Dr Umme Halima

Dr Umme Halima doctor

22/07/2025
Baby diagnosed as neonatal jaundice treated with photo therapy...
30/05/2025

Baby diagnosed as neonatal jaundice treated with photo therapy...

কোকোমেলন কিংবা এরকম ওভার স্টিমুলেটিং শো/কার্টুন কেন বাচ্চাকে দিবেন নাকখনো কোনো বাচ্চার সামনে কোকোমেলন ছেড়ে দেখেছেন? দেখব...
17/05/2025

কোকোমেলন কিংবা এরকম ওভার স্টিমুলেটিং শো/কার্টুন কেন বাচ্চাকে দিবেন না

কখনো কোনো বাচ্চার সামনে কোকোমেলন ছেড়ে দেখেছেন? দেখবেন ওরা হাঁ করে আছে, পাশে আসল ঘোড়া দাঁড়িয়ে থাকলেও কোকোমেলন থেকে ওরা চোখ সরাতে পারছে না।

এই যে চোখ সরাতে পারে না, বুঁদ হয়ে যায় নেশাগ্রস্তের মত, এটা কিন্তু ওদের দো-ষ না!

এই ধরনের কনটেন্টগুলি বানানোই হয় এমনেভাবে, এমন মিউজিক ব‍্যবহার করা হয় যেন এটা “অ‍্যাডিকশন” এর মত কাজ করে।

শুধু কোকোমেলন না, যে কোনো ওভারস্টিমুলেটিং শো বাচ্চার ব্রেইনের জন‍্য বড় ধরনের -ক্ষ-তি-র কারণ।

কিভাবে ও কেন, সেটাই এখানে আলোচনা করবো।

📌হাইপারএকটিভিটি ও মনোযোগের ঘাটতি

ঘন ঘন দৃশ‍্য পরিবর্তন (৩ সেকেন্ডে ১ বার), টানা হিপনোটিক মিউজিক, উজ্জ্বল রঙের সমাহার— এই তিন মিলে বাচ্চাকে অস্থির করে তোলে। অ‍্যাটেনশন স্প‍্যান কমায়। এ কার্টুনের দুনিয়া যতটা ইন্টারেস্টিং, বাস্তব দুনিয়া তার তুলনায় পানসে লাগে। বই পড়া, রং করা, গুণতে শেখা কিংবা বাবা মায়ের সাথে খেলে সময় কাটানো খুব বোরিং মনে হয়।

📌স্পিচ ডিলে বা কথা বলার দক্ষতা এবং সামাজিক দক্ষতায় পিছিয়ে পড়ে

যে কোনো স্ক্রিনটাইম (মিস রাচেলও) বাচ্চার স্পিচ ডেভেলেপমেন্টের জন‍্য ভালো না। যদি সেটা হয় ভাষা ডেভেলপ হওয়ার আগে (১৮ মাসেরও আগে) এবং অতিরিক্ত।

স্ক্রিনটাইম হলো প‍্যাসিভ ইন্টারেকশন। এখানে এক পক্ষ বলে যায়, আরেক পক্ষ শুনে যায়।

ওভারস্টিমুলেটিং শো যেহেতু বাচ্চারা কম সময় দেখতে পারে না বা অ‍্যাডিক্টেড হয়ে বেশি সময় ব‍্যয় করে, এগুলো তাদের সামাজিক দক্ষতা এবং স্পিচ ডিলের নিয়ামক হিসেবে কাজ করে।

📌ডোপামিন আসক্তি ও স্ক্রিন নির্ভরতা

এসব কনটেন্ট শিশুর মস্তিষ্কে “ডোপামিন” (সুখের অনুভূতির হরমোন) নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়, এটা তাদেরকে আরও স্ক্রিন দেখতে চাইতে উদ্বুদ্ধ করে।
স্ক্রিন বন্ধ করলে মেজাজ খারাপ হওয়া বা সহজেই বিরক্ত হওয়া, কান্নাকাটি, চিৎকার চেঁচামেচির প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

📌অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা
এসব কার্টুন শিশুকে বিরক্তি, ধৈর্য‍্য বা একা খেলা শেখায় না। বরং এটি তাদের মস্তিষ্ককে শেখায় যে, একটু বিরক্তি বা একাকীত্ব অনুভব করলেই স্ক্রিনের মাধ্যমে আনন্দ খুঁজতে হবে।

ফলে তারা সহজে নিজেকে শান্ত করতে বা মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না।

💡 সমাধান কী হতে পারে?

✔️ ধীরগতির, ইন্টারঅ্যাকটিভ কার্টুন বেছে নিন (Bluey বা Daniel Tiger এর মতো)
✔️ স্ক্রিন টাইমের বাইরে বাস্তবিক অভিজ্ঞতা দিন (বই পড়া, আউটডোর খেলা, হাতে-কলমে শেখার সুযোগ)
✔️ একসাথে বসে দেখুন, প্রশ্ন করুন এবং শিশুকে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করুন
✔️ “২০-২০-২০ নিয়ম” মেনে চলুন: প্রতি ২০ মিনিট স্ক্রিন দেখার পর, ২০ সেকেন্ডের বিরতি নিন এবং ২০ ফুট দূরের কিছুতে চোখ দিন

📌২ বছরের আগে বাচ্চাকে কোনো ধরনের স্ক্রিনটাইম না দিলে সবচেয়ে ভালো
📌 ২ বছরের পরে যদি দিতেই হয় সীমিত সময়, কম উত্তেজনাপূর্ণ এডুকেশনাল কনটেন্ট দেখালে উপকার পাবেন।
©

15/01/2025

জলাতঙ্ক রোগ - Rabies
🔹কোন কোন প্রাণীর কামড়ে Rabies ভ্যাকসিন দিতে হবে?-কুকুর🐕বিড়াল🐱শিয়াল🐕‍🦺বানর🐒বেঁজি🦊
বাদুর🐿️

🔹কোন কোন প্রাণীর কামড়ে Rabies vaccine দেওয়ার প্রয়োজন নাই?
-ইঁদুর🐁কাঠবিড়ালী🐿️মানুষ🧑‍🦲খরগোশ🐇গুঁইসাপ🐍

🔹গর্ভাবস্থায়🤰 Rabies vaccine দেওয়া যাবে কি?
-গর্ভাবস্থা,স্তন্যদানকালে,ছোট বাচ্চা, বৃদ্ধ অবস্থায় বা অন্য যেকোনো অসুস্থতায় Rabies vaccine দেওয়া যায় তাতে কোন সমস্যা নাই।

🔹Rabies আক্রান্ত পশুর দুধ বা মাংস খেলে জলাতঙ্ক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি?
-Rabies আক্রান্ত পশুর দুধ বা মাংস খেলে জলাতঙ্ক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

🔹জলাতঙ্কের প্রাথমিক লক্ষণগুলো:
জ্বর,মাথা ব্যাথা,বমি বমি ভাব,বমি,উদ্বেগ,বিশৃঙ্খলা,
পানি বা তরল গিলতে অসুবিধা,অতিরিক্ত লালা,গিলতে অসুবিধা,অনিদ্রা বা ঘুমের সমস্যা ইত্যাদি।

ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করে সাধারণত কামড় বা আঁচড়ের মাধ্যমে।এটি স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে ভ্রমণ করে, প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং তাৎক্ষণিক চিকিৎসা না করা হলে মারাত্মকভাবে মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষের ক্ষতি হয়। জলাতঙ্ক দ্বারা সংক্রামিত হতে পারে এমন কোন প্রাণী কামড়ালে বা আঁচড় দিলে অবিলম্বে চিকিৎসক এর নিকট বা নিকটস্থ হসপিটালের যোগাযোগ করুন।

25/12/2024

দীর্ঘ সময় গ্যাস্ট্রিক এর ঔষধ সেবন করলে যে যে সমস্যা হতে পারেঃ

১. খাদ্য পরিপাক / হজম শক্তি কমে যাওয়া।
২.দীর্ঘ মেয়াদি কিডনি রোগ CKD
৩.শরীরে ম্যাগনেশিয়াম এর মাত্রা কমে যাওয়া
৪.শরীরে আয়রন,ভিটামিন বি ১২ কমে যাওয়া
৫.রক্ত শূন্যতা হওয়া
৬.হাড়ের ক্ষয় হওয়া রোগ বা Osteoporosis
৭.পাকস্থলীর ক্যান্সার এর ঝুঁকি

তাই একান্তই প্রয়োজন ব্যতীত গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
C

20/12/2024

মিলিটারি ন্যাপ পদ্ধতি হলো এমন একটি টেকনিক যা দ্রুত ঘুমাতে সাহায্য করে। এটি মূলত মার্কিন সেনাবাহিনীতে ব্যবহৃত হতো, যাতে সৈন্যরা যে কোনো পরিবেশে বা পরিস্থিতিতে দ্রুত বিশ্রাম নিতে পারে। পদ্ধতিটি মাত্র ২ মিনিটে ঘুমিয়ে পড়ার লক্ষ্য নিয়ে তৈরি।

প্রথমে:

• একটি আরামদায়ক চেয়ার বা বিছানায় বসুন/শুয়ে পড়ুন।
• শরীরকে পুরোপুরি শিথিল করার জন্য ভালোভাবে পিঠ ঠেস দিন।

এরপর, মুখ ও মাংসপেশি শিথিল করুন:

• মুখের প্রতিটি অংশ ধীরে ধীরে শিথিল করুন।
• চোয়াল আলগা করুন।
• জিহ্বা নরম অবস্থায় রাখুন।
• চোখ বন্ধ করে নিন এবং ভ্রূগুলোর মধ্যে কোনো টান থাকলে তা শিথিল করুন।

কাঁধ ও বাহু শিথিল করুন

• কাঁধ নিচে নামিয়ে শিথিল করুন।
• ডান ও বাঁ হাতের বাহু থেকে আঙুল পর্যন্ত ধীরে ধীরে শিথিল করুন।

শ্বাস নিয়ন্ত্রণ করুন

• ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন এবং ধীরে ছাড়ুন।
• বুকের ও পেটের পেশিগুলো শিথিল রাখুন।

পায়ের পেশি শিথিল করুন

• ডান পা থেকে শুরু করুন।
• পায়ের পাতা থেকে শুরু করে গোড়ালি, হাঁটু, এবং থাই পর্যন্ত ধীরে ধীরে শিথিল করুন।
• একইভাবে বাঁ পায়ের ক্ষেত্রেও করুন।

মনকে পরিষ্কার করুন

• কোনো চাপ বা দুশ্চিন্তা থাকলে তা দূর করুন।
• নিজেকে বলুন:
• “কিছু ভাবতে হবে না।”
• “শরীর শান্ত, মন শান্ত।”

ইমাজিনেশন ব্যবহার করুন

আপনার মস্তিষ্ককে শান্ত করার জন্য এভাবে কল্পনা করুন:

• একটি শান্ত লেকের ধারে শুয়ে আছেন, আকাশ পরিষ্কার এবং মৃদু বাতাস বইছে।

• অথবা, একটি কালো ঘরে ভেসে বেড়াচ্ছেন এবং আশেপাশে কোনো শব্দ নেই।

• নিজের কাছে বারবার বলুন: “ভেবো না, ভেবো না, ভেবো না।”

ধৈর্য ধরুন

• প্রথমবার এটি করার সময় ২ মিনিটের মধ্যে ঘুম না আসলে হাল ছাড়বেন না। এটি অভ্যাসের মাধ্যমে কার্যকর হয়।

সময়কাল:
• ১-২ সপ্তাহ ধরে নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে এটি পুরোপুরি রপ্ত করা সম্ভব।

কেন এটি কাজ করে?

• মাংসপেশি শিথিল হওয়া: শরীরের প্রতিটি অংশ ধীরে ধীরে শিথিল হলে মস্তিষ্ক ঘুমের সংকেত পায়।

• মস্তিষ্ককে পরিষ্কার রাখা: অতিরিক্ত চিন্তা বা উদ্বেগ মস্তিষ্ককে সজাগ রাখে। মন পরিষ্কার করলে দ্রুত ঘুমানো সহজ হয়।
C

09/11/2024

👉মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের ১৪টি উপায়।

১) কাউকে নিয়ে অতিরিক্ত মাতামাতি করবেন না। কে কী করছে সে বিষয়ে মাথা ঘামানো নিজের মানসিক চাপ বৃদ্ধির একটি অন্যতম কারন।

২) আপনার যতটুকু দায়িত্ব ও কর্তব্য ততটুকু পরম আন্তরিকতার সাথে পালন করুন। আপনার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্ব কাঁধে তুলতে যাবেন না।

৩) মানুষের সাথে অতিরিক্ত সম্পর্ক মানসিক চাপের অন্যতম কারণ।

কাজেই আত্মীয়, বন্ধু, প্রতিবেশী, অধীনস্থ সকলের সাথে সীমিত সম্পর্ক রাখুন। সম্পর্ক যত ব্যাপক হবে আপনি ততটাই পেরেশানির সম্মুখীন হবেন।

৪) অতিলোভ করবেন না। অল্পে তুষ্টি মানসিক শান্তির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি তাকওয়ারও পরিচায়ক।

৫) সাধ্যের বাইরে নিজের অর্থ-সম্পদ কারো জন্য উজাড় করে দিবেন না। যারা কৃত্রিমভাবে নিজের সব কিছুকে উৎসর্গ করে দেয় তারা মানুষের কৃতজ্ঞতা পাওয়ার অপেক্ষায় থাকে।

৬) আজকের দিনটিকে ভালভাবে উপভোগ করুন। আগামী কাল কী হবে সেটা আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন। দুনিয়াবী বিষয়ে আগামীর চিন্তায় অস্থির হয়ে মানসিক চাপ বৃদ্ধি করবেন না।

৭) প্রতিদিন একান্ত নির্জনে কিছু সময় কাটান। এ সময় আল্লাহর নিকট দুয়া করুন।

৮) জ্ঞানীদের জীবনী পড়ুন, তাদের উপদেশ ও মূল্যবান বাণীগুলো পড়ুন।

৯) জীবনে যত বিপদ ও সমস্যাই আসুক সহজভাবে মেনে নিন। আল্লাহর লিখিত তাকদিরের বাইরে কিছুই ঘটে না। বিপদাপদেই হয়ত কল্যাণ রয়েছে যা বাহ্যিক দৃষ্টিতে আমার দৃষ্টিগোচর হচ্ছে না।

১০) মনে আনন্দ বজায় রাখুন, মানুষের সাথে দেখা-সাক্ষাতে হাসতে শিখুন।

১১) শরীরকে তার হক দিন। প্রয়োজনীয় খাবার, ঘুম, বিশ্রাম গ্রহণ করা জরুরি।

১২) দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কাজের লিস্ট তৈরি করে আগেরটা আগে পরেরটা পরে করুন। অগোছালো কার্যক্রম মানসিক অস্থিরতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ তৈরি করে।

১৩) ‘প্রতিটি কাজ ১০০ পার্সেন্ট নির্ভুল করতে হবে’ এই চিন্তা মাথা থেকে সরাতে হবে। কেননা, পূর্ণাঙ্গতার গুণ কেবল মাত্র আল্লাহর।

১৪) নিশ্চিত থাকুন, আল্লাহর সাথে সম্পর্ক যত গভীর হবে দুনিয়া ও আখিরাতের সব কাজ তত সহজ হবে।

আল্লাহ ভীতি, নামায, সকাল-সন্ধ্যার দুয়া ও যিকির, নেকীর কাজ ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহ বান্দার মনে অফুরন্ত প্রশান্তি বর্ষণ করেন, সমস্যা দূরভিত করেন আর তখন জীবন হয়ে উঠে আরও প্রাণবন্ত, স্বাচ্ছন্দয় ও আল্লাহর ভালবাসায় সুরভিত।
Collected

28/10/2024

হাইলি রিকুয়েষ্ট জ্বরের সাথে শরীর ব্যাথায় Paracetamol ব্যতীত অন্যকোন প্রকার ব্যাথার মেডিসিন বা সাপোজেটরী ব্যবহার করবেন না।

Voltalin ড্রাইক্লোফেনাক সোডিয়ামে কি মানুষের মৃত্যু হতে পারে?
#হ্যাঁ পারে!

আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত সাপোজেটরীর মধ্যে,
NSAIDs (যেমন, প্যারাসিটামল,ড্রাইক্লোফেনাক,ইন্ডোম্যাথাসিন)

নন_স্টেরয়েড এন্টি ইনফ্লামেটরী ড্রাগস(NSAID) বা ব্যাথানাশক সাপোজেটরী মানুষের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে,
কারণ NSAIDs এর রিস্ক ফেক্টররের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্নক হচ্ছে ব্লিডিং টেন্ডেন্সি বাড়িয়ে দেয়!

