Dr. Mrittunjoy Barua

01/05/2025

Celebrating my 1st year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

09/04/2025

আমরা দেহের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যাপারে যেভাবে সচেতন থাকি কানের যত্নের বেলায় ততটাই উদাসীন। অথচ কান আমাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ৷কারণ আমাদের শ্রবণশক্তির পুরোটাই নির্ভর করে এই কানের ওপর। কীভাবে কানের যত্ন নেওয়া যেতে পারে তা হয়তো অনেকে জানেন না। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত-

১. কান পরিষ্কার করুন:✅
নিয়মিত কান পরিষ্কারের অভ্যাস করতে হবে। তবে সেক্ষেত্রে থাকতে হবে সতর্ক।কানে ২,৩ ফোটা অলিভ ওয়েল দিলে কান পরিষ্কার থাকে।

২. ইয়ারবাড ব্যবহার করবেন না❌
কান পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ইয়ারবাড ব্যবহার যাবে না। অনেকে আবার দিয়াশলাইয়ের কাঠি কিংবা কলম ইত্যাদি কানের ভেতরে প্রবেশ করান! এগুলো ভুলেও করা যাবে না। কারণ এ ধরনের অভ্যাস কানের পর্দার ক্ষতি করতে পারে। এমন কি পর্দা ফেটে যেতে পারে।

৩. পানি পরিষ্কার করুন🚰
কানের ভেতরে কিছু ঢুকলে তা দ্রুত বের করার ব্যবস্থা করুন। কারণ অপরিষ্কার পানি বা কিছু রাসায়নিক জাতীয় কিছু কানের সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এর ফলে শ্রবণশক্তি নষ্ট হতে পারে। তাই আগেভাগেই সতর্ক হোন।

৪. একটানা ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না:❌
হেডফোন বা ইয়ারফোনের মাধ্যমে গান বা অন্যান্য অডিও শুনলে আপনাকে অবশ্যই ভলিউম কমিয়ে রাখতে হবে। একটানা এক ঘণ্টার বেশি ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। এতে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

৫. উচ্চ শব্দে থাকবেন না❌
কান ভালো রাখার জন্য খেয়াল রাখতে হবে শব্দের দিকেও। উচ্চ শব্দ এড়িয়ে চলতে হবে। যেখানে অতিরিক্ত কোনো শব্দ থাকে সেখানে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ উচ্চ শব্দ কানের জন্য ক্ষতিকর। এটি কানের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতির কারণ হতে পারে।

৬. কানের দুল ব্যবহারে সতর্কতা✴️
অনেকে বিশেষ করে নারীরা কানে বিভিন্ন ধরনের অলঙ্কার পরতে পছন্দ করেন। এতে সৌন্দর্য ফুটে উঠলেও অনেক সময় ঝুঁকি থাকে । কারণ বেশি ভারী অলংকারের কারণে কানের চামড়া কেটে যেতে পারে। আবার কিছু ধাতু দিয়ে তৈরি অলংকার পরার ফলে অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

➡️নিয়ম মেনে চললে শ্রবণশক্তি ভালো থাকবে। Happy Listening 🙂

02/06/2024

জিহ্বা হলো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পঞ্চইন্দ্রিয়। অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীর মুখের একটি পেশীবহুল অঙ্গ যা খাদ্য চিবুতে এবং তা গিলে ফেলতে সাহায্য করে। পরিপাকতন্ত্রে এর গুরুত্ব আছে এবং এটি হলো স্বাদের প্রাথমিক অঙ্গ।

জিহ্বার উপরের পৃষ্ঠ (ডরসাম), প্যাপিলাইতে অবস্থিত অসংখ্য স্বাদকুঁড়ি দ্বারা আবৃত। এগুলো খাদ্যে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক বস্তুর প্রতি সংবেদনশীল এবং লালার মাধ্যমে আর্দ্র থাকে। জিহ্বা প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁত পরিষ্কারের কাজে ব্যবহৃত হয়। জিহ্বার প্রধান কাজ হলো, মানুষের ক্ষেত্রে কথা বলায় সাহায্য করা এবং অন্যান্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে কণ্ঠস্বর সক্রিয় করা।

এটি ছাড়া যেমন আপনি কথা বলতে পারবেন না তেমনি শ্বাসও নিতে পারবেন না। দেহের এত জরুরি একটি অঙ্গ জিহ্ব কিন্তু এর সম্পর্কে কতটুকুই বা জানি আমরা।
চলুন জেনে নেই কিছু তথ্য:

১. জিহ্বায় গড়ে ২ হাজার থেকে ১০ হাজারেরও বেশি সংখ্যক স্বাদগ্রন্থি থাকে। এগুলোকে বলা হয় 'সুপারটেস্টারস'। প্রতি ১০-১৪ দিন অন্তর অন্তর আপনার স্বাদগ্রন্থি মরে যায় এবং নতুন গ্রন্থি গজিয়ে ওঠে।

২. নিজেদের জিহ্বার এই স্বাদগ্রন্থিগুলো আমরা দেখতে পারি না। এগুলোকে খালি চোখে দেখা যায় না।

৩. জিহ্বা বিস্ময়করভাবে শুধু স্থিতিস্থাপকই নয়, এটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজে নিয়মিত ব্যবহৃত হয়। কথা বলা, খাওয়া ইত্যাদি কাজ জিহ্বা ছাড়া সম্ভব নয়। জিহ্বা মূলত দেহের শক্তিশালী কোনো পেশি নয়। এটি মাঝারি শক্তির কাজ করতে পারে।

৪. জিহ্বার রং দেখে চিকিৎসক আপনার স্বাস্থ্যগত কিছু তথ্য বলতে পারেন। স্বাস্থ্যকর জিহ্বায় দারুণ গোলাপী আভা থাকবে। তবে রং মেশানো কিছু খাওয়ার পর জিহ্বা রঙিন হয়ে উঠলে ভয়ের কিছু নেই।

৫. কিছু অ্যালার্জি এবং সংক্রমণের কারণে জিহ্বা অতিরিক্ত লালচে হয়ে ওঠতে পারে। জিহ্বা এবং মুখের অভ্যন্তরে সাদাটে দাগ ছত্রাক সংক্রমণের কারণে হতে পারে। এ জন্য চিকিৎসক অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ দিয়ে থাকেন।

৬.জিহ্বা স্বাভাবিক অবস্থায় কিছুটা খসখসে হবে। কিন্তু এর চেয়ে বেশি মসৃণ হলে বুঝতে হবে আপনার দেহে আয়রন, ফোলিক এসিড এবং ভিটামিন বি১২ এর অভাব ঘটেছে।

✳️ জিহবা সাদা হওয়ার কারণ:
▶️মুখের দুর্গন্ধ ও শুষ্কতা হলো ‘সাদা জিহ্বা’র প্রাথমিক লক্ষণ। এক্ষেত্রে জিহ্বার উপরে পুরু সাদা আস্তরণ পড়ে, আবার কারও কারও জিহ্বায় দাগ পড়ে।
▶️ব্রাশ করলে কিংবা টাঙ স্ক্র্যাবার ব্যবহারের পরও এই দাগ সহজে যায় না। অনেকটা সাদা লোমের মতো দেখায় জিহ্বা। সেগুলো আসলে জৈব কণা, ব্যাকটেরিয়া ও মৃত কোষ দ্বারা সৃষ্ট প্লেক বা ফলক।
▶️জিহ্বায় সাদা ফলক (যা হলুদও হতে পারে) বিভিন্ন কারণে দেখা দিতে পারে, যেমন জ্বালা বা সংক্রমণের কারণে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এ সমস্যা কিছুদিন পরেই অদৃশ্য হয়ে যায়।
▶️যদি পরিস্থিতি কয়েক সপ্তাহের জন্য পরিবর্তিত না হয় ও খাওয়া বা কথা বলার সময় ব্যথার সৃষ্টি করে তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
▶️জিহ্বার রং বদলে যাওয়া নানা রোগের ইঙ্গিত দেয়। যদিও বাদামি জিহ্বা খুব বেশি কফি বা চা পান করার কারণে হয়। অন্যদিকে হলুদ জিহ্বা লিভারের রোগের ইঙ্গিত দেয়। আবার একটি লাল জিহ্বা ভিটামিন বি এর ঘাটতিকে বোঝায়।

✳️কেন জিহ্বা সাদা হয়ে যায়?
▶️জিহ্বা সাদা হয়ে যায় ব্যাকটেরিয়া, খাবারের অবশিষ্ট ও আটকে থাকা মৃত কোষের কারণে। এভাবেই ধীরে ধীরে জিহ্বার পৃষ্ঠে সাদা দাগের সৃষ্টি হয়।
▶️কখনো কখনো অসুস্থতার কারণেও প্লেক দেখা দেয় জিহ্বায়। উদাহরণস্বরূপ, ভৌগলিক জিহ্বার ক্ষেত্রেও সাদা দাগ দেখা যায়।
▶️এটি বেশ বিরল ও কারণ অজানা, তবে এক্ষেত্রে জিহ্বায় প্রচণ্ড জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়। মানসিক চাপ, অসুস্থতা বা হরমোনের পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়াও এটি হতে পারে।

✳️আরও যেসব কারণে জিহ্বা সাদা হয়ে যায়-
১. বয়স
২. অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ (মুখে ছত্রাকের সংক্রমণ হলে সাদা-হলুদ ফলক দেখা যায়)
৩. এমন একটি খাদ্য যাতে পর্যাপ্ত ফল, শাকসবজি, ভিটামিন বি ১২ ও আয়রনের অভাব আছে
৪. দুর্বল ইমিউন সিস্টেম
৫. মুখের স্বাস্থ্যবিধি খারাপ থাকা
৬. ডেন্টাল প্রস্থেটিক্স বা অন্যান্য বস্তু যা জিহ্বার ক্ষতি করতে পারে
৭. ডিহাইড্রেশন ও মুখের শুষ্কতা

সাদা জিহ্বার কারণে ছোট ছোট ছিদ্রের মতো দেখা দেয় জিহ্বায়। এর কারণ হলো জিহ্বায় ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বেড়ে যাওয়া। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল মাউথওয়াশ ব্যবহারের মাধ্যমে এটি থেকে পরিত্রাণ মিলবে।

এছাড়া জিহ্বার ছিদ্রের চারপাশে একটি রিং থাকতে পারে, যা স্বাভাবিক। এর মানে টিস্যু নিরাময় হচ্ছে। যদি আঘাতের কারণে প্লেক উপস্থিত হয় (ছিদ্র সহ), তা নিরাময়ে প্রায় দেড় সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। এক্ষেত্রে গরম, মসলাদার, টক খাবার ও পানীয় এড়ানো উচিত।

✳️সাদা জিহ্বা থেকে পরিত্রাণ মিলবে যেভাবে:
১. মুখের স্বাস্থ্যবিধি ভালো রাখার অনুশীলন করা।
২. পর্যাপ্ত পানি পান করা।
৩. নরম টুথব্রাশ ব্যবহার করে দাঁত ব্রাশ করা।
৪. হালকা ফ্লোরাইড টুথপেস্ট ব্যবহার করুন, যেটিতে সোডিয়াম লরিল সালফেট নেই।
৫. ফ্লোরাইড মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন।
৬. জিহ্বা ব্রাশ করুন বা স্ক্র্যাবার ব্যবহার করুন।
৭. মসলাদার, নোনতা, অ্যাসিডিক বা তাপমাত্রায় খুব গরম খাবার ও পানীয় এড়িয়ে চলুন।

🔯সঠিক তথ্য জানুন এবং নিয়মিত শরীর ও মনের যত্ন নিন সুস্থ থাকুন 🙂

05/05/2024

@ 19th National Annual Conference of Society of Otolaryngology & Head Neck Surgeons Bangladesh...

04/05/2024

30/04/2024

👃নাক👃
প্রানি দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সংবেদনশীল অঙ্গ যেটাকে ঘ্রাণ ইন্দ্রিয়ও বলে। মাঝে মাঝে অনেকের নাক দিয়ে পানি পড়ে বা রক্ত পড়ে, নাক বন্ধ হয়ে শ্বাস প্রশ্বাসের বাধা সৃষ্টি হয় কিংবা নাকের ভিতর বাড়তি মাংসপিন্ড তৈরি হয়। অবহেলা বা অজ্ঞতার কারণে ছোট ছোট সমস্যা গুলো পরবর্তীতে বড় বিপর্যয় ডেকে আনে। তাই ছোট সমস্যা গুলো চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে দ্রুত সমাধান করা প্র‍য়োজন।

আজকে আমরা জানবো নাকের একটি সাধারণ সমস্যা পলিপ সম্পর্কে।

✳️নাকের পলিপ কী এবং কেন হয়?

➡️ সাধারণত এলার্জির কারণে পলিপাসের সমস্যা হয়ে থাকে। নাকের অভ্যন্তরে যেই মাংস পেশী রয়েছে তাতে ইনফেকশন হলে পানির মতো করে ফুলে আস্তে আস্তে পলিপের মতো আকার ধারণ করে৷ দীর্ঘদিন চিকিৎসা না করলে পলিপাস তৈরি হয়।

এলার্জি, ধুলোবালি, ধোঁয়া ইত্যাদি থেকে নাকের ভিতরে ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে একটি নাকে,উভয় নাকে অথবা পুরো সাইনাস জুড়ে পলিপ হতে পারে।

দেখা গেছে যাদের নাকের এলার্জি আছে, তাদের শতকরা ১৭-১৯% আবার হাঁপানিও আছে। আবার যাদের হাঁপানি আছে, তাদের ৫৫-৭০% রোগীর ক্ষেত্রে নাকের এলার্জিও থাকে। নাকের এলার্জি ঠিকমতো কন্ট্রোল না করলে অনেক সময় হাঁপানি বেড়ে যেতে পারে। সেই রকম ফুসফুসের এলার্জি বা হাঁপানি ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হলে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া নাকের ওপর পড়ে।কারণ নাকের এলার্জি ও ফুসফুসের এলার্জির (হাঁপানি) একটির প্রভাব আরেকটির ওপর পড়ে।

✳️পলিপ বুঝবেন কীভাবে?

নাকের ভিতরে মাংসপিণ্ডের মতো কিছু থাকলে অনেকে সেটিকে পলিপ ভেবে ভুল করেন। এগুলোকে বলে টারবিনেট। ইনফিরিয়র টার্বিনেট দুই পাশে বড়। এই ইনফিরিয়র টার্বিনেটকে পলিপ ভেবে মাঝে মাঝে ভুল চিকিৎসা করা হয়। পলিপ দেখতে সাধারণত সাদা এবং আঙুর ফলের মতো। এতে কোন কিছু দিয়ে স্পর্শ করলে এর কোনো সেন্স থাকে না। টার্মিনেট হবে একটু লালচে রঙয়ের। আর পলিপের চারপাশে দেখা যায় ঝুলন্ত থোকার মতো।

❇️উপসর্গ কী কী?
পলিপের কারনে যেসকল সমস্যা হতে পারে:
➡️একটানা ১২ সপ্তাহের বেশি নাক বন্ধ থাকলে
➡️প্রথমে কম থাকলেও পরে প্রচুর মাথা ব্যাথা থাকে
➡️নাকের গন্ধ কম পাওয়া যায়, অনেক সময় একেবারেই পাওয়া যায় না
➡️খাবারে স্বাদো চলে যেতে পারে
➡️নাক বন্ধ থাকার জন্য নাক ডাকার সমস্যা হতে পারে
➡️নাক দিয়ে পানি পড়া এমনকি রক্তোও পড়তে পারে।

❇️চিকিৎসা কীভাবে শুরু করবেন ?

নাকে পলিপের উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রাথমিক চিকিৎসা হলো ধুলোবালি, ধোঁয়া ও ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ ধরা পড়লে নাকে স্টেরয়েড জাতীয় স্প্রে ব্যবহার করলে এটি চলে যেতে পারে।
পলিপ যদি নাককে সম্পূর্ণ অথবা আংশিকরূপে বন্ধ করে দেয় তাহলে সাধারণত ওষুধে কাজ হতে চায় না। এ ক্ষেত্রে অপারেশনের মাধ্যমে পলিপ ফেলে দেয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথ থাকেনা । যাদের অ্যাজমা আছে তাদের আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। কারণ নাকের,গলার এবং ফুসফুসের এলার্জি একটির সাথে অপরটি ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত। একটির প্রভাবে আরেকটি বেড়ে যেতে পারে।

সঠিক তথ্য জানুন এবং সুস্থ থাকুন। 🙂

30/04/2024

কর্ণ বা কান প্রাণি দেহের শ্রবণ অঙ্গ । এর দ্বারা মানুষ শ্রবণ করে।এর সাহায্যে আমরা বহিরাগত শব্দ শুনি, তাই এটি একটি শ্রবণেন্দ্রিয়। আমরা মাঝে মাঝে না বুঝে কানের বেশি যত্ন নিতে যেয়ে অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলি। তাই কানের যত্নে আরো বেশি সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।

👂কানের যত্নে যা করণীয়🦻

১. কান চুলকালে কখনোই কোনো কিছু ঢোকানো যাবে না। এমনকি কান পরিষ্কার করার জন্য কাঠি, পাখির পালক বা কটন বাড ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।

২. কানে ময়লা জমে কান বন্ধভাব হলে বা কানের মধ্যে বাইরের কোনো বস্তু প্রবেশ করলে অপসারণ করতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

৩. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কানে তেল বা অন্য কোনো ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না।

৪. কানে যাতে পানি না যায়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।

৫. আঘাতজনিত বা মধ্যকর্ণের প্রদাহ বা অন্য কারণে কানের সমস্যা মনে হলে অবহেলা না করে যত দ্রুত সম্ভব নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

৬. একটানা অনেক সময় ধরে হেডফোন এবং মোবাইল ব্যবহার পরিহার করা উচিৎ।

৭. শ্রবণমাত্রার চেয়ে যেকোন উচ্চ শব্দে শ্রবণ শক্তির ক্ষতি হতে পারে।

৮. শ্রবণমাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করানো উচিৎ।

জেনে বুঝে কানের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন।

29/04/2024

29/04/2024

Keep an eye on the page for information on nose, ear and throat problems. 🙂