
উচ্চ রক্তচাপের কারণ কী?

প্রাথমিকভাবে, উচ্চ রক্তচাপ সাধারণত শিরা এবং ধমনীতে রক্ত ঘন হওয়ার কারণে হয়। এটি রক্তকে ভারী করে তোলে এবং স্বাভাবিক রক্ত প্রবাহে ব্যাঘাত ঘটায়। উচ্চ কোলেস্টেরলও রক্তচাপের তৈরি করতে পারে, কারণ ধমনীর দেয়ালে জমে থাকা কোলেস্টেরল তাদের সংকীর্ণ করে, যার ফলে রক্ত প্রবাহ কম হয়। সমস্ত ক্ষেত্রে হৃদপিণ্ড শরীরে সঠিক রক্ত প্রবাহ বজায় রাখার জন্য আরও শক্তি ব্যয় করতে বাধ্য হয়। এর ফলে উচ্চ রক্তচাপ হয়।
উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণঃ

তীব্র মাথাব্যথা

দৃষ্টি সমস্যা

বুকের ব্যাথা

প্রস্রাবে রক্ত

অনিয়মিত হৃদস্পন্দন

শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া

#হিজামা_কিভাবে_কাজ_করে_হাইপ্রেশারের_ক্ষেত্রে

রক্তপ্রবাহ থেকে ঘন রক্ত বের করে, কাপিং থেরাপি হালকা রক্তকে শরীরে আরও অবাধে সঞ্চালনে সাহায্য করে, এর ফলে রক্তচাপ কমে যায়। গবেষণায় আরও দেখানো হয়েছে যে কাপিং আপনার রক্তে লবণ এবং পটাসিয়ামের মাত্রাকে আরও ভালভাবে নিয়ন্ত্রণ এবং ভারসাম্য তৈরি করে। সহজ কথায় অত্যাধিক লবণ (সোডিয়াম) আপনার রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে, যেখানে পটাসিয়াম এটি কমাতে সাহায্য করে। হিজামা সেই ভারসাম্য তৈরি করে।
এবং হিজামা নাইট্রিক অক্সাইডের মাধ্যমে শিরা এবং ধমনীর স্তর এবং কোষগুলিতে খাদ্য এবং নতুন রক্ত ​​সরবরাহ করতে সহায়তা করে।
এতে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হয়।
নিয়মিত 2/3 মাস পর হিজামা নিলে হাইপ্রেশার অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সম্ভব হলে মাথার চুল ফেলে দিয়ে হিজামা করালে ভালো ফল পাওয়া যায়।
তেমনি ভাবে ফ্যাটি লিভারের জন্য হিজামা অনেক কার্যকরী।

01815-375435
একে খান মোড় কুটুম বাড়ি রেস্তরাঁর ঠিক পিছনের বিল্ডিং এর নিচ তালায়, চট্টগ্রাম।

#রুকইয়াহ
#হিজামা

07/08/2025

خَفِيُّ العُقَد — লুকানো উকাদ

এই জিন শরীরের খুব গভীরে (মেরুদণ্ড, শিরা, লসিকাগ্রন্থি, স্ত্রীর জরায়ু) এমনভাবে গাঁট বেঁধে রাখে — সাধারণ রুকইয়ায় তা প্রকাশও পায় না।

সুরা ফালাক:

وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ
(সুরা ফালাক)

Address

Hijama Center Chittagong একে খান, কুটুম বাড়ি রেস্তোরাঁর পিছনে, মাহমুদ খান জামে মসজিদ রোড়। Chattogram
Chittagong

Opening Hours

Monday 08:30 - 22:30
Tuesday 08:30 - 22:30
Wednesday 08:30 - 22:30
Thursday 08:30 - 22:30
Friday 08:30 - 22:30
Saturday 08:30 - 20:30
Sunday 08:30 - 22:30

Telephone

+8801815375435

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hijama Center Chittagong posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hijama Center Chittagong:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

cupping therapy

হিজামা নিন সুস্থ থাকুন,

চট্টগ্রামে সবচেয়ে কম খরচে

আমরা অনেকেই বাত ব্যথায় ভুগতেছি চিকিৎসা করেও কোন আরাম পাচ্ছি না।তারা হিজামা নিতে পারেন। এবং আমাদের শরীরে প্রতিদিন বিভিন্ন ভাবে টক্সিন জমা হচ্ছে যা আমাদের শরীরে অনেক ধরনের রোগ ব্যধি তৈরী করে।এই টক্সিন বের করার জন্য আমরা হিজামা নিতে পারি।