Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd.

Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd. QREX diagnostic and consultation centre ltd. is a most modern state of art diagnostic centre at CTG Here we focus on excellence and committed to patient care.

::Welcome::

Qrex diagnostic centre and consultancy is a private owned limited company based in the city of Chittagong in Bangladesh. Qrex diagnostic centre and consultancy was established to provide first class independent health care to our local community. Qrex was established keeping in mind the dream of all medical diagnostic facilities under one roof. We believe in providing quality services and excellent hospitality. We maintain an attitude of zero tolerance towards standard Quality Work resulting in only the best Images, world class services and qualitative reports. Our expert group of employees and consultant doctors makes it all possible. We try providing integrated healthcare by working hand-in-hand with community partners, patients, caregivers and staff. Within the whole realm of healthcare, helping people to stay healthy is a priority. Hence, one of our pillars of our mission is to help the community stay well. When individuals fall sick, we will heal them to the best of our ability. This is the traditional role of diagnostic centres and we must continue to excel in this area of care. Qrex is the dream of young entrepreneurs who united to build up a brand. A particular brand which will be loved and praised by people for their professionalism and hospitality. The core intent was to bring the latest world-class, state-of-the-art diagnostic technologies to the service of patients. At qrex, patient’s welfare is the priority. We treat each and every patient with dignity. Here we use modern most up to date equipments for our reliable reports. We provide an ideal environment for the comprehensive approach that is needed for the effective treatment .Quality services in affordable prices for the welfare of the community for a better tomorrow is our target.

07/09/2025

অনেকক্ষণ বসে থাকার পর হঠাৎ দাঁড়াতেই মনে হলো—পৃথিবীটা যেন ঘুরছে! একটু পর বুঝলেন, এটা ভূমিকম্প নয় বরং রক্তচাপ কমে যাওয়ার ফলেই এমন মাথা ঘোরা।
🤔 কেন এমন হয়? কীভাবে সামাল দিবেন, বিস্তারিত জানুন কমেন্টে 👇

01/09/2025

প্যাকেট খাবারের গায়ে দেয়া মেয়াদ শেষ কিন্তু নাকের কাছে নিয়ে ঘ্রাণ নিয়ে ভালো মনে করে খেয়ে ফেললেন তবে বিপদে পড়তে পারেন। মেয়াদ শেষ হলে যেসব খাবার অবশ্যই ফেলে দিতে হবে 👇

মানবজীবনের প্রতিটি পর্যায়ে শরীরে ঘটে নানা পরিবর্তন। বিশেষ করে নারী-পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে প্রভাবিত হয়। ...
31/08/2025

মানবজীবনের প্রতিটি পর্যায়ে শরীরে ঘটে নানা পরিবর্তন। বিশেষ করে নারী-পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে প্রভাবিত হয়। ৩০ বছরের পর থেকে নারীদের ডিম্বাণুর সংখ্যা এবং গুণমান কমতে শুরু করে। এর সঙ্গে সমান্তরালে সন্তান ধারণের ক্ষমতাও হ্রাস পেতে থাকে।

নারীর প্রজনন ক্ষমতার পরিবর্তন 👩‍🍼

✨ জন্মের সময় প্রতিটি মেয়েশিশুর ডিম্বাশয়ে কয়েক মিলিয়ন ডিম্বাণু থাকে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ সংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
✨ কৈশোর থেকে প্রতি মাসে ডিম্বস্ফোটনের মাধ্যমে একটি করে ডিম্বাণু পরিপক্ব হয়।
✨ ৩০ বছরের পর থেকে এই হ্রাসের হার দ্রুত হতে থাকে, আর ৩৫–৩৭ বছরের পর ডিম্বাণুর গুণগত মান উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।

👉 এর ফলে ৩০–৩৫ বছরের মধ্যে সন্তান ধারণ করা তুলনামূলকভাবে সহজ হলেও ৩৫–৪০ বছর পর গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।

৩০ বছরের পর গর্ভধারণের সম্ভাব্য ঝুঁকি ⚠️

নারীর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুধু সন্তান ধারণের ক্ষমতাই কমে না, বরং গর্ভধারণ করলে নানা জটিলতার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। যেমন:

🤰 গর্ভকালীন ডায়াবেটিস – মায়ের শরীরে হরমোনজনিত কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
💓 গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ (প্রি-এক্লাম্পসিয়া) – গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ মা ও শিশুর উভয়ের জন্যই বিপজ্জনক।
🧬 জেনেটিক সমস্যা ও ডাউন সিনড্রোমের ঝুঁকি বৃদ্ধি – বয়স বাড়লে ডিম্বাণুর গুণগত মান কমে যাওয়ায় সন্তানের মধ্যে জন্মগত সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
🍼 প্রিম্যাচিউর বেবি ও কম ওজনের শিশু – গর্ভধারণের বয়স বেশি হলে অকাল প্রসব বা শিশুর কম জন্ম ওজনের ঝুঁকি বাড়ে।

পুরুষের প্রজনন ক্ষমতার পরিবর্তন 👨‍🦱

🧪 বয়স বাড়লে শুক্রাণুর সংখ্যা, গতি এবং আকৃতি স্বাভাবিকের তুলনায় দুর্বল হয়ে যায়।
🚭 দীর্ঘদিনের শারীরিক অসুস্থতা, ধূমপান, অ্যালকোহল সেবন, অনিয়মিত জীবনযাপন শুক্রাণুর গুণগত মান আরও কমিয়ে দেয়।
⚠️ এর ফলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা হ্রাস পায় এবং কিছু ক্ষেত্রে জেনেটিক সমস্যার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

স্বাস্থ্যকর গর্ভধারণের জন্য করণীয় 🌿

যদিও বয়সের প্রভাব এড়ানো সম্ভব নয়, তবে কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস ও সতর্কতা গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে সাহায্য করে। যেমন:

🥗 পুষ্টিকর ও ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা
🚶‍♀️ নিয়মিত ব্যায়াম ও সুস্থ ওজন ধরে রাখা
🚭 ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করা
😴 পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা
🩺 সন্তান নেওয়ার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া

উপসংহার 🌸

নারী-পুরুষ উভয়ের বয়সই প্রজনন ক্ষমতার ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। তাই যারা দাম্পত্য জীবনে সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাদের উচিত বয়স, স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রার বিষয়গুলো বিবেচনা করে সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া। বিশেষ করে নারীদের জন্য ৩০ বছরের আগে বা সর্বোচ্চ ৩৫ বছরের মধ্যে গর্ভধারণ তুলনামূলকভাবে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত।

ভয়াবহ পরিবেশ দূষণের কারণে চট্টগ্রামে স্তন ক্যান্সার ও ফুসফুস ক্যান্সারের হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।আগে নারীদের ম...
25/08/2025

ভয়াবহ পরিবেশ দূষণের কারণে চট্টগ্রামে স্তন ক্যান্সার ও ফুসফুস ক্যান্সারের হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

আগে নারীদের মধ্যে জরায়ু ক্যান্সারের হার তুলনামূলক বেশি ছিল, কিন্তু বর্তমানে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিলম্বে বিয়ে, দীর্ঘ বিরতি দিয়ে সন্তান গ্রহণ, এবং শিশুকে বুকের দুধ না খাওয়ানো—এসবকে নারীদের স্তন ক্যান্সারের বড় ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

অন্যদিকে, ধূমপান ও তামাকজাত পণ্য সেবনের কারণে পুরুষদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারের হার ক্রমেই বাড়ছে।

ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের তথ্য অনুযায়ী, শুধু চট্টগ্রামেই প্রতিবছর ২০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে।

20/08/2025

বর্তমান সময়ের সংক্রমণগুলোতে জ্বরের সঙ্গে শরীর ও গিঁটে ব্যথা হওয়া ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। তবে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া জ্বর হলে এই উপসর্গগুলো বেশি দেখা যায়। করনীয় ও চিকিৎসা 👇

আমাদের চারপাশে বিভিন্ন প্রজাতির পোকার বিচরণ স্বাভাবিক ঘটনা। অনেক সময় এই পোকামাকড় কামড় দিতে পারে। সাধারণত হালকা কামড়ের ক্...
17/08/2025

আমাদের চারপাশে বিভিন্ন প্রজাতির পোকার বিচরণ স্বাভাবিক ঘটনা। অনেক সময় এই পোকামাকড় কামড় দিতে পারে। সাধারণত হালকা কামড়ের ক্ষেত্রে বাড়িতেই কিছু প্রাথমিক ব্যবস্থা নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। তবে গুরুতর জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

সাধারণত মশা, পিঁপড়া বা অন্য কীটপতঙ্গের কামড়ে সামান্য চুলকানি, লালচে ভাব বা ফোলা দেখা দেয়, যা কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে নিচের লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত—

🌿 গুরুতর অ্যালার্জি দেখা দিলে
অতিরিক্ত চুলকানি, চুলকানি কমানোর ওষুধ খাওয়ার পরও উপশম না হওয়া, চোখ-মুখ-ঠোঁট বা গলার ভেতর ফোলা, বুকে চাপ বা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা কিংবা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া—এসবই বিপজ্জনক অ্যালার্জির লক্ষণ। এ অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

🌿 সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে
কামড়ের পর জ্বর হওয়া, কামড়ের জায়গায় অতিরিক্ত লালভাব বা ফোলা, ক্ষত থেকে পুঁজ বা দুর্গন্ধ বের হওয়া এবং ব্যথা দ্রুত বেড়ে যাওয়া—এসব সংক্রমণের লক্ষণ। এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

🌿 বিষধর পোকা বা সাপের কামড় হলে
বোলতা, মৌমাছি বা বিচ্ছুর মতো বিষধর পোকার হুল ফোঁটা বা কামড় গুরুতর হতে পারে। এমনকি কামড়ের চিহ্ন দেখে সন্দেহ হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে।
সাপের কামড় হলে অবিলম্বে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে, কারণ কিছু সাপের কামড় প্রাণঘাতী হতে পারে। সময়মতো প্রতিষেধক না দিলে মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি হয়।

🌿 চামড়ার রঙ পরিবর্তন হলে
অনেক সময় কামড়ের পর চামড়ার রঙ নীলচে বা কালচে হয়ে যেতে পারে, যা ওই জায়গায় রক্ত সরবরাহের ঘাটতির ইঙ্গিত। এ ধরনের পরিবর্তন হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি।

👉 যাঁদের আগে থেকেই অ্যালার্জির ইতিহাস আছে বা পোকার কামড়ে সংবেদনশীলতা বেশি, তাঁদের বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রেও ঝুঁকি বেশি হওয়ায় দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

কবিরাজী চিকিৎসা করে এসেছে। অল্প বয়সের মহিলা।ওটিতে আছে,, তখনও হাতে চুল বেঁধে রেখেছে।কতটা বিশ্বাস মানুষের, আর কবিরাজ নামক ...
11/08/2025

কবিরাজী চিকিৎসা করে এসেছে। অল্প বয়সের মহিলা।
ওটিতে আছে,, তখনও হাতে চুল বেঁধে রেখেছে।
কতটা বিশ্বাস মানুষের, আর কবিরাজ নামক শু য়োররা কি ভাবে হিপনোটাইজড করে মানুষ দের।
তারা বলে,, গাছন্ত দিবে,, হাড় গলে জোড়া লেগে যাবে।
মানুষও সেটা বিশ্বাস করে!!
এরা আইনের আওতায়ও আসে না। নিশ্চয় এক দিনে এমন হয় নি,, বেশ কিছু দিন চিকিৎসা নিয়েছে। হাত পঁচে পুরা শুকিয়ে গেছে।

কার্টেসি: ডা আল মামুন

কিউরেক্স এর সম্মানিত ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ তানজিম হাসান রিফাত সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ায় কি...
11/08/2025

কিউরেক্স এর সম্মানিত ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ তানজিম হাসান রিফাত সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ায় কিউরেক্স পরিবারের পক্ষ থকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ম্যানেজিং ডাইরেক্টর জনাব সোলায়ামান আল মামুন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জনাব মাইনুল হোসেন, ডাইরেক্টর (প্ল্যানিং এন্ড এইচআর) এবং জনাব আবুল হাসনাত রাসেল, ডাইরেক্টর (অপারেশনস)।

কিউরেক্স ইউনিট ১ হালিশহরে নিয়মিত রোগী দেখছেন ডা. মোহাম্মদ তানজিম হাসান রিফাত। সিরিয়াল নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের হটলাইনসমূহে।

ভদ্রলোক বিলে গিয়েছিলেন মাছ ধরতে। মাছ ধরা শেষে পানি থেকে উঠার সময় দেখলেন একটা জোঁক(Leech)তার যৌনাঙ্গে (P***s) আকড়ে ধরেছে।...
08/08/2025

