মায়ের দোয়া ফার্মেসি

মায়ের দোয়া ফার্মেসি Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মায়ের দোয়া ফার্মেসি, Pharmacy / Drugstore, Comilla.

বুক জ্বালাপোড়া বা এসিডিটিঃবুক জ্বালাপোড়া বা এসিডিটি,একটি কমন সমস্যা।আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই কম বেশি এই সমস্যায় আক্...
30/03/2022

বুক জ্বালাপোড়া বা এসিডিটিঃ

বুক জ্বালাপোড়া বা এসিডিটি,একটি কমন সমস্যা।আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই কম বেশি এই সমস্যায় আক্রান্ত। মেডিক্যাল এর ভাষায় একে বলে GERD অথবা Gastro Esophageal Reflux Disease.

-কেনো হয়?
খাদ্যনালী এবং পাকস্থলীর মাঝে একটা স্ফিংটার আছে,সেটা ঢিলা হয়ে গেলে পাকস্থলীর এসিডগুলো যখন ঘন ঘন খাদ্যনালীতে চাপ দেয় তখনই এই বুক জ্বালাপোড়ার উদ্রেক হয়।
এছাড়াও আরও বেশ কিছু জটিল কারন রয়েছে এই সমস্যা সৃষ্টির জন্য দায়ী।

-কাদের হয়?
ছোট বাচ্চা থেকে বয়স্ক ব্যাক্তি,নারী-পুরুষ সবারই এই সমস্যা হতে পারে।
তবে কারোও যদি কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে তাহলে এই সমস্যা বেশি হয়।

★লক্ষনঃ
-বুকে জ্বালাপোড়া বা অস্বস্তি(বিশেষ করে বিকেল বা সন্ধ্যায়,এবং রাতে বাড়ে)
-মুখে টক টক পানি আসা,
-রাতের বেলায় দীর্ঘমেয়াদী শুকনো কাশি হতে পারে,
-বুক ব্যাথা,শ্বাসকস্ট বা বুকে চাপ চাপ অনুভূতি,
-খসখসে কন্ঠস্বর,
-সামনে ঝুকে কাজ করতে গেলে মুখে খাবারের অংশ বিশেষ বা তরল পানি চলে আসতে পারে,
-অনেক সময় নাকে বা গলায় ঝাঝালো অনুভূতি হতে পারে।
-পানি খেলেও ব্যাথা বা অস্বস্তি বাড়তে পারে।
-গলা ব্যাথা।
-শ্বাস প্রস্বাসে দুর্গন্ধ।
-গলায় কিছু আটকে আছে এমন অনুভূতি হতে পারে।

★কারণঃ
-অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার খেলে।
-অনেক দিনের বাসী, পুরনো তেলে রান্না খাবার খেলে,
-একবারে পেট ভরে অনেক খাবার খেলে,
-চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া ব্যাথানাশক ঔষধ খেলে,
-শরীরের ওজন বেশি হলে,
-অনেক রাত জাগা,
-রাতের খাবার খাওয়ার পরপরই শুয়ে পরা,
-অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস,
-অনেক রোগের ঔষধ একসাথে সেবন করলে।

★করনীয়ঃ
-ওজন কমাতে হবে,এজন্য ব্যায়াম জরুরী।
-কৌষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পেতে আঁশযুক্ত শাকসবজি এবং ফলমূল খেতে হবে।
-রাতের খাবার খাওয়ার ৩ ঘন্টা পর ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
-বেশি রাত জাগা যাবেনা।
-ধুমপান,মদ্যপান করা যাবেনা।
-খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা পর পানি খেতে হবে অথবা খাবার শুরু করার আগে পানি খেয়ে নিয়ে হবে।
-চা,কফি,চকলেট এসব বাদ দিতে হবে।
-ফাস্ট ফুড,প্রসেসড ফুড বর্জন করতে হবে।
-যারা বার বার এই সমস্যায় আক্রান্ত হন তারা রাতে শোবার সময় মাথার নিচে ২ টা বালিশ ব্যাবহার করবেন।
-অতিরিক্ত ঝাল মসলাদার খাবার বাদ দিতে হবে।

★চিকিৎসাঃ
আশা করা যায় এসব নিয়ম মেনে চললে বুক জ্বালাপোড়া করার এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।
কিন্তু ঘন ঘন এই সমস্যায় আক্রান্ত হলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন এবং তার নির্দেশিত মতে ঔষধ ও ব্যাবস্থাপত্র গ্রহন করুন।

স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ বা নেগেটিভ হলে সন্তানের জন্য কি করা প্রয়োজন জেনে রাখুন।আমরা অনেকেই এই ব্যাপারগুলো জান...
29/03/2022

স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ বা নেগেটিভ হলে সন্তানের জন্য কি করা প্রয়োজন জেনে রাখুন।
আমরা অনেকেই এই ব্যাপারগুলো জানিনা।
বিষয় টা নিজেদের ওয়ালে শেয়ার করেও রাখতে পারেন ৷

★ #খালিপেটে_বা_ভরাপেটে_ঔষধ_কেনো_খাবেন★আমরা যখন রোগীদের সমস্যা শুনে ঔষধ লিখি তখন অনেক ঔষধ থাকে খালিপেটে খাওয়ার আবার অনেক ...
28/03/2022

★ #খালিপেটে_বা_ভরাপেটে_ঔষধ_কেনো_খাবেন★

আমরা যখন রোগীদের সমস্যা শুনে ঔষধ লিখি তখন অনেক ঔষধ থাকে খালিপেটে খাওয়ার আবার অনেক ঔষধ থাকে ভরাপেটে খাওয়ার জন্য।
আজকাল অনেক চিকিৎসক ই আছেন রোগী কে সুন্দর করে প্রেস্ক্রিপশন বুঝিয়ে বলে দেন।এতে রোগী যেমন রোগ সম্পর্কে সচেতন হয় তেমনি ঔষধ গুলো বুঝে নিলে চিকিৎসক এর নির্দেশনা মেনে খেতে পারে।
পক্ষান্তরে অনেক চিকিৎসক আছেন, হয়তো সময়ের অভাবে রোগী কে বুঝিয়ে বলেন না।এমনকি অনেক চিকিৎসক কে দেখেছি ঔষধের সঠিক নির্দেশনাও লিখতে ভুলে যায়,ব্যাস্ততার জন্য !!!
যাই হোক,সবার জানার জন্য এবং জানা থাকলে রোগী নিজেও সচেতন হতে পারবে এই কারনে নিচে কিছু ঔষধের জানা-অজানা তথ্য তুলে ধরলাম।

★ব্যাথার ঔষধঃ
ভরাপেটে খেতে হবে।এর সাথে গ্যাসের ঔষধ খাওয়া উচিৎ। এবং বছরের পর বছর নয়,বরং ব্যাথা কিছুটা কমে গেলেই এসব ঔষধ খাওয়া বন্ধ করতে হবে,আর রেজিস্টার্ড চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া অবশ্যই খাওয়া যাবেনা।
জেনে রাখা ভালো, ব্যাথার ওষুধের কিডনির উপর প্রভাব রয়েছে।

★গ্যাসের ঔষধ এবং বমির ঔষধঃ
অধিকাংশ গ্যাসের ঔষধ খালিপেটে খেতে হয়।এটি খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খেতে বলা হয়,কারন এতে আগে ভাগেই পাকস্থলীতে এসিড সিক্রেশন বন্ধ রেখে পাকস্থলীর সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
বমির ঔষধ ও খালিপেটে খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খেতে হয়।এতে নার্ভ ব্লক হয়ে এবং গ্যাস্ট্রিক মটিলিটি কমে গিয়ে বমির উদ্রেক বন্ধ হয়।

★কোলেস্টেরলের ঔষধঃ
আমি খুব কম চিকিৎসক কে এটা নিয়ে কথা বলতে দেখেছি।কখন খাবে এ ব্যাপারে কেনো যে সবাই নীরব তা আজও আমার অজানা।
এটি রাতের খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খালিপেটে খেতে হয়,তাহলে এবজর্বশন ভালো হয় নতুবা ঔষধের ৩০% পায়খানার সাথে বের হয়ে যায়,যা কিনা খালিপেটে ঔষধ খেলে হয়না।

★থাইরয়েড হরমোনের ঔষধঃ
এটি সাধারণত খালিপেটে সকালে খেতে হয়।২ ঘন্টা আগে খাওয়া ভালো, এতে absorption হয় ৮০% এর বেশি।কিন্তু অধিকাংশ রোগী জানান ২ ঘন্টা আগে খাওয়া সম্ভব হয়না,এক্ষেত্রে মিনিমাম ১ ঘন্টা আগে খাওয়া বাধ্যতামূলক। এই সময়ে কোনো গ্যাসের ঔষধ, ডায়াবেটিস এর ঔষধ বা অন্য কোনো কিছু খাওয়া যাবেনা।

★ইনহেলারঃ
ইনহেলার ব্যাবহারের পর অবশ্যই কুলি করবেন।

★Vitamin-D or Cholecalciferol:
এই গ্রুপের মেডিসিন, যা আমরা ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি পূরনের জন্য ৬-৮ সপ্তাহের জন্য প্রেস্ক্রাইব করি সেটা প্রতি সপ্তাহে সকালে খালিপেটে খেতে হবে।

★আয়রন ট্যাবলেট বা রক্তশূন্যতার ঔষধঃ
এই ঔষধ খালিপেটে খাওয়া উচিৎ,কারন খালিপেটে আয়রনের absorption বেশি হয়।কিন্তু অনেক রোগী জানান এতে তাদের অস্বস্তি হয়,যেমন পেট ভুটভুট বা পেট ফাপা।সেসব ক্ষেত্রে ভরা পেটে খাওয়া যেতে পারে।

★আয়রন আর ক্যালসিয়াম একসাথে নয়ঃ❌
আমরা যখন রোগী কে আয়রন ক্যাপসুল দেই তখন ক্যালসিয়াম এর ঔষধ দেইনা।মনে রাখা জরুরী, আয়রন আর ক্যালসিয়াম এর ঔষধ একসাথে কখনও খাওয়া যাবেনা।
কারন ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আয়রনের absorption এ বাধার সৃষ্টি করে।😢

আশা করছি উপরের আলোচনা থেকে আপনারা সবাই বুঝতে পারছেন,কেনো ঔষধ ভরা বা খালিপেটে খেতে হবে! সামনে আমি এইধরনের আরও কিছু মেডিসিন নিয়ে লিখবো। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন I

খাবার হজমে যতো সময়ঃখাবার খাওয়ার পর তা খাদ্যনালী পেরিয়ে পৌছায় পাকস্থলীতে।আমরা অধিকাংশ মানুষই জানিনা কোন খাবার কতো সময় নিয়...
27/03/2022

খাবার হজমে যতো সময়ঃ
খাবার খাওয়ার পর তা খাদ্যনালী পেরিয়ে পৌছায় পাকস্থলীতে।
আমরা অধিকাংশ মানুষই জানিনা কোন খাবার কতো সময় নিয়ে হজম হয়!
চলুন নিচের আলোচনা থেকে জেনে নেই কোন খাবার পাকস্থলীতে কতোক্ষন থাকে!

★পানিঃ পানি সাধারণত সহজ পাচ্য,খুব অল্প সময় সেটা থাকে পাকস্থলীতে। কিন্তু খাবার খাওয়ার সময় বা পরপরই পানি খাওয়া উচিৎ নয়।এতে অন্য খাবার খাওয়ার সময় হজমে সমস্যা হয়।

★শাকসবজিঃ কাচা এবং রান্না শাকসবজি সাধারণত গড়ে ৩০-৪০ মিনিট সময় লাগে হজম হতে।

★মাছঃ ৪৫-৬০ মিনিট সময় লাগে।

★মুরগীঃ ৯০ মিনিট -১২০ মিনিট ( দেড় থেকে দুই ঘন্টা)

★বাদাম জাতীয় খাবারঃ ১৮০ মিনিট (৩ ঘন্টা)

★দুধ,দুধের খাবার,ছানা,পনিরঃ ১২০ মিনিট (২ ঘন্টা)

★ফলমূল/ফলের জুস/জ্যাম-জেলিঃ ১৫-২০ মিনিট

★রেড মিট / গরু খাশির মাংসঃ ১৮০ মিনিট( ৩ ঘন্টা)

★ভাত,রুটি,আলুঃ ৩০ মিনিট-৪৫ মিনিট।

উপরের আলোচিত খাবারগুলোর হজম প্রক্রিয়া মানুষ এর শরীর ভেদে সময়ের কম/বেশি হতে পারে।
খাবারের এই টাইমিং জানা থাকলে বিভিন্ন সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব।

12/02/2022

মুরাদনগর থেকে
ইলিয়টগঞ্জ এবং ঢাকায় রওনা হতে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করুন।

বিকল্প সড়ক
মুরাদনগর নহল চৌমুনী পান্নারপুল ক্যান্টনমেন্ট সড়ক ৷

মুরাদনগর উপজেলার ফেসবুক ব্যবহারকারী সকল সম্মানিত
ভাই ও বোনদের এই পোস্টটি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো ৷

.সকালে নাসতার টেবিলে এমন থাকা চাই যা আপনার শরীরের জন্য উপকারি হতে হবে। শীতকাল চলে এসেছে। বছরের সবচেয়ে সংবেদনশীল এ সময়টিত...
02/01/2022

.

সকালে নাসতার টেবিলে এমন থাকা চাই যা আপনার শরীরের জন্য উপকারি হতে হবে। শীতকাল চলে এসেছে। বছরের সবচেয়ে সংবেদনশীল এ সময়টিতে সবকিছুর দিকেই একটু বাড়তি খেয়াল রাখতে হয়। বিশেষ করে স্বাস্থ্য ও খাওয়া-দাওয়ার প্রতি। দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত খাবার হলো- সকালে যা খাওয়া হয় সেটি। কারণ এ সময়টিতে গ্রহণ করা খাবারই সারা দিন একজন মানুষের চলার প্রাথমিক শক্তি জোগায়। অনেকেই না বুঝে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকেন। তবে শীতকালে সকালের নাশতায় কোন কোন খাবার আপনার স্বাস্থ্য রক্ষায় ভূমিকা রাখবে, সে বিষয়ে ইট দিস, নট দ্যাট সাময়িকীর এক প্রতিবেদনে কিছু তথ্য উঠে এসেছে। চলুন জেনে নেয়া যাক-

#শাকসবজি

শীতকাল হলো নানা রকম শাকসবজির জন্য সবচেয়ে আদর্শ সময়। এই ঋতুতে যেসব শাকসবজি পাওয়া যায় এর প্রায় সবই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কোনো বিশেষ স্বাস্থ্যগত সমস্যা না থাকলে চেষ্টা করুন প্রতিদিনের সকালের নাশতায় শাকসবজি রাখতে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্তম হলো- মিক্সড ভেজিটেবল। কারণ এতে প্রায় সব ধরনের ভিটামিন, মিনারেল ও ফাইবার থাকে যা বিভিন্ন রোগের সঙ্গে লড়াই করে।

াদার_খাবার

শুধু শীতকাল নয়, অন্য সময়েও অতিরিক্ত মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ অতিরিক্ত মসলা নানা রকম পেটের সমস্যাসহ অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতার কারণ। বেশির ভাগ সময় মানুষ ফুড পয়জনিংয়ে আক্রান্ত হয় অতিরিক্ত মসলাদার খাবার খেয়ে। শীতকালটা যেহেতু একটু বেশিই সংবেদনশীল, তাই এ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

#ঠান্ডজাতীয়_খাবার

শীতকাল এলেই অনেকে ঠাণ্ডাজনিত সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন। এর একটি কারণ হতে পারে নিয়মিত ঠাণ্ডা খাবার খাওয়া। শীতকালীন সকালের আবহাওয়া যেহেতু বেশি শীতল হয়, তাই এ সময়ের খাবারে ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলা জরুরি। যেকোনো খাবার গরম করে বা টাটকা রেঁধে খাওয়াই ভালো।

শীতের সময় সকালের খাবারে বিভিন্ন ঔষধি উপাদান রাখা জরুরি। কেননা এই ঋতুতে অনেকের শরীরের রোগ-প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়। যা ঔষধি উপাদান ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এ ধরনের উপাদানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- মধু, তুলসীপাতা, গোলমরিচ, রসুন ইত্যাদি।

চা

শীতের সকালে শরীর উষ্ণ রাখতে চা অত্যন্ত কার্যকরী একটি পানীয়। তবে সাধারণ চায়ের পরিবর্তে- গ্রিন টি, তুলসী অথবা আদা চায়ের উপকারিতা বেশি। এতে ক্লান্তি দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরও সতেজ থাকে।

লাল আটার রুটি

লাল আটা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর একটি উপাদান। এই আটায় বানানো রুটিতে রয়েছে ভিটামিন বি এবং ফাইবার। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং ভিটামিন বি শরীর উষ্ণ রাখে।

ডিম

ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। সেদ্ধ অথবা পোচ যেকোনোভাবেই ডিম খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। ডিমে প্রোটিন ছাড়াও ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম এবং ওমেগা-৩ রয়েছে।

স্যুপ

স্যুপ নানা রকম পুষ্টিকর উপাদানে তৈরি করা হয়। যা শরীরের শক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি ঠাণ্ডা দূর করতেও কাজ করে।

সাধারণত শীতে বাড়ে শরীরের বিভিন্ন রকম বাতব্যথা। এ ছাড়া বিভিন্ন বাত রোগের প্রাদুর্ভাবও এ সময় বেশি দেখা দেয়। রিউমাটয়েড আর্থ...
01/01/2022

সাধারণত শীতে বাড়ে শরীরের বিভিন্ন রকম বাতব্যথা। এ ছাড়া বিভিন্ন বাত রোগের প্রাদুর্ভাবও এ সময় বেশি দেখা দেয়। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, গাউট বা গেটেবাত।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস : এ ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির হাত-পায়ের ছোট ছোট জয়েন্টগুলোয় ব্যথা হয়, জয়েন্ট ফুলে যায়; সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় খুব বেশি ব্যথা করে। একটু হাঁটাচলা ও কাজ করলে ব্যথা কমে আসে।

অস্টিওআর্থ্রাইটিস : এ রোগে রোগীর হাত-পা ও মেরুদ-ের বড় জয়েন্টগুলোয় ব্যথা হয়। যেমন- হাঁটু, ঘাড়, কোমর, হিপ, সোল্ডার জয়েন্ট ইত্যাদি। বিশ্রামে থাকলে ব্যথা কমে কিন্তু কাজ বা হাঁটাচলা করলে ব্যথা বাড়ে। এ ক্ষেত্রে জয়েন্টের অভ্যন্তরে কার্টিলেজগুলো ক্ষয় হতে থাকে এবং জয়েন্টের ভেতরের সায়নোভিয়াল ফ্লুইড কমে যায়। ফলে রোগীর মুভমেন্ট করতে কষ্ট হয।

গাউট বা গেঁটেবাত : এটি সাধারণত প্রথম আক্রমণ করে পায়ের বুড়ো আঙুলে। আক্রান্ত আঙুলে প্রচ- ব্যথা হয়, ফুলে যায়, পা ফেলতে কষ্ট হয়। পরে অন্য জয়েন্টগুলোয় তা ছড়িয়ে যায়। ফলে রোগীর ইউরিক এসিডের মাত্রাও ক্রমে বাড়তে থাকে।

রোগ নির্ণয় : কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন পড়ে। যেমন- আক্রান্ত জয়েন্টের এক্স-রে ও কিছু প্যাথলজিক্যাল টেস্ট। এ টেস্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সেরাম ইউরিক অ্যাসিড, সিআরপি, অ্যান্টিসিসিপি, সেরাম ক্যালসিয়াম ইত্যাদি।

চিকিৎসা : চিকিৎসা নির্ভর করে রোগীর ইতিহাস, লক্ষণ বা উপসর্গ এবং পরীক্ষা- –নিরীক্ষার রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে। তাই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নিতে হবে।

. মনে আসুক বসন্ত, সুখ হোক অনন্ত!                  স্বপ্ন হোক জীবন্ত     আর নতুন বছরের আনন্দ হোক অফুরন্ত!                ...
01/01/2022

. মনে আসুক বসন্ত, সুখ হোক অনন্ত!
স্বপ্ন হোক জীবন্ত
আর নতুন বছরের আনন্দ হোক অফুরন্ত!
শুভ নববর্ষ ২০২২

সারা দেশে শীতের প্রকোপ বেড়েছে। আর শীতকালে ত্বকের নানা সমস্যার মধ্যে ঠোঁট ফাটা অন্যতম। এ সময় নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবারই ঠ...
29/12/2021

সারা দেশে শীতের প্রকোপ বেড়েছে। আর শীতকালে ত্বকের নানা সমস্যার মধ্যে ঠোঁট ফাটা অন্যতম। এ সময় নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবারই ঠোঁট শুষ্ক থাকে ও ফাটতে দেখা যায়।

শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে ঘাম কম হয়। এতে সিবেসিয়াস গ্রন্থি থেকে বেরিয়ে আসা তেলতেলে পদার্থ শরীরের ত্বকে ঠিকমতো ছড়িয়ে পড়তে পারে না। শরীরের শুকনো জায়গাগুলো তখন কুঁচকে গিয়ে ফেটে যায়। শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় আমাদের ঠোঁটের চামড়া পাতলা। তা ছাড়া ঠোঁটের অবস্থান নাকের ঠিক নিচে থাকার জন্য নিশ্বাসের সঙ্গে বেরিয়ে আসা গরম বাতাস ঠোঁট দুটোকে আরও শুকিয়ে দেয়। এতে শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় ঠোঁট বেশি ফাটে। এ ছাড়া ঠোঁট ফাটার আরও কারণ হলো কড়া সূর্যের আলোয় বেশিক্ষণ থাকা, অ্যালার্জি, থাইরয়েডের সমস্যা ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব।

ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে অনেকেই চ্যাপস্টিক আর লিপবাম ব্যবহার করেন। এসব উপাদান হয়তো সাময়িক স্বস্তি দেয়, তা কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়। লিপবাম বা চ্যাপস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্রাকৃতিক উপায়ে ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারেন।

বিজ্ঞাপন

করণীয়

১. ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে দীর্ঘদিন ধরেই নারকেল তেলের ব্যবহার দেখা যায়। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে। ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে নিয়মিত নারকেল তেল লাগাতে পারেন।

২. অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে পরিচিত। এতে যে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, তা ত্বকের শুষ্কতা দূর ও ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। দিনে দুবার ঠোঁটে অলিভ অয়েল মাখলে ঠোঁট নরম ও মসৃণ হবে।

৩. পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে, যাতে ঠোঁটের ত্বকে আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

৪. অনেকেই অভ্যাসবশত রুক্ষ ঠোঁট কিছুক্ষণ পরপর জিব দিয়ে ভিজিয়ে থাকেন, চামড়া উঠলে নখ দিয়ে তোলেন, এসব করবেন না।

৫. ভিটামিন বি-এর অভাবও কিন্তু রুক্ষ ঠোঁটের কারণ হতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে শীতের শাকসবজি খান।

বিজ্ঞাপন

৬. ঠোঁটের প্রদাহজনিত রোগগুলোর একটি হলো এক্সফলিয়েটিভ চিলাইটিস। চিলাইটিস বলতে ঠোঁটের প্রদাহ বা জ্বালাপোড়া বোঝায়। এ রোগের ক্ষেত্রে ঠোঁটের ওপরের চামড়া বা মিউকাস মেমব্রেন শুকিয়ে যায় ও উঠে যায়, যা ক্ষতস্থানের মতো দেখা যায়। কখনোই ঠোঁট কামড়াবেন না অথবা ঠোঁট চুষবেন না। এ রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ স্টেরয়েড ক্রিম নির্দিষ্ট মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ছাড়া গ্লিসারিন বোরাক্স এক্সফলিয়েটিভ চিলাইটিস বা ঠোঁটের প্রদাহের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়। হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। ভিটামিন ডি সেবন করা যেতে পারে

অনেকে আছেন গাড়িতে উঠলেই বমি করেন বা বমি বমি ভাবের জন্য অস্বস্তিকর অবস্থায় থাকেন। বাস/ট্রেন/উড়োজাহাজে যাত্রাকালীন এ অসুস্...
28/12/2021

অনেকে আছেন গাড়িতে উঠলেই বমি করেন বা বমি বমি ভাবের জন্য অস্বস্তিকর অবস্থায় থাকেন। বাস/ট্রেন/উড়োজাহাজে যাত্রাকালীন এ অসুস্থতাকে বলা হয় মোশন সিকনেস। চলন্ত বাহনের ঝাঁকুনিতে আমাদের কানের ভেতরের ফ্লুইড নড়াচড়া করে। এ কারণে অন্তঃকর্ণ মস্তিষ্ককে তথ্য দেয়-শরীর নড়ছে। কিন্তু আমাদের চোখ মস্তিষ্ককে জানায়, শরীর নড়াচড়া করছে না। দুই রকম তথ্যে মস্তিষ্কে সমন্বয়হীনতার সৃষ্টি হয়! এ অবস্থাকে মস্তিষ্ক বিষ হিসাবে শনাক্ত করে! সেই বিষ শরীর দেওয়ার চেষ্টা করে। ফলে বমি হয় বা বমি বমি ভাবের সৃষ্টি হয়।

প্রতিরোধে করণীয়

১. বাসে বসে ঘুমিয়ে গেলে আর বমি আসে না। কারণ চোখ তখন তথ্য দেয় না। ঘুম না এলেও দুচোখ বন্ধ করে রাখুন বা তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব নিয়ে আসুন। উপকারে আসবে।

২. চলন্ত অবস্থায় যানবাহনের ভেতরে দৃষ্টি নিবদ্ধ না রেখে জানালা দিয়ে বাইরে তাকান! প্রয়োজনে সামনের দিকে বা জানালার কাছে আসন নিন। জানালাটা খুলে দিন, শরীরে ঠান্ডা বাতাস লাগলে ভালো লাগবে।

৩. যাদের এ সমস্যা আছে তারা চলন্ত গাড়িতে বই, পত্রিকা প্রভৃতি পড়লে, মোবাইল ফোনে চোখ রাখলে সমস্যা বাড়বে।

৪. গাড়িতে আড়াআড়িভাবে বা যেদিকে গাড়ি চলছে, সেদিকে পেছন দিয়ে বসবেন না। সিটে উলটা হয়ে বসবেন না কখনো। অনেকে আড্ডা দেওয়ার জন্য ঘুরে বসেন। এটি শুধু মোশন সিকনেসই দেবে না, তা বিপজ্জনকও অনেক। এছাড়া অনেক গাড়িতে বিপরীতমুখী আসন থাকে, আপনার মোশন সিকনেস থাকলে সেসব সিটে বসবেন না। এছাড়া পেছনের সিটে বসা থেকেও বিরত থাকতে হবে। যানবাহনের পেছনের অংশই বেশি ঝাঁকি খায়।

৫. যাত্রা শুরুর আগে ভরপেট খাবেন না।

৬. কিছু ওষুধ আছে যেগুলো বমি বা বমি বমি ভাব বন্ধ করতে পারে, চিকিৎসকের পরামর্শমতো বাহনে ওঠার আগেই এজাতীয় ওষুধ খেয়ে নিতে পারেন। ওষুধগুলো সাধারণত ভ্রমণের ২০-৩০ মিনিট আগে খেতে হয়।

৭. গাড়িতে বসে আদা কিংবা চুইংগাম চিবালেও উপকার পাওয়া যায়। ভ্রমণের সময় চলন্ত গাড়িতে ধূমপান করবেনই না। ৮. গাড়িতে উঠলেই আমার বমি হবে-এমন চিন্তা ভ্রমণের সময় কখনই মনে আনা যাবে না। ব্যাগে কয়েকটা লেবুপাতা রাখতে পারেন। গাড়িতে চড়ে তা নাকের কাছে ধরতে পারেন মাঝেমধ্যেই।

Address

Comilla
3540

Telephone

+8801812655829

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মায়ের দোয়া ফার্মেসি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মায়ের দোয়া ফার্মেসি:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram