zero clubfoot

zero clubfoot Clubfoot is a devastating and highly visible physical disability and most common among all congenital deformities of ankle and foot.

One to two children per thousand are born with this crippling condition worldwide. Zero Clubfoot is a health project that would have the potential to have a significant long term benefit by putting into place a system for early detection and treatment of clubfoot. The project operates in Chittagong division with following objectives:

1. Treat clubfoot patient using the Ponseti technique

2. Train up the doctors and other health providers of Chittagong division through Ponseti management workshop.

3. Promote the service by printing and distribution of leaflets, information booklets to important referral sources emphasizing early intervention.

দেশকে সম্পূর্ণভাবে পঙ্গুত্তের হাত থেকে মুক্ত করার উদ্যোগ নিয়ে সুদূর ২০১০ সাল থেকে এলএমআরএফ এর অন্যতম প্রকল্প জিরো ক্লাবফ...
01/04/2018

দেশকে সম্পূর্ণভাবে পঙ্গুত্তের হাত থেকে মুক্ত করার উদ্যোগ নিয়ে সুদূর ২০১০ সাল থেকে এলএমআরএফ এর অন্যতম প্রকল্প জিরো ক্লাবফুট কাজ করে যাচ্ছে। এই মহান প্রচেষ্টায় জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের কাছে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে স্প্যানিশ টীম। জিরো ক্লাবফুটের মহান উদ্দেশ্য সফল করতে তারাও পাশে থাকতে চায়। গত ১৮ই মার্চ ৩য় বারের মত ডাঃ অ্যানা মারিয়া এই ব্যাটল, পেডিয়াট্রিক ও অর্থপেডিক সার্জন, হসপিটাল সেন্ট জন ডি ডিউ, ইউনিভার্সিটি অব বার্সিলোনা, স্পেন; এবং ডাঃ মার্থা ভিনিয়ালস রডরিকস, ক্লিনিকাল পোডিয়াট্রিস্ট ও প্রফেসর, হসপিটাল সেন্ট জন ডি ডিউ, ইউনিভার্সিটি অব বার্সিলোনা, স্পেন;বাংলাদেশ সফরে আসেন। উদ্দেশ্য একটাই জিরো ক্লাবফুটের সকল ক্লিনিক পরিদর্শন করা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান করা।

সফরের ১ম দিন উল্লেখিত টীমটি এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের সহযোগিতায় স্প্যানিশ এ্যাম্বাসেডর জনাব এলভারো ডি সালাস এর সাথে সাক্ষাত করেন। এ সময় এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের উচ্চ পদীয় কর্মকর্তাগনও উপস্থিত ছিলেন।

১৯- ২৭ মার্চ উক্ত টীমটি প্রকল্পের কুমিল্লা, নোয়াখালী ও চট্রগ্রাম ক্লিনিক পরিদর্শনকালে মোট ১৩০ জন পায়ের পাতা বাঁকা রোগী ও ৮ জন ডায়বেটিকস জনিত পায়ের সমস্যাগ্রস্ত রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান করেন এবং পরবর্তীতে বাছাইকৃত 20 জন রোগীর অপারেশান করেন এলএমআরএফ চিলড্রেন’স হসপিটালে।

২৮-৩০ মার্চ উল্লেখিত টীমটি এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের সহযোগিতায় বান্দরবন, কক্সবাজার ভ্রমন করেন। বাংলাদেশের সৌন্দর্য উপভোগ করেন।

উল্লেখ্য যে, উক্ত টীমটি জিরো ক্লাবফুটের চিকিৎসা পধতির প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এলএমআরএফ পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক টীমটিকে অসংখ্য ধন্যবাদ সবসময় আমাদের পাশে থাকার জন্য, আমাদের প্রত্যাশা ভবিষ্যতে এই সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।
[ ]

চট্রগ্রামের বিজিএমইএ ভবনে গত ২৩শে মার্চ, ২০১৮, মুগুর পা মুক্ত মিলন মেলার আয়োজন করেন এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের জিরো ক্লাবফু...
25/03/2018

চট্রগ্রামের বিজিএমইএ ভবনে গত ২৩শে মার্চ, ২০১৮, মুগুর পা মুক্ত মিলন মেলার আয়োজন করেন এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের জিরো ক্লাবফুট প্রকল্প। যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ার পরিবারের সবাইকে একত্রিত করে কিছু আনন্দঘন সময় উপভোগ করা এবং পায়ের পাতা বাঁকা চিকিৎসা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লায়ন মখলেসুর রহমান ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও পেড্রোল এনকে লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর লায়ন নাদের খান, , হসপিটাল সেন্ট জন ডি ডিউ, ইউনিভার্সিটি অব বার্সিলোনার পেডিয়াট্রিক ও অর্থপেডিক সার্জন ও পনসেটি স্পেসালিস্ট ডাঃ অ্যানা মারিয়া এই ব্যাটল, হসপিটাল সেন্ট জন ডি ডিউ, ইউনিভার্সিটি অব বার্সিলোনার ডাঃ মার্থা ভিনিয়ালস রডরিকস, চট্রগ্রাম মা ও শিশু হসপিটালের অর্থোপেডিক বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডঃ ইমাম উদ্দিন, এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের ভাইস প্রেসিডেন্ট লায়ন হাসিনা খান, চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডঃ ইকবাল হোসেন, ওয়াক ফর লাইফের কান্ট্রি ম্যানেজার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের ট্রাষ্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্যবৃন্দসহ জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের মাধ্যমে চিকিৎসাপ্রাপ্ত শিশু, অভিভাবকবৃন্দসহ এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।

জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের মাধ্যমে চিকিৎসাপ্রাপ্ত শিশুদের কোরআন তেলাওয়াত, ছড়া, কবিতা আবৃতি ও অতিথিদের দেয়া মূল্যবান বক্তব্যর মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি পরিচালিত হয়। শিশুদের বস্তাদৌড় ও চকলেট দৌড় প্রতিযোগিতা তৈরি করে এক আনন্দঘন পরিবেশ।সেই সাথে ক্রেস্ট প্রদানের মাধ্যমে সম্মানিত করা হয় অতিথিগন ও চিকিৎসকদের। এক মুখরিত পরিবেশ সৃষ্টি হয় যখন জিরো ক্লাবফুটের চিকিৎসায় সম্পূর্ণ সুস্থ ২৫ জন শিশুকে সনদপত্র প্রদান করা মুহূর্তটি। আনন্দ, আবেগ ও ভালবাসার মাধ্যমে সাফল্যের সহিত পরিচালিত হয় মুগুর পা মুক্ত মিলন মেলা।
[ ]

মুগুর পা নিয়ে হাঁটা আর নয়- এই উদ্দেশ্য নিয়ে পথ চলা শুরু হয় এলএমআরএফ জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের ২০১০ সাল থেকে। দেশকে সম্পূর্...
20/03/2018

মুগুর পা নিয়ে হাঁটা আর নয়- এই উদ্দেশ্য নিয়ে পথ চলা শুরু হয় এলএমআরএফ জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের ২০১০ সাল থেকে। দেশকে সম্পূর্ণভাবে পঙ্গুত্তের হাত থেকে মুক্ত করতে পারলেই হবে এই প্রকল্পের সার্থকতা। আর তাইতো জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের কাছে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে স্প্যানিশ টীম। জিরো ক্লাবফুটের মহান উদ্দেশ্য সফল করতে তারাও পাশে থাকতে চায়। গত ১৮ ই মার্চ ৩য় বারের মত তারা বাংলাদেশ সফরে আসেন। উদ্দেশ্য একটাই জিরো ক্লাবফুটের সকল ক্লিনিক পরিদর্শন করা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান করা।

সফরের ১ম দিন উল্লেখিত টীমটি স্প্যানিশ এ্যাম্বাসেডর জনাব এলভারো ডি সালাস এর সাথে সাক্ষাত করেন। এ সময় এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের উচ্চ পদীয় কর্মকর্তাগনও উপস্থিত ছিলেন। স্প্যানিশ এ্যাম্বাসেডর এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের সিইও ও ম্যানেজিং ট্রাস্টি মেম্বার ডাঃ শামিম খানকে এত সুন্দর কার্যকলাপের জন্য সাধুবাদ জানান।
সফরের ২য় দিন, ১৯শে মার্চ এলএমআরএফ হেল্‌থ কেয়ারের কুমিল্লা অফিস পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন প্রাক্কালে তারা জিরো ক্লাবফুট এর সকল রোগী ও অভিভাবকদের সাথেও মত বিনিময় করেন।তথাপি উক্ত টীমটি ২৭ জন ক্লাবফুট ও পায়ের অন্যান্য সমস্যার রোগীদের চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান করেন।
[ ]

17/12/2017

A brief history of Dr. Ponseti

রোহিঙ্গাদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো এলএমআরএফ হেল্থ কেয়ার। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর দুঃখ , দুর্দশার কথা আমাদের সবারই কম...
30/11/2017

রোহিঙ্গাদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো এলএমআরএফ হেল্থ কেয়ার। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর দুঃখ , দুর্দশার কথা আমাদের সবারই কম-বেশি জানা। বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আসা রোহিঙ্গাদের সাহায্যের জন্য যে যতটা পারছে চেষ্টা করে যাচ্ছে। আশ্রয় নিতে আসা রোহিঙ্গাদের মধ্যে অনেক পায়ের পাতা বাঁকা রোগী রয়েছে। সেই সকল পায়ের পাতা বাঁকা রোগীদের চিকিৎসা দিতে এলএমআরএফ হেল্থ কেয়ারের অন্যতম প্রকল্প জিরো ক্লাবফুট ইতোমধ্যে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। গত ২৯শে নভেম্বর, ২০১৭ প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র ম্যানেজার মোঃ আবুল হাসেম ভূঁইয়া, জিরো ক্লাবফুট প্রকল্প ম্যানেজার মোঃ ফরহাদুল হক, কিউর ক্লেফট প্রকল্প ম্যানেজার মোঃ শাফায়াত খান। খান রোহিঙ্গাদের জন্য পূর্ণদমে কাজ করার প্রত্যয়ে Medecins Sans Frontieres(MSF) প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার ও টীম লিডারের সাথে একটি আলোচনা সভায় বসেন এবং উক্ত আলোচনা সভায় MSF আমাদের সাথে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। ইতোমধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ২০ জন পায়ের পাতা বাঁকা রোগী চিকিৎসার জন্য আশা ব্যক্ত করেছে। একটি সুস্থ ও সুন্দর সমাজ আমাদের সকলের কাম্য।
[ ]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সেন্টারে আমাদের কর্তব্যরত চিকিৎসকগন অবিরামভাবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। আপনাদের আশে-পাশে ক্লাবফুট...
22/11/2017

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সেন্টারে আমাদের কর্তব্যরত চিকিৎসকগন অবিরামভাবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। আপনাদের আশে-পাশে ক্লাবফুট আক্রান্ত রোগী থাকলে অবহেলা না করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মনে রাখবেন সঠিক সময়ে সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা প্রদান করলে ক্লাবফুট সম্পূর্ণ ভালো হয়।
[ ]

মায়ানমার থেকে বাংলাদেশ, অতঃপর ক্লাবফুট শিশুকে নিয়ে পথচলা...হাসিনা বেগমের বাড়ি মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে। বাড়ি নম্বর ৪০, ফার্স...
18/11/2017

মায়ানমার থেকে বাংলাদেশ, অতঃপর ক্লাবফুট শিশুকে নিয়ে পথচলা...

হাসিনা বেগমের বাড়ি মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে। বাড়ি নম্বর ৪০, ফার্স্ট স্ট্রীট, মিংলাতানিও। জীবনের ছোট স্বপ্ন গুলোকে বাস্তবায়ন করতে চাকরির উদ্দেশে পাড়ি জমান দেশ ছেড়ে আবুধাবিতে। সেখানে যখন কাজের ব্যস্ততায় মগ্ন তখন একদিন সাক্ষাৎ হয় বাংলাদেশী নাগরিক রাজন সাহেবের সঙ্গে। কাজের ফাঁকে কখনো দেখা, কখনো গল্প, একটা সময় ভালোলাগা অতঃপর ২০১০ সালে বিয়ে। বিয়ের পর হাসিনা বেগম চলে আসেন স্বামীর সাথে বাংলাদেশে। এরপর এদেশেই থেকে যাওয়া।

সুখে শান্তিতেই শুরু হয়েছিল জীবনটা। তারা সন্তান গ্রহন করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন। কিন্তু তিন বছরের মাথায় দুই দুইবার অটো এবরসান হয়ে যাওয়ায় তারা মুষড়ে পরেন। প্রথম ভ্রূণ টি ৫ মাসের মাথায় এবং দ্বিতীয় ভ্রূণটি আড়াই মাসের মাথায় নষ্ট হয়ে যায়। মনোবল ভেঙ্গে যায় তাদের। মহান করুনাময়ের অসীম দয়ায় অবশেষে ২০১৫ সালে হাসিনা বেগমের কোল জুড়ে আসে ছোট্ট শিশু আজিজুল হাকিম। যেকোনো জটিলতা এড়াতে চিকিৎসকের পরামর্শে বেসরকারি ক্লিনিকে সিজার করানো হয়। আজিজুলের আগমনে তারা যতটাই না আনন্দিত হয়েছিলেন তার চেয়েও বেশি কেঁদেছিলেন যখন দেখলেন তার ডান পা’ টি ভিতরের দিকে অস্বাভাবিক ভাবে বাঁকা।

শুরু হয়ে গেল হাসিনার উপর মানসিক নির্যাতন। একে তোঁ ভিনদেশি তার উপর বাচ্চার এই অবস্থা। কেউ দোষালেন মা’কে, কেউ বললেন গন্না থেকে হয়েছে, আবার কেউ বলেন বাতাস লেগেছে। এই যখন অবস্থা তখন একজন চিকিৎসক তাকে জিরো ক্লাবফুট এর ঠিকানা দেন। হাসিনা আমাদের ক্লিনিকে এসে দেখেন তার বাচ্চার মত এরকম প্রচুর রোগী ক্লিনিকে উপস্থিত। কারো এক পা আবার কারো দুই পা’ই বাঁকা। কেউ এসেছেন প্লাস্টার করাতে, কেউ ব্রেস পরিবর্তন করতে, কেউ অপারেশান এর পরে আবার কেউ বা একটু পরামর্শ করতে। মানসিক ভাবে ভরসা পান তিনি। তার সাথে কথা বলার সময় বুঝতে পারছিলাম তিনি কতোটা মানসিক যন্ত্রণায় আছেন। কিছু বাংলা, কিছু বার্মিজ, কিছু ইংরেজি মিশ্রিত ভাষায় সব কিছু বুঝানোর চেষ্টা করছিলেন হাসিনা।

শুরু হল আবারো একটা মিশন। ক্লাবফুট জয়ের মিশন। ছয়টি প্লাস্টার এবং টেনোটমির ২১ দিন পর বাচ্চাকে দেখে তিনি একদম অবাক। সেতো একদম সুস্থ। তারপর আমাদের নির্দেশনা ও পরামর্শ মোতাবেক ব্রেস পরানো, ব্যায়াম করানো এখনো পর্যন্ত চালিয়ে যাচ্ছেন। একটা সময় যারা তাকে অনেক কটূক্তি, দূর্ব্যাবহার করেছেন তারাই আজ আবার তাকে ভালবেসে কাছে টেনে নিয়েছেন।

হাসিনা বেগম আজ খুবি খুশি তার বাচ্চার এই পরিবর্তনে। এলএমআরএফ হেলথকেয়ারের অন্যতম প্রকল্প জিরো ক্লাবফুট এর উদ্যোক্তা, চিকিৎসক ও সকল কুশলীদেরকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান তিনি। দোয়া করেন এই প্রতিষ্ঠান এর সকলের জন্য যাতে আরও ভাগ্যহত, নিপীরিত মানুষ এলএমআরএফ হেলথকেয়ারের সেবায় আজীবন পঙ্গুত্তের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারে।
[ ]

07/11/2017
রুমের বাইরে তখনও অনেক  অভিভাবক তাদের সন্তানদের নিয়ে  লাইনে দাঁড়িয়ে আছে, রুমের ভিতর আমি গুলজার আহমেদ একের পর এক রোগী দেখে...
05/11/2017

রুমের বাইরে তখনও অনেক অভিভাবক তাদের সন্তানদের নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে আছে, রুমের ভিতর আমি গুলজার আহমেদ একের পর এক রোগী দেখে চলেছি। এমন সময় রুমে একজন ভদ্র মহিলা ৫ বছর বয়সী একটা ছেলেকে নিয়ে প্রবেশ করলো। বুঝতে পারলাম ছেলেটা হচ্ছে আমার নতুন রোগী নাম শিহাব। সাথে মা ইয়াসমিন আক্তার। আমার এত দিনের ক্যারিয়ার জীবনে পায়ের পাতা বাঁকা শিশুর সকল মা-বাবার মধ্যেই চিন্তা-হতাশা দেখেছি, কিন্তু ইয়াসমিন আক্তারের চেহারায় ছিল অপরাধ বোধের ছাপ। পরে জানতে পারলাম প্রেগন্যান্সির সময় তার হ্যাপাটাইটিস-বি ছিল এবং সে এটাকেই তার সন্তানের দু’পায়ের পাতা বাঁকার জন্য দায়ী করছেন, তিনি মনে করছেন তার রোগের জন্য তার সন্তানের এই অবস্থা, তার ছেলে কোনদিনই স্বাভাবিক জীবন পাবে না।
ইয়াসমিন আক্তারকে কাউনসিলিং এর মাধ্যমে আমরা বুঝাতে সক্ষম হলাম যে শিহাব সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে, আর শিহাবের এই অবস্থার জন্য সে যেন নিজেকে দায়ী না করে। অন্যান্য অভিভাবকদের সাথেও তার আলাপ করিয়ে দিলাম। সে যেন এক নতুন আশা ফিরে পেল। টেনোটমী, ফেসিওটমী ও মোট ৮ বার প্লাস্টার করার মাধ্যমে আজ শিহাব সুস্থ। তাকে দেখে বুঝার উপায় নেই যে সে পায়ের পাতা বাঁকা নিয়ে জন্মগ্রহন করে ছিল। আজ খুব ভালো লাগছে একজন মায়ের ভিতর থেকে নিজের জন্য পুষে রাখা অপরাধ বোধ নির্মূল করতে পেরে। শিহাব ও তার পরিবারের জন্য অনেক দোয়া রইল।
[ ]

04/11/2017
মানুষের জীবনের সব থেকে স্পর্শকাতর জায়গা হল তার পরিবার। পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি ফোটাতে, সকল বিপদ থেকে রক্ষা করতে কতই ...
30/10/2017

মানুষের জীবনের সব থেকে স্পর্শকাতর জায়গা হল তার পরিবার। পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি ফোটাতে, সকল বিপদ থেকে রক্ষা করতে কতই না সংগ্রাম করতে হয়। কিন্তু কখনো কখনো নিয়তির কাছে মানুষ বড় অসহায়। পরিবারে একটি শিশু জন্মগত ত্রুটি নিয়ে পৃথিবীতে আসলে আশাহত হয়ে হায় পরিবারের সকলকেই, অনেকে আবার নিয়তি বলে হার মেনে নেয়। জন্মগতভাবে পায়ের পাতা বাঁকা এমনই একটি ত্রুটি। আধুনিক এই যুগে এখনো অনেকে মনে করেন এর কোন চিকিৎসা নেই। কিন্তু ধারনাটি ভুল। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না সৃষ্টি কর্তা যেমন তার প্রিয় বান্দার পরীক্ষা নেন ঠিক তেমনি সেই পরীক্ষা থেকে উত্তীর্ণ হবার পথও রাখেন। আমাদের জিরোক্লাবফুট প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৪,০০০ পায়ের পাতা বাঁকা রোগীর চিকিৎসা করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও আমরা এ ধরনের সকল শিশু ও ব্যক্তিকে চিকিৎসা প্রদান করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের প্রচেষ্টা কোন শিশুকেই যেন এই ধরনের সমস্যা নিয়ে বড় হতে হয়। আমাদের সকলের উচিত যেকোনো সমস্যা বড় হবার আগেই তার সমাধান করা। সবার সুস্থতাই আমাদের কাম্য।
[ ]

আমরা প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। সে স্বপ্ন গুলো হয় সুখের স্বপ্ন, ভালোভাবে বাঁচার স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নর মাঝ...
22/10/2017

আমরা প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। সে স্বপ্ন গুলো হয় সুখের স্বপ্ন, ভালোভাবে বাঁচার স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নর মাঝে যখন কিছু প্রতিবন্ধকতা চলে আসে তখন আমাদের সুখের সেই স্বপ্ন গুলো পরিণত হয় দুঃস্বপ্নে । জন্মগত পায়ের পাতা বাঁকা এমনই একটি প্রতিবন্ধকতা। যা একটি পরিবারের স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করে। সুষ্ঠ চিকিৎসার মাধ্যমে এই প্রতিবন্ধকতার হাত থেকে একটি পরিবারকে রক্ষা করা আমাদের জিরো ক্লাবফুট প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য। আমাদের বরাবরই প্রচেষ্টা থাকে একটি পরিবারের সুন্দর স্বপ্নগুলোকে সুন্দরভাবে লালিত করা। স্বপ্ন বাঁচানোর প্রচেষ্টায় আমাদের সাথে আপনারাও যোগ দিন। আপনার আশে-পাশে এ ধরনের শিশু বা ব্যক্তি থাকে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
[ ]

Address

House # 3, Block # A, Section # 2, Housing Estate, Kotwali Sadar Cumilla
Comilla

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 13:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

01766667689

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when zero clubfoot posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to zero clubfoot:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram