Dr. Rafiq & Holistic Care

Dr. Rafiq & Holistic Care Child Specialist & Integrated Health service.

09/09/2025

"নবজাতক বাচ্চার বমি বা পায়খানা নিয়ে চিন্তিত?
"নবজাতকের স্বাভাবিক বিষয়গুলো জানুন এবং সচেতন হোন।
#নবজাতকের_পরিচর্যা

মায়ের বুকের দুধ এবং ফর্মূলা দুধের  মধ্যে পার্থক্য: মায়ের বুকের দুধ:এটি এমন একটি নেয়ামত আল্লাহর পক্ষ থেকে যেটার বিকল্প আজ...
07/09/2025

মায়ের বুকের দুধ এবং ফর্মূলা দুধের মধ্যে পার্থক্য:

মায়ের বুকের দুধ:

এটি এমন একটি নেয়ামত আল্লাহর পক্ষ থেকে যেটার বিকল্প আজও পৃথিবীর বুকে আবিষ্কৃত হয়নি।
এতে আছে বাচ্চার জন্যে প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি ( ম্যাক্রো ও মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস) সহ এক অপার সম্ভাবনা এবং জীবনী শক্তির আধাঁর। আছে জীবন্ত কোষ এবং জীবন রক্ষাকারী উপাদান। কি কি আছে চলুন জেনে নেই...

১। বুকের দুধে আছে Immunoglobulins যেটা ন্যাচারাল ভ্যাক্সিন এর মত কাজ করে। যে কোন জীবনুর বিরুদ্ধে কাজ করার জন্যে সদা প্রস্তুত।
২। শ্বেত রক্ত কনিকা: যেটা জীবনু বা ক্ষতিকর পদার্থ গিলে খেয়ে ফেলার জন্যে উৎ পেতে বসে থাকে।
শিশুর রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম সঠিক ভাবে তৈরি করে। মায়ের দুধে এই কনিকা যত শক্তিশালি হবে শিশুর রোগ প্রতিরোধ সিস্টেমও তত শক্তিশালি হবে।
৩। Lysozyme: একটা এনজাইম, যেটা যে কোন ব্যকটেরিয়ার কোষের বাহিরের আবরন ভেংগে ফেলে এবং ব্যকটেরিয়াকে মেরে ফেলে।

৪। Lactoferrin: ব্যাকটেরিয়া ,ভাইরাস এবং ফাংগাসের এর বিরুদ্ধে কাজ করে। যে কোন প্রদাহ রোধ করে। শিশুর মস্তিষ্কের গঠনে সহায়তা করে।
৫।Transferrin: এটি মায়ের শরীর থেকে বাচ্চার শরীরে আয়রন ট্রান্সফার করে। শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে সহায়তা করে।

৬। Compliment system: শিশুর পরিপাকতন্ত্র সুগঠিত করে, জীবানু প্রতিরোধী করে তোলে। খারাপ ব্যকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। সঠিক Gut health ই পরবর্তিতে সঠিক Immune system তৈরি করে।

৭। Oligosaccharides: এটি ব্যাকটেরিয়া শিশুর শরীরের ভিতরে যাতে আকড়ে ধরতে না পারে সেটাকে প্রতিরোধ করে।

৮। Bifidus factor: এটি উপকারি ব্যাকটেরিয়াকে শিশুর পরিপাক তন্ত্রে জন্মাতে সহায়তা করে আর অপকারী ব্যাকটেরয়ার বৃদ্ধি রোধ করে। এছাড়াও শিশুর পরিপাক তন্ত্রে একটা ন্যাচারাল ডিফেন্সিব আবরন তৈরি করে এবং শিশুর পায়খানা নরম রাখতে সহায়তা করে।

এগুলো হল প্রধান প্রধান কাজ। এসব ছাড়াও আরো অনেক কাজ রয়েছে যা ছোট পরিসরে উল্লেখ করা সম্ভব নয়।

ফর্মূলা দুধ:
ফর্মূলা দুধে আছে শুধু মাত্র শিশুর জন্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি (ম্যাক্রো এবং মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস)। উপরে যা যা উল্লেখ করলাম এসবের কিছুই নেই।

03/09/2025

কোন বয়সে শিশুর মুখের রুচি কেমন হবে

21/08/2025

🔺কোন বয়সে বাচ্চার ওজন কত হবে?🔺

ডা: মোহাম্মদ রফিক উদ্দিন
শিশু বিশেষজ্ঞ।

বাচ্চার বয়স অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কিনা জেনে নিন।
একটি নবজাতক বাচ্চার জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনে জন্ম ওজনের ১০% কমে, এরপর ১০ দিন বয়সের মধ্যে এটা বেড়ে আবার জন্ম ওজনের সমান হয়।
এরপর প্রথম ৩ মাসে দৈনিক ২০-২৫ গ্রাম করে বাড়ে।
৩-৬ মাসে দৈনিক ২০ গ্রাম করে বাড়ে।
৬-৯ মাসে দৈনিক ১৫ গ্রাম করে বাড়ে।
৯-১২ মাস পর্যন্ত দৈনিক ১২ গ্রাম করে বাড়ে।
একটা বাচ্চা ৫ মাসে তার জন্ম ওজনের দ্বিগুন হয়,
১ বছরে তার জন্ম ওজনের ৩ গুন হয়,
২ বছরে তার জন্ম ওজনের ৪ গুন হয়, এবং
৩ বছরে জন্ম ওজনের ৫ গুন হয়।

আপনার বাচ্চার ওজন মোটামুটি এর মধ্যে থাকলে ভয়ের কারণ নেই।

0 মাসঃ ২.৫-৩.৩ কেজি
১ মাসঃ ৩-৪.৪ কেজি
২ মাসঃ ৩.৬-৫.৩ কেজি
৩ মাসঃ ৪.১-৬ কেজি
৪ মাসঃ ৪.১-৬.৭ কেজি
৫ মাসঃ ৫.১-৭.৩ কেজি
৬ মাসঃ ৫.৫-৭.৩ কেজি
৭ মাসঃ ৬-৭.৩ কেজি
৮ মাসঃ ৬.৪- ৮.৮ কেজি
৯ মাসঃ ৬.৭-৯.২ কেজি
১০ মাসঃ ৭.১-৯.৫ কেজি
১১ মাসঃ ৭.৩-৯.৯ কেজি
১২ মাসঃ ৭.৫-১০.২ কেজি

১৩ মাসঃ ৭.৮-১০.৫৪ কেজি
১৪ মাসঃ ৮-১০.৭ কেজি
১৫ মাসঃ ৮.২- ১০.৯ কেজি
১৬ মাসঃ ৮.৩-১১.১ কেজি
১৭ মাসঃ ৮.৫-১১.৩ কেজি
১৮ মাসঃ ৮.৭-১১.৫ কেজি
১৯ মাসঃ ৮.৮-১১.৭ কেজি
২০ মাসঃ ৯-১১.৯ কেজি
২১ মাসঃ ৯.১-১১ কেজি
২২ মাসঃ ৯.৩-১২.১ কেজি
২৩ মাসঃ ৯.৪-১২.৩ কেজি
২৪ মাসঃ ৯.৬-১২.৫ কেজি

২৫ মাসঃ ৯.৭-১২.৭ কেজি
২৬ মাসঃ ৯.৯-১২.৯ কেজি
২৭ মাসঃ ১০-১৩ কেজি
২৮ মাসঃ ১০.২-১৩.২ কেজি
২৯ মাসঃ ১০.৩-১৩.৪ কেজি
৩০ মাসঃ ১০.৫-১৩.৬ কেজি
৩১ মাসঃ ১০.৬-১৩.৭ কেজি
৩২ মাসঃ ১০.৮-১৩.৯ কেজি
৩৩ মাসঃ ১০.৯-১৪.১ কেজি
৩৪ মাসঃ ১১-১৪.২ কেজি
৩৫ মাসঃ ১১.১-১৪.৪ কেজি
৩৬ মাসঃ ১১.৩-১৪.৫ কেজি

৩৭ মাসঃ ১১.৪-১৪.৮ কেজি
৩৮ মাসঃ ১১.৬-১৫ কেজি
৩৯ মাসঃ ১১.৮-১৫.১ কেজি
৪০ মাসঃ ১১.৯-১৫.৩ কেজি
৪১ মাসঃ ১২-১৫.৪ কেজি
৪২ মাসঃ ১২.১-১৫.৬ কেজি
৪৩ মাসঃ ১২.৩-১৫.৮ কেজি
৪৪ মাসঃ ১২.৪-১৬ কেজি
৪৫ মাসঃ ১২.৫-১৬.১ কেজি
৪৬ মাসঃ ১২.৬-১৬.৩ কেজি
৪৭ মাসঃ১২.৮-১৬.৫ কেজি
৪৮ মাসঃ ১২.৯-১৬.৬ কেজি

৪৯ মাসঃ ১৩-১৬.৮ কেজি
৫০ মাসঃ ১৩.১-১৭ কেজি
৫১ মাসঃ ১৩.২-১৭.১ কেজি
৫২ মাসঃ ১৩.৩-১৭.৩ কেজি
৫৩ মাসঃ ১৩.৪-১৭.৫ কেজি
৫৪ মাসঃ ১৩.৫-১৭.৭ কেজি
৫৫ মাসঃ ১৩.৬-১৭.৮ কেজি
৫৬ মাসঃ ১৩.৭-১৮ কেজি
৫৭ মাসঃ ১৩.৮-১৮.২ কেজি
৫৮ মাসঃ ১৩.৮-১৮.৪ কেজি
৫৯ মাসঃ ১৩.৯- ১৮.৫ কেজি
৬০ মাসঃ ১৪-১৮.৭ কেজি

ডা: মোহাম্মদ রফিক উদ্দিন
শিশু বিশেষজ্ঞ।


#শিশুরস্বাস্থ্য #শিশুরওজন #মায়েরদায়িত্ব #শিশুপুষ্টি #সুস্থশিশু #প্যারেন্টিং #শিশুরবিকাশ #শিশুদেখভাল #শিশুসেবা_

জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে সবখানে। অধিকাংশই ভাইরাসজনিত জ্বর। এসব সিজনাল ফ্লু ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোন কার্যকর ঔষধ নেই। শুধু উপসর্...
14/07/2025

জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে সবখানে। অধিকাংশই ভাইরাস
জনিত জ্বর। এসব সিজনাল ফ্লু ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোন কার্যকর ঔষধ নেই। শুধু উপসর্গ নিরাময়ের জন্যে কিছু ঔষধ দেয়া হয়।
জ্বর ন্যাচারাল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় পর ভাল হয়ে যায় ইং শা আল্লাহ।

তাই অযাচিতভাবে এন্টিবায়োটিক খাওয়ালে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো ডাউন হয়ে যায়।
জ্বর হলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।প্রকৃতিক খাদ্যভ্যাসের মাধ্যমে শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক রাখুন।

ডা.মোহাম্মদ রফিক উদ্দিন
নবজাতক ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, ডিসিএইচ (শিশু স্বাস্থ্য)
বিএমইউ (ঢাকা পিজি হাসপাতাল)
কনসালট্যান্ট -শিশু স্বাস্থ্য

12/07/2025
26/06/2025

৬ মাসের বাচ্চার খাবার তালিকা🥗🍛

আপনার বাবুর সঠিক সময়ে সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করুন।⏩

৬ মাস বয়সের পর বাচ্চার জন্যে শুধু মাত্র বুকের দুধ পর্যাপ্ত পুষ্টি সরবারহ করতে পারে না, তাই পুষ্টিকর খাবার দিয়ে কম্পলিমেন্টারি ফিডিং শুরুর মাধ্যমে তার বাড়তি চাহিদা পূরন করতে হবে।

ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, বা প্যারাসাইট যেটা দিয়েই রোগ হোক না কেন, রোগ আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার চেয়ে রোগ প্রতিরোধ করাই সবচেয়ে উত...
15/06/2025

ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, বা প্যারাসাইট যেটা দিয়েই রোগ হোক না কেন, রোগ আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার চেয়ে রোগ প্রতিরোধ করাই সবচেয়ে উত্তম।
আসুন জেনে নেই যে সব খাবার এবং অভ্যাস শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং একটি শিশুর স্বাস্থ্যকর জীবনাচরণ কেমন হওয়া উচিত।

➡️১। খাবার:
♦️বাচ্চাদের খাবার হবে প্রোটিন সমৃদ্ধ। প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশি বেশি দিন, যেমন -দেশি ডিম, মাছ (বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ), মাংস, দুধ, টক দই, ডাল, বিভিন্ন ধরনের বাদাম।

♦️ভাল কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা দিন। কার্বোহাইড্রেট প্রকৃতিতে যেভাবে পাওয়া যায় সেভাবে। প্রসেসড বা রিফাইন্ড কার্বহাইড্রেট নয়।
পুষ্টি, ভিটামিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ কার্বহাইড্রেট যেমন- লাল চালের ভাত, ওটস, লাল চিড়া,লাল আটার রুটি, গোল আলু, মিষ্টি আলু ইত্যাদি।

♦️ভাল ফ্যাট দিন। শরীরের কোষ গঠনে, ব্রেইন গঠনে,বিভিন্ন হরমোন এবং এনজাইম তৈরিতে গুড ফ্যাট অপরিহার্য। বাজে ফ্যাট দিলে, শরীরের কোষ ঐ বাজে ফ্যাট দিয়েই তৈরি হবে এবং সেই কোষ সহজেই রোগ আক্রান্ত হবে।
কিছু ভাল ফ্যাট যেমন: খাটি ঘি,খাটি নারিকেল তেল, খাটি অলিভ অয়েল, খাটি সরিষার তেল।

♦️প্রচুর শাকসবজি এবং সিজনাল ফলমূল খাওয়ান। যে সিজনে যেটা পাওয়া যায়। সব ধরনের ভিটামিন এবং মিনারেল এর চাহিদা পূরন হবে।
যথাসম্ভব প্রাকৃতিক খাবার দিতে হবে এবং প্রকৃতির সাথে সম্পর্ক যুক্ত রাখতে হবে।

♦️সেই সাথে অবশ্যই বাজারের সব ধরনের প্রসেস ফুড, প্যাকেটজাত খাবার এবং চিনি পরিহার করতে হবে।

➡️২। নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত ঘুম: রাত ৯টা-১০টার মধ্যে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুমানোর অন্তত ২-৩ ঘন্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে ফেলা। ভাল ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং আমাদের মেটাবলিজম ভাল রাখতে সহায়তা করে।

➡️৩। নিয়মিত খেলাধুলা: চেষ্টা করতে হবে নিয়মিত বাসার বাহিরে প্রকৃতির মাঝে খেলা করা, ব্যায়াম করা এবং নিয়মিত গায়ে রোধ লাগানো যাতে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরন হয়।
ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সপ্তাহে অন্তত চার দিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত এই সময়টায় অন্তত ৩০ মিনিট গায়ে রোধ লাগাতে হবে,তাহলে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরন হবে।

ডা.মোহাম্মদ রফিক উদ্দিন
নবজাতক ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, ডিসিএইচ (শিশু স্বাস্থ্য)
বি এম ইউ (ঢাকা পিজি হাসপাতাল)।
কনসালট্যান্ট -শিশু স্বাস্থ্য।

07/06/2025

সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা।
ঈদ মুবারাক।

আল্লাহ আপনাদের এবং আমাদের নেক আমল গুলো কবুল করুন।

শিশুকে সাদা রুটি ,সাদা আটা ,সাদা চালের ভাতের পরিবর্তে লাল আটা ,লাল চালে ভাত ,লাল চিড়া ,ওটস আলু এসব খেতে দিন।কারন রিফাইন্...
03/06/2025

শিশুকে সাদা রুটি ,সাদা আটা ,সাদা চালের ভাতের পরিবর্তে লাল আটা ,লাল চালে ভাত ,লাল চিড়া ,ওটস আলু এসব খেতে দিন।
কারন রিফাইন্ড শর্করার পরিবর্তে ,আনরিফাইন্ড কম্লেক্স শর্করা অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর। রিফাইন্ড প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাহিরের লাল আবরন সহ উপরের কিছু অংশ মেশিনে ছেটে ফেলে দেয়। এই উপরের ফেলে দেয়া অংশটাই ফাইবার সমৃদ্ধ এবং বিভিন্ন ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ। নিয়মিত এসব ফাইবার সহ খাবার খেলে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকবে ,বাচ্চার পায়খানা ঠিক থাকবে।

ডা.মোহাম্মদ রফিক উদ্দিন
নবজাতক ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, ডিসিএইচ (শিশু স্বাস্থ্য)
বিএসএমএমইউ (ঢাকা পিজি হাসপাতাল)
কনসালট্যান্ট -শিশু স্বাস্থ্য
ঈদগাহ মডেল হাসপাতাল
নিউ মার্কেট, ঈদগাঁওবাজার, কক্সবাজার।
০১৮৩০৭৪১৩১৫/০১৮২৭৫১০৫৮৪

ছবিটা যে কোন একটা ঔষধ কোম্পানির প্রচারকাগজ থেকে নেয়া।এভাবেই চলছে আমাদের জীবন । একদিকে প্রসেস ফুড খাচ্ছি অন্যদিকে গ্যাস্ট...
15/05/2025

ছবিটা যে কোন একটা ঔষধ কোম্পানির প্রচারকাগজ থেকে নেয়া।
এভাবেই চলছে আমাদের জীবন । একদিকে প্রসেস ফুড খাচ্ছি অন্যদিকে গ্যাস্ট্রিকের সহ নানা ঔষধ খাচ্ছি। ফুড ইন্ডাস্ট্রিও জমজমাট ডাক্তার বা ঔষধের ইন্ডাস্ট্রিও জমজমাট। আমরা কয়জন আজ প্রসেস ফুড সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করছি!। হাসপাতালের ক্যন্টিনে গেলেও একটাও জীবিত খাবার খুজে পাওয়া যায়না সব মৃত এবং প্রসেসড।
বেশি না আজ থেকে এই সব প্রসেস খাওয়া বন্ধ করেন সাথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল বাজে অক্সিডাইজট তেল (সয়াবিন ,সানফ্লাওয়ার,রাইসবার্ন ইত্যাদি) খাওয়া বন্ধ করেন। ২ সপ্তাহের মধ্যে গ্যাস্ট্রিকে সমস্যা গায়েব হয়ে যাবে।

এমন তেল খান যেটা কোল্ড প্রেস এবং প্রাকৃতিক ভাবে চাইলে বাসায়ও তৈরি করা যায় যেমন সরিষার তেল,অলিভ ওয়েল,ঘি,কোকোনাট ওয়েল।এগুলা হল ন্যাচারাল তেল যেগুলা শত শতাব্দি ধরে মানুষ খেয়ে এসেছে।আজ থেকে ৬০-৭০ বছর আগেও সয়াবিন তেল নামে কোন তেল ছিল না।

এসব তথাকথিত ভেজিটেবল অয়েল এর কাচামাল বিদেশ থেকে গাদ হিসেবে ( আলকাতরার মত) নিয়ে এসে সেটাকে হেক্সেন দিয়ে এক্সট্রাকশন করা, ডিগাম করা, ব্লিচ করা, ক্যামিক্যালি নিউট্রিলাইজ করে,ক্যামিকেলি ট্রিট করে তেল বের করা হয় যে তেল ফ্যাক্টরি ছাড়া তৈরি করা যায় না যেটা তৈরি করতে উচ্চ চাপ ও তাপ ( ৬০০ºসেলসিয়াস) লাগে সেটা তেল নয় ,সেটা পয়জন।
এখন এত কস্ট করে সয়াবিনকে কেন প্রমোট করা হয় কারন এটা লং লাস্টিং,নষ্ট হয় না বানিজ্যিক ভাবে লাভজনক।

আর ন্যাচারাল কোল্ড প্রেস তেল অল্প তৈরি করা যায় ,বেশিদিন ভাল থাকে না কারন যেকোন প্রাকৃতিক খাবারেরই একটা সেল্ফ লাইফ থাকে।নির্দিষ্ট সময় পর পচে যায়।তাই এগুলো বানিজ্যিক ভাবে কম লাভজনক।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Rafiq & Holistic Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram