Kazi Md Alauddin কাজী মোঃ আলাউদ্দিন

Kazi Md Alauddin কাজী মোঃ আলাউদ্দিন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Kazi Md Alauddin কাজী মোঃ আলাউদ্দিন, Medical and health, Cumilla.

প্রয়োজনে কল করুন 0130-9001465 এই নাম্বারে
19/12/2023

প্রয়োজনে কল করুন 0130-9001465 এই নাম্বারে

19/10/2023
ডা. মোহাম্মদ খলিলুর রহমান সিদ্দিকী তুষারএমবিবিএস (ঢাকা), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (কার্ডিওলজি)ক্লিনিক্যাল এন্ড ইন্টারভেন...
03/10/2021

ডা. মোহাম্মদ খলিলুর রহমান সিদ্দিকী তুষার
এমবিবিএস (ঢাকা), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (কার্ডিওলজি)
ক্লিনিক্যাল এন্ড ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট
ট্রেইন্ড ইন অ্যাডভান্সড ইকোকার্ডিওগ্রাফি
হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, বাতজ¦র, বক্ষব্যাধি, হাঁপানি শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যাথা, মাইগ্রেইন,
ডায়াবেটিস, হরমোন,মেডিসিন, এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাটি ও পেস মেকার বিশেষজ্ঞ
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট (এনআইসিভিডি), ঢাকা।
সহকারী-অধ্যাপকঃ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, কুমিল্লা।
রোগী দেখার সময় দুপুর ২ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিট...
28/09/2021

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!
১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।
২. প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর যেমন: ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।
৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন: লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়।
৪. অ্যান্টাসিড খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৫. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না
৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।
৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো।
৮. কিছু ওষুধ যেমন_ কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে। না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে।
৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করলে ওষুধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা কমতে পারে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে।
১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বেটা ব্লকার-এটেনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১১. গর্ভাবস্থায় ওষুধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ওষুধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ওষুধ শিশুর হাইপোগ্গ্নাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়।
ধন্যবাদান্তে
ডাঃ কুতুব উদ্দিন মল্লিক
সহযোগী অধ্যাপক , খুলনা মেডিকেল কলেজ।

জেনে নিন ৫ টি গর্ভকালীন বিপদ চিহ্ন সম্পর্কে১. হঠাৎ রক্তপাত শুরু হলে :প্রসবের সময় ছাড়া গর্ভাবস্থায় যেকোনো সময় রক্তক্ষ...
19/09/2021

জেনে নিন ৫ টি গর্ভকালীন বিপদ চিহ্ন সম্পর্কে
১. হঠাৎ রক্তপাত শুরু হলে :
প্রসবের সময় ছাড়া গর্ভাবস্থায় যেকোনো সময় রক্তক্ষরণ বা প্রসবের সময় বা প্রসবের পর খুব বেশি রক্তক্ষরণ বা গর্ভফুল না পড়া বিপদের লক্ষণ। এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে মাকে দ্রুত নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে মা সকে (shock) চলে যাবে অথবা বাচ্চা এবং মা দু’জনের মৃতু হতে পারে।
২. খিচুনি হলে :
গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় বা প্রসবের পর যেকোনো সময় যদি খিচুনি দেখা দেয় তবে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে বিশেষায়িত হাসপাতালে মাকে ভর্তি করাতে হবে। খিচুনি একলামসিয়ার (eclampsia) প্রধান লক্ষণ। তাই দ্রুত পদক্ষেপ ও চিকিৎসায় বাচ্চা এবং মা দু’জনের জীবনকেই রক্ষা করতে পারে। তা না হলে এ রোগে দু’জনই মারা যেতে পারে।
৩. চোখে ঝাপসা দেখা বা তীব্র মাথাব্যথা হলে :
গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় বা প্রসবের পর শরীরে পানি আসা, খুব বেশি মাথাব্যথা বা চোখে ঝাপসা দেখা পাঁচটি প্রধান বিপদ চিহ্নের মধ্যে একটি। তাই এ ব্যাপারে মায়েদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। যদিও গর্ভাবস্থায় মায়ের পায়ে সামান্য পানি আসা খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। একটু রেষ্ট নিলে এ পানি চলেও যায়। কিন্তু যদি পায়ে অতিরিক্ত পানি আসে এবং অস্বস্তির সৃষ্টি করে ও পা ভারি হয়ে আসে তবে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
এই বিষয়ে আরও
কেমন আছেন বান্দরবানের করোনা প্রতিরোধের দুই যোদ্ধা ?
দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাড়ালো ২ জনে
৪. ভীষণ জ্বর হলে :
গর্ভাবস্থায় বা প্রসবের পর জ্বর বা দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব প্রধান বিপদ চিহ্নের একটি। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় যদি কেঁপে কেঁপে ভীষণ জ্বর আসে এবং প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া হয় তবে তা অনেক সময় মূত্রনালির সংক্রমণের ইঙ্গিত বহন করে। সময়মতো উপযুক্ত চিকিৎসা যেমন শিবায় এন্টিবাওটিক দিলেই অল্প সময়ে এ জটিলতা দূর হয়ে যায়।
৫. বিলম্বিত প্রসব হলে :
প্রসবব্যথা যদি ১২ ঘণ্টার বেশি হয় অথবা প্রসবের সময় যদি বাচ্চার মাথা ছাড়া অন্য কোনো অঙ্গ বের হয়ে আসে, তবে বাসাবাড়িতে প্রসবের চেষ্টা না করে সবারই উচিত মাকে নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া। বিলম্বিত প্রসব হলে জন্মের পর শিশুর শ্বাসকষ্ট ও খিচুনি হতে পারে।১. হঠাৎ রক্তপাত শুরু হলে :
প্রসবের সময় ছাড়া গর্ভাবস্থায় যেকোনো সময় রক্তক্ষরণ বা প্রসবের সময় বা প্রসবের পর খুব বেশি রক্তক্ষরণ বা গর্ভফুল না পড়া বিপদের লক্ষণ। এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে মাকে দ্রুত নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে মা সকে (shock) চলে যাবে অথবা বাচ্চা এবং মা দু’জনের মৃতু হতে পারে।
২. খিচুনি হলে :
গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় বা প্রসবের পর যেকোনো সময় যদি খিচুনি দেখা দেয় তবে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে বিশেষায়িত হাসপাতালে মাকে ভর্তি করাতে হবে। খিচুনি একলামসিয়ার (eclampsia) প্রধান লক্ষণ। তাই দ্রুত পদক্ষেপ ও চিকিৎসায় বাচ্চা এবং মা দু’জনের জীবনকেই রক্ষা করতে পারে। তা না হলে এ রোগে দু’জনই মারা যেতে পারে।
৩. চোখে ঝাপসা দেখা বা তীব্র মাথাব্যথা হলে :
গর্ভাবস্থায়, প্রসবের সময় বা প্রসবের পর শরীরে পানি আসা, খুব বেশি মাথাব্যথা বা চোখে ঝাপসা দেখা পাঁচটি প্রধান বিপদ চিহ্নের মধ্যে একটি। তাই এ ব্যাপারে মায়েদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। যদিও গর্ভাবস্থায় মায়ের পায়ে সামান্য পানি আসা খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। একটু রেষ্ট নিলে এ পানি চলেও যায়। কিন্তু যদি পায়ে অতিরিক্ত পানি আসে এবং অস্বস্তির সৃষ্টি করে ও পা ভারি হয়ে আসে তবে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
এই বিষয়ে আরও
কেমন আছেন বান্দরবানের করোনা প্রতিরোধের দুই যোদ্ধা ?
দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাড়ালো ২ জনে
৪. ভীষণ জ্বর হলে :
গর্ভাবস্থায় বা প্রসবের পর জ্বর বা দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব প্রধান বিপদ চিহ্নের একটি। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় যদি কেঁপে কেঁপে ভীষণ জ্বর আসে এবং প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া হয় তবে তা অনেক সময় মূত্রনালির সংক্রমণের ইঙ্গিত বহন করে। সময়মতো উপযুক্ত চিকিৎসা যেমন শিবায় এন্টিবাওটিক দিলেই অল্প সময়ে এ জটিলতা দূর হয়ে যায়।
৫. বিলম্বিত প্রসব হলে :
প্রসবব্যথা যদি ১২ ঘণ্টার বেশি হয় অথবা প্রসবের সময় যদি বাচ্চার মাথা ছাড়া অন্য কোনো অঙ্গ বের হয়ে আসে, তবে বাসাবাড়িতে প্রসবের চেষ্টা না করে সবারই উচিত মাকে নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া। বিলম্বিত প্রসব হলে জন্মের পর শিশুর শ্বাসকষ্ট ও খিচুনি হতে পারে।