ভদ্রলোক বিলে গিয়েছিলেন মাছ ধরতে। মাছ ধরা শেষে পানি থেকে উঠার সময় দেখলেন একটা জোঁক(Leech)তার যৌনাঙ্গে (P***s) আকড়ে ধরেছে। উনি সরানোর চেষ্টা করতে করতেই এই জোঁক তার প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে ঢুকে হারিয়ে যায়।

কিছুক্ষণের মধ্যেই তার প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। প্রস্রাব করার চেষ্টা করলে শুধু টাটকা রক্ত বের হয়। প্রস্রাব না হওয়ার কারণে তার মুত্তথলি ফুলতে থাকে আর ব্যথা বাড়তে থাকে।

ব্যথায় অস্থির ভদ্রলোক আমার চেম্বারে আসেন। আমি তার প্রস্রাবের রাস্তায় নল(Catheter) দেই এবং লবনাক্ত স্যালাইন (Normal saline) দিয়ে প্রায় দেড় ঘন্টা ধরে ওয়াস করি। শুধু তাজা আর জমাট রক্ত ছাড়া আর কিছু পাইনা। ভাবসিলাম এতো লবণ পানিতে জোঁকটা হয়তো মরে যাবে। নতুন করে আর মুত্রথলির ক্ষতি করবে না, জমাট রক্ত দিয়ে ক্যাথেটার ব্লক হবে না।

তারপর রুগী ওটিতে নিয়ে যাই প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে ক্যামেরা ঢুকিয়ে (Cystoscopy) জোঁক বের করার জন্যে। ক্যামেরা দিয়ে শুধু রক্ত ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় না। অনেকক্ষণ ধরে ওয়াস করেও কোনকিছুই দেখা যাচ্ছে না।
হঠাৎ একটা কালো বস্তুর মতো দেখে সন্দেহের উপর তা ধরে টান দেই। দেখি সেই কাঙ্খিত জোঁক...অনেক লম্বা, মোটাতাজা। প্রায় ৮ ঘন্টা পরেও সে নড়ছে, পুরাই জীবিত।

এখন রুগী ভাল আছে। রক্ত যাওয়া কমেছে।
ফলো আপ এ আছে।

--
ডা. গিয়াসউদ্দিন আরিফ

হার্টের রিংয়ের মূল্য নিয়ে অভিযোগের যেন শেষ নেই। কখনো দাম কমেছে, কখনো বেড়েছে—অনেক সময় তা নির্ধারণ করা হয়েছে ইচ্ছেমতো। এস...
04/08/2025

হার্টের রিংয়ের মূল্য নিয়ে অভিযোগের যেন শেষ নেই। কখনো দাম কমেছে, কখনো বেড়েছে—অনেক সময় তা নির্ধারণ করা হয়েছে ইচ্ছেমতো। এসবের পেছনে ছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিতর্কিত 'সিন্ডিকেট'।

উদাহরণস্বরূপ, আমেরিকান কোম্পানি অ্যাবোটের একটি রিং ভারতে যেখানে ৫২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়, বাংলাদেশে তার দাম এক লাখ ৪০ হাজার টাকা। অথচ পণ্য এক, শুধু দেশ ভিন্ন। এই অতিরিক্ত মুনাফার ভাগ যেত হাসপাতাল, চিকিৎসকসহ বিভিন্ন মহলে।

তবে আশার কথা হলো—অবশেষে রিংয়ের দাম কমেছে। সর্বনিম্ন ৩ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৮৮ হাজার টাকা পর্যন্ত মূল্য হ্রাস করা হয়েছে।

যারা এই সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। এখন চাওয়া শুধু একটাই—এই সিদ্ধান্ত যেন আর বদলানো না হয়।

অধিকাংশ আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তস্বল্পতা (Iron Deficiency Anemia) ক্ষেত্রে আয়রনসমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি মুখে খাওয়ার আয়রন ট্য...
30/07/2025

অধিকাংশ আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তস্বল্পতা (Iron Deficiency Anemia) ক্ষেত্রে আয়রনসমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি মুখে খাওয়ার আয়রন ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল গ্রহণ করলেই ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। এটি সাধারণত নিরাপদ, কার্যকর ও তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী। তবে কিছু ক্ষেত্রে ইনজেকশনের মাধ্যমে আয়রন দিতে হতে পারে, যা তুলনামূলক ব্যয়বহুল এবং জেনেরিক ভেদে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। এর মধ্যে Ferric Carboxymaltose তুলনামূলকভাবে বেশি নিরাপদ একটি ইনজেকশন ফর্ম।

রক্তস্বল্পতার চিকিৎসার আগে অবশ্যই আয়রনের ঘাটতির প্রকৃত কারণ নির্ণয় করা জরুরি। মুখে খাওয়ার আয়রন কাজ না করার সম্ভাব্য কারণগুলো হলো:

🔹 ১) সঠিক নিয়মে ও নির্ধারিত মাত্রায় ওষুধ না খাওয়া
🔹 ২) শরীরে ক্রমাগত অল্প অল্প রক্তক্ষরণ (যেমন পাইলস, অতিরিক্ত মাসিক, কৃমি, কালো পায়খানা ইত্যাদি)
🔹 ৩) সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় না হওয়া (রক্তস্বল্পতা হলেও তা আয়রনের ঘাটতি থেকে নয়)
🔹 ৪) আয়রনের ঘাটতির পাশাপাশি অন্যান্য পুষ্টির (যেমন ভিটামিন B12, ফলিক অ্যাসিড) ঘাটতি
🔹 ৫) দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক রোগ (যেমন কিডনি, লিভার, হার্ট ডিজিজ, ডায়াবেটিস বা ক্যান্সার)
🔹 ৬) দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ (যেমন যক্ষ্মা, ব্রঙ্কাইটিস, ইউরিন ইনফেকশন ইত্যাদি)
🔹 ৭) বিরল একটি অবস্থা, Iron Refractory Iron Deficiency Anemia (IRIDA)

একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন খাদ্য থেকে ১০–২০ মি.গ্রা. আয়রন গ্রহণের মাধ্যমে প্রায় ১০% আয়রন রক্তে শোষিত হয়। কিন্তু আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে হলে দৈনিক প্রায় ১০০–২০০ মি.গ্রা. ইলিমেন্টাল আয়রন প্রয়োজন হয়, যা মুখে খাওয়ার ওষুধের মাধ্যমে পূরণ করা যায়।

মুখে খাওয়ার আয়রন: জেনেরিক ও ডোজ
💊 Ferrous Sulfate (200 mg) — এতে থাকে 60 mg ইলিমেন্টাল আয়রন, দিনে ২–৩ বার একটি করে খেতে হয়
💊 Ferrous Gluconate (300 mg) — এতে থাকে 35 mg ইলিমেন্টাল আয়রন, দিনে ২–৩ বার ২টি করে খেতে হয়
💊 Ferrous Fumarate (200 mg) — এতে থাকে 65 mg ইলিমেন্টাল আয়রন, দিনে ২–৩ বার একটি করে খেতে হয়
💊 Ferrous Sulfate SR (305 mg) — এতে থাকে 105 mg ইলিমেন্টাল আয়রন, দিনে ১–২ বার একটি করে খেতে হয়

❗ মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত আয়রন গ্রহণ করলে রক্তে আয়রনের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে গিয়ে আয়রন ওভারলোড-এর ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির আয়রন ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল পাওয়া যায়। তবে প্রেসক্রিপশন দেওয়ার সময় ও ব্যবহারের সময় যথাযথ নির্দেশনা ও সতর্কতা মেনে চলা উচিত।

আয়রনসমৃদ্ধ খাবারের কিছু উৎস 🍽️
🥩 মাংস ও কলিজা
🥬 সবুজ শাক, কচুর লতি
🍌 কলা
🍐 পেয়ারা
🍎 বেদানা
🌴 খেজুর

প্রতিবছর ২৮ জুলাই বিশ্বব্যাপী বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) নির্ধারিত একটি গু...
28/07/2025

প্রতিবছর ২৮ জুলাই বিশ্বব্যাপী বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) নির্ধারিত একটি গুরুত্বপূর্ণ দিবস, যার উদ্দেশ্য হলো হেপাটাইটিস সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং এই নীরব ঘাতক রোগ থেকে মানুষকে রক্ষা করা।

হেপাটাইটিস কী?
-----
হেপাটাইটিস হল লিভারের প্রদাহ বা ফোলাভাব, যা ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এটি লিভারের কার্যকারিতা ব্যাহত করে এবং সময়মতো চিকিৎসা না করলে লিভার সিরোসিস, ক্যান্সার এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। হেপাটাইটিস প্রধানত পাঁচটি ভাইরাস দ্বারা হয়ে থাকে – হেপাটাইটিস A, B, C, D এবং E।

হেপাটাইটিস কেন হয়?
----------
হেপাটাইটিসের কারণ বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন:

🔹 ভাইরাসজনিত সংক্রমণ (সবচেয়ে সাধারণ)
🔹 দূষিত পানি বা খাদ্য গ্রহণ (বিশেষত হেপাটাইটিস A ও E)
🔹 রক্ত বা শরীরের তরল সংস্পর্শ (হেপাটাইটিস B, C ও D)
🔹 অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক
🔹 দূষিত সিরিঞ্জ বা চিকিৎসা সরঞ্জাম ব্যবহার
🔹 মায়ের শরীর থেকে নবজাতকের মধ্যে সংক্রমণ
🔹 অতিরিক্ত মদ্যপান, ওষুধের অপব্যবহার এবং কিছু বিষাক্ত পদার্থ

লক্ষণসমূহ
---------
অনেক সময় হেপাটাইটিসের লক্ষণ স্পষ্টভাবে বোঝা যায় না, কিন্তু কিছু সাধারণ উপসর্গ হলো:

🟡 শরীর দুর্বল লাগা ও ক্লান্তি
🟡 জ্বর ও মাথাব্যথা
🟡 বমি ভাব ও ক্ষুধামান্দ্য
🟡 চোখ ও ত্বক হলুদ হওয়া (জন্ডিস)
🟡 মল ও প্রস্রাবের রঙ পরিবর্তন
🟡 পেটের ডান পাশে ব্যথা অনুভব

চিকিৎসা করণীয়
----------
হেপাটাইটিসের চিকিৎসা নির্ভর করে কোন ধরণের ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছে তার উপর।

✅ হেপাটাইটিস A ও E সাধারণত নিজে নিজে সেরে যায়। বিশ্রাম, সুষম খাবার ও পরিষ্কার পানি গ্রহণই যথেষ্ট।
✅ হেপাটাইটিস B ও C দীর্ঘমেয়াদে ভয়ংকর হতে পারে। এর জন্য বিশেষ অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ রয়েছে। চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিক চিকিৎসা জরুরি।
✅ হেপাটাইটিস D শুধুমাত্র হেপাটাইটিস B এর সংক্রমণ থাকলে হয়, তাই B প্রতিরোধ করলেই D এড়ানো সম্ভব।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা
---------------
🛡️ হেপাটাইটিস A ও B এর টিকা গ্রহণ
🛡️ বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ
🛡️ অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক থেকে বিরত থাকা
🛡️ ব্যবহৃত সিরিঞ্জ বা ব্লেড ব্যবহার না করা
🛡️ রক্ত গ্রহণের আগে পরীক্ষা নিশ্চিত করা
🛡️ ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা

২০২৫ সালের প্রতিপাদ্য
"One Life, One Liver – Know Hepatitis, Act Now"
(এক জীবন, এক লিভার – হেপাটাইটিস জানুন, এখনই সচেতন হোন)

উপসংহার
-----------
হেপাটাইটিস এমন একটি রোগ যা সচেতনতা, সঠিক পরীক্ষা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। চলুন, ২০২৫ সালের এই হেপাটাইটিস দিবসে আমরা সবাই মিলে প্রতিজ্ঞা করি – হেপাটাইটিস মুক্ত ভবিষ্যতের জন্য এখনই উদ্যোগী হব।

আপনার স্বাস্থ্য, আপনার হাতে। সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।

Address

Plot #9/A; Road #1; Lane #2 Block- G, Halishahar H/E
Chittagong
4100

Opening Hours

Monday 07:00 - 23:00
Tuesday 07:00 - 23:00
Wednesday 07:00 - 23:00
Thursday 07:00 - 23:00
Friday 07:00 - 22:00
Saturday 07:00 - 23:00
Sunday 07:00 - 23:00

Telephone

+8801828880299

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Qrex Diagnostic And Consultation Centre ltd.:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram