ইন্সপেক্টর সুজন

ইন্সপেক্টর সুজন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ইন্সপেক্টর সুজন, Chittagong.

16/06/2025

চিহ্নিত ডা কা ত কলিম উল্লাহ ঈদ গড়ে অ স্ত্রস হ আ ট ক

16/06/2025
https://youtu.be/ZLZECc5-azw?si=De5tFWrJKjlmsz30 অনেকদিন পর একটা সিরিয়াল দেখতে বসলাম, সেখানেও দেখি কিভাবে দুর্নীতি আর চ...
01/06/2025

https://youtu.be/ZLZECc5-azw?si=De5tFWrJKjlmsz30 অনেকদিন পর একটা সিরিয়াল দেখতে বসলাম, সেখানেও দেখি কিভাবে দুর্নীতি আর চুরি করে কিভাবে ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়া যায়। এই ধরনের সিরিয়ালের প্রতি তো তরুণ সমাজরাই আকৃষ্ট। ওরা তো এই সিরিয়াল দেখে সেটাই শিখবে।

একটা সাধারণ জীবন, একটা সাধারণ স্বপ্ন, একটা মধ্যবিত্ত মেয়ে… আর এক রহস্যময় বাক্স, যা বদলে দিল সব! রুনা লায়লার জন্যে কী...

https://youtu.be/2oQxoTM3eIA?si=OpClpUN7dhDERyCf
28/05/2025

https://youtu.be/2oQxoTM3eIA?si=OpClpUN7dhDERyCf

২১০ জন হজযাত্রী নিয়ে বিমান বিধ্ব'স্ত সবশেষে যা জানা গেলো! post live »» Our Facebook Pag...

আফ্রিকার একটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের কিছু শিশুর সাথে কথা বলতে বলতে একজন নৃবিজ্ঞানীর অদ্ভুত উপলব্ধি হয়। তিনি ভেবেছিলেন ওদের...
25/05/2025

আফ্রিকার একটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের কিছু শিশুর সাথে কথা বলতে বলতে একজন নৃবিজ্ঞানীর অদ্ভুত উপলব্ধি হয়। তিনি ভেবেছিলেন ওদের সাথে একটা মজার খেলা খেলবেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওই শিশুরা তাকে এক কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়।

নৃবিজ্ঞানী এক ঝুড়ি ফল দূরে একটি গাছের নিচে রেখে শিশুদেরকে বলেন, "তোমাদের মধ্যে যে দৌড়ে প্রথমে ওই গাছের কাছে পৌঁছতে পারবে সেই ঝুড়িভর্তি ফলগুলো পাবে।"

কিন্তু দৌড়ানোর সংকেত দেবার পর তিনি হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইলেন। কেউ ছুটল না, কেউ আগে গেল না। সবাই হাত ধরাধরি করে একসাথে গাছের কাছে পৌঁছাল আর ফলগুলো ভাগ করে খেতে লাগল মিলেমিশে।

নৃবিজ্ঞানী যখন সেই শিশুদের কাছে জানতে চাইলেন তারা কেন এরকম করল, তখন তারা তাকে একটাই শব্দ বলল, "উবুন্টু"। তাদের ভাষায় "উবুন্টু" শব্দের অর্থ হল, আমি আছি, কারণ আমরা সবাই আছি। বাকিরা যদি দুঃখে থাকে আমি সুখী হব কি করে?

ওই আদিবাসীরা জানে সুখের মানে কি। কাউকে বঞ্চিত করে সুখী হওয়া যায় না। সবাই মিলে একসাথে ভালো থাকার নামই হচ্ছে সত্যিকারের সুখ। অথচ ওদেরকেই আমরা বলি অসভ‍্য। আর এদিকে অন্যের সুখের পাঁজরে বর্শা হেনে এগিয়ে চলছে আমাদের সভ‍্যতা। আরেকজনের সুখ ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা হানাহানি রেষারেষি খুনোখুনি করি! স্বার্থে সামান্য আঘাত লাগলেই আমরা পশু হয়ে যাই। মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে প্রকৃত সভ্য আসলে কারা? আমরা নাকি ওরা?

আমি মনে করি বাঙালিরা যদি এই বিষয়টা বুঝতো তাহলে এটাও সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়ার মত একটা উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতো।

সংগৃহীত

হার্ট ব্লকেজ, কী? কারণ? সমাধানঃ-হার্ট এর ওজন প্রায় 300 গ্রাম। ✅ হার্টের কাজঃপুরো শরীরে ব্লাড পাম্প করা। হার্ট ১ মিনিটে প...
25/05/2025

হার্ট ব্লকেজ, কী? কারণ? সমাধানঃ-
হার্ট এর ওজন প্রায় 300 গ্রাম।
✅ হার্টের কাজঃ
পুরো শরীরে ব্লাড পাম্প করা। হার্ট ১ মিনিটে প্রায় ৭২ বার পাম্প করে।
হার্ট, প্রতিদিন প্রায় ১ লক্ষ বার পাম্প করে থাকে।
হার্ট একবার পাম্প করলো মানে পুরো বডি তে ব্লাড পৌঁছে গেলো।
✅ হার্ট এর অসুখ কী :-
হার্ট এর অসুখ মানে আর্টারি তে চর্বি জমে যাওয়া, কোলেষ্টেরোল জমে যাওয়া, ফ্যাট জমে যাওয়া।
এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে ধীরে ধীরে হার্ট এর ব্লাড সাপ্লাই ক্ষমতা কমে যায়।
এটাকেই বলা হয় হার্টের অসুখ।
বর্তমানে হার্টের অসুখ টি বিশ্বের সব চেয়ে বড় অসুখ।
যেদিন হার্টের ব্লাড সাপ্লাই বন্ধ হয়ে যাবে সেদিন হার্ট টাও বন্ধ হয়ে যাবে, মানে হার্ট এট্যাক হয়ে যাবে।
হার্ট এর আর্টারি গুলো 3-4 mm মোটা হয়।
✅ হার্ট এ ব্লকেজ হতে কত সময় লাগে?
বছরের পর বছর ধরে ধীরে ধীরে হার্ট ব্লকেজ তৈরী হয়।
মানুষ জন্মের পর পর ই ব্লকেজ তৈরী শুরু হয় না।
18-20 বছর বয়স থেকে এই ব্লকেজ তৈরী হতে শুরু করে।
70%, 80%, 90% ব্লকেজ তৈরী হতে কম করে 30-40 বছর সময় লাগে।
50% ব্লকেজ হয়ে গেলেও মানুষ কোনো কষ্ট অনুভব করে না।
কারণ ব্লাড সাপ্লাই এর জন্য আরও 50% বাকি থাকে।
✅ ব্লাড সাপ্লাই এর জন্য হার্ট এর প্রয়োজন 10%, 20%, 30% জায়গা।
10% প্রয়োজন যখন মানুষ বসে থাকে।
20% প্রয়োজন যখন হাঁটা চলা করে।
30% প্রয়োজন যখন মানুষ দৌড়ায়।
যেদিন মানুষের ব্লকেজ 70% এর বেশি হয়ে যায় সেদিন থেকে মানুষ হার্ট এর সমস্যা অনুভব করতে থাকে। সেদিন থেকে কষ্ট শুরু হয়ে যায়।
✅ যদি দৌড়ালে বুকে ব্যাথা অনুভব হয় তবে বুঝতে হবে ব্লকেজ 70% ক্রস করেছে।
যদি হাঁটতে গিয়ে ব্যাথা হয় তাহলে বুঝতে হবে ব্লকেজ 80%।
যদি সামান্য 10 ধাপ হাঁটলেই ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে ব্লকেজ 90%।
✅ এখানে বোঝা গেলো হার্ট এর পেশেন্ট 70% ব্লকেজ না হওয়া পর্যন্ত কোনো সমস্যা সাধারণত বুঝতে পারে না।
✅ হাঁটতে গিয়ে ব্যাথা হলে এই পর্যায়কে বলা হয় "এনজাইনা।"
2%/year ব্লকেজ তৈরী হতে শুরু করে 20 বছর বয়সের পর থেকে।
*** লেখাটা পড়ে হার্ট এর অসুখ সম্পর্কে বুঝতে সময় লাগলো মাত্র কয়েক মিনিট, কিন্তু আপনি যদি কোন হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক যান তাহলে উনারা আপনাকে এতো বিস্তারিত বোঝাবে না, শুধু বলবে আপনার "করোনারী আর্টারি ডিজিজ "এ আক্রান্ত।
✅ আধুনিক উপায়ে ব্লকেজ পরীক্ষা, যেটা ও সঠিক নয়ঃ
আধুনিক যুগের ক্যার্ডিওলোজিস্ট রা ব্লকেজ এর পার্সেন্টেজ বোঝার জন্য তার ঢুকিয়ে এনজিওগ্রাফি করেন, যেটাতে রেজাল্ট আসে রাউন্ড ফিগার যেমন 70%, 80%, 90%।
আমাদের মতে যেটা সঠিক নয়। কারণ সঠিক হলে রাউন্ড ফিগার না হয়ে হতো 70.25%, 80.03%, 90.৮১%।
✅ হার্ট এট্যাক মানে কি?
70% ব্লকেজ এর পর ধীরে ধীরে ব্লকেজ বাড়তে থাকে। এই ব্লকেজ এর উপর একটা পর্দা থাকে এবং ব্লকেজ বাড়ার সাথে সাথে পর্দাটির উপরেও চাপ তৈরী হতে থাকে।
এই চাপ বাড়তে বাড়তে একদিন হঠাৎ পর্দাটা ছিঁড়ে যায়।
পর্দা ছিঁড়ার সাথে সাথে পর্দার নিচে থাকা কেমিক্যাল রক্তে গিয়ে মিশে যার ফলে রক্তের ঘনত্ব বেড়ে যায়।
রক্ত জমাট বেঁধে গেলে এটাকে বলা হয় "ক্লট"।
এটি আর্টারির রাস্তা পুরো পুরি ব্লক করে দেয়। ব্লক 100% হয়ে যায়, হার্ট এ রক্ত পৌঁছতে পারে না তখন এটাকেই বলা হয় "হার্ট অ্যাটাক"।
✅ হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচার উপায়ঃ
ব্লকেজ 70%, 80%, 90% হয়ে গেলেও চেষ্টা করতে হবে ব্লকেজকে রুখে দেয়া।
ব্লকেজ না বাড়লে পর্দাটা ছিঁড়বে না, হার্ট অ্যাটাকও হবে না।
আরও ভালো হয় পর্দার নিচে জমে থাকা কিছু চর্বি যদি ধীরে ধীরে বের করে দেয়া যায়। সেজন্য নিয়মিত কমকরে হলেও ৪০ মিনিট হাঁটতে হবে। চর্বি জাতীয় খাদ্য বর্জন করতে হবে, ভাত, রুটি, মিষ্টি জাতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে।
শরীরে ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
✅ বুকে ব্যাথা অনুভব করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সংকলিত....

|| কথাগুলো ভালো লাগলো তাই শেয়ার দিলাম, একটু সময় নিয়ে পড়বেন আশা করি। উপকৃত হবেন।। মৃত্যু কোনো যুক্তি মানে না ||গত ২৯ অক...
22/05/2025

|| কথাগুলো ভালো লাগলো তাই শেয়ার দিলাম, একটু সময় নিয়ে পড়বেন আশা করি। উপকৃত হবেন
।। মৃত্যু কোনো যুক্তি মানে না ||

গত ২৯ অক্টোবর, ২০২১ ব্যাঙ্গালোরের জনপ্রিয় অভিনেতা, সঙ্গীত শিল্পী এবং টেলিভিশন প্রেজেন্টার পুনীথ রাজকুমার মাত্র ৪৬ বছর বয়সে মারা যাবার পর প্রখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট ডা. দেবী শেঠি ( Dr. Devi Shetty) একটি সবিস্তার বিবৃতি দিয়েছিলেন। পছন্দ হয়েছে খুব - তাই তাঁর বিবৃতির একটি বাংলা ভাবানুবাদ দেখে তা প্রকাশ করার চেষ্টা করছি।

ডঃ দেবী শেঠী লি‌খে‌ছেন: গত কয়েক বছরে আমার ৮/৯ জন প্রিয় পরিচিত জন এবং কিছু সেলিব্রেটিকে চিরতরে হারিয়েছি। তারা চল্লিশের ঘরে ছিলেন এবং 'শারীরিকভাবে ফিট' থাকার অতিরিক্ত চেষ্টার কারণে তারা মারা গেছেন।

দুর্ভাগ্য হলো - তারা শুধু দেখতেই ছিলেন সুঠাম, সিক্স প্যাক বা এরকম। পুনীথও সে তালিকায় যুক্ত হলেন।

জীবনে যা কিছু হোক-সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মধ্যপন্হা।

"জিরো ফিগার' বা একশোর বাড়াবাড়ি কোনোটাই ঠিক না।

প্রতিদিন মাঝারি পরিমান ব্যায়াম দরকার-২০ মিনিট মত। সবকিছুই খেতে হবে, কোনো বিষাক্ততা অপসারণের দরকার নেই (no detoxification), কোনো কিটো মটো ডায়েট দরকার নেই, আপনার পূর্বসূরীরা যা খেতেন, সব খান, আপনার শহরে পাওয়া যায় এমন সব স্থানীয় এবং মৌসুমি খাবার - তবে অল্প পরিমানে। বিদেশি কিউই ফল, ক্যাল বা জলপাই তেলের দরকার নেই। ৭ ঘন্টার নিবিড় ঘুম চাই, শরীরের চাহিদা পূরণ প্রয়োজন তবে সেটা স্টেরয়েড বা ক্ষমতাবর্ধক ড্রাগের মাধ্যমে হওয়া চলবে না।

বেড়ে ওঠার সময় যা খেয়েছেন, সবই খান, তবে অল্প পরিমাণে; বিশ / তিরিশ মিনিট হালকা ব্যায়াম করুন আর একটু হাঁটুন নিয়মমত আর সাপ্লিমেন্ট খাওয়া বাদ দিন।

আপনারা কি বুঝতে পারছেন আমার বার্তা? কিছুই না, শুধু মধ্যপন্হা।

দিনে কিছু সময়ের নীরব ধ্যান যোগ করুন রুটিনে।

একটা খুব জরুরি বিষয় হলো - শরীরের ভাষা শোনা, বোঝা এবং শরীরকে গুরুত্ব দেয়া দরকার। বুঝতে হবে, নিজের শরীর, নিজের দায়িত্ব।

৪০ এর পর বেশ কিছু শরীরবৃত্তীয় পরিবর্তন শুরু হয়, ৫০ এর পর আরো বেশি, ৬০ এর পর শরীর শিথিল হতে থাকে, ৭০ এর পর বন্ধ হতে থাকে, ৮০ এর পর প্রতিটি বছর হলো বোনাস। তাই ৬০ মানে নতুন করে ৪০ বা বয়স হলো শুধুই একটি সংখ্যা - এসব কথা বলা বন্ধ করুন। এগুলো ঠিক কথা নয়। ৪০ বা ৫০ পরবর্তী সময়ে আপনার স্বাস্থ্য অটুট থাকলে কৃতজ্ঞতা অনুভব করুন, কিন্ত কাজের গতি একটু কমান যাতে হৃৎপিন্ডের গতি বহাল থাকে।

দয়া করে বোঝার চেষ্টা করুন - অবসরের সময় নির্ধারণের যৌক্তিক কারণ আছে। একসময় আপনার শরীর আর মন যে চাপ বইতে পারতো এখন আর ততটা পারবে না। বাহ্যত চমৎকার আছেন, ধন্যবাদ আপনার 'জিন' কে (genes), কিন্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গের (organs) অভ্যন্তরীণ ক্ষয় তো হচ্ছেই।

সুখী সুন্দর হোন, বাহ্যিক ভাবে নয়, অন্তর্গত ভাবেও।

|| ফুটনোট ১ ||

সারকথা হলো ৬টি নির্দেশনা:

▪️২০ মিনিট হালকা ব্যায়াম

▪️নিয়মিত নিয়ম মত হাঁটা

▪️সাত ঘন্টা নিবিড় ঘুম

▪️কিছু সময় একাকী ধ্যান

▪️সব খাবারই খাওয়া - কম পরিমানে

▪️শরীরের কথা শোনা ও সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া।

|| ফুটনোট ২ ||

কোনো তত্ত্বই সর্বজনীন না, যাঁরা একমত নন, সেটা তাঁদের অধিকার - সম্মান করি তাঁদের মতকে।

Be happy internally and not externally.

______________

মূল রচনাঃ Prof. Dr. Devi Shethy

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইন্সপেক্টর সুজন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ইন্সপেক্টর সুজন:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram