Muradpur,Chittagong

Muradpur,Chittagong Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Muradpur,Chittagong, Chittagong.
(2)

  of Derive The Trend
11/11/2024

of Derive The Trend

07/08/2024

প্রথমজন একটু সহজ, তাই শুধু গুলি ইউজ করছে। দ্বিতীয়জন কিন্তু ভালই কঠিন। গ্রেনেড ছাড়া আবার কিছু বুঝে না।

07/08/2024

আমেরিকার আশা পূরণ হয়ে গেছে।
সেন্টমার্টিন পেতে আর কোন বাধা নেই।

07/08/2024

যে দলটা ছাত্রদের র'ক্ত শুকানোর আগেই সমাবেশ করে আর যাইহোক সে যে দেশসেবা করতে আসে নাই, সেটা বুঝার জন্য রকেট সাইন্স জানা লাগে নাহ🙂

পদ্মা সেতু সংলগ্ন আর এ সিক্স বাসি সাবধান! মূত্যুদূত পার্থেনিয়াম উদ্ভিদ থেকে আমাদের সকলের সাবধান হওয়া উচিত। কেননা আমাদের ...
07/06/2024

পদ্মা সেতু সংলগ্ন আর এ সিক্স বাসি সাবধান!

মূত্যুদূত পার্থেনিয়াম উদ্ভিদ থেকে আমাদের সকলের সাবধান হওয়া উচিত। কেননা আমাদের প্রজেক্টের রাস্তার দুপাশে ব্যাপকহারে জন্মেছে এ উদ্ভিদ।

এটি একটি আগাছার নাম। যা রাস্তার দুপাশে জন্মায়।
এটি সাধারণত এক থেকে দেড় মিটার উচ্চতার হয়। অসংখ্য শাখা ত্রিভুজের মতো ছড়িয়ে থাকে। ছোট ছোট সাদা ফুল হয়। ঠিক যেন ধনিয়াগাছের ফুল। হঠাৎ করে দেখলে যে কেউ ভুল করবেন ধনিয়াগাছ ভেবে। গাছটির আয়ুষ্কাল মাত্র তিন-চার মাস। এ আয়ুষ্কালের মধ্যে তিনবার ফুল ও বীজ দেয় গাছটি। ফুল সাধারণত গোলাকার, সাদা, পিচ্ছিল হয়। এ গাছ তিন-চার মাসের মধ্যে ৪ থেকে ২৫ হাজার বীজ জন্ম দিতে সক্ষম।

আগাছাটি অত্যন্ত ভয়ংকর। গবাদিপশু চরানোর সময় গায়ে লাগলে পশুর শরীর ফুলে যায়। এছাড়াও তীব্র জ্বর, বদহজমসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়। আর পশুর পেটে গেলে কেমন বিষক্রিয়া হতে পারে তা অনুমেয়। বিশেষ করে গাভী পার্থেনিয়াম খেলে দুধ তিতা হয়। ওই দুধ অনবরত কেউ খেলে সেই মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

শুধু পশুই নয়, আগাছাটি মানুষের হাতে-পায়ে লাগলে চুলকে লাল হয়ে ফুলে যায়। আক্রান্ত মানুষটি ঘনঘন জ্বর, অসহ্য মাথাব্যথা ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগতে থাকে। এমনকি মারাও যেতে পারেন মানুষটি। গণমাধ্যম মারফত জানা যায়, ভারতের পুনেতে পার্থেনিয়ামজনিত বিষক্রিয়ায় ১২ জন মানুষ মারা গেছেন। এতসব ভয়ংকর বিষয় জানতে পেরে পরিবেশবিদরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আতঙ্কিত হয়েছেন বাংলাদেশের কৃষিবিদরাও। তারা এটিকে বিষাক্ত আগাছা হিসাবে চিহ্নিত করেছেন।

এসব ক্ষতিকর দিক পর্যালোচনা করে কৃষিবিদরা গাছটিকে পুড়িয়ে ফেলতে পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। সতর্ক না হলে যেকোনো ব্যক্তি বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন। যেমন-এটি কেউ কাটতে গেলে ওই ব্যক্তির হাতে-পায়ে লাগতে পারে। পোড়াতে গেলে ফুলের রেণু দূরে উড়ে বংশবিস্তার করতে পারে। আবার ব্যক্তির নাকে-মুখেও লাগতে পারে। তাতে তিনি মারাত্মক বিষক্রিয়ায় পড়তে পারেন। এ ক্ষেত্রে খুব সতর্কতার সঙ্গে প্রথমে গাছটিকে কাটতে হবে। হাতে গ্লাভস, চোখে চশমা থাকলে ভালো হয়। অবশ্যই পা ভালোমতো ঢেকে রাখতে হবে। মোটা কাপড়ের প্যান্টের সঙ্গে বুটজুতা পরা যেতে পারে, সঙ্গে মোটা কাপড়ের জামাও পরতে হবে।
গাছকাটা হলে গভীর গর্তে পুঁতে ফেলতে হবে।

ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে পার্থেনিয়াম চেনাতে হবে আমজনতাকে। নয়তো একসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে তা মহামারির দিকে মোড় নিতে পারে। কাজেই আসুন, সময় থাকতেই আমরা সাবধান হই!

12/02/2023
আমরা ইনবক্সে সবাই ঘর সংসারে ব্যস্ত!!যার মরা সে মরেবে আমার কি!!আজকে আমার সাথে, কালকে আপনার সাথে এটাই হবে।। 😡😡 #হোক   #হোক...
03/04/2022

আমরা ইনবক্সে সবাই ঘর সংসারে ব্যস্ত!!

যার মরা সে মরেবে আমার কি!!
আজকে আমার সাথে, কালকে আপনার সাথে এটাই হবে।। 😡😡 #হোক #হোকপ্রতিবাদ

জিনিসপত্রের দাম কেনো বাড়ছে জানতে চান? আসুন একটু জেনে নেয়া যাক....মুদ্রাস্ফীতির সাথে খেলাপী ঋণ ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত।প্রথেমে...
21/03/2022

জিনিসপত্রের দাম কেনো বাড়ছে জানতে চান? আসুন একটু জেনে নেয়া যাক....

মুদ্রাস্ফীতির সাথে খেলাপী ঋণ ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত।

প্রথেমেই বুঝতে হবে মুদ্রাস্ফীতি জিনিস টা আসলে কি? খুব সহজভাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি।

মুদ্রাস্ফীতিঃ কোন দেশে সর্বোপরি যতটুকু সম্পদ আছে তার মূল্য ওই দেশের বর্তমানের মোট মুদ্রামাণের(টাকা) সমান। মনে করুন, বাংলাদেশে সর্বমোট ১৫ টাকা আছে এবং এই দেশের সম্পদ বলতে সাকুল্যে আছে ৫ টি কমলা। আর কিছুই নেই। যেহেতু দেশের মোট সম্পদের মূল্য মোট মুদ্রামানের সমান, সেহেতু এই ৫ টি কমলার মূল্য ১৫ টাকা। অর্থাৎ, প্রতিটি কমলার মূল্য ৩ টাকা। এখন যদি আরো ৫ টা ছাপানো হয়, তাহলে মোট মুদ্রামান হয়ে যাবে ১৫+৫ = ২০ টাকা। কমলা কিন্তু বাড়েনি। তারমানে এখন[নতুন করে ৫ টাকা ছাপানোর পর] ৫ টি কমলার মোট মূল্য হয়ে গেল ২০ টাকা। অর্থাৎ প্রতিটি কমলার বর্তমান মূল্য ৪ টাকা।

এই যে সম্পদ না বাড়িয়ে অতিরিক্ত টাকা ছাপানোর ফলে কমলার দাম ৩ টাকা থেকে ৪ টাকা হয়ে গেল, এইটাই সহজ ভাষায় "মুদ্রাস্ফীতি"। একই পণ্য আগের থেকে বেশি দামে ক্রয় করা মানেই মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে।

অর্থাৎ, আমরা বলতে পারি "কোন দেশের সম্পদের পরিমাণ না বাড়িয়ে টাকা ছাপালে মুদ্রাস্ফীতি হবে।"

এইবার আসি খেলাপী ঋণের প্রসঙ্গে। সহজ ভাষায় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পরিশোধ না করলে সেই ঋণ কে খেলাপী ঋণ বলা যায়। আবার সেই ১৫ টাকা এবং ৫ কমলায় ফিরে আসা যাক।

মনে করুন, এই ১৫ টাকা থেকে এক ব্যক্তি ৫ টাকা ঋণ নিল। যতক্ষণ পর্যন্ত ঋণের ৫ টাকা দেশের মধ্যেই থাকছে, ততক্ষন দেশের মোট মুদ্রামান ১৫ টাকাই থাকে। মানে প্রতিটি কমলার মূল্য ৩ টাকাই থাকে। অর্থাৎ মুদ্রাস্ফীতি এখন পর্যন্ত ঘটেনি।

এইবার ধরুন ওই ব্যক্তি ঋণের ৫ টাকা ডলারে কনভার্ট করে বিদেশে গিয়ে খরচ করে ফেলেছে এবং সে ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম। ডলারে কনভার্ট করার মানে হচ্ছে ওই ৫ টাকা এখন আর টাকা নাই। ধরুন ১ ডলার হয়ে গেছে[ধরি, ১ ডলার = ৫ টাকা]। এখন ওই ১ ডলার কিন্তু আর বাংলাদেশে ব্যবহার করা সম্ভব নয়। যে দেশের মুদ্রা শুধুমাত্র সে দেশেই ব্যবহার করা যায়। মানে ওই ৫ টাকা বাংলাদেশের মধ্যে আর নাই!! অথচ খাতা কলমের হিসাবে বাংলাদেশের মোট টাকার মান এখনো ১৫ ই আছে!!! কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আছে ১০ টাকা। ওই খেলাপী ৫ টাকার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আবার ৫ টাকা অতিরিক্ত ছাপানো হয়। অর্থাৎ খাতাকলমে মোট মুদ্রামান হয়ে যায় ২০। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ১৫ টাকা থাকে।

এইখানে দুইটা ভয়কংর ঘটনা ঘটেঃ

১)যেহেতু টাকা ছাপানো হয় নতুন করে, সেহেতু মুদ্রাস্ফীতি হবে। অর্থাৎ একই কমলার দাম আগে ছিল ৩ টাকা। এখন হয়ে যাবে ৪ টা।

২)উপরের সমস্যা টাও খুব একটা প্রভাব ফেলত না যদি সত্যি সত্যি দেশে ২০ টাকা থাকত। তাহলে পণ্যের দাম বাড়ার সাথে সাথে মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও বাড়ত। কিন্তু সেটা তো হচ্ছে না। কারন দেশে তো ২০ টাকা নাই। আছে ১৫ টাকা। ৫ টা গায়েবুল হাওয়া হয়ে গেছে। মানে আমাদের কাছে ১৫ টাকা। কিন্তু পণ্য কিনতে হচ্ছে এমন দামে যেন আমাদের ২০ টাকা আছে।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বর এর পর মোট খেলাপী ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ১৬৮ কোটি টাকা। এর অর্থ এই হিউজ পরিমাণ টাকা আমাদের দেশে নাই। অথচ আমাদের পণ্য ক্রয়ের সময় এমন দাম দিতে হচ্ছে যেন ওই ১ লক্ষ ১৬৮ কোটি টাকা আমাদের মুদ্রামাণে যুক্ত আছে। কি ভয়ংকর!!! এইসব হিসাবেই গ্যাসের সিলিন্ডার আজ ১৪০০ টাকা, অথচ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা সেই ৭০০ টাকা ই আছে।

ভয়ংকর ব্যাপার। আপনাকে টাকা না দিয়ে বলা হচ্ছে টাকা দিয়েছি, আছে তোমার পকেটে, বেশি দাম দিয়ে চাল, ডাল, তেল কিনবা। নাহলে না খেয়ে মরবা।

13/03/2022

( আমার আশে পাশে এসব মানুষ ভরপুর একটু বদলান,)

সীমার বাচ্চা ৬ মাসে বসেছে, ১১মাসে হেঁটেছে, ১৮ মাসে টুকটুক করে কথা বলে। খুবই আনন্দের কথা। এদিকে পাশের বাসার তুতুল ১৩ মাসে হাঁটে নি এখনও। তার মাকে গিয়ে "কি ব্যাপার ভাবী, তুতুল হাঁটে না এখনও? আমার ছেলেতো ১০ মাস হতেই একপা দুপা করে হেঁটেছে। তুতুলের সমস্যা নেইতো কোনো?" এসব বলে খুবই তৃপ্তি পেলো সীমা।
কিন্তু সীমার এই গায়ে পড়ে অহংকার দেখানো তুতুলের মায়ের বিরক্তি আর হতাশার উদ্রেক ছাড়া আর কিছুই করলো না। এমন নয় যে, সীমা একথা বলে আসার পরপরই তুতুল হাটা শুরু করে দিল। তাহলে এই অবান্তর কথা বলার কারণ কি?

যে বাচ্চার অনেক রাগ বা জেদ, অনেক চেচামেচি করে, তার মাকে গিয়ে "কই আমাদের বাচ্চারা তো এতো জেদ করে না, অনেক শান্ত ওরা" এসব বললে ওই মায়ের কোনো উপকার হয়না। সে ইতিমধ্যেই তার এই জেদী, চিৎকার চেচামেচি করা বাচ্চা নিয়ে বিব্রত ও অশান্তিতে আছে। তার বাচ্চার দোষ ধরে তাকে আরো মানসিক অশান্তিতে না ফেলাটাই তার জন্য স্বস্তির।

যে মায়ের বাচ্চা আড়াই বছরেও পুরোপুরি কথা বলে না, তাকে গিয়ে "আমার মেয়ে তো ১৮ মাস হতেই ছড়া বলে, সব কথা বলতে পারে" এসব বলে শোনানোর মাঝে কোনো বাহাদুরি নেই, ওই মাকে কষ্ট দেয়া ছাড়া। ওই মা একেবারেই জানতে আগ্রহী নয় আপনার বাচ্চা কথায় কত পটু। সে নিজের সন্তানকে নিয়ে এমনিতেই চিন্তায় আছে।

আপনার সন্তান সুপার ব্রিলিয়ান্ট, সব বিষয়ে এডভান্স, খুবই ভালো কথা। কিন্তু তা অন্য মায়েদের (যাদের সন্তান পিছিয়ে আছে) শুনিয়ে অহংকার দেখানোর প্রয়োজন নেইতো!
এমন কিন্তু নয় যে ১ম বাচ্চাটি কখনওই হাঁটবে না। দ্বিতীয় বাচ্চাটিও হয়তো একদিন শান্ত হয়ে আসবে, কমে আসবে জেদ। ৩য় বাচ্চাটি হয়তো ৩ বছর হতে এতোই কথা বলবে যে মা-বাবা তার সাথে পাল্লা দিয়ে কথা বলে কূল পাবে না।

আপনার সন্তানের রোল ১ বলে যেই দাপট দেখিয়ে চলেন, সেই দাপট হয়তো থাকবে না যখন দেখবেন তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা ক্লাস টু/থ্রি এর পেছনের সারির ছেলেটি বড় হয়ে আজ ইউনিভার্সিটির টিচার।

আপনার বাচ্চা নিজের হাতেই সব খেতে পারে, পাশের বাসার বাচ্চাটিকে মা ৬/৭ বছর পর্যন্ত খাইয়ে দিচ্ছে, তাই টিটকারি মারেন আপনি। অথচ ওই বাচ্চাটি কিন্তু সারাজীবন মায়ের হাতে খাবে না। একসময় গিয়ে নিজের হাতেই খাবে। তখন কিন্তু ওই মায়ের আপনার করা টিটকারিটুকুই মনে থাকবে, নিজেই ছোট হয়ে গিয়েছেন তার কাছে এই অহংকারের জন্য।

গর্ব হতেই পারে নিজের সন্তানকে নিয়ে, কিন্তু তা নিজের মাঝেই রাখা ভালো। ভবিষ্যতে কি হবে আমরা কেউ জানি না। আপনার যেমন আপনার সন্তানকে নিয়ে অনেক গর্ব, অন্য মা- টিরও তার সন্তানকে নিয়ে গর্ব। নিজের সন্তানকে নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত অহংকার করতে গিয়ে অন্য মায়েদের সেই গর্বকে আহত করার মাঝে কোনো কৃতিত্ব নেই।

আমার অহংকার যেন অন্য মায়েদের মানসিক নির্যাতনের কারণ না হয়।

#চলুন_পাল্টাই

09/02/2022

সাবধান! ক্যানসার তৈরি করে যেসব খাবার! দেখুন হয়তো খেয়েই চলেছেন !!

ক্যানসার তৈরি করে – মরণব্যাধি ক্যানসার। প্রতিরোধের উত্তম চিকিৎসা। শরীরের অতি দ্রুত অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ক্যানসার তৈরি হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় এবং অনেক খাবার আবার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। যেসব খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় তা নিজে জানুন এবং অন্যকে জানিয়ে সচেতন করে দিন।

১. আলুর চিপস :

চিপসের স্বাদ মচমচে করার জন্য কৃত্রিম রং, ফ্লেভার, ট্রান্স ফ্যাট ও প্রচুর লবণ মিশানো হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।

২. ফ্রেঞ্চ ফ্রাই :

আমেরিকান ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির সময় উচ্চ তাপ ও তেলের সংস্পর্শে অ্যাক্রাইলেমাইড সৃষ্টি হয়ে ক্যানসার হয়।

৩. প্রক্রিয়াজাত মাংসের খাবার :

বেকন, হটডগ, মিডলোফ, সসেজ, বার্গার ইত্যাদি খাবারে সোডিয়াম নাইট্রেট থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, সোডিয়াম নাইট্রেটযুক্ত প্রক্রিয়াজাত মাংস মানবদেহে এন নাইট্রোসোতে পরিণত হয়ে ক্যানসার সৃষ্টি করে।

৪. সফট ড্রিংকস :

বাজারের কোমল পানীয়তে থাকে ক্ষতিকর রং, অতিরিক্ত সোডা ও কৃত্রিম চিনি। এটি রক্তে গ্লুকোজ বাড়িয়ে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট বাড়িয়ে মেটাবলিক সিনড্রোম ও ক্যানসার তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে, কোমল পানীয়তে ‘৪-মিথাইলমিডাজল’ নামের যে রং থাকে, এটি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।

৫. কৃত্রিম চিনি :

কৃত্রিম চিনি অ্যাসপার্টের চিনির চেয়ে ১০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং ক্যালোরি শূন্য। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই খুব জনপ্রিয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিতভাবে কৃত্রিম চিনি খেলে ব্রেইন ক্যানসার হতে পারে।

৬. অ্যালকোহল :

অতিরিক্ত অ্যালকোহল মানব দেহে রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে অ্যাসিটেলডিহাইডে পরিণত হয়ে ডিএনএ ভেঙ্গে ক্যানসার তৈরি করে।

৭. গ্রিল, বারবিকিউ :

গ্রিল, বারবিকিউ এ ধরনের মাংসে উচ্চ তাপে হেটারোসাইক্লিক অ্যামাইন তৈরি হয়। এ থেকে ক্যানসার হতে পারে।

৮. বিষাক্ত কীটনাশক ও ক্যামিক্যাল যুক্ত ফলমূল :

আমেরিকান ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, ৩০ ভাগ কীটনাশক হচ্ছে কারসিনোজেন। এটি মানব দেহে কোনো না কোনো ক্যানসার তৈরি করে।

৯. খোলা বাজারের শরবত :

বাজারের শরবতে থাকে দূষিত পানি, বরফ ও ক্ষতিকর রং। এগুলো জন্ডিস, হেপাটাইটিস ও লিভার ক্যানসার সৃষ্টি করে।

১০. পুরোনো তেল :

পুরোনো তেল দিয়ে বারবার খাবার রান্না করলে ফ্রি রেডিক্যাল তৈরি হয়ে ডিএনএ কে ভেঙে ক্যানসার হতে পারে।

HELP POST :
18/01/2021

HELP POST :

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Muradpur,Chittagong posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram