Dr. GR KaisaR & Dr. Sultana Surma

Dr. GR KaisaR & Dr. Sultana Surma ডা. জিআর কায়সার & ডা. সুলতানা সুরমা

17/07/2021

✅✅মেডিকেলে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পূর্ণরূপ:
-------------------------------------------------------------
CBC: :complete blood count
CP: :complete picture of blood
CXR: : X-ray chest (PA view)
BT : : bleeding time
CT : : clotting time
LFT : liver function test
AST : :aspartate aminotransferase @(sgot)
ALT : :alanie aminotransferase@ (sgpt)
SGOT : : serum glutamic oxaloacetic transaminase
SGPT : : serum glutamic pyruvic transaminase
ALP : : alkaline phosphatase
ALT : alanine aminotransferase
GGT: :gamma glutamyl transpeptidase
GGT: : gamma glutamile transpeptidase
GTT: : glucose tolerance test
LDH: : lactae dehydrogenase
PT: : prothrombing time
INR: : international normalized ratio/rate
CCK: :cholecystokinin
AF : : atrial fibrillation
AIDS : acquired immunodeficiency syndrome.
AKA : alcoholic ketoacidosis
ALL : acute lymphoblastic leukaemia
AMI : acute myocardial infarction
ARF : acute renal failure
HTN : : high/ blood pressure, tension
CABG: coronary artery bypass graft
CAH: congenital adrenal hyperplasia
CCF: congestive cardiac failure
CF: cystic fibrosis
CHD: coronary heart disease
CNS: central nervous system
COPD: chronic obstructive pulmonary disease
CPAP: continuous positive airways pressure
CRF: chronic renal failure
CSF: cerebrospinal fluid
CT: computer mography
CVA: cerebrovascular accident (stroke)
CVD: cardiovascular disease
DKA: diabetic ketoacidosis
DU: duodenal ulcer
DVT: deep vein thrombosis
ECG: electrocardiography/ or cardiogram
EEG: electroencephalogram
ESR: erythrocyte sedimentation rate
ESRD: end-stage renal disease
FPG: fasting plasma glucose
GIT: gastrointestinal tract
GU: gastric ulcer
GvHD: graft versus host disease
HAV: hepatitis A virus
HBV: hepatitis B virus
Hcg: human chorionic gonadotrophin @ PT : :pregnancy test (by urine)
HAV : : hepatitis A virus
HBV @ HBs Ag hepatitise B antigen
HCV hepatitis: C virus
HIV: human immunodeficiency virus
HNA: heparin neutralising activity
ICH: intracranial haemorrhage
IDA: iron deficiency anaemia
IDDM: insulin dependent (type 1) diabetes mellitus
IFG: impaired fasting glucose
IGT : impaired glucose tolerance
IHD: ischaemic heart disease
Ig: immunoglobulin
IM: intramuscular
INR: international normalized ratio
ITU: intensive therapy unit
IV: intravenous
IVU: intravenous urogram
K: : potassium
KUB: kidney, ureter, bladder (x-ray)/ U-S
LBBB: left bundle branch block
LCM: left costal margin
LFTs: liver function tests
LIF: left iliac fossa
LUQ: left upper quadrant
LVF: left ventricular failure
LVH: left ventricular hypertrophy
MC&S: microscopy, culture & sensitivity
MCH: mean cell haemoglobin
MI: myocardial infarction
Min: minutes
MPD: myeloproliferative disease
MRI : magnetic resonance imaging
MS : multiple sclerosis or mass spectroscopy
Na: : sodium
Ca : : calcium
NaCl: sodium chloride
OA : osteo arthritis
RA : : rheumatoid arthritis
OCP: oral contraceptive pill
PACWP; pulmonary artery capillary wedge pressure
PAD: peripheral arterial disease
PaO2: partial pressure of O2 in arterial blood
PB: peripheral blood
PBC : primary biliary cirrhosis
PCI: percutaneous coronary intervention
PCL: plasma cell leukaemia
PE: pulmonary embolism
PR: per re**um
PV : : per va**na
PV: plasma volume
RAS: renal angiotensin system or renal artery stenosis
RBBB: right bundle branch block
RBCs: red blood cells
RCC: red blood cell count
Rh: Rhesus (monkey)
RIF: right iliac fossa
RUQ: right upper quadrant
SC: subcutaneous
SDH: subdural haemorrhage
SOB: shortness of breath
SM: smooth muscle
SVC : superior vena cava
SVCO: superior vena caval obstruction
SXR: skull x-ray
T°: temperature
t1/2: half-life
T4: thyroxine
TA: temporal arteritis
TB: tuberculosis
TFT: thyroid function test
TIAs: transient ischaemic attacks
TPO: thyroid peroxidase
TRAB: thyrotropin receptor antibodies
TSH : thyroid-stimulating hormone
TT: thrombin time
u/U: units
UC: ulcerative colitis
U&E: urea and electrolytes
UCE: : urea creatinine & electrolytes
URTI: upper respiratory tract infection
UTI: urinary tract infection
USS: ultrasound scan
VIII: C factor VIII clotting activity
VIP: vasoactive intestinal peptide
Vit K: vitamin K
VSD: ventricular septal defect
WBC: :white blood cell
TLC : : total leukocytes count

এই টেস্ট গুলার meaning সবাই জানা দরকার। দয়া করে সাবাই শেয়ার করুন।
CBC: :complete blood count
CP: :complete picture of blood
CXR: : X-ray chest (PA view)
BT : : bleeding time
CT : : clotting time
LFT : liver function test
AST : :aspartate aminotransferase @(sgot)
ALT : :alanie aminotransferase@ (sgpt)
SGOT : : serum glutamic oxaloacetic transaminase
SGPT : : serum glutamic pyruvic transaminase
ALP : : alkaline phosphatase
ALT : alanine aminotransferase
GGT: :gamma glutamyl transpeptidase
GGT: : gamma glutamile transpeptidase
GTT: : glucose tolerance test
LDH: : lactae dehydrogenase
PT: : prothrombing time
INR: : international normalized ratio/rate
CCK: :cholecystokinin
AF : : atrial fibrillation
AIDS : acquired immunodeficiency syndrome.
AKA : alcoholic ketoacidosis
ALL : acute lymphoblastic leuk

#
========

কোভিড-১৯ এ আক্রান্তদের কখন ভ্যাকসিন নেয়া উচিত========================এখন পর্যন্ত বিশ্বের কয়েক কোটি মানুষের করোনা ভাইরাস ...
13/04/2021

কোভিড-১৯ এ আক্রান্তদের কখন ভ্যাকসিন নেয়া উচিত
========================

এখন পর্যন্ত বিশ্বের কয়েক কোটি মানুষের করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন নেয়া হয়ে গেছে। কিন্তু এখনও অনেক মানুষের মনে কখন টিকা নিতে হবে- সে ব্যাপারে সংশয় রয়ে গেছে। বিশেষত: যারা করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাদের মনে এই ‘সংশয়’টা কাজ করছে আরো বেশি করে। আর অবস্থা যদি হয় এমন যে, তারা কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন টিকার দুটি ডোজের মধ্যবর্তী সময়ে, তবে এই ভ্যাকসিন গ্রহণে কোনোও সিদ্ধান্তে আসা আরও জটিল হয়ে ওঠে।

এক্ষেত্রে সিএনএন’র মেডিকেল অ্যানালিস্ট ড. লিয়ানা ওয়েনের (ইনি জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি মিলকেন ইনস্টিটিউট স্কুল অফ পাবলিক হেলথের জরুরী চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্য নীতি ও পরিচালনার ভিজিটিং প্রফেসরও) মতে, টিকা দেওয়ার সময় লোকেদের বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে, যেমন, কোভিড -১৯ সনাক্ত করা গেলে আপনার লক্ষণগুলি পর্যবেক্ষণ করা এবং করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন গ্রহণের সময় আপনি সুস্থ আছেন তা নিশ্চিত হওয়া। এ ব্যাপারে কয়েকটি সূক্ষ্ম বিষয় তিনি উল্লেখ করেছেন।

√√ যদি এমন হয় যে, রোগী কোভিড -১৯-এ আক্রান্ত ছিলেন গত বছর; সেক্ষেত্রে তার পরামর্শ হল--
>> আপনি যদি ভ্যাকসিন গ্রহণের যোগ্য হন তবে এটি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জেনে রাখতে হবে প্রাকৃতিকভাবে শরীর ‘যতটুকু রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে, ভ্যাকসিন আপনাকে চেয়ে আরও ভাল, দীর্ঘতর এবং অবশ্যই আরও ধারাবাহিক সুরক্ষা সরবরাহ করতে সক্ষম’।

√√ যদি ‘রোগী সম্প্রতি কোভিড -১৯-এ আক্রান্ত ছিলেন’ এমন হয়, সেক্ষেত্রে তার পরামর্শ হল--
>> রোগীর উচিত হবে বর্তমান আইসোলেশন পিরিয়ডটা (১০ দিন) পার করা। এ সময়কালে রোগী কোভিডের কোনোও গুরুতর লক্ষন নিজের মধ্যে অনুভব না করলে, অর্থাৎ নিজে যথেষ্ট সুস্থ বোধ করলে টিকাটি নিয়ে নিতে পারেন।

√√ এখনও লোকেদের মধ্যে আরেকটিা সংশয় কাজ করছে- ‘তাদের কি ভ্যাকসিনের উভয় ডোজ নেওয়া উচিত কিনা’। এ ব্যাপারে ওয়েনের সোজাসাপটা জবাব--
>> যদি আপনি দুই ডোজের ভ্যাকসিন নিয়ে থাকেন, তবে আপনার জন্য ভ্যাকসিনের উভয় ডোজ গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ‘লোকেরা দুটি ডোজই গ্রহণ করবে প্রকৃত সুফল পাবার জন্য’ এই ধারণার অধীনেই ভ্যাকসিনগুলি তৈরি করা হয়েছে। তাই যতক্ষণ না উভয় ডোজ গ্রহণ করা হচ্ছে ততক্ষণ সম্পূর্ণ কার্যকারিতা আশা করা যায়না।

√√ ভ্যাকসিনের প্রথম ও ২য় ডোজের মধ্যবর্তী সময়েও অনেকে ওই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। এ ব্যাপারেও তাঁর (ওয়েনের) সরল উত্তর--
>> ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ কিছুটা সুরক্ষা সরবরাহ করে। তবে দুটি মাত্রার চেয়ে বেশি নয়, তাই এই দুই ডোজের মধ্যবর্তী সময়ে ভাইরাসের সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েই যায়। এমন সময়ে অবশ্যি শরীরকে সময় দিতে হবে সুস্থ হয়ে উঠার। মনে রাখা দরকার প্রথম ডোজের পর শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা যথেষ্ট পরিমাণেই বেড়েছে। তাই এ অবস্থায় আক্রান্ত হলেও আপনার দেহটিকে পুনরুদ্ধার করার সুযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, তাই লক্ষণগুলি থেকে মুক্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা ভাল। এরপর আপনার দ্বিতীয় ডোজটি নেন সমস্যা নেই।
@ সূত্র : সিএনএন @
===============

20/02/2021

'করোনা' ভ্যাকসিন কাদের দেয়া যাবে ও যাবে না?

@@ করোনা ভ্যাকসিন দেয়া যাবে না যাঁদেরঃ

> ১৮ বছরের কম বয়সিদের,
> অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের,
> যেসব মহিলা নিজেদের গর্ভাবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত নন,
> সন্তানকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের,
> যাদের অ্যালার্জির সমস্যা প্রকট,
> যাদের প্লাজমা থেরাপি হয়েছে,
> হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী কিংবা করোনা পজিটিভ কাউকে,
> বর্তমানে যাঁরা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বা করোনা আক্রান্ত বলে সন্দিহান,
> অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারাক্রান্ত রোগী যদি কেমোথেরাপি অথবা রেডিওথেরাপি নিয়ে থাকেন অথবা বিশেষ কিছু ওষুধ সেবন করছেন এমন গুরুতর রোগীদের,
> হেপাটাইটিস বি ভ্যাকসিন বা কোনও ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া থাকলে কমপক্ষে দুই সপ্তাহের মধ্যে,

@@ করোনা ভ্যাকসিন দেয়া যাবে যাঁদেরঃ
√ ১৮+ বছর বয়সিদের,
√ কমপক্ষে ৪ - ৮ সপ্তাহ পূর্বে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন এমন ব্যক্তিদের,
√ যাঁরা করোনা থেকে অনেকদিন আগেই সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন তাঁদের,
√ যাঁদের শরীরে কোমর্বিডিটি (একাধিক রোগে ভুগা) আছে তাঁদের,
√ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে অথবা হার্টে রিং পরানো ব্যক্তির যদি সব প্যারামিটার ঠিক থাকে। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ রিতে হবে।

সূত্রঃ oneindia.com এবং banglatribune.com
=========================

25/07/2020

করো’নায় আ’ক্রান্ত কীভাবে বুঝবেন!!!!!!!!
===================
করো’না আ’ক্রান্তদের কী ধরনের উপসর্গ দেখা যাবে তা কিছুটা নির্ভর করে ভাইরাল লোডের উপর। যার শরীরে ভাইরাল লোড কম, তিনি সাধারণত অ্যাসিম্পটোম্যাটিক থাকবেন।
অর্থাৎ উল্লেখযোগ্য কোনও উপসর্গ দেখা যাবে না তার। মাঝারি মানের ভাইরাল লোড হলে অল্প জ্বর, গা ম্যাজ ম্যাজ করা, সামান্য গলাব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। আর ভাইরাল লোড বেশি হলে শরীর বেশি খারাপ হবে- এমনই বলছেন ভারতের ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞ জ্যোতিষ্ক পাল।
যে কোনও ছোটখাট উপসর্গও অনেক সময় মারাত্মক আকার নিতে পারে। তাই কোনও অবস্থাতেই এই অতিমারি সৃষ্টিকারী ভাইরাসকে অবহেলা করা উচিত নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কো’ভিড-১৯ টেস্ট করানো উচিত।

জ্যোতিষ্ক পাল জানালেন, ভাইরাল লোড কম হলে অনেক সময়েই রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। এমনিতেই কো’ভিড-১৯ এর টেস্ট আরটিপিসিআর-এর ফল ৩০% থেকে ৪০% ক্ষেত্রে নেগেটিভ আসে। চিকিৎসকের সন্দেহ হলে তিনি দ্বিতীয় ও তৃতীয়বার পরীক্ষা করাতে পারেন।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই অসুখটাকে কোনও মতেই উপেক্ষা করা উচিত নয়। আক্রান্ত এলাকার বাসিন্দাদের প্রত্যেকেই সংক্রমিত হতে পারেন। ছোটখাট কোনও রকম লক্ষণ দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

একনজরে জেনে নেওয়া যাক কী কী লক্ষণ দেখলে করোনার আশঙ্কা করতে পারেন।

১. গলা ব্যথা, সর্দি
২. শুকনো কাশি
৩. জ্বর জ্বর ভাব
৪. দুর্বলতা, গা ম্যাজম্যাজ করা
৫. মাথা, গা, হাত-পা ব্যথা করা
৬. জিভের স্বাদ ও গন্ধের বোধ চলে গিয়ে খাবার খেতে অনীহা
৭. মাথা ব্যথা
৮. চোখ লাল হয়ে পানি পড়া
৯. ডায়ারিয়া ও পেটে ব্যথা
১০. হাত ও পায়ের আঙুলের রং বদলে যাওয়া
১১. ত্বকে র‍্যাশ ও চুলকানি
১২. বুকে চাপ ধরা ভাব ও যন্ত্রণা
১৩. নিঃশ্বাসের কষ্ট, অল্প পরিশ্রমে হাঁপিয়ে যাওয়া
১৪. আচমকা কয়েক মিনিটের জন্যে ব্ল্যাক আউট হয়ে যাওয়া
১৫. কথা বলতে অসুবিধা হওয়া।

উপরের উপসর্গের কোনও একটি দেখলেই যে আতঙ্কিত হয়ে হাসপাতালে দৌড়াতে হবে তা নয়। এই লক্ষণগুলো যদি থাকে এবং সমস্যা বাড়তে শুরু করে তখন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এর আগে বাড়িতে থাকুন দূরত্ববিধি মেনে, মাস্ক পরে আর কোভিড-১৯ কে দূরে রাখুন।

@ সূত্র: আনন্দবাজার, স্বাস্থ্য বার্তা

13/04/2020

নিম্নে বর্ণিত ওষুধগুলো করোনা ভাইরাসের লক্ষণে কাজ করতে পারে।

১. অ্যাকোনাইট নেপ
===============
রোগের কারণ : অতিরিক্ত ঠান্ডা বা অতিরিক্ত গরম থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তনে, ধুলাবালি এবং অন্যান্য যে কোনো কারণে রোগাক্রমণ।

লক্ষণগুলো : করোনার আক্রমণ প্রবল ঝড়ের মতো আসে এবং অল্পক্ষণ থেকে রোগীকে একেবারে শেষ করে দেয়। অতিরিক্ত মৃতু্য ভয়, অস্থিরতা, শারীরিক জ্বালা-পোড়া, দ্রুত গতিতে তাপমাত্রা অনেক বেশি উঠে যাবে। অতিরিক্ত কফ, কাশি, শ্বাসকষ্ট দেখা দেবে। মাথা ও বুকে ভার বোধ হবে। সর্ব শরীরে কম্পন দেখা দেবে। একটু পর পর প্রচুর পরিমাণ পানি একসঙ্গে পান করবে।

২. ব্রায়োনিয়া অ্যালবাম
=================
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : রোগের কষ্টগুলো দুই-তিনদিনের মধ্যে আস্তে আস্তে দেখা দেবে। কয়েক দিনের মধ্যে রোগটি দেহের মধ্যে বিস্তার লাভ করবে। নাকের মধ্যে ঘন সর্দি, অনবরত শুষ্ক কাশি, নাক দিয়ে রক্ত পড়া, গলাব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ রোগাক্রমণের তিন-চারদিনের মধ্যে দেখা দেবে। রোগের সময় রোগী সারাক্ষণ চুপচাপ শুয়ে থাকবে। কারও সঙ্গে কোনো কথা বলবে না। সর্ব শরীর ব্যথা, মাথাব্যথা ও জ্বর থাকবে। রোগী অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকবে। অতিরিক্ত হাঁচি ও শুষ্ক কাশি থাকবে। নাক দিয়ে রক্ত যাবে, রক্ত মিশ্রিত কফ, গলার স্বর বসে যাবে। ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, হুপিংকাশি ও ফুসফুসে পানি দেখা দিতে পারে। কষ্টদায়ক কাশি হবে। সর্ব অবস্থায় রোগী চুপচাপ থাকতে চাইবে। শরীরের সব ছিদ্র পথ শুষ্ক হয়ে যাবে। রোগী অলস প্রকৃতির হয়ে যাবে, এবং অনেকক্ষণ পরপর প্রচুর পরিমাণ পানি একসঙ্গে পান করবে।

৩. জেলসিমিয়াম
============
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : রোগাক্রমণের ৩-৪ দিন পর অতিরিক্ত ঠান্ডা, জ্বর, মাথাব্যথা দেখা দেবে। সব অবস্থায় রোগী মৃত ব্যক্তির মতো চুপচাপ অচেতন, তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় পড়ে থাকবে। সর্বশরীর ভারবোধ, অবশভাব, নিস্তেজভাব, থরথর করে শরীর কাঁপতে থাকবে। নিজে তার শরীর নাড়াতে পারবে না। হাত ও পা বরফের মতো ঠান্ডা কিন্তু মাথা অত্যন্ত গরম থাকবে। পানির পিপাসা একেবারে থাকে না। শুষ্ক কাশি ও শ্বাসকষ্ট দেখা দেবে।

৪. আর্সেনিক অ্যালবাম
=================
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : রোগাক্রমণের প্রথম দিনেই অতিরিক্ত দুর্বলতা দেখা দেবে। সর্দি, কফ, কাশি, জ্বর এবং অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট দেখা দেবে। কাশির সঙ্গে দুর্গন্ধযুক্ত ময়লা কফ বের হবে। রোগীর মধ্যে মৃত্যু ভয়, মানসিক ও শারীরিক অস্থিরতা, শারীরিক জ্বালা-পোড়া, উৎকণ্ঠা দেখা দেবে। শ্বাসকষ্টে রোগীর বুক ভারী ভারী মনে হবে। রোগী সামনের দিকে ঝুঁকে বসে বা সামনের দিকে বাঁকা হয়ে ঝুঁকে থাকবে একটু বাতাস পাওয়ার জন্য। তেষ্টা নিবারণের জন্য কাতর হয়ে থাকবে। মুখ দিয়ে হালকা কফ, কাশি বের হবে। অল্প পরিমাণ পানি বারবার পান করবে। রোগীর শরীরে জ্বর, মাথাব্যথা এবং বমি বমি ভাব থাকবে।

৫. ড্রসেরা
=======
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট থাকবে। বুকের মধ্যে ভার বোধ এবং আপেক্ষিক কাশি দেখা দেবে। কফ টুকরা টুকরা করে ঘন আকারে পড়তে থাকবে। গলার স্বর বসে যাবে। নাক, গলা এবং বুকের ভিতর থেকে রক্তকাশি বের হবে। হুপিংকাশি, রোগী উত্তেজনাপ্রবণ, অস্থির প্রকৃতির এবং মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেবে।

৬. কার্ভো ভেজ
===========
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : গলার মধ্যে চুলকানি যুক্ত কফ, আপেক্ষিক কাশি, গড়গড় আওয়াজ করে কাশি আসবে। কাশির সঙ্গে অতিরিক্ত বমি হবে। গলার স্বর বসে যাবে, গলার মধ্যে জ্বালা-পোড়া থাকবে, বমির কারণে রক্ত ও পানি শূন্যতা দেখা দেবে। নাড়ির গতি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম থাকবে। শরীরের উপরিভাগ হিমশীতল হয়ে যাবে, শ্বাসকষ্ট দেখা দেবে। রোগী বারবার বাতাস চাইবে। রোগী মরার মতো পড়ে থাকবে। ঠান্ডা ঘাম দেখা দেবে, সঙ্গে ঠান্ডা শ্বাস-প্রশ্বাস দেখা দেবে, জিহ্বা ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং কথা বন্ধ হয়ে যাবে।

৭. এন্টিমোনিয়াম টার্টরিক্যম
====================
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : মুখ বিবর্ণ ও রুগ্ন দেখাবে, নাকটি আকৃষ্ট ও কুঞ্চিত থাকবে, চক্ষু বসে যাবে, চোখের চারদিকে কৃষ্ণমন্ডল দেখাবে, কণ্ঠস্বর বিবর্ণ ও কুঞ্চিত হয়ে যাবে। মুখমন্ডল ঠান্ডা ঘামে আবৃত, ঠান্ডা এবং বিবর্ণ দেখাবে, শরীরের মধ্যে মৃত ব্যক্তির গন্ধ অনুভব হবে। সর্দি সংযুক্ত রোগী, শ্বাসনালি ও বায়ুনালিগুলোর মধ্যে সর্দির অবস্থা থাকবে। বক্ষে, কাশির ঘড়ঘড় এবং ভড়ভড় শব্দ শোনা যাবে, মনে হবে মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত। বক্ষদেশে ক্রমাগত শ্লেষ্মায় ভর্তি হয়ে থাকবে। কিন্তু রোগী কফ তুলতে অক্ষম এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেবে। ঘড়ঘড় শব্দ বের হতে শোনা যাবে। রোগটি দ্রুতগতিতে অগ্রসর হতে থাকবে সঙ্গে জ্বরও থাকবে। ২-৩ দিনের মধ্যে রোগী দুর্বল, অবসন্ন এবং শীতলতা দেখা দেবে।

৮. বেলাডোনা
==========
রোগের কারণ : একই।

লক্ষণগুলো : রোগের আক্রমণ হঠাৎ এবং তীব্র আকার ধারণ করবে। রোগীর নাক, কান, গলা, ফুসফুসসহ শরীরের সর্ব অঙ্গ আক্রমণ করবে। এসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রক্তাভ হয়ে যাবে। সর্ব শরীরে জ্বালা-পোড়া, আপেক্ষিক কাশি, প্রচুর মাথাব্যথা, উৎকণ্ঠা এবং সর্ব শরীরে কম্পন দেখা দেবে। হাতের তালু, পায়ের তালু অত্যন্ত শীতল অনুভব হবে কিন্তু মাথা ও মুখমন্ডল অতিরিক্ত গরম অনুভব হবে। রোগীর শরীরে তীব্র ব্যথা ও জ্বর অনুভব হবে। জ্বর, মাথাব্যথা, শরীর ব্যথা, কাশি ও শ্বাসকষ্ট একবার অতিরিক্ত হবে আবার রোগের তীব্রতা কম অনুভব হবে। এভাবে রোগগুলো সারাদিন বাড়া-কমার মধ্যে থাকবে। রোগে লক্ষণগুলো অতি তাড়াতাড়ি দেখা দেবে এবং অতি তাড়াতাড়ি রোগী আরোগ্য লাভ করবে। রোগ লক্ষণের সঙ্গে মিলিয়ে গেলে অন্যান্য ওষুধও নির্বাচিত হতে পারে।

ডোজ : একজন রোগীর জন্য উপরে বর্ণিত প্রযোজ্য ওষুধের ২০০ শক্তির ৪টি ডোজের প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিটি ডোজ পাউডারের সঙ্গে মিশ্রিত করে প্রতিদিন দুই ডোজ ওষুধ সেবন করতে হবে। দুদিন পর ওই রোগী তার রোগ থেকে মুক্তিলাভ করতে পারে।

উপদেশ :
=======
√ দয়া করে মেডিকেল মাস্ক ব্যবহার করুন।
√ ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার ও আইসক্রিম খাবেন না।
√ ঠান্ডা পানীয় কিছু পান করবেন না।
√ ঠান্ডা আবহাওয়া, ধুলাবালি, বিড়ি-সিগারেটের অভ্যাস পরিহার করুন।
√ আপনার নাক, গলা ও ফুসফুস রক্ষা করুন।

সূত্রঃ
ডা. মো. নজরুল ইসলাম ভূইয়া
সহকারী অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা।

16/03/2020

Dear All,
Thanks everybody to like the page "Dr. GR KaisaR & Sultana Surma".

Praying to Almighty Allah to save every member of your family from CORONAVIRUS.

Best Regards.

Dr. GR KaisaR
Dr. Sultana Surma

12/03/2020

স্পন্ডিলাইটিস আসলে শিরদাঁড়ার হাড়ের সমস্যা। জন্মের পর থেকে আমাদের হাড়ের সংযোগস্থল বা অস্থিসন্ধিগুলো যেমন থাকে, তা নিয়েই আমরা বেড়ে উঠি। আবার সে সব ব্যবহার করতে করতে যন্ত্রের মতোই ক্ষয়ে যেতে শুরু করে। কখনও আবার অস্থিসন্ধির অঞ্চলে থাকা তরল জেল বাইরে বেরিয়েও আসে। তখনই জানান দেয় ব্যথা। ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে সারাক্ষণের ব্যথা। হঘাড় নাড়াতে অসুবিধা হওয়া এই রোগের মূল কষ্টের দিক। আমাদের শিরদাঁড়ায় কিছু ডিস্ক রয়েছে তা ব্যবহারের ফলে নষ্ট হতে পারে। এরা আশপাশের হাড় ও মাংসপেশির উপরে চাপ দেয়। ঘাড়ের দিকের অংশে এই রোগ হলে তাকে আমরা বলি, সার্ভাইক্যাল স্পন্ডিলাইটিস। আর শিরদাঁড়ার নিচের দিকের অংশে অর্থাৎ পিঠের নিচের দিকে হলে তাকে আমরা বলি লাম্বার স্পন্ডিলাইটিস। এ রোগের কোনো বয়সসীমা যেমন নেই, নেই কোনো লিঙ্গ প্রাধান্যও।

বাড়িতেও একটানা টিভি দেখতে গিয়ে বা ঘুম থেকে উঠে ঘাড় ঘোরাতে গেলেই মনে হচ্ছে কলকব্জা বশে নেই। দৈনন্দিন দৌড়-ঝাঁপের সময়ও মাঝে মাঝেই যে ব্যথা টের পান, তাকে আধুনিক জীবনযাত্রার অসুখ বা লাইফস্টাইল ডিজিজ বলছেন চিকিৎসকরা। শিরদাঁড়ার হাড় ক্ষয়ের শুরু হয় অকালেই। কেবল ঘাড়ে ব্যথাই নয়- হাতে এবং ব্যথার অংশ অবশ হয়ে যাওয়া, সূচ ফোটানোর মতো বোধ হওয়া মাথা ঘোরার সমস্যাও এই অসুখের লক্ষণ।
এ রোগের হাত থেকে বাঁচতে কেবল ওষুধ খেলেই হবে না, মেনে চলতে হবে কিছু অভ্যাসও।
** মাংসপেশিকে শক্ত রাখার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করুন।
** ছয় ঘণ্টা থেকে আট ঘণ্টা ঘুমোতেই হবে রাতে।
** কখনোই বালিশ ছাড়া ঘুমোবেন না। নরম দেখে একটা বালিশ নিন। (কেমন বালিশে শোবেন তা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।)
** ঘুম ভাঙার পর পাশ ফিরে উঠুন। সোজা উঠলে মেরুদণ্ডে চাপ পড়বে আরো।
** রান্না করার সময় একটা চুলা ব্যবহার করুন।
** সাধারণ টয়লেট নয়, উচু কমোডের ব্যবস্থা করুন। উচু কমোড একান্তই না থাকলে প্লাস্টিকের কমোডের ব্যবস্থা করুন।
** শুধু ওষুধ খাওয়াই নয়, তার পাশাপাশি কাজ করার ভঙ্গীও বদলান।
** ঘাড় / পিঠ বেঁকিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসার অভ্যাস বদলাতেই হবে। পেশার তাগিদে তেমনভাবে বসতে হলে মাঝে মাঝেই উঠে হাঁটতে হবে।
** ঘাড় এ দিক ও দিক ঘুরিয়ে নিতে হবে, ঘড়ির কাঁটার দিকে ও ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে ঘাড় ঘুরিয়ে ফের সিটে এসে বসুন।
** চাকা লাগানো ঘোরানো চেয়ারে না বসে কাঠের চেয়ারের ব্যবস্থা করুন।
** চেয়ারে সোজা বসুন- আরাম করে হেলান দিয়ে পিঠকে সাপোর্ট দিয়ে নয়। এতে মেরুদণ্ড বেঁকে যেতে থাকে।
** খেয়াল রাখবেন বসার সময় পা যেন মাটি ছুঁয়ে থাকে।
** ২০-৩০ মিনিট অন্তর অবশ্যই চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ান।
** স্পন্ডিলাইটিস শিশুদের বেলাতেও হতে পারে। তাদের এমন উচ্চতায় টেবিল-চেয়ার দিন, যাতে পড়তে বা লিখতে গেলে খুব ঘাড় ঝোঁকাতে না হয়।

07/03/2020

পায়ের গোড়ালির ব্যথায় করণীয়
=========================
গোড়ালিতে ব্যথা নিয়ে সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। চিকিৎসকের পরামর্শ তো নিতে হবেই, পাশাপাশি মেনে চলতে হবে কিছু করণীয়। চলুন জেনে নিই কী কী মেনে চলতে হবে-

গোড়ালির ব্যাথায় করণীয়ঃ

১। শক্ত স্থানে খুব বেশি সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকা যাবে না বা শক্ত স্থানে বেশি হাঁটাচলা করাও উচিত নয়।

২। ভারি কোনো জিনিস বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। যেমন- বেশি ওজনের বাজারের থলে, পানিভর্তি বালতি ইত্যাদি বহন করা যাবে না।

৩। সব সময় নরম জুতা ব্যবহার করতে হবে।

৪। হাঁটাচলার সময় হিল কুশন ব্যবহার করবেন।

৫। সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা করার সময় মেরুদণ্ড সোজা রেখে হাতে সাপোর্ট দিয়ে ধীরে ধীরে উঠবেন ও নামবেন এবং যথাসম্ভব গোড়ালির ব্যবহার কম করবেন।

৬। ব্যথা থাকা অবস্থায় কোনো ধরনের ব্যায়াম করা যাবে না।

৭। হাইহিল জুতা পরা যাবে না।

৮। মোটা ব্যক্তিদের ওজন কমাতে হবে এবং সব সময় ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

সকলে ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন- এ কামনা!!

05/03/2020

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) নিজেই পরীক্ষা করুন@

তাইওয়ানের বিশেষজ্ঞদের মতে, যে কেউ প্রতিদিন সকালে উঠেই কয়েক সেকেন্ডে একবার পরীক্ষা করে নিশ্চিন্ত হতে পারেন। পরীক্ষাটা হলোঃ

পরিচ্ছন্ন পরিবেশে লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে সেটাকে দশ সেকেন্ডের কিছুটা বেশি সময় ধরে আটকে রাখুন। যদি এই দম ধরে রাখার সময়ে, আপনার কোনো কাশি না আসে, বুকে ব্যথা বা চাপ অনুভব না হয়, মানে কোনো প্রকার অস্বস্তি না লাগে, তার মানে আপনার ফুসফুসে কোনো ফাইব্রোসিস তৈরি হয়নি অর্থাৎ কোনো ইনফেকশন হয়নি, আপনি সম্পূর্ণ ঝুঁকিমুক্ত আছেন।

জাপানের ডাক্তাররা আরেকটি অত্যন্ত ভালো উপদেশ দিয়েছেনঃ
সবাই চেষ্টা করবেন যেন আপনার গলা ও মুখের ভেতরটা কখনো শুকনো না হয়ে যায়, ভেজা ভেজা থাকে। তাই প্রতি পনেরো মিনিট অন্তর একচুমুক হলেও পানি পান করুন।কারণ, কোনোভাবে ভাইরাসটি আপনার মুখ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করলেও সেটি পানির সাথে পাকস্থলীতে চলে যাবে, আর পাকস্থলীর এসিড মুহূর্তেই সেই ভাইরাসকে মেরে ফেলবে।

@ তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

[সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। মহান আল্লাহ আমাদেরকে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করুন।]

07/06/2019

১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!
২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!
৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।
৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!
৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।
৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।
৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।
৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।
১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।
১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।
১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।
____________________
এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।

-- ডাঃ জিআর কায়সার
@সংগ্রহ

29/04/2019

কিডনী পাথর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
===========>>

কিডনীর মধ্যে শক্তদানার মত কঠিন পদার্থ বা স্টোনের মত বস্তুকে রেনাল স্টোন বা কিডনী পাথর বা কিডনী পাথুরী বলা হয়।

এ পাথুরী কখনো মূত্রগ্রন্থি, মূত্রনালী, মূত্রথলি বা কিডনীতে হতে পারে। যার ফলস্বরূপ প্রস্রাব বন্ধ বা প্রস্রাবে বাধাসহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

কিডনীর কাজঃ
কিডনী প্রধান কাজ হলো শরীরের রক্ত থেকে ময়লা আবর্জনা ও পানি প্রসাব আকারে শোধন করে বের করে দেয়।

যে কারনে পাথর হয়ঃ
কিডনীতে অনেক রকম স্টোন হতে পারে। যেমন ইউরিক স্টোন, স্ট্রভাইন স্টোন, সিস্টিক এবং ক্যালসিয়াম স্টোন।

ইউরিয়া বা ইউরিক এসিড এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারনেও কিডনীতে সমস্য দেখা দিতে পারে।

যারা প্রতিনিয়ত পান খান তারা ক্যালসিয়াম খাচ্ছে। অর্থাৎ পানের সাথে চুনে থাকা পর্যাপ্ত ক্যালসিয়ামের কারণে কিডনীতে পাথর হতে পারে।

অতিরিক্ত স্নেহ বা চর্বি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে যারা রক্ত সংবহন ক্রিয়ার ব্যাঘাত ঘটান বা পরিপাক বা পরিপোষন কাজের ব্যাঘাত ঘটান বা যে কোন সংক্রামক রোগ যদি মুত্রযন্ত্র আক্রমন করে বা শরীর হতে অতিমাত্রায় ঘাম নির্গত হওয়ার ফলে বা বংশগত কারণেও এ পাথুরী হতে পারে।

কিভাবে বুঝবেন কিডনীতে পাথর আছেঃ
যে কোন বয়সে নারী-পুরুষ সকলেরই কিডনীতে পাথর জমতে পারে। কিডনীতে পাথর হলে সাধারনত নিচের লক্ষণ সমূহ প্রকাশ পায়। যথা-
√ বার বার প্রস্রাবের বেগ হওয়া;
√ ব্যথা কিডনী বরাবর হয়ে নিম্ন কুঁচকির দিকে বা পেটে ও বুকে প্রসারিত হতে পারে;
√ কুঁচকী, অন্ডকোষ প্রভৃতি স্হানে অত্যন্ত যন্ত্রণা হতে পারে। যে কোন ভারী জিনিস তুলতে গেলে বা রাতে ঘুমের মধ্যে হঠাৎ বেদনা হতে পারে। অন্ডকোষ উধর্ব দিকে টেনে ধরার মত অনুভব হতে পারে। কখোন হঠাৎ বেদনা ও যন্ত্রণা বা সব সময় বেদনা থাকতে পারে;
√ বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে, হিক্কা, কপালে ঘাম, নাড়ী দ্রুত/ক্ষীণ, দেহের তাপমাএা বৃদ্ধি পেতে পারে ১০৩ থেকে১০৫ ডিগ্রী পর্যন্ত;
√ সর্বদাই প্রসাব করার ইচ্ছা থাকে কিন্ত প্রসাব বাহির হয় না। প্রস্রাব ফোঁটা ফোঁটা বের হয়, তলপেটে ব্যথা হয়;
√ প্রস্রাবে পুঁজ- রক্ত মিশ্রিত থাকতে পারে, রক্ত প্রস্রাব, প্রস্রাব ধোঁয়ার মত দেখায়, দু'তিন নালে প্রসাব হতে পারে, প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে, √ কখনো কখনো পাথর যেন নড়া চড়া করে বলে মনে হয়;
√ ছোট বাচ্চারা প্রস্রাব করতে গিয়ে কান্না করতে পারে।

যথাসময়ে চিকিৎসা না নিলে এর জটিলতা কিডনীর প্রদাহ,শরীর হাত- পা ফুলে যেতে পারে। মূত্র অবরোধ হয়ে যন্ত্রনায় অস্হির ও অজ্ঞান হতে পারে।

যা করতে হবেঃ
√ নিয়মিত পানি পানের অভ্যাস করতে হবে। শরীরে ঠান্ডা লাগানো যাবে না।
√ বেদনা উপশমের জন্য হালকা গরম সেক দেওয়া যেতে পারে।
√ হাঁটা-হাঁটি করতে হবে। হাঁটা-হাঁটিতে বা ঝাঁকিতে অনেক সময় পাথর নেমে আসতে সাহায্য করে।

হোমিও চিকিৎসাঃ
হোমিওপ্যাথিতে কিডনীর স্টোনের জন্য অনেক মেডিসিন আছে। যেমন- লাইকোপোডিয়াম, লিথিয়াম কার্ব, সার্সাপেরিলা, থ্যালাপসি- বার্সা, এপিজিয়া, ক্যানথারিস ও ক্যালকেরিয়া সহ অনেক মেডিসিন লক্ষনের উপর আসতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক ছাড়া নিজে নিজে মেডিসিন ব্যবহার করলে রোগ আরো জটিল আকার পৌছতে পারে। তবে ঔষধ গুলো এলোপ্যাথির ন্যায় ধারাবাহিক ভাবে প্রয়োগ করা চলবেনা।

29/04/2019

হাঁটু ও কোমরের ব্যথাঃ কতিপয় করণীয়
=================

একটি সমীক্ষা হতে জানা যায়- জার্মানিতে অন্তত ৫০ লাখ মানুষ হাঁটু ও কোমরের ব্যথায় ভুগছে৷ জার্মানির বিখ্যাত অর্থপেডিক্স ডা. কনরাড শয়ারার মতে- ‘‘ব্যথাকে দূরে রাখার সবচেয়ে বড় উপায় হচ্ছে হাঁটা-চলা এবং শরীর দুলিয়ে নৃত্য করা৷ কারণ একমাত্র শরীরকে ঠিকমতো সচল রাখলেই এ অসুখ কাছে ঘেঁষতে পারে না৷’’

ব্যথা শুরুর প্রথম লক্ষণঃ
শারীরিক কোনো পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে তার প্রভাব পড়ে, ব্যথাও হয়৷ অনেকের অবশ্য কম বয়সেও এ সব ব্যথা হয়ে থাকে৷ হাঁটা-চলা করার সময় শরীরে সবচেয়ে বেশি চাপ পড়ে কোমর এবং হাঁটুতে৷ ডা. শয়ারার জানান, এই দু’টো অঙ্গে যখন ব্যথা অনুভব হয় তখন অনেকেরই হাঁটা-চলার আগ্রহ কমে যায়৷ আর এটাই হচ্ছে ব্যথা শুরুর প্রথম লক্ষণ৷

নিয়মিত ব্যায়াম করুনঃ
ডা. শয়ারার বলেন, হাঁটা-চলা বন্ধ করলেই ব্যথা কমে যাবে – এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা৷ বরং নিয়মিত হাঁটা-হাঁটি এবং বিশেষ কিছু ব্যায়াম করে ব্যথা কমানো সম্ভব৷ তাছাড়া দ্রুত হাঁটার সময় পেশিতে চাপ পড়ে, যা পেশির জন্য খুবই ভালো৷ তবে এতে দুর্ঘটনা ঘটার কিছুটা সম্ভাবনা থাকে৷ এক্ষেত্রে হাতে লাঠি বা স্টিক থাকলে হাঁটু ও নিতম্বে চাপ খানিকটা কম পড়ে৷

সাইকেল চালানঃ
‘রিউম্যাটিক পেইন’ বা বাতের ব্যাথার জন্য সাইকেল চালানো খুবই উপকারি৷ রাস্তায় সাইকেল চালানো সম্ভব না হলে বাড়িতেই সাইকেল চালাতে পারেন৷ তবে লক্ষ্য রাখবেন যেন পা দু’টোকে বেশি বড় বা ফাঁক করতে না হয়৷

নাচুন আর শরীরের ব্যথা কমানঃ
গান মনের দুঃখ-কষ্ট ও চাপ কমিয়ে দিয়ে মেজাজ ভালো করে৷ আর গানের সাথে ইচ্ছে মতো নাচলে শরীরের ব্যথা কমে৷ কারণ নাচার সময় শিরা এবং কোমরের ব্যথা কমে যায়৷ মনে রাখবেন নাচ শুরুর পর পরই হাঁটু বা নিতম্বে ব্যথা হতে পারে৷ কিন্তু তখন থেমে না গিয়ে নিয়মিত নাচ চালিয়ে যান৷ একসময় দেখবেন ব্যথা 'good-bye' জানিয়েছে !

#পরিমার্জিত #

Address

Chittagong
4212

Telephone

+8801730790245

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. GR KaisaR & Dr. Sultana Surma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. GR KaisaR & Dr. Sultana Surma:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category