কোন রোগির যদি,
ডেঙ্গুজ্বর আক্রান্ত হয়ে সারা শরীরে ব্যাথা বা জ্বর আসার পর ব্যাথানাশক ঔষুধ বা সাপোজেটরী ব্যবহার করা হয়,
সেক্ষেত্র আরো ব্লিডিং টেন্ডেন্সী বেড়ে যেতে পারে!
কারণ ডেঙ্গুজ্বর শুরুর দিকে রক্তের অনুচিক্রা বা প্লেটলেট কাউন্ট কমে যেয়ে থাকে সাধারণত!
প্লেটলেট কাউন্ট এর প্রধাণ একটা ফাংশন হল,
রক্তজমাট_বাঁধার কাজে সাহায্য করা!
এক্ষেত্রে ইন্টারনাল বা এক্সটারনাল ব্লিডিং হয়ে,Hypovalmic Shock এ রোগি মারা যেতে পারে!

কোন রোগির যদি কিডনি জনিত সমস্যা থাকে,
সেক্ষেত্র ব্যাথানাশক সাপোজেটরীতে নেফ্রোটক্সিসিটি হতে পারে,সেক্ষেত্রে GFR কমে যেতে পারে!
এতে রোগির অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে পারে!

কোন রোগির যদি এলার্জি বা এ্যাজমাজনিত সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে যদি ব্যাথানাশক সাপোজেটরীতে হাইপারসেন্সিভিটি হয়ে Anaphalytic shock এ রোগি কোমায় চলে যেতে পারে!

কোন রোগির যদি GIT তে আলসার বা ক্ষত থেকে থাকে,সেক্ষেও NSAIDs এর সাইড ইফেক্ট জনিত সমস্যায় রক্তক্ষরণ হতে পারে!

জ্বর ও শরীর ব্যাথায় শুধু মাত্র প্যারাসিটামল জাতীয় মেডিসিন বা সাপোজেটরী ব্যবহার করুন।
C

23/10/2024

বলা হয় বিপদ কখনো বলে–কয়ে আসে না। বলা নেই কওয়া নেই, হুট করে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু—এমনটা আমরা প্রায়ই শুনি। এই রকম হঠাৎ হৃদ্‌যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়াকে বলে " হার্ট অ্যাটাক"। তবে বেশির ভাগ সময় হার্ট অ্যাটাকের আগে আমাদের শরীর সংকেত দেয়। প্রথমে বুকে অল্প ব্যথার সঙ্গে একটা অস্বস্তি থাকে। ওই সংকেত বুঝে দ্রুত পদক্ষেপ নিলে ভয়ংকর কোনো পরিণতি থেকে বেঁচে যাওয়া যায়।

বিভিন্ন কারণে হার্ট অ্যাটাক হয়। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপান, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, মানসিক চাপ ইত্যাদি অন্যতম কারণ। আবার অনেক সময় রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে করোনারি রক্তনালি ব্লক হয়ে জায়গাটি বন্ধ হয়ে যায়। কিছু লক্ষণ রয়েছে যা জানা থাকলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক প্রতিরোধে আগে থেকেই সতর্ক হওয়া যায়। লক্ষণগুলো যদি দীর্ঘদিন বা অন্তত এক মাস ধরে ঘটতে থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
১. বেশির ভাগ সময় হার্ট অ্যাটাকে বুকের মাঝখানে চাপ বোধ হয়, যা কয়েক মিনিটের বেশি সময় ধরে থাকে। ব্যথাটা মাঝেমধ্যে চলে যায়, আবার ফিরে আসে। একটা অস্বস্তিকর চাপ ও ঝাঁকুনি অনুভব হয়।
২. অনেক সময় বাহু, পিঠে, ঘাড়ে, চোয়ালে অথবা পাকস্থলীতেও অস্বস্তি অনুভব হয়।
৩. অনেক সময় বুকে অস্বস্তির সঙ্গে সঙ্গে শ্বাস ছোট হয়ে আসে।
৪. অন্য লক্ষণগুলোর মধ্যে ঘাম দিয়ে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব বা হালকা মাথাব্যথা হতে পারে।
c

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Umme Halima posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category