ডায়াবেটিসের রোগীদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। বাসায় বা হাতের নাগালে চকলেট, মিষ্টি, ক্যানডি কিংবা চিনি রাখা ভালোহাইপোগ্ল...
19/09/2021

ডায়াবেটিসের রোগীদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। বাসায় বা হাতের নাগালে চকলেট, মিষ্টি, ক্যানডি কিংবা চিনি রাখা ভালো
হাইপোগ্লাইসেমিয়া মানে রক্তের গ্লুকোজ বা শর্করা হঠাৎ নেমে যাওয়া। হাইপো নামেও যা পরিচিত। ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এটি একটি বিভীষিকা। গবেষণা বলছে, বেশির ভাগ ডায়াবেটিসের রোগী জীবনে এক বা একাধিকবার এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। গ্লুকোজ হচ্ছে আমাদের জীবনীশক্তি বা ফুয়েল, যা প্রতিটি কোষে শক্তি সরবরাহ করে। এই গ্লুকোজ বিপজ্জনক মাত্রায় নেমে গেলে এক এক করে বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রম কমে যেতে থাকে। বিশেষ করে মস্তিষ্কের একমাত্র জ্বালানি হচ্ছে গ্লুকোজ। সে কারণে হাইপোগ্লাইসেমিয়া দীর্ঘ সময় চলতে থাকলে রোগী অচেতন হয়ে পড়েন। এমনকি হতে পারে মৃত্যুও।
কখন হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা যায়
যদি কারও রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ প্রতি লিটার ৪ মিলিমোলের (প্রতি ডেসিলিটারে ৭০ মিলিগ্রাম) কম হয়ে যায়, তবে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়েছে বলা যায়। কিছু উপসর্গের মাধ্যমে রোগী এটা বুঝতে পারবেন। রক্তে গ্লুকোজ কমে যেতে থাকলে হাত বা শরীর কাঁপা, বুক ধড়ফড়, ঘামতে থাকা, অস্থির লাগা, মেজাজ খারাপ হওয়া, চোখ ঝাপসা হয়ে আসা, মাথাব্যথা ইত্যাদি উপসর্গ শুরু হয়। যদি দ্রুত গ্লুকোজ না গ্রহণ করা হয় তবে মস্তিষ্কে শর্করা কমে যেতে থাকে আর রোগী ভুল, অসংলগ্ন কথা বলতে থাকেন, অর্ধচেতন বা অচেতন হয়ে পড়েন। কখনো খিঁচুনি শুরু হয়ে যায়। একজন ডায়াবেটিসের রোগী, বিশেষ করে যারা ইনসুলিন বা ইনসুলিন উৎপাদনকারী ওষুধ সেবন করছেন, তাঁদের এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানা খুবই জরুরি।
কেন হয় হাইপো
সাধারণত ডায়াবেটিসের রোগীদেরই এ সমস্যা দেখা দেয়। এর কারণ নানাবিধ। ঠিক সময়মতো খাবার না খাওয়া, পরিমাণে খুব কম খাওয়া, প্রয়োজনের অতিরিক্ত ইনসুলিন বা ওষুধ সেবন করা, হঠাৎ কোনো দিন অতিরিক্ত ব্যায়াম বা কায়িক শ্রম করে ফেলা ইত্যাদি কারণে এমনটা হতে পারে। যাঁদের কিডনি বা যকৃতের জটিলতা আছে, যাঁদের ডায়াবেটিস দীর্ঘদিনের, যাঁরা অ্যালকোহল সেবন করেন তাঁদের বেশি হয়। দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিসের রোগীর স্নায়ু অকার্যকর ও অনুভূতি শক্তি ভোঁতা হয়ে যাওয়ার কারণে অনেকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হওয়া সত্ত্বেও কোনো লক্ষণ না–ও বুঝতে পারেন। এঁদের বিপদ বেশি। আবার অনেকে ঘুমের মধ্যেই রক্তে শর্করা কমে গিয়ে অচেতন হয়ে পড়তে পারেন। এটাও বিপজ্জনক।
কী করবেন
যদি হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ টের পান, তবে সম্ভব হলে দ্রুত একটি গ্লুকোমিটারে রক্তের গ্লুকোজ পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নিন। যদি তা সম্ভব না–ও হয়, তবু হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়েছে ধরে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ১০ থেকে ১৫ গ্রাম পরিমাণ গ্লুকোজ খেয়ে নিন। সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো এক গ্লাস পানিতে আড়াই-তিন চামচ চিনি গুলে দ্রুত পান করা। একটা চকলেট, মিষ্টি, ক্যানডি, চিনি মেশানো জুস খেলেও চলবে। ১৫ মিনিট পর আবার গ্লুকোজ পরীক্ষা করুন। যদি আবারও কম দেখায়, তবে আবার গ্রহণ করুন। যতক্ষণ না রক্তের গ্লুকোজ ৬-৭ মিলিমোলের ওপর ওঠে ততক্ষণ বারবার পান করতে হবে। কিন্তু যদি এমন হয় যে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার জন্য রোগী অর্ধচেতন বা অচেতন হয়ে পড়েছেন তবে জোর করে চিনির পানি গেলানো যাবে না। সে ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে শিরায় গ্লুকোজ দিতে হবে।
সেরে ওঠার পর খতিয়ে দেখতে হবে কেন এমন হলো। খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামে শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করুন। সঠিক সময়ে সঠিক খাবার খেতে হবে। দিনে অন্তত ৬ বার খাবার গ্রহণ করা উচিত। ঘুমের আগে একটা হালকা স্ন্যাকস জাতীয় কিছু খাওয়া উচিত। ইনসুলিন বা ওষুধের মাত্রা কমাতে হবে কি না, সে বিষয়ে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কখনো বারবার হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে নির্দিষ্ট ওষুধ বা ইনসুলিন পরিবর্তন করা দরকার হতে পারে। কিডনি বা যকৃতের টেস্ট করা উচিত বছরে অন্তত একবার।
ডায়াবেটিস ছাড়াও কি হতে পারে
সুস্থ মানুষের যকৃতে গ্লুকোজের ভান্ডার সঞ্চিত থাকে। তাই রক্তে গ্লুকোজের টান পড়লে সেখান থেকে গ্লুকোজ সরবরাহ হয়। তাই ডায়াবেটিস নেই এমন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলেও হাইপোগ্লাইসেমিয়া হওয়ার কথা নয়। তবে কারও যদি যকৃৎ অকার্যকারিতা থাকে (যেমন লিভার সিরোসিস, ক্যানসার); তাহলে এমন হতে পারে। এড্রিনাল গ্রন্থির সমস্যায়, শরীরে বিরল ইনসুলিনোমা বা ফিওক্রোমোসাইটোমা নামের টিউমার থাকলে বা কোন ওষুধের প্রতিক্রিয়ায়ও এমন হতে পারে। তবে এই কারণগুলো খুবই বিরল ঘটনা। হাইপোগ্লাইসেমিয়ার চিকিৎসা খুব সহজ আর এটি সবার হাতের কাছেই আছে, কেবল এ বিষয়ে সচেতন থাকলেই বড় দুর্ঘটনা এড়ানো যা

07/09/2021
07/09/2021

Address

Cumilla
3500

Telephone

+8801309001465

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kazi Md Alauddin কাজী মোঃ আলাউদ্দিন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram