Dr Mohiuddin Ashraf

Dr Mohiuddin Ashraf Homeopathic Specialist

17/08/2025

চর্মরোগে মর্ডান মেডিসিনে সাধারণত প্রকৃত আরোগ্য বলতে যা বোঝায়, তা হয় না।
মলম ইত্যাদি ব্যবহারে চর্মরোগ চাপা পড়ে বরং মেটাস্টাসিস বা রোগান্তর হয়ে আরো কঠিন রোগের জন্ম নেয়। যদিও কিছু দিন ওষুধ চলার পর চর্মরোগ তিরোহিত হয়,তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলে পুনরায় চর্মরোগ দেখা দেয়।
হোমিওপ্যাথিতে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে চিকিৎসা করলে চর্মরোগ চিরতরে সেরে যায়।
তবে আসল ব্যাপার হলো সঠিক ওষুধ নির্বাচন, পটেন্সি এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া।কারণ চর্মরোগের চিকিৎসায় প্রায় সময়ই হোমিওপ্যাথিক বৃদ্ধি ঘটে।রোগী অসন্তুষ্ট হয় এবং ধরে রাখা কঠিন হয়।
তাই চর্মরোগ চিকিৎসায় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি।

স্কিন ডিজিজে ব্যাবহৃত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ঔষধ নিয়ে আলোচনা___

✅(Anacardium)অ্যানাকার্ডিয়ামঃ- হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে, চোখের পাতায়, মুখমণ্ডল, বুক, গলা, অণ্ডকোষ, প্রভৃতি স্থানে অসহনীয় চুলকানি সহ একজিমা ।

✅(Antim Crud)অ্যান্টিম ক্রুডঃ- অত্যাধিক স্থুল ও কঠিন মধুবর্ণের মামড়ীযুক্ত একজিমা, চতুঃপার্শ্বে অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে, রাত্রিকালে, স্নানের পর বা জলে কাজ করার পর বৃদ্ধি ঘটলে এন্টিম ক্রুড উপযোগী।

✅( Arsenic alb)আর্সেনিকঃ- পুরাতন একজিমা, চামড়া কঠিন ও দৃঢ় হয়ে যায়, মাথা, মুখমণ্ডল, পায়ের তলায়, প্রভৃতি হতে শুষ্ক আইস ও হ্যাজাকর দুর্গন্ধযুক্ত রস ঝরে এবং ভীষণ জ্বালা করে ও চুলকায়, রাত্রিকালে ও ঠাণ্ডায় বৃদ্ধি, উত্তাপ প্রয়োগে উপশম। সুচিবাই, খুঁতখুঁতে রোগীর ক্ষেত্রে উপযোগী এহা।

✅(Bayrita Carb)ব্যারাইটা কার্বঃ- হাতের পিছনে একজিমা, সর্দিপ্রবণ, টনসিলের বা ঘাড় গলা ফোলা যুক্ত স্থুল থপথপে শিশুগণের মস্তকে একজিমা, ভিজা স্থলে মামড়ী পড়ে ও অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে ।

✅( Bovista)বভিষ্টাঃ- জলে কাজ করার জন্য হাতের পিছনে একজিমা, চুলকালেও চুলকানির নিবৃত্তি হয় না, মুখের চতুর্দিকে ও নাকে একজিমা।

✅(Bromium)ব্রোমিয়ামঃ- মাথায় একজিমা, সমগ্র মাথাবেষ্টন করে একজিমা। দেখে মনে হয় মাথায় টুপি পরানো এমন একজিমার ক্ষেত্রে ব্রোমিয়াম উপযোগী।

✅ (Calcaria Carb)ক্যাল্কেরিয়া কার্বঃ-
মোটা সোটা বাচ্চা যাদের দাঁত ওঠাকালে মাথায় একজিমা – মাথা হতে মুখমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত হয় – রাতে ঘুমানোর পর প্রচুর চুলকানী এবং শিশু প্রবলভাবে মাথা চুলকানোর তাগিদে রক্তপাত করে, নিন্মপদ, নাভিতে, জানুতে ও কনুইতে রক্তস্রাবী একজিমা ( শীর্ণকায় শিশুদিগের – ক্যাল্কেরিয়া ফস, হলুদাভ সবুজ রস-ক্ষরণ হইলে – ক্যাল্কেরিয়া সালফ)

✅( Cantharis)ক্যান্থারিসঃ- প্রদাহিক স্থানের উপর একজিমা – অত্যধিক জ্বালা ও চুলকানি, ক্রমশঃ বিস্তৃত হয়ে পড়ে, উত্তাপে বৃদ্ধি । মুত্রত্যাগকালে জ্বালা ও কুন্থন।

✅(Chelledonium)চেলিডোনিয়ামঃ- যকৃৎ পীড়াগ্রস্ত ব্যক্তিদের নিন্মপদে একজিমা ।

✅(Cicuta vera)সিকিউটা ভিরোসাঃ- মাথায় টুপি পরানোর ন্যায় একজিমা । বিশেষ চুলকায় না, সমগ্র মাথা জুড়ে টুপীর ন্যায় পাতিলেবু বর্ণের মামড়ী পড়ে, মাথার একজিমা চাপা পড়ে মস্তিস্ক বিকার।

✅( Conium)কোনিয়ামঃ- মুখমণ্ডলে, বাহুতে ও যোনির উপরিস্থ কেশময় স্থানে একজিমা, চটচটে রস ক্ষরণ হয়ে কঠিন মামড়ী পড়ে, প্রায়ই মাথা ঘোরে – শয্যায় শয়নকালে মাথা ঘোরার বৃদ্ধি ।

✅(Crotin tig)ক্রোটন টিগ:- মাথা হতে পায়ের তলা পর্যন্ত সর্বশরীরব্যাপী একজিমা, মুখমণ্ডল, চক্ষুপল্লব, অণ্ডকোষ ও জননেন্দ্রিয়ের উপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফুস্কুড়ি জন্মে ও ভয়ানক চুলকায় ও জ্বালা করে এবং নিকটস্থ গ্রন্থিসমূহ স্ফীত হয়, ধীরে ধীরে চুলকালে উপশম বোধ।

✅( Graphitis)গ্র্যাফাইটিসঃ- স্থুল দেহ, স্বল্প ঋতু, শুষ্ক ও ঘর্মবিহীন চর্ম এইরূপ ব্যাক্তিগণের ( পুরুষ বা স্ত্রী ) একজিমা, কর্ণের পশ্চাৎ হইতে সূচিত হইয়া গ্রীবা ও গণ্ডদেশে বিস্তৃত হইয়া পড়ে, কর্ণের পশ্চাতে ও গ্রীবা, প্রভৃতি আক্রান্ত স্থান ফাটিয়া যায়, একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে চটচটে মধুর ন্যায় রস ক্ষরিত হয় এবং অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে । কর্ণ ও মস্তকের পশ্চাৎ, করতল, প্রত্যঙ্গাদির ভাঁজ, মলদ্বারের চতুষ্পার্শ্ব, প্রভৃতি স্থানে একজিমা প্রকাশ পায় এবং উক্ত স্থানসমূহ গভীরভাবে ফাটিয়া যায়, ক্ষতস্থান স্পর্শ করিলে আদৌ যন্ত্রণাবোধ হয় না ।

✅(Heper Sulph)হিপারঃ- মস্তকে একজিমা অত্যধিক বেদনাযুক্ত, স্পর্শ সহ্য হয় না, জননেন্দ্রিয়ে, উরুতে ও অণ্ডকোষে একজিমা অত্যধিক চুলকায় ও দুর্গন্ধ বাহির হয়, নূতন ফুস্কুড়ি জন্মিয়া ক্রমশঃ বৃদ্ধি পায়, অত্যধিক শীতকাতর এবং ক্ষতস্থান স্পর্শ অসহ্যবোধ করে।

✅(Jugluas cinaria)জুগল্যান্স সিনেরিয়াঃ- হস্তপৃষ্টে ও হাতের কব্জিতে একজিমা, অসহ্য চুলকানি ও বেদনায় রোগী আদৌ নিদ্রা যাইতে পারে না, আরোগ্য হইতে না হইতেই পুনরায় প্রকাশ পায় ।

✅(Kali ars)ক্যালি আর্সঃ- পুরাতন শুষ্ক একজিমা, নিন্মবাহুর চর্ম স্বাভাবিক অপেক্ষা স্থুল, শরীর উত্তপ্ত হইলেই অত্যধিক চুলকায়, প্রাতে সন্ধিস্থানে চর্ম ফাটিয়া যায়, রসপূর্ণ উদ্ভেদসহ পুনঃ প্রকাশিত হয় ।

✅(Kali Mur)ক্যালি মিউরঃ- ঋতুস্রাবের বিপর্যয় অথবা টীকা দিবার কুফলস্বরূপ – ঘন শ্বেতবর্ণের পদার্থপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, ক্ষত হইতে অস্বচ্ছ সাদা পুঁজশ্লেষ্মাময় আস্রাব নির্গত হয় এবং চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা ও সর্বস্থানের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী হইতে ঘন সাদা বা হলুদাভ হড়হড়ে শ্লেষ্মা নির্গত হয় ।

✅(Lappa mezor)ল্যাপ্পা মেজরঃ- মস্তকের একজিমা – সিক্ত দুর্গন্ধযুক্ত, ধুসরাভ মামড়ী পড়ে এবং মুখমণ্ডলে বিস্তৃত হয়, অত্যধিক চুলকায় ও ছিঁড়িয়া ফেলার ন্যায় যন্ত্রণা হয় ।

✅(Lycopodium) লাইকোপোডিয়ামঃ- মস্তকের পশ্চাৎ হইতে সূচিত হইয়া মুখমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ নিঃসরণ হয় এবং স্থুল মামড়ী পড়ে, সহজেই রক্তপাত হয়, নিন্মপদে ও পায়ের ডিমে গভীর ফাটল ও স্থুল মামড়ীযুক্ত একজিমা, অত্যধিক চুলকায় এবং চুলকাইলে উত্তপ্ত হইলে এবং অপরাহ্ণে ৪ টা হইতে ৮ ঘটিকা মধ্যে যাতনা অত্যধিক বৃদ্ধি পায় ।

✅(Manganum)ম্যাঙ্গানামঃ- পুরাতন একজিমা, কনুই ও অন্যান্য সন্ধিস্থানে গভীর ফাটল ও অত্যধিক বেদনা হয়, মাসিক ঋতুস্রাবকালে একজিমার বৃদ্ধি ।

✅(Marc sol)মার্কসলঃ- ক্ষত হইতে ঘন হলুদাভ মামড়ী ঝরে এবং তাহার চতুষ্পার্শ্বে প্রদাহ সংঘটিত হয়, অত্যধিক চুলকায় এবং রাত্রিকালে ও শয্যার উত্তাপে চুলকানি বৃদ্ধি পায় – চুলকাইলে বেদনা ও রক্তপাত হয় । সর্ব শরীরে চটচটে ঘাম হয় । মুখে প্রচুর লালা জন্মে ।

✅(Mezerinum)মেজেরিয়ামঃ- মস্তক হইতে শরীরের সকল স্থানেই একজিমা প্রকাশ পাইতে পারে এবং ক্ষতের উপর শুষ্ক চামড়ার ন্যায় স্থুল মামড়ী পড়ে ও তাহার নীচে পুঁজ জন্মে, মস্তকে হইলে চুল জুড়িয়া যায়, ভয়ানক চুলকায়, চুলকাইলে তাহা আরও বৃদ্ধি পায় । শিশু মস্তক, মুখমণ্ডল, প্রভৃতি ভীষণভাবে চুলকাইয়া মামড়ী টানিয়া তুলিয়া ফেলে, মস্তক, মুখমণ্ডল প্রভৃতি রক্তাক্ত হয় এবং ক্ষত মধ্যে মেদপূর্ণ ফুস্কুড়ি জন্মে, সমগ্র নিন্ম পদের উপর উচ্চ শ্বেত বর্ণের মামড়ী, উত্তাপে চুলকানি বৃদ্ধি পায় ।

✅(Natrum Mur)নেট্রাম মিউরঃ- মস্তকের উপর এক কর্ণ হইতে অপর কর্ণ পর্যন্ত বিস্তৃত সাদা মামড়ী ও তাহার নীচ হইতে পুঁজ নিঃসরণ হইয়া চুলকায়, মুখের চতুষ্পার্শ্বে, জানুর খাঁজে, শরীরের সর্বস্থানেই চর্মের ভাঁজে ভাঁজে একজিমার উদ্ভেদ জন্মে ও তন্মধ্য হইতে হ্যাজাকর চটচটে রস ঝরে।

✅(Natrum Sulph)নেট্রাম সালফঃ- একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে জলবৎ তরল রস নির্গত হয়, রসপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, সমগ্র শরীরে স্থানে স্থানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপূর্ণ ফুস্কুড়ি জন্মে ।

✅(Acid Nit)নাইট্রিক অ্যাসিডঃ- মস্তকে, কর্ণকুহরে বা মিয়েটাসের উপর, জননেন্দ্রিয়ে, বাহুতে হস্তে, মলদ্বারের চতুষ্পার্শ্বে একজিমা, একজিমা মধ্যে কণ্টকবিঁধনবৎ বেদনা ও সহজেই রক্তপাত হয় ।

✅(Oleander)ওলিয়েণ্ডারঃ- শিশুদিগের মস্তকের উপর জলপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, মস্তকের ও কর্ণের পশ্চাতে আইসযুক্ত উদ্ভেদ – পিপীলিকাদংশনের ন্যায় কুটকুট করে।

✅(Petroleum) পেট্রোলিয়ামঃ- মুখমণ্ডলে, গ্রীবায়, মস্তকের পশ্চাতে, অণ্ডকোষে, পেরিনিয়ামে ও উরুতে হলুদাভ সবুজ স্থুল মামড়ী, অত্যধিক চুলকায়, ব্যথা করে ও চর্মে গভীর ফাটল হয় ( গ্র্যাফাই, লাইকো ), হস্ত পৃষ্টে একজিমা, পদাঙ্গুলি মধ্যে একজিমা ও দুর্গন্ধযুক্ত পদ ঘর্ম, শীতকালে একজিমা প্রকাশ পায় গ্রীষ্মকালে অন্তর্হিত হয়।

✅(Psorinum)সোরিনামঃ- একজিমা গ্রীষ্মকালে অন্তর্হিত হয় ও শীতকালে প্রকাশ পায়, অত্যধিক চুলকায় এবং তাহা রাত্রিকালে শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি পায় ( ক্লিমেটিস, মার্ক, মেজেরি, সালফ ), প্রবলভাবে চুলকাইয়া রক্তাক্ত করিয়া ফেলে, সোরাদুষ্ট, ভগ্নস্বাস্থ্য, দুর্বল, শীতকাতর, চর্মরোগপ্রবণ, গণ্ডমালা ধাতুগ্রস্ত শিশু বা ব্যক্তিগণের, যাহাদের গাত্র হইতে সর্বদাই দুর্গন্ধ বাহির হয়, স্নান করিলেও তাহা দূর হয় না, তাহাদের পক্ষে বিশেষতঃ অন্যান্য সুনির্বাচিত ঔষধ, এমন কি, সালফার বিফল হইলে ইহা উপযোগী।

✅(Rhus tox)রাস-টক্সঃ- মস্তকে একজিমা স্কন্ধ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, স্থুল মামড়ী পড়ে অত্যধিক চুলকায়, রাত্রিকালে বৃদ্ধি পায়, অণ্ডকোষ ও উরুর ভিতর দিকে একজিমা হইতে প্রচুর রস ক্ষরণ হয়, বর্ষা ও শীতকালে বৃদ্ধি।

✅(Sarsaparilla) সার্সাপ্যারিলাঃ- কপালে ও মুখমণ্ডলে একজিমা, একজিমার চতুষ্পার্শ্বে প্রদাহাম্বিত হয় এবং মামড়ীগুলি বায়ুস্পর্শে পড়িয়া যায় এবং ক্ষতস্থানে গভীর ফাটল হয় ও জ্বালা করে।

✅(Sepia)সিপিয়াঃ- অন্তঃসত্ত্বাবস্থায় একজিমা, শরীরে সর্ব স্থানেই হইতে পারে, লাল ফুস্কুড়ি জন্মে, অত্যধিক চুলকায় ও চুলকাইবার পর জ্বালা করে । প্রথমে শুষ্ক থাকে, শীঘ্রই দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজের ন্যায় প্রচুর আস্রাব হয় এবং তাহা শুকাইয়া মামড়ী পড়ে ও পরে ফাটিয়া ঝরিয়া যায়।

✅(Sillicea) সাইলেসিয়াঃ- অধিক পুঁজ-স্রাবী একজিমা, অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে, চুলকাইলে বৃদ্ধি, আচ্ছাদিত রাখিলে উপশম।

✅(Staphysagria)স্ট্যাফিসেগ্রিয়াঃ- শিশুদিগের মস্তকে মুখমণ্ডলে ও কর্ণের নিকটে একজিমা, গণ্ডদেশে, কর্ণের পশ্চাতে ও মস্তকের উপর স্থুল হলুদাভ মামড়ীর নীচে দুর্গন্ধময় পুঁজ জন্মে এবং অত্যধিক চুলকায়, একস্থানে চুলকাইলে তথা হইতে নিবৃত্ত হইয়া অন্যস্থানে চুলকায়, মাথার চুল ঝরিয়া যায়।

✅(Sulphur)সালফারঃ- যে সকল শিশু অথবা ব্যক্তিগণ নোংরা থাকিতেই ভালবাসে, পরিষ্কার হইবার প্রয়োজন বোধ করে না, স্নান করিতে চায় না, যাহাদের গাত্রচর্ম কর্কশ এবং প্রায়ই নানাপ্রকার উদ্ভেদ জন্মে, গাত্র হইতে দুর্গন্ধ নির্গত হয় তাহাদের সর্বপ্রকার চর্মরোগেই সালফার উপযোগী । ইহাতে চর্মরোগে গাত্র অত্যধিক চুলকায়, চুলকাইলে জ্বালা ও বেদনা হয় এবং রাত্রিকালে ও স্নান করিলে চুলকানি বৃদ্ধি পায়।

✅(Thuja)থুজাঃ- টীকা দেওয়ার কুফল স্বরূপ একজিমা অথবা টীকা লইবার পর একজিমার বৃদ্ধি, গাত্রচর্মে হস্তস্পর্শ সহ্য হয় না, ভীষণ চুলকায় এবং চুলকাইবার পর দারুণ জ্বালা করে, শরীরের অনাবৃত অংশে ঘর্ম হয় এবং আবৃত অংশে উদ্ভেদাদি জন্মে।

✅(Vinca minor) ভিনকা মাইনরঃ- মস্তকে, মুখমণ্ডলে ও কর্ণের পশ্চাতে একজিমা, চুলকায়, চুলকাইলে জ্বালা করে, দুর্গন্ধযুক্ত রস ঝরে ও চুল জুড়িয়া যায়।

✅(Viola Tricolar)ভায়োলা ট্রাইকলারঃ- শিশুদিগের মস্তকে ও মুখমণ্ডলে একজিমা, অতি স্থুল মামড়ী পড়ে ও তাহার তলদেশ হইতে প্রচুর পরিমাণে ঘন হলুদবর্ণের রস নির্গত হইয়া চুল জুড়িয়া ফেলে, অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে রাত্রিকালে বৃদ্ধি হয়, একজিমা সহ গ্রীবাগ্রন্থির স্ফীতি, মুত্রে দুর্গন্ধ।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

16/07/2025

🪴হস্তমৈথুনের ক্ষতি পূরনে লক্ষন ভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূ্র্ন হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে আলোচনা করা হলো:

1. Staphysagria: অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে মানসিক অবসাদ ও দ্রুত বীর্যপাতের জন্য কার্যকর।

2. Agnus Castus: যৌন দুর্বলতা ও যৌন আগ্রহের অভাব থাকলে ব্যবহৃত হয়।

3. Calcarea Phosphorica: শারীরিক দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং অনুপ্রেরণার অভাব থাকলে।

4. Phosphoric Acid: যৌন ক্ষমতা হ্রাস, স্মৃতিশক্তি দুর্বলতা ও অবসাদের জন্য উপকারী।

5. Lycopodium: আত্মবিশ্বাসের অভাব, মানসিক উদ্বেগ ও যৌন দুর্বলতার জন্য কার্যকর।

6. China Officinalis: অতিরিক্ত শারীরিক শক্তিক্ষয় ও দুর্বলতার জন্য ব্যবহৃত হয়।

7. Nux Vomica: মনোযোগের অভাব ও মানসিক চাপ কমানোর জন্য উপকারী।

8. Conium: যৌন উত্তেজনার সমস্যা ও দুর্বলতার জন্য কার্যকর।

দ্রষ্টব্য: এই ওষুধগুলি নির্দিষ্ট লক্ষণ অনুযায়ী ব্যবহৃত হয়, তাই সঠিক চিকিৎসার জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

 ি_এস ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :আমাশয়ের সমস্যার মধ্যে একটি হলো আইবি এস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম। এটি অন্ত্র ও পরিপাক তন্ত...
11/06/2025

ি_এস ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :
আমাশয়ের সমস্যার মধ্যে একটি হলো আইবি এস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম। এটি অন্ত্র ও পরিপাক তন্ত্রের একটি জটিল সমস্যা। এটি একটি যন্ত্রণাদায়ক রোগ। হঠাৎ পেটে কামড় তারপর সাথে সাথে মলত্যাগ করা জরুরী। এ রোগে পেট অধিকতর স্পর্শকাতর হয় বলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল থাকে। পাশ্চাত্য দেশে প্রতি ১০ জনে একজন অন্তত তার জীবদ্দশায় এরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। সমীক্ষায় দেখা যায়, একটি দেশের লোক সংখ্যার ২০ শতাংশ আই বি এসের লক্ষণ বহন করে এবং ১০ শতাংশ ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। পুরুষদের চেয়ে নারীরা দুই থেকে তিন গুণ বেশি এ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। অন্ত্রের ক্যান্সারের সাথে এ রোগের মিল পাওয়া যায়। তবে আই বি এস হতে ক্যান্সারের সৃষ্টি হয় না।

ি_এস_কি? : সিনড্রোম শব্দের অভিধানিক অর্থ হল একটি রোগের বিভিন্ন উপসর্গ। তাই আই বি এসকে পেটের বিভিন্ন উপসর্গের সংঙ্গা হিসেবে ধরা হয়। মানবদেহে অন্ত্র ও খাদ্য নালী মাংসপেশী দ্বারা তৈরী টিউব বা নল। এই মাংসপেশীর যখন অতিরিক্ত সংকোচন ও প্রসারণ হয় তখন অন্ত্রের মধ্যে থাকা ও মলের গতি ব্যাহত হয়। এরপর পালাক্রমে শুরু হয় কোষ্টকাটিন্য বা ডায়রিয়া।

ি_এসের_কারণ_কি? : আই বি এস প্রকৃত কারণ এ পর্যন্ত জানা যায় নি। অনেক কারণে এ রোগ হয় বলে চিকিৎসার আন্তর্নিহিত কারণ উদঘাটন সম্ভব হয় নি। তবে বিজ্ঞানীরা কারণও প্রভাবক হিসেবে অনেক বিষয়কে চিহ্নিত করেছেন। সেগুলোকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ -
#শারীরবৃত্তীয়_কারণঃ এর মধ্যে অন্ত্রনালীর বেশি স্পর্শকাতরতা, অন্ত্রনালীর অস্বাভাবিক নাড়াচাড়া, এলার্জি ও ইনফেকশন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে কেউ গম ও দুধ জাতীয় খাবার সহ্যক্ষমতা কম অর্থাৎ এ জাতীয় খাবার খাওয়ার পরই আমাশয়ের সমস্যা তথা আই বি এস শুরু হয়।
#মনোসামাজিক_কারণঃ এ সমস্যায় প্রথমেই আছে হতাশ ও দুশ্চিন্তা ইত্যাদি। এছাড়া অধিক মানসিক চাপ ও আই বি এস কে প্রভাবিত করে থাকে। আই বি এসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা অল্প সমস্যা হলেই মানসিকভাবে দুশ্চিন্তা গ্রস্থ হয়ে পড়ে ফলে তারা পরিস্থিতি সহজে মানিয়ে নিতে পারে না।
এছাড়া খাদ্যাভ্যাস, অন্ত্রের প্রদাহ, অন্ত্রের সংক্রমণ, মাদক গ্রহণ, পেটের অপারেশন, বংশগত কারণ, হরমোন জনিত কারণ বিশেষ করে মহিলাদের মাসিক চক্রের সমস্যা এবং অনেক সময় এন্টিবায়েটিক সহ অনেক ঔষুধ সেবন ও আই বি এসের সমস্যাকে ত্বরান্বিত করে।

ি_এস_কোন_বয়সে_হয়ঃ এরোগে পুরুষ ও মহিলা উভয়ই ভূগে থাকেন। পুরুষের তুলনায় মহিলারা আনুপাতিক হারে বেশী ভুগে থাকেন। এটি সাধারণত ১৮-৪০ বছরের মহিলা ও পুরুষের মধ্যে রোগের উপসর্গ দেখা দেয়।

#উপসর্গ_বা_লক্ষণবলীঃ পাতলা পায়খানা ও কোষ্টকাঠিন্য উভয়ই দেখা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কিছু দিন কোষ্টকাঠিন্য আবার কিছু দিন পাতলা পায়খানা হচ্ছে। তবে কোনটি বেশী হচ্ছে তার উপর ভিত্তি করে আই বি এসকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়। কোষ্টকাঠিন্য প্রধান এবং আমাশয় প্রধান। এসব ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত উপসর্গাদি দেখা যায়।
পেটে ভূটভাট শব্দ হয়।
যাদের কোষ্টকাঠিন্য তাদের পেট ব্যথার সাথে ছোট ছোট কষ্টকর মলত্যাগ।
আমাশয় প্রধান আই বি এসে ঘন ঘন কিন্তু অল্প পরিমাণ পায়খানা হয়। এক্ষেত্রে ওজন ঠিক থাকে। আর মলের সাথে আম যায়। রক্ত যায় না।
খাদ্য গ্রহণের পরে পেটে অশান্তি বোধ এবং পেট ফুলে যায়।।

#ডায়রিয়া_সাধারণতঃ সকালে মলত্যাগের সময় হয়ে থাকে।
পিচ্ছিল পদার্থ যা চর্বিযুক্ত মলত্যাগ।
মলত্যাগের পরও মলত্যাগের ইচ্ছা অনুভব।
এ সমস্যাগুলো ৬ মাসের বেশী সময় থাকলে চিকিৎসকরা আই বি এস হয়েছে বলে সন্দেহ করে। এছাড়াও যাদের এ সমস্যা আছে, তারা পোলাও, কোর্মা, বিরিয়ানি, তেহারী ইত্যাদি তেলযুক্ত খাবার এবং দুধ, দই, দুধ-চা, পায়েস, সেমাই ইত্যাদি খাবার খেলেই পেট খারাপ হয়ে পড়ে। আমাদের দেশে লিভার সেন্টারের গবেষণা হতে দেখা গেছে যেসব রোগীর দীর্ঘমেয়াদি লিভার প্রদাহ থাকে এবং ফ্যাটি লিভার থাকে তাদের অধিকাংশই কোন না কোন সময় আই বি এসে আক্রান্ত হয়। আবার যেসব রোগীর পায়খানার অভ্যাসের পরিবর্তন, পেট ফোলা, পেটে ব্যাথা, পেটে শব্দ, খাদ্য হজমে সমস্যা নিয়ে আসে তাদের অধিকাংশই পরবর্তীতে লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে।

বলা বাহুল্য যে, বমিভাব, বমি, ঢেকুর ওঠা, ক্ষুধামন্দা, ঘাম হওয়া, মাথাব্যাথা, অনিদ্রা, জ্ঞান হারানো, রক্ত মিশ্রিত পায়খানা এগুলো আই বি এসের উপসর্গ হিসেবে সুনির্দিষ্ট নয়। উপসর্গগুলো কয়েক দিন, কয়েক সপ্তাহ, কয়েক মাসও থাকতে পারে। যদিও উপসর্গগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ঘটে থাকে।

#রোগ_নির্ণয়ঃ আই বি এস সাধারণত উপসর্গের উপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়। তবে আরো নিশ্চিত হওয়ার জন্য নিন্মোক্ত পরীক্ষাগুলো করা প্রয়োজন। মল পরীক্ষা, পেটের এক্স-রে, রক্ত পরীক্ষা, বেরিয়াম এনেমা, কলোনোস্কোপি ইত্যাদি।

#চিকিৎসা_ও_ব্যবস্থাপনাঃ আই বি এস সাধারণত উপসর্গভিত্তিক রোগ আর এর চিকিৎসাও উপসর্গানুসারে প্রদান করা হয়। আই বি এস এর উপসর্গগুলো কমানোর জন্য বাজারে নানা রকম ঔষধ আছে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোন ঔষধ খাওয়া উচিৎ নয়।।
ঔষধ খাওয়ার আগে আপনার রোগ সম্পর্কে চিকিৎসকের নিকট বিস্তারিত বলুন। আই বি এস একটি নিয়ন্ত্রণ যোগ্য রোগ।

#খাদ্যভ্যাসঃ আঁশযুক্ত খাবার আই বি এসকে প্রতিহত করে। ধীরে ধীরে আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
শাকজাতীয় যে সব খাবার গ্যাস উদ্রেক করে তা বর্জন করতে হবে।
দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার রোগীর উপসর্গ বাড়িয়ে দেয়। তাই এগুলো পরিহার করতে হবে।
চর্বিযুক্ত খাবার, তৈলাক্ত খাবার ও ভাজাপোড়া খাবার বর্জন করতে হবে।
অতিরিক্ত মশলাযুক্ত ও গুরুপাক খাবার বর্জন করতে হবে।
ইসবগুলের ভূষি ও অন্য আঁশযুক্ত খাবার গ্রহন করতে হবে।

#মানসিক_চাপের_সাথে_সম্পর্কযুক্তঃ
মানসিক চাপ কমাতে হবে। সহনীয় পর্যায়ের মানসিক চাপ মানুষকে উদ্বিগ্ন করে কিন্তু অসহনীয় মানসিক চাপ মানুষকে বিষাদগ্রস্থ করে, ফলে আই বি এসের উপসর্গাদি দেখা দেয়।

আই বি এস হতে মুক্তি পেতে হলে মানসিক চাপ কমাতে হবে। দৈনন্দিন জীবনে মানসিক চাপ কমানো যায় না তবে আয়ত্বের মধ্যে রাখা সম্ভব। মানসিক চাপ কমানোর জন্য ব্যায়াম একটি উপকারী প্রভাবক। তাই ব্যায়াম করতে এবং মনকে আনন্দ ও প্রশান্তি দিতে পারে এমন কিছু করতে হবে। রিলাক্সেশন থেরাপি, হিপনোথেরাপি, বায়োফিতব্যাক মাধ্যমে মানসিক চাপ কমানো সম্ভব।
আই বি এস একটি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণযোগ্য রোগ। তাই এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য রোগীর মানসিক শক্তি ও নিয়ন্ত্রণ জীবনযাত্রায় যথেষ্ট। এক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক একটি উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। তাই হোমিওপ্যাথিক বিধান মতে ঔষধ সেবনে আই বি এস হতে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া সম্ভব।

আপনি যদি এই রোগে আক্রান্ত হোন এবং আমাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে চান তাহলে আপনার বিস্তারিত রোগ লক্ষন ম্যাসেজ দিয়ে জানাতে পারেন।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

01/05/2025

ওসিডি বা শুচিবাই রোগ নিয়ে আজ পর্যন্ত যেই কথা কোন এ্যালোপ্যাথিক ডাক্তার বলতে পারেনি তাই আজকে আপনাদের জানাবো।

আপনি যখন এই সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবেন তখনি তিনি আপনার ওসিডি বা শুচিবাই সমস্যা শুরু হওয়ার কারনে কি কি সমস্যায় ভুগছেন এসব শুনে ঔষধ দিবেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো ওসিডি বা শুচিবাই সমস্যায় ভুগতে থাকা একজন মানুষের রোগের সমস্যাগুলো চেনার পাশাপাশি পুরো রোগীর চরিত্রটা চিনতে হয়।

আমরা জানি মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ হলো চরিত্র। একজন মানুষের চরিত্র সম্পর্কে জানতে হলে তার সাথে সময় কাটাতে হয়, খুব কাছ থেকে জানতে হয়, দেখা যায় একজন মানুষের সাথে দীর্ঘদিন সময় কাটিয়ে ও সঠিক চরিত্র চেনা যায় না। তাহলে আমি একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার হয়ে একটা রোগ দিয়েই কিভাবে একজন রোগীর চরিত্র নির্নয় করলাম?

তাহলে শুনুন একজন মানুষের চরিত্র কি ধরনের হলে সে ওসিডি বা শুচিবাই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।

১. মানুষ হিসেবে সে হবে ভীষন গোপনীয়তা বজায় রাখা একজন মানুষ, যে যতো অপরাধই করবে সকল অপরাধ নিজের ভেতরে গোপন রাখবে, কখনোই প্রকাশ করবে না। ঠিক যেদিন তার অপরাধ মানুষের সামনে প্রকাশ পাবে, সেদিন তার শরীরে ভিবিন্ন ধরনের রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাবে।

২. সে কখনোই বুঝাইতে দিবে না আপনাকে সন্দেহ করছে, কিন্তু মনে মনে আপনাকে ভীষণ সন্দেহ করবে, সন্দেহর মাত্রা এতটাই বেশি থাকবে আপনার সাথে কোন কাজ করার আগে কয়েকবার কয়েকটা উপায়ে যাচাই করে নিবে।

৩. মানুষ হিসেবে হবে এখরোখা, সে মনে মনে যেটা ভেবে রাখবে তার সেই অবস্থান থেকে কখনোই বের হবে না। তাকে যতই যুক্তি দিয়ে বুঝানো হউক না কেন, সে দিনশেষে নিজের কাজটাই করবে।

৪. তাদের চরিত্রের দুইটা দিক থাকে, একদমই অপরিচিত কিংবা নতুন পরিচয় হয়েছে, এমন মানুষদের সাথে অনেক সুন্দর করে কথা বলবে এবং এতোটাই ভালো আচরন করবে, যে কেউ আচরনে মুগ্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু ঘরের মানুষ কিংবা পূর্ব পরিচয়ে পরিচিত মানুষদের সাথে তাদের ব্যবহার সম্পূর্ণ উল্টো, অল্পতেই প্রচন্ড রাগারাগি কিংবা মুখের ভাষা খারাপ করা এগুলো একদমই স্বাভাবিক কাজের মতো।

৫. তারা যখন কাউকে কোন দায়িত্ব দেয়, সেই কাজটা একদম মন মতো করে দিতে হবে। মনমতো করে না দিলে ভীষণ রাগারাগি করবে।

এই পাঁচটা চারিত্রিক বৈশিষ্ট ওসিডি বা শুচিবাই আক্রান্ত ৯৫% রোগীদের মধ্যে পেয়েছি। ওসিডি বা শুচিবাই সমস্যা নিয়ে চেম্বার আসা প্রতিটা রোগীই প্রথমে নিজের অপরাধগুলো বলতে চায় না। তবে আমি একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার, হোমিওপ্যাথির থিউরী অনুযায়ী যদি একজন রোগীর রোগের লক্ষণ, মানুষিক লক্ষণ এবং চারিত্রিক লক্ষণগুলো অচেনা থাকে তাহলে কখনোই সঠিক ঔষধ দেওয়া যায় না। তাই সকল লক্ষণগুলো জানার পরেই চিকিৎসা দিতে হয়।

ইনশাআল্লাহ, চারিত্রিক লক্ষণ এবং রোগের লক্ষণের উপর মূল্যায়ন করে ওসিডি বা শুচিবাই সমস্যায় ভুগতে থাকা রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক সফলতা পেয়েছি।

বংশগতভাবে ওসিডি কিংবা শুচিবাই রোগে ভুগে এমন সব রোগীরাই গোপনপ্রিয় হয় না, তবে এদের সংখ্যা ৫% চেয়ে ও কম।

ওসিডি কিংবা শুচিবাই রোগ সম্পর্কে হোমিওপ্যাথিক লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা কিংবা পরামর্শ নিতে মেসেজ করতে পারেন, কিংবা ফোন দিতে পারেন।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে রোগীরা প্রধানত তিন ধরনের সমস্যায় ভোগেন :১. শারীরিক ২. মানসিক৩. যৌন শারীরিক সমস্যা সমূহ:১. ঘুমের...
29/04/2025

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে রোগীরা প্রধানত তিন ধরনের সমস্যায় ভোগেন :
১. শারীরিক
২. মানসিক
৩. যৌন

শারীরিক সমস্যা সমূহ:
১. ঘুমের সমস্যা
২. স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া
৩. মাথার চুল পড়া
৪. চোখে ঝাপসা দেখা বা দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া

মানসিক সমস্যা সমূহ:
১. একটি টেনশন মাথায় ঢুকলে বের হতে চায়না
২. কোন কাজ সামনে আসলে বাস্তবায়নে চাপ ফিল করা
৩. একাকিত্ব ফিল করা
৪. কনফিডেন্স কমে যাওয়া
৬. ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশায় ভোগা

যৌন সমস্যা সমূহ:
১. দ্রুত বীর্যপাত
২.বীর্য পাতলা হয়ে যাওয়া
৩. যৌনাঙ্গের সাইজ চিকন বা ছোট হয়ে যায়।
৪. প্রস্রাবের সাথে বীর্য বের হয়ে যায়..

উপরোক্ত সমস্যা গুলো বয়স বিবেচনায় একেকজন একেক সমস্যায় ভোগেন, প্রচলিত চিকিৎসা ব্যাবস্হায় এই সমস্যাগুলো স্হায়ী ভাবে সমাধান হয় না।

শুধুমাত্র রিয়েল হোমিওপ্যাথিক ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করে চিকিৎসা দিলেই এই সমস্যা গুলো থেকে সুস্হ হওয়া সম্ভব।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

আলহামদুলিল্লাহ.. যেসব রোগী দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দুরত্বের কারনে চেম্বারে আসতে পারেন না তাদের জন্য প্রতিদিন এভাবেই প...
21/04/2025

আলহামদুলিল্লাহ..
যেসব রোগী দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দুরত্বের কারনে চেম্বারে আসতে পারেন না তাদের জন্য প্রতিদিন এভাবেই পার্সেল পাঠানো হচ্ছে....

10/02/2025

যাদের অল্পতে মনের ভেতরে ভয় ভয় কাজ করে, তারা মিষ্টি জাতীয় সকল খাবার কম খাবেন।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

10/02/2025

যে সকল রোগীরা অনলাইনে ঔষধ নিতে ফোন দিয়ে থাকেন, আপনারা হাতে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে ফোন দিবেন। কারন সঠিক ঔষধ নির্বাচন করতে হলে রোগীর শারিরীক এবং মানসিক, সকল লক্ষন সম্পর্কে জানতে হয়৷

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

15/01/2024

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়ঃ-

টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষ দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হরমোন। এটি পুরুষের যৌনক্ষমতা, পেশীর বৃদ্ধি, হাড়ের স্বাস্থ্য, এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমনঃ-

যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া

পেশীর ভর কমে যাওয়া

হাড়ের ক্ষয়

মেজাজ খিটখিটে হওয়া

মানসিক অবসাদ



টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসার মধ্যে হোমিওপ্যাথি একটি কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি। হোমিওপ্যাথিতে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধগুলি পুরুষ দেহের টেস্টোস্টেরন উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসক রোগীর লক্ষণ এবং শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে উপযুক্ত ওষুধ নির্বাচন করবেন।

হোমিওপ্যাথি ছাড়াও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে,

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত

পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রতিদিন রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।

নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করা উচিত।

টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসক রোগীর অবস্থা বিবেচনা করে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন।

আলহামদুলিল্লাহ, রোগীদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়মিত এর পরিমান দ্রুত বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে৷

14/01/2024

আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য দশটি টিপস।

1. শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকুন
আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে, আপনাকে অবশ্যই শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকতে হবে। এ জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য হালকা থেকে মাঝারি ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম শুধুমাত্র আপনার মেজাজ উত্তোলন করে না, আপনাকে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে।

2. সামাজিকভাবে সংযোগ করুন
আপনার মেজাজ উন্নত করতে এবং চাপ এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে অবশ্যই আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে তৈরি করা বন্ধন অনেক বেশি শক্তিশালী এবং মনের জন্য আরও উপকারী।

3। ধ্যান
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ধ্যানও একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। ধ্যান ধূমপানের মতো খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতেও সাহায্য করে এবং গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম (ধ্যানের অংশ) চাপ ও উদ্বেগ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।

4. আপনার অনুভূতি শেয়ার করুন
আপনি যদি দুঃখী হন তবে আপনাকে অবশ্যই কারও সাথে কথা বলতে হবে বা আপনার বন্ধুর বাড়িতে যেতে হবে। যারা আপনার যত্ন নেয় তাদের সাথে আপনার অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া আপনাকে চাপ পরিচালনা করতে সহায়তা করতে পারে।

২. স্বাস্থ্যকর ডায়েট খান
স্বাস্থ্যকর খাবার শক্তি দেয় এবং মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য অঙ্গের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। আপনাকে অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে তাজা ফল, সবুজ শাক সবজি, বাদাম, অ্যাভোকাডো এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সহ, যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।

6. শখ অংশ নিন
একটি আকর্ষণীয় শখের জন্য সময় ব্যয় করে আপনাকে অবশ্যই আপনার চাপ থেকে মুক্তি দিতে হবে। আপনি আপনার প্রিয় গান শুনতে পারেন, আপনার প্রিয় সঙ্গীতে নাচতে পারেন, বই পড়তে পারেন বা প্রকৃতি উদ্যানে হাঁটতে পারেন।

7. কিছু বিনামূল্যে সময় অতিরিক্ত
আজকের স্ট্রেসফুল এবং ব্যস্ত লাইফস্টাইল প্রতিটি মানুষকে কাজের জন্য এবং অর্থ উপার্জনের জন্য এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছুটতে বাধ্য করেছে। কিন্তু, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য, আপনাকে অবশ্যই আপনার ব্যস্ত সময়সূচী থেকে আরাম এবং উপভোগ করার জন্য সময় দিতে হবে।

8. সঠিক ঘুম নিন
আপনার সারা দিন সক্রিয় এবং সতেজ থাকার জন্য দিনে 7-8 ঘন্টা সঠিক ঘুমও গুরুত্বপূর্ণ। এবং একটি উত্পাদনশীল দিন সর্বদা সন্তুষ্টি এবং সুখের দিকে নিয়ে যায়, অবশেষে, আরও ভাল মানসিক স্বাস্থ্য।

9. মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
মোবাইল ফোনের অত্যধিক ব্যবহার একজন ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এছাড়াও, সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশি সময় ব্যয় করা উদ্বেগ এবং চাপের কারণ হতে পারে। তাই, মোবাইল ফোন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন এবং যতটা সম্ভব তাদের ব্যবহার কমিয়ে দিন। বাইরে যান, প্রকৃতি, বন্ধু বা পরিবারের সাথে সময় কাটান এবং মানসিক শান্তি পান।

10. আপনার প্রয়োজন হলে সাহায্যের জন্য জিজ্ঞাসা করুন।

অনেক লোক পরিবার এবং বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে চায় না বা কঠিন বলে মনে করে। আপনি সবসময় আপনার সমস্যা আলোচনা করা উচিত যাতে তারা একটি সমাধান খুঁজে পেতে পারেন।

অন্যথায়, আপনাকে অবশ্যই একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া সর্বদাই বাঞ্ছনীয়। কারন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় নিয়মিত রোগীরা প্রকৃত সুস্থতা লাভ করছে। শুকরিয়া আল্লাহর কাছে যিনি আমাদের সুস্থ রেখেছেন।

অতিরিক্ত হস্ত-মৈথু-ন কিংবা মাস্টা-বেশ-নের ফলে মানসিক দিক থেকে অনেক রোগী যে তিনটা সমস্যায় ভুগে তা যদি ঠিক না করা যায়, তাহ...
13/01/2024

অতিরিক্ত হস্ত-মৈথু-ন কিংবা মাস্টা-বেশ-নের ফলে মানসিক দিক থেকে অনেক রোগী যে তিনটা সমস্যায় ভুগে তা যদি ঠিক না করা যায়, তাহলে রোগীদের বছরের পর বছর এলোপ্যাথিক ঔষধ খেয়ে যেতে হয়। এলোপ্যাথিক ঔষধ খেলে সাময়িক সময় ভালো থাকে, খাওয়া ছেড়ে দিলে আবারো সমস্যাগুলো ফিরে আসে।

একজন রোগী দীর্ঘদিন এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়ার পর একসময় নিজেই এটা উপলব্ধী করতে পারে, মানসিক দিক থেকে সুস্থ না হতে পারলে এই সমস্যাগুলো স্থায়ীভাবে সমাধান হবে না।

এই সমস্যায় ভুগতে থাকা বেশীরভাগ রোগীদের জীবনে এমন কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে যায়, যা কখনোই ভুলে থাকতে পারে না, যে কারণে তাদের মানসিক অবস্থাটা আরো জটিল দিকে যেতে থাকে।

যে তিনটা মানসিক সমস্যা অতিরিক্ত হস্ত-মৈথু-ন কিংবা মাস্টা-রবে-শন করার পর বেশীরভাগ রোগীদের হয়ে থাকবে তা হলোঃ-

১. কোন একটা ঘটনা মাথায় ঢুকলে সহজে বের করতে পারবে না। সব কিছুতে ভয়, আত্মবিশ্বাস কমে যাবে।

২.বিছানায় গেলে অহেতুক চিন্তাভাবনা মাথায় ঘুরবে, অনেক রাত পর্যন্ত মস্তিস্ক সজাগ থাকবে, তাই ঘুম কম হবে।

৩. কখন যে কি হবে, কি জানি ঘটবে এমন আশঙ্কা থাকবে, দীর্ঘদিন হলে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকবে।

আমি একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার হিসেবে এটা আপনাকে নিশ্চিত করে বলতে পারি, এই সমস্যায় ভুগতে থাকা রোগীদের সঠিক চিকিৎসা করাতে হলে রোগীর শুধুমাত্র শারীরিক লক্ষণগুলো বুঝলেই হবে না, রোগীর মানসিক বর্তমান লক্ষণগুলো অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। এভাবে সকল লক্ষনকে মূল্যায়ন করে একমাত্র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দিয়ে ইনশাআল্লাহ কয়েক হাজার মানুষের স্থায়ী সমাধান দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

রোগীদের রোগের মানসিক এবং শারীরিক লক্ষন ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে যারা সুস্থ হয়েছেন, বলি আলহামদুলিল্লাহ।

যে কোন পরামর্শ কিংবা চিকিৎসা নেওয়ার জন্য মেসেজ কিংবা ফোন দিতে পারেন।

ডাঃ মহিউদ্দিন আশরাফ
ফোন - 01730533860
ডিএইচএমএস ( কুমিল্লা )
গভঃ রেজিঃ নংঃ- 33745

12/01/2024

হোমিওপ্যাথি ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন্য প্রাকৃতিক, পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া-মুক্ত প্রতিকারের জন্য প্রয়োজন লক্ষণ ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

আলহামদুলিল্লাহ, এই সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করে আজ পর্যন্ত কোন রোগীর কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় নি।

Address

Comilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Mohiuddin Ashraf posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category