Dr.Jabed Hossain

Dr.Jabed Hossain Dr.Jabed Hossain
MBBS(DU),BCS(Health)
FCPS (Medicine -FP)
CCD(Birdem),DMUD(DU)
Dhaka Medical College Hospital, Dhaka.

 #নোয়াখালীতে সদর হাসপাতালে থাকা অবস্থায় রোগীর বুকে বা পেটে বিভিন্ন রোগের কারণে জমা অতিরিক্ত পানি প্রায় বের করে দিতাম এবং...
28/03/2025

#নোয়াখালীতে সদর হাসপাতালে থাকা অবস্থায় রোগীর বুকে বা পেটে বিভিন্ন রোগের কারণে জমা অতিরিক্ত পানি প্রায় বের করে দিতাম এবং তা পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য পাঠাতাম। #ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও এই কাজগুলো করা হয়।নোয়াখালীতে এখন যেহেতু #বৃহস্পতিবার ও #শুক্রবার থাকা হয় তাই এই কাজগুলো এখন আমার #চেম্বারে করি।আজ চৌমুহনী #চৌরাস্তায় " #এপেক্স #কেয়ার #হাসপাতালে" একজন মধ্যবয়সী রোগীর বুকের পানি বের করে দিলাম।
(ছবি রোগীর অনুমতি সাপেক্ষে)

20/03/2025

🔘নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেওয়ার ভয়াবহতা🔘
🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥
নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে। এতে GVHD -Graft versus host disease হয়।সাধারনত Blood Transfusion এর ২ দিন থেকে ৩০ দিন পর এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। Immunocompromised গ্রহীতার ক্ষেত্রে রিস্ক সবচেয়ে বেশি থাকে, তবে দৃশ্যত সুস্থ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও Rarely এমনটা ঘটে থাকে।

এর বিস্তারিত ব্যাখা দিতে গিলে অনেক বড় হয়ে যাবে লেখা। সংক্ষেপে বললে, নিকটাত্মীয়ের সাথে আপনার HLA matching থাকায় আপনার রক্তে থাকা T cell(প্রতিরক্ষা কোষ) ডোনারের রক্তে থাকা T cell কে নিজের/Self হিসেবে মনে করবে, তাই তাকে কিছু করবে না। কিন্তু ডোনারের T cell আপনার শরীরে প্রবেশের পর আপনার দেহ কোষগুলো কে Non self/Foreign হিসেবে মনে করবে এবং বিভিন্ন অঙ্গের কোষ গুলো ধ্বংস করতে শুরু করবে। যাতে মৃত্যুর সম্ভাবনা উন্নত বিশ্বেই ৯০% এর বেশি। তবে মাত্র ১% এরও কম কেইসে এটা ঘটে থাকে, অর্থাৎ খুব রেয়ার। কিন্তু হলে যেহেতু রক্ষা নেই, তাই নিকটাত্মীয়ের রক্ত এভয়েড করাই যুক্তিযুক্ত।

বোঝার সুবিধার্থে সাধারন ভাষায় বললে,
বাইরের রাষ্ট্রের কেউ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে গেলে বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু ধরুন বাংলাদেশ বিজিবির পোশাক পরে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সৈনিকরা এদেশে প্রবেশ করল এবং বাংলাদেশ বিজিবি ঐ সকল সৈনিক কে নিজেদের লোক মনে করে কিছুই করল না। এই সুযোগে ঐ সৈনিকরা এদেশে বংশবৃদ্ধি করলো এবং বাংলাদেশের সাধারন মানুষ দের মারতে থাকলো। ঠিক এটাই ঘটে TA-GVHD তে।
*বিজিবি= গ্রহীতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)
*সৈনিক= দাতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)

♦বিশেষ করে আপন ভাই/বোন, বাবা /মা, ছেলে/ মেয়ে, ভাতিজা/ভাতিজি, ভাগিনা/ভাগিনী থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। আপন ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়ে TA-GVHD হয়ে মারা গেছেন এমন কেইসও আছে।

♣যদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে কোনো ডোনার খুঁজে না পাওয়া যায় তখন নিকটাত্মীয় থেকেও বাধ্য হয়ে ব্লাড নিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে ডোনারের ব্লাড Irradiation করে গ্রহীতার শরীরে দেওয়া হয়।

©

আজ ১৫ ই মার্চ ২০২৫ জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন। সময় - সকাল ৮থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত
15/03/2025

আজ ১৫ ই মার্চ ২০২৫ জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন।
সময় - সকাল ৮থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত

21/08/2024
 #বিষাক্ত  #সাপে  #কাটা রোগী  #অভিজ্ঞতা -০৩:কুলসুম, ৪০ বছর বয়স, চরএলাহি, কোম্পানিগঞ্জ , নোয়াখালী। গতকাল রাত ০৬:০০ টায়...
26/06/2024

#বিষাক্ত #সাপে #কাটা রোগী
#অভিজ্ঞতা -০৩:
কুলসুম, ৪০ বছর বয়স, চরএলাহি, কোম্পানিগঞ্জ , নোয়াখালী। গতকাল রাত ০৬:০০ টায় রোগী তার বাড়িতে রান্না ঘরে লাকড়ি নেওয়ার সময় তার হাতে সাপে কামড় দেয়। রোগীর লোক তার হাত দড়ি দিয়ে বেঁধে দ্রুত ওঝার কাছে নিয়ে যায়। ওঝা দীর্ঘক্ষণ তার ওখানে রেখে চিকিৎসা করে যা রোগীর জন্য ক্ষতিকর হয়। রোগীর অবস্থা খারাপ দেখে রোগীর লোক প্রথমে কোম্পানিগন্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তারপর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, নোয়াখালীতে নিয়ে আসে। তারা আমাদের কাছে ১৭ ঘন্টা পর আসে।
আমরা যখন রোগীকে দেখি তখন রোগীর অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। আমরা শুরুতে রোগীর শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করি। তখন দেখি রোগীর চোখের পাতা পড়ে যাচ্ছে,ঘাঁড় সোজা রাখতে পারছে না, রোগীর কথা নাকে লেগে যাচ্ছিল, ঢোক গিলতে পারছিল না। এমনকি রোগী আস্তে আস্তে অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছিল।
আমরা তখন রোগিকে বিষাক্ত সাপে কামড়িয়েছে শিউর হয়ে যাই। তখনই রোগীর শরীরে প্রাথমিক ওষুধ প্রয়োগ করি এবং পরবর্তীতে রোগীকে এন্টিভেনম প্রদান করি।
আলহামদুলিল্লাহ, এন্টিভেনম শরীরে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর থেকে রোগী আস্তে আস্তে সাড়া দিতে থাকে এবং একটা সময় রোগী উঠে বসে।
#সাপে কামড়ালে কেউ ভয় পাবেন না।
#দ্রুত সদর হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগাযোগ করবেন।
#কোনো অবস্থায় ওঝার কাছে যাবেন না।
#দঁড়ি বা কাপড় দিয়ে শক্ত করে হাত বা পা বাঁধবেন না তাতে ঔ জায়গা পরবর্তীতে ইনফেকশন হয়ে যায়।
ধন্যবাদ #২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, #নোয়াখালীর #মেডিসিন বিভাগের সকল সদস্যকে সুন্দর একটি টিম ওয়ার্কের জন্য। বিশেষভাবে ডা. #ইমরান ভাই, ডা. #ফাহিমা আপু,ডা. #মোমিন, ডা. #আরমান, সকল #ইন্টার্ণ, #নার্স এবং ওয়ার্ডবয়দের।
(রোগীর স্বজনদের অনুমতি নিয়ে ছবি তোলা)।

রাসেল ভাইপারের বাংলা নাম চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া। বাংলাদেশে অল্প যে কয়েকটি সাপ অত্যন্ত বিষধর, তার মধ্যে এটি একটি। রাসেল...
19/06/2024

রাসেল ভাইপারের বাংলা নাম চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া। বাংলাদেশে অল্প যে কয়েকটি সাপ অত্যন্ত বিষধর, তার মধ্যে এটি একটি। রাসেল ভাইপার সাপের বৈজ্ঞানিক নাম ডাবোয়ইয়া রাসেলি, যা ভাইপারিডি গোত্রের একটি ভয়ঙ্কর বিষাক্ত সাপ। বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশে এ সাপ বেশি দেখা যায় এবং এটি ভারতের সবচেয়ে বড় চারটি সাপের মধ্যে একটি।এই সাপটি আগে বাংলাদেশে কম অঞ্চলে পাওয়া গেলেও ইদানীং তা সারাদেশে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। যা খুবই বিপদজনক। এই বৃষ্টির সময়ে সবাই সতর্ক থাকবেন। বাসার আশেপাশে পরিষ্কার রাখবেন। কাউকে সাপে কাটলে এদিক ঔদিক না ছুটে সরাসরি সদর হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগাযোগ করবেন।
নিজে সর্তক হোন, অন্যকে সর্তক করুন।

ডা.জাবেদ হোসেন
মেডিকেল অফিসার
মেডিসিন বিভাগ
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, নোয়াখালী।

31/05/2024

১ জুন, ২০২৪ শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুকে নিকটস্থ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ান: জাতীয় পুষ্টিসেবা, ডিজিএইচএস

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায় কী?গরমের দিনে কিছু সতর্কতা মেনে চললে হিট স্ট্রোকের বিপদ থেকে বেঁচে থাকা যায়। এগুলো হলো—(১) হ...
21/04/2024

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায় কী?
গরমের দিনে কিছু সতর্কতা মেনে চললে হিট স্ট্রোকের বিপদ থেকে বেঁচে থাকা যায়। এগুলো হলো—
(১) হালকা, ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। কাপড় সাদা বা হালকা রঙের হতে হবে। সুতি কাপড় হলে ভালো।
(২) যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন।
(৩) বাইরে যেতে হলে মাথার জন্য চওড়া কিনারাযুক্ত টুপি, ক্যাপ বা ছাতা ব্যবহার করুন।
(৪) বাইরে যাঁরা কাজকর্মে নিয়োজিত থাকেন, তাঁরা মাথায় ছাতা বা মাথা ঢাকার জন্য কাপড়জাতীয় কিছু ব্যবহার করতে পারেন।
(৫) প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল পান করুন। মনে রাখবেন, গরমে ঘামের সঙ্গে পানি ও লবণ দুই-ই বের হয়ে যায়। তাই পানির সঙ্গে সঙ্গে লবণযুক্ত পানীয় যেমন-খাবার স্যালাইন, ফলের রস, লাচ্ছি ইত্যাদিও পান করতে হবে। পানি অবশ্যই বিশুদ্ধ হতে হবে।
(৬) তাপমাত্রা বৃদ্ধিকারী পানীয় যেমন-চা ও কফি যথাসম্ভব কম পান করা উচিত।
(৭) রোদের মধ্যে শ্রমসাধ্য কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এসব কাজ সম্ভব হলে রাতে বা খুব সকালে করুন। যদি দিনে করতেই হয়, তবে কিছুক্ষণ পরপর রোদ থেকে সরে গিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে বিশ্রাম নিতে হবে, প্রচুর লবণযুক্ত পানি ও স্যালাইন পান করতে হবে।

21/04/2024

হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো কী?
লক্ষণগুলো হলো—
(১) শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত ১০৫ ডিগ্রিº ফারেনহাইট ছাড়িয়ে যায়।
(২) ঘাম বন্ধ হয়ে যায়।
(৩) ত্বক শুষ্ক ও লালচে হয়ে যায়।
(৪) নিশ্বাস দ্রুত হয়।
(৫) নাড়ির স্পন্দন ক্ষীণ ও দ্রুত হয়।
(৬) রক্তচাপ কমে যায়।
(৭) খিঁচুনি, মাথা ঝিমঝিম করা, অস্বাভাবিক আচরণ, হ্যালুসিনেশন, অসংলগ্নতা ইত্যাদি।
(৮) প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়।
(৯) রোগী শকেও চলে যায়। এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।

03/03/2024

উদর পূর্তি, রসনা বিলাসের এক উগ্র কালচারে মজেছে ভোজন রসিক বাঙালি। গত ১৭ বছরে পরিকল্পিত ভাবে তিল তিল করে অসুস্হ মানসিকতায় তৈরী করা বর্তমান বাংলাদেশ।হোটেলে ,হাটে মাঠে,রাস্তা ঘাটে, সেতুতে , বন্দরে ,খালি খাওয়া আর খাওয়া।যেন কূয়ার মত পেট আর এত্ত বড় জিহ্বা ঠান্ডা করার জন্য চলে পাল্লা দেওয়া ব্যবসা।

ঢাকা শহরের আনাচে-কানাচে ভর্তি কেবল খাওয়ার দোকান- রেস্তোরাঁ। মানুষ খায়, হাজারে বিজারে মানুষ শুধু খায় আর খায়। ওরাও খাওয়ায়; যা-তা নামে বেনামে খাওয়ায়। সারা ঢাকা শহর জুরে বিনোদন,অবসর কিংবা একটু গল্পের জন্যে তো কোন স্পেস নাই। কোথাও যাওয়ার জায়গা নাই। সেই ঘুরে ফিরে কংক্রিটের জঙ্গলে। মাঠ নাই, পার্ক নাই, কোথাও গিয়ে বসার জায়গা নাই, শুধু আছে শপিং সেন্টার আর ফুড কোর্ট। রেস্তোরাঁ আর ডায়াগনস্টিক... ডায়াগনস্টিক আর রেস্তোরাঁ... যত রেস্তোরাঁ তত ডায়াগনস্টিক... বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা এই মুহূর্তে....!!

উঁচা উঁচা কংক্রিটের জঙ্গলে দালান ভরা শুধু রান্না ঘর আর ক্লাউড কিচেন । গ্যাসের ঢাউস সাইজ সিলিন্ডারে ঠাসাঠাসি। একেকটা রান্নাঘর যেন আগুনের গোলা। দিন রাত দাউ দাউ করে জ্বলে চুলা। রান্না হয়- মানুষ খায়- রান্না হয়।

খাওয়াইতে খাওয়াইতে একসময় মানুষের জীবনও ওরা খাওয়াইয়া দেয়।

collected

23/01/2024

কয়েকদিন থেকে ফেইসবুকে "শরীফার গল্প " নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে তা দেখে নিজের একটু গল্পটা পড়ার আগ্রহ হলো।গল্পটা পড়ার সময় একজন চিকিৎসক হিসেবে আমার মনে হলো যারা গল্পটা লিখেছেন তাদের হয়তো মেডিকেলের জ্ঞান নাই কিংবা যারা এই বিষয়ে জানে তাদের মতামত নেওয়া হয়নি।জাতির কোমলমতি বাচ্চাদের একটা বিষয়ে জ্ঞান দিতেে হলে অবশ্যই আপনাকে শতবার নয় হাজারবার চিন্তা করতে হবে।আমি চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে জেনেছি -
মানুষ দুই ধরনের,একটা হলো পুরুষ (male) যা XY আরেকটা হলো মহিলা (Female) যা XX।এটা হলো মানুষের স্বাভাবিক গঠন। এই স্বাভাবিক গঠনের সাথে কিছু জন্মগত ত্রুটি নিয়েও মানুষ জন্ম নিতে পারে তা True/Pseudohermaphroditism বা হিজড়া নামে পরিচিত। এটা জন্মগত শারীরিক সমস্যা।
অন্যদিকে ট্রান্সজেন্ডার (Transgender) হলো এক ধরনের জেন্ডার ডিসফোরিয়া, যা মানসিক সমস্যা। এটাকে ডিজিজ বা রোগ হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে।আর কোন রোগ কখনো স্বাভাবিক হতে পারে না।
বাচ্চাদের স্কুল পর্যায়ে আগে স্বাভাবিক বিষয় এবং জন্মগত শারীরিক সমস্যা সম্পর্কে জানান। মানসিক সমস্যা বা ডিজিজগুলো না হয় তারা উচ্চতর পর্যায়ে গেলে তখন শিখে নিবে।

আজ ১২/১২/২০২৩ ই রোজ মঙ্গলবার  ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী সকল শিশুকে আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভিটামিন "এ" ক্যাপসুল খাও...
12/12/2023

আজ ১২/১২/২০২৩ ই রোজ মঙ্গলবার ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী সকল শিশুকে আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভিটামিন "এ" ক্যাপসুল খাওয়ান।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Jabed Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Jabed Hossain:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Dr. Jabed Hossain

MBBS(DU), BCS (Health)

CCD (BIRDEM), DMU Ultra (DU)

MD (MediCine Course)

PGT (Medicine)