Dr.Shahidullah Chy

Dr.Shahidullah Chy Dr Shahidullah Chowdhury,
Child specialist
consultant - NICU & pediatric,Child care hospital,Ctg.

05/09/2025
03/09/2025
স্বার্থপর_দুনিয়াযে নার্স এই ছবিটি তুলেছেন তিনি বলেছেন যে, বয়স্ক ভদ্রলোকটি হাসপাতালে ভর্তি হবার 3 দিন পরও পরিবারের তরফ থে...
03/09/2025

স্বার্থপর_দুনিয়া
যে নার্স এই ছবিটি তুলেছেন তিনি বলেছেন যে, বয়স্ক ভদ্রলোকটি হাসপাতালে ভর্তি হবার 3 দিন পরও পরিবারের তরফ থেকে একবারের জন্যও কেউ এসে উনার খোঁজ খবর নেয় নি, কিন্তু একটি কবুতর গত 2 দিন ধরে রোজ একবার এসে উনার শরীরের উপর বসে আবার চলে যেত।

পরবর্তী কালে খোঁজ নিয়ে জানা যায় যে, এই হাসপাতালের পাশের এক পার্কে বসে রোজ সকালবেলা উনি এই কবুতরটাকে কিছু খাবার খেতে দিতে!

31/08/2025
কিছু কিছু মানুষ,মানবিক কর্মকাণ্ডে নিজের অজান্তেই হয়ে উঠে হাজারো হতদরিদ্র পরিবারের জন্য দেবতা,একমাত্র আশার স্থান। যাদের ক...
27/08/2025

কিছু কিছু মানুষ,মানবিক কর্মকাণ্ডে নিজের অজান্তেই হয়ে উঠে হাজারো হতদরিদ্র পরিবারের জন্য দেবতা,একমাত্র আশার স্থান। যাদের কাছে মানুষের যন্ত্রণা লাগব করতে পারাটা ই যেন আনন্দ। রাতদিন নিজেকে মানুষের মাঝে বিলিয়েই যেন আত্ম তৃপ্তি পাই।এমন এক মানুষের জন্য একটু লেখা যেন আমার ও আত্মতুষ্টির রসদ।
ছবিতে দেখা ছোট ভাই সার্জারী বিশেষজ্ঞ ডাক্তার প্রবীর চৌধুরীর কথা বলছি।আগ্রাবাদ শিশু হাসপাতালে পরিচয়, ২২ বছরের সম্পর্কে কোন দিন কোন অপারেশন টাকার জন্য ফিরিয়ে দে নি, বরন কেউ ফিরিয়ে দিলেও প্রবীর সানন্দে করে দিয়েছে,এ-রকম কেইস আমার সামনে অনেক। কখনো ই কোন কেইসে বারতি টাকা তো দিতে পারিই নি, আরও কম দিয়েছি। হাসি মুখে প্রবীর মেনে নিয়েছে, কারন অধিকাংশ রোগী গরীব, আর আত্মীয় স্বজন।প্রতিবার চিন্তা করি পরের কেইসে তার চাহিদা মত কিংবা বাড়তি দেব, ২২ বছরে পারিনি, আর কখনো পারবো বলেও মনে হচ্ছে না।কারন আমি গরীবের ডাক্তার হিসেবে খ্যাত,কোথাও কোন কুল কিনারা না পেলে গরীব অসহায়রা আমার কাছে আসে। প্রবীর ও আমার শেষ ভরসার স্থান।
তাঁর অপারেশনের করার ধরনেও অনেক ভিন্নতা আছে, সবাই রাতে ঘুমাই আর দিনে কাজ করে,আর সে একমাত্র সার্জন দিনে রাত দিন সমান তালে অপারেশন করে। তারপরও কেইস শেষ হয় না।তার একটাই কারন কম টাকায় শত শত গরীব অসহায় হতদরিদ্র রোগীদের সার্বক্ষণিক সেবা চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে ভয় হয়, যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে। কিন্তু আমার বিশ্বাস মহান রব সবসময় তাঁর সাথে আছেন এবং থাকবেন। রব বলেন ঐব্যক্তি আমার নিকট প্রিয় যে আমার সৃষ্টির কাছে প্রিয়।
তার জন্য সবার মতো আমার ও দোয়ার দরখাস্ত মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে। এগিয়ে যাক প্রবীর মানব কল্যানে আর-ও অনেক দূর.............

বিসিএস ক্যাডার হয়ে মাকে ফোন— ‘আমি ম্যাজিস্ট্রেট ইমন বলছি’৪৩তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস) প্রশাসন ক্যাডারে সহকারী ক...
25/08/2025

বিসিএস ক্যাডার হয়ে মাকে ফোন— ‘আমি ম্যাজিস্ট্রেট ইমন বলছি’
৪৩তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস) প্রশাসন ক্যাডারে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. ইমন হোসেন।
বুয়েট থেকে স্নাতক শেষ করার বছরই বাবাকে হারান তিনি। এ পরিস্থিতিতে দেশে থাকবেন, নাকি বাইরে ক্যারিয়ার গড়বেন—সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলেন তিনি। পরে অনেকটা শোক নিয়েই স্নাতক শেষে চাকরির প্রস্তুতি শুরু করেন ইমন। পেয়েছেন সাফল্যও।
ইমনের বাড়ি বরিশাল জেলার মুলাদি থানার বাটামারা ইউনিয়নের আলিমাবাদে। তার বাবার নাম মো. আনিছুর রহমান। তিনি খামারবাড়ির কৃষি তথ্য সার্ভিসের দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা ছিলেন। মায়ের নাম রোকসানা রহমান। তিন ভাই বোনের মধ্যে বড় ভাই পপুলার ডায়াগনস্টিকের একজন প্যাথোলজিস্ট। আর ছোট বোন এইচএসসি প্রথম বর্ষে ছাত্রী।

ইমন ঢাকায় তার প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে গ্রামে ফিরে যান। সেখান থেকে নেন মাধ্যমিক শিক্ষার। এরপর আবার ঢাকায় ফিরে এসে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে। এখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করেন তিনি।
পরবর্তীতে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হন। পরে বুয়েট থেকে ২০১৯ সালে বিএসসি শেষ করেন তিনি।স্নাতক শেষ করার পরের বছর ২০২০ সালে তিনি তার বাবাকে হারান।
অনেকটা শোক নিয়েই শুরু করে দেন বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির প্রস্তুতি। পেয়েছেন সফলতাও। বর্তমানে তিনি পটুয়াখালির ১৩২০ মেগা ওয়াট তাপ বিদুৎ কেন্দ্রে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এরমধ্যে সর্বশেষ প্রকাশিত ৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি।

চাকরির প্রস্তুতির অভিজ্ঞতা জানিয়েছে ইমন জানান, ২০১৯ সালের এপ্রিলে বুয়েট থেকে বিএসসি শেষ করে বের হই। এরপর ২০২০ সালে বাবা মারা যান। তখন থেকেই চাকরির খুব প্রয়োজন ছিল। চাকরির তাড়না থেকে শুরু করলাম ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরির প্রিপারেশন। আর ফাঁকে ফাঁকে বিসিএসের প্রিপারেশনও নিচ্ছিলাম।

তিনি বলেন, দুই প্রিপারেশন যেন বিপরীত মেরুর, মিল নেই। মেকানিক্যালে পদের সংখ্যা কম থাকায় সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত চাকরি পাওয়াও সহজ ছিল না। সেইসঙ্গে তখন চলছিল কোভিডের মহামারি। চাকরির পরীক্ষাগুলোও হচ্ছিল না। প্রায় ৮-৯ মাস এভাবেই কেটে যায়।

ইমন বলেন, এর মধ্যে বুয়েটে মাস্টার্স এডমিশন টেস্ট দিয়েছিলাম। চান্স পেলে পরবর্তীতে ভর্তি হই। মাস্টার্সে দেখা মিলল লম্বা ক্লাস শিডিউল, অ্যাসাইনমেন্ট ও ১৮ ক্রেডিটের থিসিস আতঙ্ক। একদিকে মাস্টার্স, অন্যদিকে জব প্রিপারেশন— একই সঙ্গে সম্ভব হবে না বুঝতে পারলাম। তাই আর মাস্টার্স সম্পন্ন করিনি।

ইমনের প্রথম চাকরি হয়েছিল পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে। তিনি বলেন, ২০২১ সালের অক্টোবরে সহকারী প্রকৌশলী (মেকানিক্যাল) হিসেবে পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে (আরএনপিএল) যোগদান করি। ছাত্র অবস্থায় পাওয়ার প্ল্যান্টে কাজ করা ড্রীম জব ছিল। সেই সুযোগও পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ।
বিসিএস প্রস্তুতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমি কখনোই মেধাবীদের দলে ছিলাম না। ছোটবেলা থেকে শুধু পড়াশোনায় একটা রেগুলারেটি মেনটেইন করেছি। খুব বেশি মাত্রায় সিরিয়াস হয়ে যাওয়া কিংবা একদমই পড়াশুনা না করা— এমনটি কখনো হয়নি। পড়াশোনা সর্বদাই একই প্যাটার্নে বাঁধা ছিল। এতেই আমি অভ্যস্ত এবং আমার জন্য এটা কাজও করেছিল।

রুটিন জীবনযাপন তাকে সফলতা পেতে সহায়তা করেছে বলে মনে করেন তিনি। ইমন বলেন, পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোয় সাধারণত ৬ দিন কর্মদিবস থাকে।
দিনে অফিস করতাম, রাতে পড়তাম। সন্ধ্যায় হাঁটার অভ্যাস ছিল। অবসরের মুভি বা বই পড়তাম। রোজ পত্রিকা পড়েছি। মাঝেমধ্যে উইকেন্ডে ঘুরেছি কলিগদের সাথে। সবই করেছি। পুরো বিসিএস জার্নিতে তাই খুব একটা হতাশ হয়ে পড়িনি।

হতাশা না থাকলেও এ যাত্রা মোটেও সহজ না ইমনের। তিনি বলেন, একটার পর একটা রিটেন দেওয়া, একই সিলেবাস বারবার পড়া খুব পীড়াদায়ক ছিল। কর্মস্থল শহর থেকে বেশ দূরে হওয়ায় কোচিং করার সুযোগ ছিল না। কোথাও মডেল টেস্ট বা ফর্মাল মক ভাইভাও দিতে পারিনি। হয়ত আরো ভালো করতে পারতাম। এজন্য কিছুটা আক্ষেপ রয়েছে।

তিনি বলেন, বিসিএসের আবেদন থেকে ফাইনাল রেজাল্ট পর্যন্ত সুদীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। প্রিপারেশন যথেষ্ট হয়েছে কিনা কিংবা ভালো প্রিপারেশন থাকলেও ফাইনালি সিলেকশন হবে কিনা— তা খুবই অনিশ্চিত। এটা সব প্রার্থীদেরই মানসিক চাপের মধ্যে রাখে। তাই ভেঙে না পড়ে আত্মবিশ্বাস বজায় রেখে চেষ্টা করে যেতে হবে।

নিজের এমন সাফল্যের কৃতিত্ব দিয়েছেন মাকে। মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, মা আস্থা রেখেছিলেন আমার উপর। সাহস দিয়েছেন। কখনও অবাধ্য হইনি এবং তিনিও সর্বদা সাপোর্টিভ ছিলেন।
বর্তমান কর্মস্থলের সহকর্মীরাও সাপোর্টিভ ছিলেন। রিটেন পরীক্ষার প্রিপারেশনের দিনগুলোতে কাজের বাইরে ফ্রি সময়ে অফিসে ঘণ্টাব্যাপীও পত্রিকা পড়েছি। এসব নিয়ে তারা কেউ কখনো কমপ্লেইন করেনি বা কথা শোনায়নি।

বিসিএস সফলতায় তার অনুভূতি জানতে চাইলে বলেন, আমার আবেদন করা সবগুলো বিসিএসই প্রথম পছন্দ পররাষ্ট্র ছিল। ৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশ পেয়েছি— এটি দ্বিতীয় পছন্দ। এতেও আমি খুশি। শুকরিয়া জানাচ্ছি মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি। লাখ লাখ প্রার্থীর মধ্য থেকে সিলেকশন হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে আমার।

বিসিএসের রেজাল্ট পেয়েই প্রথম মাকে ফোন করে তিনি বলেন, ‘আপনি কি রোকসানা রহমান বলছেন? আমি সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইমন হোসেন বলছি।’ সেদিন রেজাল্ট দিতে পারে মা জানতেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন এবং শুনে আলহামদুলিল্লাহ্ বললেন। বাবা বেঁচে থাকলে বেশ খুশি হতেন, বলেন ইমন।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন, পাস করার পর থেকেই দোটানায় ভুগছিলাম। বাইরে চলে যাব নাকি দেশেই থাকব। যখন আরএনপিএলে জয়েন করি, তখনই জানতাম কিছুদিন পর হয়ত নতুন জায়গায় যেতে হবে। বিসিএস সেই কনফিউশন দূর করে দিয়েছে। জীবনের লক্ষ্য অনেকটাই স্থির হয়ে গেছে। আশা করি পূর্ণ মনোনিবেশ ও উদ্যম নিয়ে কাজ করতে পারবো।

তিনি বলেন, প্রায় ১৭ কোটির মানুষের দেশে প্রশাসনিক সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে আমাদের এখনো অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে। তাই এই যাত্রায় কিছুটা অবদান রাখতে পারলে নিজেকে সৌভাগ্যবান ও সার্থক মনে করবো। এজন্য নিজের জায়গা থেকে দেশের জন্য ও দেশের মানুষের জন্য সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করতে চাই।


Collected🇧🇩

23/08/2025

অসাধারণ অনুভূতির প্রকাশ.............. মা, মা........ ই নে তার তুলনা।

23/08/2025
দুর্নীতি আর চুরি বন্ধ হলে কেউ রাজনীতি করবে না, কারণ রাজনীতি করেই তো,দুর্নীতি আর চুরি করার জন্য।ফাওজুল কবির, মাননীয় উপদেষ...
23/08/2025

দুর্নীতি আর চুরি বন্ধ হলে কেউ রাজনীতি করবে না, কারণ রাজনীতি করেই তো,দুর্নীতি আর চুরি করার জন্য।
ফাওজুল কবির,
মাননীয় উপদেষ্টা,
বিদ্যুৎ, জালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়।

23/08/2025

বড়দিঘীর পাড়ের টেক্সি চালক বাবা,আলম আর মা, নাজমা আক্তারের জমজ বেবি, ১মাস ১৫ দিন আগে জন্ম নেয় চৌধুরী হাট নার্সিং হোমে, বাড়ি অহনের পাড়া,বড়ো দিঘী,হাটহাজারী, ফোন০১৮৭৯৯১৩০৫১।দুই জমজের ওজন যথাক্রমে ১.৬ এবং ১.৭ কেজি আর জন্মের পর পর প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট শুরু হলে,গাইনী ডাক্তার দ্রুত নার্সিং হোমের নবজাতকওয়ার্ডে স্থানান্তর করে, ১৫/২০ মিনিটের মধ্যে ই তাদের চিকিৎসা শুরু করে,আমার সাথে ফোনে কথা বলে। কারন আমার এ ওয়ার্ডের কর্মরত ডাক্তার এবং সিস্টার অত্যান্ত দক্ষ এবং কোয়ালিফাইড। তাদের ডেডিকেটেড সেবা, আন্তরিকতা আর সৌহার্দপূর্ণ সহযোগিতা ছাড়া আমার পক্ষে গ্রামাঞ্চলে এমন নবজাতক ওয়ার্ড পরিচালনা করা সম্ভব হত না।
এমন মহত কর্মে মহান রাব্বুল আলামিন সবসময় আমাদের সঙ্গে আছেন এবং থাকবেন। তিনি না থাকলে এ অসম্ভব কখনো ই সম্ভব হত না।
আলহামদুলিল্লাহ,গতকাল ৫দিন চিকিৎসা সম্পন্ন হলে,২ বেবিকে পরামর্শ সহকারে ছেড়ে দেওয়া হয়,নামমাত্র খরছে।

Address

Chandramollika A3, P/63, Road No 2, DOHS
Chittagong
4221

Telephone

+8801819396226

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Shahidullah Chy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Shahidullah Chy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category